Mirpur Circumcision Center

Mirpur Circumcision Center এখানে অত্যাধুনিক ডিভাইস কসমেটিক খৎনা পদ্ধতিতে সকল বয়সের ছেলেদের সুন্নাতে খৎনা করানো হয়

একটি সম্পূর্ণ তুর্কির একটি প্রযুক্তি।
সুবিধাসমূহ
ডিভাইস কসমেটিক খৎনা সেন্টার এই আধুনিক কসমেটিক খৎনার
সুবিধা সমূহ হলাে
✅ কোন প্রকার সেলাই লাগেনা
✅এক দিনের শিশু থেকে সকল বয়সে করা যায়
✅ব্যান্ডেজ লাগেনা ।
✅খত্যর প্রথম দিন থেকে প্যান্ট পড়তে পারবে
✅রক্তপাত হয় না ।
✅এই পদ্ধতি শতভাগ নিরাপদ
✅প্রতিদিন গােসল করতে পারবে
✅এই পদ্ধতি গােটা বিশ্বের অত্যাধুনিক কসমেটিক খৎনা

ডিভাইস কসমেটিক খতনা। একটি সম্পূর্ণ তুর্কির একটি প্রযুক্তি।সুবিধাসমূহডিভাইস কসমেটিক খৎনা সেন্টার এই আধুনিক কসমেটিক খৎনারস...
08/09/2022

ডিভাইস কসমেটিক খতনা। একটি সম্পূর্ণ তুর্কির একটি প্রযুক্তি।
সুবিধাসমূহ
ডিভাইস কসমেটিক খৎনা সেন্টার এই আধুনিক কসমেটিক খৎনার
সুবিধা সমূহ হলাে
✅ কোন প্রকার সেলাই লাগেনা
✅এক দিনের শিশু থেকে সকল বয়সে করা যায়
✅ব্যান্ডেজ লাগেনা ।
✅খত্যর প্রথম দিন থেকে প্যান্ট পড়তে পারবে
✅রক্তপাত হয় না ।
✅গ্ল্যান্ড পেনিস কে নিরাপদ রাখতে বিশেষ টেকনিক প্রয়ােগ করা হয় বিশ্রামের প্রয়ােজন নাই
✅এই পদ্ধতি শতভাগ নিরাপদ
✅প্রতিদিন গােসল করতে পারবে
✅এই পদ্ধতি গােটা বিশ্বের অত্যাধুনিক কসমেটিক খৎনা
ডাঃ মাহাদী হাসান
এম বি বি এস(ডি,ইউ),সি সি ডি (বারডেম)
এক্স সিনিয়র মেডিকেল অফিসার
ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজ এন্ড হাসপাতাল (এন আই সি ইউ)
এ এম জেড হসপিটালের (এন আই সি ইউ)
ডেপুটি ম্যানেজার এবং সার্জন
বি এ ভি এস নোয়াখালী ক্লিনিক
যোগাযোগঃ
01934440025
নাম্বারে কল করে অ্যাপোয়েন্টমেন্ট বুক করুন।

সুন্নতে খতনা বা মুসলমানির বিস্ময়কর সুফলখতনা আমাদের সমাজে মুসলমানি বলে পরিচিত। আমাদের মুসলিম সমাজে এ সংস্কৃতি শত শত বছর ধ...
08/09/2022

সুন্নতে খতনা বা মুসলমানির বিস্ময়কর সুফল
খতনা আমাদের সমাজে মুসলমানি বলে পরিচিত। আমাদের মুসলিম সমাজে এ সংস্কৃতি শত শত বছর ধরে চলে আসছে। এটি একটি মহান সুন্নত। যুগে যুগে বড় বড় নবী-রাসুলও এ সুন্নত পালন করেছেন।
সর্বপ্রথম এ সুন্নত পালন করেছেন হজরত ইবরাহিম (আ.)। হজরত সাইদ ইবনে মুসাইয়াব (রহ.) থেকে বর্ণিত, হজরত ইবরাহিম (আ.) হলেন খতনার সুন্নত পালনকারী সর্বপ্রথম ব্যক্তি। (মুসান্নাফে ইবনে আবি শায়বা, হাদিস : ২৬৪৬৭)
কোরআনে কারিমে ইরশাদ হয়েছে, ‘স্মরণ করো, যখন ইবরাহিম (আ.)-কে তাঁর রব কয়েকটি বাণী দিয়ে পরীক্ষা করেন, অতঃপর তিনি তা পূর্ণ করেন। তিনি বলেন, আমি তোমাকে মানুষের জন্য নেতা বানাব। সে বলল, আমার বংশধরদের থেকেও? তিনি বলেন, জালিমরা আমার ওয়াদাপ্রাপ্ত হয় না। ’ (সুরা বাকারা, আয়াত : ১২৪)
এ আয়াতের ব্যাখ্যায় আল্লামা ইবনে কাসির (রহ.) ইমাম আবদুর রাজ্জাক (রহ.)-এর সূত্রে বর্ণনা করেন, ইবরাহিম (আ.)-এর পরীক্ষাগুলোর মধ্য থেকে একটি শারীরিক পরীক্ষা হলো খতনা করা। (তাফসিরে ইবনে কাসির : ১/৪০৬)
খতনা নবীদের সুন্নত
হজরত ইবরাহিম (আ.)-এর পর সব নবী-রাসুল খতনা করিয়েছিলেন।
অনেক হাদিস শরিফে এ সুন্নত পালনের প্রতি উৎসাহ প্রদান করা হয়েছে। হজরত আবু হুরায়রা (রা.) সূত্রে বর্ণিত, তিনি বলেন, ফিতরাত, অর্থাৎ মানুষের জন্মগত স্বভাব পাঁচটি—খতনা করা, নাভির নিম্নদেশে ক্ষুর ব্যবহার করা, বগলের পশম উপড়ে ফেলা, নখ কাটা ও গোঁফ খাটো করা। (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৫৮৮৯)
খতনার স্বাস্থ্যগত উপকারিতা
খতনার দ্বারা শরীর অধিক পাকপবিত্র ও পরিচ্ছন্ন থাকে। খতনা করালে শিশুদের মূত্রপথের সংক্রমণ প্রতিরোধ হয়। এর ফলে প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া, জ্বর, খাবারে অনীহা এবং স্বাস্থ্য ভালো না হওয়া ইত্যাদি রোগ থেকে ঝুঁকিমুক্ত থাকে। প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষের ক্ষেত্রে খতনা করালে লিঙ্গের ক্যান্সার প্রতিরোধ হয় ও যৌনবাহিত রোগের ঝুঁকি কমে। পুরুষাঙ্গের মাথার বাড়তি চামড়ার নিচে এক ধরনের সাদা পদার্থ জমে এবং এটিই পুরুষাঙ্গের ক্যান্সারের জন্য দায়ী। লিঙ্গের মাথায় প্রদাহ, চুলকানি ও জ্বালাপোড়া করলেও খতনা করালে তা সেরে যায়। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, পুরুষের খতনা এইচআইভি বা এইডস প্রতিরোধে একটি কার্যকর ভূমিকা রাখে, এটি আংশিক সুরক্ষা দেয়। আফ্রিকার যেসব দেশে খতনার হার বেশি, সেসব দেশে এইডসের হার তুলনামূলক কম।
খতনার বৈজ্ঞানিক সুফল
পুরুষের খতনাকে আধুনিক স্বাস্থ্যবিজ্ঞানীরা অত্যন্ত স্বাস্থ্যসম্মত বলে মনে করেন। খতনার মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের ছত্রাকজাতীয় (ব্যাকটেরিয়া) রোগ থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। খতনার প্রধান সুবিধা হলো, এর ফলে লিঙ্গের অগ্র ত্বকে যে তরল জমে নোংরা অবস্থার সৃষ্টি করে, তা থেকে রেহাই পেতে পারে। দেড় হাজার বছর আগে মহানবী (সা.) খতনার কথা বলেছেন, ব্যাপক গবেষণা শেষে আজকের আধুনিক বিজ্ঞান স্বীকার করেছে, খতনার ব্যাপক উপকারিতা আছে।
খতনার সুফল নিয়ে অস্ট্রেলীয় মেডিক্যাল সায়েন্সের অধ্যাপক ড. ব্রায়ান মরিস চমৎকার গবেষণা করেছেন। তাতে উল্লেখ করা হয়, যেসব বালকের সারকামসিশন (খতনা) করা হয়নি, তাদের অপেক্ষাকৃত কিডনি, মূত্রথলি ও মূত্রনালির ইনফেকশন চার থেকে ১০ গুণ বেশি হয়। তিনি মনে করেন, সারকামসিশনের (খতনা) মাধ্যমে অন্তত এক-চতুর্থাংশ মূত্রনালির ইনফেকশন হ্রাস করা যায়।
ওয়াশিংটনের সৈনিক মেডিক্যাল কলেজের শিশুস্বাস্থ্য বিভাগের প্রধান প্রফেসর ডা. বিজবেল বলেন, ‘আমি প্রথমে খতনার বিরোধী ছিলাম, পরে দীর্ঘ গবেষণার ফলে প্রমাণিত হলো যে মূত্রথলি ও মূত্রনালিবিষয়ক অনেক জটিল রোগের সমাধান হলো খতনা। ’
ডা. রুবসন তাঁর গবেষণাপত্রে উল্লেখ করেন, ১৯৩০ থেকে এ পর্যন্ত ৬০ হাজার মানুষ আমেরিকায় মূত্রনালির ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়েছে, এর মধ্যে কেবল ১০ জন খতনাকৃত রয়েছে, বাকি সব খতনাবিহীন ব্যক্তি।
এ ব্যাপারে ইউরোলজি জার্নালে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মূত্রনালির প্রদাহ শিশুদের বেশি হয় এবং এতে কিডনির সমস্যা, জ্বর ও রক্তের ইনফেকশন পর্যন্ত হতে পারে। এমনকি খতনা মরণব্যাধি এইডস ও যৌনরোগ প্রতিরোধে সহায়ক। সাধারণ অর্থে লিঙ্গের ক্যান্সার হলো অপরিচ্ছন্নতার ব্যাধি। পুরুষাঙ্গের শীর্ষে ঘা হয়ে ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পেয়ে একসময় ক্যান্সারে রূপ নেয়, এমন রোগীর ওপর গবেষণা করে দেখা গেছে, খতনা করানো পুরুষের চেয়ে খতনা না করানো পুরুষ এ ধরনের ক্যান্সারে বেশি আক্রান্ত হয়ে থাকে।
যৌনবিজ্ঞানীরা বহুকাল আগে থেকেই বলে আসছেন যে পুরুষের খতনা করালে স্পর্শকাতরতা বেড়ে যায়। এতে যৌন মিলনে অধিক আনন্দ উপভোগ করে নারী-পুরুষ উভয়ই। বর্তমানে ইংল্যান্ড, আমেরিকাসহ ইউরোপেও প্রচুর পরিমাণে খতনা করানো হয়। সেখানে গুরুত্বের সঙ্গে এটা দেখা হয়।

শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতিকে বলা হয় হাইপোক্যালসেমিয়া। দীর্ঘদিন ধরে ক্যালসিয়াম যুক্ত খাবার কম খাওয়া বা ক্যালসিয়াম যুক্ত খাব...
08/09/2022

শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতিকে বলা হয় হাইপোক্যালসেমিয়া। দীর্ঘদিন ধরে ক্যালসিয়াম যুক্ত খাবার কম খাওয়া বা ক্যালসিয়াম যুক্ত খাবারের প্রতি অসহিষ্ণুতা থাকলে এই রোগ হতে পারে। তাই শিশুকাল থেকেই সবার উচিৎ পর্যাপ্ত ক্যালসিয়াম গ্রহণ করা।
ক্যালসিয়াম আমাদের হাড় ও দাঁত সুস্থ রাখবে কাজ করে। এছাড়া ক্যালসিয়াম আমাদের হৃদপিন্ড এবং পেশীর কার্যক্ষমতা ঠিক রাখতে সাহায্য করে। আমাদের শরীরের ক্যালসিয়ামের ৯৯% থাকে আমাদের হাড় ও দাঁতে এবং বাকি ১% আছে রক্ত, পেশী ও কোষের তরল উপাদানে।
শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি থাকলে সে অবস্থাকে বলা হয় হাইপোক্যালসেমিয়া। এর ফলে যেসব হাড়ের রোগ দেখা দিতে পারেঃ
• অস্টিওপরোসিস
• অস্টিওপেনিয়া
শিশুদের মধ্যে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি থাকলে তাদের প্রাপ্তবয়স্ক কালে শরীরের উচ্চতা কম হতে পারে।
হাইপোক্যালসেমিয়ার উপসর্গ
প্রথম দিকে হাইপোক্যালসেমিয়ার উপসর্গ নাও থাকতে পারে। তবে এই অবস্থার অগ্রগতির সাথে সাথে উপসর্গ ধরা পড়তে পারে, যেমনঃ
• বিভ্রান্তি বা স্মৃতিভ্রম
• মাংসপেশীতে খিঁচুনি
• হাত, পা ও মুখমন্ডলে অবশ এবং ঝিম ঝিম ভাব হওয়া
• বিষণ্ণতা
• দৃষ্টিভ্রম, কল্পিত কিছু দেখা
• মাংসপেশীতে ব্যথা
• দুর্বল ও ভাঙ্গা নখ
• হাড় খুব সহজেই ফেটে যাওয়া
শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি হলে নখ নরম হয়ে যায় ও ভেঙ্গে যায়।
শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি সহজেই সারানো সম্ভব। এর জন্য খেতে হবে অধিক পরিমাণে ক্যালসিয়াম যুক্ত খাবার। এছাড়া ক্যালসিয়াম সাপ্লিমেন্ট নেয়া যেতে পারে।
তবে ডাক্তারের পরামর্শ না নিয়ে নিজে থেকেই ক্যালসিয়াম সাপ্লিমেন্ট নেয়া শুরু করবেন না। অতিরিক্ত ক্যালসিয়াম সাপ্লিমেন্ট গ্রহণ করলে কিডনির পাথর হতে পারে।
হাইপোক্যালসেমিয়া (Hypocalcemia) রোধের সবচেয়ে কার্যকর উপায় হচ্ছে ক্যালসিয়াম যুক্ত খাবার খাওয়া। যেসব খাবারে প্রচুর ক্যালসিয়াম আছেঃ
• পনির/চিজ
• দই
• দুধ
• ক্যানের সার্রডিন (তেলে ডুবানো)
• স্যামন (গোলাপি স্যামন, কাটা সহ)
• সবুজ পাতার শাক (পালং শাক, পুঁই শাক, পাট শাক, ইত্যাদি)
• ব্রকলি (রান্না করা)
• ডুমুর (শুকনো)
• সয়বিন
• পাউরুটি
ভিটামিন ডি
ভিটামিন ডি রক্তের ক্যালসিয়াম শুষে নেয়ার প্রক্রিয়াকে দ্রুতগতি দেয়। ক্যালসিয়াম গ্রহণ বৃদ্ধি করতে ক্যালসিয়াম যুক্ত খাবারের পাশাপাশি ভিটামিন ডি যুক্ত খাবার খেতে পারেন। যেমনঃ
• তৈলাক্ত মাছ (ইলিশ, পাবদা, পাঙ্গাশ, টুনা, স্যামন)
• ডিম
এছাড়া ভর দুপুরে সূর্যের নীচে আধ ঘন্টা দাঁড়িয়ে থাকলে ভিটামিন ডি পাবেন।
জীবনধারার পরিবর্তন
পর্যাপ্ত ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডি গ্রহণের সাথে হাড় মজবুত ও সুস্থ রাখতে জীবনধারারও পরিবর্তন আনা উচিৎ, যেমনঃ
• ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা
• নিয়মিত ব্যায়াম করা
• ধূমপান ও মদ্যপান বর্জন করা

06/09/2022

সুন্নাতে খৎনা বা মুসলমানি আপনার সন্তানের জন্য হোক আনন্দময় এক স্মৃতি!!
খৎনা/মুসলমানি নামক কঠিন ভয়ঙ্কর কষ্টকর এবং ভুলতে না পারা স্মৃতিগুলো আপনার সন্তানের জন্য সহজ নিরাপদ এবং মধুর স্মৃতিতে করার লক্ষ্যে আমরা নিয়ে এসেছি ডিভাইস কসমেটিক খতনা। একটি সম্পূর্ণ তুর্কির একটি প্রযুক্তি।
সুবিধাসমূহ
ডিভাইস কসমেটিক খৎনা সেন্টার এই আধুনিক কসমেটিক খৎনার
সুবিধা সমূহ হলাে
✅ কোন প্রকার সেলাই লাগেনা
✅এক দিনের শিশু থেকে সকল বয়সে করা যায়
✅ব্যান্ডেজ লাগেনা ।
✅খত্যর প্রথম দিন থেকে প্যান্ট পড়তে পারবে
✅কোন রকম রক্তপাত হয় না ।
✅গ্ল্যান্ড পেনিস কে নিরাপদ রাখতে বিশেষ টেকনিক প্রয়ােগ করা হয় বিশ্রামের প্রয়ােজন নাই
✅এই পদ্ধতি শতভাগ নিরাপদ
✅প্রতিদিন গােসল করতে পারবে
✅এই পদ্ধতি গােটা বিশ্বের অত্যাধুনিক কসমেটিক খৎনা

যোগাযোগঃ

01934440025

নাম্বারে কল করে অ্যাপোয়েন্টমেন্ট বুক করুন।

বি এ ভি এস মেটারনিটি হসপিটাল, মিরপুর ২

NAS ফার্মা, LM টাওয়ার, ক – 87, জোয়ার শাহারা বাজার রোড, (বারিধারা DOHS পকেট গেট সংলগ্ন)

03/09/2022
03/09/2022

Address

B. A. V. S Maternity Hospital, Mirpur/2
Dhaka
1216

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Mirpur Circumcision Center posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram