মাহবুব হোমিও চিকিৎসালয়

মাহবুব হোমিও চিকিৎসালয় নির্ভরযোগ্য হোমিও চিকিৎসালয়

এই রোগীটি গত ১১ বছর ধরে বাচ্চা নেয়ার জন্য চেষ্টা করছিলেন। এর আগে দুই বার কন্সিভও করেছিলেন কিন্তু তা মিসক্যারেজ হয়ে যায়। ...
05/05/2025

এই রোগীটি গত ১১ বছর ধরে বাচ্চা নেয়ার জন্য চেষ্টা করছিলেন। এর আগে দুই বার কন্সিভও করেছিলেন কিন্তু তা মিসক্যারেজ হয়ে যায়। মাএ ৬ মাস হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা নেয়ার পর ৭ মাসের মাথায় ওনি কন্সিভ করেছেন আলহামদুলিল্লাহ।

ডাঃ তাহমিদা মাহবুব
মাহবুব হোমিও চিকিৎসা
ডি,এইচ,এম,এস(বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল)ঢাকা
বি,এস,এস,(স্নাতক) এম,এস,এস(গভ: বাংলা কলেজ)
গভঃ রেজিস্ট্রেশন নং- ৩৭৮৮৪
যোগাযোগ :০১৯১৬৯৪৫৭৫৫
#সারা_দেশে_কুরিয়ারের_মাধ্যমে_ঔষধ_প্রেরণ_করা_হয়

----কিডনিতে পাথরের কারন----কিডনিতে পাথর (Kidney Stone) হওয়ার প্রধান কারণগুলো বেশ কয়েকটি, এবং এটি অনেকটা আমাদের খাদ্যাভ...
11/04/2025

----কিডনিতে পাথরের কারন----

কিডনিতে পাথর (Kidney Stone) হওয়ার প্রধান কারণগুলো বেশ কয়েকটি, এবং এটি অনেকটা আমাদের খাদ্যাভ্যাস, পানির পরিমাণ, ও দেহের মেটাবলিজমের ওপর নির্ভর করে। নিচে কিছু সাধারণ কারণ তুলে ধরা হলো:

১. অল্প পানি পান করা
কম পানি পান করলে প্রস্রাব ঘন হয়, ফলে খনিজ পদার্থগুলো সহজে জমে পাথর গঠন করে।

২. অতিরিক্ত লবণ ও প্রোটিনযুক্ত খাবার খাওয়া
বেশি লবণ এবং প্রোটিন গ্রহণে ক্যালসিয়াম ও ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বেড়ে যায়, যা পাথর গঠনের ঝুঁকি বাড়ায়।

৩. অক্সালেট-সমৃদ্ধ খাবার অতিরিক্ত খাওয়া
যেমন: পালং শাক, বিট, বাদাম, চকলেট, চা ইত্যাদি। এগুলোর মধ্যে থাকা অক্সালেট ক্যালসিয়ামের সাথে মিলে ক্যালসিয়াম অক্সালেট পাথর তৈরি করতে পারে।

৪. জিনগত কারণ বা পারিবারিক ইতিহাস
পরিবারে কারো কিডনিতে পাথরের ইতিহাস থাকলে ঝুঁকি বাড়ে।

৫. কিছু নির্দিষ্ট স্বাস্থ্য সমস্যা
যেমন: হাইপারপারাথাইরয়েডিজম, ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বেশি থাকা (Gout), কিডনির ইনফেকশন ইত্যাদি।

৬. ওজন বেশি থাকা
স্থূলতা কিডনির কার্যক্ষমতা কমাতে পারে এবং পাথরের ঝুঁকি বাড়ায়।

৭. কিছু ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
যেমন: কিছু অ্যান্টি-অ্যাসিড, ক্যালসিয়াম সাপ্লিমেন্ট, ডিউরেটিক্স ইত্যাদি দীর্ঘদিন খেলে ঝুঁকি বাড়ে।

10/04/2025

১. "হোমিওপ্যাথি শুধু রোগের নয়, রোগীরও চিকিৎসা করে।"
২. "প্রকৃতির নিয়ম মেনেই হোমিওপ্যাথি; ধীরে ধীরে, কিন্তু গভীরভাবে সুস্থ করে তোলে।"
৩. "যেখানে আধুনিক চিকিৎসা দেহকে দেখে, হোমিওপ্যাথি দেখে মন, দেহ ও আত্মাকে একসাথে।"
৪. "ছোট ডোজ, কিন্তু গভীর প্রভাব—এটাই হোমিওপ্যাথির জাদু।"
৫. "হোমিওপ্যাথি হলো বিশ্বাস, ধৈর্য ও প্রকৃতির উপর নির্ভরশীল চিকিৎসা।"
৬. "পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ভয় ছাড়াই সুস্থতার দিকে এগিয়ে যাওয়ার নাম হোমিওপ্যাথি।"

゚viralシfypシ゚viralシalシ ゚viralシfypシ゚viralシalシ

----বন্ধ্যাত্ব চিকিৎসায় হোমিওপ্যাথি ----বন্ধ্যাত্ব নিজে কোন রোগ নয় অন্য রোগের প্রতিক্রিয়াতেই এইরোগ হয়ে থাকে।জরায়ুতেটিউমা...
09/04/2025

----বন্ধ্যাত্ব চিকিৎসায় হোমিওপ্যাথি ----

বন্ধ্যাত্ব নিজে কোন রোগ নয় অন্য রোগের প্রতিক্রিয়াতেই এইরোগ হয়ে থাকে।
জরায়ুতেটিউমার,স্বাদা স্রাব,ক্ষত,জরায়ু সংকোচন,মেদভুরী,এবং অন্যকোন রোগ যাহা স্ত্রীলোককে দুর্বল করে বন্ধা করে ফেলে।অসাস্থকর পরিবেশে ও অপুষ্টিকর খাদ্যের জন্যও স্ত্রীদের সন্তান উৎপাদন ক্ষমতা কমে যায়।শরীরের প্রাকৃতিক বিধান জনিত কারনে বন্ধ্যাত্ব হলে কোন চিকিৎসাতেই সফল হয় না। কিন্তু অন্যরোগের পরিনামে বন্ধ্যাত্ব হলে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় আরোগ্য হয়ে স্তান জন্ম দিতে সক্ষম হয়। নারীর মনের বাসনা একজন মা হওয়া।কোন কারনে মা হতে না পারা খুবই কষ্টের ।মাতৃত্বেই নারীর পুর্নতা।নারীর আজীবনের লালিত স্বপ্ন একটি সন্তান লাভ।যার সন্তান হচ্ছেনা তার কষ্ট সে ছাড়া কেউ জানে না।সন্তানের আশায় নারী পুরুষ উভই পাগলের মত দিকবিদিক ছুঁটতে থাকেন।নানা আপচিকিৎসার ফলে সন্তানের আশায় নিজের জীবন বিষময় করে ফেলেন।
চিকিৎসা নেওয়ার পুর্বেই বন্ধ্যাত্ব সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারনা থাকা প্রয়োজন।চিকিৎসার প্রথমেই গুরুত্বপুর্ণ বিষয় হলো রোগের কারন নির্নয় ও কারন অনুযায়ী প্রাকৃতিক চিকিৎসা নেয়া।চিকিৎসকের কাছে রোগের বর্ণনা দেয়ার প্রয়োজনের কথা বিবেচনায় নিচে রোগের কারনসহ বিস্তারিত আলোচনা করা হল।
সন্তানের জন্ম দিতে অসামর্থকে বন্ধ্যাত্ব বলা হয়।যে সমস্ত স্ত্রীলোক এক বা একাধিক কারনে সন্তান উৎপাদনের ক্ষমতা বিলুপ্ত হইয়া যায় তাহাকে বন্ধ্যা বলে।
প্রাচিন কামশাস্ত্রে ১২ প্রকার বন্ধাত্বের উল্লেখ রয়েছে।নারী বায়ু,পিত্ত, কফস এই ত্রিদোষের কারনে বন্ধ্যা হয়।রক্ত দোষ জনিত রোগসমুহ।ভূতজ বা জীবানু ঘটিত সার্ব দৈহিক রোগ সমুহ।দৈবকৃত বা মৃত ও অভিচারজ জন্ম দাত্রী ।
প্রাচীন চিকিৎসা শাস্ত্র অনুযায়ী নারীর বন্ধ্যাত্বের প্রকারভেদ
 আদিবন্ধা
 কাকবন্ধা
 গর্ভস্রাবিনী।
গর্ভোৎপত্তির জন্য চারটি উপাদান প্রয়োজন।যথা:
 ঋতু
 ক্ষেত্র
 জল
 বীজ।
এই চার বস্তুর সান্নিধ্যে বীজ হইতে অঙ্কুর উৎপত্তিহয়।এই প্রকার ঋতুকাল গর্ভাশয় মাতৃশরীরে রস ও বীজ (শৈুক্রানু ও ডিম্বানু )সমাবেশে নারীতে গর্ভোৎপত্তি হয়।এই চারটি বস্তুর কোন একটি বা একাধীক বস্তুর অভাব বা বিকৃতি হইলে সন্তান উৎপত্তি হয না।সন্তান লাভের জন্য নারী ও পুরুষ উভয়েরই সক্ষমতা থাকতে হবে ।
পুরুষের অক্ষমতা গুলো শুক্রানুর অভাব অথবা বিকৃতি,শুক্রাণুর গতিহীনতা,বীজবাহিনীর অবরোধ,পুরুসাঙ্গ ছোট বা যোনি ছেদন করিতে অক্ষম,সঠিক সময়ের পুর্বেই বীর্যপাত,অন্তকোষ না থাকা ও যৌনরোগাক্রান্ত হওয়া ইত্যিাদি কারনে পুরুষেরা সন্তান দানে অসমর্থ হয়।পুরুষের অন্ডগ্রন্হি হতে নির্গত শুক্রানুর সুস্হতার অভাব ও মৈথুনের অক্ষমতা এই দুইটি কারনের জন্য যেহেতু পুরুষ সন্তান উৎপাদনে অসমর্থ হয সেই হেতু এই কারনের পিঁছনে যে সকর রোগদায়ী তাহার চিকিৎসা জরুরী।
মানসিক কারনসমুহ যেমন মৈথুনের সময়ে মানসিক অস্হিরতা,দাম্পত্য কলহ,পারিবারিক অশান্তি,মানসিক আঘাত ইত্যাদি।মৈথুন বিষয়ে বিঘ্ন যেমন মৈথুন সহ্য না হওয়া,মৈথুন বিদ্বেষ,মৈথুন ইচ্ছাহীনতা।জননাঙ্গ সম্বন্ধীয় বিকৃতি যেমন গর্ভাশয় একেবারে ছোট অথবা সংকীর্নতা,বীজগ্রন্হির অভাব।শোধ অবরোধ যেমন -গনেরিয়া বা অন্যকোন যৌণ রোগ দ্বারা শোধ,অম্লস্রাব,মৈথুন শেষে শুক্রানু বের হয়ে আসা,গর্ভাশয়ের রোগসমুহ,গর্ভাশয়ের বিকৃতি বীজবাহিনীর অবরোধ ও বিকৃতি বা টিউমার হওয়া ইত্যাদি।দৈহিক অপুষ্টি,রক্তহীনতা,হরমোন জনিত গোলযোগ ইত্যাদি কারনে নারীর সন্তান হয়না।
সম্ভাব্য কারন নির্নয় করে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা দ্বারা সুফল পাওয়া যায়।

বন্ধ্যাত্বের মুল কারন অনুসন্ধান করিয়া তার প্রতিকার প্রয়োজন।বন্ধ্যাত্ব চিকিৎসা একটি জটিল ব্যাপার।বন্ধ্যাত্ব চিকিৎসার জন্য সময়ের প্রয়োজন।নারীর বন্ধাত্ব চিকিৎসার সফলতার জন্য নারীর সুস্হ্যতা প্রয়োজন এ জন্য পুষ্টিকর খাদ্য যেমন ঘী ও দুগ্ধজাত দ্রব্য পথ্য দিলে প্রজনন ক্ষমতা বৃদ্ধি হয়।

যে কোন সমস্যার জন্য যোগাযোগ করুন।
ডাঃ তাহমিদা মাহবুব
ডি,এইচ,এম,এস(বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল)ঢাকা
বি,এস,এস,(স্নাতক) এম,এস,এস(গভ: বাংলা কলেজ)
রেজিস্টার্ড হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক (রেজিঃ নং-৩৭৮৮৪)
যোগাযোগ :০১৯১৬৯৪৫৭৫৫
#সারা_দেশে_কুরিয়ারের_মাধ্যমে_ঔষধ_প্রেরণ_করা_হয়

এই রোগীটি গত ১০ বছর ধরে বাচ্চা নেয়ার জন্য চেষ্টা করছিলেন। কোনভাবেই ওনি কন্সিভ করতে পারছিলেন না।আল্ট্রা করার পর ওনার রিপো...
22/09/2024

এই রোগীটি গত ১০ বছর ধরে বাচ্চা নেয়ার জন্য চেষ্টা করছিলেন। কোনভাবেই ওনি কন্সিভ করতে পারছিলেন না।আল্ট্রা করার পর ওনার রিপোর্টে (মায়োমা ইউটেরাস এবং বাম ওভারিতে সিস্ট ) এ সমস্যাটি দেখায়। এছাড়া ওনার পিরিয়ড সমস্যাও ছিল। মাএ ৪ মাস হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা নেয়ার পর ৫ মাসের মাথায় ওনি কন্সিভ করেছেন আলহামদুলিল্লাহ।

ডাঃ তাহমিদা মাহবুব
মাহবুব হোমিও চিকিৎসা
ডি,এইচ,এম,এস(বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল)ঢাকা
বি,এস,এস,(স্নাতক) এম,এস,এস(গভ: বাংলা কলেজ)
গভঃ রেজিস্ট্রেশন নং- ৩৭৮৮৪
যোগাযোগ :০১৯১৬৯৪৫৭৫৫
#সারা_দেশে_কুরিয়ারের_মাধ্যমে_ঔষধ_প্রেরণ_করা_হয়

10/04/2024

মাহবুব হোমিও চিকিৎসালয় এর পক্ষ থেকে সকলকে জানাই পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা।
ঈদ মুবারক 🌙🌙

18/03/2024

১.হোমিওপ্যাথি ওষুধ খাওয়ার ১০ মিনিট আগে বা পরে কিছু খাবেন না। এমনকী, পানি না পান করার কথাও বলা হয়। যে সমস্ত ওষুধ পানিতে গুলে খেতে হয়, সেগুলোর ক্ষেত্রে চিকিৎসকের বলে দেওয়া মাপ মতো পানি ব্যবহার করুন।

২.হোমিওপ্যাথি ওষুধ খাওয়ার আগে জলে ভাল করে মুখ কুলকুচি করে নিন। এতে বেশি উপকার পাবেন।

৩.অনেক চিকিৎসকই হোমিওপ্যাথি ওষুধ খাওয়ার সময় টক জাতীয় খাবার না খাওয়ার কথা বলেন। এই ব্যাপারে অবশ্যই ডাক্তারের থেকে জেনে নেবেন।

৪.একইসঙ্গে অ্যালোপাথি ও হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা না করানোই ভালো। এক্ষেত্রেও আগে ডাক্তারের সঙ্গে কথা বলুন।

৫.বাজারে হোমিওপ্যাথির বই সহজলোভ্য। কিন্তু তা দেখে নিজে নিজে চিকিৎসা না করাই ভালো।

৬.এমন কোনও তাক বা টেবিলে হোমিওপ্যাথির ওষুধ রাখবেন না, যেখানে সরাসরি রোদ আসে। ওষুধের শিশির ঢাকনাও ভালো করে বন্ধ করবেন।

৭.হোপিওপ্যাথি ওষুধ যতদিন খাবেন ততদিন কোনও রকম নেশা করা থেকে বিরত থাকুন। সিগারেট বা মদ খেলে ওষুধের কার্যকারিতা অনেকটাই কমে যায়।

🩺🩺মলদ্বার বা পায়খানার রাস্তা জ্বালাপোড়া ও পায়ু পথে রক্ত পড়ার কারণ ও প্রতিকার 🩺🩺পায়খানা করা ছাড়া অথবা পায়খানার সময় রক্ত য...
04/02/2024

🩺🩺মলদ্বার বা পায়খানার রাস্তা জ্বালাপোড়া ও পায়ু পথে রক্ত পড়ার কারণ ও প্রতিকার

🩺🩺পায়খানা করা ছাড়া অথবা পায়খানার সময় রক্ত যাওয়াকেই মূলত আমরা মলদ্বার দিয়ে রক্তক্ষরণ বুঝে থাকি। পায়ু পথে জ্বালাপোড়া ও রক্ত পড়ার কারণ ও প্রতিকার এবং মলদ্বার দিয়ে রক্ত পড়া বন্ধ করার উপায় সম্পর্কে আজ আমরা জানবো। পায়ুপথে রক্ত যাওয়া মূলত কোন রোগ নয়, বরং অন্য কোন রোগের লক্ষণ বা উপসর্গ মাত্র। যেহেতু পায়ুপথে রক্ত যাওয়া একটি অস্বাভাবিক ব্যাপার, তাই পায়ুপথে রক্ত গেলে তা যেকোন বয়সেই হোক না কেন, অত্যন্ত গুরুত্বসহকারে ব্যবস্থা নিতে হবে। রক্ত পড়ার কারণ সাধারণ রোগ থেকে শুরু করে মারাত্মক ক্যান্সার পর্যন্ত হতে পারে।

▶️▶️পায়ু পথে জ্বালাপোড়া ও রক্ত পড়ার কারণঃ

🛑🛑পাইলস বা হেমরয়েড : অর্শ রোগ নামেই অনেকে চিনে থাকেন। এই রোগে আক্রান্ত হলে অনেকেরই মলদ্বার দিয়ে রক্ত আসতে পারে। প্রথম দিকে পায়খানার পরে টাটক রক্ত ফোটায় ফোটায় বা ফিনকি দিয়ে পড়তে পারে, কিছুদিন পর মলদ্বার দিয়ে মাংসপিণ্ডের মতো বের হতে পারে এবং মলদ্বারে জ্বালাপোড়াও হতে পারে।

🛑🛑এনাল ফিসার : এই রোগে মলদ্বার ফেটে যায় এবং এ ক্ষেত্রে সেখানে থেকে রক্ত আসতে পারে। এই সম্যসায় রক্ত পড়া ছাড়াও মলত্যাগের সময় ও পরে ব্যথা ও জ্বালাপোড়া হতে পারে।

🛑🛑রেক্টাল পলিপ : এই সমস্যা হলে মলদ্বার বা পায়খানার রাস্তা দিয়ে টাটকা রক্ত যায়। মলদ্বারে গোটার মতো বের হতে পারে।

🛑🛑রেক্টামে ক্যান্সার : এ রোগ পায়ুপথে রক্ত যাওয়ার কারণগুলোর মধ্যে অন্যতম। অনেকে পাইলস মনে করে যথাযথ চিকিৎসা না নিয়ে রোগটি জটিল করে ফেলেন। রেক্টামে ক্যান্সার হলে পায়ুপথে জ্বালাপোড়া ও টাটকা রক্ত, মিউকাস যাওয়া ছাড়াও মলত্যাগের পর আরো মলত্যাগের ইচ্ছা থেকে যায়। মাঝে মাঝে ডায়রিয়া ও মাঝে মাঝে কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে।

🛑🛑 রেক্টাল ফিস্টুলা : পায়ুপথের ভেতরে অনেকগুলো গ্রন্থি বা গ্লান্ড থাকে। এই গ্রন্থিতে সংক্রমণের কারণে মলদ্বারের পাশে ফোঁড়া হয়। এই ফোঁড়া একসময় ফেটে গিয়ে ফিস্টুলা হয়। এই রোগ হলে মলদ্বার বা পাশের অঞ্চল ফুলে যায়, জ্বালা করে, ব্যথা করে, পুঁজ বা রক্তও বের হতে পারে।

🛑🛑রেক্টাল আলসার : রেক্টামে যদি কোন কারণে ক্ষত তৈরী হয় এর কারণেও মলদ্বার দিয়ে রক্ত আসতে পারে ও জ্বালাপোড়া করতে পারে ।

🛑🛑বেসিলারি ডিসেন্ট্রি : এক প্রকার আমাশয় যাকে আমরা রক্তামাশয় নামেই বেশি চিনি। এই সমস্যায় পেটের যন্ত্রণা এবং পায়খানা করার সময় রক্ত বের হয়ে থাকে।

🛑🛑ক্রনস ডিজিজ : এই মূলত ইনফ্লেমেটরি বাওয়েল ডিজিজ - আইবিডি এর একটি রূপ। এই রোগে মুখ থেকে শুরু করে পায়ুপথ পর্যন্ত যেকোন স্থান আক্রান্ত হতে পারে। সাধারণত স্মল ইনটেসটাইনের একটি বিশেষ অংশ ইলিয়াম বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এই রোগে কেউ আক্রান্ত হলে অন্যন্য উপসর্গের সাথে মলের সাথে রক্ত যাওয়া বা মলদ্বার দিয়ে রক্তক্ষরণ হতে পারে এবং জ্বালাপোড়াও করতে পারে।

🛑🛑আলসারেটিভ কোলাইটিস : পেটের একটি দুরারোগ্য পীড়া বলেই বিবেচিত হয় আলসারেটিভ কোলাইটিস। ইনফ্লেমেটরি বাওয়েল ডিজিজ আইবিডি এর একটি রূপ হলো আলসারেটিভ কোলাইটিস। আমাদের কোলন বা বৃহদান্ত্রের প্রদাহকেই মূলত কোলাইটিস বলা হয়ে থাকে। ডায়রিয়ার সাথে রক্ত পড়া বা রক্ত আমাশয় হলো আলসারেটিভ কোলাইটিসের প্রধান লক্ষণ। এছাড়াও এর আরো বিভিন্ন উপসর্গ রয়েছে।

এছাড়াও ডাইভার্টিকুলার ডিজিজ, ইন্টাস সাসসেপশান, এনজিও ডিস্লাসিয়া বা আঘাতজনিত কারণ সহ আরো বিভিন্ন কারণে মলদ্বার দিয়ে রক্ত আসতে পারে।

🩺🩺পায়ু পথে রক্ত পড়ারপ্রতিকার বা চিকিৎসা
কি কারণে মলদ্বার দিয়ে রক্ত আসছে সেগুলি নির্ণয় করে এর চিকিৎসা দেয়া হয়ে থাকে। তবে যে কারণেই পায়ু পথে রক্ত যাওয়ার সমস্যা তৈরী হোক না কেন এর প্রপার চিকিৎসা রয়েছে হোমিওপ্যাথিতে। আপনি যদি অভিজ্ঞ কোন হোমিও চিকিৎসকের পরামর্শক্রমে চিকিৎসা নেন তাহলে এই সমস্যা দূর হয়ে অচিরেই সুস্বাস্থ ফিরে পাবেন ইনশা-আল্লাহ।

যে কোন সমস্যার জন্য যোগাযোগ করুন।
ডাঃ তাহমিদা মাহবুব
ডি,এইচ,এম,এস(বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল)ঢাকা
বি,এস,এস,(স্নাতক) এম,এস,এস(গভ: বাংলা কলেজ)
রেজিস্টার্ড হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক (রেজিঃ নং-৩৭৮৮৪)
যোগাযোগ :০১৯১৬৯৪৫৭৫৫
#সারা_দেশে_কুরিয়ারের_মাধ্যমে_ঔষধ_প্রেরণ_করা_হয়

এই রোগীটি গত তিন বছর ধরে বাচ্চা নেয়ার জন্য চেষ্টা করছিলেন। কোনভাবেই ওনি কন্সিভ করতে পারছিলেন না।আল্ট্রা করার পর ওনার রিপ...
30/11/2023

এই রোগীটি গত তিন বছর ধরে বাচ্চা নেয়ার জন্য চেষ্টা করছিলেন। কোনভাবেই ওনি কন্সিভ করতে পারছিলেন না।আল্ট্রা করার পর ওনার রিপোর্টে (মায়োমা ইউটেরাস এবং টিউবাল ব্লক) এ সমস্যাটি দেখায়। এছাড়া ওনার পিরিয়ড সমস্যাও ছিল। মাএ ৩ মাস হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা নেয়ার পর ৪ মাসের মাথায় ওনি কন্সিভ করেছেন আলহামদুলিল্লাহ।

ডাঃ তাহমিদা মাহবুব
মাহবুব হোমিও চিকিৎসা
ডি,এইচ,এম,এস(বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল)ঢাকা
বি,এস,এস,(স্নাতক) এম,এস,এস(গভ: বাংলা কলেজ)
গভঃ রেজিস্ট্রেশন নং- ৩৭৮৮৪
যোগাযোগ :০১৯১৬৯৪৫৭৫৫
#সারা_দেশে_কুরিয়ারের_মাধ্যমে_ঔষধ_প্রেরণ_করা_হয়

🩺কিডনি রোগ ও হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা🩺কিডনির ক্রনিক রোগ বা সিকেডি, সাধারণভাবে ক্রনিক রেনাল ডিজিজ নামে পরিচিত এবং কয়েক মাস বা...
01/10/2023

🩺কিডনি রোগ ও হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা🩺

কিডনির ক্রনিক রোগ বা সিকেডি, সাধারণভাবে ক্রনিক রেনাল ডিজিজ নামে পরিচিত এবং কয়েক মাস বা বছর ধরে হওয়া কিডনির কার্যকলাপের ক্ষয় বেড়ে যাওয়াকে বলে। কিডনির রোগ খারাপ আকার ধারণ করলে, শরীরে অধিক মাত্রায় বর্জ্য পদার্থের জমে যাবার সম্ভবনা তৈরি হয় এবং অসুস্থ হয়ে পড়তে পারেন। দুর্বল হাড়, অধিক রক্তচাপ, পুষ্টির অভাব, স্নায়ুর ক্ষতি ও রক্তাল্পতার মতন নির্দিষ্ট জটিলতা তৈরি হয় এবং তাছাড়াও, কিডনির এই নির্দিষ্ট রোগ থেকে হৃৎপিণ্ড ও রক্তবাহী নালি সংক্রান্ত রোগের ঝুঁকিও বেড়ে যায়। এই সমস্যা অনেকদিন ধরে ধীরে ধীরে তৈরি হয়।

কারণঃ

কিডনির ক্রনিক রোগের মধ্যের দুই তৃতীয়াংশের মূল দুটো কারণ হল ডায়াবেটিস এবং হাই ব্লাড প্রেশার। রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যাওয়া থেকে ডায়াবেটিস হয়, যা কিডনি, হৃৎপিণ্ড, রক্তনালী, স্নায়ু এবং চোখ সহ শরীরের প্রায় সব অঙ্গের ক্ষতি করে। রক্ত, রক্তনালীর প্রাচীরে বিরুদ্ধ চাপ সৃষ্টি করলে হাই ব্লাড প্রেশার বা হাইপারটেনশান হয়। ঠিক ভাবে নিয়ন্ত্রণ না করা হলে হাই ব্লাড প্রেশার থেকে ভবিষ্যতে স্ট্রোক, হার্ট অ্যাটাক এবং কিডনির ক্রনিক রোগ হয়। আবার, কিডনির ক্রনিক রোগ থেকেও হাই ব্লাড প্রেশার হতে পারে।

অন্য যে সব কারণে কিডনি ক্ষতিগ্রস্ত হয়ঃ

গ্লোমেরুলোনেফ্রাইটিসঃ এটা হল একপ্রকার রোগের সমষ্টি, যা থেকে কিডনির ছাঁকনিতে জ্বালা-যন্ত্রণা থেকে ক্ষয় হয়। কিডনির রোগের এটা তৃতীয় মুখ্য প্রচলিত কারণ।
উত্তরাধিকারসূত্রে পাওয়া রোগঃ পলিসাইটিক কিডনি রোগ থেকে কিডনিতে বড় আকারে সিস্ট বা পুঁজকোষ তৈরি করে এবং এটা আশেপাশের টিস্যুর ক্ষতি করে।
বিকলাঙ্গতাঃ মাতৃগর্ভে বাচ্চা বেড়ে ওঠার সময়েই এটা হয়। উদাহরণস্বরূপ, যাবার রাস্তা ধীরে ধীরে সঙ্কুচিত হয়ে গিয়ে হয়ত কম পরিমাণ মুত্র বেরোয় এবং এর ফলে মুত্র কিডনিতে ফেরত আসে। এটা থেকে সংক্রমণ হয় এবং আস্তে আস্তে কিডনির ক্ষতি হয়।
লুপাস এবং অন্যান্য রোগ কিন্তু শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে প্রভাবিত করে।
পুরুষদের ওস্টিওপোরেসিস টিউমার, কিডনি স্টোন বা বেড়ে যাওয়া প্রোস্টেট গ্রন্থি থেকে হতে পারে, যা প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি করে।
কিডনিতে বার বার সংক্রমণ হলে।

লক্ষণঃ

কিডনির ক্ষতি আস্তে আস্তে হলে, সময়ের সাথে ক্রনিক কিডনির রোগের লক্ষণ এবং উপসর্গ প্রকাশ পায়। ক্রনিক কিডনির রোগের লক্ষণ এবং উপসর্গ হলঃ

এনার্জি কমে যাবার সাথে সাথে ক্লান্ত লাগা।
মনঃসংযোগে সমস্যা।
খাবারে অনীহা।
ঘুমে ব্যাঘাত।
রাতে পেশীতে খিঁচুনি।
পা এবং গোড়ালি ফুলে যাওয়া।
সকালবেলায় চোখের আশপাশ ফুলে যাওয়া।
শুষ্ক এবং ফাটা ত্বক।
বার বা মূত্রত্যাগের বেগ, বিশেষকরে রাতে।
হৃৎপিণ্ডের বাইরের আবরণে জল জমে গিয়ে বুকে ব্যথা।
ফুসফুসে জল জমে গিয়ে নিঃশ্বাসের দুর্বলতা।
হাই ব্লাড প্রেসার এবং এটা নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন।
গা গোলানো।
বমি।

রোগ নির্ণয়ঃ

রোগীর ব্যক্তিগত ও পারিবারিক ইতিহাস ছাড়া কিডনির রোগের ডায়াগনিসিস অসম্পূর্ণ থেকে যায়। পরবর্তীক্ষেত্রে, ডাক্তার হৃৎপিণ্ড বা রক্তবাহী নালিতে হওয়া সমস্যার লক্ষণ পরীক্ষার জন্য, শারীরিক এবং স্নায়ুতন্ত্রেরও পরীক্ষা করেন।

কিডনি রোগের নির্ণয়ের জন্য রোগীকে সুনির্দিষ্ট কিছু পরীক্ষা করাতে হয়, যা হলঃ

রক্ত পরীক্ষা- কিডনি ফাংশান টেস্ট, প্রধানত রক্তে ক্রিয়েটিনিন ও ইউরিয়ার মতন বর্জ পদার্থের মাত্রা পরীক্ষা করে।
মুত্র পরীক্ষা- মুত্রের নমুনা পরীক্ষা করলে কিছু অস্বাভাবিক কারণ বেরোনোর সম্ভবনা থাকতেও পারে, যা ক্রনিক কিডনি ফেলিওরের দিকে ইঙ্গিত করতে পারে এবং একই সাথে কিডনির ক্রনিক রোগের কারণওঁ চিহ্নিত করতে পারে।
ইমেজিং টেস্ট- কিডনির সঠিক আকার ও আকৃতি মাপার জন্য ডাক্তাররা আলট্রাসাউন্ড ব্যবহার করতে পারেন। কিছু কিছু ক্ষেত্রে অন্যান্য ইমেজিং টেস্টও ব্যবহার করা যেতে পারে।
টেস্টের জন্য কিডনির টিস্যুর নমুনা বের করা- নির্দিষ্ট এই রোগ নির্ণয় করতে, কিডনি বায়োপসি বা কিডনির টিস্যুর বের করা হয়। চামড়া ফুটো করে কিডনির ভেতরে লম্বা ও পাতলা সূচ ঢুকিয়ে স্থানীয়ভাবে অ্যানাস্থেসিয়া করে কিডনি বায়োপসি করা হয়। কিডনির পরীক্ষা ও এর পেছনে কোন কারণ দায়ী সেটা বের করতে, বায়োপসির নমুনা তারপরে ল্যাবে পাঠানো হয়।

চিকিৎসাঃ

চিকিৎসার পদ্ধতির লক্ষ্য হল, লক্ষণ ও উপসর্গকে নিয়ন্ত্রণ করা সহ জটিলতা কমানো এবং রোগ বেড়ে যাবার গতি হ্রাস করা। কিডনি যথেষ্ট ক্ষতিগ্রস্ত হলে, কিডনির রোগের শেষ পর্যায়ের চিকিৎসার দরকার হয়। আধুনিক চিকিৎসা ব্যাবস্থায় সাধারনত ৩টি ধাপে কিডনি রোগের চিকিৎসা করা হয়। যেমনঃ

১. কারণের চিকিৎসা
কারণের ওপরেও চিকিৎসার ধরণ নির্ভর করে। কিন্তু অধিক রক্তচাপের মতন অন্তনির্হিত কোন কারণ থাকলে ক্ষতিগ্রস্ত কিডনির অবস্থা আরও খারাপ হয়।
২. জটিলতার চিকিৎসা
রোগীদের আরও বেশী স্বচ্ছন্দ দেবার জন্য কিডনির জটিলতা নিয়ন্ত্রণ করা যেতে পারে। চিকিৎসার অন্তর্গত হলঃ
অধিক রক্তচাপের ওষুধ- কিডনির রোগে আক্রান্তদের অধিক রক্তচাপ হতে পারে। রক্তচাপ কমানোর জন্য ডাক্তাররা কিডনির কাজকে সুরক্ষিত রাখতে প্রচলিত ওষুধ দিতে পারেন, যেমন এসিই ইনহিবিটার বা অ্যাঞ্জিওটেন্সিন II রিসেপ্টার ব্লকার। অধিক রক্তচাপের ওষুধ প্রাথমিকভাবে কিডনির কাজ কমানোর সাথে ইলেক্ট্রোলাইটের মাত্রা বদলাতে পারে। অতএব, স্বাস্থ্যের পরিস্থিতি জানবার জন্য ঘন ঘন রক্ত পরীক্ষার প্রয়োজন হতে পারে। ডাক্তার এরই সাথে ডিউরাটিক ও কম-নুন যুক্ত খাবার খাওয়ার পরামর্শ দিতে পারে।
কোলেস্টেরলের মাত্রা কমানোর ওষুধ- ডাক্তার কোলেস্টেরলের মাত্রা ছেঁকে কমানোর মতন ওষুধ দিতেও পারেন। ক্রনিক কিডনির রোগে আক্রান্ত্ররা অধিক পরিমাণে ক্ষতিকারক কোলেস্টেরলের সমস্যায় ভুগতে পারে, যা হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়িয়ে দিতে পারে।
অ্যানিমিয়ার চিকিৎসার ওষুধ- নির্দিষ্ট কিছু পরিস্থিতিতে, ডাক্তার হরমোন এরিথ্রোপ্রোয়েটিনের সাপ্লিমেন্ট দিতেও পারে এবং অনেকক্ষেত্রে এটা অতিরিক্ত আয়রনের সাথেওঁ দিতে পারেন। এরিথ্রোপ্রোয়েটিন সাপ্লিমেন্ট আরও বেশী লোহিত রক্তকণিকা উৎপাদনে সাহায্য করে, যা রক্তাল্পতা সংক্রান্ত ক্লান্তি ও দুর্বলতা কমায়।
ফোলা কমানোর ওষুধ- ক্রনিক কিডনির রোগীরা ফ্লুয়িড ধরে রাখতেও পারে, যা থেকে পা ফোলার সাথে অধিক রক্তচাপও হতে পারে। ডিউরাটিকের মতন ওষুধ, শরীরে ফ্লুয়িদের সঠিক ভারসাম্য বজায় রাখতে পারে।
হাড়ের রক্ষা করবার ওষুধ- ডাক্তার, দুর্বল হাড় আটকাতে ও চিড় ধরার ঝুঁকি কমাতে ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডি-র সাপ্লিমেন্ট দিতে পারেন। রক্তের মধ্যের বর্জ্য পদার্থের মাত্রা কমানোর জন্য কম প্রোটিনযুক্ত খাবার খাওয়া যেতে পারে, কারণ আমাদের শরীর খাবার থেকে প্রোটিন পায় এবং এর দ্বারা তৈরি করা বর্জ্য পদার্থ কিডনি অবশ্যই ছেঁকে বের করে দেবে। কিডনির কাজ কমানোর জন্য, ডাক্তার কম প্রোটিনযুক্ত খাবার খাওয়ার পরামর্শ দিতে পারেন।
৩. এন্ড স্টেজের কিডনির রোগের চিকিৎসা
কিডনি যদি নিজে থেকে বর্জ্য পদার্থ বের না করতে পারে, তাহলে কিডনি বিকল হবার সম্ভবনা বাড়ে কিংবা কিডনির রোগের এন্ড স্টেজ শুরু হয়। এই অবস্থায়, তাৎক্ষণিক ডায়ালাইসিস কিংবা কিডনি প্রতিস্থাপনের দরকার হয়।
ডায়ালাইসিস- কিডনির অক্ষমতার সময়ে, ডায়ালাইসিস কৃত্রিমভাবে শরীর থেকে বর্জ্যপদার্থ ও ফ্লুয়িড বের করে দেয়। এই হেমোডায়ালিসি প্রক্রিয়ায়, একটা যন্ত্র শরীরের বর্জ্য ও ফ্লুয়িডকে ছেঁকে নেয়। পেরিটোনিয়াল ডায়ালিসিসে, পাতলা একটা নল (ক্যাথিতার) ডায়ালাইসিস মিশ্রণ সহ তলপেটের মধ্যে ঢোকানো হয়, যাতে বর্জ্য ও অতিরিক্ত ফ্লুয়িড শোষিত হয়। একটা সময়ের পরে, ডায়ালাইসিস মিশ্রনকে বর্জ্য পদার্থ সহ শরীর থেকে বের করে নেওয়া হয়।
প্রতিস্থাপন- কিডনি প্রতিস্থাপনের ক্ষেত্রে শরীরে দাতার দেওয়া সুস্থ কিডনি দেওয়ার প্রক্রিয়া অন্তর্গত। ট্রান্সপ্লান্টেড কিডনি রোগীর থেকে এমনকি জীবিত ডোনারের থেকে পয়া যায়। শরীর যাতে নতুন অঙ্গকে বাতিল না করতে পারে, তাই রোগীকে আজীবন ওষুধ খেয়ে যেতে হয়।
কিডনি রোগের হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসাঃ
একুশ শতকের পৃথিবীতে চিকিৎসা বিজ্ঞানের অগ্রগতির সাথে সাথে হোমিও চিকিৎসাও ব্যাপক উন্নতি সাধন করেছে। উন্নত হয়েছে হোমিও ওষুধের গুণগতমান। সঠিকভাবে রোগ নির্ণয় করে ওষুধ প্রয়োগ করলে হোমিও চিকিৎসায় দ্রুত সুফল পাওয়া যায়। এজন্য এ্ বিষয়ে একজন বিজ্ঞ, উচ্চশিক্ষিত, প্রশিক্ষিত চিকিৎসকের সাহায্য নিতে পারেন।
হোমিওপ্যাথিতে কিডনীর বিভিন্ন রোগ বা সমস্যার জন্য অনেক মেডিসিন আছে। যেমন, লাইকোপোডিয়াম, বার্বারিস ভালগারিস, লিথিয়াম কার্ব, সার্সাপেরিলা, থ্যালাপসি- বার্সা, এপিজিয়া, ক্যানথারিস ও ক্যালকেরিয়া সহ অনেক মেডিসিন লক্ষনের উপর আসতে পারে তাই বিশেষজ্ঞ হোমিও চিকিৎসক ছাড়া নিজে নিজে মেডিসিন ব্যবহার করলে রোগ আরো জটিল আকার পৌছতে পারে।

(জীবনশৈলী) লাইফস্টাইল ম্যানেজমেন্টঃ

আপনি নিজের কিডনি সম্পূর্ণ কার্যকর রাখতে পারেন যদি জীবনশৈলীর কিছু সাধারণ পরিবর্তন করেন। সেগুলির মধ্যে আছে:
• কম সোডিয়াম যুক্ত খাদ্য গ্রহণ এবং প্যাকেটবন্দি (ক্যান বা টিন) খাদ্য এড়িয়ে যাওয়া, কারণ সেগুলি অতিরিক্ত সোডিয়াম সমৃদ্ধ।
• দৈনিক অন্তত 30 মিনিট ব্যায়াম করা। শারীরিকভাবে সক্রিয় থাকার উত্তম উপায় হচ্ছে সাঁতার কাটা, এবং জোরে হাঁটা। তবে, যদি আপনি পূর্বে শারীরিকভাবে খুব একটা সক্ষম না থেকে থাকেন তাহলে স্বাস্থ্য পরিষেবাকারীদের সঙ্গে পরামর্শ করে জেনে নিন, আপনার পক্ষে কী ধরনের ব্যায়াম চলতে পারে।
• তাজা ফল, সবজি, শস্যদানা, বিন, ত্বকবিহীন টার্কি বা মুরগি, মেদবিহীন মাংস, মাছ, এবং কম স্নেহ-পদার্থ বিশিষ্ট দুধ, চিজ খাওয়া খাবেন। চিনি দেওয়া পানীয় খাবেন না। কম ক্যালরি যুক্ত খাবার বাছুন, চর্বি, ট্রান্স-ফ্যাট, নুন, এবং চিনি দেওয়া খাদ্য এড়িয়ে চলুন।
• নজর রাখুন, ওজন যেন স্বাস্থ্যকর হয়। স্থুলত্বের কারণে কিডনির ওপরে চাপ বাড়ে। একজন প্রশিক্ষিত ফিটনেস বিশেষজ্ঞ এবং একজন খাদ্য বিশেষজ্ঞের সঙ্গে আলোচনা করুন, যাতে ওজন ঠিক থাকে।
• প্রচুর ঘুমোন এবং প্রতিরাত্রে 7 থেকে 8 ঘণ্টা ঘুমোবার চেষ্টা করুন। আপনার শারীরিক এবং মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য প্রচুর ঘুমের প্রয়োজন, এবং তা রক্তচাপ এবং রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে।
• ধূমপান ত্যাগ করুন কারণ তাতে কিডনির ক্ষতি বেশি হয়। ধূমপান বন্ধ করলে রক্তচাপের লক্ষ্যমাত্রা ভাল থাকে।
• আপনার মানসিক চাপ এবং অবসাদ যেন কম থাকে কেননা দীর্ঘস্থায়ী মানসিক চাপ রক্তচাপ এবং রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। আবেগপূর্ণ সঙ্গীত শোনা, প্রশান্ত বা শান্তিপূর্ণ ছবি বা ঘটনার ওপর নজর রাখা, বা ধ্যান করলে চাপের সঙ্গে লড়াই করতে সাহস জোগায়।
• ওষুধের দিকে খেয়াল রাখুন, চিকিৎসকের নির্দেশমত ঠিকমত সময়ে তা গ্রহণ করুন।

▶️▶️সঠিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা পেতে হলে জানতে হবে তবে চিকিৎসকের পরামর্শ/নির্দেশনা ছাড়া কোনো ওষুধ সেবন করা উচিত নয়।
যে কোন সমস্যার জন্য যোগাযোগ করুন।
ডাঃ তাহমিদা মাহবুব
ডি,এইচ,এম,এস(বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল)ঢাকা
বি,এস,এস,(স্নাতক) এম,এস,এস(গভ: বাংলা কলেজ)
গভ: রেজিষ্ট্রেশন নং :৩৭৮৮৪
যোগাযোগ :০১৯১৬৯৪৫৭৫৫
#সারা_দেশে_কুরিয়ারের_মাধ্যমে_ঔষধ_প্রেরণ_করা_হয়

🩺🩺গলগন্ডের সফল হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা🩺🩺♦♦গলগন্ড কি ?গলায় অবস্হিত প্রজাপতির আকৃতির থাইরয়েড গ্রন্হি মস্তিস্ক ও বিপাক ক্রিয়ার...
27/08/2023

🩺🩺গলগন্ডের সফল হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা🩺🩺

♦♦গলগন্ড কি ?

গলায় অবস্হিত প্রজাপতির আকৃতির থাইরয়েড গ্রন্হি মস্তিস্ক ও বিপাক ক্রিয়ার কার্য়ক্রম পরিচালনায় হরমোন উৎপাদন করে। এই থাইরয়েড হরমোনের নিঃস্বরণে তারতম্য হলে দুই ধরনের রোগ হয়। একটি হলো গঠনগত অপরটি হলো কার্যগত। গঠনগত বিশৃংখলায় থাইরয়েড গ্লান্ডটি ফুলে যায়, যাকে আমরা গলগন্ড বা ঘ্যাগ বা গোয়েটার বলি। এটি থাইরয়েড গ্রন্থির রোগ। থাইরয়েড গ্রন্থিটি দেহের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। দেহে যে ক’টি অন্তঃক্ষরা গ্রন্থি দেহের সামগ্রিক ক্রিয়াকে প্রভাবিত করে থাইরয়েড তাদের অন্যতম। এটি অন্য অন্তঃক্ষরা গ্রন্থিকেও প্রভাবিত করে। থাইরয়েড গ্রন্থিটি পক্ষান্তরে পিটুইটার দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয় যা আবার হাইপো থাইরয়েড গ্রন্থির নিয়ন্ত্রণে থাকে। থাইরয়েড গ্রন্থি থেকে থা্ইরয়েড (টি ৪ ও টি ৩) নিঃসৃত হয়। থাইরয়েড গ্রন্থি বিভিন্ন কারণে অস্বাভাবিক ভাবে বৃদ্ধিপ্রাপ্ত হতে পারে। এর মধ্যে অন্যতম হল পিটুইটারি গ্রন্থি হতে অধিক হরমোন তৈরী হয়। আবার খাদ্যে আয়োডিনের অভাব থাকলেও থাইরয়েড গ্রন্থিটি ক্রমশ বড় হতে থাকবে। এছাড়া থাইরয়েড গ্রন্থির কিছু কিছু স্থানিক সমস্যার কারণে গ্রন্থিটি ক্রমশই বড় হতে থাকে। এর মধ্যে আছে নড্যুল, ক্যান্সার, হাইপার থায়রয়েজিম ও হাইপো থাইরয়েডিজম। কিছু কিছু ওষুধও থাইরয়েড গ্রন্থির বৃদ্ধির কারন হতে পারে।

♦♦গলগণ্ডের লক্ষণ সমূহঃ

গলগন্ড হঠাৎ করে শুরু হয় না ধীরে ধীরে এই রোগ হতে থাকে। এর প্রধানতম লক্ষণ হল গলার সামনের দিকের মাঝখানের নিচের অংশ বা দু’পাশ ফুলে উঠা। রোগী সাধারণত নিজে থেকে প্রথমে এ সমস্যাটি সনাক্ত করতে পারে না। তার বন্ধুবান্ধব বা ঘনিষ্ঠজন প্রথমে একবার গলার এ স্ফীতিকে সনাক্ত করে। এটি এত ধীরে ধীরে হয় যে, অন্য কেউ বলার পরও রোগী সন্দিহান থাকতে পারেন। কিন্তু তারপর দেখা যাবে এ গ্রন্থিটি ক্রমশঃ বৃহদাকার হয়ে যাচ্ছে। থাইরয়েড গ্রন্থির বৃদ্দি প্রাপ্তির সাথে সাথে খেতে বা ঢোক গিলতে সমস্যা দেখা দিতে পারে। গলগন্ড খুব বড় হলে শ্বাস-প্রশ্বাসেও সমস্যা হতে পারে। মেয়েদের ঋতুস্রাবের সময় ও গর্ভাবস্থায় গলগন্ড সাময়িকভাবে বড় হয়। গলগন্ড হাইপার থাইরয়েডিজমের হলে থাইরয়েড গ্রন্থির নিরসনের পরিমাণ বেড়ে যায়। এক্ষেত্রে বেশির ভাগ রোগীর কিছু অটোইম্যুন রোগ থাকে যার মধ্যে গ্রেভস রোগ প্রধান। এ সব রোগে টিএসএইচ- এর বিরুদ্ধে অ্যান্টিবডি তৈরি হয়। ফলশ্রুতিতে গ্রন্থি থেকে অতিরিক্ত পরিমাণে টি৪ ও টি৩ হরমোন নিঃসৃত হতে থাকে। হাইপার থাইরয়েডিজমের গলগণ্ডে উপর লক্ষণগুলোর সাথে অনিয়মিত হৃদস্পন্দন, অস্থিরতা, দ্রুত ওজন কমে যাওয়া,গরম অসহ্য লাগা, হাত কাপা ও ডায়রিয়া থাকতে পারে। হাইপো থাইরয়েডিজম কারণে গলগন্ড হলে থায়রয়েড গ্রন্থির নিঃসরন কমে যায়। ক্রমবর্ধমান চাহিদা সামলাবার জন্য থায়রয়েড গ্রন্থি আয়তন বাড়তে থাকে। আয়োডিনের স্টাটাড এর প্রধান কারণ। এছাড়া কিছু অটোইম্যুন রোগও এর জন্য দায়ী। এ ক্ষেত্রে গলগন্ডে সাধারণ লক্ষণ গুলোর সাথে শারীরিক দুর্বলতা, অবসাদ, শীত সহ্য করতে না পারা, কোষ্ঠকাঠিন্য ইত্যাদি থাকতে পারে। কিছু রোগীর ক্ষেত্রে থাইরয়েড গ্রন্থির ক্যান্সারের জন্যও গলগন্ড দেখা দিতে পারে। এ ক্যান্সার আবার মেয়েদের হবার সম্ভাবনা বেশি। আর যাদের যৌবনের শুরুতে বার বার এক্সরে করতে হয়েছে বা অন্য কোন আনবিক সম্মুখীন হতে হয়েছে তাদের থাইরয়েড ক্যান্সার বেশি হয়। থাইরয়েড ক্যান্সারের হার বরং কম এবং প্রাথমিক পর্যায়ে ধরা পড়লে সম্পূর্ণ রূপে সেরে যায়। যে কোন বয়সে থাইরয়েড ক্যান্সার হতে পারে, যদিও চল্লিশ বছরের কাছাকাছি বয়সের বেশি সংখ্যক মানুষ এই রোগে আক্রান্ত হয়েছে।

গলগণ্ড হয়েছে বা হচ্ছে মনে হলেও চিকিৎসকের কাছে যাওয়া উচিত। আমাদের দেশের অনেকেই এ ব্যাপারটাতে বেশ অনীহা প্রকাশ করেন এবং এর জন্য রোগীকে ও তার পরিবারকে শেষ পর্যন্ত যথেষ্ট ভোগান্তি পোহাতে হয়। গলগন্ডের সম্ভাব্য রোগীকে চিকিৎসক শারীরিক পরীক্ষা রক্ত পরীক্ষায়, আলটাসোনগ্রাম থেকে শুরু করে বায়োপথি ও রেডিও অ্যাকটিভ আয়োডিন আপটেক পরীক্ষা পর্যন্ত করতে পারেন।

গলগন্ডের রোগীর থাইরয়েড গ্রন্থি যদি সামান্য একটু স্ফীত হয়ে থাকে এবং এর শুধুমাত্র পর্যাপ্ত আয়োডিন সরবরাহ করেই এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাবার চেষ্টা করা যেতে পারে। কিছু যদি আয়োডিনের ঘাটতি জনিত হাইপোথারয়েডের গলগন্ড বৃহদাকার হয়। শুধুমাত্র আয়োডিনের অভাব পূরণ করে তেমন কোন উন্নতি আশা করা যাবে না। এক্ষেত্রে বৃদ্ধিপ্রাপ্ত থাইরয়েড গ্রন্থিকে অপারেশন করে বাদ দেয়া ছাড়া গত্যান্তর থাকে না। এরই সাথে হরমোন খাওয়াতে হয় আজীবন। আর হাইপার থাইরয়েডিজমের কারণে গলগন্ড হলে থাইরয়েড গ্রন্থির কার্যকারিতা কমাতে পারে এমন খাদ্য গ্রহন প্রয়োজন।

♦♦গলগন্ড( Goiter disease) রোগের হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা

হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় প্রাথমিক অবস্থার সকল ধরণের গলগণ্ড সম্পুর্ন ভাল হয়ে যায়। কোন অপারেশনের প্রয়োজন পড়ে না। ২ থেকে ৩ মাস সময় লাগে।

গরগন্ডের জন্য প্রয়োজনীয় হোমিওপ্যাথিক ঔষধ নির্বাচন গাইড

হোমিওপ্যাথি অস্ত্রোপচার ব্যতীত Goiter খুব নিরাপদ এবং কার্যকর চিকিৎসা। Goiter চিকিৎসায় অনেক ঔষধ রয়েছে। গলগন্ড চিকিৎসায় হোমিওপ্যাথিক ঔষধ নির্বাচনের জন্য রোগীবিস্তারিত তথ্য বিশ্লেষণ করে সঠিক ঔষধ নির্বাচিত হলে সম্পূর্ণ আরোগ্য হয়।

⭕স্পন্জিয়া

গলগন্ড রোগের উৎকৃষ্ট ঔষধ। গ্ল্যান্ড বড় ও শক্ত।মাঝে মাঝে রোগী ঘুমের মধ্যে নিঃশ্বাস বন্ধ হইবার উপক্রম হয়। গলগন্ড টিকিৎসায় এই ঔষধটি প্রধানতম।

⭕আয়োডিয়াম

আয়োডিনের অভাব জনিত গলগন্ড চিকিৎসায় উত্তম ঔষধ, ভীষন দুর্বলতা, শিরিবেয়ে উপরে উঠিতে হাপিয়ে উঠে উত্তম খুধা প্রচুর পরিমানে খায় তার পরেও দিন দিন শুকিয়ে যায়। সকাল হইতে সন্ধা পর্যন্ত ঢেকুর উঠে এবং সমস্হ খাদ্য বায়ুতে পরিনত হয়। রোগীর যে কোন গ্ল্যান্ড ফুলিয়া গেলে সেখানে বেদনা হীন হলে আয়োডিন উপযোগী। বেদনা বিহীন শক্ত গলগন্ড পীড়া, রোগী অত্যন্ত গরমে কাতর। ঠান্ডা সে ভালোবাসে, ঠান্ডায় সে ভাল থাকে। ক্ষুধা অত্যন্ত, খায় বেশি কিন্তু দিন দিন শরীর শুকাইয়া যায়। এই ধাতুর রোগীর গলগন্ড পীড়ায় ইহা অব্যর্থ।

⭕নেট্রাম মিউর

গলগন্ডের রোগীর জলীয় লক্ষণ সমুহ বিদ্যমান থাকলে, লবনপ্রীয় রোগীর জন্য উপযোগী। শ্লেষ্মাপ্রধান ধাতুর ব্যক্তি-সামান্য মাত্র ঠান্ডা লাগিলেই সর্দি হয়। উত্তম ক্ষধা ও আহার সত্তেও শরীরের মাংস ক্ষয় হয়। উত্তেজিত ভাব, আদ্বর করিলেও রাগিয়া উঠে সামান্য কারনে চিৎকার করিয়া কাদে। বয়স্কলোকদের সান্তনা দিলে দুঃখবেগ আরো উথলে উঠে। স্নায়ুদুর্বল্য হেতু হাত হইতে দ্রব্যাদি খাসিয়া পড়ে। তিক্তদ্রব্য, লবণ কিংবা লবনাক্ত আহারের ইচ্ছা। উত্তম ক্ষুধা, কিন্তু খাইতে অনিচ্ছা। প্রচন্ড শিরঃপিড়া যেন কেহ মাথায় হাতুড়ি মারিতেছে, বামপার্শগত শিরবেদনা, উহা সুর্যোদয় হতে সুর্যঅস্ত পর্যন্ত বৃদ্ধি। স্ত্রীলোকের ঋতুস্রাবকালিন ও ‍ঋতুস্রাবের পূর্বে বা পরে মাথাব্যাথা। রোগীকে সান্তনা করিলে সে তাহাতে আরো বিরক্ত হয় বা কাদিয়া ফেলে এই সময় বুক আরও ধড়ফর করে এবং নাড়ির গতি সবিরাম হয়, কিন্তু তাহা হৃতপিন্ডের কোন পীড়াজনিত নহে। কোন গলগন্ড রোগীর উপরোক্ত লক্ষণ থাকলে নেট্রাম মিউর উপযোগী।

⭕থাইরয়েডিনাম

জড় বুদ্ধি, শারীরিক খর্বতা, হৃৎপিন্ডের দুর্বলতা, বুক ধড়ফরানি, দিন দিন শরীর শুকাইয়া যায়। এই ধাতুর রোগীদের নরম তুল তুলে গলগন্ড পীড়ায় ইহা অধিক উপযোগী।

⭕ক্যালকেরিয়া কার্ব

শ্লেষ্মাপ্রধান স্হুলদেহ, নিদ্রাকালে মাথার ঘামে বালিশ ভিজিয়া যায়। ডিম খাইবার প্রবল ইচ্ছা। ক্যালকেরিয়া কার্ব এর নির্বাচিত লক্ষণ। ভীরুতা ও ভ্রান্ত ধারণা। মাথার ঘামে বালিশ ভিজিয়া যায় ও অল্পেই ঠান্ডা লাগে। ডিম খাইবার প্রবল ইচ্ছা কিন্তু দুধ সহ্য হয় না। উপরোক্ত গলগন্ডের রোগীরন জন্য ক্যালকেরিয়া কার্ব অপরিহার্য।

গলগন্ড রোগীর জন্য সমুদ্র তীরে বসবাসের সাথে চিকিৎসা ও আইয়োডিন সমৃদ্ধ খাদ্য গ্রহন করলে দ্রুত আরোগ্য হয়।

▶️▶️সঠিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা পেতে হলে জানতে হবে তবে চিকিৎসকের পরামর্শ/নির্দেশনা ছাড়া কোনো ওষুধ সেবন করা উচিত নয়।
যে কোন সমস্যার জন্য যোগাযোগ করুন।
ডাঃ তাহমিদা মাহবুব
ডি,এইচ,এম,এস(বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল)ঢাকা
বি,এস,এস,(স্নাতক) এম,এস,এস(গভ: বাংলা কলেজ)
যোগাযোগ :০১৯১৬৯৪৫৭৫৫
#সারা_দেশে_কুরিয়ারের_মাধ্যমে_ঔষধ_প্রেরণ_করা_হয়

🩺🩺মাসিকের সময় তলপেটে ব্যথায় করণীয়ঃমাসিকের সময় তলপেটে ব্যথা আমাদের দেশে একটা সাধারণ ব্যাপার। কিন্তু একটু সচেতন হলেই এই ব্...
27/08/2023

🩺🩺মাসিকের সময় তলপেটে ব্যথায় করণীয়ঃ

মাসিকের সময় তলপেটে ব্যথা আমাদের দেশে একটা সাধারণ ব্যাপার। কিন্তু একটু সচেতন হলেই এই ব্যথা এড়িয়ে চলা যায়। তবে বয়ঃসন্ধিতে মাসিক শুরু হওয়া থেকে মেনোপজ পর্যন্ত গড়ে প্রায় নব্বই শতাংশ মেয়ের অবিচ্ছেদ্য সঙ্গী হয়ে দাঁড়ায় যন্ত্রণাদায়ক ঋতুস্রাব। প্রজননতন্ত্রের স্বাস্থ্যরক্ষা অনেক জরুরি একটা বিষয় হলেও আমাদের সমাজে এ ব্যাপারে খোলাখুলি কথাবার্তা আজও নিষিদ্ধ, তাই অধিকাংশ মেয়েরাই ব্যাপারটিকে চেপে যায়। কিন্তু আপনি কি জানেন, যন্ত্রণাদায়ক ঋতুস্রাবের উপযুক্ত চিকিৎসা হওয়া প্রয়োজন?

▶️▶️মাসিকের সময় তলপেটে ব্যথার কারণ :-

প্রাকৃতিক কারনঃ মাসিক হওয়ার সময়, জরায়ুর মাংসল দেওয়াল সংকুচিত ও প্রসারিত হয় যা দূষিত তরল ও রক্ত বের করে দেওয়ার জন্য শরীরের একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। কিন্তু এসময় জরায়ুর আবরণী কলার রক্তনালিকা মাঝে মাঝেই জরায়ুকে রক্ত ও অক্সিজেন সরবরাহ করা সাময়িকভাবে বন্ধ করে দেয়। তখন জরায়ু থেকে কিছু রাসায়নিক পদার্থ নিঃসৃত হয় যা ব্যথা তৈরি করতে পারে। এটা স্বাভাবিক ব্যথা।

রোগ বা অসুস্থতাঃ কখনও কখনও ব্যথা হতে পারে আপনার মাঝে লুকিয়ে থাকা কোন রোগ থেকে। যেমন, এন্ডমেট্রিওসিস বা ওভারিয়ান সিস্ট থেকে। এছাড়াও, যদি সারভিক্স সরু থাকে বা ইনফেকশন থেকে থাকে তখনও ব্যথা হতে পারে।

▶️▶️লক্ষণসমূহ কি কি হতে পারে ?

তলপেটে প্রচণ্ড ব্যথাই প্রধান লক্ষণ, এর সাথে বমি হওয়া, খাবারে অরুচি, শারীরিক অবসাদ, মাথা ঘোরানো, চোখে ঘোলা দেখা বা অন্ধকার দেখা, দুর্বলতা, হালকা জ্বর, মাথা ব্যথা এবং পাতলা পায়খানা আপনার জীবন দুর্বিষহ করে তুলতে পারে। শুধু তাই নয়, খিটখিটে মেজাজ, রুক্ষ ব্যবহার, ধৈর্যহীনতা আপনার আশেপাশের মানুষের জন্য সমস্যা তৈরি করতে পারে।

▶️▶️চিকিৎসা :-

অনেকেই ব্যথার ওষুধ খেয়ে থাকেন কিন্তু আমি কখনই ব্যথার ওষুধ খাওয়ার পরামর্শ দেবনা। কারণ ব্যথার ওষুধ খাওয়াটা কখনই স্থায়ী সমাধান নয়। বিষয়টি অনেক দিনের হয়ে থাকলে হোমিওপ্যাথিক চিকিত্সা নিন। আশা করি ভালো হয়ে যাবেন।

প্রাথমিক / ঘরোয়া ভাবে কি করতে পারেন ?
কোন বোতলে গরম পানি ভরে বা কাপড় গরম করে তলপেটে ২০/২৫ মিনিট ছ্যাক লাগাতে হবে। এটা সপ্তাহে টানা ৩/৪ দিন করে করতে হবে। এতে ধীরে ধীরে মাসিকের সময় ব্যাথা কমে যাবে।
এছাড়া আরেকটা পদ্ধতি আছে- সিজ বাথ। ৩ মিনিট গরম পানিতে কোমর ডুবিয়ে বসে থাকতে হবে। পরের ২/১ মিনিট ঠাণ্ডা পানিতে। এভাবে ২০/২৫ মিনিট সিজ বাথ নিতে হবে। এটাও সপ্তাহে টানা ৩/৪দিন নিতে হবে। শুধু পানি বা পানিতে কিছু লবন, বেকিং সোডা বা ভিনেগারও ব্যবহার করা যায়।
খাদ্যতালিকা :-
আপনার খাদ্যতালিকাটা কি খেয়াল করেছেন? এতে কি আপনার জন্য প্রয়োজনীয় পুষ্টিটুকু আছে? আপনার খাদ্যতালিকায় অবশ্যই থাকতে হবে, আয়রন, ম্যাগনেশিয়াম, ক্যালশিয়াম সমৃদ্ধ খাবার।

▶️▶️সঠিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা পেতে হলে জানতে হবে তবে চিকিৎসকের পরামর্শ/নির্দেশনা ছাড়া কোনো ওষুধ সেবন করা উচিত নয়।
যে কোন সমস্যার জন্য যোগাযোগ করুন।
ডাঃ তাহমিদা মাহবুব
ডি,এইচ,এম,এস(বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল)ঢাকা
বি,এস,এস,(স্নাতক) এম,এস,এস(গভ: বাংলা কলেজ)
যোগাযোগ :০১৯১৬৯৪৫৭৫৫
#সারা_দেশে_কুরিয়ারের_মাধ্যমে_ঔষধ_প্রেরণ_করা_হয়

Address

Dhaka
1218

Opening Hours

Monday 09:00 - 21:00
Tuesday 09:00 - 21:00
Wednesday 09:00 - 21:00
Thursday 09:00 - 21:00
Friday 09:00 - 21:00
Saturday 09:00 - 21:00
Sunday 09:00 - 21:00

Telephone

+8801916945755

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when মাহবুব হোমিও চিকিৎসালয় posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to মাহবুব হোমিও চিকিৎসালয়:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram