Pure Homoeopathic Medical Services

Pure Homoeopathic Medical Services হোমিওপ্যাথিক বিধান মতে তরুন ও পুরাতন রোগীর সু-চিকিৎসা করা হয়। পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া মুক্ত বিজ্ঞান ভিত্তিক হোমিওপ্যাথিক ঔষধ সেবন করুন।

04/06/2025

রোগীর ফলোআপ
সফল কেস তুলে ধরা হল।
কামরুল হাসান ১২ বছর
বাড়ি গাইবান্ধ

এর #গনোরিয়া, #প্রসাব_ইনফেকশন, #চর্ম_রোগ, আরো অনেকগুলা রোগ ভালো হয়ে যায়। #শরীর_দুর্বল, হাঁটতে পারতো না একটু হাঁটলেই পা অবশ হয়ে যেতে বসে করতে হতো, #পা_অবস_হয়ে যেত এই সমস্যা গুলো এখন ভালো হয়েছে।
এই সমস্যার জন্য ছোটবেলা থেকে এ পর্যন্ত বিভিন্ন শিশু,যৌন ও চর্ম বিশেষজ্ঞ ,ও ইউরোলজিস্ট দেখানো হয়েছিল।
আমার কাছে আসার আগেই তার #পা_একটা_শুকিয়ে_যাচ্ছিলাম।
এখন এই সমস্যার ওষুধ দেওয়া হল।

বর্তমান মেডিসিন কষ্টিকাম চলছে।


#রেজিস্টার্ড_হোমিওপ্যাথিক_চিকিৎসক

D.H.M.S(B.H.M.E.C)B.H.M.S(Du- on course)
)

চেম্বার ১
#পিওর_হোমিও_হল
#প্রেস_মার্কেট, #গাজীপুর #চৌরাস্তা।

চেম্বার ২
ফাতেমা হোমিও হল
খাদিজাতুল কুবরা (রা)মাদ্রাসা,কালাকৈর খেয়াঘাট সংলগ্ন, ১৪ নং ওয়ার্ড।

26/05/2025

#হার্টের_বিভিন্ন_প্রকারের_সমস্যা হোমিওপ্যাথি চিকিৎসার মাধ্যমে সমাধান সম্ভব।
রোগীটার ফলোআপ দেওয়া হল
প্যাথলজি অনুসারে রোগীর যে সকল রোগের চিকিৎসা চলছে
১)
2)
3)
4)
4)
আলহামদুলিল্লাহ রোগী শারীরিক ও মানসিকভাবে ভালো আছে, ব্যথা বেদনা অন্যান্য সমস্যা অনেক কমে গেছে, রুগী স্বাভাবিকভাবে পারিবারিক কাজকাম করতে পারতেছে।
#হার্টে_প্রচন্ড_ব্যথা হতো সেটা এখন নেই।
প্রস্রাব পায়খানা ঘুম স্বাভাবিক হয়েছে।
রুচি ফিরে এসেছে।
সব সময় একটা #জ্বর থাকতো সেটা এখন নেই।
সবদিক থেকেই ভালো।


#রেজিস্টার্ড_হোমিওপ্যাথিক_চিকিৎসক

D.H.M.S(B.H.M.E.C)B.H.M.S(Du- on course)
)

চেম্বার ১
#পিওর_হোমিও_হল
#প্রেস_মার্কেট, #গাজীপুর #চৌরাস্তা।

চেম্বার ২
ফাতেমা হোমিও হল
খাদিজাতুল কুবরা (রা)মাদ্রাসা,কালাকৈর খেয়াঘাট সংলগ্ন, ১৪ নং ওয়ার্ড।

কমার্স ডিপার্টমেন্টের কয়েকজন ছাত্র ট্রেনে চড়ে কোথাও যাচ্ছিল এবং মার্কেটিং নিয়ে আলোচনা করছিল। একজন বয়স্ক ভদ্রলোক তাদের...
24/05/2025

কমার্স ডিপার্টমেন্টের কয়েকজন ছাত্র ট্রেনে চড়ে কোথাও যাচ্ছিল এবং মার্কেটিং নিয়ে আলোচনা করছিল। একজন বয়স্ক ভদ্রলোক তাদের আলোচনা মন দিয়ে শুনছিলেন আর মুচকি মুচকি হাসছিলেন।

হঠাৎ ভদ্রলোকটি ছাত্রদেরকে বললেন, আমি কি মার্কেটিং বিষয়টি সহজ দুএকটি কথায় ব্যাখ্যা করতে পারি?

