Ruqyah Healing

Ruqyah Healing Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Ruqyah Healing, Alternative & holistic health service, কাজলা ওভার ব্রিজ সংলগ্ন, কাজলা, যাত্রাবাড়ী, Dhaka.

সমস্ত চিকিৎসার উপরে আল্লাহর কালামের চিকিৎসা, আসুন আল্লাহর উপর পূর্ণ আস্থা রাখি
কুরআন-সুন্নাহ থেকে চিকিৎসা নেই।

📍 আমাদের ঠিকানা: দক্ষিণ কাজলা ফুট ওভার ব্রিজ সংলগ্ন, আদর্শ স্কুলের গলি,কুতুবখালী,যাত্রাবাড়ী, ঢাকা। 𝟬𝟭𝟯𝟯𝟲-𝟮𝟬𝟮𝟭𝟱𝟬 রুকইয়াহ জিন জাদু বদনজর হাসাদ এবং এগুলোর কারণে সৃষ্ট রোগ সমূহের চিকিৎসায় রুকইয়াহ কার্যকরী ও নিরাপদ চিকিৎসা। জাদুকর তান্ত্রিক এবং কুফর শিরকের বিরুদ্ধে এক মহা বিপ্লব।
▶যেসব বিষয়ে রুকইয়াহ করা হয়
মৌলিক বিষয় সমূহ
১/ জ্বিনের আছর।
২/ যাদুটোনা ( ব্লাক ম্যাজিক)
৩/ বদনজর, হাসাদ।
🩺শাখা বিষয় সমূহ
#জিনের আছর
#আশিক জিন সমস্যা
#বদনজর, হাসাদ
#ওয়াসওয়াসা, কুমন্ত্রণা (ওসিডি বা শুচিবায়ু,)
#পাগল বানানোর যাদু
#পড়ালেখা নষ্ট করার যাদু
#বিবাহ বন্ধের যাদু
#বিবাহ বিচ্ছেদের যাদু
#মেরে ফেলার যাদু
#অসুস্থ বানানোর যাদু
#অনিয়মিত পিরিয়ডের সমস্যা।
#সহবাসে অক্ষমতার যাদু
#বাচ্চা না হওয়া বা বন্ধ্যাত্বের যাদু
#আসক্ত বা বশ করার যাদু
#আর্থিক আয় উন্নতি বন্ধের যাদু
#খেয়ালের যাদু।
#মৃগীরোগ।
#আত্মীয় স্বজন বন্ধু বান্ধব এর মাঝে বিচ্ছেদের জাদু।
#জ্বিন যাদুর কারণে সৃষ্ট ওভারিয়ান সিস্ট
#জরায়ু সিস্ট
#ব্রেস্টের বিভিন্ন সমস্যা।
#জিন যাদুর কারণে যে কোনো ক্যানসার
#মুখের ব্রণ
#চুল পড়া সমস্যা।
#প্যারালাইজড
#শারীরিক মানসিক বিভিন্ন সমস্যা।
#বোবা করার যাদু
#অন্ধ বধির বানানোর যাদু
#শ্বাসকষ্টের সমস্যার যাদু
#ঈমানের উপর ও আমলে বাধা সৃষ্টির যাদু
#কল্পনাপ্রবন যাদু (হ্যালুসিনেশন)
#মতিভ্রম ও ভুলে যাওয়ার যাদু
#ব্যবসায় দেউলিয়া বানানোর যাদু
#চাকরি না পাওয়া ইত্যাদি।
#কাজ ধংস করার যাদু
#সম্পদ দখলের যাদু
#অশ্লীলতার যাদু। যেমন পতিতা বা পার্ভার্ট বা জানি বানানোর জাদু।
#আইবিএস(IBS)( কোষ্টকাঠিন্য/পেট খারাপ করার সমস্যা।

25/10/2025

শয়তান 😈 এর চিতকার শোনেন

25/10/2025

জিনায় আসক্তে্য রুকইয়াহ ,,,,, 🔥🔥

🔴 লাইভ সেশন শুনার নিয়ম:

✅ দিনে ২ বার—সকাল ও বিকেল
✅ অজু করে শুনবেন (পবিত্র অবস্থায়)
✅ চেয়ারে বসে হেডফোনে শুনা উত্তম (শুয়ে নয়)
✅ চোখ বন্ধ করে গভীর মনোযোগে শুনবেন
✅ শুনার সময় কথা বলা বন্ধ রাখুন—মনোযোগ নষ্ট হয়
✅ নিয়ত করুন:

> “হে আল্লাহ! আমার শরীরে যেসব শয়তানি শক্তি, খাওয়ানোর জাদু, বদনজর বা অসুস্থতা লুকিয়ে আছে, তাদের কষ্ট দিয়ে বের করে দাও এবং আমাকে সম্পূর্ণ শিফা দান করো।”

✅ লক্ষ্য করুন তেলাওয়াতকৃত আয়াত বা শব্দে:

- শরীরে গরম লাগে
- হাই উঠে, কাঁপুনি দেয়
- বমির অনুভূতি, কান্না আসে
- অস্বস্তি বা চাপ পড়ে

(এগুলো রুকইয়াহর প্রভাবের লক্ষণ)

📞 ফিডব্যাক ও পরামর্শের জন্য যোগাযোগ করুন:
01336-202150
01992-575874

আল্লাহ আপনার সকল দুঃখ-কষ্ট দূর করে পূর্ণ শিফা দান করুন, আমিন। নিজে শুনুন, পরিবারকে শুনান, সুস্থ থাকুন।

25/10/2025
নবীদের যুগেও কি জাদু করা হতো?অনেকেই মনে করেন “জাদু” বা “সিহর” শুধু আধুনিক যুগের ব্যাপার — কিন্তু আসলে জাদু প্রাচীন এক বা...
25/10/2025

নবীদের যুগেও কি জাদু করা হতো?

অনেকেই মনে করেন “জাদু” বা “সিহর” শুধু আধুনিক যুগের ব্যাপার — কিন্তু আসলে জাদু প্রাচীন এক বাস্তবতা, যা নবীদের যুগেও ছিল।

📖 আল্লাহ তা‘আলা কুরআনে বলেন:

> “তারা সেই জিনিসের অনুসরণ করেছিল যা সুলাইমানের রাজত্বকালে শয়তানরা পাঠ করত। সুলাইমান কুফরি করেননি, বরং শয়তানরাই কুফরি করেছিল। তারা মানুষকে জাদু শিখাত এবং বাবিল নগরে হারুত ও মারুত নামক দুই ফেরেশতার ওপর যা নাযিল করা হয়েছিল তা-ও।”
— (সূরা আল-বাকারা ২:১০২)

এই আয়াত প্রমাণ করে, জাদু নবীদের যুগেও ছিল, বিশেষ করে হযরত সুলাইমান (আ.)-এর সময়। শয়তানরা মানুষকে বিভ্রান্ত করতে জাদুর মাধ্যমে কাজ করত।

🌿 হযরত মূসা (আ.)-এর সময়েও জাদুকররা ছিল — ফেরাউনের দরবারের সেই বিখ্যাত জাদুকররা যারা দড়ি ও লাঠিকে সাপের মতো দেখাত।
কিন্তু যখন মূসা (আ.) আল্লাহর নির্দেশে লাঠি নিক্ষেপ করলেন,

> “তা তাদের সব মিথ্যা জাদু গিলে ফেলল।”
— (সূরা ত্বাহা ২০:৬৯)

🔹 শিক্ষা:
জাদু সত্য — এটি একধরনের শয়তানি কাজ, যা কুফরি এবং হারাম।
কিন্তু আল্লাহর কালাম ও রুকইয়াহর মাধ্যমে এর প্রতিকার সম্ভব।
যেমন নবীরা আল্লাহর সাহায্য নিয়েছিলেন, আমরাও কুরআনের রুকইয়াহ ও দু‘আর মাধ্যমে নিরাপত্তা পেতে পারি।

আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে +8801336-202150 কল করুন অথবা ইনবক্সে মেসেজ করুন

24/10/2025

চিকিৎসা বা অন্য যেকোনো কাজে জ্বীনের সাহায্য গ্রহণ করা স্পষ্ট হারাম

দলিল

وَ یَوۡمَ یَحۡشُرُهُمۡ جَمِیۡعًا ۚ یٰمَعۡشَرَ الۡجِنِّ قَدِ اسۡتَكۡثَرۡتُمۡ مِّنَ الۡاِنۡسِ ۚ وَ قَالَ اَوۡلِیٰٓؤُهُمۡ مِّنَ الۡاِنۡسِ رَبَّنَا اسۡتَمۡتَعَ بَعۡضُنَا بِبَعۡضٍ وَّ بَلَغۡنَاۤ اَجَلَنَا الَّذِیۡۤ اَجَّلۡتَ لَنَا ؕ قَالَ النَّارُ مَثۡوٰىكُمۡ خٰلِدِیۡنَ فِیۡهَاۤ اِلَّا مَا شَآءَ اللّٰهُ ؕ اِنَّ رَبَّكَ حَكِیۡمٌ عَلِیۡمٌ ﴿

