Dr. M A H Shamim

Dr. M A H Shamim MBBS,BCS (Health)
FCPS -2 ( Medicine)
Resident (Rheumatology)
Bangladesh Medical University
(PG Hospital) Dhaka,Bangladesh
( মেডিসিন ও বাত-ব্যথা )

1st Scientific Conference for  rheumatologists
27/09/2025

1st Scientific Conference for rheumatologists

22/09/2025
16/09/2025

Evening walk at Ramna Park💙💙

🎉 বিপিসি নেটওয়ার্ক ইভনিং প্রোগ্রাম ২০২৫ 🎉আমরা আনন্দের সাথে জানাচ্ছি যে, বিপিসি নেটওয়ার্ক ইভনিং প্রোগ্রাম অনুষ্ঠিত হবে ...
05/09/2025

🎉 বিপিসি নেটওয়ার্ক ইভনিং প্রোগ্রাম ২০২৫ 🎉

আমরা আনন্দের সাথে জানাচ্ছি যে, বিপিসি নেটওয়ার্ক ইভনিং প্রোগ্রাম অনুষ্ঠিত হবে ২৬শে সেপ্টেম্বর ২০২৫ (শুক্রবার) বিকেল ৫টা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত –

📍 বলরুম (২৫তম ফ্লোর), ক্রাউন প্লাজা, গুলশান-২, ঢাকা-১২১২

🍴 ডিনার ও নেটওয়ার্কিং সহ
🗓 তারিখ: ২৬শে সেপ্টেম্বর ২০২৫
⏰ সময়: বিকেল ৫টা – রাত ১১টা

🔹 রেজিস্ট্রেশন ফি:
• রেজিস্টার্ড মেম্বার: ৩,৫০০/- টাকা
• নন-রেজিস্টার্ড মেম্বার: ৪,০০০/- টাকা

💳 রেজিস্ট্রেশন ফি বিকাশে জমা দিন – ইমরান (০১৭২৫-০৭০২১৩)

🔹 গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:
• রেজিস্ট্রেশনের শেষ তারিখ: ২০শে সেপ্টেম্বর ২০২৫
• তবে ১০০ জন পূর্ণ হয়ে গেলে আগেই রেজিস্ট্রেশন বন্ধ হয়ে যাবে।
• শুধুমাত্র রেজিস্টার্ড অংশগ্রহণকারীরাই প্রোগ্রামে যোগ দিতে পারবেন।

👉 আসন সীমিত, তাই দ্রুত রেজিস্ট্রেশন করে আপনার অংশগ্রহণ নিশ্চিত করুন।

আমরা আপনাদের সঙ্গে এই বিশেষ নেটওয়ার্কিং সন্ধ্যায় দেখা করার অপেক্ষায় আছি।

বগুড়ার ইতিহাস সমৃদ্ধ ও বৈচিত্র্যময়। এটি প্রাচীন বাংলার অন্যতম ঐতিহাসিক জনপদ, যা রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক ও অর্থনৈতিক দিক থেক...
31/08/2025

বগুড়ার ইতিহাস সমৃদ্ধ ও বৈচিত্র্যময়। এটি প্রাচীন বাংলার অন্যতম ঐতিহাসিক জনপদ, যা রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক ও অর্থনৈতিক দিক থেকে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে।
বগুড়া প্রাচীন পুণ্ড্রবর্ধনভূমির অংশ ছিল। পুণ্ড্রবর্ধনের রাজধানী ছিল মহাস্থানগড়, যা বর্তমানে বগুড়ার শিবগঞ্জ উপজেলায় অবস্থিত।খ্রিষ্টপূর্ব ৩য় শতকে সম্রাট অশোক এখানে বৌদ্ধ ধর্ম প্রচার করেন।মহাস্থানগড় বাংলার প্রাচীন নগরীসমূহের মধ্যে অন্যতম এবং এটি মৌর্য, গুপ্ত, পাল, সেনসহ বহু রাজবংশের অধীনে ছিল। উত্তরবঙ্গের প্রবেশদ্বার হিসাবে খ্যাত আধুনিক বগুড়া কৃষি,শিক্ষা ক্ষেত্রের একটি গুরুত্বপূর্ণ হাব। আড়াই হাজার বছরের পুরনো বগুড়ার পূর্নাঙ্গ ইতিহাস এখনো রচিত হয় নাই।
নতুন প্রজন্মের কাছে বগুড়ার পূর্নাঙ্গ ইতিহাস তুলে ধরতে কাজ করে যাচ্ছে বগুড়া ইতিহাস চর্চা পরিষদ। আগামী জানুয়ারিতে বগুড়ায় অনুষ্ঠিত হবে বগুড়া ইতিহাস বিষয়ক আর্ন্তজাতিক কনভেনশন।এই অনুষ্ঠান সফল করতে ঢাকায় আয়োজিত হয় সুধী সমাবেশ।

10/08/2025

৯ম বাত-ব্যথা রোগী সচেতনতামূলক অনুষ্ঠান , ২০২৫ (PNRFR)

টাইফয়েড ভ্যাক্সিন
09/08/2025

টাইফয়েড ভ্যাক্সিন

বিএমইউ( পিজি হাসপাতাল)বহির্বিভাগের অনলাইন এ্যাপয়েন্টমেন্ট পদ্ধতিবিএমইউ হাসপাতালের বহির্বিভাগে অনলাইন এ্যাপয়েন্টমেন্ট নিত...
30/07/2025

বিএমইউ( পিজি হাসপাতাল)বহির্বিভাগের অনলাইন এ্যাপয়েন্টমেন্ট পদ্ধতি

বিএমইউ হাসপাতালের বহির্বিভাগে অনলাইন এ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে নিচের নির্দেশাবলী অনুসরণ করুনঃ
১। বহির্বিভাগে অনলাইন এ্যাপয়েন্টমেন্ট নেয়ার সময় রোগীর নিজস্ব মোবাইল নম্বর কিংবা অপারগতায় রোগীর সঙ্গে হাসপাতলে আসবেন সেরকম কারোর মোবাইল নম্বর ব্যবহার করুন।
২। পরবর্তী তিন কর্মদিবসের জন্যে (বহির্বিভাগ খোলা থাকা সাপেক্ষে) অনলাইন এ্যাপয়েন্টমেন্ট দেওয়া শুরু হবে এবং অনলাইনের জন্য বরাদ্দকৃত সংখ্যা শেষ হওয়া পর্যন্ত এ্যাপয়েন্টমেন্ট নেয়া যাবে।
৩। অনলাইনে এ্যাপয়েন্টমেন্ট গ্রহণকারী রোগীগন নির্ধারিত দিনে এসএমএস এ উল্লেখকৃত সময়ের অন্ততঃ ৩০ মিনিট পূর্বে অনলাইনে এ্যাপয়েন্টমেন্ট প্রাপ্তদের জন্যে নির্ধারিত কাউন্টারে আলাদা লাইনে দাঁড়িয়ে এ্যাপয়েন্টমেন্ট নিশ্চিত করবেন।
৪। এ্যাপয়েন্টমেন্ট নিশ্চিত করার জন্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্দিষ্ট নম্বর (+৮৮০১৫৫২১৪৬২০২) থেকে প্রেরিত এসএমএস প্রদর্শনপূর্বক ফি পরিশোধ করে বহির্বিভাগের টিকিট সংগ্রহ করুন।
৫। বহির্বিভাগের চিকিৎসককে আপনার এক্স-রে, এমআরআই, সিটিস্ক্যান অথবা অন্য যেকোনো ল্যাবরেটরী বা মেডিকেল রেকর্ড দেখাতে আগ্রহী হলে হাসপাতালে আসার সময়ে সেগুলো সাথে নিয়ে আসুন।
৬। উল্লেখ্য যে, অনলাইন এ্যাপয়েন্টমেন্ট পদ্ধতিটি পরীক্ষামূলকভাবে চালু করা হচ্ছে। প্রথম মাসের অভিজ্ঞতা এবং ব্যবহারকারীদের কাছ থেকে প্রাপ্ত পরামর্শের আলোকে এই পদ্ধতিটি নিয়মিত আধুনিকায়ন করা হবে।
যাদের ক্ষেত্রে এখনো অনলাইন এ্যাপয়েন্টমেন্ট পদ্ধতি প্রযোজ্য নয়ঃ

১। বিএমইউ হাসপাতালের অন্তর্বিভাগ ও বহির্বিভাগ থেকে রেফার করা রোগীদের ক্ষেত্রে অনলাইন এ্যাপয়েন্টমেন্টের প্রয়োজন নেই, অর্থাৎ তাঁরা প্রচলিত নিয়মে নির্দিষ্ট বহির্বিভাগের সেবা গ্রহণ করবেন।
২। বিএমইউ হাসপাতালের অন্তর্বিভাগ ও বহির্বিভাগ থেকে ফলো আপ ভিজিটের তারিখ দেওয়া রোগীদের ক্ষেত্রে অনলাইনে এ্যাপয়েন্টমেন্টের প্রয়োজন নেই, অর্থাৎ তাঁরা প্রচলিত নিয়মে নির্দিষ্ট বহির্বিভাগের সেবা গ্রহণ করবেন।
অনলাইন এ্যাপয়েন্টমেন্ট পদ্ধতি সংক্রান্ত পরামর্শঃ

