Dr. Samir Kumar Kundu

  • Home
  • Dr. Samir Kumar Kundu

এই page হৃদরোগ সচেতনতা ও রোগ প্রতিরোধের জন্য। কোন চিকিৎসা বা প্রেসক্রিপশনের জন‍্য নয়।

অধ্যাপক ডা.সমীর কুমার কুন্ডু।
হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ।
চেম্বার: পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টার,
০২, ইংলিশ রোড,ঢাকা
(রায় সাহেব বাজার মোড়)
হটলাইন ফোন নং: 09 666 78 78 02

21/07/2025

থাইরয়েড হরমোন বেড়ে গেলে কি লক্ষণ দেখা দেয়? হাইপারথাইরয়েডিজম (Hyperthyroidism) হল এমন একটি অবস্থা যেখানে থাইরয়েড গ্রন্থি অতিরিক্ত হরমোন উৎপাদন করে।শরীরের বিপাকক্রিয়া (metabolism) বেড়ে যায়।
কিছু সাধারণ লক্ষণ নিচে দেওয়া হলো:

হাইপারথাইরয়েডিজম এর লক্ষণসমূহ:
১. ওজন কমে যাওয়া – খাওয়ার পরিমাণ স্বাভাবিক বা
বেশি হলেও ওজন কমে যেতে পারে
২. হৃদস্পন্দন বেড়ে যাওয়া, বুক ধড়ফড় করা, অনিয়মিত
হৃদস্পন্দন
৩. মনের অস্থিরতা ও ঘাবড়ে যাওয়া
৪. উত্তেজনা, চঞ্চলতা বা অস্থির বোধ করা
৫. অতিরিক্ত ঘাম হওয়া
৬. তাপ বা গরম সহ্য করতে না পারা
৭. হাত কাঁপা
৮. ঘুমের সমস্যা বা অনিদ্রা
৯. মাসিক ঋতুচক্র অনিয়মিত হওয়া (মহিলাদের ক্ষেত্রে)
১০. চোখের সমস্যা – চোখ বড় দেখানো বা চোখ ফুলে
যাওয়া
১১. ডায়রিয়া বা ঘন ঘন পায়খানা হওয়া
১২. পেশি দুর্বলতা
১৩. গলায় থাইরয়েড গ্রন্থি বড় হয়ে যাওয়া
১৪. শরীর সব সময় গরম বোধ হওয়া ইত্যাদি।

লক্ষণগুলো দেখা দিলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
সঠিকভাবে ডায়াগনসিস করতে হবে।
অধ্যাপক ডা. সমীর কুমার কুন্ডু
হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ।

20/07/2025

অনেকেই থাইরয়েডের সমস্যায় ভুগছেন।
Hypothyroidism হলে শরীরে থাইরয়েড হরমোনের ঘাটতি দেখা দেয়, যার ফলে শরীরের বিভিন্ন কার্যক্ষমতা কমে যায়।

Hypothyroidism হলে যেসব উপসর্গ দেখা যায়:

🔹 শারীরিক উপসর্গ:
• অতিরিক্ত ক্লান্তি ও দুর্বলতা
• ঠান্ডা সহ্য না হওয়া
• শুষ্ক ত্বক ও চুল পড়া
• মাংসপেশিতে ব্যথা ও জয়েন্টে ব্যথা
• মুখমণ্ডলে ফোলাভাব, বিশেষ করে চোখের চারপাশে
• পা এবং গোড়ালি ফুলে যায়
• কণ্ঠস্বর মোটা হয়ে যাওয়া
• হৃদস্পন্দন ধীরে হওয়া
• উচ্চ রক্তচাপ
• রক্তে চর্বির মাত্রা বৃদ্ধি পায়
• এনজাইনা বা হার্টের ব্যথা
• হার্ট ফেইলিওর
• হার্ট,ফুসফুস এবং পেটে পানি জমে
• কোষ্ঠকাঠিন্য
• রক্ত শূন্যতা
• বাচ্চাদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশ কম হয়
• শরীরের ওজন বেড়ে যায়

