Raqi Ibn Foyez

  • Home
  • Raqi Ibn Foyez

Raqi Ibn Foyez বদনজর, বিয়ে বন্ধ ও জিন-যাদু ইত্যাদির যে কোনো প্যারানরমাল সমস্যর সমাধান পেতে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন।

20/07/2025

আলহামদুলিল্লাহ, দোয়া কবুলের মুহূর্ত।

কাবা সবসময় আমাকে কিছু না কিছু দেয়. আজকে পাথরে চুমু দেয়ার পরে আমার ব্যাগ হারিয়ে ফেলি, ব্যাগে আমার ফোন, পাসপোর্ট, প্রায় ১০০০ রিয়েল ছিল. খুব টেনশন হচ্ছিলো কি করবো. অনেক ট্রাই করেছি খুঁজে বাহির করার কিন্তু পাইনি. পুলিশ দের বললাম তারা বললো কেউ দিয়ে গেলে পাবো. পরে মনে মনে চিন্তা করলাম কাবা সামনে আসি, ডাইরেক্ট আল্লাহ কাছে হেল্প চাই. কাবা দরে বললাম আল্লাহ সহজ করে দাও.এটা বলার সাথে সাথে দেখলাম অন্য জনের একটা ব্যাগ পরে আসে. আমি ব্যাগ টা জমা দিলাম পুলিশ এর কাছে সাথে sathe আমার টাও খুঁজতে লাগলাম. পরে দেখি এক পাকিস্তানী ভাই এর কাছে আমার ব্যাগ, কাছে গিয়ে বললাম ভাই এই ব্যাগ আমার. উনি আমাকে বললো ভাইজান আমি বাগ টা পেয়ে পুরো কাবা আপনকে খুজলাম, দেখেন আপনার পাসপোর্ট R টাকা ঠিক আসে কিনা.

আলহামদুলিল্লাহ কত সহজে এতো বড় প্রব্লেম সল্ভড করে দিলো আল্লাহ.
Cp

20/07/2025

🔊 রুকইয়াহ অডিও শোনার সঠিক নিয়ম

রুকইয়াহ শোনার আগে নিচের নিয়মগুলো অনুসরণ করুন, ইনশাআল্লাহ উপকার পাবেন:

1️⃣ নিয়ত করুন।
আল্লাহর উপর পূর্ণ ভরসা রেখে মনে মনে বলুন:
“হে আল্লাহ! আমার শরীরে ও মনে যেসব জাদু, জ্বিন, বদনজর বা হাসাদ (হিংসা) জনিত সমস্যা আছে, আপনি সেগুলো দূর করে দিন। আপনি ছাড়া আর কারো কাছে শিফা নেই।”

2️⃣ পরিবেশ তৈরি করুন ।
একটি পরিষ্কার জায়গায় ওজু করে বসুন। সম্ভব হলে কিবলামুখী হন।

3️⃣ বসার ভঙ্গি।
সোফা, চেয়ার বা বিছানায় শান্তভাবে বসে পড়ুন।

4️⃣ হেডফোন ব্যবহার করুন।
রুকইয়াহ অডিও শুধু কানে শোনা নয়, হৃদয় দিয়ে অনুভব করার জন্য হেডফোন ব্যবহার করুন।

5️⃣ চোখ বন্ধ রাখুন —
চোখ বন্ধ করে মনোযোগ সহকারে কল্পনা করুন যে, আল্লাহর কুরআনের শব্দে জিন, যাদু, বদনজরের প্রভাব দূর হয়ে যাচ্ছে।

⚠️ রুকইয়াহ শোনার সময় সম্ভাব্য প্রতিক্রিয়া (Reactions)

নিচে প্রতিক্রিয়াগুলো বিষয়ভিত্তিক ভাগ করে দেওয়া হলো, যেন সহজে বুঝতে পারেন:

১️⃣ শারীরিক প্রতিক্রিয়া:
::শরীর ঠান্ডা হয়ে যাওয়া বা কাঁপুনি আসা
::শ্বাস নিতে কষ্ট হওয়া বা বুক ভারী লাগা
::মাথাব্যথা, মাথা ঘোরা, চোখ জ্বালা
::বমি ভাব, বমি, পেটে ব্যথা
::শরীর অবশ বা ঝিম ধরে আসা
::কাঁধ-ঘাড়-পিঠে ব্যথা বৃদ্ধি
অতিরিক্ত ঘাম বা শরীর গরম লাগা
::সুঁই ফোটার মতো অনুভূতি
::কানে শব্দ বা চাপ অনুভব

২️⃣ মানসিক ও আবেগগত প্রতিক্রিয়া:
::অকারণে ভয়, আতঙ্ক বা দুশ্চিন্তা
::হঠাৎ কান্না, রাগ বা অস্থিরতা
::অস্বস্তি লাগা, রুকইয়াহ বন্ধ করতে ইচ্ছে হওয়া
::ঘুম ঘুম ভাব বা মাথা ভারী হওয়া
::আজগুবি চিন্তা, কল্পনা বা মনের মধ্যে আওয়াজ
::অদৃশ্য কিছু দ্বারা স্পর্শ বা আঘাতের অনুভব

৩️⃣ জিনের প্রকাশজনিত প্রতিক্রিয়া:
::শরীর অন্যভাবে নড়াচড়া করা
::গলা আটকে যাওয়া বা ভিন্ন কণ্ঠস্বর
::মনে হওয়া কেউ ভেতর থেকে কথা বলছে
::চিৎকার, অস্বাভাবিক আচরণ, দৌড়ে পালাতে চাওয়া

৪️⃣ ঘুম ও স্বপ্নে প্রতিক্রিয়া:
::ঘুমিয়ে পড়া ও দুঃস্বপ্ন দেখা
স্বপ্নে সাপ, কুকুর, কালো ছায়া বা মৃত মানুষ দেখা
ধাক্কা খেয়ে ঘুম থেকে জেগে ওঠা

৫️⃣ ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া:
::শুরুতে অস্বস্তি, পরে স্বস্তি
শরীর হালকা লাগা, শান্তি অনুভব
::ঘুম ভালো হওয়া
যন্ত্রণার পর ধীরে ধীরে উপকার পাওয়া

✅ গুরুত্বপূর্ণ দিকনির্দেশনা:
এসব প্রতিক্রিয়া দেখা দিলে ভয় না পেয়ে নিয়মিত রুকইয়াহ চালিয়ে যান।

ধৈর্য ধরুন, কারণ প্রতিক্রিয়া মানেই সমস্যা চিহ্নিত হচ্ছে ও দূর হচ্ছে।

জটিল প্রতিক্রিয়ার ক্ষেত্রে অভিজ্ঞ শরয়ী রাকীর সাথে যোগাযোগ করুন।

📍 যোগাযোগ ও লোকেশন:
🕌 Holy Healing Ruqyah & Hijama Center
📍 ঠিকানা: House 12, Road 11, Nikunja-2, Khilkhet, Dhaka-1229, Bangladesh (Ground Floor)
📞 +8801928104339

🤲 আল্লাহ আমাদের সবাইকে জ্বিন, যাদু ও বদনজরের প্রভাব থেকে নিরাপদ রাখুন। আমীন।

20/07/2025
19/07/2025

🕋 সূরা ওয়াকিয়ার ফজিলত,দারিদ্র্য থেকে মুক্তির এক অমূল্য আমল।

::রিযিক সংকট? বরকতের অভাব? জীবনে অর্থনৈতিক অস্থিরতা?
✨ প্রতিরাতে মাত্র কয়েক মিনিটের একটি আমল আপনাকে এনে দিতে পারে চিরস্থায়ী রিযিকের নিশ্চয়তা, ইনশাআল্লাহ।

🌟 রাসূলুল্লাহ ﷺ এর ঘোষণা:
📗 হাদিস: সুনান ইবনে মাজাহ, হাদিস: ৪১০০
রাবি: হযরত আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রাদিয়াল্লাহু আনহু)বর্ণিত তিনি বলেন।
> قَالَ رَسُولُ اللَّهِ ﷺ‏:‏ مَنْ قَرَأَ سُورَةَ الْوَاقِعَةِ كُلَّ لَيْلَةٍ لَمْ تُصِبْهُ فَاقَةٌ أَبَدًا
অর্থ:
রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন:
“যে ব্যক্তি প্রতিদিন রাতের বেলায় সূরা ওয়াকিয়াহ পাঠ করবে, সে কখনো দারিদ্র্যে পতিত হবে না।”

:: হাদিস বর্ণনার ঘটনা।
➡️ হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রাদিয়াল্লাহু আনহু) তাঁর মৃত্যুশয্যায় ছিলেন। খলিফা উসমান (রাঃ) তাঁর আর্থিক সাহায্য পাঠাতে চাইলেন। তখন তিনি বললেন:

❝আমার রিযিকের ব্যবস্থা আমার প্রভু করেছেন। আমি রাসূলুল্লাহ ﷺ কে বলতে শুনেছি —
“যে ব্যক্তি প্রতিরাতে সূরা ওয়াকিয়াহ তিলাওয়াত করে, তার উপর কখনো দারিদ্র্য আসবে না।”❞
📚 (তাহযিবুল কামাল, মুসনাদে আহমদ)

🕰️ কোন সময় পড়লে উপকার বেশি?
✅ রাতে পড়াই সর্বোত্তম, কেননা হাদীসে এসেছে "كل ليلة" অর্থাৎ প্রতিদিন রাত।
✅ অনেক মাদ্রাসা ও ইসলামি প্রতিষ্ঠানেও মাগরিবের পর সূরা ওয়াকিয়াহ পড়ার আমল চালু আছে।
✅ যদি মাগরিবের পর,খুব বেশি ব্যস্ত থাকা হয়, তাহলে অন্তত ঘুমানোর আগে অথবা ইশার নামাজের পরও পড়া যায়।

📌 সুতরাং, মাগরিবের পর নিয়মিত এই আমল শুরু করুন। বরকতের দ্বার খুলে যাবে ইনশাআল্লাহ।

🧠 এই আমল কেন করবেন?
✔️ রিযিকের সংকট থেকে বাঁচতে
✔️ দারিদ্র্য, দেনা ও অভাব দূর করতে
✔️ ঘরে বরকত ও শান্তি আনতে
✔️ কুরআনের সাথে সম্পর্ক গড়ে তুলতে

📖 ছোট্ট কিছু টিপস:
🔸 প্রতিরাতে ঘুমানোর আগে নিজে পড়ুন অথবা শুনুন
🔸 পরিবারের সবাইকে নিয়েই আমল করুন
🔸 শুরুতে অর্থ বুঝে পড়ার চেষ্টা করুন
🔸 চাইলে সূরাটি মুখস্থ করে নিন, প্রতিদিন সহজ হবে

✅ উপসংহার:
➡️ শুধু একটি আমল —
➡️ দিনে মাত্র একবার —
➡️ সময় মাত্র ৭-৮ মিনিট —
➡️ ফলাফল: জীবনের দারিদ্র্য চিরতরে বিদায়!

🕌 সূরা ওয়াকিয়াহ-প্রতিরাতের আমল, রিযিকের নিরাপত্তা।
📥হাত বাড়ান কুরআনের দিকে, ফিরিয়ে দিন দারিদ্র্য আল্লাহর কথা কখনো মিথ্যা হয় না।

🔁 শেয়ার করুন প্রিয়জনদের সাথে,তারা যেন এই বরকতময় আমল থেকে বঞ্চিত না হয়।
🕋 সূরা ওয়াকিয়াহ, রাত্রির আলো, রিযিকের চাবি।আলহামদুলিল্লাহ।
✍️Raqi Ibn Foyez

19/07/2025

⚠️কালো জাদুর কারণে প্যারালাইসিসের লক্ষণসমূহ:❗

1️⃣ হঠাৎ অচল হয়ে যাওয়া (আঘাত ছাড়া):
একেবারে সুস্থ অবস্থায় হঠাৎ একটি হাত বা পা কাজ করা বন্ধ করে দেয়।
চিকিৎসকরা কোনো পরিষ্কার কারণ খুঁজে পান না।
2️⃣শরীরের এক পাশ অবশ হয়ে যাওয়া:
সাধারণত বাম পাশ বা ডান পাশ পুরোপুরি দুর্বল হয়ে যায়।

3️⃣চোখের দৃষ্টি ঝাপসা হয়ে যাওয়া বা হারানো:
চোখের সমস্যার চিকিৎসা করেও কোনো উন্নতি হয় না।
4️⃣রাতে ঘুমের মধ্যে শরীর অবশ হয়ে যাওয়া:
ঘুম থেকে উঠে দেখা যায়, হাত-পা কাজ করছে না।

5️⃣ঘাড় বা মেরুদণ্ডে প্রচণ্ড ভার অনুভব:
বিশেষ করে নামাজ, কুরআন তিলাওয়াত বা রুকিয়া শোনার সময় এ ভার আরও বেশি অনুভূত হয়।
6️⃣চিকিৎসায় সাড়া না দেওয়া:
বারবার ডাক্তার দেখিয়েও কোনো স্থায়ী সমাধান না হওয়া।

7️⃣রুকইয়াহর সময় অস্বাভাবিক প্রতিক্রিয়া:
কুরআন তিলাওয়াত বা রুকিয়া শোনার সময় শরীর কাঁপতে থাকা, ব্যথা বেড়ে যাওয়া, ঘুমে জ্বর বা ঝাঁকুনি আসা।
8️⃣ঘন ঘন ঝিম ধরা ও হঠাৎ পড়ে যাওয়া:
এমন অনুভূতি যেন পা কাজ করছে না বা মাথা হালকা হয়ে গেছে।

9️⃣আত্মবিশ্বাস ও মানসিক ভারসাম্য হারানো:
রোগী নিজের দেহ সম্পর্কে নেতিবাচক ধারণা পোষণ করে, ভাবে সে আর কখনো সুস্থ হবে না।
🔟 জাদুগ্রস্ত স্থানে ব্যথা বা অবশতা:
যেমন বুক, পা, হাত বা ঘাড়ে হঠাৎ কাঁপুনি ও অবশতা।

📌চিকিৎসা ও প্রতিকার (শরীয়াহসম্মত):
:: প্রথম করণীয়: তাওহিদে দৃঢ় থাকা, তাওবা ও আল্লাহর ওপর ভরসা করা।
::রুকইয়া করা অভিজ্ঞ রাকির,সুরা ফাতিহা, আয়াতুল কুরসি, সূরা ফালাক, সূরা নাস প্রতিদিন পড়া,প্রতিদিন পানিতে ফুঁ দিয়ে গোসল করা।

📌 জাদু বদ-নজর ধ্বংসের আয়াত।
⭕সূরা ইউনুস: 81-82
⭕সূরা তাহা: 68-69
⭕সূরা আ’রাফ: 117-122

🔰 হিজামা (সঠিকভাবে সময় ও স্থান দেখে):
কালো জাদুর জন্য নির্ধারিত পয়েন্টে হিজামা কার্যকর হতে পারে।
🔰কালোজিরা, জামান্দা, সিদর পাতা দিয়ে পানিতে গোসল।
🔰জাদুর বস্তু থাকলে তা খুঁজে পুড়িয়ে ফেলা বা ধ্বংস করা।

📌সতর্কতা:
যদি কোনো রোগীর প্যারালাইসিস হয় এবং তার পেছনে চিকিৎসায় ধরা না পড়া অজানা কারণ থাকে, কিংবা রুকইয়াহর সময় অস্বাভাবিক প্রতিক্রিয়া দেখা যায়, তাহলে বিষয়টিকে হালকাভাবে না নিয়ে পেশাদার রাকির মাধ্যমে চিকিৎসা নেওয়া উচিত।

📍 যাদের শরীরে হঠাৎ অচলভাব, ঘনঘন ঝিম ধরা, রুকিয়ায় প্রতিক্রিয়া দেখা যাচ্ছে, তারা চাইলে আমাদের সেন্টারে যোগাযোগ করতে পারেন।

Holy Healing Ruqyah & Hijama Center
📍 House 12, Road 11, Nikunja-2, Khilkhet, Dhaka-1229 (Ground Floor)
📞 01928-104339

⚠️হিন্দুদের চিতার কয়লা দিয়ে ভয়ংকর কালো জাদু❗আমার প্রতিবেশী এক বড় ভাই ৭/৮ মাস ধরে শরীর অনেক জ্বালা যন্ত্রণা করে। মাথা ...
19/07/2025

⚠️হিন্দুদের চিতার কয়লা দিয়ে ভয়ংকর কালো জাদু❗

আমার প্রতিবেশী এক বড় ভাই ৭/৮ মাস ধরে শরীর অনেক জ্বালা যন্ত্রণা করে। মাথা গরম থাকে এতই সমস্যা যে রাতের বেলা তার প্রেসার ১৫০+ বা তারও কাছাকাছি থাকে। শান্ত ছেলেটি হুট করেই পাল্টে যায়। বাসার একমাত্র ছেলে সে বাবা মায়ের অনেক প্রিয় আদরের। আচরণ হয়ে গেছে পশুর মতো।

রাতের বেলা অতিরিক্ত প্রেসারের কারণে তার একটু ঘুম হয়না। ডাক্তার দেখায় ডাক্তার সারা শরীর
চেকআপ করে কোন রোগ নেই। মনোরোগ বিশেষজ্ঞ দেখায় রেজাল্ট শূন্য আরও খারাপের দিকে।

নিজের অজান্তেই ভাই লক্ষ্য করলেন একমাত্র স্ত্রী ছাড়া সবার সাথে তিনি খারাপ আচরণ করেন। বাবা মাও সীদ্ধান্ত নেন ছেলে যেন বউকে নিয়ে আলাদা থাকুক তাও যেন ঘরে শান্তি থাকে। ছেলের কাজে মনোযোগ নেই কারণ একমাত্র ফজরের আযানের পর তার ঘুম আসে। আর বাসার বাইরে থাকলে তার ঘুম হয়। বিয়ে হয়েছে মাত্র ১৪ মাস আগে। তো একদিন ভাই কি যেন মনে করে মাগরিবের নামাজ আদায়ের জন্য একটি অন্য জেলার মসজিদে গেলেন।

তিনি সাধারণত নামাজ নিয়মিত করেননা। সমস্যা হওয়ার পর থেকে তো আরও করেননা। ছোট মসজিদ তার উপর মাগরিবের নামাজ মানুষ কম। নামাজের আগে ভাই লক্ষ্য করলেন ইমাম সাহেব তার দিকে বারে বারে তাকিয়ে দেখছেন। ভাই বিষয়টি নিয়ে এত মাথা ঘামালেন না।

নামাজের আগে ইমাম সাহেব বললেন আপনি নামাজের পর আমার সাথে দেখা করে যাবেন। যথারীতি ভাই নামাজের পর ইমামের কথা মতো দেখা করার জন্য বসে রইলেন। ইমাম সাহেব নামাজ শেষ করে আসলেন আর বললেন ভাই আপনি শিক্ষিত মানুষ হয়তো আমার কথা আপনার কাছে গ্রহণযোগ্য নাও হতে পারে। আপনি তো ভয়াবহ কুফুরি বা কালো জাদুতে আক্রান্ত!

ইমাম সাহেব বললেন আপনার শরীর অনেক গরম রাতে ঘুম হয়না মানে যা ভাই করেন ইমাম সাহেব তাই তাকে বললেন। সব মিলে যাবার পর বললেন হা ইমাম সাহেব আপনি কিভাবে জানলেন? বলল আপনার চেহেরায় স্পষ্ট কালো জাদুর ছাপ আর এটা অনেক ভয়াবহ তাই আমি আপনার দিকে ভালো মতো তাকিয়ে ছিলাম।

ইমাম সাহেব বললেন আপনি আমার সাথে বসেন ভাই বসলেন ইমাম সাহেব কুরানের আয়াত বলা শুরু করলেন সাথে পানি নিলেন। কুরানের আয়াত কিছুক্ষণ পড়ার পর ভাই বলল আমি এখানে থাকবো না। ইমাম সাহেব তার দুই সহযোগীকে বললেন ভাইকে ধরতে কুরানের আয়াত বলেন শরীরে ফু দেন আর ভাই চিৎকার। ঘন্টাখানেক ইমাম সাহেব তার কাজ করার পর ভাই স্বাভাবিক হয়। এতদিন পর ভাই বুঝলেন তিনি সুস্থ আর স্বাভাবিক বোধ করছেন।

ইমাম সাহেব বললেন আপনার কালো জাদু আমি নষ্ট করে দিয়েছি আর এই পানিটা সাথে নিন। আপনি আপনার রুমে যাবেন সেখানে আপনার ওয়ারড্রবের ২ নাম্বার চেম্বারে একটা কাগজ পাবেন। সেখানে কিছু জিনিস পাবেন এইগুলা হল হিন্দুদের চিতার কয়লা, আপনার ইউস করা ব্লেড, আর পেন্টের চেইনের হুক। সেইগুলো আমার দেয়া এই পানিতে মিশিয়ে ১ ঘন্টা পর ফেলে দিবেন নদীতে।

ইমাম সাহেব বললেন আপনার স্ত্রী বাসায় নেই আমি জানি সে তার বাপের বাড়িতে আপনি রাতের বেলা নদীতে এইসব জিনিস ফেলে দেওয়ার পর না জানিয়ে স্ত্রীর বাসায় যাবেন। প্রথমে তার রান্না ঘরে যাবেন দেখবেন চুলা ভেঙে গেছে। কারণ চুলার মাঝে পানি পরে গেছে কারণ আমি আমল করার সময়। আপনার শালী মনের ভুলে সেই চুলায় পাতিল বসানোর সময় ভুলে পানি ফেলে দেয়! আর এতেই শেষ সব কারণ যিনি কুফুরি করেছেন তিনি বলে দিয়েছিলেন চুলার আগুন জ্বালিয়ে লোহার পেরেক গরম করতে হবে ভুলেও এতে পানি পরে গেলে সব শেষ!

ইমাম সাহেব বললেন আপনি রাত ২ টার পর আপনার স্ত্রীর বাসায় রান্নাঘরে গিয়ে সেই চুলার ভিতর থেকে লোহার পেকের গুলো নিয়ে আসবেন আর আমাকে কালকে দিবেন। আর এইসব কে করেছে আশাকরি আপনি বুঝতে পেরেছেন আপনার স্ত্রী আর তার মা যেন আপনি আপনার স্ত্রীকে নিয়ে আলাদা হয়ে যান। কিন্তু আপনার মনবল শক্ত থাকায় দেরি হচ্ছিল। কিন্তু তাদের কাজে একটা সামান্য ভুল ছিলো যার কারণে আপনার শরীরের উপর ভয়াবহ ইফেক্ট পরে এমন হলে আপনি আর ৪০/৭০ দিনের মাঝেই অতিরিক্ত প্রেসারের কারণে মারা যেতেন।

ভাই ইমামের কথামতো ঘরে আসলেন আর একটি কাগজ পেলেন স্ত্রীর ২য় ড্রয়ারে! (ছবিটা যুক্ত করে দিচ্ছি পোস্টের শেষে) তারপর ভাই বাইক নিয়ে গেলেন স্ত্রীর বাসার দিকে কারণ গ্রামে ধনী পরিবারের মেয়ে ভাইয়ের স্ত্রী। কিন্তু রান্নাঘর ভিতরে কিভাবে যাবেন খেয়াল করলেন জংগলের সাথে একটা পুরাতন ঘর ভাই বুঝলেন এটাও পুরাতন রান্নাঘর সেখানে মাটির চুলা ভেঙে দুই ভাগ পানি পরা কারণ ভেজা ছিলো বুঝাই যাচ্ছে। ভিতরে হাত দিলেন আর বের করে আনলেন ৬ টি ৬ ইঞ্চি মাপের তারকাটা!

ইমাম সাহেবের কথামতো পরের দিন তারকাটা গুলো ইমাম সাহেবকে দিলেন ইমাম সাহেব বললেন এইগুলা নষ্ট হয়ে গেছে। আপনি এই ৬ টি তারকাটা প্রতিটি ৪ রাস্তার মোড়ে একটি করে পুতে দিবেন। আর সব সময় নাস, ফালাক এবং ইখলাস বেশী বেশী পড়বেন নিজের হেফাজতের জন্য।

ইমাম সাহেব আরও একটা তথ্য দিলেন প্রথম যখন কবিরাজের কাছে আপনার স্ত্রী ও তার মা গিয়েছিল তখন তার স্ত্রী প্রেগন্যান্ট ছিলো ৪ মাসের। সেটা জমজ ছেলে সন্তান ছিল সেই জাদুকরের খারাপ জীন দুটি বাচ্চাকেই নষ্ট করে দেয়! ভাই বললেন হা ৪ মাসের সময় তার সন্তান নষ্ট হয়েছিলো। আর আবার ভাইয়ের স্ত্রী প্রেগন্যান্ট হয়েছে ৬ মাসের আর ভাই ছেলে সন্তানের পিতা হবেন এটাও বলে দিলেন। কিন্তু আরেকজনের ক্ষতি করতে গিয়ে দুটি সন্তান আপনার স্ত্রী হারিয়েছে নিজের অজান্তেই! আর সে নিজেও খারাপ জিনের নজরে এসেছে।

ইমাম সাহেব বললেন কালো জাদুকরের ৯০ ভাগের বেশির কাস্টমার মহিলা তারা এদের পাল্লায় পরে নিজের ইমান সহ সব হারিয়ে দিয়ে আসেন। আল্লাহ আমাদের সবাইকে হেফাজত করুন।

🔴 সতর্কতা
এই ঘটনাটি ফেসবুক থেকে সংগৃহীত। এটি শেয়ার করার উদ্দেশ্য হলো,আমাদের সমাজে এ ধরনের ঘটনার প্রকৃত ভয়াবহতা তুলে ধরা।কালো জাদু, বদনজর, ও জ্বীনী আক্রমণের শিকার অনেকেই চিকিৎসা না নিয়ে ধীরে ধীরে নিজের জীবন ও ইমান হারিয়ে ফেলেন। রুকইয়াহ বিষয় নিয়ে অনেকেই সচেতন নন, কেউ আবার গুরুত্বও দেন না। তাই বাস্তব একটি ঘটনা উপস্থাপন করলাম, যেন কেউ গাফেল না থাকেন।

📌 আপনার যদি একই ধরণের কোনো সমস্যা থাকে বা রুকইয়াহ চিকিৎসা নিতে আগ্রহী হন, তবে দ্বিধা না করে যোগাযোগ করুন। ইনশাআল্লাহ, কুরআন ও সহীহ সুন্নাহভিত্তিক চিকিৎসা দ্বারা সমাধান পেতে সহায়তা করা হবে।

📍 Holy Healing Ruqyah & Hijama Center
🏠 House 12, Road 11, Nikunja-2, Khilkhet, Dhaka-1229 (Ground Floor)
📞 01928-104339

19/07/2025

বিসমিল্লাহ
গোসলের আদাব
১. গোসল করার সময় পর্দা-আড়ালের প্রতি বিশেষ খেয়াল রাখব।
২. খোলা জায়গায় লোকচক্ষুর সামনে গোসল করলে, লুঙ্গি-পাজামা ভালো করে বেঁধে রাখব। লুঙ্গি-পাজামা সাদা পাতলা কাপড়ের হলে, উপরে গামছাজাতীয় কিছু পেঁচিয়ে নিবো।
৩. গোসলখানায় বাম পা দিয়ে ঢুকব।
৪. গোসলের আগে বামহাত দিয়ে লজ্জাস্থান ভালোভাবে ধুয়ে নিবো। শরীরের কোথাও নাপাকি লেগে থাকলে, সেটাও বামহাত দিয়ে পরিষ্কার করব।
৫. গোসলের আগে নামাজের ওজু করে নিতে পারি। তবে, গোসলের সময় ওজুর অঙ্গগুলো বাড়তি যত্নে ধুলে নিলে ওজুর সুন্নত আদায় হয়ে যাবে।
৬. ওজু-গোসলে ব্যবহৃত পানিতে পা ডুবে থাকলে, ওজু-গোসলশেষে সেখান থেকে একটু সরে গিয়ে পা ধুয়ে নিবো। ব্যবহৃত পানিতে পা ডুবে না থাকলে, আলাদা করে পা ধোয়ার দরকার নেই।
৭. প্রথমে মাথায় পানি ঢালব, তারপর ডানকাঁধে, তারপর বামকাঁধে। এমনভাবে পানি ঢালব, যাতে পানি মাথা থেকে পা পযন্ত গড়িয়ে যায়।
৮. পুরো শরীর ভালোভাবে মলে নিবো, যাতে কোথাও শুকনো থেকে না যায়।
৯. শরীরে তিনবার পানি ঢালব। সাবান-শ্যাম্পু ব্যবহার করলে, ভালোকরে শরীর ধুয়ে নিবো।
১০. বস্ত্রবিহীন শরীর নিয়ে কেবলামুখি হবো না।
১১. পানি ব্যবহারে মিতব্যয়ী হবো। প্রয়োজনের চেয়ে কম বা বেশি খরচ করব না।
১২. আংটি, চুড়ি, বালা, কাঁকন ইত্যাদি আঁটসাঁট হয়ে থাকলে, সেগুলো নাড়া দিয়ে নিচে পানি পৌঁছানো আবশ্যক।
১৩. গোসল করাকালে কোনো ধরণের দোয়া-জিকির উচ্চারণ করব না।
১৪. গোসল চলাকালে বিনা প্রয়োজনে কথাবার্তা না বলা উত্তম।
১৫. গোসল চলাকালে সালাম দেয়ানেয়া অনুচিত।
১৬. গোসল সারার পর পাক কাপড় দিয়ে শরীর মুছে নেয়া উচিত।
১৭. গোসলখানা থেকে ডান পা দিয়ে বের হবো।
১৮. ব্যবহারের পর গোসলখানা পরিষ্কার করে বের হব।
১৯. যৌথ গোসলখানায় সাবানের টুকরা, সাবানের প্যাকেট, শ্যাম্পুর কৌটা, অবাঞ্ছিত চুলপশম, ব্যক্তিগত জামাকাপড় রেখে আসা উচিত নয়।
২০. মলমূত্র ত্যাগ করার পর ভালো করে পানি ঢেলে দুর্গন্ধ দূর করে আসা উচিত।
২১. রেজার, ব্লেড ইত্যাদি আড়ালে রাখা উত্তম। ওয়ানটাইম হলে, সেগুলো উপযুক্ত স্থানে ফেলা উচিত।
Cp

18/07/2025

📌 জাদুর বস্তু ছিটানোর ঘটনা এখন ঢাকা শহরেও অনেক বেশি ঘটছে।

আধুনিক শহরে থেকেও আমরা অনেকেই বুঝি না,শত্রুতার কারণে কিছু মানুষ তান্ত্রিকের সাহায্যে জাদুর বস্তু তৈরি করিয়ে তা নির্দিষ্ট কারও চলার পথে রেখে দেয়। বিশেষ করে যারা চোখে পড়ে না, এমন পানি বা তরল পদার্থে জাদু যুক্ত করে তা ছিটিয়ে রেখে যায়।

⭕এসব বস্তু সাধারণত ফেলা হয় গেটের সামনে, দোকানের চৌকাঠে, বাসার সিঁড়িতে বা রাস্তার এমন স্থানে-যেখানে পা পড়া অবধারিত। কেউ যদি অসাবধানতাবশত এই বস্তুতে পা রাখে, তাহলে সেই জাদুর প্রভাব তার শরীর, মন, রিজিক এবং পরিবারজীবনে নেমে আসে,অজান্তেই।

🧿 প্রথমে শরীরে অদ্ভুত ক্লান্তি, মানসিক অস্থিরতা, রাত্রিকালীন দুঃস্বপ্ন, ব্যর্থতা, চিকিৎসায় কাজ না হওয়া ইত্যাদি লক্ষণ দেখা যায়। কিছুদিন পর টের পাওয়া যায়-ব্যক্তিটি কোনো সাধারণ অসুস্থতায় নয়, বরং শয়তানী কৌশলে বন্দি হয়ে পড়েছে। অর্থাৎ বদনজর কিংবা কালো জাদুতে আক্রান্ত।

❖ সম্প্রতি এই ভিডিওটি ভাইরাল হয়েছে, যেখানে দেখতে পাচ্ছেন,একজন মহিলা দরজার সামনে তরল পদার্থের জাদু ফেলছে। ভিডিওটি বিদেশের হলেও এমন ঘটনার বাস্তবতা ঢাকাতেও বেশ দেখা যায়। কাজেই সচেতন থাকুন। অজানা কিছু দেখলে তার উপর পা দেবেন না, হাত লাগাবেন না, বরং আল্লাহর কাছে পানাহ চান।

❖ 🌿 আল্লাহ তায়ালা আমাদের সবাইকে হেফাজত করুন এমন শয়তানী ফাঁদ, জাদুকর প্রতিবেশী ও তান্ত্রিক,আত্মীয়স্বজন থেকে। আমিন। যেকোনো সন্দেহজনক লক্ষণ দেখা দিলে দ্রুত কুরআন-সুন্নাহ ভিত্তিক রুকইয়াহ করুন। নিজে বাঁচুন, অন্যকেও সতর্ক করুন।

📞 For Direct Ruqyah Assistance, Contact:
Holy Healing Ruqyah & Hijama Center
📍 House 12, Road 11, Nikunja-2, Khilkhet, Dhaka-1229, Bangladesh (Ground Floor)
📞 +8801928-104339

✅ ভিডিওটি কেবল ভাইরাল দেখার জন্য নয়—সচেতনতার জন্য শেয়ার করুন। আপনি জানেন না, আপনার পাশেই হয়তো এমন একটি চক্রান্ত অপেক্ষা করছে। সতর্ক থাকুন, আল্লাহর জিকিরে নিজেকে শক্ত রাখুন।
✍️Raqi Ibn Foyez

18/07/2025

⚠️ভয়ানক কালো জাদুর ফাঁদ❗

হাদিসের ব্যাখ্যা ও প্রতিকারে কুরআনি নির্দেশনা সহ, সংক্ষিপ্ত আলোচনা।

এই ভিডিওটিতে দেখা যাচ্ছে একজন পুরুষ ও দুইজন নারীর আকৃতির প্লাস্টিকের পুতুল। প্রতিটি পুতুলে কাফনের কাপড় মোড়ানো হয়েছে,এবং তাদের গায়ে কালো কালি দিয়ে যাদু বিভিন্ন মন্ত্র লিখা রয়েছে। এটি কোনো খেলনা বা সাজসজ্জার বস্তু নয় বরং একভয়ঙ্কর,কালো জাদুর আসল রূপ।

(এই পুতুলগুলোর বিভিন্ন ব্যাখ্যা হতে পারে, লিখা অনেক লম্বা হয়ে যাবে, এজন্য ব্যাখ্যার দিকে গেলাম না)

এটি সেই জাদুরই একটি বাস্তব রূপ; যেখানে, অসুস্থতার জাদু, বশ করার জাদু, এবং বিচ্ছেদের জাদু, যেই জাদু গুলো কে বাস্তবায়ন করার জন্য পুতুল এবং কাফনের কাপড়ের প্রয়োজন হয়, এবং এখানে এগুলোই,ব্যবহার করা হয়েছে। আল্লাহ তালায় সমস্ত তান্ত্রিকদের কে ধ্বংস করে দিন, এবং তাদেরকেও যারা এই তান্ত্রিকদের কাছে যায়। আল্লাহুম্মা আমীন।

⭕এগুলো কীভাবে কাজ করে⁉️

::জাদুকর বা কবিরাজ শয়তানের সাহায্য নিয়ে মানুষের নাম লিখে বা তার ছবি কল্পনা করে একটি পুতুলে তার প্রতিচ্ছবি তৈরি করে।
::অতঃপর সেই পুতুলে গীট দিয়ে, কালি বা রক্ত দিয়ে কিছু লিখতে থাকে, এবং সেই পুতুলের উপর বিভিন্ন জাদুর মন্ত্র পাঠ করে ওপুতুলগুলেতে ফুঁ দেয়।

:: তারপর কাপড়ে মোড়ানো অবস্থায় এই সমস্ত পুতুলগুলো,নির্জন স্থানে মাটিচাপা, ডাস্টবিন, নর্দমা বা গাছতলায় ফেলে রাখে যাতে মানুষের চোখে না পড়ে।
::এই মাধ্যম ব্যবহার করে মানুষের জীবনে রোগ, দাম্পত্য কলহ, সন্তানহীনতা, মানসিক ভারসাম্যহীনতা, অশান্তি, চাকরির সমস্যা, আত্মহত্যার প্রবণতা ইত্যাদি সৃষ্টি করে।

📖 রাসূল ﷺ কী বলেছেন এই ব্যাপারে⁉️
مَنْ عَقَدَ عُقْدَةً ثُمَّ نَفَثَ فِيهَا فَقَدْ سَحَرَ، وَمَنْ سَحَرَ فَقَدْ أَشْرَكَ، وَمَنْ تَعَلَّقَ شَيْئًا وُكِلَ إِلَيْهِ
📚 সূত্র: সুনান আবু দাউদ, হাদিস: ৩৯৩০ (সহীহ)
“যে ব্যক্তি গীট বেঁধে তাতে ফুঁ দেয়, সে জাদু করল; আর যে জাদু করল, সে শিরকে লিপ্ত হলো। আর যে কোনো কিছুর উপর নির্ভর করে, আল্লাহ তাকে সেই কিছুর উপরই ছেড়ে দেন।”

হাদিসের ব্যাখ্যা:
এখানে যে "গাঁট বেঁধে তাতে ফুঁ দেয়" বলা হয়েছে — এটি একেবারে ঐ জিনিসকেই বোঝায় যা ছবিতে দেখা যাচ্ছে। কাপড় বা সুতা দিয়ে গাঁট বেঁধে, তাতে কালো লেখা বা কালি দিয়ে কিছু লিখে, ফুঁ দেয়া — এই জিনিসগুলো কালো জাদুর মূল পদ্ধতি।
রাসূল ﷺ বলেন, এটা জাদু এবং জাদু হলো শিরক। কারণ এতে মানুষ আল্লাহর পরিবর্তে শয়তানের সাহায্য চায়। আর যে কেউ কোনো বস্তুর উপর নির্ভর করে, আল্লাহ তাকে সেই জিনিসের উপর ছেড়ে দেন — অর্থাৎ সে আর আল্লাহর সাহায্য পায় না।

---

⚠️ কী উদ্দেশ্যে এই জাদু করা হয়?
১.বিচ্ছেদ ঘটানোর জাদু: স্বামী-স্ত্রী, মা-বাবা বা পরিবারের মধ্যে মনোমালিন্য ঘটাতে।
২.অসুস্থ বানানোর যাদু: চিকিৎসায় ফল না আসা, রিপোর্টে কিছু ধরা না পড়া, অর্থাৎ দীর্ঘমেয়াদী অসুস্থতা।
৩.মানসিক কষ্ট বশ করার জাদু: কাউকে বশ করা, তার চিন্তা নিয়ন্ত্রণ করা।
৪. সন্তান না হওয়া বা গর্ভপাত: মহিলাদের ওপর বিশেষভাবে প্রভাব ফেলতে।
৫, মেরে ফেলার জাদু। এর মাধ্যমে যে কোন মানুষকে খুব সহজেই মেরে ফেলা যায়।

📌রুকইয়াহ ফলো করুন।
🔹 সূরা ফালাক ১১বার।
🔹 সূরা নাস ১১বার।
🔹 সূরা বাকারা ১০২ আয়াত,৩বার করে।
🔹 সূরা ইউনুস ৮১-৮২ আয়াত,৫বার করে।
🔹 সূরা আরাফ ১১৭-১১৯ আয়াত,৫বার করে।
🔹 সূরা ত্বাহা ৬৮-৬৯ আয়াত,৭ বার করে।
🔹 আয়াতুল কুরসী (বাকারা ২৫৫আয়াত) ৩ বার।

এই আয়াতগুলো পড়ে রুকইয়া করে, পানি বা তেল বা লবণের উপর ফুঁ দিয়ে তা ব্যবহার করলে ইনশাআল্লাহ জাদুর প্রভাব ধীরে ধীরে কেটে যায়।

🧼 করণীয় (যদি এমন কিছু পাওয়া যায়):
১. নিজেরা খুলবেন না, স্পর্শও করবেন না।
২. অভিজ্ঞ রাকির মাধ্যমে রুকইয়াহ করে, ধ্বংস করুন।
৩. রুকইয়াহর পানি ছিটিয়ে আগুনে পুড়িয়ে দিন বা গর্তে পুঁতে পচিয়ে ফেলুন।
৪. তওবা করুন, পাঁচ ওয়াক্ত সালাত পড়ুন, যিকিরে থাকুন।
৫. যে বা যারা এসব কাজ করেছে তাদের বিরুদ্ধে আল্লাহর কাছে অভিশাপ করুন।

দ্রষ্টব্য।
পুতুলে লিখা, কাপড়ে মোড়ানো,গীট দিয়ে ফুঁ দেয়া, বিষয়গুলো,রাসূল ﷺ এর বর্ণনা অনুযায়ী, জাদু- বাস্তবায়নের একটি মাধ্যম। একে কোনোভাবেই খেলা বা তুচ্ছ ভাবা যাবে না। এটা সরাসরি শয়তানের ফাঁদ এবং নিজের আখেরাত ধ্বংসের এক অপচেষ্টা। নিজে বাঁচুন, পরিবারকে রক্ষা করুন, ইসলামি চিকিৎসা পদ্ধতিকে
রুকইয়াহ,কে আঁকড়ে ধরুন।

📞 আমাদের রুকইয়া সেন্টার:
Holi Healing Ruqyah & Hijama Center
🏠 House 12, Road 11, Nikunja-2, Khilkhet, Dhaka-1229
📞 যোগাযোগ: 01928104339
✍️Raqi Ibn Foyez
ভিডিওটি সংগৃহীত।

আহ্ ভাইজান! শেষ পর্যন্ত চির বিদায় নিলেন । আল্লাহ তাআলা মাগফেরাত করুন, ছেড়ে যাওয়া পরিবার-পরিজনকে সবরে জামিল দান করুন এ...
17/07/2025

আহ্ ভাইজান! শেষ পর্যন্ত চির বিদায় নিলেন । আল্লাহ তাআলা মাগফেরাত করুন, ছেড়ে যাওয়া পরিবার-পরিজনকে সবরে জামিল দান করুন এবং তাদের কাফালতের ব্যবস্থা করুন।

17/07/2025

⚠️কেস স্টাডি: সরকারি কর্মকর্তার রহস্যময় অসুস্থতা ও রুকইয়াহর মাধ্যমে মুক্তি❗

তিনি একজন সম্মানিত সরকারি কর্মকর্তা। বহু বছর ধরে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করছেন। হঠাৎ করে শুরু হয় এক অজানা শারীরিক ও মানসিক দুর্বলতা। প্রথম দিকে ক্লান্তি মাথা ভার লাগা বুক ধড়ফড় শরীরে ভারি কিছু গেঁথে থাকার অনুভূতি এবং রাতে দম বন্ধ হয়ে আসা ইত্যাদি উপসর্গ দেখা দেয়। ঘুমে ব্যাঘাত ঘটে এবং ভয়ংকর সব স্বপ্ন তাঁর নিত্যসঙ্গী হয়ে ওঠে।

এরপর শুরু হয় চিকিৎসার ধাপ। একে একে ঢাকার সেরা সেরা ডাক্তারদের কাছে যাওয়া হয়। পরীক্ষা নিরীক্ষা করা হয় সিটি স্ক্যান এমআরআই থেকে শুরু করে সবকিছুই। কোথাও কোনো রোগ ধরা পড়ে না। এরপর তাঁকে নেওয়া হয় দেশে নামকরা বিভিন্ন কবিরাজদের কাছে। কেউ বলেন বাতাস লেগেছে কেউ বলেন জিনের সমস্যা কেউ বলেন শত্রুর যাদু। শুরু হয় তাবিজ কবচ ঝাড়ফুঁক নদীতে গোসল আগুনে ধোঁয়া সহ নানা কিছু। অনেক টাকা খরচ হয় কিন্তু অবস্থার কোনো পরিবর্তন আসে না।

অবশেষে শরীর এতটাই ভেঙে পড়ে যে তাঁকে ঢাকার একটি প্রাইভেট হাসপাতালে আইসিইউতে ভর্তি করতে হয়। কিন্তু সেখানেও চিকিৎসকরা স্পষ্ট করে কিছু বলতে পারেননি। একপর্যায়ে সিএমএস এর একজন চিকিৎসক যিনি নিজেই আমাদের রোগী ছিলেন আলহামদুলিল্লাহ সুস্থ হয়েছেন তিনি আমাদের সেন্টারের কথা পরামর্শ দেন।

সম্মানিত ডাক্তার সাহেবের পরামর্শ অনুযায়ী ঐ কর্মকর্তা আমাদের সেন্টারে আসেন।

আমরা প্রথমেই রুকইয়াহ ডায়াগনোসিস সেশন নেই। শুরুতেই তাঁর শরীরে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া দেখা যায়। শরীর কাঁপতে থাকে গলা আটকে যায় হঠাৎ কান্না শুরু হয়। এতে বোঝা যায় যে এটি সাধারণ কোনো শারীরিক সমস্যা নয় বরং গভীর যাদু জিন ও পূর্বে করা কবিরাজি চিকিৎসার প্রতিক্রিয়ার সম্মিলিত ফল।

এরপর ধাপে ধাপে শুরু হয় কুরআন হাদীসভিত্তিক চিকিৎসা। সব তাবিজ ধ্বংস করে ফেলা হয়। নির্দিষ্ট আয়াত দিয়ে রুকইয়াহ পড়া হয়। তেল ও পানি ব্যবহার করা হয়। কিছুদিন পরে হিজামা করা হয় নির্দিষ্ট পয়েন্টে।

আলহামদুলিল্লাহ দ্রুত সে সুস্থ হয়ে যায়। তাঁর চোখে প্রশান্তি ফিরে আসে ঘুম স্বাভাবিক হয় মন শান্ত হয় এবং তিনি নিজেই জানান যে তিনি আবার আগের মত স্বাভাবিক জীবন ফিরে পেয়েছেন।

এই ঘটনা আমাদের একটি বড় শিক্ষা দেয় যে অনেক সময় মানুষের কষ্টের আসল কারণ রিপোর্টে ধরা পড়ে না। ডাক্তার বা কবিরাজও ধরতে পারে না। শয়তানি যাদু ও জিনের আঘাত মানুষকে এমন জায়গায় ফেলে দেয় যেখান থেকে ফিরে আসা অসম্ভব মনে হয়। কিন্তু আল্লাহর কাছে সঠিকভাবে দোয়া এবং সঠিক পদ্ধতিতে চিকিৎসা গ্রহণ করলে আল্লাহর ইচ্ছায় সুস্থ হওয়া সম্ভব।

আপনিও যদি এমন সমস্যায় থাকেন, আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন ইনশাআল্লাহ।

Holy Healing Ruqyah & Hijama Center
ঠিকানা: হাউজ ১২, রোড ১১, নিকুঞ্জ ২, খিলক্ষেত, ঢাকা ১২২৯
মোবাইল:01928104339
✍️Raqi Ibn Foyez

17/07/2025

রুকইয়াহ চিকিৎসা কী❓

রুকইয়াহ হলো একটি ইসলামিক চিকিৎসা পদ্ধতি।
অথবা রোগ মুক্তির জন্য আল্লাহ তায়ালার কাছে দোয়া করা। এই পদ্ধতি আমাদের প্রিয় নাবী (সাঃ) নিজে অনুসরণ করেছেন এবং আমাদেরকেও এই পদ্ধতি অনুসরণ করার প্রতি উদ্বুদ্ধ করেছেন। এই চিকিৎসা শুধুমাত্র আমাদের নাবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম করেছেন এমনটিই নয়,বরংচ পূর্ববর্তী অনেক আম্বিয়া কেরাম আলাইহিমুস সালাম এই চিকিৎসা গ্রহণ করেছেন।

কি কি সমস্যার জন্য রুকইয়া চিকিৎসা গ্রহণ
করা হয়❓

শারীরিক, মানসিক সব ধরনের সমস্যার জন্যই রুকইয়াহ চিকিৎসা গ্রহণ করা হয়। তবে আমরা প্যারানরমাল (জিন যাদু কেন্দ্রিক) সমস্যার ক্ষেত্রে রুকইয়াহ চিকিৎসাকে অধিক পরিমাণে প্রাধান্য দিয়ে থাকি।কারণ রুকইয়াহ চিকিৎসা ব্যতীত প্যারানরমাল
(জিন যাদু কেন্দ্রিক) সমস্যার সমাধান অসম্ভব।

এসব ক্ষেত্রে রুকইয়াহ চিকিৎসার কার্যকারীতা অতুলনীয় আলহামদুলিল্লাহ,তাই বর্তমান সময়ে সর্ব-মহলে রুকইয়াহ চিকিৎসা গ্রহণযোগ্যতা।
প্রকাশ করার মতো আলহামদুলিল্লাহ

রুকইয়া চিকিৎসা কিভাবে করে❓
সাধারণত একজন রোগী তার সমস্যাগুলো
রাক্বীর (যিনি রুকইয়াহর মাধ্যমে চিকিৎসা করেন) শরণাপন্ন হয়;অতঃপর রাক্বী ( রুকইয়াহ চিকিৎসক) উপযুক্ত পদ্ধতি অনুসরণ করে রোগীর সমস্যা অনুযায়ী
কুরআনের আয়াত ও হাদিসে বর্ণিত দোয়া এবং জায়েজ দোয়ার মাধ্যমে চিকিৎসা করে থাকেন। তবে রোগীর সমস্যার পরিবর্তনের কারণে চিকিৎসার প্রয়োগ পদ্ধতির মাঝেও পরিবর্তন হতে পারে। ফলে রোগী দ্রুত সুস্থতার দিকে অগ্রসর হয় আলহামদুলিল্লাহ।

অবশেষে রাক্বী (রুকইয়া চিকিৎসক) সমস্যা অনুযায়ী উত্তম করনীয় সম্পর্কে পরামর্শ ও গাইডলাইন দিয়ে দিবেন ইনশাআল্লাহ।যা পালন করার মাধ্যমে খুব দ্রুতই সুস্থতার পথে অগ্রসর হতে পারবেন ইনশাআল্লাহ।

পাশাপাশি আরো দ্রুত অসুস্থতা থেকে সুস্থ হবার জন্য সাপ্লিমেন্টও প্রয়োজন হতে পারে।
রুকইয়াহ করা তৈল, কালিজিরা-মধু , ভেষজ,
কষ্টাস। পড়া পানি, জুস ইত্যাদি প্রয়োজন অনুযায়ী আরো অনেক কিছুই হতে পারে।

রুকইয়াহ চিকিৎসা গ্রহণ করুন, সুস্থতার ছায়া তলে জীবন গড়ুন! তবে মনে রাখতে হবে জটিল সমস্যার ক্ষেত্রে ধৈর্যের কোন বিকল্প নেই। তাই জটিল সমস্যা সমাধানের জন্য ধৈর্যের সাথে দীর্ঘদিন পর্যন্ত রুকইয়াহ চিকিৎসা অব্যাহত রাখবেন। সুস্থতা আপনার কাছে আসবেই ইনশাআল্লাহ।

''শরীয়ত সম্মত চিকিৎসা ব্যবস্থা'' রুকইয়াহ বিষয়ে বিস্তারিত জানতে কমেন্ট করতে পারেন ইনশাআল্লাহ।

Raqi Ibn Foyez

Address


Telephone

+8801928104339

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Raqi Ibn Foyez posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Raqi Ibn Foyez:

Shortcuts

  • Address
  • Telephone
  • Alerts
  • Contact The Practice
  • Claim ownership or report listing
  • Want your practice to be the top-listed Clinic?

Share