ছাত্ররা কৌতূহলী হয়ে তার দিকে তাকাল।

ভদ্রলোক বলতে শুরু করলেন, মনে করো তুমি কোনো বিয়ে বাড়ীতে দাওয়াত খেতে গিয়েছ। তো সেখানে গিয়ে এক অসামান্য সুন্দরী মেয়ের দেখা পেলে।

তুমি তার কাছে গিয়ে বললে, "আমি উচ্চশিক্ষিত এবং ধনী। তুমি কি আমায় বিয়ে করবে?" এটাকে বলে সরাসরি বিপণন (ডাইরেক্ট মার্কেটিং)।

তোমার বন্ধু তার কাছে গিয়ে তোমাকে দেখিয়ে বলল, "ও উচ্চশিক্ষিত এবং ধনী। তুমি কি ওকে বিয়ে করবে?" এটাকে বলে বিজ্ঞাপন।

মেয়েটি নিজেই তোমার কাছে এগিয়ে এসে বলল, 'আপনি উচ্চশিক্ষিত এবং ধনী। আপনি কি আমায় বিয়ে করবেন?' এটাকে বলে ব্র্যান্ড ভ্যালু।

তুমি বিয়ের প্রস্তাব দেবার পর মেয়েটি জানাল যে, সে বিবাহিতা। এটাকে বলে চাহিদা ও জোগানের ফারাক (ডিম্যান্ড সাপ্লাই গ্যাপ)।

তুমি মেয়েটির কাছে গিয়ে কিছু বলার আগেই আরেকজন তাকে বিয়ের প্রস্তাব দিল এবং মেয়েটি সম্মত হয়ে তার সাথে চলে গেল। এটাকে বলে প্রতিযোগিতা (কম্পিটিশন)।

মেয়েটি তোমার বিয়ের প্রস্তাব গ্রহণ করল এবং বছর ঘুরতেই তোমাদের একটি সন্তান হলো। একে বলে প্রোডাকশন (উৎপাদন)।

তুমি মেয়েটিকে বিয়ের অফার দেবার সাথে সাথে সে তোমার গালে ঠাস করে একটা চড় মারল। এটাকে বলে উপভোক্তার প্রতিক্রিয়া (কাস্টমার্স ফিডব্যাক)।

তুমি যখন মেয়েটিকে বিয়ের প্রস্তাব দিলে সেই সময় তোমার স্ত্রী এসে উপস্থিত হল। এটাকে বলে নতুন ব্যবসাক্ষেত্রে প্রবেশ করার ঝুঁকি (রিস্ক অফ এন্টারিং নিউ মার্কেট)।"

ছাত্রদের আক্কেলগুড়ুম!

আলহামদুলিল্লাহহোমিওপ্যাথিক চিকিৎসার সাফল্য  #চর্মরোগ
20/05/2025

আলহামদুলিল্লাহ
হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসার সাফল্য #চর্মরোগ

🔴 বিশেষ সতর্কতামূলক পোস্ট: বাঁচতে হলে জানতে হবে। মিনিকেট চালের ভাত গরমকালেও অনেকক্ষণ ভালো থাকে! আহারে! কত ভালো চাল! তাইন...
20/05/2025

🔴 বিশেষ সতর্কতামূলক পোস্ট: বাঁচতে হলে জানতে হবে। মিনিকেট চালের ভাত গরমকালেও অনেকক্ষণ ভালো থাকে! আহারে! কত ভালো চাল! তাইনা⁉

আসুন জেনে নিই আসলেই কি আমরা ভালো চাল খাচ্ছি? নাকি আবর্জনা?

❌ মিনিকেট নামে কোন ধান চাষ হয় না বাংলাদেশে। তাহলে, এই চাল বাজারে আসে কোথা থেকে? এই প্রশ্নের উত্তর খুব সহজ, মিনিকেট চাল তৈরী হয় কারখানায়।

🌾দেশী জাতের ধান (মোটা চালের) চালকলে আসার পর শুরু হয় তেলেসমাতি। প্রথমে ধানের খোসা ছাড়ান হয়। খোসা ছাড়ানোর পর চালের অকৃত্রিম/ন্যাচারাল রঙে কিছুটা খয়েরি/বাদামি আভা থাকে। এরপর কেমিক্যাল ও হোয়াইটনার মেশিনের মাধ্যমে চালের খয়েরি/বাদামি আভার আবরণটিকে আলাদা করা হয়। এই আবরণটি বাদ দেওয়ার পর চাল কিছুটা সরু ও সাদা হয়। এখানেই শেষ নয়, পলিশার মেশিনের মাধ্যমে পলিশ করলেই হয়ে গেলো মিনিকেট চাল।

🗣️ এবার প্রশ্নের তীর তাক করে কেউ বলতেই পারেন- মোটা চালকে এতোভাবে প্রসেস করে মিনিকেট বানালে তো চাল ব্যবসায়ীর ক্ষতি।

💥 এবার ক্ষতির হিসেবটা করা যাক:- ১০০০কেজি মোটা চাল প্রসেস করে মিনিকেট বানালে সাধারণত চাল পাওয়া যায় ৯৩৩কেজি, সাদা খুদ ২৬.৫ কেজি, কালো খুদ ১৪কেজি, মরা চাল ৪.৫ কেজি, ময়লা ০.৭৫ কেজি এবং পলিশ ২৭ কেজি। যোগ করলে দেখা যায় এক হাজার কেজি চাল প্রসেস করার পর পাওয়া যাচ্ছে প্রায় ৬কেজি বেশী।

✅ এই ছয় কেজি হচ্ছে জলীয় বাষ্প ও পানি। রাইস ব্রান তেল কারখানাগুলো পলিশ কিনে নেয়, সাদা খুদ বাজারে চালের অর্ধেক দামে বিক্রি হয়।

✅ কালো খুদ আর মরা চাল পশুখাদ্য হিসেবে বিক্রি হয়। ভাবছেন চাল প্রসেসের খরচ কত? ১০০০ কেজি মোটা চাল প্রসেস করে মিনিকেট বানাতে খরচ হয় মাত্র ৯০০ টাকা হতে ১৫০০ টাকা। অর্থাৎ কেজি প্রতি ৯০ পয়সা থেকে দেড় টাকা।

✅ মোটা চাল প্রসেস করে মিনিকেট বানিয়ে বিক্রেতা একটু বেশী লাভ করলে ক্রেতার ক্ষতি কী?

✅ ছোট ক্ষতি হচ্ছে ক্রেতা চিকন চালের দামে মোটা চাল কিনছেন, অর্থাৎ কেজিতে ১৫থেকে ২০টাকা পর্যন্ত ঠকছেন।

✅ বড় ক্ষতি হলো কেজিতে ১৫ থেকে ২০টাকা বেশী দিয়ে মিনিকেট চাল নয়, ক্রেতা কিনছেন মোটা চালের আবর্জনা। কারণ, প্রসেস করার মাধ্যমে চালের উপরি আবরণ (bran অর্থাৎ pericarp, seed coat, aleurone layer, embryo) বা পুষ্টিকর অংশ বাদ দেওয়া হয়।

✅ উল্লেখ্য, চালের সর্বমোট ৮৫ ভাগ ভিটামিন B3 থাকে pericarp–এ, প্রোটিন আর ফ্যাট থাকে Aleurone layer -এ, খনিজের ৫১ ভাগ ও মোট আঁশের ৮০ ভাগ থাকে bran –এ, ভিটামিন B1 ও ভিটামিন E থাকে embryo -তে।

✅চালের সব পুষ্টিকর উপাদান তেলের মিলে বিক্রির জন্য প্রসেস করে আলাদা করার পর চাল আর চাল থাকেনা, হয়ে যায় চালের আবর্জনা।

❌ মিনিকেট চাল নামে চালের আবর্জনাকে যতোটা ক্ষতিকর মনে করছেন বাস্তবে আরও বেশী ক্ষতিকর। মোটা চালকে মিনিকেটে রূপান্তর করার বিভিন্ন পর্যায়ে সোডিয়াম হাইড্রোক্লোরাইড, সোডিয়াম হাইড্রোক্লোরাইড + টুথপেস্ট + এরারুটের মিশ্রণ, সোয়াবিন তেল, ফিটকারি, বরিক পাউডার ব্যবহার করা হয়। প্রতি মৌসুমেই বের হয় নিত্য নতুন কৌশল।

❌ মিনিকেট চালে কখনো পোকা ধরেনা। কারণ পোকাও জানে এই চাল খাওয়ার যোগ্য নয়, এতে পুষ্টিগুণ নেই।
অথচ দেখতে সুন্দর এই অখাদ্যকে আমি আপনি আমাদের পরিবারকে নিশ্চিন্তে খাওয়াচ্ছি এবং নিজেরাও খাচ্ছি!
কিন্তু কেন!?😕

✅ শুধু চাল নয়, এমন আরও হাজারো অখাদ্য, আবর্জনা আমরা প্রতিনিয়ত খেয়ে যাচ্ছি জেনে, না জেনে আর তার ফলাফল স্বরূপ ভুগতে হচ্ছে কঠিন কঠিন রোগে সেই সাথে আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য রেখে যাচ্ছি এক ভয়াবহ অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস ও জীবন ব্যবস্থা!

✅ হিসেবটা মেলানো খুবই সহজ, বাড়িতে কোনো মুরব্বী থাকলে একটু জেনে নিতে হবে আগেকার দিনে তারা কেমন খাবার খেয়ে জীবন যাপন করেছে আর তাদের রোগ বালাই কেমন ছিলো এবং তাদের চিকিৎসা-ই বা কেমন ছিলো।

🔴 আজকের দিনে আমরা হাজারো নিত্য নতুন রোগে আক্রান্ত হচ্ছি আর নিত্য নতুন ঔষধ সেবন করে চলেছি যা একটা রোগকে ঠিক করে আরো শত রোগের জন্ম দিচ্ছে আমাদের শরীরে। এ যেনো এক চোরাবালির মধ্যে ডুবে আছি আমরা।
"সুস্বাস্থ্য যেমন
সকল সুখের মূল,
ঠিক তেমন
স্বাস্থ্যকর খাবার সুস্বাস্থের মূল।"

Collected info

ধুম*পান ছেড়ে দেবার পর ৭ বছরে ধুম*পান বাবদ জমানো টাকা ২ লক্ষ ৪৫ হাজার ৯৫ টাকা! চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি উপজেলার শাহিন নামের এক...
17/05/2025

ধুম*পান ছেড়ে দেবার পর ৭ বছরে ধুম*পান বাবদ জমানো টাকা ২ লক্ষ ৪৫ হাজার ৯৫ টাকা!

চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি উপজেলার শাহিন নামের এক ভদ্রলোক। ২০১৪ সালের ১০ ডিসেম্বর তিনি স্ত্রীকে কথা দেন, তিন আর ধুম*পান করবেন না।

স্ত্রী জিজ্ঞেস করেন, "সিগা*রেট কেনার পেছনে প্রতিদিন আপনার কতো টাকা খরচ হয়?"

শাহিন জবাব দেন, "কোনোদিন ৫০ টাকা, কোনোদিন ১০০ টাকা, কোনোদিন ১৫০ টাকা।"

স্ত্রী পরামর্শ দিলেন, "ঠিক আছে, এখন থেকে আপনার সিগা*রেট কেনার খরচ আমার কাছে জমা রাখবেন। ঠিক আছে?"

সেই থেকে টাকা জমানো শুরু।

৭ বছর পর সঞ্চিত অর্থ ভেঙ্গে দেখা গেলো মোট ২,৪৫,০৯৫ টাকা হয়েছে। এই সাত বছর জনাব শাহিন যে টাকাগুলো ব্যয় করতেন সিগা*রেট কেনার পেছনে, সেই টাকা জমিয়ে রাখায় একসাথে এতো টাকা হয়েছে।

টাকাগুলো তিনি তার সন্তানদের পড়ালেখার পেছনে ব্যয় করবেন বলে জানান।

ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র বালুকণা বিন্দু বিন্দু জল... কবিতার মতো দেখা যায় জনাব শাহিনের জমানো টাকা তার কাছে অনেকটা মহাদেশ, সাগরের মতো হয়ে গেছে।

যেকোনো বদ* অভ্যাস ত্যাগ করার পর সেই অভ্যাসের পেছনে আগে যতো টাকা খরচ হতো, সেগুলো জমানো শুরু হলে একসময় মোটা অংকের টাকা হয়ে যাবে। জনাব শাহিনের গল্প সিগা*রেট খোরদের জন্য যেমন শিক্ষণীয়, সাধারণ মানুষের জন্যও শিক্ষণীয়।
💙
মিম্বার-Minbar

©

হোমিওপ্যাথিতে "সাধ্য" এবং "অসাধ্য" ব্যাধি বলতে রোগের নিরাময়ের সম্ভাবনা ও সীমাবদ্ধতাকে বোঝানো হয়। এ দুটি শব্দ রোগ নির্ণয় ...
12/05/2025

হোমিওপ্যাথিতে "সাধ্য" এবং "অসাধ্য" ব্যাধি বলতে রোগের নিরাময়ের সম্ভাবনা ও সীমাবদ্ধতাকে বোঝানো হয়। এ দুটি শব্দ রোগ নির্ণয় ও চিকিৎসার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ:

🇧🇩 সাধ্য ব্যাধি (Curable Disease):
এই ধরনের রোগসমূহ হোমিওপ্যাথি চিকিৎসার মাধ্যমে সম্পূর্ণরূপে নিরাময়যোগ্য। অর্থাৎ, রোগের মূল কারণ দূর করে রোগীকে পুনরায় স্বাভাবিক ও সুস্থ অবস্থায় ফিরিয়ে আনা সম্ভব।

উদাহরণ:

সাধারণ সর্দি-কাশি

হজমের সমস্যা

এলার্জি

মাথাব্যথা (যদি কোনো জটিল কারণ না থাকে)

কিছু ত্বকের রোগ

প্রাথমিক পর্যায়ের আর্থ্রাইটিস ইত্যাদি

🇧🇩 অসাধ্য ব্যাধি (Incurable Disease):
এই ধরনের রোগসমূহ হোমিওপ্যাথিতে পুরোপুরি নিরাময়যোগ্য নয়, তবে রোগের উপসর্গ হ্রাস,প্যালিয়েশান দেওয়া যায়, রোগের গতি ধীর করা, এবং রোগীর জীবনমান উন্নত করার জন্য হোমিওপ্যাথি সহায়ক হতে পারে।

উদাহরণ:

ক্যানসার (শেষ পর্যায়)

জন্মগত ত্রুটি

স্থায়ী স্নায়বিক রোগ (যেমন পার্কিনসনস, এমএস)

লিভার সিরোসিস

হৃৎপিণ্ডের জটিল ত্রুটি ইত্যাদি

🇧🇩হোমিওপ্যাথির দৃষ্টিভঙ্গি:
হোমিওপ্যাথিতে রোগকে কেবল শারীরিক সমস্যা হিসেবে নয়, বরং মানসিক ও সামগ্রিক জীবনীশক্তির ব্যাঘাত হিসেবেও দেখা হয়। তাই হোমিওপ্যাথির লক্ষ্য শুধু রোগের উপসর্গ কমানো নয়, রোগীর সম্পূর্ণ মনের ও দেহের ভারসাম্য রক্ষা করে, দেহ মন কে সুস্থ ও সাবলীল রাখে।


#রেজিস্টার্ড_হোমিওপ্যাথিক_চিকিৎসক

D.H.M.S(B.H.M.E.C)B.H.M.S(Du- on course)
)

চেম্বার ১
#পিওর_হোমিও_হল
#প্রেস_মার্কেট, #গাজীপুর #চৌরাস্তা।

চেম্বার ২
ফাতেমা হোমিও হল
খাদিজাতুল কুবরা (রা)মাদ্রাসা,কালাকৈর খেয়াঘাট সংলগ্ন, ১৪ নং ওয়ার্ড।

🇧🇩" #চর্মরোগ" ( ) শব্দটি বাংলা ভাষায় ব্যবহার হয় ত্বকের রোগ বোঝাতে। এটি ইংরেজিতে   নামে পরিচিত। চর্মরোগ অনেক ধরণের হতে ...
11/05/2025

🇧🇩" #চর্মরোগ" ( ) শব্দটি বাংলা ভাষায় ব্যবহার হয় ত্বকের রোগ বোঝাতে। এটি ইংরেজিতে নামে পরিচিত। চর্মরোগ অনেক ধরণের হতে পারে, যেমন:

🇧🇩সাধারণ চর্মরোগের প্রকারভেদ:
❤️একজিমা ( ) – ত্বকে চুলকানি, লালচে ভাব, ও ফাটা দেখা যায়।

❤️ছত্রাকজনিত সংক্রমণ ( ) – যেমন দাদ, খোসপাঁচড়া।

❤️সোরিয়াসিস ( ) – ত্বকে পুরু ও খসখসে আঁশ ওঠা।

❤️অ্যালার্জি বা অ্যালার্জিক ডার্মাটাইটিস – ( ) নির্দিষ্ট কিছু জিনিসের সংস্পর্শে ত্বকে লালচে ও চুলকানির প্রতিক্রিয়া।

❤️সিবোরেইক ডার্মাটাইটিস –( ) মাথা বা মুখের ত্বকে খুশকি ও লালচে ভাব।

❤️অ্যাকনে ( ) – ব্রণ বা ফুসকুড়ি, বিশেষ করে তরুণদের মধ্যে সাধারণ।

❤️ভিটিলিগো – ( ) ত্বকে সাদা দাগ পড়ে যাওয়া।

❤️স্ক্যাবিস ( ) – চুলকানিযুক্ত সংক্রমণ, সাধারণত প্যারাসাইট দ্বারা হয়।

🇧🇩চর্ম রোগের কারণ : চর্ম রোগের প্রধান কারণ সোরা,অপরিষ্কার অপরিচ্ছন্ন থাকা, ভাইরাস ব্যাকটেরিয়াল ফাঙ্গাল ইনফেকশন,বংশগত কারণ, ভ্যাকসিনেশন, অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ।

🇧🇩লক্ষণ:
চুলকানি

ত্বকে ফুসকুড়ি বা দাগ

ত্বক লাল হওয়া বা ফাটার মতো

পানি বা পুঁজযুক্ত ফুসকুড়ি

চুলকানি সাথে জ্বালা রক্ত বের হয় নাওয়া

🇧🇩 চিকিৎসা: সাধারণত এই রোগের জন্য এলোপ্যাথিক এবং হোমিওপ্যাথি ট্রিটমেন্ট সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত।
❤️এলোপ্যাথি চিকিৎসা বিভিন্ন প্রকারের স্টরয়েড, মলম, এন্টিবায়োটিক, ক্রিম, অয়েনমেন্ট ইত্যাদি ব্যবহার করা হয় যেগুলো অধিকাংশ সময় পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়।

❤️যে যেকোনো প্রকার চর্ম রোগের স্থায়ী ও পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া মুক্ত চিকিৎসা হোমিওপ্যাথি। রোগ লক্ষণ রোগীর শারীরিক মানসিক লক্ষণ, মায়াজমিটিক ভ্যারিয়েশন এর উপর ডিপেন্ড করে ওষুধ সিলেকশন করতে হয়।
সর্বাধিক লক্ষণ সাদৃশ্য ব্যবহৃত ওষুধের মাধ্যমে রোগ ভালো হয়।

চর্মরোগ সঠিক চিকিৎসা না হলে, এন্টিফাঙ্গাল এন্টিবায়োটিক,স্টোরয়েড জাতীয় ক্রিম ব্যবহার করার কারণে চর্মরোগ চাপা পড়লে এটা ভাইটাল ফোর্স কে অ্যাটাক করে,স্কিনের উপর থেকে সাময়িকভাবে কমে যায় বা আরাম পায়, কিংবা মলম ব্যবহার করার ফলে চর্মরোগ অভ্যন্তর মুখী হলে, শরীরে ভাইটাল অঙ্গ গুলোকে দুর্বল করে ফেলে। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায় ইমিউনিটি দুর্বল হয়ে যায়।

চর্ম রোগের ভুল চিকিৎসায় বা চর্মরোগ চাপা পড়লে, পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া বিভিন্ন প্রকার সাইড এফেক্ট বা বিভিন্ন প্রকারের রোগ হতে পারে। তাই হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় যেকোনো প্রকার মলম, অয়েন্টমেন্ট ও বাহ্যিক ব্যবহার করা নিষেধ রয়েছে।

❤️চর্ম রোগের কি চিকিৎসা যে সকল পার্শ্ব প্রতিক্রি হতে পারে : হাঁপানি, মানসিক রোগ, পাইলস,ক্রনিক এলার্জি, হার্টের প্রবলেম, কিডনিতে প্রবলেম,ঘুম কমে যাওয়া, লিভার এফেক্টেড ডায়াবেটিস সহ বিভিন্ন প্রকার জটিল রোগ আক্রান্ত হতে পারে।

পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখা এবং অ্যালার্জি-সৃষ্টিকারী জিনিস থেকে দূরে থাকা।


#রেজিস্টার্ড_হোমিওপ্যাথিক_চিকিৎসক

D.H.M.S(B.H.M.E.C)B.H.M.S(Du- on course)
)

চেম্বার ১
#পিওর_হোমিও_হল
#প্রেস_মার্কেট, #গাজীপুর #চৌরাস্তা।

চেম্বার ২
ফাতেমা হোমিও হল
খাদিজাতুল কুবরা (রা)মাদ্রাসা,কালাকৈর খেয়াঘাট সংলগ্ন, ১৪ নং ওয়ার্ড।

সিবাসিয়াস সিস্ট"সিবাসিয়াস সিস্ট"  (Sebaceous cyst) হলো ত্বকের নিচে ফোলা একটি গাঁট বা গুটি, যা সাধারণত তেলের গ্রন্থির মুখ...
10/05/2025

সিবাসিয়াস সিস্ট
"সিবাসিয়াস সিস্ট"
(Sebaceous cyst) হলো ত্বকের নিচে ফোলা একটি গাঁট বা গুটি, যা সাধারণত তেলের গ্রন্থির মুখ বন্ধ হয়ে যাওয়ার ফলে তৈরি হয়। এটি এক ধরণের নন-ক্যান্সারাস (অবিকল্প) সিস্ট, যার ভেতরে তেল বা কেরাটিনজাত পদার্থ থাকে।

সিবাসিয়াস সিস্ট-এর বৈশিষ্ট্য:
সাধারণত ধীরে ধীরে বড় হয়

ব্যথাহীন হয়, তবে সংক্রমিত হলে ব্যথা হতে পারে

গুটি স্পর্শে নরম বা মাঝারি শক্ত হয়

সবচেয়ে বেশি দেখা যায় মুখ, ঘাড়, পিঠ বা কাঁধে

চিকিৎসা:
ছোট ও ব্যথাহীন হলে সাধারণত চিকিৎসার প্রয়োজন হয় না

সংক্রমিত হলে, ব্যথা যুক্ত হলে এই অবস্থায় লক্ষণ সাদৃশ্য হোমিওপ্যাথিক ট্রিটমেন্ট নিলে স্থায়ীভাবে সম্পূর্ণভাবে ভালো হয়।

লক্ষণ সাদৃশ্যে হোমিওপ্যাথিক গুরুত্বপূর্ণ কিছু ওষুধের নাম বলা হয়,আর্নিকা, থুজা,বেরাইটা কার্ব,মেডো,মার্ক সল,পালস এপিস লেপিস এলব,,ইত্যাদি।

এলোপ্যাথি ট্রিটমেন্টে অস্ত্রোপচার (সার্জারি) করে পুরো সিস্টটি সরাতে হয়।পরিপূর্ণ অস্ত্র পাচার না হলে রি কারেন্ট করতে পারে পুনরায় ফিরে আসতে পারে বা পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হতে পারে।


#রেজিস্টার্ড_হোমিওপ্যাথিক_চিকিৎসক

D.H.M.S(B.H.M.E.C)B.H.M.S(Du- on course)
)

চেম্বার ১
#পিওর_হোমিও_হল
#প্রেস_মার্কেট, #গাজীপুর #চৌরাস্তা।

চেম্বার ২
ফাতেমা হোমিও হল
খাদিজাতুল কুবরা (রা)মাদ্রাসা,কালাকৈর খেয়াঘাট সংলগ্ন, ১৪ নং ওয়ার্ড।

Address

Gazipur
Gazipur

Telephone

+8801934911077

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Pure Homoeopathic Medical Services posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Pure Homoeopathic Medical Services:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram