Dr Abdul Hakim Hira

Dr Abdul Hakim Hira Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Dr Abdul Hakim Hira, Doctor, House/635, Road-16, Rupnagar teenshed, Pallabi, Mirpur Dhaka, Dhaka.

17/08/2025

চর্মরোগে মর্ডান মেডিসিনে সাধারণত প্রকৃত আরোগ্য বলতে যা বোঝায়, তা হয় না।
মলম ইত্যাদি ব্যবহারে চর্মরোগ চাপা পড়ে বরং মেটাস্টাসিস বা রোগান্তর হয়ে আরো কঠিন রোগের জন্ম নেয়। যদিও কিছু দিন ওষুধ চলার পর চর্মরোগ তিরোহিত হয়,তবে অধিকাংশ ক্ষেত্রে ওষুধ খাওয়া বন্ধ করলে পুনরায় চর্মরোগ দেখা দেয়।
হোমিওপ্যাথিতে সঠিক ওষুধ নির্বাচন করে চিকিৎসা করলে চর্মরোগ চিরতরে সেরে যায়।
তবে আসল ব্যাপার হলো সঠিক ওষুধ নির্বাচন, পটেন্সি এবং প্রয়োগের ক্ষেত্রে সতর্ক হওয়া।কারণ চর্মরোগের চিকিৎসায় প্রায় সময়ই হোমিওপ্যাথিক বৃদ্ধি ঘটে।রোগী অসন্তুষ্ট হয় এবং ধরে রাখা কঠিন হয়।
তাই চর্মরোগ চিকিৎসায় বিশেষ সাবধানতা অবলম্বন করা জরুরি।

স্কিন ডিজিজে ব্যাবহৃত গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি ঔষধ নিয়ে আলোচনা___

✅(Anacardium)অ্যানাকার্ডিয়ামঃ- হাতের আঙ্গুলের ফাঁকে, চোখের পাতায়, মুখমণ্ডল, বুক, গলা, অণ্ডকোষ, প্রভৃতি স্থানে অসহনীয় চুলকানি সহ একজিমা ।

✅(Antim Crud)অ্যান্টিম ক্রুডঃ- অত্যাধিক স্থুল ও কঠিন মধুবর্ণের মামড়ীযুক্ত একজিমা, চতুঃপার্শ্বে অত্যধিক চুলকায় ও জ্বালা করে, রাত্রিকালে, স্নানের পর বা জলে কাজ করার পর বৃদ্ধি ঘটলে এন্টিম ক্রুড উপযোগী।

✅( Arsenic alb)আর্সেনিকঃ- পুরাতন একজিমা, চামড়া কঠিন ও দৃঢ় হয়ে যায়, মাথা, মুখমণ্ডল, পায়ের তলায়, প্রভৃতি হতে শুষ্ক আইস ও হ্যাজাকর দুর্গন্ধযুক্ত রস ঝরে এবং ভীষণ জ্বালা করে ও চুলকায়, রাত্রিকালে ও ঠাণ্ডায় বৃদ্ধি, উত্তাপ প্রয়োগে উপশম। সুচিবাই, খুঁতখুঁতে রোগীর ক্ষেত্রে উপযোগী এহা।

✅(Bayrita Carb)ব্যারাইটা কার্বঃ- হাতের পিছনে একজিমা, সর্দিপ্রবণ, টনসিলের বা ঘাড় গলা ফোলা যুক্ত স্থুল থপথপে শিশুগণের মস্তকে একজিমা, ভিজা স্থলে মামড়ী পড়ে ও অত্যধিক চুলকায় ও জ্বালা করে ।

✅( Bovista)বভিষ্টাঃ- জলে কাজ করার জন্য হাতের পিছনে একজিমা, চুলকালেও চুলকানির নিবৃত্তি হয় না, মুখের চতুর্দিকে ও নাকে একজিমা।

✅(Bromium)ব্রোমিয়ামঃ- মাথায় একজিমা, সমগ্র মাথাবেষ্টন করে একজিমা। দেখে মনে হয় মাথায় টুপি পরানো এমন একজিমার ক্ষেত্রে ব্রোমিয়াম উপযোগী।

✅ (Calcaria Carb)ক্যাল্কেরিয়া কার্বঃ-
মোটা সোটা বাচ্চা যাদের দাঁত ওঠাকালে মাথায় একজিমা – মাথা হতে মুখমণ্ডল পর্যন্ত বিস্তৃত হয় – রাতে ঘুমানোর পর প্রচুর চুলকানী এবং শিশু প্রবলভাবে মাথা চুলকানোর তাগিদে রক্তপাত করে, নিন্মপদ, নাভিতে, জানুতে ও কনুইতে রক্তস্রাবী একজিমা ( শীর্ণকায় শিশুদিগের – ক্যাল্কেরিয়া ফস, হলুদাভ সবুজ রস-ক্ষরণ হইলে – ক্যাল্কেরিয়া সালফ)

✅( Cantharis)ক্যান্থারিসঃ- প্রদাহিক স্থানের উপর একজিমা – অত্যধিক জ্বালা ও চুলকানি, ক্রমশঃ বিস্তৃত হয়ে পড়ে, উত্তাপে বৃদ্ধি । মুত্রত্যাগকালে জ্বালা ও কুন্থন।

✅(Chelledonium)চেলিডোনিয়ামঃ- যকৃৎ পীড়াগ্রস্ত ব্যক্তিদের নিন্মপদে একজিমা ।

✅(Cicuta vera)সিকিউটা ভিরোসাঃ- মাথায় টুপি পরানোর ন্যায় একজিমা । বিশেষ চুলকায় না, সমগ্র মাথা জুড়ে টুপীর ন্যায় পাতিলেবু বর্ণের মামড়ী পড়ে, মাথার একজিমা চাপা পড়ে মস্তিস্ক বিকার।

✅( Conium)কোনিয়ামঃ- মুখমণ্ডলে, বাহুতে ও যোনির উপরিস্থ কেশময় স্থানে একজিমা, চটচটে রস ক্ষরণ হয়ে কঠিন মামড়ী পড়ে, প্রায়ই মাথা ঘোরে – শয্যায় শয়নকালে মাথা ঘোরার বৃদ্ধি ।