🔹 মানসিক ও স্নায়বিক উপসর্গ:
• স্মৃতিশক্তি কমে যায়, মনে রাখতে সমস্যা
• মন খারাপ থাকা বা ডিপ্রেশনের মতো অনুভব
• মনোযোগে ঘাটতি

🔹 মহিলাদের ক্ষেত্রে:
• মাসিক ঋতুচক্র অনিয়ম বা ভারী রক্তপাত
• গর্ভধারণে সমস্যা হতে পারে

🔹 অন্যান্য উপসর্গ:
• ঠান্ডা হাত–পা
• বিভিন্ন কাজ করতে অনীহা
• নখ ভেঙে যাওয়া

⚠️ দীর্ঘদিন হাইপোথাইরয়েডিজম থাকলে:
মিক্সিডিমা (Myxedema) হতে পারে – এটি একটি জটিল ও ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থা।
উপরের লক্ষণগুলো দেখা দিলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

অধ্যাপক ডা. সমীর কুমার কুন্ডু
হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ।

19/07/2025

প্যানিক অ্যাটাক প্রতিরোধ ও মোকাবেলার জন্য কিছু পরামর্শ:
প‍্যানিক অ‍্যাটাক সাধারণত মানসিক অস্থিরতার জন্য হয়ে থাকে।

১. শ্বাস নিয়ন্ত্রণের অনুশীলন করুন:
প্রতিদিন কয়েক মিনিট করে ধীরে ধীরে শ্বাস নেওয়া ও ছাড়ার প্র্যাকটিস করুন প‍্যানিক অ্যাটাকের সময় এটি কাজে লাগে।

২. ধ্যান (Meditation) ও রিলাক্সেশন অভ্যাস করুন।
যোগব্যায়াম, মেডিটেশন মন শান্ত রাখতে সহায়ক হয়।
গান শুনুন। প্রার্থনা করুন।

৩. পর্যাপ্ত ঘুম নিশ্চিত করুন:
ঘুমের অভাবে মানসিক চাপ বাড়ে,
প্রতিরাতে ৭–৮ ঘণ্টা ঘুম খুব জরুরি।
রাতে ঘুমানোর আগে মোবাইল ফোন ব্যবহার করবেন না।

৪. নিয়মিত ব্যায়াম করুন:
প্রতিদিন কমপক্ষে ৩০ মিনিট হাঁটার অভ্যাস করুন।
জগিং, সাইক্লিং, সাঁতার কাটুন।

৫. ক্যাফেইন ও ধূমপান এড়িয়ে চলুন:
চা,কফি ,সিগারেট, মদ্যপান ইত্যাদি প্যানিক বাড়াতে পারে।

৬. পরিস্থিতি চিনে রাখুন ও প্রস্তুত থাকুন:
কোন পরিস্থিতিতে বা ভাবনায় প্যানিক অ্যাটাক হয় তা লিখে রাখুন এবং সেই পরিস্থিতি মোকাবেলার পরিকল্পনা করুন।

৭. নিজের অনুভূতি প্রকাশ করুন:
প্রিয়জনের সঙ্গে কথা বলুন, মন হালকা করুন, কোন সংকোচ করবেন না।

৮. ওষুধ ও চিকিৎসা নিন:
যদি প্যানিক অ্যাটাক নিয়মিত হয়, চিকিৎসকের পরামর্শে ওষুধ দরকার হতে পারে।

বিশেষ পরামর্শ:

প্যানিক অ্যাটাক ক্ষতিকর নয়, তবে ভীতিকর মনে হয়।নিয়ন্ত্রণ করা শিখলে ভয় কেটে যাবে।বেশির ভাগ ক্ষেত্রে মানসিক হতাশা, দুশ্চিন্তা, পারিবারিক ও সামাজিক সমস্যা, চাওয়া-পাওয়া পূরণ না হওয়া ইত্যাদি কারণেই বেশি প‍্যানিক অ‍্যটাক হয়।প্রতিযোগিতামূলক মনোভাব পরিবর্তন করুন। পরীক্ষার আগে বৃদ্ধি পায়।সবার সাথে মেশার চেষ্টা করতে হবে। সব প্রতিকূল পরিস্থিতির মানিয়ে নিতে চেষ্টা করতে হবে। কোন সম্পর্কে জড়ানোর আগে চিন্তা করতে হবে। জুয়া ও মাদকের নেশা মুক্ত থাকতে হবে।
চিকিৎসকের পরামর্শ নেবেন।

অধ্যাপক ডা. সমীর কুমার কুন্ডু
হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ।

19/07/2025

Panic 😱 attack / প‍্যানিক অ‍্যাটাকের লক্ষণ গুলো জেনে নিন:
ক) শারীরিক লক্ষণ:
• 🫁শ্বাসকষ্ট বা শ্বাস নিতে কষ্ট হওয়া
• 🫀হৃদস্পন্দন বেড়ে যাওয়া বা বুক ধড়ফড় করা
• 😰 অতিরিক্ত ঘাম হওয়া
• 🧍 কাঁপুনি ধরা বা শরীর কাঁপা
• 🤮 বমি ভাব বা বমি হওয়া
• 🧊 বুক চেপে ধরা বা ব্যথা
• 😵‍💫 মাথা ঘোরা বা অজ্ঞান হওয়ার মতো অবস্থা
• 🌡️ ঠাণ্ডা লাগা বা গরম লাগা
• 🧤 হাত-পা ঝিঁ ঝিঁ ধরা বা অবশ হয়ে যাওয়া
• দাঁত লেগে যাওয়া
• চোখ 👀 উল্টে যাওয়া
• কিছু সময়ের জন্য দম বন্ধ হয়ে যাওয়া
• ঘন ঘন প্রস্রাবের চাপ হওয়া ইত‍্যাদি।

খ) মানসিক লক্ষণ:
• 😨 আতঙ্ক বা ভয় যেমন “আমি মারা যাচ্ছি” এই
রকম অনুভূতি
• 🧠 নিজেকে বা পরিবেশকে অবাস্তব মনে হওয়া
• ❌ নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলার ভয়
• 🧩 অপরিচিত জায়গা বা পরিস্থিতিতে অসহায়ত্ব
বা অস্বস্তি বোধ করা
• অযথা খুব উত্তেজিত হয়ে যাওয়া
• রাতে একা বা অন্ধকারে থাকতে ভয় পাওয়া
• অনেক লোকের ভীড় পছন্দ না করা।
• মনে হয় অক্সিজেন ছাড়া বাঁচতে পারবে না,অনেকে
অক্সিজেন সিলিন্ডার নিয়ে বসে থাকে ইত্যাদি।

এই রোগীদের বিশেষভাবে যত্ন নিন, রোগী ও নিকট জন থেকে রোগের ইতিহাস ও কিছু পরীক্ষার মাধ্যমে কারণ সনাক্ত করতে হবে। অযথা এই রোগীদের সাথে রাগারাগি করবেন না।
ঝার-ফুঁক বা কবিরাজের শরণাপন্ন হবেন না।
অনেকেই জ্বীন- ভূত ধরেছে বলে ভুল ধারণা করেন যেটা মোটেও ঠিক নয়। চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
অধ্যাপক ডা.সমীর কুমার কুন্ডু
হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ।

Dengue জ্বরে CBC একটি গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষা।এই রিপোর্টে সাধারণত দেখা হয়:* WBC এর সংখ্যা কমে যায়,* Platelet এর সংখ্যা কমে...
18/07/2025

Dengue জ্বরে CBC একটি গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষা।
এই রিপোর্টে সাধারণত দেখা হয়:
* WBC এর সংখ্যা কমে যায়,
* Platelet এর সংখ্যা কমে যায়,
* HCT বেড়ে যায় বা কমে যায়।
এই তিনটি জিনিস খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
Dengue জ্বর সম্পর্কে জানুন ।
অযথা প‍্যানিক হবেন না।
আপনার চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

অধ্যাপক ডা. সমীর কুমার কুন্ডু
হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ।

