Khalifa HealthCare

Khalifa HealthCare Trust Our HealthCare Service.

 #এই ছবিটি একটি অনুপ্রেরণামূলক (মোটিভেশনাল) চিত্র যা সফলতার (Success) দিকে পৌঁছানোর ধাপগুলোর একটি প্রতীকী রূপ তুলে ধরেছে...
13/05/2025

#এই ছবিটি একটি অনুপ্রেরণামূলক (মোটিভেশনাল) চিত্র যা সফলতার (Success) দিকে পৌঁছানোর ধাপগুলোর একটি প্রতীকী রূপ তুলে ধরেছে। ছবির মূল বার্তাটি হলো — সফলতা অর্জন কোনো তাৎক্ষণিক বিষয় নয়, এটি একটি ধাপে ধাপে উপরে ওঠার প্রক্রিয়া।

#নিচ থেকে ওপরে সফলতার পথকে ব্যাখ্যা করা যাক:
---
১. Hard Work (কঠোর পরিশ্রম)
প্রথম ধাপই হলো কঠোর পরিশ্রম। সফলতার ভিত্তি এই জায়গাতেই তৈরি হয়। বিনা পরিশ্রমে কিছুই অর্জন করা যায় না। সময়, শক্তি, আর মানসিক স্থিতিশীলতা দিয়ে নিরলস চেষ্টা চালিয়ে যেতে হয়।
---
২. Commitment (অঙ্গীকার)
পরিশ্রমের সঙ্গে যদি প্রতিশ্রুতি বা অঙ্গীকার না থাকে, তাহলে লক্ষ্যচ্যুতি ঘটে। নিজের লক্ষ্য ও দায়িত্বের প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকা জরুরি।
---
৩. Passion (উদ্দীপনা/উৎসাহ)
যে কাজে আপনি আগ্রহী নন, তাতে দীর্ঘদিন মনোযোগ ধরে রাখা কঠিন। সাফল্যের পথে প্যাশন বা গভীর ভালোবাসা একটি বড় চালিকা শক্তি।
---
৪. Failures (ব্যর্থতা)
ছবিতে দেখানো হয়েছে ব্যর্থতাও একটি ধাপ — কারণ ব্যর্থতা হলো শিক্ষা নেওয়ার জায়গা। প্রতিটি ব্যর্থতা নতুন কিছু শেখায় এবং আমাদের অভিজ্ঞ করে তোলে।
---
৫. Goal (লক্ষ্য)
সফলতা পাওয়ার জন্য একটি নির্দিষ্ট লক্ষ্য থাকা আবশ্যক। লক্ষ্যহীন পরিশ্রম অনেক সময় ব্যর্থতায় গড়ায়। তাই নিজের গন্তব্য ঠিক করতে হবে এবং সেখানে পৌঁছানোর জন্য প্রতিটি ধাপ নিতে হবে।
---
৬. Success (সফলতা)
এই সবকিছুর ফলাফল হলো সফলতা। এটি সময়সাপেক্ষ, কিন্তু যদি উপরের প্রতিটি ধাপ ঠিকভাবে অনুসরণ করা যায়, তাহলে সাফল্য অবশ্যম্ভাবী।
---
#মোটিভেশনাল দিকনির্দেশনা:
ধৈর্য ধরুন: সফলতা একদিনে আসে না। সময় লাগে। কিন্তু যদি মনোবল অটুট থাকে, তাহলে কোনো কিছুই অসম্ভব নয়।

ভয়কে জয় করুন: ব্যর্থতাকে ভয় না পেয়ে শিখে আবার এগিয়ে যান।

নিজেকে বিশ্বাস করুন: নিজে নিজের সবচেয়ে বড় অনুপ্রেরণা হতে পারেন।

পরিবেশ নয়, মনোভাব গুরুত্বপূর্ণ: বাইরের পরিস্থিতি আপনার নিয়ন্ত্রণে না-ও থাকতে পারে, কিন্তু আপনার মানসিকতা ও প্রচেষ্টা পুরোপুরি আপনার হাতে।
---
#উপসংহার:
এই ছবিটি আমাদের শেখায় যে, সফলতা একটি সিঁড়ির মতো — যার প্রতিটি ধাপে রয়েছে পরিশ্রম, অঙ্গীকার, উৎসাহ, ব্যর্থতা, লক্ষ্য এবং শেষ পর্যন্ত সফলতা। প্রতিটি ধাপে নিজেকে আরও দৃঢ়ভাবে প্রস্তুত করতে হবে।

মানব মস্তিষ্কের ক্ষমতা 🧠🧠🧠মানব মস্তিষ্ক অসাধারণ ক্ষমতার অধিকারী। এটি জটিল, দ্রুতগামী, এবং অনেক প্রক্রিয়া একসঙ্গে সম্পন্...
08/01/2025

মানব মস্তিষ্কের ক্ষমতা 🧠🧠🧠

মানব মস্তিষ্ক অসাধারণ ক্ষমতার অধিকারী। এটি জটিল, দ্রুতগামী, এবং অনেক প্রক্রিয়া একসঙ্গে সম্পন্ন করতে সক্ষম। মস্তিষ্ক সম্পর্কে কিছু উল্লেখযোগ্য তথ্য ও এর ক্ষমতা:

১. প্রক্রিয়াজাতকরণের গতি

মানব মস্তিষ্ক প্রতি সেকেন্ডে প্রায় ১ কুইন্টিলিয়ন (১,০০০ ট্রিলিয়ন) সিগন্যাল প্রক্রিয়াজাত করতে পারে। এই ক্ষমতা সুপার কম্পিউটারের থেকেও বেশি।

২. মেমোরি বা স্মৃতিশক্তি

মস্তিষ্কে প্রায় ২.৫ পেটাবাইট (২৫ লাখ গিগাবাইট) তথ্য সংরক্ষণ করতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, একটি পূর্ণ HD মুভি ৩ গিগাবাইটের সমান হলে, মস্তিষ্ক প্রায় ৩০০ বছরের মুভি সংরক্ষণ করতে সক্ষম।

৩. নিউরন সংখ্যা

মস্তিষ্কে প্রায় ৮৬ বিলিয়ন নিউরন আছে। প্রতিটি নিউরন ১০,০০০ অন্য নিউরনের সাথে সংযুক্ত, যা বিশাল তথ্যপ্রবাহ সৃষ্টি করে।

৪. শিক্ষণ ও সমস্যা সমাধান

মস্তিষ্ক অভিজ্ঞতা এবং শিখনের মাধ্যমে নিজেকে পরিবর্তন করতে পারে। এটি "নিউরোপ্লাস্টিসিটি" নামে পরিচিত। নতুন অভ্যাস তৈরি বা পুরোনো অভ্যাস বদলানোর পেছনে এই ক্ষমতা কাজ করে।

৫. এনার্জি খরচ

মস্তিষ্ক শরীরের মোট এনার্জির ২০% ব্যবহার করে, যদিও এটি শরীরের মাত্র ২% ওজন ধারণ করে। এটি প্রতি সেকেন্ডে প্রায় ২০ ওয়াট শক্তি খরচ করে।

৬. ক্রিয়েটিভিটি ও কল্পনা

মস্তিষ্কের প্রিফ্রন্টাল কর্টেক্স নতুন ধারণা, সৃজনশীল চিন্তা এবং সমস্যা সমাধানের জন্য কাজ করে। এটি আমাদের কল্পনাশক্তিকে জীবন্ত করে তোলে।

৭. মাল্টি-টাস্কিং

যদিও মনে হয় আমরা মাল্টি-টাস্ক করতে পারি, প্রকৃতপক্ষে মস্তিষ্ক একসঙ্গে একটি কাজই ভালোভাবে করতে পারে। দ্রুত মনোযোগ বদল করে মস্তিষ্ক মাল্টি-টাস্ক করার অনুভূতি দেয়।

৮. অনুপ্রেরণা ও আবেগ

মস্তিষ্কের লিম্বিক সিস্টেম আমাদের আবেগ নিয়ন্ত্রণ করে। এটি আমাদের আনন্দ, দুঃখ, রাগ, এবং ভালোবাসার মতো অনুভূতিগুলোকে প্রভাবিত করে।

৯. স্বাস্থ্য ও মস্তিষ্কের ক্ষমতা বৃদ্ধি

✅পর্যাপ্ত ঘুম মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়ায়।
✅স্বাস্থ্যকর খাদ্য, যেমন বাদাম, মাছ, ফল, এবং সবজি নিউরনের কার্যক্ষমতা উন্নত করে।
✅মানসিক ব্যায়াম, যেমন ধাঁধা বা নতুন কিছু শেখা, মস্তিষ্ককে তীক্ষ্ণ রাখে।

মস্তিষ্কের ক্ষমতা অবিশ্বাস্য, তবে এর উন্নতি সম্ভব সঠিক যত্ন এবং অভ্যাসের মাধ্যমে।(Collected)

💓 হার্ট অ্যাটাক: বিস্তারিত তথ্য🩺 হার্ট অ্যাটাক কী?হার্ট অ্যাটাক (Heart Attack) হলো এমন একটি অবস্থা, যেখানে হৃদপিণ্ডের রক...
08/01/2025

💓 হার্ট অ্যাটাক: বিস্তারিত তথ্য

🩺 হার্ট অ্যাটাক কী?
হার্ট অ্যাটাক (Heart Attack) হলো এমন একটি অবস্থা, যেখানে হৃদপিণ্ডের রক্তনালিতে ব্লকেজ তৈরি হয়। এতে হৃদপেশিতে রক্ত এবং অক্সিজেন সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়, ফলে পেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয় বা মারা যায়।

⚠️ হার্ট অ্যাটাকের কারণ
1. 🫀 করোনারি আর্টারি ব্লকেজ – চর্বি ও কোলেস্টেরল জমে রক্তনালির ব্লকেজ তৈরি করে।
2. 💉 রক্তজমাট বাঁধা (Clot) – প্লাক ভেঙে গিয়ে রক্তজমাট বাঁধতে পারে।
3. 🧪 রক্তনালির খিঁচুনি (Spasm) – ধূমপান, ড্রাগ বা স্ট্রেসের কারণে রক্তনালিতে খিঁচুনি হতে পারে।

📋 হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণ
✅ বুকে তীব্র ব্যথা (বাম হাত, ঘাড় বা পিঠেও ছড়াতে পারে)
✅ শ্বাসকষ্ট
✅ মাথা ঘোরা
✅ বমি বমি ভাব
✅ অতিরিক্ত ঘাম
✅ ক্লান্তি ও দুর্বলতা
✅ বুক ধড়ফড় করা

🚨 ঝুঁকিপূর্ণ কারণ
🔴 উচ্চ রক্তচাপ
🔴 উচ্চ কোলেস্টেরল
🔴 ধূমপান
🔴 ডায়াবেটিস
🔴 স্থূলতা
🔴 অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস
🔴 মানসিক চাপ

🆘 প্রাথমিক করণীয় (First Aid)
1. 💊 অ্যাসপ্রিন খাওয়ান – রক্ত জমাট বাঁধা ঠেকায়।
2. 🛌 রোগীকে শুয়ে বিশ্রাম নিতে বলুন।
3. 📞 জরুরি চিকিৎসা সেবা (Ambulance) ডাকুন।
4. 💉 নাইট্রোগ্লিসারিন ট্যাবলেট থাকলে দিন।
5. ❌ পানিতে মুখ ধোয়া বা চলাফেরা করা এড়িয়ে চলুন।

🏥 চিকিৎসা পদ্ধতি
🔹 এনজিওপ্লাস্টি – ব্লকেজ সরিয়ে রক্তপ্রবাহ স্বাভাবিক করা।
🔹 স্টেন্ট বসানো – ব্লকেজের জায়গায় স্টেন্ট স্থাপন করে রক্ত চলাচল স্বাভাবিক রাখা।
🔹 করোনারি বাইপাস সার্জারি – বিকল্প রক্তপ্রবাহের পথ তৈরি করা।

🛡️ প্রতিরোধের উপায়

✅ স্বাস্থ্যকর খাবার খান।
✅ ধূমপান ও মদ্যপান এড়িয়ে চলুন।
✅ নিয়মিত ব্যায়াম করুন।
✅ মানসিক চাপ কমান।
✅ নিয়মিত রক্তচাপ ও কোলেস্টেরল পরীক্ষা করুন।

💡 গুরুত্বপূর্ণ:
হার্ট অ্যাটাক হলে দ্রুত চিকিৎসা নিন। সময়মতো পদক্ষেপ নিলে জীবন বাঁচানো সম্ভব।(Collected)

হিট স্ট্রোক: প্রতিরোধে কী করবেন, হলে কী করবেন?বিশেষ সতর্কতাঃএ সময় রোদে বাইরে যাওয়ার সময় ছাতা ব্যবহার করা উচিত।হিট স্ট্রো...
18/04/2024

হিট স্ট্রোক: প্রতিরোধে কী করবেন, হলে কী করবেন?

বিশেষ সতর্কতাঃ
এ সময় রোদে বাইরে যাওয়ার সময় ছাতা ব্যবহার করা উচিত।

হিট স্ট্রোক কি?ঃ

মানুষের শরীরের স্বাভাবিক তাপমাত্রা ৩৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস বা ৯৮ দশমিক ৪ ডিগ্রি ফারেনহাইট। কোনো কারণে শরীরের তাপমাত্রা বেড়ে গেলে রক্তনালি প্রসারিত করে অতিরিক্ত তাপ পরিবেশে ছড়িয়ে দেয় শরীর। ঘামের মাধ্যমেও তাপ কমায় শরীর। তবে প্রচণ্ড গরম ও আর্দ্র পরিবেশে বেশি সময় অবস্থান বা পরিশ্রমের কারণে শরীরের তাপমাত্রা ১০৫ ডিগ্রি ফারেনহাইট ছাড়িয়ে গেলে হতে পারে হিট স্ট্রোক। শরীরের তাপ নিয়ন্ত্রণক্ষমতাও তখন নষ্ট হয়ে যায়।

কীভাবে বুঝবেনঃ

সাধারণত হিট স্ট্রোক হওয়ার কিছু সময় আগে
শরীরে অত্যধিক তাপমাত্রা,
মাথাব্যথা,
দুর্বলতা,
ঝিমুনি,
বমি বমি ভাব ইত্যাদি হয়।
অবস্থা খারাপের দিকে গেলে আরও কিছু উপসর্গ দেখা যায়। যেমন :
চামড়া লালচে হয়ে যাওয়া,
মানসিক ভারসাম্যহীনতা,
হাঁটায় অসুবিধা,
রক্তচাপ কমে যাওয়া,
ঘাম বন্ধ হয়ে যাওয়া,
ত্বক শুষ্ক হয়ে পড়া,
প্রস্রাবের পরিমাণ কমে যাওয়া,
বমি,
অসংলগ্ন কথাবার্তা বা আচরণ,
ঘন ঘন শ্বাস,
নাড়ির দ্রুত গতি,
চোখের মণি বড় হওয়া,
খিঁচুনি ও অজ্ঞান হয়ে যাওয়া ইত্যাদি।

কাদের বেশি হয়ঃ

১. বৃদ্ধ ও শিশুদের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণক্ষমতা কম থাকে বলে তাদেরই হিট স্ট্রোক হয় বেশি।
১. যাঁরা প্রচণ্ড গরমে দীর্ঘ সময় শারীরিক পরিশ্রম করেন, যেমন রিকশাচালক, কৃষিজীবী, নির্মাণশ্রমিক, খনিশ্রমিক, তাঁদেরও হিট স্ট্রোক হয়।
৩. কিছু ওষুধ যেমন মানসিক রোগের ওষুধ, অ্যালকোহল নিয়মিত সেবনেও এ ধরনের অবস্থা হতে পারে।

প্রতিরোধের উপায়ঃ

গরমের দিনে কিছু নিয়ম মেনে চললে হিট স্ট্রোক প্রতিরোধ করা যায়। যেমন:-
১। ঢিলেঢালা হালকা রঙের সুতি কাপড় পরা।
২। যথাসম্ভব ঘরের ভেতরে বা ছায়াযুক্ত স্থানে থাকতে হবে।
৩। রোদে বাইরে যাওয়ার সময় টুপি, ক্যাপ অথবা ছাতা ব্যবহার করা উচিত।
৪। প্রচুর পরিমাণ পানি বা খাওয়ার স্যালাইন অথবা ফলের রস পান করতে হবে।
৫। রোদে দীর্ঘ সময় ঘোরাঘুরি করা যাবে না।
৬। গ্রীষ্মকালে তীব্র ও দীর্ঘ শারীরিক পরিশ্রম অবশ্যই এড়িয়ে চলতে হবে।
৭। উৎসবের কেনাকাটার সময়ও সতর্ক থাকতে হবে। সম্ভব হলে সন্ধ্যার পর সংক্ষিপ্ত পরিসরে কেনাকাটা করতে হবে। বয়োবৃদ্ধ ও শিশুদের বিপণিবিতানে না নেওয়াই ভালো।
৮। ভাজাপোড়া খাবার, অতিরিক্ত চর্বি বা বেশি মিষ্টিজাতীয় খাবার না খাওয়া ভালো। এতে শরীরে তাপ জমা হয়।
৯। গরম চা-কফি, অ্যালকোহল বর্জন করতে হবে।

চিকিৎসাঃ

হিট স্ট্রোকের পূর্বলক্ষণগুলো দেখা দিলেই দ্রুত ব্যবস্থা নিতে হবে।
রোগীকে অপেক্ষাকৃত শীতল কোনো স্থানে নিয়ে যেতে হবে। ভেজা কাপড় দিয়ে শরীর মুছে দিতে হবে। ফ্যান ছেড়ে দিতে হবে বা বাতাস করতে হবে। প্রচুর পানি বা খাওয়ার স্যালাইন পান করতে হবে। কাঁধে-বগলে অথবা কুঁচকিতে বরফ দেওয়া যেতে পারে। অবস্থার উন্নতি না হলে দ্রুত হাসপাতালে নিতে হবে।

হিট স্ট্রোকে অনেক সময় বড় ধরনের ক্ষতি, এমনকি মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। গরমের এই সময়টায় তাই সাবধানে থাকতে হবে। দ্রুততম সময়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা ও হাসপাতালে ভর্তি করে সঠিক চিকিৎসা নেওয়া গেলে বেশির ভাগ রোগীই সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে ওঠে।

মর'ণঘাতি টিটেনাস বা ধনুষ্টংকার🚫➡️কখনো জং ধরা লোহা বা পেরেক আথবা মাঠিতে পরে থাকা নোংরা যে কোনো কিছু দিয়ে কেটে গেলে এই রোগ...
08/03/2024

মর'ণঘাতি টিটেনাস বা ধনুষ্টংকার🚫

➡️কখনো জং ধরা লোহা বা পেরেক আথবা মাঠিতে পরে থাকা নোংরা যে কোনো কিছু দিয়ে কেটে গেলে এই রোগ হবার সম্ভবনা বেশি থাকে ৷ তাই অবহেলা না করে ২৪ঘন্টা অতিক্রম হবার আগেই ভ্যাকসিন নিবেন।

➡️"ক্লোস্ট্রিডিয়াম টিটানি" ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণের কারণে টিটেনাস হয়, যা সাধারণত মাটি, লালা, ধুলো এবং সারে পাওয়া যায়। এই ব্যাকটেরিয়াটি সাধারণত দূষিত বস্তুুর দ্বারা সৃষ্ট কাটা বা খোঁচার মত চামড়ার ক্ষতর মাধ্যমে মানব দেহে প্রবেশ করে।