১। "BSMMU Outdoor Online Appointment System Feedback Box" অথবা
২। ই-মেইল(eticketfeedback@bsmmu.ac.bd)-তে পাঠাতে পারবেন।
অনলাইন এ্যাপয়েন্টমেন্ট বাতিল করা সংক্রান্ত পরামর্শঃ

অনলাইনে এ্যাপয়েন্টমেন্ট পাওয়ার পর কোন কারনে বিএমইউ হাসপাতালের বহির্বিভাগে আসতে অপারগ হলে অবশ্যই এ্যাপয়েন্টমেন্ট বাতিল করতে হবে।

তথ্যসূত্র- বিএমইউ ওয়েবসাইট

আজ  বিশ্ব  Sjogren's disease  day, সারাবিশ্বের মত বাংলাদেশ মেডিকেল ইউনিভার্সিটিতেও (পিজি হাসপাতাল) দিবসটি পালিত হয়।আজকের...
23/07/2025

আজ বিশ্ব Sjogren's disease day, সারাবিশ্বের মত বাংলাদেশ মেডিকেল ইউনিভার্সিটিতেও (পিজি হাসপাতাল) দিবসটি পালিত হয়।আজকের দিবসের প্রতিপাদ্য বিষয় "গবেষণার আলোয় সচেতনতা"(awareness Through research )। Sjogren's disease এমন এক ধরণের রোগ যেখানে শরীর তার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা নিজের বিরুদ্ধেই ব্যবহার করে। মোটা দাগে এই রোগের লক্ষণ হচ্ছে মুখ শুকিয়ে আসা, চোখ শুকিয়ে আসা। এ রোগ দুই ধরণের, একটি হলো Primary Sjogren's Syndrome যেখানে রোগটি অন্য কোন রোগের সাথে সম্পর্কিত নয়, আরেকটি হলো Secondary Sjogren's Syndrome যা অন্য রোগের ( RA and SLE) কারণে হয়। এ রোগ মুখ -চোখ ছাড়াও আমাদের অস্থিসন্ধি (joint),দাত,স্নায়ু, ফুসফুস, ক্যান্সার (lymphoma),কিডনিসহ শরীরের প্রায় সমস্ত অঙ্গকে আক্রান্ত করতে পারে।তাই আপনার এসব লক্ষণ থাকলে একজন Rheumatologist তথা বাত -ব্যথা বিশেষজ্ঞ এর পরামর্শ নিতে পারেন।

20/06/2025

বিশেষ ঘোষণা :

সকলের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে,
বৃহত্তর বগুড়া সমিতি, ঢাকার
২৫-২৭ মেয়াদে কার্যকরী কমিটির
নির্বাচন ২১/৬/২৫ শনিবার
নিম্নস্থানে অনুষ্ঠিত হবে-

রাজধানী উচ্চ বিদ্যালয়
মানিকমিয়া এভিনিউ(সংসদের সামনে)
স.৮.৩০-বি.৪.৩০
NID বাধ্যতামূলক

-নির্বাচন কমিশন

24/04/2025
18/04/2025

বাস্তবতা কি বলে?
হাসপাতালে রোগী কে দেখতে যাওয়া কি শুধুই আনুষ্ঠানিকতা হওয়া উচিত?

না।

আপনি কাউকে হাসপাতালে দেখতে গেলে আপনার এই অল্প সময় টাকেও রোগী এবং রোগীর স্বজনের জন্য কার্যকর করে রাখতে পারেন। না দেখতে গেলে কি মনে করে, শুধু এই আনুষ্ঠানিকতা না হোক।

কিভাবে?

আসলে রোগী তো এমনিতেই কষ্টে আছে। রোগীর সাথে যারা আছেন তারাও কিন্তু অনেক কষ্ট করেন এই ভর্তিকালীন সময় টায়। যত্ন, খাওয়ানো, ডাক্তার কে সামলানো, পরীক্ষা করতে যাওয়া, রিসিট কাটা, রিপোর্ট আনা, ট্রলি খোজা, খাবার কেনা ইত্যাদি কত কাজ।

কে করে এত কাজ। ঐ ঘুরে ফিরে এক দুজন ই।

আপনি বা আমরা এখানে তাদের মুখে একটু হাসি ফোটাতে পারি। না পারলে অন্তত তাদের শারিরীক বা আর্থিক কষ্ট লাঘবে সামিল হতে পারি।

যেমন :

১। আপনি যাবার আগে ফোন করে জানিয়ে গেলেন যে আজ দুপুরের খাবার টা আপনি রান্না করে নিয়ে যাবেন। তাহলে এক বেলার খাবার কিভাবে ব্যবস্থা হবে সেটা নিয়ে রোগীর মায়ের ভাবতে হবে না।

২। রোগী কে ইসিজি বা এক্স রে করানোর জন্য ট্রলি আনা লাগবে। আপনি বসে না থেকে ট্রলির ব্যবস্থা করে দিতে পারেন। হয়তো সেই সময়ে রোগীর বাবা একটু বিশ্রাম নিলো।

৩। রোগীকে ডাক্তার এসে বলে গেলো, এক ব্যাগ রক্ত লাগবে। আপনি রক্ত দিতে না পারেন, ব্লাড ব্যাংকে একটু গিয়ে ব্লাড কিভাবে আনা লাগবে সেই কাজ টা করে দিলেন।
হয়তো রোগীর ছোট বোন টা এটা বুঝতোই না ঠিক ঠাক।

৪। আপনি দেখলেন রোগীর একটা রিপোর্ট হাসপাতালের বাইরে একটা ল্যাব থেকে আনা লাগে। আপনি রিসিট টা নিয়ে রিপোর্ট এনে দিলেন। রোগীর স্ত্রী হয়তো একটু খাওয়ার সময় পেলো।

৫। আপনি চলে আসার সময় রোগীর স্ত্রী বা সন্তান কেও থাকলে তার হাতে নিরবে কিছু টাকা গুজে দিয়ে আসলেন। বললেন ফল কিনে খেও। কিছু তো আনতে পারলাম না। বিশ্বাস করেন সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের রোগীরা হাসপাতালে আসলে রোগের চাইতে টাকার চিন্তায় বেশী কষ্ট পায় অনেক সময়। আপনার এক /দুই/ তিন হাজার টাকা তার কাছে লাখ টাকার মত। তারা তো আর ফল কিনে খাবে না। হয় মেডিসিন কিনবে নাইলে পরীক্ষা করাবে, নাইলে কেবিন চার্জ দিবে।

৬। মনে করেন রোগী বা তার সাথের মানুষ কে কোনও ভাবে টাকা দেয়া যাবে না। তারা অন্য ভাবে নিবে। লজ্জা পাবে। আপনি ডাক্তারের প্রেস্ক্রিপশান টা দেখে কাল সারা দিনের তিন টা বা দুইটা ইঞ্জেকশান এন্টিবায়োটিক কিনে দিয়ে যান। টাকা টা সরাসরি না দিলেও রোগীর অনেক কাজে লাগবে। রোগীর ভাই এর হয়তো কালকের মেডিসিন এর চিন্তা আপনি দূর করে দিলেন।

৭। হাসপাতালে গিয়ে খাওয়া দাওয়া করবেন না। রোগীর বিছানায় বসবেন না। অল্প সময় থাকবেন। অল্প মানুষ একসাথে যাবেন। নির্ধারিত ভিজিট করার সময়ে যাবেন। এক বা দুই জন। এই প্রতি টি কাজ রোগী ও তার সাথে থাকা লোক জনের জন্য উপকারী।

এগুলো কিছু ধারনা মাত্র। আমি জানি আপনাদের কাছে আরো অনেক সুন্দর আইডিয়া আছে। একটু চিন্তা করলেই পাবেন। অসুস্থ অবস্থায় মানুষ খুব অসহায় হয়ে পড়ে।
তাই তাদের জন্য দোয়া করার পাশা পাশি আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী যদি তাদের পাশে দাড়াতে পারেন আপনার ও শান্তি লাগবে।

সবার জন্য শুভ কামনা।

যদি আপনাদের ভালো লাগে আর অন্য কেও পড়লে তার কাজে লাগতে পারে বা সাধারণ মানুষের মাঝে একটু সচেতনতা বাড়তে পারে, বলে মনে করেন।
, তাহলে পোস্ট টি শেয়ার করতে পারেন।

ধন্যবাদ।
লেখক: Dr.Bhuyan Sadab Ahmed

Address

Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr. M A H Shamim posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category