18/07/2025

ডেঙ্গু জ্বরের (Dengue Fever) জটিলতায় হার্টের অসুখ হতে পারে।
যেমন:
* পেরিকার্ডাইটিস (Pericarditis)
* পেরিকার্ডিয়াল ইফিউসন (Pericardial Effusion)
* মায়োকার্ডাইটিস (Myocarditis)
* হার্ট ফেইলিউর (Heart Failure)
* হার্ট অ্যাটাক (Heart Attack)
* অনিয়মিত হৃদস্পন্দন (Arrhythmias)
সুতরাং রোগীর বুকে ব্যথা বা চাপ, শ্বাসকষ্ট, শরীর ফোলা, অনিয়মিত হৃদস্পন্দন, রক্তচাপ কমে গেলে দ্রুত চিকিৎসকের নিকট অথবা হাসপাতালে যোগাযোগ করতে হবে।
যাদের হৃদরোগ আগে থেকেই আছে তাদের ডেঙ্গু জ্বর হলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
অধ্যাপক ডা. সমীর কুমার কুন্ডু
হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ।

18/07/2025

Angina বা 🫀হার্টের ব্যথা সাধারণত কেমন হয়?

* ব্যথার ধরন: চাপ বা ভারী কিছু বসে আছে এমন অনুভূতি
( tightness, heaviness, squeezing) হয়।
* অবস্থান: সাধারণত বুকে মাঝখানে (sternum-এর পেছনে)
বড় জায়গা জুড়ে ব্যথা ছড়াতে পারে বাম কাঁধ, বাহু, ঘাড়,
চোয়াল বা পিঠে।
* সময়কাল: সাধারণত ২–৫ মিনিট (বেশি হলে বেশি গুরুতর
সমস্যা হতে পারে)।
* উদ্দীপক: হাঁটা, সিঁড়ি ভাঙা, কাজ করা, মানসিক চাপ, ঠান্ডা
আবহাওয়া, খাবার পর অথবা অন্য যে কোন পরিশ্রমের পর।
* ব‍্যথা কমে কিভাবে?
বিরতি দিলে, বিশ্রামে নিলে বা নাইট্রোগ্লিসারিন নিলে ব্যথা
উপশম হয়।
* অন্যান্য লক্ষণ: শ্বাসকষ্ট, ঘাম হওয়া, বমি ভাব, দুর্বল লাগা
ইত্যাদি।
অধ্যাপক ডা. সমীর কুমার কুন্ডু
🫀হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ।
পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টার লিমিটেড
০২, ইংলিশ রোড, ঢাকা।
📞 হটলাইন: ০৯৬৬৬৭৮৭৮০২

17/07/2025

সাধারণ ডেঙ্গু বা অন্য ভাইরাস জ্বর হলে কি চিকিৎসা
করবেন?

🩺 বাসায় চিকিৎসা (যদি কোনো জটিলতা না থাকে):
• বিশ্রাম নিতে হবে।
• স্বাভাবিক খাবার খেতে হবে।
• 🥤 বেশি করে পানি, তরল পান করতে হবে (ORS,
ডাবের পানি, স্যুপ, ফলের রস)
• 🌡️ প্যারাসিটামল (Paracetamol) জ্বর ও ব্যথার জন্য
ডোজ: ১০–১৫ মিগ্রা/কেজি প্রতি ৬–৮ ঘণ্টা পর
(সর্বোচ্চ দিনে ৪ বার)।
• ❌ ব্যথানাশক ওষুধ যেমন ইবুপ্রোফেন,ন‍্যাপ্রোক্সেন,
ডাইক্লোফেনাক, অ্যাসপিরিন ইত্যাদি ওষুধ
কোনভাবেই খাওয়া যাবে না ( জটিলতা ও
রক্তক্ষরণ বাড়াতে পারে)।
• 🩸 চিকিৎসকের পরামর্শে রক্তের CBC বা অন্যান্য
পরীক্ষা করতে হতে পারে।
• নিয়মিত পর্যবেক্ষণ প্রয়োজন।
প‍্যানিক হবেন না, বেশিরভাগ জ্বর কোন জটিলতা ছাড়াই
সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে যায়।
আপনার চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
অধ্যাপক ডা. সমীর কুমার কুন্ডু
হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ।

17/07/2025

Dengue জ্বরের সময় এলেই মানুষ Platelet এর সংখ্যা নিয়ে প‍্যানিক হয়ে যায়। আজ কয়েকদিন ধরে মানুষ জানতে চাইছেন Platelet এর সংখ‍্যা স্বাভাবিক কত? কখন কম বলা হয়? কত হলে বিপদ হতে পারে?
Platelet Count (per microliter of blood)
* 150,000 – 450,000 Normal / স্বাভাবিক
* 100,000 – 150,000 Mildly low/ অল্প কম
* 50,000 – 100,000 Moderate thrombocytopenia/
মাঝারী কম- সতর্ক খাকতে হবে।
* ** < 50,000 Severe thrombocytopenia/ খুব বেশি কম,
রক্তক্ষরণের ঝুঁকি খুব বেশি।

রক্তের প্লাটিলেট ৫০,০০০/ মাইক্রোলিটার এর নীচে গেলে জটিলতা হতে পারে তবে সবার হবে এমন নয়।

হৃদরোগী বা যাদের রক্তনালীর রোগ আছে তাদের সাধারণত
Anti platelet ( Aspirin, Clopidogrel, Ticagrelor, Prasugrel ইত্যাদি) এবং Anticoagulant ( Warfarin, Rivaroxaban, Apiixaban ইত্যাদি) ওষুধ খাবার প্রয়োজন হয়।
এই ধরনের রোগীদের বিশেষ সতর্ক থাকতে হবে।

চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে চলতে হবে ও ফলোআপ করতে হবে।
অধ্যাপক ডা. সমীর কুমার কুন্ডু
হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ।
আপনার প্রশ্ন ও মতামত কমেন্টস বক্সে লিখুন।

16/07/2025

হৃদরোগীদের ডেঙ্গু জ্বর হলে বিশেষ সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।
ডেঙ্গু জ্বরে সাধারণত রক্তের প্লাটিলেট/ Platelets কমে যায়।
বেশিরভাগ হৃদরোগী Aspirin, Clopidogrel, Ticagrelor, Prasugrel ইত্যাদি গ্রুপের ওষুধ সেবন করে থাকেন। যদি রক্তের প্লাটিলেট খুব কমে যায় তাহলে এই ওষুধ সেবন করলে রক্তক্ষরণ অনেক বেড়ে যায়। আবার না বুঝে ওষুধ বন্ধ করলে হার্ট অ্যাটাকের সম্ভাবনা বাড়ে যায়।
সুতরাং যে সকল রোগী Anti-Platelet, Anti-Coagulant ( সহজে বলা হয় রক্ত জমাট না বাঁধার ওষুধ) গ্রুপের ওষুধ
সেবন করেন তাদের জ্বর হলে চিকিৎসকের ফলোআপে থাকবেন। নিয়মিত রক্তের CBC পরীক্ষা করতে হয়।

অধ্যাপক ডা. সমীর কুমার কুন্ডু,
হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ।

16/07/2025

ডেঙ্গু জ্বর প্রতিরোধের উপায় সমুহ:

১. এডিস মশা ধ্বংস করুন:
ফুলের টব, ডাবের খোসা, পরিত্যক্ত টায়ার, ফ্রিজ বা এসির নিচে জমে থাকা পানি ফেলে দিন।
সপ্তাহে অন্তত একবার জমে থাকা পানি পরিষ্কার করুন।

২. দিনের বেলায়ও মশার কামড় থেকে সাবধান হোন:
এডিস মশা সাধারণত দিনের বেলায় কামড়ায় (বিশেষ করে সকাল ও বিকেলে)।
মশারী ব্যবহার করুন এবং দরজা-জানালায় জাল লাগান।

৩. শরীরে মশার প্রতিকারক (repellent) ব্যবহার করুন:
৪. পরিপূর্ণ পোশাক পরুন:
ফুলহাতা জামা ও লম্বা প্যান্ট পরুন যেন ত্বক ঢাকা থাকে।

৫. জ্বর হলে দ্রুত চিকিৎসা নিন:
উচ্চ জ্বর, মাথা ব্যথা, চোখের পেছনে ব্যথা, বমি ইত্যাদি লক্ষণ দেখা দিলে ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

৬. সচেতনতা বৃদ্ধি করুন:
আশেপাশের লোকজনকে ডেঙ্গু প্রতিরোধ সম্পর্কে জানান।
বাড়ির চারপাশ পরিষ্কার রাখুন এবং জলাবদ্ধতা দূর করুন।

** মনে রাখবেন:
ডেঙ্গু প্রতিরোধের সবচেয়ে কার্যকর উপায় হলো এডিস মশার বিস্তার রোধ করা।
** চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কোন ওষুধ খাবেন না।

অধ্যাপক ডা. সমীর কুমার কুন্ডু
হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ।

16/07/2025

এই সময়ে অনেকেই ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হচ্ছেন,সচেতনতাই পারে এই রোগ থেকে মুক্তি দিতে।
Dengue Fever (ডেঙ্গু জ্বর) একটি ভাইরাসজনিত রোগ যা Aedes মশার মাধ্যমে ছড়ায়।
এর প্রধান লক্ষণগুলো হলো:

🦠 ডেঙ্গু জ্বরের প্রধান লক্ষণসমূহ:
1. উচ্চ মাত্রার জ্বর (১০৪°F বা তার বেশি হঠাৎ শুরু
হওয়া জ্বর)
2. মাথাব্যথা – বিশেষ করে কপালের দিকে
3. চোখের পেছনে ব্যথা
4. গাঁটে ও পেশিতে তীব্র ব্যথা
5. বমি ভাব বা বমি,পাতলা পায়খানা হতে পারে
6. চামড়ায় ফুসকুড়ি / র‍্যাশ – সাধারণত জ্বর কমে
যাওয়ার পরে দেখা যায়
7. অতিরিক্ত দুর্বলতা ও ক্লান্তি
8. রক্তপাতের লক্ষণ – যেমন দাঁতের মাড়ি বা নাক
থেকে রক্ত পড়া, ত্বকে লাল দাগ ইত্যাদি।
9. অরুচি ও পেটে ব্যথা ইত্যাদি।

জ্বর হলে প‍্যানিক হবেন না।
Paracetamol ব‍্যাতিত কোন ব‍্যথার ওষুধ খাবেন না।
বিশ্রাম নেবেন।
স্বাভাবিক খাবার।
পানি ও তরল বেশি খাবেন।
চিকিৎসকের পরামর্শ নেবেন।

বিস্তারিত জানতে কমেন্টসের লিংকটি দেখুন।
অধ্যাপক ডা. সমীর কুমার কুন্ডু
হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ।

Address


Opening Hours

Monday 17:00 - 22:00
Tuesday 17:00 - 22:00
Wednesday 17:00 - 22:00
Thursday 17:00 - 22:00
Saturday 17:00 - 22:00
Sunday 17:00 - 22:00

Telephone

+8809613787802

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr. Samir Kumar Kundu posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dr. Samir Kumar Kundu:

Shortcuts

  • Address
  • Telephone
  • Opening Hours
  • Alerts
  • Contact The Practice
  • Claim ownership or report listing
  • Want your practice to be the top-listed Clinic?

Share

Dr. Samir, Your Cardiologist

Samir Kumar Kundu is a Bangladeshi clinical & interventional Cardiologist. Dr. Samir has been providing comprehensive treatment of cardiac diseases for the past 20 years.

Dr. Samir graduated with MBBS Degree(Sep 1994) from Rajshahi Medical College, Bangladesh. In 2001, He joined to govt. service at National Institute of Cardiovascular Diseases (NICVD), Dhaka and completed post graduate with Doctor of Medicine (MD) degree in Cardiology from Dhaka University.

His Wife Dr. Durba Halder is a Cardiologist & Medicine Specialist, works in Sir Salimullah Medical College & Mitford Hospital, Dhaka as an Associate Professor of Medicine. They have one son Mr. Souvik Kundu who is a Computer Science Graduate and works in BRAC University as a Lecturer.

Private Chamber Address: Popular Diagnostic Centre Ltd. 2, English Road (Beside Roy Saheb Bazar), Dhaka For Serial: 09613-787802 (Hotline) 6:00 PM to 10:00 PM (Except Friday)