06/01/2024

জরায়ু মুখের ক্যান্সার সচেতনতার জন্য বার্তা নিয়ে আসছেন অধ্যাপক ডাঃ জান্নাতুল ফেরদৌস।



নিপাহ ভাইরাস : জরুরী স্বাস্থ্য বার্তানিপাহ ভাইরাস থেকে বাঁচার জন্য কেউ খেজুরের কাঁচা রস খাবেন না, বাদুড় খাওয়া আংশিক ফল খ...
17/12/2023

নিপাহ ভাইরাস : জরুরী স্বাস্থ্য বার্তা

নিপাহ ভাইরাস থেকে বাঁচার জন্য কেউ খেজুরের কাঁচা রস খাবেন না, বাদুড় খাওয়া আংশিক ফল খাবেন না। ২০২২-২৩ সালে দেশে এ রোগে আক্রান্ত ১৪ জনের মধ্যে ১০ জনই মৃত্যুবরণ করেন। খেজুরের রস বিক্রেতাদের প্রতি অনুরোধ কেউ কাঁচা রস খেতে চাইলে বিক্রি
করবেন না।

নিপাহ একটি ভাইরাসজনিত মারাত্মক প্রাণঘাতী রোগ। সাধারণত শীতকালে নিপাহ রোগের প্রাদুর্ভাব দেখা যায়। কাঁচা খেজুরের রসে বাদুড়ের বিষ্ঠা বা লালা মিশ্রিত হয় এবং ঐ বিষ্ঠা বা লালাতে নিপাহ ভাইরাসের জীবাণু থাকে। ফলে খেজুরের কাঁচা রস পান করলে মানুষ নিপাহ ভাইরাসে আক্রান্ত হতে পারে। বর্তমান সময়ে বড়দের পাশাপাশি শিশু-কিশোরেরা নিপাহ ভাইরাসে বেশি আক্রান্ত হচ্ছে। খেজুরের কাঁচা রস সংগ্রহ, বিক্রয় ও বিতরণের সাথে সংশ্লিষ্ট গাছীগণকে এবং জনসাধারণকে প্রাণিবাহিত সংক্রামক ব্যাধি রোগ নিপাহ ভাইরাস। সম্পর্কে অবহিত করা হলে এ রোগ প্রতিরোধ করা সম্ভব। এই রোগে মৃত্যুর হার প্রায় ৭০ শতাংশেরও বেশি। ২০২২-২৩ সালে দেশে এ রোগে আক্রান্ত ১৪ জনের মধ্যে ১০ জনই মৃত্যুবরণ করেন। তাই প্রতিরোধই হচ্ছে এই রোগ থেকে বাঁচার উপায়। খেজুরের রস বিক্রেতাদের প্রতি অনুরোধ কেউ কাঁচা রস খেতে চাইলে বিক্রি করবেন না। উল্লেখ্য যে, খেজুরের রস থেকে তৈরি গুড় খেতে কোন বাধা নেই।

নিপাহ রোগের প্রধান লক্ষণ সমূহ-

১.⁠ ⁠জ্বরসহ মাথা ব্যাথা

২.⁠ ⁠খিচুনি

৩.⁠ ⁠প্রলাপ বকা

৪.⁠ ⁠অজ্ঞান হওয়া

৫.⁠ ⁠কোনো কোনো ক্ষেত্রে শ্বাসকষ্ট হওয়া

নিপাহ রোগ প্রতিরোধে করণীয়-

১.⁠ ⁠খেজুরের কাঁচা রস খাবেন না।

২.⁠ ⁠কোন ধরনের আংশিক খাওয়া ফল খাবেন না

৩.⁠ ⁠ফল-মূল পরিষ্কার পানি দিয়ে ভালভাবে ধুয়ে খাবেন

৫.⁠ ⁠আক্রান্ত রোগীর সংস্পর্শে আসার পর সাবান ও পানি দিয়ে দুই হাত ভালভাবে ধুয়ে ফেলবেন

৪.⁠ ⁠নিপাহ রোগের লক্ষণ দেখা দিলে রোগীকে অতি দ্রুত নিকটস্থ সরকারি হাসপাতালে নিয়ে যাবেন

জনস্বার্থে: সিডিসি, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ছবি: World Health Organization

 #জন্মের_পর_কে ওয়ান(K-One) ইঞ্জেকশন #দেওয়া_জরুরি_কেন?শিশুর জন্মের পর প্রথম কয়েক দিনের মধ্যে হঠাৎ শরীরের যেকোনো স্থান দিয়...
14/12/2023

#জন্মের_পর_কে ওয়ান(K-One) ইঞ্জেকশন
#দেওয়া_জরুরি_কেন?

শিশুর জন্মের পর প্রথম কয়েক দিনের মধ্যে হঠাৎ শরীরের যেকোনো স্থান দিয়ে রক্তক্ষরণ হতে পারে।সাধারণত রক্তক্ষরণ ছাড়া শিশুর অন্য কোনো শারীরিক সমস্যা থাকে না।এটিকে বলে হেমোরেজিক ডিজিজ অব নিউবর্ন (নবজাতকের রক্তক্ষরণ)।
শরীরে ভিটামিন 'কে'-এর অভাবে এ রোগ দেখা দেয়।

#যেসব_রক্তক্ষরণ_হতে পারে-

নানা কারণে জন্মের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে,দ্বিতীয় দিন থেকে এক সপ্তাহের মধ্যে বা পরে রক্তক্ষরণ হতে পারে।

◑এ সময় নাভি দিয়ে,

◑পায়খানার সঙ্গে,

◑নাক দিয়ে রক্তপাত হতে দেখা যায়।

◑অনেক সময় চামড়ার নিচে রক্তপাতের কারণে লাল লাল দাগ দেখা দিতে পারে।

◑এ ছাড়া বিপজ্জনক হলো মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ।

#কে_ওয়ান_ব্যবহারে_যা_হয়-

নবজাতকের এই রক্তক্ষরণ প্রতিরোধে সহজ একটি চিকিৎসা পদ্ধতি হলো ভিটামিন 'কে' ইনজেকশন প্রয়োগ।
জন্মের পর কয়েক ঘণ্টার মধ্যে এ ইনজেকশন দিতে হয়। ইনজেকশন মাংসপেশিতে একবার প্রয়োগ করলেই যথেষ্ট। তবে মুখে খাওয়ালে তিন ডোজ নিতে হবে।
প্রথম ডোজ নিতে হবে জন্মের চার ঘণ্টার মধ্যে।দ্বিতীয় ডোজ চতুর্থ দিনে এবং তৃতীয় ডোজ ২৮তম দিনে।

ইনজেকশন নেওয়ার পরও রক্তক্ষরণের কোনো লক্ষণ দেখা দিলে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।

এছাড়াও ভিটামিন "কে" শিশুর হাড়ের স্বাস্থ্য ভালো রাখে।এটি হাড়ের ফ্র্যাকচার কমাতে সাহায্য করে।ভিটামিন-কে শিশুর হৃৎপিণ্ডের স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। ভিটামিন-কে কার্ডিওভাসকুলার ডিজিজ ও হার্ট অ্যাটাক প্রতিরোধে সাহায্য করে।

সর্বোপরি বলব,ভিটামিন "কে" নবজাতকের জন্য অত্যন্ত জরুরি।
#সংগৃহীত

12/12/2023

Address

Keranigonj Model Town, Kodamtuli, Keraniganj
Dhaka
1310

Opening Hours

Monday 09:00 - 22:00
Tuesday 09:00 - 22:00
Wednesday 09:00 - 22:00
Thursday 09:00 - 22:00
Saturday 09:00 - 22:00
Sunday 09:00 - 22:00

Telephone

+8801759002109

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Khalifa HealthCare posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Khalifa HealthCare:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram