Dr.Afrid Jahan

Dr.Afrid Jahan Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Dr.Afrid Jahan, Doctor, Lifecare Diagnosic centre, Shewrapara, Dhaka.

এমবিবিএস ডিএমিউ(আল্ট্রাসাউন্ড)
বিসিএস(স্বাস্থ্য),পিজিটি(চর্ম যৌন)
জেনারেল ফিজিশিয়ান
গাইনী ও চর্মরোগে অভিজ্ঞ
দাউদ,একজিমা,স্ক্যাবিস,এলার্জি,সোরিয়াসিস সহ বিভিন্ন চর্মরোগ ও চুলপড়ার আধুনিক পিআরপি চিকিৎসা,লেজার চিকিৎসা ও গাইনি ও স্ত্রীরোগের চিকিৎসা দেওয়া হয়। General Physician Aesthetic Physician
Experienced in Dermatology And Gynecology
With Adorne Laser Care,Mirpur-6,Dhaka.
& MediLad Diagnostic centre,Akhaura,Brahmanbaria.

26/08/2025

আপনারা কি জানেন yellow peel কেন এতো উপকারি এবং কেন Yellow Peel অ্যাকনে কমাতে সাহায্য করে?

1. তেল নিয়ন্ত্রণ
এর মধ্যে থাকা Salicylic Acid ত্বকের গভীরে গিয়ে অতিরিক্ত সিবাম (তেল) কমায়।
সিবাম কমে গেলে পোর বন্ধ হয়ে ব্রণ হওয়ার ঝুঁকি কমে।

2. অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল অ্যাকশন
কিছু ফর্মুলায় অ্যান্টিসেপটিক উপাদান থাকে, যা ব্রণ সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়া (P. acnes) দমন করে।

3. এক্সফোলিয়েশন
মৃত কোষ সরিয়ে পোর পরিষ্কার করে, যাতে ব্ল্যাকহেডস ও হোয়াইটহেডস তৈরি না হয়।

4. ইনফ্লেমেশন কমানো
Retinoic Acid এবং Kojic Acid ত্বকের প্রদাহ কমায়, ফলে লালচে ও ফুলে থাকা অ্যাকনে দ্রুত শান্ত হয়।

5. দাগ হালকা করা
অ্যাকনে সেরে গেলে যে পোস্ট-ইনফ্লেমেটরি হাইপারপিগমেন্টেশন হয়, Yellow Peel তা দ্রুত হালকা করে।

📌 মনে রাখবেন:

সক্রিয় ও গুরুতর অ্যাকনের ক্ষেত্রে ডাক্তার পরামর্শ ছাড়া পিল করা উচিত নয়।

সাধারণত ২–৪ সেশন পরেই অ্যাকনে নিয়ন্ত্রণ ও দাগ হালকা হওয়া বোঝা যায়।

21/08/2025

আজকে বলবো চুলের জীবন চক্র (Hair Growth Cycle) নিয়ে কথা !
চুল কি শুধু অযত্নের কারণেই ধরে যায়? নাকি এর পিছে অন্য কারণ ও আছে? 🤔
চলুন দেখে নেই এক নজরে -

1. অ্যানাজেন (Anagen / বৃদ্ধির ধাপ)

সময়কাল: ২–৭ বছর (গড়ে ৩–৫ বছর)।
চুলের ফোলিকল সক্রিয়ভাবে নতুন কোষ তৈরি করে এবং চুল লম্বা হয়।
মাথার প্রায় ৮৫–90% চুল এই ধাপে থাকে।

2. ক্যাটাজেন বা ট্রানজিশন (Catagen / Transitional Phase)

সময়কাল: ২–৩ সপ্তাহ।
চুলের বৃদ্ধি থেমে গিয়ে গোড়া ছোট হয় এবং রক্ত সরবরাহ বন্ধ হয়।
মাত্র ১–২% চুল এই ধাপে থাকে।

3. টেলোজেন (Telogen / বিশ্রামের ধাপ)

সময়কাল: ৩–৪ মাস।
চুল বিশ্রামে থাকে, এরপর ঝরে পড়ে এবং নতুন চুলের জন্য জায়গা হয়।
১০–15% চুল এই ধাপে থাকে।

তবে চুল পড়ার পেছনে অযত্নেরো হাত আছে !

চুল পড়ার প্রধান কারণ-

1. জেনেটিক (Androgenetic Alopecia)
হরমোন DHT (Dihydrotestosterone) ফোলিকল ছোট করে চুলকে পাতলা ও দুর্বল করে দেয়।
সাধারণত Male Pattern Baldness বা Female Pattern Hair Loss হয়।

2. স্ট্রেস (Physical / Emotional Stress)

স্ট্রেস অনেক চুলকে হঠাৎ করে টেলোজেন পর্যায়ে পাঠিয়ে দেয় (Telogen Effluvium)।
বড় অসুস্থতা, অপারেশন, দুর্ঘটনা বা মানসিক চাপ এর সাধারণ কারণ।

3. পুষ্টির ঘাটতি (Nutritional Deficiency)

প্রোটিন, আয়রন, ভিটামিন D, জিঙ্ক, বায়োটিন কম থাকলে চুল দুর্বল হয়।
অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস বা অতিরিক্ত ডায়েটিংও কারণ হতে পারে।

4. ফাঙ্গাল ইনফেকশন (Fungal Infection / Scalp Ringworm)

সাধারণত টিনিয়া ক্যাপিটিস (Tinea Capitis) নামের ফাঙ্গাস মাথার ত্বক আক্রান্ত করে।
উপসর্গ: মাথার ত্বকে খুশকি-জাতীয় খোসা, চুল ভেঙে যাওয়া, চুলকানি, লালচে দাগ, এমনকি ছোট ছোট টাকের দাগ।
সংক্রামক — সরাসরি সংস্পর্শ বা চিরুনি, তোয়ালে, হেলমেট শেয়ার করলে ছড়ায়।

সময়মতো চিকিৎসা না করলে আক্রান্ত স্থানের ফোলিকল ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে চুল স্থায়ীভাবে পড়ে যেতে পারে।
এছাড়াও রুক্ষ চুল ও চুল পড়ে যাওয়ার পেছনে বিভিন্ন কারণ লক্ষনীয়। চুল নিয়ে আবার কথা হবে।
তত দিন নিজের খেয়াল রাখুন ও অন্য কেও খেয়াল রাখতে বলুন। 😊

1. ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিপিগমেন্টেশন ও দাগ হালকা করে, ফলে ত্বক আরও ফর্সা ও গ্লোইং দেখায়।2. মেলাসমা ও সান ড্যামেজ কমানোস...
09/08/2025

1. ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি

পিগমেন্টেশন ও দাগ হালকা করে, ফলে ত্বক আরও ফর্সা ও গ্লোইং দেখায়।

2. মেলাসমা ও সান ড্যামেজ কমানো

সূর্যের কারণে হওয়া দাগ, ট্যান, এবং হাইপারপিগমেন্টেশন হালকা করে।

3. ব্রণ ও ব্রণের দাগ হ্রাস

অ্যাকনে-সৃষ্ট দাগ মুছে দেয় এবং নতুন ব্রণ হওয়া কমায়।

4. ফাইন লাইন ও বলিরেখা কমানো

কোলাজেন উৎপাদন বাড়িয়ে ত্বক টানটান করে ও বয়সের ছাপ কমায়।

5. ত্বকের টেক্সচার উন্নত করা

মৃত কোষ তুলে মসৃণ ও নরম ত্বক তৈরি করে।

6. ত্বকের রঙ সমান করা

ফেসে যেসব জায়গা গাঢ় হয়ে গেছে সেগুলো হালকা করে সমান টোন তৈরি করে।

7. দ্রুত ফলাফল

১-২ সেশন পরেই দৃশ্যমান উন্নতি দেখা যায়, যদিও সম্পূর্ণ ফলের জন্য কয়েকটি সেশন দরকার।

Yellow Peel কীভাবে কাজ করে?এটি মূলত একটি মাল্টি-লেয়ার কেমিক্যাল পিল, যেখানে একসাথে কয়েকটি অ্যাসিড ও ভিটামিন মিলে ত্বকের...
09/08/2025

Yellow Peel কীভাবে কাজ করে?

এটি মূলত একটি মাল্টি-লেয়ার কেমিক্যাল পিল, যেখানে একসাথে কয়েকটি অ্যাসিড ও ভিটামিন মিলে ত্বকের উপরে এবং গভীরে কাজ করে।

1. এক্সফোলিয়েশন (Exfoliation) – উপরিভাগে কাজ

Salicylic Acid এবং অন্যান্য এক্সফোলিয়েটিং উপাদান ত্বকের উপরিভাগের মৃত কোষ ভেঙে ফেলে।

এর ফলে নতুন ও তরতাজা কোষ বেরিয়ে আসে এবং ত্বক মসৃণ হয়।

2. মেলানিন রেগুলেশন – গভীরে পিগমেন্টেশন কমানো

Kojic Acid ও Vitamin C মেলানিন তৈরির এনজাইম (Tyrosinase) ব্লক করে।

এতে অতিরিক্ত রঙের জমাট (যেমন মেলাসমা বা সান ট্যান) ধীরে ধীরে হালকা হয়।

3. সেল রিজেনারেশন – নতুন কোষ তৈরির গতি বাড়ানো

Retinoic Acid ত্বকের কোষের টার্নওভার বাড়ায় (পুরনো কোষ ঝরে পড়ে, নতুন কোষ তৈরি হয়)।

এতে ত্বক সতেজ ও উজ্জ্বল হয় এবং সূক্ষ্ম দাগ কমে।

4. কোলাজেন স্টিমুলেশন – ত্বক টানটান ও ইলাস্টিক করা

Retinoic Acid ও Vitamin C ডার্মিস লেয়ারে কোলাজেন ও ইলাস্টিন উৎপাদন বাড়ায়।

এতে বলিরেখা হ্রাস ও ত্বকের টেক্সচার উন্নত হয়।

5. অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট প্রোটেকশন – কোষ রক্ষা করা

Vitamin C শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে, যা সূর্যের UV রশ্মি ও দূষণজনিত ক্ষতি কমায়।

➡️ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা যেমন ব্রণ, ব্রণের দাগ, মেসতা,ডার্ক স্পট, সানড্যামেজ, পিগমেন্টেশন, এবং বয়সজনিত রিংকেল, ত্বকের আনই...
08/08/2025

➡️ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা যেমন ব্রণ, ব্রণের দাগ, মেসতা,ডার্ক স্পট, সানড্যামেজ, পিগমেন্টেশন, এবং বয়সজনিত রিংকেল, ত্বকের আনইভেন টোন সমস্যায় ভুগছেন!?
এর পরিত্রাণ এর উপায় 'ইয়োলো পিল (yellow peel)⬅️

ইয়োলো পিল করানোর আগে ভালো ভাবে জেনে নিন এই সম্পর্কে। একজন বিশ্বস্ত চিকিৎসক এর থেকে ইয়োলো পিল করিয়ে নিতে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন।

1. ইয়েলো পিল কী?

এটি একটি আধুনিক কেমিক্যাল পিলিং ট্রিটমেন্ট, যা ত্বকের গভীরে কাজ করে।

প্রধান উপাদান: স্যালিসাইলিক অ্যাসিড, টিএসও (টাইক্লোরোঅ্যাসিটিক অ্যাসিড), এবং অন্যান্য শক্তিশালী উপাদান।

এটি ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা যেমন ব্রণ, ব্রণের দাগ মেসতা,ডার্ক স্পট, সানড্যামেজ, পিগমেন্টেশন, এবং বয়সজনিত রিংকেল, ত্বকের আনইভেন টোন কমাতে সাহায্য করে এবং ত্বককে উজ্জ্বল এবং মসৃণ করে তোলে।

2. ইয়েলো পিল কেন করা হয়?

ব্রণ, পিগমেন্টেশন, ডার্ক স্পট এবং ত্বকের অমসৃণতা ও বয়সজনিত রিঙ্কেলস দূর করতে।

সানড্যামেজ এবং অতিরিক্ত তেল নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।

3. ইয়েলো পিল কীভাবে কাজ করে?

কেমিক্যাল সলিউশন প্রয়োগের মাধ্যমে ত্বকের মৃত কোষ আলগা করে এবং নতুন ত্বক তৈরির প্রক্রিয়া শুরু হয়।

এটি ত্বকের টেক্সচার এবং টোন উন্নত করে, ফলে ত্বক উজ্জ্বল ও মসৃণ হয়।

4. ইয়েলো পিলের সাইড এফেক্ট কী?

সাধারণ সাইড এফেক্ট: সাময়িক লালভাব, শুষ্কতা, বা ত্বকের খোসা ওঠা, যা ৩-৪ দিনের মধ্যে চলে যায়।

কিছু রোগী ত্বকে আরও সেনসিটিভ অনুভব করতে পারে এবং তবে সঠিকভাবে পরবর্তী ত্বকের যত্ন করলে, সূর্যের আলো থেকে কিছুদিন দূরে থাকলে এবং ত্বককে মশ্চেরাইজিং করলে অল্প কিছুদিনের মধ্যেই এই সমস্ত সমস্যা দূর হয়ে যায় এবং ত্বক ভিতর থেকে প্রাকৃতিকভাবে উজ্জল ও মসৃণ হয়ে ওঠে।

5. ইয়েলো পিল ট্রিটমেন্টে কয়টি সেশন প্রয়োজন?

সাধারণত একটি সেশনেই ফলাফল পাওয়া যায়, তবে ত্বকের অবস্থা অনুযায়ী একাধিক সেশন প্রয়োজন হতে পারে।

একাধিক সেশন প্রয়োজন হয় বিশেষত যদি ত্বকে গুরুতর ব্রণ বা পিগমেন্টেশন সমস্যা থাকে।

➡️ট্রিটমেন্ট পেতে যোগাযোগ করুন আমাদের ফেইসবুক পেইজে
অথবা-
হোওয়াটস্যাপ করুন : ০১৯৬২৪৮৮৩৪৫⬅️

07/08/2025
PCOS (Polycystic O***y Syndrome) হল একটি সাধারণ হরমোনাল ডিসঅর্ডার যা প্রজননক্ষম মহিলাদের হয়ে থাকে। এটি মহিলাদের মাসিক চক...
07/08/2025

PCOS (Polycystic O***y Syndrome) হল একটি সাধারণ হরমোনাল ডিসঅর্ডার যা প্রজননক্ষম মহিলাদের হয়ে থাকে। এটি মহিলাদের মাসিক চক্রে এবং ডিম্বাশয়ে প্রভাব ফেলে। PCOS-এ, ডিম্বাশয়ে অনেক ছোট সিস্ট (cysts) তৈরি হয়, এবং এতে হরমোনের ব্যালান্সে অস্বাভাবিকতা ঘটে। এই অবস্থা মহিলাদের প্রজননক্ষমতা, মাসিক চক্র, এবং অন্যান্য শারীরিক সমস্যায় প্রভাব ফেলতে পারে।

PCOS-এর কারণ:

PCOS-এর সঠিক কারণ এখনও পুরোপুরি জানা না গেলেও, কিছু প্রভাবক ফ্যাক্টর রয়েছে:

1. হরমোনাল ইমব্যালান্স:

উচ্চ মাত্রার অ্যান্ড্রোজেন (পুরুষ হরমোন) তৈরি হওয়া।

ইনসুলিন রেজিস্টেন্স যা শরীরের গ্লুকোজের রিসেপশনকে বাধাগ্রস্ত করে, ফলে ইনসুলিনের মাত্রা বাড়ে।

2. জেনেটিক ফ্যাক্টর:

অনেক সময় পরিবারে কেউ যদি PCOS থাকে, তাহলে অন্য সদস্যদেরও হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

PCOS-এর লক্ষণসমূহ-

PCOS-এর কিছু সাধারণ লক্ষণ:

1. মাসিক চক্রের অনিয়ম: অনেক সময় মাসিক কম অথবা বিলম্বিত হয়।

2. অতিরিক্ত লোম: মুখ, বুকে বা পিঠে অতিরিক্ত লোম বৃদ্ধি পেতে পারে।

3. একটি বা একাধিক সিস্ট (cysts): ডিম্বাশয়ে ছোট সিস্ট তৈরি হতে পারে, যা আল্ট্রাসোনোগ্রাফি দ্বারা ধরা পড়ে।

4. অতিরিক্ত তেল বা ব্রণ: অতিরিক্ত তৈলাক্ত ত্বক এবং ব্রণ হতে পারে।

5. মাথার চুল পড়া: মাথার চুল পাতলা হয়ে আসতে পারে।

6. ওজন বৃদ্ধি: PCOS রোগীরা কিছু ক্ষেত্রে অতিরিক্ত ওজন বৃদ্ধি পেতে পারেন, বিশেষত পেটের আশপাশে।

PCOS-এর চিকিৎসা-

PCOS-এর চিকিৎসা ব্যক্তির লক্ষণ এবং অবস্থা অনুসারে পরিবর্তিত হতে পারে:

1. মাসিক চক্র নিয়ন্ত্রণ: কিছু মহিলার জন্য পিল (oral contraceptives) দেওয়া হয়, যা মাসিক চক্র নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।

2. অতিরিক্ত লোম কমানো: লেজার চিকিৎসা বা ঔষধ দিয়ে অতিরিক্ত লোম কমানো যেতে পারে।

3. ইনসুলিন সেনসিটাইজার: মেটফর্মিন মতো ঔষধ ইনসুলিন রেজিস্টেন্স কমাতে সাহায্য করে।

4. অন্যান্য হরমোন নিয়ন্ত্রণ :
PCOS এর রোগীদের বিভিন্ন হরমোনের ইমব্যালেন্স হয় বিধায় হরমোনের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করা খুবই জরুরি। এজন্য বিভিন্ন হরমোনের পরিমাণ দেখে সে অনুযায়ী হরমোন গ্রহণ করতে হতে পারে।

5.ওজন নিয়ন্ত্রণ: সঠিক ডায়েট এবং নিয়মিত ব্যায়াম ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে।

6.প্রজনন চিকিৎসা: যেসব মহিলার সন্তান জন্মের সমস্যা হয়, তাদের জন্য প্রজনন চিকিৎসার (যেমন IVF) বিকল্প থাকতে পারে।

ইনভেস্টিগেশন বা পরীক্ষা :
রক্ত,ব্লাড সুগার, বিভিন্ন হরমোন লেভেল,আল্টাসোনোগ্রাম ইত্যাদি পরীক্ষাসমূহ PCOS নির্নয়ের জন্য করা হয়ে থাকে।

জীবনযাপন:

১.সুস্থ জীবনযাত্রা: পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমানো, পুষ্টিকর খাদ্য গ্রহণ, এবং ব্যায়াম করার মাধ্যমে PCOS-এর উপসর্গ হালকা করা সম্ভব।

২.মানসিক স্বাস্থ্যের যত্ন: PCOS সম্পর্কিত মানসিক চাপ, যেমন উদ্বেগ বা ডিপ্রেশন, এড়াতে মানসিক স্বাস্থ্য খেয়াল রাখা উচিত।

PCOS একটি দীর্ঘমেয়াদী অবস্থার জন্য রোগীদের নিয়মিত চিকিৎসা নেওয়া উচিত, এবং তাদের স্বাস্থ্য মনিটর করা উচিত।

🦅বাস্তবে ভ্যাম্পায়ার : পর্ব-৪ ভ্যাম্পায়ারদের কিছু বৈশিষ্ট্য ব্যাখ্যা করার জন্য পোরফাইরিয়ার বেশ কিছু লক্ষণ উল্লেখযোগ্য।এম...
06/08/2025

🦅বাস্তবে ভ্যাম্পায়ার : পর্ব-৪

ভ্যাম্পায়ারদের কিছু বৈশিষ্ট্য ব্যাখ্যা করার জন্য পোরফাইরিয়ার বেশ কিছু লক্ষণ উল্লেখযোগ্য।এমন কিছু লক্ষন নিচে ব্যাখ্যা করা হল:

১.পোরফাইরিয়ায় আক্রান্ত কিছু মানুষের সূর্যালোকের সংস্পর্শে আসার পর ফোসকা এবং অন্যান্য ত্বকের লক্ষণ দেখা দেয়। এ কারণেই সাধারণত পোরফাইরিয়ার রোগীরা সূর্য অস্ত যাওয়ার পরে বাইরে বের হয়।এই ঘটনাটি ভ্যাম্পায়ারের সাথে পুরোপুরি মিলে যায়।ভ্যাম্পায়াররা রাতে সক্রিয় থাকে এবং সূর্য সহ্য করতে পারে না।

২.পোরফাইরিয়ার রোগীদের প্রস্রাব লাল রঙ হয়ে থাকে।ভ্যাম্পায়ারদেরও প্রস্রাবের রঙ লাল হয়ে থাকে বলে সবাই মনে করা হয়,তারা রক্ত খায় বলে তাদের প্রস্রাবের রঙ লাল।

৩.প্রোফাইরিয়ার রোগীদের ত্বক অনেক ভংগুর (fragile) হয়ে থাকে।সংক্রমণের ফলে হিম সংশ্লেষণের চাহিদা বৃদ্ধি পেতে পারে, যা সম্ভাব্যভাবে রোগের সূত্রপাত বৃদ্ধি করতে পারে। এটি ভ্যাম্পায়ারদের অন্যতম বৈশিষ্ট্য," ভ্যাম্পায়ার সুস্থ মানুষকে কামড় দিলে সুস্থ মানুষও ভ্যাম্পায়ার হয়ে যায়"- এটিকে ব্যাখ্যা করতে পারে। অনেক সময় এ রোগটি সুপ্ত অবস্থায় থাকে।যেহেতু এই রোগটি জিনগত একটি রোগ তাই,সে যদি তার কোন ভাইবোন বা এমন নিকটাত্মীয়, যার পোরফাইরিয়া আছে তার মাধ্যমে আঘাত প্রাপ্ত হয়(যেমন -কামড়,খামচি ইত্যাদি) তাহলে বিভিন্ন সংক্রমণ হতে পারে এবং পরবর্তীতে তার মধ্যেও পোরফাইরিয়ার বৈশিষ্ট্য প্রকাশ হতে পারে।এ বৈশিষ্ট্যের মাধ্যমেই মানুষের মনে এই ধারণা বদ্ধমূল হয় যে ভ্যাম্পায়ার কামড় দিলে সাধারণ মানুষও ভ্যাম্পায়ারে পরিনত হয়।

৪.পোরফাইরিয়ার রোগীদের মুখমন্ডল এর কিছু বিকৃতি থাকতে পারে।ফলে মুখের গঠনের পরিবর্তন হয়। বারবার পোরফাইরিয়া আক্রমণের ফলে মুখের আকৃতি বিকৃত হতে পারে এবং মাড়ির গঠন কমে যেতে পারে।ধারণা করা যেতে পারে এই ঘটনাটি ভ্যাম্পায়ারদের ফ্যাং(Fang) এর বৈশিষ্ট্য ব্যাখ্যা করতে পারে।

৫. পোরফাইরিয়ার রোগীদের মুখে অতিরিক্ত লোম থাকতে পারে যা তাদের একটি পশুর মত ভয়ার্ত চেহারার বৈশিষ্ট্য এনে দেয়।

৬.এছাড়াও পোরফাইরিয়ার রোগীদের বিভিন্ন মানসিক সমস্যা যেমন- দুশ্চিন্তা,হতাশা, হ্যালুসিনেশন ইত্যাদি থাকতে পারে যা ভ্যাম্পায়ারদের মাঝেও বিদ্যমান থাকে।

৭.রসুনে উচ্চ সালফার থাকার কারণে, রসুন তীব্র পোরফাইরিয়ায় আক্রান্ত ব্যক্তিদের মধ্যে আক্রমণের সূত্রপাত করতে পারে।এর মাধ্যমে ভ্যাম্পায়ারের রসুনের প্রতি ঘৃণা ব্যাখ্যা করা যেতে পারে।

➡️পরবর্তী পর্ব জানতে চোখ রাখুন .Afrid Jahan পেইজে।⬅️

✅আপনাদের জন্য .Afrid Jahan পেইজে রয়েছে অনলাইন কনসালটেন্সির সুযোগ।

https://www.facebook.com/share/p/16ngsss9nt/

পূর্ববর্তী পর্ব এর লিংক সমূহ -

পর্ব ৩:
https://www.facebook.com/share/p/1ReTvLzFuS/
পর্ব ২: https://www.facebook.com/share/p/1PfPnrnVxa/
পর্ব ১: https://www.facebook.com/share/p/16wsqQpHW9/

সূচনা পর্ব: https://www.facebook.com/share/p/16H7cgNGUJ/

📢 Geographic Tongue হলো জিহ্বার একটি বিনাইন (ক্ষতিকর নয়) ও অস্থায়ী অবস্থা, যেখানে জিহ্বার উপরে মানচিত্রের মতো অনিয়মিত লা...
05/08/2025

📢 Geographic Tongue হলো জিহ্বার একটি বিনাইন (ক্ষতিকর নয়) ও অস্থায়ী অবস্থা, যেখানে জিহ্বার উপরে মানচিত্রের মতো অনিয়মিত লাল ও সাদা প্যাচ তৈরি হয়। একে benign migratory glossitis ও বলা হয়।

👉লক্ষণসমূহ (Symptoms):

✅জিহ্বার উপরে লালচে, মসৃণ, এবং কিছুটা নিচু (Depressed) এলাকা তৈরি হয়।
✅সেই লাল অংশের চারপাশে সাদা বা হালকা ধূসর বর্ডার দেখা যায়।
✅এই প্যাচগুলো স্থান পরিবর্তন করতে পারে (আজ এক জায়গায়, কিছুদিন পর অন্য জায়গায়)।
✅কিছু ক্ষেত্রে জিহ্বায় জ্বালাপোড়া, অস্বস্তি বা হালকা ব্যথা হতে পারে, বিশেষ করে ঝাল, টক বা অতিরিক্ত গরম খাবার খাওয়ার পর।
✅বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই কোন ব্যথা বা সমস্যা থাকে না।

🔺কারণসমূহ (Causes):

এর নির্দিষ্ট কারণ এখনো স্পষ্ট নয়, তবে নিম্নোক্ত কারণগুলো জড়িত হতে পারে:

✅জেনেটিক ফ্যাক্টর (বংশগত কারণ)
✅হরমোনাল পরিবর্তন
✅স্ট্রেস বা মানসিক চাপ
✅ভিটামিন বি-এর ঘাটতি (বিশেষ করে B12)
✅অটোইমিউন ডিজঅর্ডার

◾সোরিয়াসিস (Psoriasis) - অনেক ক্ষেত্রে Geographic tongue সোরিয়াসিস রোগীদের মাঝে দেখা যায়।

❓কে বেশি আক্রান্ত হন (Risk factors):

✅যাদের পরিবারে এই সমস্যা আগে ছিল
✅মধ্যবয়সী ও তরুণদের মধ্যে বেশি দেখা যায়
✅মহিলাদের মধ্যে তুলনামূলকভাবে বেশি হতে পারে

💉চিকিৎসা (Treatment):

➡️ Geographic tongue সাধারণত কোনো চিকিৎসা ছাড়াই নিজে থেকে ভালো হয়ে যায়। কিন্তু যদি সহজে না সারে বা অস্বস্তি,জ্বালাপোড়া বা ব্যথা হয়, তখন কিছু চিকিৎসা প্রয়োজন হতে পারে।
🔶এসময় ঝাল ও টক জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলা উচিত।
🔶নিয়মিত জিহবা ও মুখ পরিষ্কার রাখা।

🔴জটিলতা (Complications):

Geographic tongue সাধারণত ক্ষতিকর নয় এবং ক্যান্সার বা বড় রোগে রূপ নেয় না। তবে এটি যদি দীর্ঘদিন ধরে থাকে তাহলে অবশ্যই অভিজ্ঞতা সম্পন্ন চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

🔸উপসংহার:

Geographic tongue ভয় পাওয়ার মতো কোনো রোগ নয়। এটি দেখতে অস্বাভাবিক মনে হলেও বেশিরভাগ সময়েই ব্যথাহীন ও নিরীহ। তবে যদি ব্যথা বা দীর্ঘদিন ধরে পরিবর্তন দেখা যায়, তাহলে ডেন্টিস্ট বা চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

Address

Lifecare Diagnosic Centre, Shewrapara
Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr.Afrid Jahan posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category