✅(Crotin tig)ক্রোটন টিগ:- মাথা হতে পায়ের তলা পর্যন্ত সর্বশরীরব্যাপী একজিমা, মুখমণ্ডল, চক্ষুপল্লব, অণ্ডকোষ ও জননেন্দ্রিয়ের উপর ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ফুস্কুড়ি জন্মে ও ভয়ানক চুলকায় ও জ্বালা করে এবং নিকটস্থ গ্রন্থিসমূহ স্ফীত হয়, ধীরে ধীরে চুলকালে উপশম বোধ।

✅( Graphitis)গ্র্যাফাইটিসঃ- স্থুল দেহ, স্বল্প ঋতু, শুষ্ক ও ঘর্মবিহীন চর্ম এইরূপ ব্যাক্তিগণের ( পুরুষ বা স্ত্রী ) একজিমা, কর্ণের পশ্চাৎ হইতে সূচিত হইয়া গ্রীবা ও গণ্ডদেশে বিস্তৃত হইয়া পড়ে, কর্ণের পশ্চাতে ও গ্রীবা, প্রভৃতি আক্রান্ত স্থান ফাটিয়া যায়, একজিমা হইতে প্রচুর পরিমাণে চটচটে মধুর ন্যায় রস ক্ষরিত হয় এবং অত্যধিক চুলকায় ও জ্বালা করে । কর্ণ ও মস্তকের পশ্চাৎ, করতল, প্রত্যঙ্গাদির ভাঁজ, মলদ্বারের চতুষ্পার্শ্ব, প্রভৃতি স্থানে একজিমা প্রকাশ পায় এবং উক্ত স্থানসমূহ গভীরভাবে ফাটিয়া যায়, ক্ষতস্থান স্পর্শ করিলে আদৌ যন্ত্রণাবোধ হয় না ।

✅(Heper Sulph)হিপারঃ- মস্তকে একজিমা অত্যধিক বেদনাযুক্ত, স্পর্শ সহ্য হয় না, জননেন্দ্রিয়ে, উরুতে ও অণ্ডকোষে একজিমা অত্যধিক চুলকায় ও দুর্গন্ধ বাহির হয়, নূতন ফুস্কুড়ি জন্মিয়া ক্রমশঃ বৃদ্ধি পায়, অত্যধিক শীতকাতর এবং ক্ষতস্থান স্পর্শ অসহ্যবোধ করে।

✅(Jugluas cinaria)জুগল্যান্স সিনেরিয়াঃ- হস্তপৃষ্টে ও হাতের কব্জিতে একজিমা, অসহ্য চুলকানি ও বেদনায় রোগী আদৌ নিদ্রা যাইতে পারে না, আরোগ্য হইতে না হইতেই পুনরায় প্রকাশ পায় ।

✅(Kali ars)ক্যালি আর্সঃ- পুরাতন শুষ্ক একজিমা, নিন্মবাহুর চর্ম স্বাভাবিক অপেক্ষা স্থুল, শরীর উত্তপ্ত হইলেই অত্যধিক চুলকায়, প্রাতে সন্ধিস্থানে চর্ম ফাটিয়া যায়, রসপূর্ণ উদ্ভেদসহ পুনঃ প্রকাশিত হয় ।

✅(Kali Mur)ক্যালি মিউরঃ- ঋতুস্রাবের বিপর্যয় অথবা টীকা দিবার কুফলস্বরূপ – ঘন শ্বেতবর্ণের পদার্থপূর্ণ ফুস্কুড়িযুক্ত একজিমা, ক্ষত হইতে অস্বচ্ছ সাদা পুঁজশ্লেষ্মাময় আস্রাব নির্গত হয় এবং চক্ষু, কর্ণ, নাসিকা ও সর্বস্থানের শ্লৈষ্মিক ঝিল্লী হইতে ঘন সাদা বা হলুদাভ হড়হড়ে শ্লেষ্মা নির্গত হয় ।

✅(Lappa mezor)ল্যাপ্পা মেজরঃ- মস্তকের একজিমা – সিক্ত দুর্গন্ধযুক্ত, ধুসরাভ মামড়ী পড়ে এবং মুখমণ্ডলে বিস্তৃত হয়, অত্যধিক চুলকায় ও ছিঁড়িয়া ফেলার ন্যায় যন্ত্রণা হয় ।

✅(Lycopodium) লাইকোপোডিয়ামঃ- মস্তকের পশ্চাৎ হইতে সূচিত হইয়া মুখমণ্ডল পর্যন্ত বিস্তৃত একজিমা হইতে প্রচুর পরিমাণে দুর্গন্ধযুক্ত পুঁজ নিঃসরণ হয় এবং স্থুল মামড়ী পড়ে, সহজেই রক্তপাত হয়, নিন্মপদে ও পায়ের ডিমে গভীর ফাটল ও স্থুল মামড়ীযুক্ত একজিমা, অত্যধিক চুলকায় এবং চুলকাইলে উত্তপ্ত হইলে এবং অপরাহ্ণে ৪ টা হইতে ৮ ঘটিকা মধ্যে যাতনা অত্যধিক বৃদ্ধি পায় ।

✅(Manganum)ম্যাঙ্গানামঃ- পুরাতন একজিমা, কনুই ও অন্যান্য সন্ধিস্থানে গভীর ফাটল ও অত্যধিক বেদনা হয়, মাসিক ঋতুস্রাবকালে একজিমার বৃদ্ধি ।

✅(Marc sol)মার্কসলঃ- ক্ষত হইতে ঘন হলুদাভ মামড়ী ঝরে এবং তাহার চতুষ্পার্শ্বে প্রদাহ সংঘটিত হয়, অত্যধিক চুলকায় এবং রাত্রিকালে ও শয্যার উত্তাপে চুলকানি বৃদ্ধি পায় – চুলকাইলে বেদনা ও রক্তপাত হয় । সর্ব শরীরে চটচটে ঘাম হয় । মুখে প্রচুর লালা জন্মে ।

✅(Mezerinum)মেজেরিয়ামঃ- মস্তক হইতে শরীরের সকল স্থানেই একজিমা প্রকাশ পাইতে পারে এবং ক্ষতের উপর শুষ্ক চামড়ার ন্যায় স্থুল মামড়ী পড়ে ও তাহার নীচে পুঁজ জন্মে, মস্তকে হইলে চুল জুড়িয়া যায়, ভয়ানক চুলকায়, চুলকাইলে তাহা আরও বৃদ্ধি পায় । শিশু মস্তক, মুখমণ্ডল, প্রভৃতি ভীষণভাবে চুলকাইয়া মামড়ী টানিয়া তুলিয়া ফেলে, মস্তক, মুখমণ্ডল প্রভৃতি রক্তাক্ত হয় এবং ক্ষত মধ্যে মেদপূর্ণ ফুস্কুড়ি জন্মে, সমগ্র নিন্ম পদের উপর উচ্চ শ্বেত বর্ণের মামড়ী, উত্তাপে চুলকানি বৃদ্ধি পায় ।

✅(Natrum Mur)নেট্রাম মিউরঃ- মস্তকের উপর এক কর্ণ হইতে অপর কর্ণ পর্যন্ত বিস্তৃত সাদা মামড়ী ও তাহার নীচ হইতে পুঁজ নিঃসরণ হইয়া চুলকায়, মুখের চতুষ্পার্শ্বে, জানুর খাঁজে, শরীরের সর্বস্থানেই চর্মের ভাঁজে ভাঁজে একজিমার উদ্ভেদ জন্মে ও তন্মধ্য হইতে হ্যাজাকর চটচটে রস ঝরে।

✅(Natrum Sulph)নেট্রাম সালফঃ- একজিমা হইতে প্রচুর পরিমাণে জলবৎ তরল রস নির্গত হয়, রসপূর্ণ ফুস্কুড়িযুক্ত একজিমা, সমগ্র শরীরে স্থানে স্থানে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র জলপূর্ণ ফুস্কুড়ি জন্মে ।

✅(Acid Nit)নাইট্রিক অ্যাসিডঃ- মস্তকে, কর্ণকুহরে বা মিয়েটাসের উপর, জননেন্দ্রিয়ে, বাহুতে হস্তে, মলদ্বারের চতুষ্পার্শ্বে একজিমা, একজিমা মধ্যে কণ্টকবিঁধনবৎ বেদনা ও সহজেই রক্তপাত হয় ।

✅(Oleander)ওলিয়েণ্ডারঃ- শিশুদিগের মস্তকের উপর জলপূর্ণ ফুস্কুড়িযুক্ত একজিমা, মস্তকের ও কর্ণের পশ্চাতে আইসযুক্ত উদ্ভেদ – পিপীলিকাদংশনের ন্যায় কুটকুট করে।

✅(Petroleum) পেট্রোলিয়ামঃ- মুখমণ্ডলে, গ্রীবায়, মস্তকের পশ্চাতে, অণ্ডকোষে, পেরিনিয়ামে ও উরুতে হলুদাভ সবুজ স্থুল মামড়ী, অত্যধিক চুলকায়, ব্যথা করে ও চর্মে গভীর ফাটল হয় ( গ্র্যাফাই, লাইকো ), হস্ত পৃষ্টে একজিমা, পদাঙ্গুলি মধ্যে একজিমা ও দুর্গন্ধযুক্ত পদ ঘর্ম, শীতকালে একজিমা প্রকাশ পায় গ্রীষ্মকালে অন্তর্হিত হয়।

✅(Psorinum)সোরিনামঃ- একজিমা গ্রীষ্মকালে অন্তর্হিত হয় ও শীতকালে প্রকাশ পায়, অত্যধিক চুলকায় এবং তাহা রাত্রিকালে শয্যার উত্তাপে বৃদ্ধি পায় ( ক্লিমেটিস, মার্ক, মেজেরি, সালফ ), প্রবলভাবে চুলকাইয়া রক্তাক্ত করিয়া ফেলে, সোরাদুষ্ট, ভগ্নস্বাস্থ্য, দুর্বল, শীতকাতর, চর্মরোগপ্রবণ, গণ্ডমালা ধাতুগ্রস্ত শিশু বা ব্যক্তিগণের, যাহাদের গাত্র হইতে সর্বদাই দুর্গন্ধ বাহির হয়, স্নান করিলেও তাহা দূর হয় না, তাহাদের পক্ষে বিশেষতঃ অন্যান্য সুনির্বাচিত ঔষধ, এমন কি, সালফার বিফল হইলে ইহা উপযোগী।

✅(Rhus tox)রাস-টক্সঃ- মস্তকে একজিমা স্কন্ধ পর্যন্ত বিস্তৃত হয়, স্থুল মামড়ী পড়ে অত্যধিক চুলকায়, রাত্রিকালে বৃদ্ধি পায়, অণ্ডকোষ ও উরুর ভিতর দিকে একজিমা হইতে প্রচুর রস ক্ষরণ হয়, বর্ষা ও শীতকালে বৃদ্ধি।

✅(Sarsaparilla) সার্সাপ্যারিলাঃ- কপালে ও মুখমণ্ডলে একজিমা, একজিমার চতুষ্পার্শ্বে প্রদাহাম্বিত হয় এবং মামড়ীগুলি বায়ুস্পর্শে পড়িয়া যায় এবং ক্ষতস্থানে গভীর ফাটল হয় ও জ্বালা করে।

✅(Sepia)সিপিয়াঃ- অন্তঃসত্ত্বাবস্থায় একজিমা, শরীরে সর্ব স্থানেই হইতে পারে, লাল ফুস্কুড়ি জন্মে, অত্যধিক চুলকায় ও চুলকাইবার পর জ্বালা করে । প্রথমে শুষ্ক থাকে, শীঘ্রই দুর্গন্ধযুক্ত পুঁজের ন্যায় প্রচুর আস্রাব হয় এবং তাহা শুকাইয়া মামড়ী পড়ে ও পরে ফাটিয়া ঝরিয়া যায়।

✅(Sillicea) সাইলেসিয়াঃ- অধিক পুঁজ-স্রাবী একজিমা, অত্যধিক চুলকায় ও জ্বালা করে, চুলকাইলে বৃদ্ধি, আচ্ছাদিত রাখিলে উপশম।

✅(Staphysagria)স্ট্যাফিসেগ্রিয়াঃ- শিশুদিগের মস্তকে মুখমণ্ডলে ও কর্ণের নিকটে একজিমা, গণ্ডদেশে, কর্ণের পশ্চাতে ও মস্তকের উপর স্থুল হলুদাভ মামড়ীর নীচে দুর্গন্ধময় পুঁজ জন্মে এবং অত্যধিক চুলকায়, একস্থানে চুলকাইলে তথা হইতে নিবৃত্ত হইয়া অন্যস্থানে চুলকায়, মাথার চুল ঝরিয়া যায়।

✅(Sulphur)সালফারঃ- যে সকল শিশু অথবা ব্যক্তিগণ নোংরা থাকিতেই ভালবাসে, পরিষ্কার হইবার প্রয়োজন বোধ করে না, স্নান করিতে চায় না, যাহাদের গাত্রচর্ম কর্কশ এবং প্রায়ই নানাপ্রকার উদ্ভেদ জন্মে, গাত্র হইতে দুর্গন্ধ নির্গত হয় তাহাদের সর্বপ্রকার চর্মরোগেই সালফার উপযোগী । ইহাতে চর্মরোগে গাত্র অত্যধিক চুলকায়, চুলকাইলে জ্বালা ও বেদনা হয় এবং রাত্রিকালে ও স্নান করিলে চুলকানি বৃদ্ধি পায়।

✅(Thuja)থুজাঃ- টীকা দেওয়ার কুফল স্বরূপ একজিমা অথবা টীকা লইবার পর একজিমার বৃদ্ধি, গাত্রচর্মে হস্তস্পর্শ সহ্য হয় না, ভীষণ চুলকায় এবং চুলকাইবার পর দারুণ জ্বালা করে, শরীরের অনাবৃত অংশে ঘর্ম হয় এবং আবৃত অংশে উদ্ভেদাদি জন্মে।

✅(Vinca minor) ভিনকা মাইনরঃ- মস্তকে, মুখমণ্ডলে ও কর্ণের পশ্চাতে একজিমা, চুলকায়, চুলকাইলে জ্বালা করে, দুর্গন্ধযুক্ত রস ঝরে ও চুল জুড়িয়া যায়।

আলহামদুলিল্লাহ কিডনি রোগীর দ্রুত রেজাল্ট (সিরাম ক্রিয়েটিনিনের পরিমাণ বেড়ে গিয়েছিল এখন স্বাভাবিক হয়ে গেছে)
22/07/2025

আলহামদুলিল্লাহ কিডনি রোগীর দ্রুত রেজাল্ট (সিরাম ক্রিয়েটিনিনের পরিমাণ বেড়ে গিয়েছিল এখন স্বাভাবিক হয়ে গেছে)

আমার এক রোগী দম্পতির বিয়ের বয়স ৮ বছর ওনারা ধরেই নিয়ে ছিলেন তাদের বাচ্চা হবে না,কারন অনেক ধরনের চিকিৎসা করিয়েছেন রেজাল্ট ...
21/07/2025

আমার এক রোগী দম্পতির বিয়ের বয়স ৮ বছর ওনারা ধরেই নিয়ে ছিলেন তাদের বাচ্চা হবে না,
কারন অনেক ধরনের চিকিৎসা করিয়েছেন রেজাল্ট শুন্য!!!
আমার এখানে মাত্র সাড়ে ৩ মাস
আলহামদুলিল্লাহ বাচ্চা কনসেপ করেছে,

01/07/2025

নিম্ন রক্তচাপ বা যাকে সাধারণ মানুষ লো ব্লাড প্রসার বলে (Hypotension) এটি কি কারনে হয়? হলে করনীয় কি

সাধারণত প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য:
• সিস্টোলিক BP < 90 mmHg বা
• ডায়াস্টোলিক BP < 60 mmHg
হলে সেটিকে হাইপোটেনশন বলা হয়।

🩺 সাধারণ উপসর্গসমূহ :
• মাথা ঘোরা বা চোখে ঝাপসা দেখা
• দাঁড়ালে মাথা ঘুরে পড়ে যাওয়ার উপক্রম
• দুর্বলতা বা অবসাদ
• বমি বমি ভাব
• ঠান্ডা, সাদা বা সুনীলাভ ত্বক
• দ্রুত বা দুর্বল নাড়ির গতি।

কেন হয়?
🩺 হাইপোটেনশন (লো ব্লাড প্রেসার)-এর কারণসমূহ:
১️ স্বাভাবিক শারীরবৃত্তীয় কারণ
• জেনেটিক প্রবণতা (কিছু মানুষের স্বাভাবিকভাবেই BP কম থাকে)
• ক্রীড়াবিদদের মধ্যে ভেগাল টোন বেশি থাকার কারণে

২️ পানিশূন্যতা ও রক্তের পরিমাণ কমে যাওয়া
• অতিরিক্ত ঘাম, বমি, ডায়রিয়া
• রক্তক্ষরণ (দুর্ঘটনা, পেটের ভিতরে রক্তক্ষরণ, ভারী মাসিক)
• ডিউরেটিক ( যেসব ঔষধ খেলে প্রস্রাবের পরিমান বেড়ে যায়) ওষুধের অতিরিক্ত ব্যবহার

৩️ হৃদযন্ত্রজনিত কারণ
• ব্রাডিকার্ডিয়া (হৃদস্পন্দন ধীর হওয়া)
• টার্কিকার্ডিয়া (অতিরিক্ত দ্রুত হওয়া)
• হার্ট ফেলিওর
• হার্ট অ্যাটাক (MI)
• হার্টের ভালভের বিভিন্ন সমস্যার কারণেও ব্লাড প্রেসার লো হতে পারে।

৪️ অন্তঃস্রাবী কারণ
• অ্যাডিসন রোগ (অ্যাড্রিনাল গ্ল্যান্ডের কাজ কমে যাওয়া)
• হাইপোথাইরয়েডিজম
• ডায়াবেটিস (অটোনমিক নিউরোপ্যাথি থেকে দাঁড়িয়ে থাকলে প্রেসার পড়ে যাওয়া)

৫️ সেপসিস ও গুরুতর সংক্রমণ
• সেপটিক শক → ভাসোডাইলেশন ও ক্যাপিলারি লিক

৬️ অ্যালার্জি / অ্যানাফাইল্যাক্সিস
• ব্যাপক ভাসোডাইলেশন ও ক্যাপিলারি লিকেজ

৭️ স্নায়ুজনিত কারণ
• স্পাইনাল কর্ড ইনজুরি
• অটোনমিক ডিসফাংশন (পারকিনসন, ডায়াবেটিস)

৮. অর্থোস্ট্যাটিক হাইপোটেনশন
• দাঁড়ালে BP >20 সিসি কমে যাওয়া
• ডিহাইড্রেশন, রক্তশূন্যতা, ওষুধ, অটোনমিক ফেলিওরের কারণে।

জটিলতা কি হতে পারে?
• মাথা ঘুরে পড়ে যাওয়া
• হার্ট এট্যাক
• স্ট্রোক

কি করবেন?
প্রাথমিক টেস্ট : যদি প্রায়শই রোগির হাইপোটেনশন হয় তাহলে নিচের পরীক্ষা গুলো করতে হবে
- CBC, TSH, FBS, HbA1C, S.Electrolytes, S.Lactate, ECG, Echocardiogram.

🩺 প্রতিকার: চিকিৎসার পাশাপাশি নিচের নিয়মগুলো মেনে চলার চেষ্টা করতে হবে
১। অল্প অল্প করে কম শর্করাযুক্ত খাবার খেতে হবে
২। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করতে হবে
৩। মদ্যপানের অভ্যাস থাকলে তা করা যাবে না
৪। ভিটামিন বি১২ এবং ফলেট যুক্ত খাবার বেশি করে খেতে হবে
৫। নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে
৬। বসে থাকার সময় পা সামান্য উপরে তুলে রাখতে হবে
৭। পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিতে হবে
৮। এক জায়গায় বেশি সময় স্থির না থেকে নড়াচড়া করতে হবে
৯। পা ও পায়ের আঙুল ম্যাসাজ করতে হবে।

25/06/2025

কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণের চিকিৎসায় হোমিওপ্যাথি:-

কোলেস্টেরল এর সমস্যা বেড়েই চলেছে। কোলেস্টেরল হলে নানা সমস্যা দেখা দেয় এবং জীবনের ঝুঁকি থাকে। তাই কোলেস্টেরল দেখা দিলে অবহেলা না করে সঠিক চিকিৎসা এবং খাদ্যভাস মেনে চলা উচিৎ। সেইসাথে লাইফস্টাইল পরিবর্তন করতে হবে। তা না হলে শুধু ঔষধে সারেনা।
কোলেস্টেরল হল হাইড্রকার্বন কোলেস্টেন থেকে উৎপন্ন যৌগ।
মানুষের রক্তে ৩ ধরনের কোলেস্টেরল থাকতে পারে।

১) LDL- low density lipo protein
২) HDL-high density lipo protein)
৩) ট্রাইগ্লিসারাইড ।

১) এলডিএলঃ রক্তে এলডিএল এর মাত্রা বেড়ে গেলেই মূলত সেটাকে কোলেস্টেরল সমস্যা ধরা হয় । পূর্ণ বয়স্ক মানুষের
রক্তে ১.৬৮-১.৪৩ গ্রাম/ ডেসি লিটার এলডিএল থাকে।

২)এইচডিএলঃ এইচডিএল আমাদের দেহ কে সুস্থ রাখে, শারীরিক বৃদ্ধি ঘটায়।আমাদের রক্তে .৯০-১.৬০ গ্রাম / ডেসি লিটার এইচডিএল থাকে। সহজ ভাষায় বলা যায়, এইচডিএল আমাদের বন্ধুর মত।

৩)ট্রাইগ্লিসারাইডঃ আমাদের শরীরে মেদ/ চর্বি হিসেবে যা জমে তাই ট্রাইগ্লিসারাইড। তাই যারা মোটা হয়ে যাচ্ছেন তাদের রক্তে ট্রাইগ্লিসারাইড বেড়ে যাচ্ছে তাতে কোনো সন্দেহ নেই।

যাদের কোলেস্টেরল বেশি হয়ঃ- কোলেস্টেরল সমস্যা যেকোনও বয়সেই হতে পারে।কিন্তু আপনার বয়স যদি ৩৫/তার বেশি হয় আপনি সহজেই কোলেস্টেরল সমস্যায় পড়তে পারেন।আমাদের দেশে মহিলাদের চেয়ে পুরুষদের কোলেস্টেরল এর ঝুঁকি বেশি।যারা বসে বসে কাজ করেন সারাদিন তারা বেশি আক্রান্ত হতে পারেন।

কোলেস্টেরল বৃদ্ধির কারণঃ
* ফাস্ট-ফুড বেশি খাওয়া।
* রেড মিট , চিংড়ি মাছ , চকলেট বেশি খেলে।
* আমাদের গৃহীত খাদ্য পরিশ্রমে ব্যয় না হলে, অতিরিক্ত খাবার দেহে ফ্যাট হিসেবে জমা হয়,ফলে কোলেস্টেরল বেড়ে যায়।
* খাবার পরপরই ঘুমাল।
* তৈলাক্ত খাবার বেশি খেলে।
* শারীরিক পরিশ্রম (যেমন, হাঁটা ) কম করলে ইত্যাদি।

কোলেস্টেরল বেড়ে গেলে যেভাবে বুঝবেনঃ
* অল্প পরিশ্রমেই ঘেমে যাওয়া ও হাঁপিয়ে ওঠা।
* মাথা ও ঘাড়ে ব্যথা।
* বুক ধরফর করা।
* দুর্বল বোধ করা।
* দেহের ওজন ক্রমান্বয়ে বাড়তে থাকা ইত্যাদি।

কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ ও সুস্থ জীবনের জন্য করনীয়ঃ-
* ব্যালেন্স ডায়েট প্রয়োজনের চেয়ে বেশি ভাত না খাওয়া। গরুর মাংস একেবারেই কম পরিমাণে খাওয়া। মোট কথা সবকিছু পরিমিত পরিমাণে খাওয়া।
* শারীরিক পরিশ্রমঃ অতিরিক্ত না ঘুমানো।হাঁটার অভ্যাস করা।
বসে বসে কাজ করলেও আমরা শুধু পা নাড়িয়েই অতিরিক্ত ফ্যাট কিছুটা হলেও কমাতে পারি।
* ফাস্ট – ফুড জাতীয় খাবার পরিহার করা।পেস্ত্রি, চকলেট জাতীয় খাবার কম খাওয়া।
* চিনাবাদাম, সামুদ্রিক মাছ ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার
বেশি বেশি খাওয়া।
* রাতের খাবার ঘুমানোর বেশ কিছুক্ষণ আগে খেলে
ভালো। এসব কথা আমরা প্রায় সবাই জানি,কিন্তু
জানলেও মানতে চাইনা। তাই, কোলেস্টেরল এর ঝুঁকি কমাতে আপনার লাইফস্টাইল ও খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন
আনুন । কেননা আমাদের সুস্বাস্থ্য, আমদের সুন্দর
ও গোছানো লাইফস্টাইল এর উপর অনেকাংশেই
নির্ভরশীল।

হোমিও মতে লক্ষণ অনুযায়ী মেডিসিন দিতে হয়-
* Lycopodium:- রক্তের কোলেস্টেরল চিকিৎসার উল্লেখযোগ্য মেডিসিন, কোলেস্টেরলের সহিত শরীরের ডান দিকে রোগ আক্রান্ত হয়।
* Medorinum :- সাইকোসিস দোষ প্রবনতা, চর্বি জাতীয় খাবারে আসক্তি, দিনের যেকোনো সময়ে রোগের বৃদ্ধি, রাত্রিতে ভালো থাকে। বংশে জটিল রোগ যেমন হাঁপানি, উচ্চ রক্তচাপ, হার্টের সমস্যা থাকলে সেসব রোগীদের ক্ষেত্রে মেডোরিনাম কার্যকরী।
* কোলেস্টেরিনাম:- কোলেস্টেরলের সহিত পিত্তথলিতে স্লাজ বা পাথর হওয়ার প্রথমিক পর্যায়ে কোলেস্টেরিনাম কার্যকরী।

* সিয়ানান্থাস:- কোলেস্টেরলের কার্যকরী ঔষধ, ইহার মাদর টিংচার ১৫-২০ ফোঁটা দিনে ২বার করে খেলে কোলেস্টেরল আস্তে আস্তে কমতে থাকে।
তাছাড়া ঃ- CURCUMA LONGA Q, GARCINIA MORELLA 3X, STROPHANTHUS HISPIDUS Q ইত্যাদি লক্ষণ অনুযায়ী সঠিক রোগীলিপি রেপার্টরী করে প্রযোজ্য।



c.p

জিহবার কালচে রং কিছু স্বাস্থ্যের সমস্যার ইঙ্গিত দিতে পারে।📌 সম্ভাব্য কারণগুলো:১. কালো জিভ (Black Hairy Tongue):মুখের ভেত...
23/06/2025

জিহবার কালচে রং কিছু স্বাস্থ্যের সমস্যার ইঙ্গিত দিতে পারে।

📌 সম্ভাব্য কারণগুলো:

১. কালো জিভ (Black Hairy Tongue):
মুখের ভেতরে ব্যাকটেরিয়া বা ছত্রাক জমে গেলে, জিভে এমন কালচে রঙ দেখা দিতে পারে।
অস্বাভাবিক খাবার, ওষুধ, ধূমপান, ভালো করে মুখ পরিষ্কার না করা এর কারণ হতে পারে।

২. ক্যানডিডিয়াসিস (Candida/ছত্রাক সংক্রমণ):
জিভের ওপরে সাদা ছোপ বা আবরণ দেখা দিলে, সেটি oral thrush হতে পারে — এটি একটি ছত্রাকজনিত সংক্রমণ।
সাধারণত ডায়াবেটিক রোগী, দুর্বল রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বা অ্যান্টিবায়োটিক সেবনের পর হয়।

৩. পুষ্টিহীনতা বা রক্তাল্পতা (Anemia, B12 deficiency):
জিভের রঙ অস্বাভাবিক হয়ে পড়ে।
অনেক সময় জিভ ব্যথা করে, অথবা পুড়ে যাওয়ার মতো লাগে।

৪. লিভার/কিডনি সমস্যা:
যদি শরীরে টক্সিন জমে, তাহলে জিভেও এর প্রভাব পড়ে — কালচে জিভ, দুর্গন্ধ, ইত্যাদি।

⚠️ যেসব উপসর্গ খেয়াল করতে হবে:
মুখে দুর্গন্ধ?খাবারে স্বাদ লাগছে না?
জিভে ব্যথা, জ্বালা বা চুলকানি হচ্ছে?
মুখের অন্য অংশে সাদা বা কালো দাগ ছড়াচ্ছে?শরীরে দুর্বলতা, জ্বর, বা ওজন কমছে?

✅ করণীয়:
১. মুখ ভালোভাবে পরিষ্কার করুন:
দিনে ২ বার জিভ পরিষ্কার করুন (জিভ স্ক্র্যাপার বা ব্রাশ দিয়ে)।
হালকা গরম পানি দিয়ে কুলিকুচি করুন।
২. চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
৩. খাদ্যাভ্যাস ঠিক রাখুন:
বেশি পানি পান করুন,চিনি কমিয়ে দিন,গরম ও তেল মসলা খাবার এড়িয়ে চলুন।

21/06/2025

ফিটকিরির এত গুণ জানলে অবাক হবেন

✅ আগে তো মেয়েরা রূপচর্চা করতেও ফটকিরি ব্যবহার করতেন। তার কারণ, বলিরেখা পড়তে দেয় না। তা ছাড়া, যেহেতু অ্যান্টিব্যাকটে'রিয়াল, তাই দাঁতের রোগেও কিন্তু ফিটকিরি ভালো কাজ দেয়।

✅আঙুলে হাজা: অতিরিক্ত জল ঘাঁটার কারণে হাতে হাজা হলে, বা, পায়ের পাতা ফুললে, নিশ্চিন্তে ফিটকিরি ব্যবহার করতে পারেন। এক টুকরো ফিটকিরি জলে ফেলে, জলটা ভালো করে গরম করে নিন। ঠান্ডা হয়ে গেলে, পা চুবিয়ে রাখুন। দুরন্ত আরাম পাবেন।

✅হঠাৎ র'ক্ত: দাড়ি কাটতে গিয়ে গাল'টা কে'টে গেলে, সেলুনে এখনও ফটকিরি ঘষে দেয়। যদি, গাল কাটাই নয়, যে কোনও আঘাতে র'ক্ত পাত হলে, সেখানে ফিটকিরি চূর্ণ করে দিয়ে দিন। কিছুক্ষণের মধ্যেই র'ক্ত বেরোনো বন্ধ হবে।

✅টনসিলে আরাম: ঠান্ডা লেগে গলায় ব্যথা হলে বা গ্ল্যান্ড ফুললে, গরম জলে এক চিমটে নুন ও ফিটকিরি চূর্ণ মিশিয়ে, দিনে কয়েকবার গা'র্গেল করুন। স্বস্তি পাবেন।

✅ব্রন-ফুসকুড়ি: মুখে ব্রন-ফুসকুড়ি হচ্ছে? মুখ ড্রাই হয়ে, চামড়া কুঁচকে যাচ্ছে? চিন্তা করবেন না। ভালো করে মুখ ধুয়ে নিয়ে, সারা মুখে অনেকক্ষণ ধরে ফটকিরি ঘষুন। বা ফটকিরি চূর্ণ জলে গুলে, মুখে মাখুন। শুকিয়ে গেলে, কিছুক্ষণ পর মুখটা ধুয়ে ফেলুন। এ ভাবে কিছু দিন করলে, মুখে ঊজ্জ্বলতা ফিরবে। ব্রন-ফুসকুড়ির হাত থেকেও মুক্তি পাবেন।

✅দাঁতে যন্ত্রণা: দাঁতের যন্ত্রণায় ভুগেছেন? বা, মুখ দিয়ে দু'র্গন্ধ বেরোচ্ছে? সব মাজনে চেষ্টা করেও, মুখের গ'ন্ধ যাচ্ছে না? তাই কী করবেন, বুঝে উঠতে পারছেন না? আপনাকে এই সমস্যার হাত থেকে মুক্তি দিতে পারে ফটকিরি। গরম জলে ফটকিরি গুলে নিয়ে, কুলকুচি করুন। আপনি দাঁতের যন্ত্রণার হাত থেকে নিশ্চিতভাবেই মুক্তি পাবেন। মুখের দুর্গ'ন্ধ নিয়ে লজ্জায় পড়তে হবে না

বয়স ৭০ বছর গলায় (ল্যারিংসে) কান্সার রেডিও থেরাপি ৩০ টি ক্যামো থেরাপি ৩ টি দেওয়ার পরও রোগীর অবস্থা দিন দিন খারাপের দিকে য...
19/06/2025

বয়স ৭০ বছর গলায় (ল্যারিংসে) কান্সার রেডিও থেরাপি ৩০ টি ক্যামো থেরাপি ৩ টি দেওয়ার পরও রোগীর অবস্থা দিন দিন খারাপের দিকে যাচ্ছিলো এর পর আসে আমার কাছে

আলহামদুলিল্লাহ এখন আগের চেয়ে অনেক ভাল।

13/06/2025
সকালের নাস্তা শিক্ষার্থীদের  জন্য  জরুরি কেন !!!!!! ক্লাসে  শিক্ষকদের  লেকচার   সঠিকভাবে বুঝার  ও সঠিকভাবে  নোট লিখার  ক...
25/05/2025

সকালের নাস্তা শিক্ষার্থীদের জন্য জরুরি কেন !!!!!!

ক্লাসে শিক্ষকদের লেকচার সঠিকভাবে বুঝার ও সঠিকভাবে নোট লিখার ক্ষেত্রে ঐ সকল শিক্ষর্থীরা এগিয়ে থাাকে যারা সকালের নাস্তা গ্রহন করে ক্লাসে গিয়েছিলো ---

এবং যারা নাস্তা না করে গিয়েছিলো তারা লিখতে ও বুঝতে পিছিয়েছিলো। ------

সারা রাত না খেয়ে থেকে সকালে উঠে ক্লাসে গেলে ব্রেনে গ্লুুকোজের স্বল্পতা দেখা দেয় তখন ব্রেন ঠিক মত কাজ করতে পারে না
ফলে না খেয়ে যাওয়া শিক্ষার্থীরা আদর্শ পারফরমেন্সে ব্যার্থ হয় ----

ফলে ক্লাসে শিক্ষকদের লেকচার ঠিকমত বুঝার জন্য সকালের নাস্তা অত্যাবশ্যক ।
শুধু তাই নয় পরীক্ষা বা ইন্টারভিউ দেবার আগেও সকালের নাস্তা অত্যাবশ্যক

এ বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপে বহু গবেষনা হয়েছে শুধুু সকালের নাস্তাই নয় দীর্ষ সময় স্কুলে ক্লাস
চলাকালীন মধ্য বিরতীতে কী ধরনের টিফির হওয়া উচিৎ তার উপর গবেষনা রিপোর্ট ( টিফিন বক্স মেনু) মেনে চলেন এগিয়ে থাকা দেশগুলো যাতে স্কুলে ছেলেমেয়েরা দীর্ঘ সময়ে (৫-৬ ঘন্টা ) ব্রেন সঠিক খাদ্য পায় ।

সময়ের স্বল্পতার অজুহাতে হোক বা ক্ষিধা লাগেনি এই অজুহাতই হোক সকালের নাস্তা শিক্ষর্থীদের খেতেই হবে ।

চুল*কানি বা স্ক্যাবিস থেকে মুক্তি পেতে ভালো ভাবে পোস্টটি পড়ুন।স্ক্যাবিস এখন মহামারি আকার ধারন করেছে, সচেতন হবার অনুরোধ। ...
24/05/2025

চুল*কানি বা স্ক্যাবিস থেকে মুক্তি পেতে ভালো ভাবে পোস্টটি পড়ুন।
স্ক্যাবিস এখন মহামারি আকার ধারন করেছে, সচেতন হবার অনুরোধ। 🙏
স্ক্যাবিস (Scabies) একটি তীব্র চর্মরোগ, যা Sarcoptes scabiei নামক এক ধরনের ক্ষুদ্র পরজীবী মাইট (mite) দ্বারা হয়। এটি খুবই সংক্রামক এবং চুলকানির মাধ্যমে এর প্রধান উপসর্গ প্রকাশ পায়।

স্ক্যাবিসের ভয়াবহতা:😰

1. চরম চুলকানি: বিশেষ করে রাতে বেশি হয়, ঘুমের ব্যাঘাত ঘটায়। অনেক বাচ্চারা চুলকাতে চুলকাতে ঘুম ভেঙে যায়, যন্ত্রনায় কান্নাকাটি করে।

2. চামড়ায় ফুসকুড়ি ও ক্ষত: ঘর্ষণ এবং চুলকানোর ফলে চামড়ায় ঘা ও ইনফেকশন হতে পারে। পুঁজ জমে যায়।

3. পরিবারে দ্রুত ছড়ায়: সংস্পর্শে এলে পুরো পরিবার আক্রান্ত হতে পারে। মারাত্মক ছোঁয়াচে রোগ এটি।

4. দীর্ঘমেয়াদে হলে সেকেন্ডারি ইনফেকশন: ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ, সেলুলাইটিস, এমনকি কিডনি সমস্যা পর্যন্ত হতে পারে শিশুদের ক্ষেত্রে। তাই সচেতনতা ভীষন ভাবে প্রয়োজন।

5. মানসিক অস্বস্তি: অতিরিক্ত চুলকানি ও অস্বস্তির কারণে মানসিক চাপ ও অস্থিরতা তৈরি হয়।

স্ক্যাবিস থেকে মুক্তির উপায়:🤷‍♀️

১. চিকিৎসা:💁‍♀️ সঠিক এবং ভালো মানের হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা নিতে পারেন।

২. পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা:
আক্রান্ত ব্যক্তির পোশাক, বিছানার চাদর, তোয়ালে গরম পানিতে ধুয়ে রোদে শুকাতে হবে।

৩. একসাথে চিকিৎসা:
পরিবারের সব সদস্যকে একসাথে চিকিৎসা করা জরুরি, এমনকি উপসর্গ না থাকলেও। এটা খুবি জরুরি।

৪. নিয়মিত হাত ধোয়া ও শরীর পরিষ্কার রাখা। বাইরে থেকে বাসায় ফিরে সবার আগে ভালো ভাবে হাত ধোঁয়ার অভ্যাস করুন।

বিশেষ সতর্কতা:
এই স্ক্যাবিসকে সাধারন ভাবে দেখবেন না। এর ভয়াবহতা অনেক। তাই সচেতন হবেন। যারা আক্রান্ত হয়েছিলেন এখন সম্পূর্ণ সুস্থ তারাও প্রতি মাসে একবার করে পরিবারের সবাই একসাথে পোষাক, বিছানার চাদর গরম পানিতে ধুয়ে নিন।
নিজে জানুন অন্যকে জানান
ধন্যবাদ।

14/05/2025

স্ট্রোক (Stroke) একটি গুরুতর চিকিৎসাজনিত অবস্থা, যা মস্তিষ্কে রক্ত সরবরাহ ব্যাহত হলে ঘটে। নিচে এর বিস্তারিত আলোচনা করা হলো:
---
স্ট্রোক এর কারণ:

স্ট্রোক মূলত দুই ধরনের কারণে হতে পারে:

1. ইসকেমিক স্ট্রোক (Ischemic Stroke) – এটি সবচেয়ে সাধারণ (প্রায় ৮৭%)। রক্তনালিতে জমাট বাঁধা বা ব্লকেজের কারণে মস্তিষ্কে রক্ত প্রবাহ বন্ধ হয়ে যায়।

কারণ: অ্যাথেরোস্ক্লেরোসিস (রক্তনালির ভিতর চর্বি জমা হওয়া), হৃদরোগ, উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস।

2. হেমোরেজিক স্ট্রোক (Hemorrhagic Stroke) – মস্তিষ্কে রক্তনালি ফেটে রক্তপাত হলে এই স্ট্রোক হয়।

কারণ: উচ্চ রক্তচাপ, ব্রেইন অ্যানিউরিজম, আঘাত, অ্যালকোহল বা ড্রাগের ব্যবহার।
---
লক্ষণ (Symptoms):

হঠাৎ একপাশ অবশ হয়ে যাওয়া (মুখ, হাত, বা পা)

কথা বলতে বা বুঝতে অসুবিধা

হঠাৎ চোখে অন্ধকার দেখা বা দৃষ্টিশক্তি হ্রাস

ভারসাম্য হারানো বা হঠাৎ মাথা ঘোরা

হঠাৎ তীব্র মাথাব্যথা

FAST টেস্ট:

F (Face drooping) – মুখ একপাশে নেমে যাওয়া

A (Arm weakness) – এক হাত তুলতে না পারা

S (Speech difficulty) – অস্পষ্ট কথা

T (Time to call emergency) – দেরি না করে হাসপাতালে যাওয়া
---
প্রকারভেদ (Types):

1. ইসকেমিক স্ট্রোক

2. হেমোরেজিক স্ট্রোক

3. TIA (Transient Ischemic Attack) – মিনি স্ট্রোক, কিছুক্ষণ স্থায়ী হয়

4. ক্রিপ্টোজেনিক স্ট্রোক – অজানা কারণে হওয়া স্ট্রোক

5. ব্রেইন স্টেম স্ট্রোক – মস্তিষ্কের তলদেশে হয়ে থাকে, গুরুতর

---

প্রতিরোধ (Prevention):

উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখা

নিয়মিত ব্যায়াম

ধূমপান ও অ্যালকোহল বর্জন

স্বাস্থ্যকর খাদ্য গ্রহণ

ডায়াবেটিস ও কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ

ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা
নিয়মিত মেডিকেল চেকআপ
---
ডায়াগনোসিস (Diagnosis):

CT স্ক্যান – স্ট্রোকের ধরন বোঝা যায়
MRI – বিস্তারিত চিত্র দেয়

ইসিজি ও ইকোকার্ডিওগ্রাম – হৃদযন্ত্রে সমস্যা আছে কিনা

ব্লাড টেস্ট – সুগার, কোলেস্টেরল ইত্যাদি জানা
সঠিক চিকিৎসা করলে রোগী সুস্থ হয়ে যায়।

Address

House/635, Road-16, Rupnagar Teenshed, Pallabi, Mirpur Dhaka
Dhaka

Opening Hours

Monday 17:00 - 22:00
Tuesday 17:00 - 22:00
Wednesday 17:00 - 22:00
Thursday 17:00 - 22:00
Friday 17:00 - 22:00
Saturday 17:00 - 22:00
Sunday 05:00 - 22:00

Telephone

+8801731299820

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr Abdul Hakim Hira posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category