যেদিন তাদের সবাইকে একত্রিত করা হবে, (সেদিন আল্লাহ বলবেন) হে জ্বিন সমাজ! তোমরা মানব সমাজের উপর খুব বাড়াবাড়ি করেছ। মানব সমাজের মধ্য থেকে তাদের বন্ধুরা বলবে, হে আমাদের প্রতিপালক! আমরা পরস্পরে পরস্পরের নিকট হতে লাভবান হয়েছি আর আমরা আমাদের নির্ধারিত সময়ে পৌঁছে গেছি যা তুমি আমাদের জন্য নির্ধারিত করেছিলে। আল্লাহ বলবেন, জাহান্নামই হল তোমাদের বাসস্থান, তার মধ্যেই হবে তোমাদের চিরবাস, তবে আল্লাহ যদি অন্যরূপ ইচ্ছে করেন (তবে তাই হবে)। তোমার প্রতিপালক কুশলী এবং সর্বজ্ঞ।

সূরা আনআম ১২৮

24/10/2025

স্বপ্নে মাহরামের (যেমন মা, বোন, ভাই ইত্যাদি) সাথে অনৈতিক সম্পর্ক দেখা সবসময় বাস্তব যিনা বা পাপের ইঙ্গিত নয়। অনেক সময় এটা হতে পারে:

আশিক জ্বীনের প্রভাব (যে জ্বীন মানুষের প্রতি আকর্ষণ বা দখল তৈরি করে)

অতিরিক্ত মানসিক চাপ, ভয় বা অপরিষ্কার মন

শয়তানের কুমন্ত্রণামূলক স্বপ্ন — যা দিয়ে ভয় দেখানো বা লজ্জা তৈরি করা হয়

� ২️⃣ আশিক জ্বীনের লক্ষণ হিসেবে চেনার কিছু দিক

যদি এই স্বপ্নের সাথে নিচের বিষয়গুলোও থাকে, তাহলে জ্বীনের প্রভাবের সম্ভাবনা বেশি—

রাতে ঘুমের সময় অদ্ভুত চাপ বা স্পর্শ অনুভব হওয়া

বারবার অশ্লীল বা অনৈতিক স্বপ্ন দেখা

হঠাৎ গরম লাগা, শরীরে কম্পন বা ভয়

নামাজ, কুরআন বা আজান শুনলে বিরক্তি

একা থাকলে মন খারাপ বা ভয় লাগা

� ৩️⃣ বাঁচার উপায় (রুকইয়াহ ও আমল)

প্রতিদিনকার আমল হিসেবে নিচেরগুলো করো:

ফজর ও মাগরিবে সূরা আল-বাকারা থেকে ১–৫ আয়াত এবং আয়াতুল কুরসি পড়ুন।

সূরা ইখলাস, ফালাক, নাস — প্রতিদিন ৩ বার করে পড়ুন।

রাতে ঘুমানোর আগে —

আয়াতুল কুরসি

সূরা আল-বাকারা’র শেষ ২ আয়াত

হাতের তালুতে ফুঁ দিয়ে মুখমণ্ডল ও শরীরে মাসহ করুন।

রুকইয়াহ অডিও প্রতিদিন শুনতে পারেন।

অশ্লীল কনটেন্ট থেকে দূরে থাকো, কারণ এগুলো আশিক জ্বীনকে আকৃষ্ট করে।

নিজের ঘর ও দেহ সর্বদা তাহারাতে (পবিত্রতায়) রাখুন।

বদনজরের ও রোগব্যাধি থেকে হিফাজতের দোআশেয়ার করে টাইমলাইন এ রেখে দিতে পারেন ইনশাআল্লাহ।
24/10/2025

বদনজরের ও রোগব্যাধি থেকে হিফাজতের দোআ
শেয়ার করে টাইমলাইন এ রেখে দিতে পারেন ইনশাআল্লাহ।

কালোজাদু যারা করে তাদের পরিণতিমানুষকে কষ্ট দেওয়া, পরিবার ভাঙা, অসুস্থতা বা মানসিক বিপর্যয় সৃষ্টি করার জন্য কালোজাদু করা ...
24/10/2025

কালোজাদু যারা করে তাদের পরিণতি

মানুষকে কষ্ট দেওয়া, পরিবার ভাঙা, অসুস্থতা বা মানসিক বিপর্যয় সৃষ্টি করার জন্য কালোজাদু করা শুধু বড় গোনাহ নয়, বরং আল্লাহর বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করার সমান। যারা কালোজাদু করে বা করায়, তারা দুনিয়া ও আখেরাতে মারাত্মক শাস্তির মুখোমুখি হয়।

দুনিয়াবি পরিণতি

তাদের জীবনে শান্তি থাকে না, বারবার বিপদ-আপদে পড়ে

মানসিক অশান্তি, ভয়, দুশ্চিন্তা ও অস্বাভাবিক আচরণ দেখা দেয়

পরিবারে অশান্তি, দাম্পত্য জীবনে কলহ ও রিজিকের বরকত উঠে যায়

নিজের তৈরি জাদু নিজেকেই আঘাত করে, কারণ শয়তানের সাথে চুক্তি করলে সে শেষ পর্যন্ত প্রতারণা করে

আখেরাতের ভয়াবহ শাস্তি

কালোজাদুকারীগণ কুরআনের ভাষায় কাফের হিসেবে গণ্য

তাদের জন্য জান্নাত হারাম এবং জাহান্নামের স্থায়ী শাস্তি অপেক্ষা করছে

আল্লাহর রহমত থেকে তারা বঞ্চিত হয়

কুরআনে সরাসরি সতর্কবার্তা

> “তারা এমন জাদু শিক্ষা করত যা স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বিচ্ছেদ ঘটায়। আর তারা জানত যে, যারা এটা গ্রহণ করে তাদের জন্য আখেরাতে কোনও অংশ নেই।”
(সূরা বাকারা: ১০২)

জুমআর আমল🥰
24/10/2025

জুমআর আমল🥰

মনে করেন আপনার মাঝে পড়াশুনা বা কাজ করার প্রবল ইচ্ছা আছে কিন্তু শরীরের দুর্বলতা আপনাকে নিস্তেজ করে রাখছ?শুয়ে বসে সময় অ...
23/10/2025

মনে করেন আপনার মাঝে পড়াশুনা বা কাজ করার প্রবল ইচ্ছা আছে কিন্তু শরীরের দুর্বলতা আপনাকে নিস্তেজ করে রাখছ?
শুয়ে বসে সময় অপচয়ের কারনে আপনার মাঝে অনেক কষ্ট হয় কিন্তু আপনি উঠে দাঁড়ানোর শক্তিটুকুও পাচ্ছেন না?
সুতরাং বোঝা যাচ্ছে যে শারীরিক দুর্বলতা।
আপনার পড়াশোনা, চাকরি, ব্যবসা, সংসার
এই কথায় সবকিছুতে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে ।
আপনার স্বাভাবিক জীবনকে ক্ষতিগ্রস্ত করছে। এমনকি জীবনে সফলতার সম্ভাবনাও হারিয়ে ফেলেছেন।আর এভাবেই তিলে তিলে আপনার জীবন নষ্ট হচ্ছে।
দুর্বলতা আপনার জীবনকে এভাবেই ক্ষতিগ্রস্ত করছে কিন্তু এমন অস্বাভাবিক দুর্বলতা কোথা থেকে এলো আপনার সরিরে❓
এই অস্বাভাবিক দুর্বলতার মূল কারণ হলো ঃ
#যাদু যা আপনাকে ভিতর থেকে নিস্তেজ করে দিচ্ছে। এই অস্বাভাবিক দুর্বলতা কাউকে বুঝাতে পারবেন না। চিকিৎসার পরে চিকিৎসা
ভিটামিনের পরে ভিটামিন, ক্যালসিয়ামের পরে ক্যালসিয়াম বা ঔষধ সেবন করেই করেছেন বা করছেন কিন্তু পরিপূর্ণ সুস্থতা আজও আসে নি।
তাহলে সমাধান কিভাবে করবেন ❓
রুকইয়া চিকিৎসা গ্রহণ করার মাধ্যমে আপনি পরিপূর্ণ সুস্থতা অর্জন করতে পারবেন ইনশাআল্লাহ তবে অবশ্যই অভিজ্ঞ রাকির ( চিকিৎসকের) কাছে চিকিৎসা করবেন যে আপনার সমস্যা বুঝবে ও সমস্যা ধরে ধরে রুকইয়া করতে পারবে।
মহান রব আমাদের সবাইকে সুস্থতা দান করুন।

23/10/2025

পুরাতন কাপড় দিয়ে বশীকরণ জাদু – সতর্ক হোন এবং রুকইয়াহর মাধ্যমে সুরক্ষায় থাকুন

মানুষের ব্যবহৃত কাপড় শুধু দেহ ঢাকার জন্য নয়, এতে তার গন্ধ, ঘাম এবং ব্যক্তিগত প্রভাব থেকে যায়। কালো জাদুর কারিগররা এই কাপড় ব্যবহার করে বশীকরণ বা নিয়ন্ত্রণের জাদু করে থাকে। বিশেষ করে:

✅ স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক নষ্ট করতে
✅ কারো উপর মানসিক প্রভাব ফেলতে
✅ ব্যবসা বা সিদ্ধান্তে ভুল তৈরি করতে
✅ ইচ্ছাশক্তি দুর্বল ও মনে স্থিরতা নষ্ট করতে

কিভাবে এই জাদু করা হয়?

📌 ব্যবহৃত কাপড় সংগ্রহ করে তাতে নির্দিষ্ট মন্ত্র পড়ে দাফন, জ্বালানো বা কবরস্থানে রেখে দেয়া হয়।
📌 কাপড়ের ওপর জিন ও শয়তানকে কাজে লাগিয়ে ওই ব্যক্তির মনে প্রভাব সৃষ্টি করা হয়।

এর লক্ষণ কী হতে পারে?

হঠাৎ কারো প্রতি অস্বাভাবিক আকর্ষণ বা ঘৃণা তৈরি হওয়া

ইবাদতে মন না বসা

মাথা ভারী লাগা, হঠাৎ কান্না আসা বা রাগ বেড়ে যাওয়া

ঘুমের মধ্যে অদ্ভুত স্বপ্ন দেখা

নিজের কাপড় হারিয়ে যাওয়া বা কোথায় গেছে মনে না থাকা

---

ইসলামে এর সমাধান কী? (রুকইয়াহর মাধ্যমে সুরক্ষা)

🔹 ঘরে বা দোকানে প্রবেশের আগে বিসমিল্লাহ বলা
🔹 নিজের কাপড় ব্যবহারের পর সাবধানে রাখা, অন্যের কাছে অকারণে না দেয়া
🔹 প্রতিদিন ফজর ও মাগরিবের পর রুকইয়াহ আয়াত ও দোয়া পড়ে নিজের উপর ফুঁক দেয়া
🔹 সূরা ফালাক, সূরা নাস এবং আয়াতুল কুরসি নিয়মিত পড়া
🔹 সপ্তাহে অন্তত একদিন পানিতে রুকইয়াহ করে গোসল করা

ববরই পাতার গোসল জ্বিন-সাইহার-নজর ইত্যাদির কষ্টে আক্রান্ত ব্যক্তির জন্য সালাফদের বর্ণনায় পাওয়া একটি পরীক্ষিত আমল। এটি কোন...
23/10/2025

ববরই পাতার গোসল জ্বিন-সাইহার-নজর ইত্যাদির কষ্টে আক্রান্ত ব্যক্তির জন্য সালাফদের বর্ণনায় পাওয়া একটি পরীক্ষিত আমল। এটি কোনো ভেষজ চিকিৎসা নয়, বরং রুকইয়াহর অংশ হিসেবে করা হয় — আল্লাহর ইজাজাতে উপকার হয়।

কিভাবে করবেন — ধাপে ধাপে
১) সাতটি ববরই পাতা পরিষ্কার পানিতে দিয়ে পিষে নরম করে নিন।
২) পানিতে ইখলাস, ফালাক, নাস ও আয়াতুল কুরসি পড়ে ফুঁ দিন।
৩) প্রথমে সেই পানি দিয়ে তিনবার মুখে কুলি ও মাথায় ঢালুন — তারপর পুরো শরীরে গোসল করুন।
৪) গোসলের সময় মনে মনে বা মুখে দুআ / যিকির / ক্বিরাত চালু রাখুন।
৫) শেষ হলে সিজদাহ করে দুআ করুন — আল্লাহই শিফা দাতা এই বিশ্বাস পাক্কা রাখুন।

কতদিন করবেন
প্রতিদিন বা দিন পরদিন — নিরবচ্ছিন্নভাবে ৭, ১৪ অথবা ২১ দিন করা উত্তম। কষ্ট কমলেও কিছুদিন চালিয়ে যাওয়া ভালো।

যা অবশ্যই মনে রাখতে হবে

ববরই পাতা স্বয়ং শিফা দেয় না, শিফা কেবল আল্লাহর পক্ষ থেকে।

রুকইয়াহ হবে কুরআন-সুন্নাহর সীমার মধ্যে — কোনো কবিরাজি, তাবিজ, আগুন, ঝাড়ফুঁক, শরিয়তবিরোধী কিছু নয়।
আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে +8801336-202150 কল করুন অথবা ইনবক্সে মেসেজ করুন

Address

কাজলা ওভার ব্রিজ সংলগ্ন, কাজলা, যাত্রাবাড়ী
Dhaka
1236

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Ruqyah Healing posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Ruqyah Healing:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram