গাছ গাছড়ার বনাজী ঔষধ ও কোরআনী চিকিৎসা

  • Home
  • Bangladesh
  • Dhaka
  • গাছ গাছড়ার বনাজী ঔষধ ও কোরআনী চিকিৎসা

গাছ গাছড়ার বনাজী ঔষধ ও কোরআনী চিকিৎসা প্রাকৃতিক চিকিৎসা নিতে আমাদের ভূবনে স্বাগতম ?
ভেষজ পণ্য ঔষধ নয় খাদ্য, নিয়মিত সেবনে রোগ প্রতিরোধ হতে বাধ্য।

🌸🌸অতিবলা বা দেশি পেটারি গাছের গুনাগুন🌸🌸🌸এই গাছ কমায় ব্লাড সুগার, সর্দি-কাশি, শরীর পায় তেজি ঘোরার শক্তি, কীভাবে খেলে উপকা...
20/05/2025

🌸🌸অতিবলা বা দেশি পেটারি গাছের গুনাগুন🌸🌸

🌸এই গাছ কমায় ব্লাড সুগার, সর্দি-কাশি, শরীর পায় তেজি ঘোরার শক্তি, কীভাবে খেলে উপকার পাবেন?

🌸এই গাছে যেন 'জাদু' আছে! একাধিক ওষধি গুণ। সর্দি-কাশি থেকে বুকে জমা কফ দূর করে। শুক্রাণুর ঘাটতি মেটায়। কিন্তু খেতে হবে নিয়ম মেনে

🌸আমাদের চারপাশেই ছড়িয়েছিটিয়ে রয়েছে একাধিক রকমের ঔষধি গাছ। কিন্তু আমাদের কাছে সঠিক তথ্য না থাকায় আমরা সেই সব ঔষধি গাছকে আগাছা বলে অবহেলা করি। যেমন, একটি ওষধি গাছ হল অতিবলা গাছ। একাধিক রোগের হাত থেকে আমাদের সুরক্ষিত রাখে। আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে এই গাছের গুরুত্বই আলাদা। অতিবলা গাছ বহু রোগের সঙ্গে আমাদের শরীরকে লড়াই করতে প্রস্তুত করে।

🌸আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক ডা. স্মিতা শ্রীবাস্তবের কথায়, অতিবলা গাছের পাতা, বীজ এবং ফুল একাধিক উপায়ে আমাদের উপকার করে থাকে। আয়ুর্বেদশাস্ত্র অনুযায়ী, এর মধ্যে বল্য, বৃষ্যর গুণ দেখা যায়। যা ধাতু বা টিস্যুকে পুষ্ট করতে সাহায্য করে। অতিবলা গাছের বীজের গুণাগুণও অসামান্য। কারণ এই বীজ অর্শের উপসর্গ কমাতে সহায়ক। এই গাছ সেবন করা হলে ক্ষত বা চোট খুব দ্রুত সেরে যায়। অতিবলা গাছ সেবনের ফলে দেহের ইনসুলিনের মাত্রা দ্রুত বৃদ্ধি পায়। যার জেরে দেহের সুগারের মাত্রাও কমে যায়।

🌸উত্তরপ্রদেশের রায়বরেলির আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক ডা. স্মিতা শ্রীবাস্তব জানান যে, অতিবলা খুবই সুন্দর একটি গাছে। আর অতিবলা গাছে আবার হলুদ রঙের ফুল ফুটতেও দেখা যায়। আর এই গাছের পাতার স্বাদ বেশ মশলাদার এবং তিতকুটে প্রকৃতির। অন্যান্য নামেও পরিচিত এই অতিবলা গাছ। এর মধ্যে এমন ঔষধি গুণ বর্তমান, যা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী। প্রাচীন কাল থেকেই আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে বিভিন্ন ওষুধ প্রস্তুতিতে অতিবলা গাছ ব্যবহার করা হয়ে আসছে। প্রত্যন্ত গ্রামীণ এলাকায় অতিবলা গাছ আবার কাংঘি বা দেশি পেটারি নামেও পরিচিত।

🌸স্টোন প্রতিরোধেও সহায়কঃ আয়ুর্বেদ অনুসারে, অতিবলার পাতা ও শিকড়ের বিশেষ গুণ রয়েছে। এর কারণে এটি শরীরে হওয়া স্টোনের সমস্যা কমায়। অতিবলায় শ্লেষ্মা পাতলা করার বৈশিষ্ট্যও উপস্থিত রয়েছে। এটি খেলে কাশির সঙ্গে ভিতরে জমে থাকা শ্লেষ্মা বেরিয়ে আসে এবং রোগ গোড়া থেকে সেরে যায়। অতিবলা থেকে প্রাপ্ত উপরোক্ত গুণগুলি মূলত ঐতিহ্যগত চিকিৎসা পদ্ধতি এবং কিছু গবেষণার উপর ভিত্তি করে দেওয়া হয়েছে। কারণ এর প্রভাব একেক জনের শরীরে একেক রকম হতে পারে।

🌸আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞ ডা. স্মিতা শ্রীবাস্তব আরও বলেন যে, অতিবলা গাছের মূল এবং পাতায় বিশেষ ধরনের উপাদান পাওয়া যায়। আসলে এটা স্টোনের সমস্যা তো কমিয়ে দেয়ই, সেই সঙ্গে এর মধ্যে রয়েছে কফ বা মিউকাস পাতলা করার গুণাগুণও। যার ফলে এই গাছের পাতা সেবন করলে শরীরে কিংবা বুকে জমে থাকা কফ সহজেই বেরিয়ে আসে। এখানেই শেষ নয়, এর পাশাপাশি প্রিম্যাচিওর ইজ্যাকুলেশন, শুক্রাণুর ঘাটতি এবং পুরুষাঙ্গের দুর্বলতার সমস্যা দূর করতেও সক্ষম অতিবলা গাছ। এই গাছের শুকনো বীজ ঘিয়ে ভেজে খেতে হবে। আর এভাবে সেবন করলে শরীর হবে ঘোড়ার মতো ক্ষিপ্র।

✅ বিঃদ্রঃ পোষ্ট টা কেমন লেগেছে আপনার? কমেন্ট (Comment) করতে ভুলবেন না যেন।

#অতিবলাগাছ #আয়ুর্বেদ #লাইক #গুডলাইফ #দেশিপেটারি

゚viralシfypシ゚

আজ মা দিবস!প্রিয় পুরুষ,বিয়ের শুরুতে আপনার স্ত্রীর দেহটি কত সুন্দর, মসৃণ এবং দাগহীন ছিল তা মনে রাখবেন।আপনি তাকে ভালোবাসল...
10/05/2025

আজ মা দিবস!

প্রিয় পুরুষ,
বিয়ের শুরুতে আপনার স্ত্রীর দেহটি কত সুন্দর, মসৃণ এবং দাগহীন ছিল তা মনে রাখবেন।

আপনি তাকে ভালোবাসলে সে আপনার সন্তানের মা হবার পরও সেই একই রকম সুন্দরী ভাববেন। কারন তিনি আপনার সন্তানদের জন্ম দিয়েছেন।

এর জন্য সে নিজের শরীরের ক্ষতি হবে সেটা ভাবেন নি,
তার সৌন্দর্য নষ্ট হবে সেটাও ভাবেন নি।
সে মোটা হয়ে যাওয়ায় তার সম্পর্কে অভিযোগ করবেন না।

সন্তানের প্রতি অগাধ ভালোবাসা তাকে নিজের প্রতি তুচ্ছ করে তোলেছে। তার একমাত্র চিন্তা তার সন্তান এবং আপনাকে নিয়ে। তার একমাত্র সুখ- ই আপনারা।

মনে রাখবেন, আপনার স্ত্রীর এই পেটটি একসময় মসৃন, মেদহীন ছিল। আপনার সন্তানদের ৯ মাস ধরে নিজের মধ্যে আলিঙ্গন করে রেখেছে।
তারাও ভালোবাসা, যত্ন, স্নেহ প্রাপ্য।

আজ মা দিবসে
মা, তোমার জন্য আমার সবটুকু শ্রদ্ধা আর ভালোবাসা।
মা, তোমাদের জন্য Good life এর পক্ষ থেকে রঙিন শুভেচ্ছা ও
সকল মায়েদের জন্য প্রাণ ভরা ভালোবাসা!

🌸🌸কাঁচা রসুনের অপকারিতা🌸🌸🌸🌸যেসব ক্ষতি ডেকে আনে কাঁচা রসুন :🌸যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ক্যানসার ইনস্টিটিউট থেকে প্রকাশিত গব...
24/04/2025

🌸🌸কাঁচা রসুনের অপকারিতা🌸🌸

🌸🌸যেসব ক্ষতি ডেকে আনে কাঁচা রসুন :

🌸যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ক্যানসার ইনস্টিটিউট থেকে প্রকাশিত গবেষণা অনুযায়ী, খালি পেটে কাঁচা রসুন খেলে বুক জ্বালাপোড়া, বমিভাব এমনকি বমিও হতে পারে। অতিরিক্ত রসুন খেলে হাইফিমা হওয়ার সম্ভাবনাও থাকে। এছাড়া আইরিস ও কর্নিয়ার মাঝে রক্তক্ষরণ ঘটে। ফলে দৃষ্টিশক্তি হারানোর ঝুঁকি বাড়ে।

🌸হার্ভার্ড মেডিকেল স্কুলের এক গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রসুনে থাকা কিছু উপাদান জিইআরডি বা গ্যাস্ট্রোয়েসোফাজিয়াল রিফ্লাক্স ডিজিজের অন্যতম কারণ হতে পারে।
যাদের অ্যাজমার সমস্যা আছে তাদের রসুন কম ব্যবহার করতে বলা হয়। আবার যেকোন অস্ত্রোপ্রচারের আগে রসুন খেতে মানা করা হয়।

🌸🌸অতিরিক্ত রসুনের কিছু ক্ষতিকর দিক তুলে ধরা হলো-

🌸🌸ডায়রিয়া :
অতিরিক্ত রসুন খাওয়ার ফলে ডায়রিয়া হতে পারে। কারণ রসুনে সালফার রয়েছে যা পেটে গ্যাস তৈরি করে। ফলে হতে পারে ডায়রিয়া।

🌸🌸গর্ভবতী নারীর জন্য ক্ষতিকর :
গর্ভবতী নারীর জন্য রসুন খাওয়া অনিরাপদ। গর্ভাবস্থায় রসুন খেলে প্রসব বেদনা বাড়তে পারে। যেসব মা শিশুকে বুকের দুধ খাওয়াচ্ছেন তাদেরও রসুন খাওয়া ঠিক নয়, এতে দুধের স্বাদ বদলে যেতে পারে।

🌸🌸মাথা ঘোরানো :
অতিরিক্ত রসুন খাওয়ার ফলে মাথা ঘোরানোর মতো সমস্যা হতে পারে। কারণ রসুন বেশি খাওয়ার ফলে কমে যেতে পারে রক্তচাপ। আর নিম্ন রক্তচাপের উপসর্গ হিসেবে দেখা দিতে পারে দুর্বলতা, মাথা ঘোরানো বমি বা বমিভাব।

🌸🌸যকৃতের ক্ষতি :
যকৃত আমাদের শরীরের অনেকগুলো গুরুত্বপূর্ণ কাজ করে থাকে। এটি চর্বি ও প্রোটিনের বিপাক, রক্ত পরিশোধন, শরীর থেকে অ্যামোনিয়া অপসারণ ইত্যাদি কাজ করে থাকে। অতিরিক্ত রসুন খেলে এতে থাকা অ্যালিসিন নামক উপাদান যকৃতে বিষক্রিয়া তৈরি করতে পারে।

🌸🌸অতিরিক্ত ঘাম :
বিভিন্ন ক্লিনিক্যাল স্ট্যাডিতে দেখা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে রসুন খেতে থাকলে অতিরিক্ত ঘামের সমস্যা দেখা দিতে পারে। এছাড়া রসুনে সালফার থাকার কারণে মুখে দুর্গন্ধও হয়। তাই কারা রসুন খাবেন, কতটুকু খাবেন, তা জেনে তবেই খাবেন। নইলে কিন্তু বিপদে পড়ে যাবেন। কোন কিছুই বেশি ভালো না। প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

✅ বিঃদ্রঃ পোষ্ট টা কেমন লেগেছে আপনার? কমেন্ট (Comment) করতে ভুলবেন না যেন।
#গাছ_গাছড়ার_বনাজী_ঔষধ_ও_কোরআনী_চিকিৎসা #লাইক #গুডলাইফ

゚viralシfypシ゚

#পেজে #লাইক #কমেন্ট #শেয়ার করে পাশে থাকুন।

🌸🌸কাঁচা রসুনের উপকারিতা ও অপকারিতা🌸রান্নার স্বাদ বৃদ্ধির জন্য আমরা অনেক রকমের মশলা ব্যবহার করে থাকি। তার মধ্যে রসুনও রয়ে...
23/04/2025

🌸🌸কাঁচা রসুনের উপকারিতা ও অপকারিতা

🌸রান্নার স্বাদ বৃদ্ধির জন্য আমরা অনেক রকমের মশলা ব্যবহার করে থাকি। তার মধ্যে রসুনও রয়েছে। মশলা হিসেবে ব্যবহার করা ছাড়াও রসুনের আরো অনেক ব্যবহার রয়েছে।
রসুনে রয়েছে একশরও বেশি রাসায়নিক উপাদান। এতে রয়েছে এন্টি ব্যাকটেরিয়াল, এন্টি-ভাইরাল, এন্টি ফাংগাল এবং এন্টি অক্সিডেন্ট উপাদান। আর সেই কারণেই রসুন জীবাণুর সংক্রমণের বিরুদ্ধে দেহে যুদ্ধ করার শক্তি জোগায়।

🌸১৫০০ শতকে চীন ও ভারতে রক্ত পাতলা রাখার জন্য এর প্রচলন ছিল। আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানের জনক হিপোক্রেটিস রসুন ব্যবহার করেছিলেন সারভাইকাল ক্যানসারের চিকিৎসায়।

🌸রসুন কাঁচা অবস্থায়ও অনেকে খেয়ে থাকেন। তবে এই কাঁচা রসুন কারও জন্য মহৌষধ, আবার কারও জন্য বিষে পরিণত হয়। এটি যেমন অনেক উপকার করে, তেমনি কিছু ক্ষতিও করে। বিশেষজ্ঞদের মতে, কাঁচা রসুন খেলে হার্ট অনেক বেশি সুস্থ থাকে। হৃদরোগ প্রতিরোধে ভূমিকা অনেক।

🌸কাঁচা রসুনে যেসব উপকার হয়-

১. সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে হালকা গরম পানির সঙ্গে দু কোয়া রসুন খেতে হবে। তারপর সারাদিন পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান করুন। এতে করে শরীর থেকে টক্সিন বের হয়ে যাবে। ওজন কমাতে চাইলে এর সাথে লেবুর রস খেতে পারেন।

২. কাঁচা রসুন রক্তচাপ কমায়। প্রতিদিন চার কোয়া করে কাঁচা রসুন খেলে এটি রক্তচাপ কমানোর ক্ষেত্রে ওষুধের সঙ্গেও পাল্লা দিতে পারে।

৩. ডায়েটে রসুনের উপস্থিতি কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। কারণ রসুনে অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট উপাদান অ্যালিসিন থাকে ৷ উচ্চরক্তচাপ ও রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে রাখতে রসুন যাদুকরী ভূমিকা পালন করে। তবে তাপের প্রভাবে অ্যালিসিন যৌগ তার ওষধিগুণ হারিয়ে ফেলে ৷ সেজন্য রান্নার বদলে কাঁচা রসুন খাওয়া বেশি উপকারী ৷

৪. বিপাকীয় ক্রিয়া ও পরিবেশ দূষণের ফলে যে ফ্রি র‌্যাডিক্যালস তৈরি হয় তা হার্ট তথা সমস্ত শরীরের জন্য ক্ষতিকর। কাঁচা রসুনের অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট সেই ক্ষতি খুব ভালোভাবে ঠেকাতে পারে।

৫. বাচ্চাদের কৃমিনাশক হিসেবে রসুন কার্যকর ৷ এমনকি, ক্যাভিটি-সহ দাঁতের অন্য সমস্যাতেও রসুন উপকারী ৷ কিন্তু রসুনের তীব্র গন্ধের জন্য মাউথওয়াশ হিসেবে এর ব্যবহার খুব একটা দেখা যায় না।

৬. যে সমস্ত হৃদরোগে আক্রান্ত রোগী নিয়মিত কাঁচা রসুন খান, তারা অনেক বেশি অ্যাকটিভ থাকেন।

৭. ক্যান্সারের সঙ্গে লড়াইয়ে প্রতিরোধ গড়ে তোলে রসুন ৷ পাশাপাশি রসুনের নিয়মিত ব্যবহারে ত্বক ও চুল ঝলমলে থাকে ৷ চুল পড়া কমাতে অনেকেই স্ক্যাল্পে রসুনের পেস্ট মালিশ ব্যবহার করেন।

৮. অ্যান্টি-অক্সিডেন্টের মাত্রাও বেশি থাকে কাঁচা রসুনে। ফলে অ্যালঝাইমার ও ডিমেনসিয়ার প্রকোপ কমে। সংক্রমণজনিত অসুখ-বিসুখ কম হয়। বাড়ে আয়ু।

৯. নিয়মিত কাঁচা রসুন খেলে ইস্ট্রোজেন লেভেল বেড়ে হাড়ের স্বাস্থ্য ভালো হয় মেয়েদের। লেড টক্সিসিটি কমাতে কাজে লাগে। এছাড়া কাঁচা রসুন পুরুষের যৌন ক্ষমতা বাড়াতেও সাহায্য করে।

১০. দাদ, খোস-পাঁচড়া ধরণের চর্মরোগের হাত থেকে রক্ষা করে।

১১. শিরা উপশিরায় প্লাক জমতে বাঁধা প্রদান করে। রক্ষা করে শিরা উপশিরায় মেদ জমার মারাত্মক রোগ অথেরোস্ক্লেরোসিসের হাত থেকে।

১২. গিঁট বাতের সমস্যা থেকে রক্ষা করে।

১৩. অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদান দেহে খারাপ ব্যাকটেরিয়া প্রবেশ, জন্ম এবং বংশবিস্তারে বাঁধা প্রদান করে।

১৪. যক্ষ্মা রোগের হাত থেকে রক্ষা করে।

১৫. দেহের বিভিন্ন অংশের পুঁজ ও ব্যথাযুক্ত ফোঁড়ার যন্ত্রণা কমায়।

১৬. কোলন ক্যান্সার প্রতিরোধ করে।

১৭. গলব্লাডার ক্যান্সার মুক্ত রাখে।

১৮. স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়।

১৯. রেক্টাল ক্যান্সারের হাত থেকে রক্ষা করে।

২০. প্রোস্টেট ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে সহায়তা করে।

২১. পরিপাকতন্ত্রের নানা সমস্যা দূর করে।
২২. ইষ্ট ইনফেকশন দূর করে।
২৩. চোখে ছানি পড়ার হাত থেকে রক্ষা করে।
২৪. হাতে পায়ে জয়েন্টের ব্যথা দূর করে এবং বাতের ব্যথা সারায়।
২৫. স্টাফিলোকোক্কাস ইনফেকশন দূর করে।
২৬. দাঁতের ব্যথা সারাতে সহায়তা করে।
২৭. ব্রণ সমস্যা দূরে রাখে। ব্রনের উপর রসুনের কোঁয়া ঘষে নিন,তাড়াতাড়ি মিলিয়ে যাবে।
২৮. আঁচিলের সমস্যা সমাধান করে।
২৯. চামড়ায় ফোসকা পড়ার যন্ত্রণা থেকে মুক্তি দেয়।
৩০. রসুনের ফাইটোনসাইড অ্যাজমা সমস্যা নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।
৩১. দীর্ঘমেয়াদী হুপিং কাশি ও ব্রঙ্কাইটিসের সমস্যা নিয়ন্ত্রণে রাখে।
৩২. ঘুম না হওয়া, অনিদ্রা রোগ মুক্ত রাখে।
৩৩. ত্বককে বুড়িয়ে যাওয়ার হাত থেকে রক্ষা করে।
৩৪. দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।

এছাড়া রসুনে সালফার থাকার কারণে মুখে দুর্গন্ধও হয়। তাই কারা রসুন খাবেন, কতটুকু খাবেন, তা জেনে তবেই খাবেন। নইলে কিন্তু বিপদে পড়ে যাবেন। কোন কিছুই বেশি ভালো না। প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

✅ বিঃদ্রঃ পোষ্ট টা কেমন লেগেছে আপনার? কমেন্ট (Comment) করতে ভুলবেন না যেন।
#গাছ_গাছড়ার_বনাজী_ঔষধ_ও_কোরআনী_চিকিৎসা #লাইক #গুডলাইফ

゚viralシfypシ゚

#পেজে #লাইক #কমেন্ট #শেয়ার করে পাশে থাকুন।

🌸🌸পুরুষদের গোপন সমস্যা, ভায়াগ্রার পেছনে অর্থ না ঢেলে আস্থা রাখুন এই ফলে!🌸🌸বেশির ভাগ মানুষ আছেন যারা যৌ'নতা বা গোপন সমস্...
23/04/2025

🌸🌸পুরুষদের গোপন সমস্যা, ভায়াগ্রার পেছনে অর্থ না ঢেলে আস্থা রাখুন এই ফলে!

🌸🌸বেশির ভাগ মানুষ আছেন যারা যৌ'নতা বা গোপন সমস্যা নিয়ে খোলাখুলি আলোচানা করতে চান না। আর এমনকী, যৌ'ন সংক্রান্ত সমস্যা দেখা দিলে ডাক্তারের কাছে যেতেও অনেক সময় অনিহা দেখা দেয় । কিন্তু জানেন কী যৌ'ন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আমাদের প্রকৃতিতেই এমন অনেক জিনিস আছে, যা কিনা দূর করতে পারে যৌ'ন সমস্যা!

🌸🌸আমেরিকার এক বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা অনুযায়ী, তরমুজ নাকি এ ব্যাপারে দারুণ কাজ করে, যৌণশক্তির দিক থেকে অক্ষম বা দুর্বল, তাদের সক্ষমতার জন্য তরমুজই প্রাকৃতিক প্রতিষেধক।

অর্থাৎ তাদের এখন থেকে আর ভায়াগ্রার পেছনে অর্থ না ঢেলে তরমুজে আস্থা রাখলেই চলবে। তারা গবেষণার পর বিস্ময়কর ফল দেখতে পান, একটি তরমুজে সিট্রোলিন নামের অ্যামাইনো অ্যাসিডের পরিমাণ এত বেশি, যা আগে বিজ্ঞানীরা ধারণাও করতে পারেননি।

🌸🌸তরমুজে আছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা শরীরের জন্য খুবই উপকারী। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ তরমুজ খেলে অক্সিডেটিভ স্ট্রেসজনিত অসুস্থতা কমে যায়। এ ছাড়াও নিয়মিত তরমুজ খেলে প্রোস্টেট ক্যান্সার, কোলন ক্যান্সার, ফুসফুসের ক্যান্সার ও স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে যায়।

🌸🌸তরমুজে আছে ক্যারোটিনয়েড। আর তাই নিয়মিত তরমুজ খেলে চোখ ভালো থাকে এবং চোখের নানা সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। ক্যারটিনয়েড রাতকানা প্রতিরোধেও ভূমিকা রাখে।

🌸🌸তরমুজে আছে প্রচুর পরিমাণে জল এবং খুব কম পরিমাণে ক্যালোরি। আর তাই তরমুজ খেলে পেট ভরে যায় কিন্তু সে অনুযায়ী তেমন কোনও ক্যালোরি শরীরে প্রবেশ করে না। ফলে তরমুজ খেয়ে পেট পুরে ফেললে ওজন বাড়ার সম্ভাবনা কম থাকে।

টেক্সাস এ অ্যান্ড এম ইউনিভার্সিটির গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে, যারা দুর্বল তাদের জন্য তরমুজ প্রাকৃতিক ওষুধ হিসেবে কাজ করে। একটি তরমুজে প্রচুর পরিমাণে সিট্রোলিন নামের অ্যামাইনো এসিড থাকে যা শরীরকে প্রতিমুহূর্তে সতেজ রাখতে সহায়তা করে।

লিকোপেন সমৃদ্ধ খাবারের আরেকটি গুণ হল হাড়ের স্বাস্থ্য ভালো করে। এটি হাড়ের অক্সিডেটিভ উপাদান দূর করে, যা হাড়ের ব্যথার জন্য দায়ী। এছাড়াও শরীরের বিভিন্ন রোগের জন্য দায়ী। তাই, প্রাকৃতিকভাবেই আপনার হাড়ের সমস্যা দূর করবে তরমুজ।

🌸🌸তরমুজে যে অ্যামাইনো এসিড রয়েছে তা ব্যায়াম করার সময় শরীরকে বলিষ্ঠ রাখে ও শরীরের রক্তের গতি ঠিক রাখতে সাহায্য করে। শরীরের হরমোনের পরিমাণ বৃদ্ধি করতে তরমুজের জুরি নেই।

⭕ এটি শেয়ার করতে লজ্জা করবেন না। ধন্যবাদ

✅ বিঃদ্রঃ পোষ্ট টা কেমন লেগেছে আপনার? কমেন্ট (Comment) করতে ভুলবেন না যেন।
#গাছ_গাছড়ার_বনাজী_ঔষধ_ও_কোরআনী_চিকিৎসা #লাইক #গুডলাইফ

゚viralシfypシ゚

#পেজে #লাইক #কমেন্ট #শেয়ার করে পাশে থাকুন।

🌸🌸চিনির পরিবর্তে আমরা কী খাচ্ছি জানেন? মেগনেসিয়াম সালফেট এটি খেলে "এমন কোনো রোগ নাই যা আমাদের হবে না" শুনুন তাহলে এই বিষ...
22/04/2025

🌸🌸চিনির পরিবর্তে আমরা কী খাচ্ছি জানেন? মেগনেসিয়াম সালফেট এটি খেলে "এমন কোনো রোগ নাই যা আমাদের হবে না" শুনুন তাহলে এই বিষ এর ভয়াবহ কাহিনী যা আমদের খাওয়ানো হচ্ছে।

🌸🌸নিষিদ্ধ ঘন চিনি (সোডিয়াম সাইক্লামেট) হাজার হাজার টন আমদানি হয়ে দেশে ঢুকছে কিভাবে? অনেক দিনের চেষ্টায় ক্লু পেয়ে গেলাম বণিক বার্তা পত্রিকার এক সংবাদে। সাইট্রিক এসিড নামে আমদানি হচ্ছে এই বিষ। দেয়া হচ্ছে, মিষ্টি, বেকারি আইটেম, আইসক্রিম, বেভারেজ, জুস, চকোলেট, কন্ডেন্সড মিল্ক প্রভৃতি মিষ্টি জাতীয় খাদ্য দ্রব্যে।

🌸🌸চিনির চেয়ে প্রায় 50গুণ বেশি মিষ্টি এই ঘন চিনি পৃথিবীর অনেক দেশেই নিষিদ্ধ। ক্যান্সার, কিডনি বিকল, হজম শক্তি হ্রাস সহ নানাবিধ জটিল রোগের সৃষ্টি করতে পারে এই চিনি।

🌸🌸সাইট্রিক এসিড এর মত দেখতে হুবহু এক রকম বলে অসাধু ব্যবসায়ীরা অতি সহজেই সাইট্রিক এসিড নামে ও কোডে ঘন চিনি আমদানি করছে।
ঢাকার মিটফোর্ড থেকে বের করলাম আরও এক নামে ঘন চিনি আমদানি হচ্ছে।

🌸🌸সোডিয়াম সাইট্রেট দেখতেও ঘন চিনির মত দেখতে। সাইট্রিক এসিড এবং সোডিয়াম সাইট্রেট নামে আসছে নিষিদ্ধ বিষ ঘন চিনি। বণিক বার্তার সাংবাদিক ভাই খবর দিলেন মিটফোর্ডে দুই রকম ঘন চিনি বিক্রি হয়। একটা পিউর অন্যটা ভেজাল মিশ্রিত।

🌸🌸পিউর ঘন চিনি কেজি ২২০ টাকা হলে ভেজাল ঘন চিনি ১৪০ টাকা কেজি। মাথাটা ঘুরে গেল!! বিষের সাথে বিষ! সেখানে সংবাদ নিলাম কম দাম বিধায় এই ভেজাল ঘন চিনির বিক্রি সর্বাধিক। সবাই গাড়ি ভর্তি করে এই ভেজাল ঘন চিনি নিয়ে যায় বিভিন্ন খাদ্যদ্রব্যে দেয়ার জন্য। ভেজাল মিশাতে হলে তো ঘন চিনির মতই অন্য কোন একটি দ্রব্য মেশাতে হবে, যার দাম হবে খুব কম এবং মিষ্টি অথবা টেস্টলেস হতে হবে।

🌸🌸কি হতে পারে তা?? দুই দিন ঘুমাতে পারিনি। সমানে পারমুটেশন কম্বিনেশন করতে লাগলাম। কি সেই আইটেম? কেউ বলে না। গুগলে ঘন চিনির ছবি বের করে তার সাথে মিল রেখে খুঁজতে লাগলাম আইটেম। হটাত মাথার মধ্যে বিদ্যুৎ চমকে উঠল। প্রথমে বিশ্বাস হচ্ছিল না, কি করে সম্ভব!! আমার এক ভাই সার (ফার্টিলাইজার) বিক্রি করে।তাকে বললাম, “চিনির মত দানাদার সার কি আছে রে?” ইউরিয়া? না ইউরিয়া গোলাকার এবং খুব খারাপ স্বাদ। আর কি আছে?

🌸🌸আচ্ছা ম্যাগনেসিয়াম সালফেট সার? ভাই আমার লাফ দিয়ে উঠল!! হ্যাঁ ভাই, ম্যাগনেসিয়াম সালফেট সার দেখতে চিনির মত দানাদার, দাম কম ১৫/২০ টাকা কেজি এবং স্বাদহীন।এবার আমি লাফ দিয়ে উঠে গুগলে ছবি দেখলাম। ঘন চিনি এবং ম্যাগনেসিয়াম সালফেট সার দেখতে একই রকম। বিশ্বাস হচ্ছিল না, যে আমাদের সার খাওয়াচ্ছে আর একটি বিষের সাথে। সেই সাংবাদিক ভাইয়ের দ্বারা মিটফোর্ড থেকে ভেজাল এক কেজি সার কিনে আমি সরকারীভাবে চিঠি দিয়ে ১০০ গ্রাম নমুনা পরীক্ষার জন্য পাঠালাম সরকারী ল্যাব (সারের জন্য) খামার বাড়ির মৃত্তিকা সম্পদ উন্নয়ন ইন্সটিটিউটে।

🌸🌸ঘুম হারাম হয়ে গেল আমার টেনশনে। রিপোর্ট পেলাম সেই ঘন চিনির নমুনায় ম্যাগনেসিয়াম সালফেট সার পাওয়া গেছে। যা সন্দেহ করেছি তাই। সেই সার মিশ্রিত ঘন চিনির প্যাকেট বা নমুনা না দেখেই এত হাজার লাখ আইটেমের মধ্যে ম্যাগনেসিয়াম সালফেট সার কিভাবে নির্বাচিত করলাম, তা সত্যিই হবাক হবার বিষয়!!

🌸🌸কয়েকজন বিজ্ঞানী রসায়নবীদকে জিজ্ঞাস করলাম, সার খেলে কি হয়? তাঁরা হতবাক হয়ে গেলেন। কেন সার খাবেন কেন? আমি বললাম, যদি খাই। ম্যাগনেসিয়াম সালফেট সার সাথে ঘন চিনি!! হেসে তাঁরা উত্তর দিলেন, "ভাই আপনার শখ লাগলে আপনি খান। তবে দুনিয়ার কোন অসুখ থেকে বাদ যাবেন না এবং প্রথম শেষ হবে বাচ্চারা"।

🌸🌸নানা ধরণের মিষ্টি জাতীয় খাদ্যে দীর্ঘদিন ধরে এক বিষ ঘন চিনির সাথে আর এক বিষ রাসায়নিক সার ম্যাগনেসিয়াম সালফেট খেয়ে আমাদের পরিণতি কি হচ্ছে?? পৃথিবীর কোথাও আছে মানুষকে সার খাওয়ানোর উদাহরণ??

🌸🌸কোথায় আছি আমরা? কোথায় আমাদের গন্তব্য? কে আমাদের বাঁচাবে, বাঁচাবে আমাদের সন্তানদের?

সংগৃহীত

✅ বিঃদ্রঃ পোষ্ট টা কেমন লেগেছে আপনার? কমেন্ট (Comment) করতে ভুলবেন না যেন।
#গাছ_গাছড়ার_বনাজী_ঔষধ_ও_কোরআনী_চিকিৎসা #লাইক #গুডলাইফ

゚viralシfypシ゚

#পেজে #লাইক #কমেন্ট #শেয়ার করে পাশে থাকুন।

🌸👉জিরা খাওয়ার উপকারিতা স্বাস্থ্যের জন্য কতটা জরুরী🌸👉🌸👉জিরা ভারতীয় উপমহাদেশে একটি অত্যন্ত পরিচিত মশলা, যা বিভিন্ন রন্ধন...
22/04/2025

🌸👉জিরা খাওয়ার উপকারিতা স্বাস্থ্যের জন্য কতটা জরুরী🌸👉

🌸👉জিরা ভারতীয় উপমহাদেশে একটি অত্যন্ত পরিচিত মশলা, যা বিভিন্ন রন্ধনপ্রণালীতে ব্যবহৃত হয়। এটি শুধু খাবারের স্বাদ ও গন্ধ বাড়ায় না, বরং অনেক স্বাস্থ্যগত উপকারিতাও প্রদান করে। জিরা বহু শতাব্দী ধরে আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা ও ঘরোয়া চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়ে আসছে।

🌸জিরা সঠিকভাবে এবং সঠিক পরিমাণে খেলে উপকার পাওয়া যায়, কিন্তু অতিরিক্ত খেলে বা ভুলভাবে খেলে কিছু সমস্যা হতে পারে। আজকের পোষ্টে জিরা খাওয়ার উপকারিতা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। জিরা আপনার শরীরের জন্য কতটুকু দরকার এবং কোন মাত্রায় খাওয়া উচিত- এই সকল বিষয় জানতে পুরো পোষ্টি শেষ পর্যন্ত পড়ুন।

🌸👉জিরা খাওয়ার উপকারিতা কি কি
জিরা একটি অত্যন্ত স্বাস্থ্যকর মশলা যা নানা উপকারিতা প্রদান করে। এটি হজমে সহায়ক, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, রক্তাল্পতা প্রতিরোধক, ত্বকের যত্নে উপকারী, ওজন কমাতে সহায়ক এবং মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতিতে সহায়ক। নিচে জিরা খাওয়ার প্রধান উপকারিতাগুলি বিশদভাবে আলোচনা করা হলো:

🌸পাচনতন্ত্রের উন্নতি
জিরা হজমের জন্য অত্যন্ত উপকারী। এটি পেটের হজম এনজাইমের কার্যক্রমকে সক্রিয় করে তোলে, যা খাবারকে দ্রুত ভেঙে হজম করতে সাহায্য করে। এটি হজমের সময় গ্যাস, পেট ফাঁপা, এবং পেট ব্যথা কমায়। গবেষণায় দেখা গেছে, নিয়মিত জিরা খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য এবং ডায়রিয়ার সমস্যা কমে।

🌸অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট প্রভাব
জিরায় প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে, যা শরীরের ক্ষতিকর ফ্রি র‌্যাডিক্যাল অপসারণে সহায়ক। এতে বার্ধক্যের লক্ষণ ধীরগতিতে আসে এবং বিভিন্ন ক্রনিক রোগ, যেমন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে। এছাড়াও, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায় এবং ত্বকের ক্ষতি রোধ করে।

🌸ইমিউন সিস্টেম শক্তিশালীকরণ
জিরায় ভিটামিন সি ও অন্যান্য পুষ্টি উপাদান রয়েছে, যা শরীরের ইমিউন সিস্টেমকে শক্তিশালী করে। এটি শরীরের বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে, যেমন সাধারণ সর্দি-কাশি, ইনফেকশন এবং অন্যান্য সংক্রমণ।

🌸রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণ
জিরা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়ক। এটি ইনসুলিনের কার্যক্রম উন্নত করে, যা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য বিশেষভাবে উপকারী। নিয়মিত জিরা খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা স্থিতিশীল থাকে।

🌸রক্তশূন্যতা প্রতিরোধ
জিরায় প্রচুর পরিমাণে আয়রন রয়েছে, যা রক্তশূন্যতা প্রতিরোধে সহায়ক। এটি হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়, যা শরীরের কোষে অক্সিজেন সরবরাহ বৃদ্ধি করে। বিশেষ করে মহিলাদের জন্য এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

🌸ত্বকের যত্ন
জিরার অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি গুণাবলী ত্বকের বিভিন্ন প্রদাহ ও ব্রণের সমস্যা কমাতে সাহায্য করে। এছাড়া এটি ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিতেও সহায়ক। জিরা ত্বকের জীবাণু নাশক হিসেবে কাজ করে এবং ত্বকের সমস্যা থেকে রক্ষা করে।

🌸ওজন কমাতে সহায়ক
জিরা মেটাবলিজম বৃদ্ধি করে, যা ওজন কমাতে সহায়ক। এটি শরীরে চর্বি জমা কমায় এবং ক্যালোরি বার্নের হার বাড়ায়। নিয়মিত জিরা খেলে মেদ কমে এবং শারীরিক ফিটনেস বজায় থাকে।

🌸শ্বাসকষ্টের সমস্যা দূর করতে
জিরা শ্বাসকষ্টের সমস্যা কমাতে সাহায্য করে। এটি ব্রংকাইটিস এবং অ্যাজমার সমস্যা হ্রাস করতে পারে। জিরা ফুসফুসের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং শ্বাসনালীর প্রদাহ কমায়।

🌸মূত্রবর্ধক গুণাবলী
জিরা প্রাকৃতিক মূত্রবর্ধক হিসেবে কাজ করে, যা শরীর থেকে অতিরিক্ত জল ও লবণ অপসারণ করে। এটি কিডনির কার্যক্ষমতা বাড়ায় এবং মূত্রনালীর সংক্রমণ প্রতিরোধে সহায়ক। নিয়মিত জিরা খেলে শরীরের বিষাক্ত পদার্থ বের হয়ে যায়।

🌸মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি
জিরায় উপস্থিত অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও মিনারেলসমূহ মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটায়। এটি স্মৃতিশক্তি বাড়ায় এবং মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমায়। নিয়মিত জিরা খেলে মানসিক শান্তি ও সুস্থতা বজায় থাকে।

👉অতিরিক্ত জিরা খাওয়ার অপকারিতা
জিরা একটি জনপ্রিয় মশলা যা খাদ্যের স্বাদ ও গন্ধ বাড়াতে ব্যবহৃত হয়। এটি স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী হলেও, অতিরিক্ত পরিমাণে জিরা খেলে কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে। নিচে অতিরিক্ত জিরা খাওয়ার বিভিন্ন অপকারিতা আলোচনা করা হলো:

🌸👉হজমের সমস্যা
অতিরিক্ত জিরা খাওয়ার ফলে হজমের সমস্যা দেখা দিতে পারে। বিশেষ করে অতিরিক্ত জিরা খেলে পেটে ব্যথা, গ্যাস, পেট ফাঁপা, এবং ডায়রিয়ার মতো সমস্যা হতে পারে। জিরায় উপস্থিত তিক্ত উপাদানগুলি হজম প্রক্রিয়াকে বিরক্ত করতে পারে, যা পেটে অস্বস্তি সৃষ্টি করে।

🌸👉লো ব্লাড সুগার
জিরা রক্তে শর্করার মাত্রা কমিয়ে দেয়। ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য এটি উপকারী হতে পারে, তবে অতিরিক্ত জিরা খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা অত্যন্ত কমে যেতে পারে, যা হাইপোগ্লাইসেমিয়া (রক্তে শর্করার মাত্রা অতিরিক্ত কমে যাওয়া) সৃষ্টি করতে পারে। হাইপোগ্লাইসেমিয়া হলে মাথা ঘোরা, দুর্বলতা, এবং অজ্ঞান হয়ে যাওয়ার মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে।

🌸👉লো ব্লাড প্রেশার
জিরা রক্তচাপ কমিয়ে দেয়, যা উচ্চ রক্তচাপের রোগীদের জন্য উপকারী হতে পারে। তবে, যাদের রক্তচাপ স্বাভাবিক বা কম, তাদের ক্ষেত্রে অতিরিক্ত জিরা খেলে রক্তচাপ অত্যন্ত কমে যেতে পারে। এর ফলে মাথা ঘোরা, দুর্বলতা, এবং অজ্ঞান হয়ে যাওয়ার মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে।

🌸👉অ্যালার্জিক প্রতিক্রিয়া
কিছু মানুষের ক্ষেত্রে জিরার প্রতি অ্যালার্জিক প্রতিক্রিয়া হতে পারে। অ্যালার্জি হলে ত্বকে র‍্যাশ, শ্বাসকষ্ট, চোখে পানি আসা, এবং নাক দিয়ে পানি পড়ার মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই, যদি জিরা খাওয়ার পরে এসব লক্ষণ দেখা দেয়, তবে তাৎক্ষণিকভাবে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

🌸👉লিভারের সমস্যা
অতিরিক্ত জিরা খেলে লিভারের উপর প্রভাব পরতে পারে। জিরায় উপস্থিত কিছু উপাদান লিভারের কার্যক্রমকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে, যা দীর্ঘমেয়াদে লিভারের সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। অতিরিক্ত জিরা খাওয়া থেকে লিভারের কার্যকারিতা হ্রাস পেতে পারে এবং লিভারের এনজাইমের মাত্রা বৃদ্ধি পেতে পারে।

🌸👉কিডনির সমস্যা
অতিরিক্ত জিরা খেলে কিডনির কার্যক্রমে সমস্যা দেখা দিতে পারে। জিরায় উপস্থিত কিছু উপাদান কিডনির উপর অতিরিক্ত চাপ সৃষ্টি করতে পারে, যা কিডনির কার্যকারিতা কমিয়ে দিতে পারে। দীর্ঘমেয়াদে অতিরিক্ত জিরা খেলে কিডনির সমস্যা বৃদ্ধি পেতে পারে।

🌸👉গর্ভাবস্থা এবং স্তন্যদানকালীন সময়
গর্ভবতী মহিলাদের এবং স্তন্যদানকারী মায়েদের অতিরিক্ত জিরা খাওয়া থেকে বিরত থাকা উচিত। জিরা জরায়ুর সংকোচন ঘটাতে পারে, যা গর্ভপাতের ঝুঁকি বাড়াতে পারে। এছাড়া, স্তন্যদানকালীন সময়ে অতিরিক্ত জিরা খেলে শিশুর স্বাস্থ্যের উপর নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে।

👉প্রতিদিন কী পরিমাণে জিরা খাওয়া উচিত
প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য পরামর্শকৃত পরিমাণ
প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য প্রতিদিন ১-২ চা চামচ (প্রায় ৫-১০ গ্রাম) জিরা গ্রহণ করা নিরাপদ এবং উপকারী। এই পরিমাণ জিরা আমাদের দৈনন্দিন পুষ্টি চাহিদা পূরণ করতে এবং বিভিন্ন স্বাস্থ্যগত সমস্যার প্রতিরোধ করতে সহায়ক।

👉বাচ্চাদের জন্য পরামর্শকৃত পরিমাণ
বাচ্চাদের জন্য জিরার পরিমাণ আরো কম হওয়া উচিত। ১/৪ থেকে ১/২ চা চামচ (প্রায় ১-২ গ্রাম) প্রতিদিনের খাবারের সাথে মেশানো যেতে পারে। এটি বাচ্চাদের হজমে সহায়ক এবং পুষ্টির চাহিদা পূরণ করতে সহায়ক।

👉গর্ভবতী মহিলাদের জন্য পরামর্শকৃত পরিমাণ
গর্ভবতী মহিলাদের ক্ষেত্রে জিরার পরিমাণ নিয়মিত পরিমাপে সীমাবদ্ধ রাখা উচিত। প্রায় ১ চা চামচ (৫ গ্রাম) এর বেশি জিরা খাওয়া উচিত নয়। অতিরিক্ত জিরা খেলে জরায়ুর সংকোচন এবং অন্যান্য গর্ভকালীন সমস্যার ঝুঁকি বেড়ে যেতে পারে।

🌸👉পানি দিয়ে জিরা খাওয়া
এক গ্লাস পানিতে এক চা চামচ জিরা সারা রাত ভিজিয়ে রাখুন। সকালে খালি পেটে এই পানি পান করুন। এটি হজমে সহায়ক এবং মেটাবলিজম বৃদ্ধি করে।

🌸👉খাবারের সাথে মিশিয়ে খাওয়া
জিরা সরাসরি খাওয়ার চেয়ে খাবারের সাথে মিশিয়ে খাওয়া ভালো। এটি স্যুপ, কারি, সালাদ, দই, এবং অন্যান্য বিভিন্ন খাবারে মিশিয়ে খাওয়া যেতে পারে।

✅ বিঃদ্রঃ পোষ্ট টা কেমন লেগেছে আপনার? কমেন্ট (Comment) করতে ভুলবেন না যেন।
#গাছ_গাছড়ার_বনাজী_ঔষধ_ও_কোরআনী_চিকিৎসা #লাইক #গুডলাইফ

゚viralシfypシ゚

#পেজে #লাইক #কমেন্ট #শেয়ার করে পাশে থাকুন।

আজকাল ধুপধাপ মানুষ ৩০-৩৫ বছরেই হার্ট এটাক করে বসে থাকে!এইগুলি কিন্তু কোন এক্সিডেন্ট না। এগুলো হয় আমাদের লাইফ স্টাইলের বা...
21/04/2025

আজকাল ধুপধাপ মানুষ ৩০-৩৫ বছরেই হার্ট এটাক করে বসে থাকে!

এইগুলি কিন্তু কোন এক্সিডেন্ট না। এগুলো হয় আমাদের লাইফ স্টাইলের বাই-প্রোডাক্ট হিসেবে।

আপনি যদি চান আপনার হার্ট হেলথ ভালো থাকুক তাহলে আপনাকে ৫ টা পয়েন্ট দেই, যা ফলো করলে আপনার হৃদরোগের ঝুঁকি ৯০% কমে আসবেঃ

১। ভাজা-পোড়া খাওয়া বর্জন করুন।
সিঙ্গারা, সমুচা, পরোটা, পুরি, চানাচুর এই সব বাদ দিতে হবে।

২। সিগারেট খাবার অভ্যাস থাকলে বাদ দিন।
খুব কঠিন না, বহু চেইন স্মোকার দেখেছি, হার্টে রিং পড়ানোর পরে স্মোকিং বাদ দিয়েছেন। আপনিও পারবেন।

৩। সয়াবিন তেল বর্জন করুন।
রান্নায় ঘানি ভাঙ্গা সরিষার তেল কিংবা এক্সট্রা ভার্জিন অলিভ অয়েল ব্যাবহার করুন। এমন তেল ইউজ করতে হবে, যা কিনা ঘানি ভাঙ্গা, এক্সট্রা ভার্জিন কিংবা কোল্ড প্রেসড।

৪। সপ্তাহে অন্তত ১৫০ মিনিট কার্ডিও-ভাস্কুলার এক্সারসাইজ করুন (হাঁটা, রানিং, জগিং, সাইক্লিং, সুইমিং)।

৫। স্ট্রেস ম্যানেজমেন্টের দিকে নজর দিন।
স্ট্রেস ম্যানেজমেন্ট বিশাল বড় টপিক, কিন্তু দিনে ১০ মিনিট মেডিটেশন/ব্রিদিং প্র্যাকটিস দিয়ে শুরু করতে পারেন।

এই ৫টা পয়েন্ট ফলো করুন

✅ বিঃদ্রঃ পোষ্ট টা কেমন লেগেছে আপনার? কমেন্ট (Comment) করতে ভুলবেন না যেন।
#গাছ_গাছড়ার_বনাজী_ঔষধ_ও_কোরআনী_চিকিৎসা #লাইক #গুডলাইফ

゚viralシfypシ゚ ❤️

#পেজে #লাইক #কমেন্ট #শেয়ার করে পাশে থাকুন।

বর্তমানে আপনার সব থেকে বড় শত্রু কে? ভাবুন তো, শেষ কবে শুধু নিজের কথা ভেবে শান্তিতে সময় কাটিয়েছেন? ফেসবুক বা সোশ্যাল মিডি...
21/04/2025

বর্তমানে আপনার সব থেকে বড় শত্রু কে?

ভাবুন তো, শেষ কবে শুধু নিজের কথা ভেবে শান্তিতে সময় কাটিয়েছেন? ফেসবুক বা সোশ্যাল মিডিয়া কি আপনাকে সেই সুযোগটা দিচ্ছে?

ফেসবুকের একটা অদ্ভুত ক্ষমতা আছে।

এটা দুনিয়ার সব সমস্যাকে আপনার সমস্যা বানিয়ে দেয়। আপনার নিউজফিড ভরা থাকবে ট্রল, তর্ক বিতর্ক, অশ্লীলতা রাজনীতি, বা কারও জীবনের সুখ-দুঃখের গল্পে। আপনি না চাইলেও এগুলো আপনার মাথায় ঢুকে যায়।
আর শুধু কি তাই?
ফেসবুক আপনার সবচেয়ে দামি জিনিসটা ধীরে ধীরে খেয়ে ফেলে— সময়।
আপনার হয়তো ৫ মিনিটের জন্য ঢোকা, কিন্তু স্ক্রল করতে করতে কখন ৩০ মিনিট পেরিয়ে গেছে, বুঝতেও পারেন না।
ফোকাস? সেটাও ধ্বংস।
কাজের মাঝে ফেসবুক খুললেন— হঠাৎ একটা পোস্ট দেখলেন, সেটা নিয়ে ভাবতে শুরু করলেন। যে কাজটা ১ ঘণ্টায় শেষ করার কথা, সেটা এখন সারাদিন লেগে যাচ্ছে।
আর ঘুম?
অনেকেই রাতের বেলা ফোন নিয়ে শুয়ে ফেসবুক স্ক্রল করতে থাকেন। ঘণ্টা পার হয়ে যায়, ঘুম আসে না। সকালে উঠে ক্লান্তি, দিনভর মনোযোগহীনতা।

এখন কী করবেন?

১. নিয়ম তৈরি করুন।
ফেসবুক ব্যবহারে সময়ের একটা সীমা থাকা জরুরি। আপনি দিনে কতক্ষণ ফেসবুকে থাকবেন সেটা আগে থেকেই ঠিক করে নিন। উদাহরণস্বরূপ, কাজের সময় বা পড়াশোনার মাঝে ফেসবুক থেকে দূরে থাকুন। সকাল বা রাতে স্ক্রল করার অভ্যাস থাকলে সেটা কমানোর চেষ্টা করুন। এক্সপার্টরা বলেন, সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রতিদিন ৩০-৪০ মিনিটের বেশি সময় দিলে সেটা ক্ষতির দিকে নিয়ে যায়।

২. নির্দিষ্ট উদ্দেশ্য থাকুক।
আপনার জীবনে ফেসবুকের ভূমিকা কী? এটা যোগাযোগের জন্য, কাজের জন্য, নাকি শুধুই বিনোদনের জন্য? এই প্রশ্নটা নিজেকে করুন। শুধু সময় কাটানোর জন্য ফেসবুকে ঢোকা মানে নিজের সময় নষ্ট করা। বরং ফেসবুক ব্যবহার করুন আপনার জীবনের কোনো প্রয়োজন মেটানোর জন্য। উদাহরণস্বরূপ, কাজের গ্রুপে আপডেট দেখুন বা গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জানুন।

৩. বিজ্ঞতার সঙ্গে এড়িয়ে চলুন।
ফেসবুকের প্রতিটা নিউজ, বিতর্ক, বা ট্রেন্ডে জড়ানো জরুরি নয়। এসব দেখে যদি আপনার মন খারাপ হয় বা মানসিক চাপ বাড়ে, তাহলে সেগুলো এড়িয়ে চলুন। সব পোস্ট বা কমেন্ট সেকশনে ঢুকতে হবে না। আপনার যা দরকার, সেটুকু দেখুন। বাকিটা স্ক্রল না করাই ভালো।

৪. ঘুমের সময় ফেসবুক নয়।
রাতের বেলা ঘুমানোর আগে ফেসবুক স্ক্রল করলে আপনার ব্রেন বিশ্রাম নিতে পারে না। স্ক্রিনের আলো মস্তিষ্ককে সক্রিয় রাখে, যার কারণে ঘুম আসতে দেরি হয়। তাই ঘুমানোর অন্তত ১ ঘণ্টা আগে ফোন সরিয়ে রাখুন। চাইলে ফোনটি আরেক ঘরে রেখে দিন।

৫. বুঝে শুনে ফলো করুন।
ফেসবুকে যাদের ফলো করছেন, তারা কি আপনাকে কোনো মানসিক শান্তি বা প্রেরণা দিচ্ছেন? যদি না দেন, তাহলে ভেবে দেখুন তাদের ফলো করা উচিত কি না। এমন মানুষদের ফলো করুন যারা ইতিবাচক, জ্ঞানবর্ধক বা অনুপ্রেরণামূলক পোস্ট করেন। এর ফলে আপনার নিউজফিড শুধু সময় নষ্ট করার জায়গা হবে না, বরং আপনার উন্নতির সহায়ক হবে।

ফেসবুক আমাদের জীবনের অংশ হতে পারে, তবে পুরো জীবন নয়।
সময়, ফোকাস, আর মানসিক শান্তি— এগুলো আপনার সবচেয়ে বড় সম্পদ।
ফেসবুক বা সোশ্যাল মিডিয়া যেন এগুলো চুরি করতে না পারে।
জীবনটা আপনার হাতে থাকুক, ফেসবুকের হাতে নয়।

✅ বিঃদ্রঃ পোষ্ট টা কেমন লেগেছে আপনার? কমেন্ট (Comment) করতে ভুলবেন না যেন।
#গাছ_গাছড়ার_বনাজী_ঔষধ_ও_কোরআনী_চিকিৎসা #লাইক #গুডলাইফ

゚viralシfypシ゚

#পেজে #লাইক #কমেন্ট #শেয়ার করে পাশে থাকুন।

গাজর ও লেবুর জুস: হাড়ের শক্তি বাড়ানোর প্রাকৃতিক উপায়গাজর ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন কে-তে সমৃদ্ধ, যা হাড় মজবুত করতে সহায়ক। অন্...
20/04/2025

গাজর ও লেবুর জুস: হাড়ের শক্তি বাড়ানোর প্রাকৃতিক উপায়

গাজর ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন কে-তে সমৃদ্ধ, যা হাড় মজবুত করতে সহায়ক। অন্যদিকে, লেবুতে থাকা ভিটামিন সি ক্যালসিয়ামের শোষণ বাড়িয়ে হাড়কে আরও শক্তিশালী করে তোলে।
হাড়ের ঘনত্ব বাড়ায়
ক্যালসিয়ামের শোষণ বৃদ্ধি করে
জয়েন্টের ব্যথা ও বাতের সমস্যা কমায়
অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ হওয়ায় হাড়ের ক্ষয় রোধ করে
প্রতিদিন এক গ্লাস গাজর ও লেবুর জুস পান করলে হাড় দীর্ঘদিন সুস্থ ও শক্তিশালী থাকবে!

✅ বিঃদ্রঃ পোষ্ট টা কেমন লেগেছে আপনার? কমেন্ট (Comment) করতে ভুলবেন না যেন।
#গাছ_গাছড়ার_বনাজী_ঔষধ_ও_কোরআনী_চিকিৎসা #লাইক #গুডলাইফ

゚viralシfypシ゚

#পেজে #লাইক #কমেন্ট #শেয়ার করে পাশে থাকুন।

কাঁকরোলের স্বাস্থ্য উপকারিতাদক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার অতি পরিচিত একটি সবজি কাঁকরোল। কাঁচা অবস্থায় এটি দেখতে সবুজ থাকে এবং পাকল...
20/04/2025

কাঁকরোলের স্বাস্থ্য উপকারিতা

দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার অতি পরিচিত একটি সবজি কাঁকরোল। কাঁচা অবস্থায় এটি দেখতে সবুজ থাকে এবং পাকলে লাল বা কমলা বর্ণ্ ধারণ করে। এর গায়ে ছোট ছোট কাঁটা থাকে বলে একে ছোট কাঁঠাল ও বলা হয়। এটি দক্ষিণ চীন থেকে উত্তর পূর্ব অস্ট্রেলিয়া পর্য্ন্ত সকল অঞ্চলে পাওয়া যায়। থাইল্যান্ড , লাউস, কম্বোডিয়া ও ভিয়েতনামে প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়। কাকরোলের আদি উৎস হিসেবে ধরা হয় ভিয়েতেনামকে। কাঁকরোলে প্রচুর ভিটামিন ও মিনারেল থাকে, লুটেইন ও জেনস্থিন থাকে যা চোখের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। এছাড়াও এতে ফাইবার , কার্বোহাইড্রেট, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং এনজাইম ও থাকে।যা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী।

বিশেষজ্ঞরা বলেন, কাঁকরোলে টমেটোর চেয়ে ৭০ গুণ বেশি লাইকোপিন থাকে, গাজরের চেয়ে ২০ গুণ বেশি বিটা ক্যারোটিন থাকে, কমলার চেয়ে ৪০ গুণ বেশি ভিটামিন সি থাকে এবং ভুট্টার চেয়ে ৪০ গুণ বেশি জিয়াজেন্থিন থাকে। তাই স্বাস্থ্য সুরক্ষায় প্রতিদিনের খাবারের তালিকায় কাঁকরোল রাখা ভালো। এবার জেনে নিন কাঁকরোলের আরও নানা উপকারিতা-

১. ক্যান্সার প্রতিরোধ করে

সাম্প্রতিক এক গবেষণায় দেখা গেছে, কাঁকরোলের পুষ্টি উপাদান ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে এবং ক্যান্সার কোষের সংখ্যা বৃদ্ধিকে ধীর গতির করতে পারে। এতে নির্দিষ্ট একটি প্রোটিন থাকে, যা ক্যান্সার কোষের বৃদ্ধিকে প্রতিহত করতে পারে। এজন্যই কাঁকরোলকে ‘স্বর্গীয় ফল’ আখ্যা দেওয়া হয়।

২. এনেমিয়া প্রতিরোধ করে

কাঁকরোলে প্রচুর আয়রন থাকার পাশাপাশি ভিটামিন সি ও ফলিক এসিড ও থাকে। এ কারণে নিয়মিত এটি খেলে এনেমিয়ার প্রতিহত করা সম্ভব হয়।

৩. কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়

যাদের কোলেস্টেরলের মাত্রা বেশি বা যাদের উচ্চমাত্রার কোলেস্টেরলের রয়েছে তাদের নিশ্চিন্তে কাঁকরোল খেতে পারেন। এটি উচ্চমাত্রার কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে।

৪. মেদ কমায়

কমলার চেয়ে শতকরা ৪০ ভাগ বেশি ভিটামিন সি রয়েছে কাঁকরোলে। ভিটামিন সি শরীরের অতিরিক্ত মেদ পুড়িয়ে ফেলতে সাহায্য করে। আর রক্তে ভিটামিন সি’র পরিমাণ কম থাকলে ফ্যাট বার্নিং কম হয়।ফলে ওজন কমে না।যাদের রক্তে প্রয়োজনীয় পরিমাণে ভিটামিন সি আছে,তাদের ফ্যাট বার্নিং হয় শতকরা ২৫ ভাগ।ফলে তাদের মোটা হওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়।

৫. কার্ডিওভাস্কুলার ডিজিজ প্রতিরোধ করে

যেহেতু কাঁকরোলে উচ্চমাত্রার এন্টিঅক্সিডেন্ট থাকে তাই এটি কার্ডিওভাস্কুলার রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে। সক্রিয় জীবনযাপনের পাশাপাশি কাঁকরোল খাওয়া হৃদস্বাস্থ্যের জন্যও উপকারী।

৬. দৃষ্টিশক্তির উন্নতি ঘটায়

কাঁকরোলে চোখের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী ভিটামিন, বিটাক্যারোটিন ও অন্যান্য উপাদান থাকে, যা দৃষ্টিশক্তির উন্নতিতে সাহায্য করার পাশাপাশি চোখের ছানি প্রতিরোধেও সাহায্য করে।

৭. বিষণ্ণতা প্রতিহত করে

কাঁকরোলে সেলেনিয়াম, মিনারেল এবং ভিটামিন থাকে, যা নার্ভাস সিস্টেমের উপর গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব রাখে। তাই বিষণ্ণতার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে সাহায্য করে কাঁকরোল।

৮. তারুণ্য ধরে রাখে

কোষের কার্যক্রমকে উদ্দীপিত করার মাধ্যমে এবং স্ট্রেস কমানোর মাধ্যমে বয়স বৃদ্ধির প্রক্রিয়াকে ধীর গতির করতে সাহায্য করে কাঁকরোল। কোলাজেনের গঠনকে পুনর্নির্মাণের মাধ্যমে বয়সের ছাপ প্রতিরোধেও ভূমিকা রাখে এটি।

৯. হার্ট এটাকের সম্ভাবনাকে কমিয়ে দেয়

গবেষণায় পাওয়া গেছে যাদের শরীরে লাইকোপিনেরে মাত্রা বেশি, তাদের চেয়ে যাদের শরীরে এর মাত্রা কম তাদের শতকরা ৫০ ভাগ বেশি হার্ট এটাকের সম্ভাবনা রয়েছে। তাহলে কাঁকরোল আপনার হার্টেরও উপকার করবে নিশ্চয়ই।

✅ বিঃদ্রঃ পোষ্ট টা কেমন লেগেছে আপনার? কমেন্ট (Comment) করতে ভুলবেন না যেন।
#গাছ_গাছড়ার_বনাজী_ঔষধ_ও_কোরআনী_চিকিৎসা #লাইক #গুডলাইফ

゚viralシfypシ゚

#পেজে #লাইক #কমেন্ট #শেয়ার করে পাশে থাকুন।

Address

Alubdi Boro Masjid, Pallabi (Mirpur-12)
Dhaka
1216

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when গাছ গাছড়ার বনাজী ঔষধ ও কোরআনী চিকিৎসা posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to গাছ গাছড়ার বনাজী ঔষধ ও কোরআনী চিকিৎসা:

Share

গাছ গাছড়ার বনাজী ঔষধ ও কোরআনী চিকিৎসা

আসসালামু ওয়া আলাইকুম,

ইতি কথা '- প্রাকৃতিক গাছ গাছালি সহ আমাদের চার পাশে যা কিছু আছে এতে ঔষধি গুনে ভরা কিন্তু আমরা জানিনা।আর জানলেও কেয়ার করিনা। অথচ এ সব গাছ গাছালিতে রয়েছে মানব জীবনের অনেক রোগের শেফা। পূর্বেকার মানব এ সব গাছ গাছালী ব্যবহার করে রোগ মুক্ত হয়েছেন। এখনও সারা পৃথিবীতে অনেক মানব আছেন যারা বিভিন্ন গবেষনার করে আজ আমাদের সামনে নতুন নতুন তথ্য দিয়ে বিভিন্ন ঔষধ তৈরী করছেন।আর মানুষ ও যথেষ্ট উপকৃত হচ্ছেন।

আমাদের মূল লক্ষ্য প্রাকৃতিক গাছ গাছালি দারা মানব সেবা প্রদান করা ও প্রাকৃতিক ভাবে গাছ গাছালি ধারা বিভিন্ন ঔষধ তৈরী করে সবার মাঝে পোছে দেয়া ।

.........সকল কে এই বিষয়গুলতে আমাদেরকে সহযোগিতা করার জন্য অনুরোধ করছি যাতে করে আমরা সবসময় আপনাদেরকে এ রকম সেবা প্রদান করতে পারি। ধন্যবাদ