Angels Care Foundation

Angels Care Foundation Voluntary and non-profit making organization for the children having Intellectual and multiple disabilities as well as Autism

Angels Care Foundation (ACF) is a non-political, non-profitable, and non-governmental voluntary organization working in Dhaka. It is a welfare foundation for children with intellectual disabilities, Down syndrome, autism or other neurodevelopmental disabilities. It is duly registered with the Ministry of Social Welfare and the Ministry of Youth and Sports of Bangladesh. It was founded on October 2

8, 2009, in Dhaka, Bangladesh, by Farjana Faruq and Dr. Mushfequr Rahman. We have been offering a special support education system and behavioral interventions for the child through our special school, "Angels Care School for Special Needs Children," which was established on December 6, 2009. Our school offers a safe, friendly and stimulating environment in which children and young people are supported to learn, interact and have fun. We have a dedicated team of talented and inspirational staff who are committed to delivering the highest standards for every child at school.

আজ স্কুলে ছাত্র ছাত্রীরা অনেক আনন্দ নিয়ে ফল উৎসব করেছে
07/07/2025

আজ স্কুলে ছাত্র ছাত্রীরা অনেক আনন্দ নিয়ে ফল উৎসব করেছে

আজ স্কুলে সবাই মিলে ঈদুল আজহা পুনর্মিলনী উদযাপন । ১৮/০৬/২০২৫
18/06/2025

আজ স্কুলে সবাই মিলে ঈদুল আজহা পুনর্মিলনী উদযাপন । ১৮/০৬/২০২৫

এ মাসের ৫ তারিখ থেকে এনজেলস কেয়ার স্পেশাল স্কুলে অর্ধ বার্ষিক পরীক্ষা শুরু হয়েছে। সবাই পরীক্ষারথীদের জন্য দোয়া করবেন।
08/05/2025

এ মাসের ৫ তারিখ থেকে এনজেলস কেয়ার স্পেশাল স্কুলে অর্ধ বার্ষিক পরীক্ষা শুরু হয়েছে। সবাই পরীক্ষারথীদের জন্য দোয়া করবেন।

আজ স্কুলে ঈদ পুনর্মিলনীর কিছু আনন্দময় মুহূর্ত । ১৬/০৪/২০২৫
16/04/2025

আজ স্কুলে ঈদ পুনর্মিলনীর কিছু আনন্দময় মুহূর্ত । ১৬/০৪/২০২৫

স্কুলে চাঁদ রাতের অনুষ্ঠান। মেহেদী দেয়া । ১৫/০৪/২০২৫
16/04/2025

স্কুলে চাঁদ রাতের অনুষ্ঠান। মেহেদী দেয়া । ১৫/০৪/২০২৫

স্কুলে ডাউন্স সিন্ড্রোম দিবস উদযাপন
20/03/2025

স্কুলে ডাউন্স সিন্ড্রোম দিবস উদযাপন

06/03/2025

আজ সকাল ৮.৩০ মিনিটে এনজেলস কেয়ার স্পেশাল স্কুলের সিনিয়র শিক্ষক শায়েলা নাজ এর মা শাহানাজ বেগম ইন্তেকাল করেছেন। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। আল্লাহ তার সমস্ত দোষ ত্রুটি মাফ করে তাকে জান্নাতবাসী করুন। আমিন।

স্কুলে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উদযাপন
21/02/2025

স্কুলে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উদযাপন

স্কুলে ছাত্র - ছাত্রী , শিক্ষক, অভিভাবক সবাইকে নিয়ে ফাল্গুন এবং ভালোবাসা দিবস উদযাপন। ১৩/০২/২০২৫
15/02/2025

স্কুলে ছাত্র - ছাত্রী , শিক্ষক, অভিভাবক সবাইকে নিয়ে ফাল্গুন এবং ভালোবাসা দিবস উদযাপন। ১৩/০২/২০২৫

Celebration of the last school day (19th December, 2024) of this year and year ending party at On fire restaurant.
22/12/2024

Celebration of the last school day (19th December, 2024) of this year and year ending party at On fire restaurant.

Final exam result published followed by parents meeting on 17 th December, 2024
19/12/2024

Final exam result published followed by parents meeting on 17 th December, 2024

17/12/2024

পিকনিক-২০২৪
২০০৯ সালে এনজেলস কেয়ার ফাউন্ডেশন যাত্রা শুরু করার পর আমরা প্রতিবছরই নতুন জায়গায় স্কুলের সবাইকে নিয়ে পিকনিক করেছি। মাঝে ২০২০ এ করোনার কারণে বেশ কয়েক বছর স্কুলের পিকনিক হয় নাই। অনেকবছর পরে প্রায় ৪ বছর পর আবার আমরা ১৩ ডিসেম্বর একটা পিকনিক করলাম। ইতিমধ্যে বিগত কয়েক বছরে নতুন যারা ভর্তি হয়েছে তাদের অনুরোধ ছিল একটা পিকনিকের ব্যাপারে।

এ ধরণের বাচ্চা নিয়ে একটি পিকনিক আয়োজন করতে গেলে অনেক বিষয় লক্ষ্য রাখতে হয়। সবচেয়ে প্রথমে চিন্তা করতে হয় পিকনিক স্পট নিয়ে। স্পটের পরিবেশ, নিরাপত্তা, দূরত্ব, টয়লেট ইত্যাদি। প্রতিবার পিকনিকের আগে আমি আর রিনিতার বাবা স্পট ফাইনাল করার আগে নিজেরা গিয়ে স্পট দেখে সন্তুষ্ট হলে তারপর স্পট ফাইনাল করতাম। দেশের বর্তমান পরিস্থিতির কারণে ধারে কাছে কোথাও পিকনিকে যাবো ভেবেছিলাম। সে মোতাবেক পূর্বাচলে বেশ কয়েকটা স্পট দেখার পর হঠাৎ সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করে গাজীপুরের মাওনায় ফরহাদ ভাই ও ডালিয়া ভাবীর ফার্ম হাউসে যাবার সিদ্ধান্ত নেই। ওনারা অনেকবারই তাদের ওখানে আমাদের বাচ্চাদের নিয়ে যেতে বলেছিল। এবার সেখানে যাবার মনস্থির করেছিলাম প্রধান যে কারণে সেটা হলো সেখানে আমরা ছাড়া আর কেউ থাকবেনা বলে।

১৩ তারিখ ছিল শুক্রবার। ওদিকটায় প্রায় প্রতিদিনই গার্মেন্টস শ্রমিকদের আন্দোলন থাকায় শুক্রবার দিনটি বেছে নিয়েছিলাম। ঠিক সকাল ৮.৪০ মিনিটে স্কুলের সামনে থেকে পিকনিক স্থানের উদ্দেশ্যে রওনা দেই। শুক্রবার দিনটি ঠিক করার উদ্দেশ্যই ছিল বন্ধের দিন সকালে আর সন্ধ্যায় রাস্তা একটু ফাকা পাবো এ ভাবনা কাজ করেছিল কিন্তু সেদিন মহাখালী আসতেই শাহীন কলেজে কোন সরকারী নিয়োগ পরীক্ষার কারণে বিশাল জ্যামে পড়ে যাই। প্রায় ১ ঘন্টা সময় লেগেছিল জ্যাম ঠেলে মহাখালী ফ্লাইওভার উঠতে। আমাদের মাথায় কাজ করছিল উত্তরার তিনটি জায়গা থেকে আরোও তিনজনকে উঠাতে হবে তাদের নিয়ে। তিনজনের মধ্যে একজন সানজানা মিসকে সঠিক জায়গায় না পেয়ে এবং তার সাথে যোগাযোগ করতে না পারায় বাকী ২জনকে সাথে নিয়েই বাস ছেড়ে দেয়। বাসে সবারই সানজানা মিসের জন্য মন খারাপ হয় কিন্তু আমাদের এমনিতেই জ্যামের কারণে দেরী হওয়ায় তার জন্য বেশীক্ষণ অপেক্ষা করার উপায় ছিলোনা। বাসের মধ্যেই সবাইকে নাস্তা দেয়া হয়।

যে সময়ে পৌছাবো বলে আশা করেছিলাম তার প্রায় ১ ঘন্টা পর ১১.৩০ টায় গিয়ে স্পটে পৌছাই। সেদিন আমাদের পিকনিকের পাশাপাশি স্পোর্টস করার কথা ছিল তাই চিন্তায় পড়ে গিয়েছিলাম স্পোর্টসের জন্য যে ইভেন্টগুলো ছিল তা যথাসময়ে শেষ করতে পারবো কিনা। স্পটটি আমাদের কাছে চেনা হলেও বাকী সবার কাছে কেমন লাগবে ভেবে একটু টেনশনে ছিলাম কিন্তু স্পটে পৌছার পর স্পট দেখে সবাইকে খুব খুশী মনে হওয়াতে ভালো লাগলো। ৩০ মিনিট বিরতির পর ১২টা থেকে স্পোর্টস শুরু করে দেই। এদিকে স্পটে পৌছার পরই আমাদের জন্য সারপ্রাইজ অপেক্ষা করছিল সেটা হলো ভাই ভাবী আমাদের সবার জন্য চিতই পিঠা, ছিটা পিঠা, ভর্তা, গুড় ও লটপটির ব্যবস্থা করে রেখেছিলেন। ছাত্র, শিক্ষক, স্টাফ, অভিভাবকসহ সবার জন্য ৮টি ইভেন্ট ছিল। আনন্দ-উত্তেজনায় সবকটি ইভেন্ট শেষ করতে করতে কখন যে ৩টা বেজে গিয়েছিল তার দিকে কারো খেয়াল ছিলোনা। স্পোর্টসের সবকটি ইভেন্ট বিশেষ করে অতিথিদের জন্য নির্ধারিত ইভেন্টগুলো সবাই ভীষণ উপভোগ করেছিল। ইভেন্টগুলো চলার মধ্যেই বাস মিস করে সানজানা মিস একাই ঠিকানা ধরে স্পটে চলে এসেছিলেন। ওনাকে দেখে আমরা সবাই অবাক হই এবং হাততালি দিয়ে স্বাগত জানাই।

৩.৩০টায় সবাই খেতে বসে যাই। ইতিমধ্যে ফরহাদ ভাই আর ডালিয়া ভাবী পিকনিক স্পটে এসে পৌছালে আমরা সবাই ভীষণ খুশী হই। বাচ্চারা স্কুলে তাদের তৈরী করা কিছু হ্যান্ডিক্রাফটস তাদের হাতে তুলে দেয়। মজাদার সব খাবার শেষ হওয়ার পরপরই ছিল আমাদের পুরষ্কার বিতরণী অনুষ্ঠান। পুরষ্কার বিতরণী অনুষ্ঠান শেষ হতেই ছিল আরেক দফা সারপ্রাইজ। ভাই-ভাবী আমাদের সবার জন্য চটপটি ও তাদের খেজুর গাছের রস থেকে পায়েসের ব্যবস্থা করে রেখেছিলেন। অনুষ্ঠানের শেষ পর্যায়ে আরিকের মা আমাদের গান গেয়ে শোনান। সন্ধ্যা ঘনিয়ে আসায় আমরা ৫ টার পরপরই সে স্থান ত্যাগ করি।

পিকনিক নিয়ে বেশ কয়েকদিন ধরেই অপেক্ষায় ছিলাম। আমার মধ্যে ছোটবেলার মতো এক্সাইমেন্ট কাজ করছিল। পিকনিকের সারাটা দিন বাচ্চাদের এবং অভিভাবকদের সবার চোখেমুখে আনন্দ দেখে খুব ভালো লেগেছিল। ফিরে আসার সময় আমি আর রিনিতা সবার শেষে স্পট থেকে বের হই। এদিকে মাম্পি ওর বাবা-মায়ের সাথে আগে বের হয়েও বাসে না উঠে আমি না আসা পর্যন্ত অপেক্ষা করছিল। অনেক চেষ্টা করেও ওর বাবা মা ওকে বাসে উঠাতে পারে নাই। জানতে পেরে আমার চোখে পানি এসে যায়। এদের ভালোবাসা নিয়ে বাকী জীবনটা কাটিয়ে দিতে চাই।

ফেরার পথে আবারো জ্যামে পড়ে ঢাকায় গন্তব্যে পৌছতে রাত ১১টা বেজে যায়। সবাই বাসায় গিয়ে আমাকে জানানোর পর টেনশন মুক্ত হই। পথে যাওয়া আসার এ ভোগান্তি ছাড়া সারাটা দিন খুব চমৎকার কেটেছে। সবাই দিনটি উপভোগ করেছি। সারাটি বছর এ দিনটির অপেক্ষায় থাকা মুনিয়ার মা মুনিয়ার অসুস্থতার কারণে যেতে পারলোনা সেটার জন্য আমাদের সবার মনে একটা কষ্ট ছিল। ইনশাআল্লাহ সামনের বছর সবাইকে সাথে নিয়ে আরো আনন্দ করবো। সেদিনটির অপেক্ষায় রইলাম।
প্রিন্সিপাল
এনজেলস কেয়ার স্পেশাল স্কুল

Address

Manda

Opening Hours

Monday 09:00 - 13:30
Tuesday 09:00 - 13:30
Wednesday 09:00 - 13:30
Thursday 09:00 - 13:30
Sunday 09:00 - 13:30

Telephone

+8801713365302

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Angels Care Foundation posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Angels Care Foundation:

Share