Dr. Ashish Somadder, Dhaka (2025)

06/11/2025

👁️ রেটিনায় পানি জমা ও রক্তক্ষরণ—
চোখের নীরব বিপদ।
➤ চোখের দৃষ্টিশক্তি হঠাৎ ঝাপসা লাগছে?
➤ সোজা রেখা বাঁকা দেখা যাচ্ছে?
➤ চোখের সামনে কালো দাগ বা ছায়া ভাসছে?

- এগুলো হতে পারে রেটিনায় পানি জমা বা রক্তক্ষরণের প্রাথমিক লক্ষণ। এই সমস্যা শুরুতে ব্যথাহীন হলেও সময়মতো চিকিৎসা না নিলে স্থায়ীভাবে দৃষ্টিশক্তি হারানোর আশঙ্কা থাকে।

রেটিনায় পানি জমে সাধারণত তখনই যখন চোখের ভেতরের সূক্ষ্ম রক্তনালিগুলো দুর্বল হয়ে তরল পদার্থ (ফ্লুইড) রেটিনার নিচে লিক করে। উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, মানসিক চাপ, স্টেরয়েড জাতীয় ওষুধ সেবন বা চোখে প্রদাহ থাকলে এমন সমস্যা দেখা দেয়। এতে দৃষ্টি ঝাপসা হয়ে যায়, বস্তুর আকার বিকৃত লাগে, এবং মাঝখানে অন্ধকার দাগ দেখা যায়।

অন্যদিকে, রেটিনায় রক্তক্ষরণ হয় যখন রক্তনালিগুলো ফেটে যায় বা ব্লক হয়ে যায়। ডায়াবেটিক রেটিনোপ্যাথি, উচ্চ রক্তচাপ, চোখে আঘাত বা রক্তের রোগ এর প্রধান কারণ। এতে চোখের সামনে কালো ছায়া ভাসা, আলোতে ঝলক লাগা বা হঠাৎ দৃষ্টি কমে যাওয়ার মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে।

🩺 চিকিৎসা ও করণীয়:
☞ দ্রুত চক্ষু বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন এবং চোখের ফান্ডাস পরীক্ষা (OCT, FA test) করান।
☞ মূল রোগ যেমন ডায়াবেটিস বা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখুন।
☞ প্রয়োজন অনুযায়ী লেজার ট্রিটমেন্ট বা Anti-VEGF ইনজেকশন দেওয়া হয়।
☞ নিজে থেকে স্টেরয়েড জাতীয় ওষুধ ব্যবহার করবেন না।

চোখের যত্ন নিন, নিয়মিত পরীক্ষা করুন— কারণ, দৃষ্টিশক্তি একবার হারালে তা ফিরে আসে না। 🌿
Somadder Eye Centre সমদ্দার আই সেন্টার
fans

12/10/2025

👁️‍🗨️ চোখের ভাইরাল কনজাঙ্কটিভাইটিসের খারাপ দিকগুলো (অর্থাৎ জটিলতা বা বিপদজনক দিক) জেনে রাখা ভালো।

১. দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে:
এটি অত্যন্ত সংক্রামক — চোখের পানি, হাত, রুমাল, তোয়ালে বা বাতাসের মাধ্যমে অন্যের চোখে সহজে ছড়িয়ে যায়। একবার পরিবারের একজনের হলে, খুব সহজে অন্যদের মধ্যেও ছড়িয়ে পড়ে।

২. কর্নিয়া আক্রান্ত হলে দৃষ্টিশক্তি ঝাপসা হয়:
ভাইরাস অনেক সময় কর্নিয়ায় (cornea) পৌঁছে inflammation করে। এতে চোখে ঝাপসা দেখা, আলো সহ্য না হওয়া, এমনকি মাসের পর মাস দৃষ্টি ঘোলা থাকা পর্যন্ত হতে পারে। কর্নিয়ায় সাদা দাগ (subepithelial infiltrate) থেকে যায় — যা স্থায়ী দাগে রূপ নিতে পারে।

৩. চোখে ব্যথা ও ফুলে যাওয়া:
কিছু ক্ষেত্রে চোখ এত ফুলে যায় যে চোখ খুলতে কষ্ট হয়। পাঁপড়ি (eyelid) ও আশপাশের অংশে স্ফীততা ও ব্যথা হয়।

৪. গলার গ্রন্থি ফুলে যায়:
কান ও গলার পাশে ফুলে ব্যথা হতে পারে। মুখের এক পাশে টান বা ব্যথার অনুভূতি হয়।

৫. দীর্ঘস্থায়ী সমস্যা:
ইনফেকশন চলে যাওয়ার পরও কর্নিয়ার দাগ, শুষ্ক চোখ, বা আলোতে জ্বালা থেকে যেতে পারে। কিছু রোগীর ক্ষেত্রে পুনরায় চোখ লাল হওয়া বা হালকা সংক্রমণ বারবার হয়।

৬. ভুল ওষুধের ব্যবহার:
অনেকেই নিজে থেকে স্টেরয়েড ড্রপ ব্যবহার করেন — এতে সংক্রমণ আরও বাড়তে পারে ও স্থায়ী ক্ষতি হতে পারে। ভাইরাল কনজাঙ্কটিভাইটিসে ভুল ড্রপ (যেমন অ্যান্টিবায়োটিক বা স্টেরয়েড) দিলে চোখের চাপ বেড়ে গ্লুকোমা পর্যন্ত হতে পারে।

৭. কাজ ও দৈনন্দিন জীবনে প্রভাব:
চোখে পানি, জ্বালা, ঝাপসা দেখার কারণে কাজ করা কষ্টকর হয়। অফিস বা স্কুলে যেতে না পারায় মানসিক অস্বস্তি তৈরি করে।

চোখের এই সংক্রমণকে “সাধারণ” ভেবে অবহেলা করা সবচেয়ে বড় ভুল। যদি চোখের লালভাব ৩ দিনের বেশি থাকে বা ঝাপসা দেখা শুরু হয়, তাহলে অবশ্যই চক্ষু বিশেষজ্ঞের কাছে যাওয়া উচিত। ধন্যবাদ।

Somadder Eye Centre

09/10/2025

World Sight Day- 2025!

"Love your eyes, protect your vision." 💙

আজ বিশ্ব দৃষ্টি দিবস — চোখের যত্ন ও সচেতনতার প্রতীক দিন।
চোখ আমাদের জীবনের আলো, তাই নিয়মিত চক্ষু পরীক্ষা, স্বাস্থ্যকর খাবার ও পর্যাপ্ত বিশ্রাম নেওয়া জরুরি।

✅ বছরে অন্তত একবার চোখ পরীক্ষা করুন
✅ ডায়াবেটিস ও ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণে রাখুন
✅ দীর্ঘ সময় মোবাইল ও স্ক্রিন ব্যবহারে চোখকে বিশ্রাম দিন

চোখের যত্ন নিন, সুন্দর দৃষ্টি রক্ষা করুন ✨

25/09/2025

👨‍⚕️ চোখে ঘুম থেকে ওঠার পর যে “ময়লা” জমে সেটা আসলে চোখের স্বাভাবিক প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার অংশ। তবে, কিছু ক্ষেত্রে চিন্তার কারণ হতে পারে-

১. হঠাৎ বেশি পরিমাণ ময়লা আসা
২. হলুদ/সবুজ পুঁজের মতো হওয়া
৩. চোখ লাল হয়ে যাওয়া বা ব্যথা
৪. চোখ ফুলে যাওয়া বা চুলকানো

☀️ সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর:

১. হাত ভালো করে ধোঁবেন।
২. চোখের কোণে জমা ময়লা পরিষ্কার পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলবেন।
৩. নরম কাপড়/কটন ভিজিয়ে আলতোভাবে চোখ মুছবেন।
৪. প্রয়োজনে পরিষ্কার ঠান্ডা পানি দিয়ে চোখে ছিটা দিতে পারেন।
৫. চাইলে কৃত্রিম চোখের পানি (artificial tears) ব্যবহার করতে পারেন (ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী)।
6. সকালে ২ থেকে ৩ মিনিট চোখ বন্ধ রেখে গভীর শ্বাস–প্রশ্বাস নিন, এতে চোখ আরাম পায়।
7. পর্যাপ্ত ঘুম ও সুষম খাবার খাওয়া (ভিটামিন এ, ওমেগা-৩ ও লুটিন সমৃদ্ধ খাবার) চোখের জন্য ভালো।

⚠️ মনে রাখবেন-
১. হাত নোংরা থাকলে চোখে দিবেন না।
২. চোখ চুলকানো/ঘষা থেকে বিরত থাকবেন।
৩. অস্বাভাবিক লালচে ভাব, ব্যথা বা পুঁজ হলে দ্রুত চোখের ডাক্তার দেখাতে হবে।

Somadder Eye Centre সমদ্দার আই সেন্টার 💚

15/09/2025

অন্ধকার নয়, আলো চাই—
ফ্রি চক্ষু চিকিৎসা আপনার জন্য।
Somadder Eye Centre সমদ্দার আই সেন্টার

28/08/2025

🌟 ছানি রোগ আর অন্ধত্ব নয়! 🌟

🧿 বাংলাদেশে অন্ধত্বের সবচেয়ে বড় কারণ ছানি। অথচ, মাত্র ১৫ মিনিটে আধুনিক অপারেশনে লেন্স প্রতিস্থাপন করলেই এই সমস্যা পুরোপুরি সমাধান সম্ভব।
Somadder Eye Centre
01917520404
#ফ্যাকো 💕

26/08/2025

👨‍⚕️ মানে হলো চোখের সাদা অংশে (conjunctiva) একটি হলুদাভ ছোট উঁচু দাগ/গুটি, যা সাধারণত নাকের দিকের পাশে দেখা যায়। এটা সাধারণত harmless হয়।
🔹 Pingueculitis (পিংগুকুলাইটিস) মানে সেই দাগে প্রদাহ হওয়া।

🧿 কারণ:
১. ধুলো, বাতাস, অতিরিক্ত রোদ (UV exposure)
২. শুষ্ক চোখ
৩. অ্যালার্জি বা চোখ ঘষা
৪. ইনফেকশন খুব কম ক্ষেত্রে হয়

🧿 উপসর্গ:
১. চোখ লাল হয়ে যাওয়া
২. জ্বালাপোড়া, খচখচানি
৩. চোখে বিদেশি বস্তু ঢুকেছে মনে হওয়া
৪. হালকা ব্যথা বা অস্বস্তি
৫. কখনও কখনও চোখের পানি পড়া

🧿 করণীয়:
১. চোখ বিশ্রামে রাখুন
২.বারবার চোখ ঘষবেন না।
৩. কম্পিউটার/মোবাইল ব্যবহার কম করুন বা নিয়মিত বিরতি নিন।
৪. কৃত্রিম অশ্রু (Artificial Tears) ব্যবহার করুন (চক্ষু বিশেষজ্ঞের পরামর্শে)
৫. সানগ্লাস ব্যবহার করুন
৬. ঠান্ডা পানির সেঁক দিন
৭. ঔষধ প্রয়োগ (দয়াকরে নিজে থেকে স্টেরয়েড ব্যবহার না করে অবশ্যই চক্ষু বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন)।
এমনটা হলে, অবশ্যই চক্ষু বিশেষজ্ঞকে দেখাতে হবে। মনে রাখবেন চোখ আপনার অমূল্য সম্পদ। এই সম্পদের যত্নের দায়িত্ব একান্তই আপনার। ধন্যবাদ 💕
Somadder Eye Centre #ফ্যাকো

09/08/2025

👨‍⚕️ চোখের পাতায় পুঁজযুক্ত ফোঁড়া (Hordeolum) হলে বাড়িতে কিছু ভুল করলে সংক্রমণ দ্রুত খারাপ হতে পারে। সেগুলো হলো —

❌ যা কখনও করবেন না:

১. চেপে পুঁজ বের করা — এতে ইনফেকশন ভেতরের দিকে ছড়িয়ে চোখ বা মাথার ভেতরের অংশে জটিলতা তৈরি করতে পারে।

২. নোংরা হাতে চোখ ঘষা — এতে ব্যাকটেরিয়া বাড়বে এবং অন্য চোখেও ছড়াতে পারে।

৩. ঠান্ডা সেঁক দেওয়া — ঠান্ডা সেঁক ইনফেকশন সারায় না, বরং পুঁজ জমাট বাঁধাতে পারে।

৪. অন্যের ওষুধ ব্যবহার — ভুল ওষুধ বা মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধে পরিস্থিতি খারাপ হতে পারে।

৫. মেকআপ / কনট্যাক্ট লেন্স ব্যবহার — এতে ইনফেকশন বেড়ে যেতে পারে এবং ছড়াতে পারে।

৬. বারবার খোঁচাখুঁচি করা — এতে ক্ষত হয়ে ব্যথা ও ফুলে যাওয়া বাড়ে।

৭. গরম সেঁকে অতিরিক্ত চাপ দেওয়া — হালকা সেঁক ভালো কিন্তু বেশি চাপ দিলে ফেটে যেতে পারে এবং চারপাশে ছড়িয়ে পড়তে পারে।

✅ করণীয়:

১. পরিষ্কার হাতে গরম পানির ভাপ বা উষ্ণ কাপড় দিয়ে হালকা সেঁক দিন।
২. চোখের চারপাশ সবসময় পরিষ্কার ও শুকনা রাখুন।
৩. নিজের ব্যবহারের তোয়ালে, বালিশ, রুমাল আলাদা রাখুন।
৪. যত দ্রুত সম্ভব চক্ষু বিশেষজ্ঞের কাছে যান (বিশেষ করে যদি ফুলে যাওয়া দ্রুত বাড়ে, ব্যথা বাড়ে, জ্বর আসে)।
Somadder Eye Centre
#সমদ্দার_আই_সেন্টার

04/08/2025

চোখে টিউমার (Ocular Tumor) হলে তার লক্ষণগুলো নির্ভর করে টিউমারটি কোথায় হয়েছে, কত বড় হয়েছে এবং সেটি ক্যান্সারাস নাকি অ-ক্যান্সারাস। তবে নিচে কিছু সাধারণ লক্ষণ দেওয়া হলো যা চোখে টিউমার থাকলে দেখা দিতে পারে:

🔍 চোখে টিউমারের সাধারণ লক্ষণসমূহ:
👁️ দৃষ্টিশক্তির সমস্যা:
• ঝাপসা দেখা (Blurry vision)
• দৃষ্টিতে ব্লাইন্ড স্পট
• হঠাৎ করে দৃষ্টি কমে যাওয়া
• চোখে আলো ঝলকানি বা ফ্ল্যাশ দেখা
• দৃষ্টিতে বিকৃতি
• মাথা ব্যথা ও বমি বমি ভাব
• চোখের পাতা ভারর হয়ে যাওয়া
• চোখের চারপাশে ফোলা বা পিন্ড

👀 চোখের গঠনগত পরিবর্তন:
• চোখের মাপ বা আকৃতি পরিবর্তন
• চোখের মনি (pupil) অসমান বা সাদা দেখানো (বিশেষ করে রেটিনোব্লাস্টোমায়)
• চোখে লালচে ভাব বা ফোলাভাব
• চোখ নড়াচড়ায় সমস্যা (চোখের মুভমেন্ট ঠিক না হওয়া)

⚠️ ব্যথা ও অস্বস্তি:
• চোখে ব্যথা (সবসময় না, তবে কিছুক্ষেত্রে হয়)
• চোখের পিছনে চাপ বা অস্বস্তি
• এক চোখ লাল ও অস্বাভাবিক অনুভব হওয়া

📸 শিশুদের ক্ষেত্রে:
• ছবিতে চোখে সাদা রিফ্লেকশন দেখা (লিউকোকোরিয়া – Leukocoria)
• চোখের নড়াচড়া অস্বাভাবিক (Strabismus – এক চোখ সোজা, অন্যটি ঘুরে থাকে)

☠️ গুরুতর লক্ষণ (Malignant tumor-এর সম্ভাবনা থাকতে পারে):
• চোখে পিন্ড বা ফোলা দেখা
• দৃষ্টিশক্তি একদম হারানো
• চোখ থেকে রক্ত বা তরল বের হওয়া
• চোখ বা আশেপাশে তীব্র ব্যথা
• চোখের সামনে কিছুর আবছা ছায়া অনুভব হওয়া

🏥 করণীয়:
• চোখে এই ধরনের উপসর্গ দেখা গেলে দ্রুত চক্ষু বিশেষজ্ঞ (Ophthalmologist) দেখানো উচিত।
• দ্রুত নির্ণয় ও চিকিৎসা হলে চোখ এবং দৃষ্টি দুটোই রক্ষা করা সম্ভম।
Somadder Eye Centre #সমদ্দার_আই_সেন্টার #চোখের_যত্ন

28/07/2025

👨‍⚕️ স্ট্রাবিসমাস (Strabismus):

স্ট্রাবিসমাস হলো, এমন একটি চক্ষু সমস্যা যেখানে দুই চোখ একই দিকে তাকায় না। এক চোখ সোজা থাকে অন্যটি ভিন্ন দিকে ঘুরে যায় — উপরে, নিচে, ডানে বা বামে।

🔻 লক্ষণ:
• এক চোখ সোজা থাকে, অন্যটি ঘুরে যায়
• ডাবল ভিশন (বড়দের ক্ষেত্রে)
• শিশুদের খেলাধুলায় বা পড়ায় মনোযোগের সমস্যা
• চোখ দিয়ে তাকালে জিনিস স্পষ্ট না দেখা
• এক চোখ বন্ধ করে চলাফেরা করে (ছোটরা অনেক সময় বুঝিয়ে বলতে পারে না)।

🚫 কারা বেশি ঝুঁকিতে?
• শিশুদের মধ্যে জন্মগত বা শৈশবকালে বেশি দেখা যায়
• যাদের পরিবারে স্ট্রাবিসমাস ইতিহাস আছে
• জন্মের সময় অক্সিজেন ঘাটতি বা কম ওজনের ভূমিষ্ট বাচ্চা
• স্নায়ুরোগে ভোগা মানুষ

⚠️ সময়মতো চিকিৎসা না করলে:
• এক চোখে দৃষ্টিশক্তি কমে যেতে পারে
• দুই চোখে সমন্বয় নষ্ট হয়— ফলে গভীরতা বোঝার ক্ষমতা নষ্ট হয়

✅ করণীয়:
• যদি শিশু চোখ ঘুরিয়ে তাকায় বা এক চোখ দিয়ে তাকায় — দ্রুত চক্ষু বিশেষজ্ঞ দেখান
• প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে হঠাৎ চোখ কানা হলে স্নায়বিক কারণ হতে পারে — দ্রুত চোখের ডাক্তার দেখানো জরুরি।
Somadder Eye Centre #চোখের_যত্ন #সমদ্দার_আই_সেন্টার
Dr. Ashish Somadder

Dr. Ashish Somadder

06/11/2025

12/10/2025

09/10/2025

25/09/2025

15/09/2025

28/08/2025

26/08/2025

09/08/2025

04/08/2025

28/07/2025

Address

Telephone

Website

Alerts

Contact The Practice

Shortcuts

Share

Category