Raqi Ibn Foyez

Raqi Ibn Foyez বদনজর, বিয়ে বন্ধ ও জিন-যাদু ইত্যাদির যে কোনো প্যারানরমাল সমস্যর সমাধান পেতে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন।

⚠️ন্যাপকিন যত্রতত্রস্থানে ফেলবেন না।❗আমার খুব কাছের একজন বোন প্রায় দেড় বছর ধরে পেটব্যথা, মাথাব্যথা, পিঠব্যথা, অতিরিক্ত...
08/09/2025

⚠️ন্যাপকিন যত্রতত্রস্থানে ফেলবেন না।❗

আমার খুব কাছের একজন বোন প্রায় দেড় বছর ধরে পেটব্যথা, মাথাব্যথা, পিঠব্যথা, অতিরিক্ত চুল পড়া সহ নানা সমস্যায় ভুগছিলেন। এর মধ্যে সবচেয়ে বড় সমস্যা ছিল অস্বাভাবিক রক্তক্ষরণ, যা কিছুতেই বন্ধ হচ্ছিল না। এমন অবস্থায় ওনার পুরো শরীর একেবারে ফ্যাকাসে হয়ে গিয়েছিল, শরীরে ভীষণ দুর্বলতা নেমে এসেছিল। অনেক ডাক্তার দেখানো হয়েছে, একাধিকবার ডাক্তারও পরিবর্তন করা হয়েছে-কিন্তু দুঃখজনক বিষয় হলো; তাতেও কোনো ফল হয়নি।

একদিন ওনার শাশুড়ি আমাকে জানালেন, “আমাদের মুনতাহা (পুত্রবধূ) এই এই সমস্যায় ভুগছে।” এভাবে বহুদিন পার হয়ে যায়। পরে একদিন আমি ওনাকে নিজ থেকেই সেল্ফ-রুকইয়াহ দেই। রুকইয়াহ শোনার সময় ওনার অবস্থা খারাপ হতে থাকে-হঠাৎ কান্না, মাথাব্যথা, শরীরব্যথা, বমি সহ আরও নানা প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়।

রুকইয়াহ শেষ হওয়ার পর উনি আমাকে ফোন করে ক্ষোভ প্রকাশ করেন, রাগারাগি করতে থাকেন-“তুমি কী দিয়েছো! আমার তো অবস্থা আরও খারাপ হচ্ছিল!” ইত্যাদি। যাই হোক, আলহামদুলিল্লাহ, এক পর্যায়ে উনি পুরোপুরি সুস্থ হয়ে যান। তারপর তিনি আমাকে পুরো ঘটনা খুলে বলেন।

তিনি বলেন!
“আমি যখন ব্যবহৃত ন্যাপকিন /প্যাড ভালোভাবে না মুড়ে স্রেফ পলিথিনে ঢুকিয়ে ফেলতাম, তখনই এই সমস্যাগুলো হতো। কিন্তু যখন ভালোভাবে পরিষ্কার করে কালো পলিথিনে মুড়ে ফেলি, আলহামদুলিল্লাহ তখন আর কোনো সমস্যা হয় না।”

⚠️ কেন এমন হয়?
🔹 এই সমস্যার প্রধান কারণ হলো-এই ন্যাপকিনগুলো বাসার ময়লা নিয়ে যাওয়া লোকজন ও সিটি কর্পোরেশনের কর্মীরা দেখেন। এগুলো যেখানে ফেলা হয়, সেখানেও অনেকের নজরে পড়ে। এভাবে কারো বদনজর লাগতে পারে, আবার নোংরা জায়গায় থাকা খবিস জ্বীনও এর থেকে ক্ষতি করতে পারে। কারণ নাপাকি জিনিসই খবিস জ্বীনের খাদ্য এবং তাদের থাকার জায়গা।

✨ প্রিয় মা ও বোনেরা!
আপনারাও সাবধান হবেন।
ব্যবহৃত ন্যাপকিন বা কাপড়গুলো ফেলার আগে ভালোভাবে পরিষ্কার করে শুকাবেন।
সম্ভব হলে আতর লাগিয়ে নেবেন, যাতে খবিস জ্বীন সহজে নজর না দিতে পারে।
ফেলার সময় সবসময় কালো পলিথিনে মুড়ে ফেলে-দিন যাতে বাইরের কেউ দেখতে না পায়।

📖 রাসূলুল্লাহ ﷺ এর বাণী
১️⃣ “«قُضَاعَةُ الْإِسْلَامِ الْجِنُّ يَأْكُلُونَ الْعَذِرَةَ وَالْبَعْرَ»
“জ্বীনরা গোবর ও পায়খানা খায়।”
(মুসনাদ আহমদ, হাদিস: ২৫১৫৯)

২️⃣ “টয়লেট, ময়লা-আবর্জনা, নোংরা জায়গা এগুলো জ্বীনের আবাস।”
তিরমিজি, হাদিস: ৬০৬

🤲 সবাই ওনার জন্য দোয়া করবেন।
ওই বোনই বলেছেন যেন এই সতর্কবার্তাটি ছড়িয়ে দেওয়া হয়, যাতে অন্যরা বদনজর ও জ্বীনের ক্ষতি থেকে নিরাপদ থাকেন। আপনারাও দোয়া করবেন, আল্লাহ যেন তাকে সুস্থ রাখেন এবং আমাদের সবাইকে হিফাজত করেন।

📌আমাদের লোকেশন।
🕌 Holy Healing Ruqyah & Hijama Center
🏠 ঠিকানা: House 12, Road 11, Nikunja-2, Khilkhet, Dhaka-1229 (Ground Floor)
📞 যোগাযোগ: 01928104339
Raqi Ibn Foyez

08/09/2025

📖 পাওয়ার ফুল সূরা ইয়াসীন দ্বারা চিকিৎসা করুন........!!

নিয়ত করে এক বৈঠকেই তিনবার সূরা ইয়াসীন পড়ে পানির উপর ফুঁ দিন। তারপর সেই পানি পান করুন এবং সেই পানি দিয়ে গোসল করুন।ইনশা-আল্লাহ এটি বদনজর, হিংসা ও জাদু ধ্বংসের ক্ষেত্রে বিশেষ উপকারী হবে ইনশা-আল্লাহ।বিশেষ করে বিয়ে বা চাকরির বাঁধা দূর করতে অনেক ফলপ্রসূ। নিয়মিত এই আমলটি করতে পারেন ইনশা-আল্লাহ।সবকিছুই আল্লাহর ইচ্ছায় ঘটে।

🕒 চিকিৎসার সময়সূচি.......
প্রতিদিন সকাল ৭ টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত।

📌 আমাদের লোকেশন
Holy Healing Ruqyah & Hijama Center
House 12, Road 11, Nikunja-2, Khilkhet, Dhaka-1229, Bangladesh (Ground Floor)
Raqi Ibn Foyez

08/09/2025

⚠️ যদি এসব স্বপ্ন দেখেন তবে দেরি না করে দ্রুত রুকইয়াহ শুরু করুন, এগুলো জাদুর লক্ষণ ↘️

1️⃣যদি কোনো মানুষ, যিনি জাদুগ্রস্ত বা আত্মিক রোগে আক্রান্ত, স্বপ্নে বারবার বাসনকোসন বা থালা ভাঙতে দেখেন অস্বাভাবিকভাবে জিনিসপত্র ভেঙে যাচ্ছে তাহলে এটা জাদুর একটি লক্ষণ।

2️⃣স্বপ্নে কালো বিড়াল, সাপ, কুকুর, বিচ্ছু, তেলাপোকা, সিংহ বা অন্যান্য ভয়ংকর প্রাণী ও কীটপতঙ্গ দেখা-এসবও জাদুগ্রস্ত হওয়ার শক্তিশালী ইঙ্গিত।

3️⃣একইভাবে, স্বপ্নে যাদুকর বা শয়তানকে মানুষের রূপে দেখা, কিংবা জ্বীনের সঙ্গে লড়াই করা, আক্রমণ বা ধাওয়া খাওয়া-এসবই স্পষ্ট প্রমাণ যে ওই ব্যক্তি জাদুর আঘাতে আক্রান্ত।

4️⃣ তাই এ অবস্থায় করণীয় হলো রুকইয়া শরঈ চিকিৎসা শুরু করা এবং অভিজ্ঞ রুকইয়া-চিকিৎসকের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখা, পাশাপাশি নির্ধারিত চিকিৎসা কর্মসূচি অনুসরণ করা।
📌
যদি এসব লক্ষণ আপনার জীবনে বারবার ঘটতে থাকে, তবে এটি অবহেলা না করে দ্রুত রুকইয়া শরইয়াহর মাধ্যমে চিকিৎসা শুরু করা উচিত।

والله أعلم.

⚠️ এই ধরনের জাদু মানুষের জীবন ধ্বংস করার জন্য সবচেয়ে ভয়ঙ্কর পদ্ধতিগুলোর মধ্যে একটি। বাহ্যিকভাবে বিষয়টি সাধারণ মনে হলেও, ভেতরে ভেতরে এটি ভিকটিমকে শেষ করে দিতে থাকে। তাই দেরি না করে এর সঠিক নির্ণয় ও চিকিৎসা গ্রহণ করা অত্যন্ত জরুরি।

📌 সঠিক ডায়গনোসিস ও চিকিৎসার জন্য যোগাযোগ করুন
Holy Healing Ruqyah & Hijama Center
🏠 House 12, Road 11, Nikunja-2, Khilkhet, Dhaka-1229 (Ground Floor)
📞 01928104339
Raqi Ibn Foyez

ভয়ানক শিরক............ঈমান নষ্টের মূল মন্ত্র............ছোট থেকেই আমরা দেখেছি, গর্ভবতী নারীরা কোথাও গেলে, অনেক মুরব্বি ব...
07/09/2025

ভয়ানক শিরক............
ঈমান নষ্টের মূল মন্ত্র............

ছোট থেকেই আমরা দেখেছি, গর্ভবতী নারীরা কোথাও গেলে, অনেক মুরব্বি বা মধ্যবয়স্ক নারী প্রথমেই প্রশ্ন করেন

তুমি সব সুরক্ষা জিনিসগুলো নিয়ে এসেছো তো? ম্যাচ, রসুন, লোহা আর অন্যান্য আবলামি (কুসংস্কার) জিনিস?”

তারা সবসময় এই জিনিসগুলো সঙ্গে রাখার পরামর্শ দেন। না রাখলে ভয় করা হয় যে, বাচ্চার ক্ষতি হতে পারে, জীন বা ভুতের প্রভাব পড়তে পারে (নাউজুবিল্লাহ)।এটি কেবল প্রথাগত ভুল ধারণা নয়, বরং শিরকের গভীর রূপ।

শিরকের প্রকৃতি।
শিরক হলো আল্লাহ তায়ালার সঙ্গে অন্য কাউকে বা কোনো জিনিসকে অংশীদার সাব্যস্ত করা বা তার উপর ভরসা করা।

যদি কেউ বিশ্বাস করে যে কোনো জিনিস বা পদক্ষেপ তাকে বিপদ, বালা মুসিবত বা ক্ষতি থেকে রক্ষা করবে, আল্লাহ ছাড়া, সেটি বড় শিরকের (শিরকে আকবর) অন্তর্ভুক্ত হয়।

উদাহরণসমূহ:
1️⃣জমজ খেলা বা কলা খাওয়ার মাধ্যমে বিশ্বাস করা যে বাচ্চা হবে।
2️⃣গর্ভবতী নারীর কপালে বা গর্ভে ছোঁয়া দিয়ে বিশ্বাস করা যে নজর লাগবে না।
3️⃣হায়েজগ্রস্ত বা অপারেশন করা রোগি/খতনা করা শিশু কাছে গেলে ক্ষতি হবে এমন ধারণা।
4️⃣চাঁদ বা সূর্যগ্রহণের সময় কিছু খাওয়া বা কাটাকাটি করলে বাচ্চার ক্ষতি হবে।
5️⃣হাস খাওয়ানোর মাধ্যমে গর্ভের বাচ্চার গলার আকৃতি হাসের মতো হবে।
🥹এ ধরনের বিশ্বাস বড় শিরক হিসেবে গণ্য হয়।

আল্লাহ তাআলার ওয়াইদ (সতর্কবাণী)
إِنَّ اللَّهَ لَا يَغْفِرُ أَنْ يُشْرَكَ بِهِ وَيَغْفِرُ مَا دُونَ ذَلِكَ لِمَنْ يَشَاءُ
আল্লাহ অবশ্যই তাঁর সঙ্গে শিরক করা শত্রুদের গুনাহ ক্ষমা করবেন না। অন্য সকল গুনাহ তিনি যাকে ইচ্ছা ক্ষমা করে দেন।(সূরা নিসা : আয়াত ৪৮)

وَلَوْ شَاءَ رَبُّكَ لَآمَنَ مَنْ فِي الْأَرْضِ كُلُّهُمْ جَمِيعًا أَفَأَنْتَ تُكْرِهُ النَّاسَ حَتَّى يَكُونُوا مُؤْمِنِينَ
যদি নবী ﷺ বা পূর্ববর্তী নবী শিরক করতেন, তবে তাদের সমস্ত নেক আমল বিনষ্ট হয়ে যেত।(সূরা আন‘আম : আয়াত ৮৮)

وَلَوْ أَنَّهُمْ إِذْ ظَلَمُوا أَنْفُسَهُمْ جَاءُوكَ فَاسْتَغْفَرُوا اللَّهَ وَاسْتَغْفَرَ لَهُمُ الرَّحْمَنُ لَوَجَدُوا اللَّهَ غَفُورًا رَحِيمًا
নবী ﷺ এবং পূর্ব নবীদের প্রতি ওহি করা হয়েছে—যদি আল্লাহর সঙ্গে কোনো অংশীদার স্থাপন করা হয়, সমস্ত আমল বিনষ্ট হয়ে যাবে এবং ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত করা হবে।(সূরা যুমার : আয়াত ৬৫)

إِنَّ الَّذِينَ اتَّخَذُوا مِنْ دُونِ اللَّهِ أَوْلِيَاءَ لَنْ يَنصُرُوهُمْ شَيْئًا
আল্লাহর সঙ্গে অংশীদার স্থাপনকারী ব্যক্তি জান্নাতে প্রবেশ করতে পারবে না; তাদের পরিণতি হবে জাহান্নাম।(সূরা মায়িদা : আয়াত ৭২)

“বিশিষ্ট সব আলেমের মতে, শিরকে আকবরের সঙ্গে যুক্ত কেউ মুসলিম মিল্লাতের অংশ নয়।” অর্থাৎ সে মুসলমানই নয়।

আল্লাহ আমাদের সঠিকভাবে বোঝার, শিরক থেকে রক্ষা পেয়ার এবং ঈমানকে দৃঢ় রাখার তৌফিক দান করুন।আল্লাহুম্মা আমিন।

ঈষৎমার্জিতRaqi Ibn Foyez

⚠️আজকের পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ ও যাদুগ্রস্তদের জন্য সতর্কতা....!আজ রাত বাংলাদেশ সময় ৯টা ৩৮ মিনিটে শুরু হবে পূর্ণগ্রাস চন...
07/09/2025

⚠️আজকের পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ ও যাদুগ্রস্তদের জন্য সতর্কতা....!

আজ রাত বাংলাদেশ সময় ৯টা ৩৮ মিনিটে শুরু হবে পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ (ব্লাড মুন) এবং প্রায় রাত ১২টা পর্যন্ত স্থায়ী হবে। পুরো গ্রহণ প্রক্রিয়া রাত ৯টা ২৮ মিনিট থেকে ভোর ২টা ৫৫ মিনিট পর্যন্ত চলবে বৈজ্ঞানিকভাবে, চন্দ্রগ্রহণ ঘটে যখন পৃথিবী সূর্য ও চাঁদের মাঝখানে এসে দাঁড়ায় এবং পৃথিবীর ছায়া চাঁদের ওপর পড়ে। এর ফলে চাঁদ লালচে রঙ ধারণ করে।

চন্দ্রগ্রহণ শুধুমাত্র একটি প্রাকৃতিক ঘটনা নয়, ইসলাম আমাদের শেখায় এটি আল্লাহর নিদর্শন। রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন:

সূর্য ও চন্দ্রগ্রহণ আল্লাহর নিদর্শন। এগুলো কারো মৃত্যু বা জন্মের কারণে ঘটে না। তাই তোমরা এগুলো দেখলে নামাজ পড় এবং দোয়া কর।”
(সহিহ বুখারি, সহিহ মুসলিম)

চন্দ্রগ্রহণের সময় শয়তানি কার্যক্রম এবং কালো জাদুর প্রভাব সাধারণ সময়ের তুলনায় অনেক বেশি সক্রিয় হয়। বিশেষ করে যারা যাদুগ্রস্ত, তাদের জন্য এই সময় বিশেষ সতর্ক থাকা জরুরি। অভিজ্ঞতার আলোকে দেখা যায় এ সময় গুলোতে সাধারণত কালো জাদু নবায়ন (রিনিউ) হয়। তাই সতর্কতা ও সঠিক আমল অপরিহার্য।

জরুরী-সতর্কতা!
1. সুরা ফালাক ও সুরা নাস পাঠ করুন।
বারবার কুরআন তিলাওয়াত করুন। সুরা ফালাক ও নাস যাদু ও অশুভ শক্তি থেকে সুরক্ষা দেয়।

2. পানি স্প্রে করুন।
কিছুক্ষণ পর পর শরীরে পানি ছিটিয়ে দিন। ঘুমানোর আগে বিছানায় ভালোভাবে পানি স্প্রে করুন।

3. মশারি ও ঘুমের ব্যবস্থা।
মশারি টানার পর মশারির বাইরের অংশে পানি স্প্রে করুন। ভেতরে ঢুকে আবারও পানি স্প্রে করুন। এরপর আল্লাহর নাম নিয়ে শরীর ঢেকে ঘুমান।

4. ইবাদত ও দোয়া।
বেশি বেশি নামাজ পড়ুন, ইস্তিগফার ও দোয়া করুন। এ সময়ে আল্লাহর স্মরণে মনোযোগী থাকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

5. ঘরের বাইরে না থাকা।
এ সময় কেউ ঘরের বাইরে থাকবেন না। ঘরের দরজা জানালা বিসমিল্লাহ বলে বন্ধ করে রাখুন।

বাহিরে যেতে হলে অবশ্যই দোয়া পড়ুন।
বাথরুমে খালি মাথায় যাওয়া থেকে বিরত থাকুন।

ইনশা-আল্লাহ, এই সকল আমল ও সতর্কতার মাধ্যমে চন্দ্রগ্রহণের সময় কোনো ক্ষতি হবে না। মনে রাখবেন, চন্দ্রগ্রহণ ভয়ের নয়, বরং এটি আল্লাহর মহাশক্তির নিদর্শন এবং আমাদের জন্য আত্মশুদ্ধি ও ইবাদতের বিশেষ সুযোগ।

📍 Holy Healing Ruqyah & Hijama Center
House 12, Road 11, Nikunja-2, Khilkhet, Dhaka-1229 (Ground Floor)
📞 01928104339
✍️Raqi Ibn Foyez

07/09/2025

📌বিয়ে বন্ধের জাদুর লক্ষণসমূহ।

বিয়ে বন্ধের যাদু এমন এক ধরণের কালো জাদু, যা মানুষকে বিয়ে হতে বারবার বাধাগ্রস্ত করে। এটি একজন নারী বা পুরুষের ওপর এমনভাবে প্রভাব ফেলে, যাতে বিয়ের পথ আটকে যায়,বারবার সম্পর্ক ভেঙে যায়, বা কেউ আগ্রহ দেখালেও অদৃশ্য কোনো কারণে তা অগ্রসর হয় না।

⛔নীচে এই জাদুর কিছু প্রচলিত লক্ষণ তুলে ধরা হলো।

🧿 ১. হঠাৎ করে পাত্র-পাত্রীর পক্ষ থেকে অকারণে বিয়ের প্রস্তাব বাতিল হয়ে যায়,
যেখানে সবকিছু ঠিকঠাক চলছিল, হঠাৎ এক পক্ষ অকারণেই সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করে।
🧿 ২. অনেক চেষ্টা করেও ভালো প্রস্তাব না পাওয়া,যথেষ্ট চেষ্টা থাকা সত্ত্বেও বিয়ের কোনো ভালো প্রস্তাব আসছে না, বা এলেও তা হয়ে উঠছে না।
🧿 ৩. একাধিক বিয়ের কথা হলেও প্রতিবার শেষ মুহূর্তে কোনো না কোনো সমস্যা দেখা দেয়,হঠাৎ করে বিপরীত পক্ষের আচরণ বদলে যায়, ঝগড়া বা বিরক্তির পরিবেশ তৈরি হয়।

🧿 ৪. পাত্র/পাত্রী কে দেখতে যাওয়ার পর মনে হয় যেন তারা খুব বাজে, বিকৃত বা ভয়ংকর চেহারার,এই লক্ষণটি সিহরের একটি ক্লাসিক প্রভাব, যেখানে চোখে ধোঁকা তৈরি হয়।
🧿 ৫. বিয়ের বিষয়ে আগ্রহ না থাকা বা হঠাৎ করে নিজে থেকেই বিয়ের প্রতি ঘৃণা অনুভব করা।যিনি আগে বিয়ে নিয়ে আগ্রহী ছিলেন, তিনি হঠাৎ করে বিয়ের চিন্তা করতেই অস্থিরতা বা রাগ অনুভব করেন।
🧿 ৬. ঘুমে বা ধ্যানে কালো মানুষ, বুড়ো মহিলা, কুকুর বা বিয়ে ভাঙার স্বপ্ন দেখা,
সাধারণত এসব স্বপ্নে ভয়ভীতি বা অস্পষ্ট বার্তা থাকে।

🧿 ৭. পেট ব্যথা, মাসিকের অস্বাভাবিকতা, অতিরিক্ত রাগ, মানসিক অস্থিরতা,
শরীরেও এর নেতিবাচক প্রভাব পড়ে, বিশেষ করে নারীদের মধ্যে।
🧿 ৮. খুব সুন্দর বা যোগ্য হওয়া সত্ত্বেও বিয়ে নিয়ে এক অদৃশ্য প্রতিবন্ধকতা অনুভব করা,বাড়ির সবাই চেষ্টায় থাকলেও যেন কিছু একটা বাঁধা দিচ্ছে।

📌 বিশেষ দ্রষ্টব্য:
এই লক্ষণগুলোর কিছু মানসিক বা সামাজিক কারণেও হতে পারে। তবে যদি একাধিক লক্ষণ বারবার, দীর্ঘ সময় ধরে দেখা যায়, এবং চিকিৎসা বা সাধারন প্রচেষ্টাতেও সমাধান না হয়—তাহলে সেটা সিহর (কালো-জাদু)

07/09/2025

🔊 রুকইয়াহ অডিও শোনার সঠিক নিয়ম

রুকইয়াহ শোনার আগে নিচের নিয়মগুলো অনুসরণ করুন, ইনশাআল্লাহ উপকার পাবেন:

1️⃣ নিয়ত করুন।
আল্লাহর উপর পূর্ণ ভরসা রেখে মনে মনে বলুন:
“হে আল্লাহ! আমার শরীরে ও মনে যেসব জাদু, জ্বিন, বদনজর বা হাসাদ (হিংসা) জনিত সমস্যা আছে, আপনি সেগুলো দূর করে দিন। আপনি ছাড়া আর কারো কাছে শিফা নেই।”

2️⃣ পরিবেশ তৈরি করুন ।
একটি পরিষ্কার জায়গায় ওজু করে বসুন। সম্ভব হলে কিবলামুখী হন।

3️⃣ বসার ভঙ্গি।
সোফা, চেয়ার বা বিছানায় শান্তভাবে বসে পড়ুন।

4️⃣ হেডফোন ব্যবহার করুন।
রুকইয়াহ অডিও শুধু কানে শোনা নয়, হৃদয় দিয়ে অনুভব করার জন্য হেডফোন ব্যবহার করুন।

5️⃣ চোখ বন্ধ রাখুন —
চোখ বন্ধ করে মনোযোগ সহকারে কল্পনা করুন যে, আল্লাহর কুরআনের শব্দে জিন, যাদু, বদনজরের প্রভাব দূর হয়ে যাচ্ছে।

⚠️ রুকইয়াহ শোনার সময় সম্ভাব্য প্রতিক্রিয়া (Reactions)

নিচে প্রতিক্রিয়াগুলো বিষয়ভিত্তিক ভাগ করে দেওয়া হলো, যেন সহজে বুঝতে পারেন:

১️⃣ শারীরিক প্রতিক্রিয়া:
::শরীর ঠান্ডা হয়ে যাওয়া বা কাঁপুনি আসা
::শ্বাস নিতে কষ্ট হওয়া বা বুক ভারী লাগা
::মাথাব্যথা, মাথা ঘোরা, চোখ জ্বালা
::বমি ভাব, বমি, পেটে ব্যথা
::শরীর অবশ বা ঝিম ধরে আসা
::কাঁধ-ঘাড়-পিঠে ব্যথা বৃদ্ধি
অতিরিক্ত ঘাম বা শরীর গরম লাগা
::সুঁই ফোটার মতো অনুভূতি
::কানে শব্দ বা চাপ অনুভব

২️⃣ মানসিক ও আবেগগত প্রতিক্রিয়া:
::অকারণে ভয়, আতঙ্ক বা দুশ্চিন্তা
::হঠাৎ কান্না, রাগ বা অস্থিরতা
::অস্বস্তি লাগা, রুকইয়াহ বন্ধ করতে ইচ্ছে হওয়া
::ঘুম ঘুম ভাব বা মাথা ভারী হওয়া
::আজগুবি চিন্তা, কল্পনা বা মনের মধ্যে আওয়াজ
::অদৃশ্য কিছু দ্বারা স্পর্শ বা আঘাতের অনুভব

৩️⃣ জিনের প্রকাশজনিত প্রতিক্রিয়া:
::শরীর অন্যভাবে নড়াচড়া করা
::গলা আটকে যাওয়া বা ভিন্ন কণ্ঠস্বর
::মনে হওয়া কেউ ভেতর থেকে কথা বলছে
::চিৎকার, অস্বাভাবিক আচরণ, দৌড়ে পালাতে চাওয়া

৪️⃣ ঘুম ও স্বপ্নে প্রতিক্রিয়া:
::ঘুমিয়ে পড়া ও দুঃস্বপ্ন দেখা
স্বপ্নে সাপ, কুকুর, কালো ছায়া বা মৃত মানুষ দেখা
ধাক্কা খেয়ে ঘুম থেকে জেগে ওঠা

৫️⃣ ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া:
::শুরুতে অস্বস্তি, পরে স্বস্তি
শরীর হালকা লাগা, শান্তি অনুভব
::ঘুম ভালো হওয়া
যন্ত্রণার পর ধীরে ধীরে উপকার পাওয়া

✅ গুরুত্বপূর্ণ দিকনির্দেশনা:
এসব প্রতিক্রিয়া দেখা দিলে ভয় না পেয়ে নিয়মিত রুকইয়াহ চালিয়ে যান।

ধৈর্য ধরুন, কারণ প্রতিক্রিয়া মানেই সমস্যা চিহ্নিত হচ্ছে ও দূর হচ্ছে।

জটিল প্রতিক্রিয়ার ক্ষেত্রে অভিজ্ঞ শরয়ী রাকীর সাথে যোগাযোগ করুন।

📍 যোগাযোগ ও লোকেশন:
🕌 Holy Healing Ruqyah & Hijama Center
📍 ঠিকানা: House 12, Road 11, Nikunja-2, Khilkhet, Dhaka-1229, Bangladesh (Ground Floor)
📞 +8801928104339
🎤Raqi Ibn Foyez

🤲 আল্লাহ আমাদের সবাইকে জ্বিন, যাদু ও বদনজরের প্রভাব থেকে নিরাপদ রাখুন। আমীন।

⚠️টঙ্গীতে পৃথক দুটি মর্মান্তিক মৃ|ত্যু⚠️১️⃣ মহিলা নি|হ|তটঙ্গী বউবাজার এলাকায় ট্রেনের ধাক্কায় এক মহিলা নিহত হয়েছেন। প্...
07/09/2025

⚠️টঙ্গীতে পৃথক দুটি মর্মান্তিক মৃ|ত্যু⚠️

১️⃣ মহিলা নি|হ|ত
টঙ্গী বউবাজার এলাকায় ট্রেনের ধাক্কায় এক মহিলা নিহত হয়েছেন। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, হঠাৎ করেই তিনি লাইনের কাছে চলে গেলে এই দুর্ঘটনা ঘটে।

২️⃣ পুরুষ নি|হ|ত
অন্যদিকে, টঙ্গী রেলস্টেশনে বসা অবস্থায় হঠাৎ স্ট্রোক করে এক পুরুষের মৃত্যু হয়েছে। স্থানীয়রা জানান, তিনি দীর্ঘক্ষণ বেঞ্চে বসে ছিলেন, পরে অচেতন হয়ে পড়লে আর উঠে দাঁড়াননি।

এই দুটি ঘটনা আমাদের জন্য বড়ো উপদেশ।
মৃত্যু কখন, কোথায়, কীভাবে এসে যাবে কেউই জানে না।এক মুহূর্তে সবকিছু শেষ হয়ে যায়।

كُلُّ نَفْسٍ ذَائِقَةُ الْمَوْتِ
“প্রত্যেক প্রাণীকেই মৃত্যুর স্বাদ আস্বাদন করতে হবে।” (সূরা আলে ইমরান ৩:১৮৫)

আসুন, মৃত্যু স্মরণ করে নিজেদের প্রস্তুত করি।
নামাজ কায়েম করি, গুনাহ থেকে দূরে থাকি,
মানুষের হক আদায় করি,আর সর্বদা আল্লাহর কাছে সুন্দর মৃত্যুর দোয়া করি।

07/09/2025

সুরা মুলক তেলাওয়াতের ফজিলত ও উপকারিতা..!

কুরআনুল কারীমের প্রতিটি আয়াতেই অসীম বরকত ও হিদায়াত রয়েছে। তবে কিছু কিছু সূরার রয়েছে বিশেষ ফজিলত যার একটি হলো সুরা আল-মুলক (সূরা মুলক)।

🔸 সুরা মুলক কি?
সুরা মুলক কুরআনের ৬৭ নম্বর সূরা। এটি মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে এবং এতে রয়েছে ৩০টি আয়াত। কুরআনের এই অংশকে "তাবারাকাল্লাযী বিয়াদিহিল মুলক" সূরাও বলা হয়, কারণ এই বাক্য দিয়েই সূরাটি শুরু হয়েছে। “মুলক” শব্দের অর্থ হলো শাসনক্ষমতা বা রাজত্ব। এই সূরাটি আল্লাহর রাজত্ব, তার কুদরত, সৃষ্টি এবং কিয়ামতের ভয়াবহতা নিয়ে আলোচনা করে।

🌙 সুরা মুলক তেলাওয়াতের ফজিলত
✅ রাতের শাস্তি থেকে মুক্তি:
রাসূল (ﷺ) বলেছেন:
"سورة تبارك هي المانعة، المنجية، تنجيه من عذاب القبر"
অর্থাৎ: “তাবারাক (সূরা মুলক) হলো রক্ষাকারী সূরা, এটি কবরের শাস্তি থেকে রক্ষা করে।”
📚 (তিরমিযি: ২৮৯১, হাদীস হাসান)

✅ রসুল (ﷺ) নিজে নিয়মিত পাঠ করতেন:
সাহাবী আবু হুরায়রা (রা.) বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) এই সূরাটি প্রতি রাতে তেলাওয়াত করতেন।
📚 (সুনানে আবু দাউদ: ১৪০০)

✅ আল্লাহর কুদরতের বর্ণনা:
এই সূরাতে বলা হয়েছে, “যিনি সাত আসমান সৃষ্টি করেছেন স্তরে স্তরে; তুমি দয়াময়ের সৃষ্টিতে কোনো ভুল দেখতে পাবে না।” (মুলক ৬৭:৩) — এটি মানুষের অন্তরে আল্লাহর ভয় ও মহত্ব সৃষ্টি করে।

✅ আখেরাতের স্মরণ করিয়ে দেয়:
এই সূরায় জাহান্নাম, আযাব, ফেরেশতা, কিয়ামতের দিন সবকিছুর স্পষ্ট বর্ণনা আছে। এটা মুমিনকে গুনাহ থেকে বিরত রাখে ও তাকওয়া অর্জনে সাহায্য করে।

✅ পরকালের জন্য সুপারিশকারী:
রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন:
"একটি সূরা আছে কুরআনে যা তার পাঠকারীর জন্য সুপারিশ করবে, যতক্ষণ না তাকে মাফ করে দেওয়া হয়; তা হলো সূরা আল-মুলক।"
📚 (মুসলিম শরীফ)

উপকারিতা ও প্রভাব
1. 🌌 রাতে ঘুমানোর আগে তেলাওয়াত করলে গভীর শান্তি ও নিরাপত্তা অনুভব হয়।
2. ⚰️ কবরের শাস্তি থেকে রক্ষা পেতে সাহায্য করে।
3. 💓 হৃদয়ে আল্লাহর ভয় এবং চিন্তাভাবনার গভীরতা সৃষ্টি করে।

4. 🤲 জীবনের প্রতি রাত যদি এ সূরার সাথে শেষ হয়, তা বান্দাকে আল্লাহর নৈকট্যে নিয়ে যায়।
5. 📿 প্রতিদিন নিয়ম করে পাঠ করলে তা আখিরাতের জন্য এক উত্তম পাথেয়।

📖 শেষ কথা।
সুরা মুলক কুরআনের একটি অসাধারণ অংশ যা আমাদের দুনিয়া ও আখিরাত দুই জগতের কল্যাণ এনে দিতে পারে। এর ফজিলতের কারণে সাহাবায়ে কিরামরা এটি মুখস্থ রাখতেন এবং প্রতিনিয়ত পাঠ করতেন। আমাদের উচিত প্রতিদিন অন্তত রাতে ঘুমানোর আগে একবার এই সূরাটি তেলাওয়াত করা।

আহ! কুরআনের শান্তি সুরা মুলকের প্রতিটি আয়াত যেন হৃদয়কে ছুঁয়ে যায়।
আসুন, আজ রাত থেকেই আমরা সুরা মুলককে আমাদের জীবনের একটি অভ্যাস বানিয়ে নেই।

“তোমরা কুরআন পড়, কারণ কুরআন কিয়ামতের দিন তোমাদের জন্য সুপারিশকারী হবে।”
📚 (সহীহ মুসলিম)

07/09/2025

স্ত্রী সালাফি 🙄
স্বামী হানাফি 😏
তাই স্ত্রী স্বামীকে তালাক দিলো…
শেষমেশ এখন এসে চা-গের কাছে সমাধান চাচ্ছে 😹🥴

☝️ সহিহ আকিদা 😉

06/09/2025

সূরা ইয়াসীন এক মহান ও শক্তিশালী সূরা, যা ইনশাআল্লাহ সব ধরণের যাদু, মাস, বাধা এবং কাজের ব্যাঘাত দূর করতে সক্ষম। এটি বিশেষভাবে কার্যকর মাস-আশিক, আক্রমণ, পুনরাবৃত্তি, যাদু এবং বাধা দূর করার জন্য।

আপনি চাইলে পানি বা তেলকে সূরা ইয়াসীনের মাধ্যমে রুকইয়া করুন। তেল দিয়ে শরীরের সমস্ত অংশে মালিশ করুন। পানি দিয়ে ব্যবহৃত পোশাক ও ঘুমানোর কাপড় স্প্রে করুন। ঘরেও পানি স্প্রে করতে পারেন, যাতে বাড়িতেও আধ্যাত্মিক সুরক্ষা থাকে।

সাথে সুরা ফালাক ও নাস পড়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। যদি নিয়মিত এই প্রোগ্রাম অনুসরণ করেন, ইনশাআল্লাহ আপনার উপর করা যাদু ও বাধা দূর হবে, দৃষ্টিদুষ্টি (বদনজর) ও হিংসা কমবে এবং মাস (জ্বীন দ্বারা প্রভাবিত হওয়া) বের হয়ে যাবে।

আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করি তিনি আপনাদের সকলকে সুস্থতা এবং নিরাপত্তা দান করুন।
রুকইয়া সেশন বুকিং এবং যোগাযোগ করুন।

Address

House-12, Road-11, Nikunja-2, Khilkhet Dhaka 1229
Cumillas
1229

Telephone

+8801928104339

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Raqi Ibn Foyez posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Raqi Ibn Foyez:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram