Assunnah Hijama Hajjam

Assunnah Hijama Hajjam Hijama Is A Prophetic Treatment Please Try It

 #صلاه          #صلآه    ❤️     আমি নিজেও কখনাে এভাবে ভাবিনি...ফজর- ২ x ৩৬৫ দিন    = ৭৩০ রাকাআতযােহর- ৪ x ৩৬৫ দিন    = ১...
13/06/2024

#صلاه #صلآه ❤️ আমি নিজেও কখনাে এভাবে ভাবিনি...
ফজর- ২ x ৩৬৫ দিন = ৭৩০ রাকাআত
যােহর- ৪ x ৩৬৫ দিন = ১৪৬০ রাকাআত
আসর- ৪x ৩৬৫ দিন = ১৪৬০ রাকাআত
মাগরিব- ৩ x ৩৬৫ দিন = ১০৯৫ রাকাআত
এশা- ৪x ৩৬৫ দিন = ১৪৬০ রাকাআত
মােট = ৬২০৫ রাকাআত
সুন্নাত এবং নফল সালাত তাে বাদই দিলাম !!
১ বছরে (৩৬৫ x ৫) = ১৮২৫ ওয়াক্ত সালাত।
অর্থাৎ বছরে ১৮২৫ বার আপনাকে আযানের মাধ্যমে ডাক দেয়া হয়।
আপনি কয়বার সাড়া দিয়েছিলেন ?
আপনার মনে কি একটুও অনুশােচনা হওয়ার কথা না ?
কি ভেবেছেন আল্লাহর কাছে হিসাব দিতে হবে না?
এখানে শুধু ১ বছরের একটু ধারণা তুলে ধরা হল,
আল্লাহ্'র কাছে পুরাে জীবনের হিসাব কিভাবে দিবেন. ?
কি অবস্থা হবে সেদিন ?
আসুন!!
আজ থেকেই ৫ ওয়াক্ত সালাত আদায় করা শুরু করি।
আল্লাহর ডাকে সাড়া দেই।আল্লাহ্ কে ডাকি।
আল্লাহ নিশ্চয়ই আমাদের ডাকে সাড়া দেবেন।
মহান আল্লাহ তায়ালা আমাদের সবাইকে পাঁচ ওয়াক্ত
নামাজ আদায় করার তৌফিক দান করুক...... আমিন।

19/02/2024
23/10/2023

Prophetic treatment banladesh

হিজামার উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা পেলে যেকেউই এই চিকিৎসা নিতে চাইবে। হিজামাতে অসংখ্য বৈজ্ঞানিক থিওরি, ফিজিওলজি, ...
23/10/2023

হিজামার উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা পেলে যেকেউই এই চিকিৎসা নিতে চাইবে। হিজামাতে অসংখ্য বৈজ্ঞানিক থিওরি, ফিজিওলজি, এনাটমি রয়েছে।
সেই সাথে মানসিক ও আধ্যাত্মিক উপশম রয়েছে। হিজামাকে অনেকে শিঙ্গা বলে থাকেন। কিন্তু আধুনিক মেশিনের সাহায্যে শরীরের সামগ্রিক জ্ঞান লাভের পর যে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে তা আরো বেশি ফলপ্রসূ।
হিজামা নিয়ে অনেক বিতর্ক আছে। এটি কি আসলে উপকারী কোন চিকিৎসা? এতে কি মানুষের ক্ষতি হতে পারে কিনা? যথেষ্ট তত্ত্ব ও উপাত্ত্ব অনুসারে আমরা আজ এটি বলতে পারি দক্ষ হিজামা থেরাপিস্ট সহকারে কারো হিজামা করা হলে তার কোন ক্ষতি হবার আশংকা নেই।
অনেক ধরনের কাপিং আছে। কিন্তু উপকারিতার দিক থেকে হিজামা সর্বোত্তম। এটি শুধু ইসলামিক চিকিৎসা বলে উত্তম তা নয়। গবেষণা দ্বারা এটাই প্রমাণিত। আমাদের শরীরের প্রথম বৃহত্তম অঙ্গ ত্বক। দ্বিতীয় লিভার। শরীরের আরেক গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ কিডনি।
আমাদের শরীরকে সুস্থ রাখার পিছনে এই লিভার ও কিডনি প্রধান ভূমিকা পালন করে। গবেষণা থেকে জানা গেছে হিজামাতে ত্বককে যে নেগেটিভ প্রেশার দেয়া হয় তা ৩৫ গুণ বেশি এই একই কাজ করে। অর্থাৎ ত্বকে নেগেটিভ প্রেশার দেয়া হলে যে পদার্থ টেনে নিয়ে আসে তাতেই থাকে সেসব বর্জ্য যা লিভার ও কিডনি ডায়ালাইসিস করে। আর এটিই হিজামা। আরেক ধরনের কাপিং আছে যাতে কাটা হয় না এটিও ব্যথার জন্য অত্যন্ত উপকারী।
বিশেষ করে যারা খেলাধুলা করেন তাদের মাংসপেশির স্টিফনেস দূর করতে এটি বিশ্বজুড়ে ব্যবহৃত হয়। এছাড়াও মুখের ত্বক, সেলুলিয়েটের (ত্বকে ভাঁজ পড়া) সমস্যা, মুখের লোমকূপ বড় হয়ে যাওয়া যাকে পোরস বলে, পেটের দাগ ইত্যাদির জন্য কাপিং ম্যাসাজ (ড্রাই কাপিং) কার্যকরী ভূমিকা রাখে।
হিজামা চিকিৎসাতে ত্বকে খুবই সামান্য কাটতে হয় এবং নেগেটিভ প্রেশার দিয়ে বদ-রক্ত বের করা হয়। আমাদের ত্বক একটা রক্ষা কবচ হিসেবে কাজ করে। হিজামাতে ত্বকের তিনটি স্তরের কেবল উপরের স্তরটি কাটা হয় যার ফলে নিচের ত্বক ছাকনী হিসেবে কাজ করে।
কিন্তু কেউ যদি এর নিচের ত্বক কেটে দেয় তবে ভাল রক্ত বের হয়ে যাবে। এতে যথেষ্ট ক্ষতি ও ইনফেকশনের আশংকা থাকে।
ইন্টারন্যাশনাল কাপিং থেরাপি এসোসিয়েশন বলেছে কাপিং একই সাথে একজন মানুষের একাধিক শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যার উপশম করতে পারে।
আমরা একটা ওষুধ একটা মাত্র সমস্যার জন্য খেয়ে থাকি। কিন্তু হিজামাতে যে দূষিত প্লাজমা বেরিয়ে আসে তাতে থাকে একাধিক রোগের জীবাণু যেমন ঠাণ্ডা, কাশি, বিষন্নতা, আরথ্রাইটিস, কোমরের সায়াটিকার ব্যথা,চিন্তা, ঘুমের সমস্যা, মাংসপেশির ব্যথা এবং অন্যান্য অনেক রোগের তীব্রতাও কমে আসে।
কাপিং থেরাপীর আন্তর্জাতিক সংস্থা ICTA থেকে হিজামার কিছু উপকারিতা:
১). মানুষের দেহে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে
২). আমরা যে ওষুধ খাই তার প্রভাবকে আরো কার্যকরী করে
৩). অনেক রোগ সৃষ্টিকারী এবং শরীরের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর পদার্থ রক্ত থেকে নিঃসৃত করে।
তারা তাদের গবেষণায় দেখিয়েছেন প্রচলিত ওষুধ এর ১৫ শতাংশ কম সময়ে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে। হিজামা যখন ওষুধের সাথে নেয়া হয় তখন তা ১৫৬ শতাংশ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। আর ওষুধ ছাড়া একক ভাবে হিজামা কাজ কড়ে ১৩৩ শতাংশ হারে।
৪). দীর্ঘ মেয়াদী রোগ কমায়:
গবেষণায় আরো পাওয়া গেছে যে, হিজামা থেরাপি ব্যবহারে দীর্ঘমেয়াদী ব্যথার তীব্রতা হ্রাস পায়।
টেস্টের রিপোর্ট থেকে পাওয়া গেছে এক মাস পর ৩৪%, দুই মাস পর ৪০% এবং তিন মাস পর প্রায় ৬০% শতাংশ ব্যথা কমেছে।
রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস বা গেঁটে ব্যথা, বাতের ব্যথা,পিঠের ব্যথা ও মেরুদন্ডের ব্যথা, ফিব্রোমায়ালজিয়া, হাটুর অস্ট্রিওআর্থারাইটিস অর্থাৎ হাটু ক্ষয়, হার্ণিয়ার সমস্যা, ঘাড় ও কাঁধের ব্যথা, দীর্ঘকালীন পিঠের ব্যথা, মাংশপেশীর ব্যথা, মচকে যাওয়া , পায়ে পানি আসা, ফুলে যাওয়া কিংবা আঘাতের কারণে ফেটে যাওয়ার ব্যথায় হিজামা খুব ভালো কাজ করে।
৫) ভাইরাল এবং ইনফেকশাস রোগ কমায় ও প্রতিরোধ বাড়ায়
হারপিস, ইনফ্লুয়েঞ্জা, ভাইরাল হেপাটাইটিস, ব্রণ, ডার্মাটাইটিস, এবং সেলুলাইটিস এসব স্বাস্থ্য সমস্যা যা হিজামা থেরাপি দ্বারা চিকিৎসা করা যায়।
একযোগে একাধিক শারীরিক উপশমে ভূমিকা রাখে স্নায়ুতন্ত্রের সিস্টেমে সেরোটোনিন, ডোপামাইন, এন্ডোরিফিনের মতো নিউরোট্রান্সমিটার এর মাধ্যমে।
এছাড়াও হিজামাতে তে যে সাময়িক সংকুচন-প্রসারণ ও কাটা হয় তা প্রতিরোধ সিস্টেমকে সক্রিয় করে রোগ প্রতিরোধ সক্ষমতাকে বাড়িয়ে তোলে।
৬) কার্ডিওভাস্কুলার রোগের জন্য উপকারী:
স্টাডির রিপোর্ট অনুযায়ী উচ্চরক্তচাপ, হার্ট এটাক, হাত-পায়ের খিচুনী, DVT (Deeop vein Thrombosis for blood clot in deep vein), মায়োকার্ডিয়াল ইনফার্কশন যার কারণে ঘাড় ও গলায়, কাঁধে, বাহুতে, পিঠে অথবা চোয়ালে ব্যথা হয় নিয়মিত হিজামা থেরাপিতে কমে।
৭). মাথা ব্যথা কমায়
মানুষকে সরাসরি কষ্ট দেয় এমন রোগ মানেই ব্যথা। আর তাদের ভেতর মাথা ব্যথা অন্যতম। এর কারণে রোগী এতটা দূর্বল হয়ে পড়ে যে সুস্থ ভাবে চিন্তা করতে অক্ষম হয়ে পারে। এমনকি তা আর্থিক কাজেও সমস্যা করে। ভাল খবর হলো ক্লিনিক্যালি হিজামা মাথা ব্যথার জন্য খুব ভালো ওষুধ হিসেবে প্রমাণিত হয়েছে।
Related article: Holding This Point On Your Body Can Melt Stress and AnxietyA joint research study between the Kermanshah University of Medical Sciences in Iran and the University of Alabama at Birmingham, USA দেখিয়েছেন হিজামা (Wet Cupping) মাথাব্যথার জন্য উপকারী।
তাদের এ স্টাডি থেকে প্রমাণিত হয়েছে যে রোগীরা ২৮ দিনের ভেতর ৩ বার হিজামা করিয়েছে তাদের ব্যথার তীব্রতায় ৬৬% সুস্থতা এসেছে।
তাদের এই পেপারের মত হিজামার উপর কৃত অনেক পেপার ই স্বীকার করেছে ক্লিনিক্যালি হিজামা মাথাব্যথার জন্য উপকারী।
এছাড়াও হিজামার সাথে অন্যান্য রোগের রিসার্চে হিজামার উপকারিতার কথাই কেবল উঠে এসেছে।

📌 সায়াটিকা কি কি কারণে হয়ে থাকে?এই রোগের লক্ষণগুলো কি কি? এর চিকিৎসা পদ্ধতি কি?⭐⭐⭐⭐⭐⭐⭐⭐⭐⭐⭐⭐⭐⭐⭐⭐       👉 'সায়াটিকা'কে আরব...
23/10/2023

📌 সায়াটিকা কি কি কারণে হয়ে থাকে?
এই রোগের লক্ষণগুলো কি কি? এর চিকিৎসা পদ্ধতি কি?
⭐⭐⭐⭐⭐⭐⭐⭐⭐⭐⭐⭐⭐⭐⭐⭐
👉 'সায়াটিকা'কে আরবীতে "ইরকুন নিসা" বলে। ঊরুর পেছন দিক থেকে শুরু হয় একটা চিনচিনে বা শিরশিরে অনুভূতি, নেমে যায় পায়ের পেছন দিক দিয়ে নিচে, কখনো একেবারে পায়ের পাতা অবধি। কেবল ব্যথা নয়, মাঝেমধ্যে অবশ হয়ে আসা বা ঝিম ধরে থাকা অনুভূতিও হয়। এই সমস্যার নাম সায়াটিকা।
👉 সায়াটিক স্নায়ুর মূলে কোনো সমস্যা হলে এই রোগ হয়। দীর্ঘ সময় এক জায়গায় বসে থাকলে বা দাঁড়িয়ে থাকলে এই ব্যথা বা অস্বাভাবিক অনুভূতি বাড়ে, মেরুদণ্ড ভাঁজ করে কোনো কাজ করলে, যেমন নিচু হয়ে জুতার ফিতে পরতে গেলেও চিনচিন করে উঠতে পারে। আবার হাঁটাহাঁটি করলে কিংবা সটান শুয়ে থাকলে কিন্তু কমে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে মেরুদণ্ডের কশেরুকার মধ্যবর্তী ডিস্ক বা তরুণাস্থির সরে যাওয়া, বাইরের দিকে বেরিয়ে আসা, কোনো কিছুর মাধ্যমে চাপের সম্মুখীন হওয়া ইত্যাদি কারণে সায়াটিক স্নায়ু ক্ষতিগ্রস্ত হয়।যাঁদের সায়াটিকা আছে, তাঁরা দীর্ঘক্ষণ একইভাবে বসে থাকবেন না, বিশেষ করে যদি তা আরামদায়ক না হয়।
👉 শীতে কোমর ও পায়ের ব্যথা তীব্র আকার ধারণ করে। এ সময় শরীরের রক্ত চলাচল কম হয়। শীতে কোমর বা অন্যান্য জয়েন্টের মাংসপেশিতে ক্র্যাম্প হয় বা টান বেশি লাগে। এতে মেরুদণ্ডের মাংসপেশি ইমব্যালেন্স হয় বা ভারসাম্যতা কমে যায়। ফলে মেরুদণ্ডের ডিস্কের ওপর অতিরিক্ত চাপ পড়ে। এতে ডিস্ক প্রলাপ্স হয়ে ব্যথা পায়ে চলে যায় এবং সায়াটিকার উৎপত্তি হয়।
📌 সায়াটিকার কারনঃ
👉 মেরুদণ্ডের হাড় সরে (স্পন্ডাইলোসিস) গিয়ে যদি সায়াটিকা নার্ভের চাপ দেয়। পাইরিফরমিস মাংস পেশি শক্ত হয়ে গেলে। ডিস্ক প্রলাপ্সের কারণে কোমর থেকে জেলি বের হয়ে নার্ভের ওপর চাপ দিবে।
👉 ডিজেনেরেশন বা স্পন্ডাইলোসিস হলে (কোমরের হাড় ক্ষয় বা বেড়ে যাওয়া)। গর্ভাবস্থায় সায়াটিকার ব্যথা হতে পারে। আঘাতজনিত কারণে সায়াটিক নার্ভের ব্যথা হতে পারে।
👉 লক্ষনঃ ব্যথা কোমর থেকে নিচ দিকে গেলে। পা ঝিন ঝিন, জ্বালাপোড়া, ভারী ভারী এবং অবশ অবশ হলে। পায়ের ব্যথাটা শিন শিন বা কালাইয়া নিতে পারে। বেশিরভাগ সময়ে হাঁটতে ব্যথা বৃদ্ধি পায়।
📣 এ রোগ হলে হিজামা/কাপিং থেরাপি , ফিজিওথেরাপি, চাইনিজ আকুপাংচার এর মিশ্র চিকিৎসা খুব ভালো কাজ করে ইনশা আল্লাহ।
যোগাযোগঃ০১৬৮০৭১০৬১৬

 #প্রশ্ন: রোজা রাখা অবস্থায় হিজামা করানো যাবে কি? #উত্তর: রোজা রাখা অবস্থায় হিজামা করানো হলে রোজার কোন ক্ষতি হয়না।হজর...
23/10/2023

#প্রশ্ন: রোজা রাখা অবস্থায় হিজামা করানো যাবে কি?
#উত্তর: রোজা রাখা অবস্থায় হিজামা করানো হলে রোজার কোন ক্ষতি হয়না।
হজরত ইবনে আব্বাস রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন:
“রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইহরাম অবস্থায় হিজামা করান এবং তিনি সিয়ামরত অবস্থায় হিজামা করান।” [বুখারী: ১৮৩৬]
হটলাইনঃ০১৬৮০৭১০৬১৬

ল্যাব টেস্টঃ হিজামার বিজ্ঞানভিত্তিক উপকারিতা দামেস্ক বিশ্ববিদ্যালয়ের (Damascus University) সাবেক ডীন প্রফেসর ড. মোহাম্মদ...
23/10/2023

ল্যাব টেস্টঃ হিজামার বিজ্ঞানভিত্তিক উপকারিতা
দামেস্ক বিশ্ববিদ্যালয়ের (Damascus University) সাবেক ডীন প্রফেসর ড. মোহাম্মদ নাবীল আল শরীফ এর অধীনে ২০০১ সালে হিজামার উপকারিতা যাচাইয়ের জন্য পরীক্ষাগারে বিজ্ঞানভিত্তিক কার্যক্রম পরিচালিত হয়। পরীক্ষাটি ৩০০ জন ব্যক্তির উপর পরিচালিত হয়। পরিচালিত পরীক্ষায় নিম্নোক্ত তথ্যসমূহ বেরিয়ে আসে; যা হিজামার উপকারিতার বৈজ্ঞানিক প্রমাণ বহন করে-
১. উচ্চ রক্তচাপের ক্ষেত্রে রক্তচাপ কমে স্বাভাবিক পর্যায়ে এসেছে।
২. নিম্ম রক্তচাপের ক্ষেত্রে রক্তচাপ বেড়ে স্বাভাবিক পর্যায়ে এসেছে।
৩. ECG এর পূর্বের গ্রাফের তূলনায় পরের গ্রাফে তাৎপর্যপূর্ণ উন্নতি পরিলক্ষিত হয়েছে।
৪. ESR কমে স্বাভাবিক পর্যায়ে এসেছে।
৫. RBC এর সংখ্যা স্বাভাবিক হয়েছে।
৬. Polycythemia এর ক্ষেত্রে Hemoglobin কমে স্বাভাবিক হয়েছে।
৭. Hemoglobin স্বল্পতার ক্ষত্রে এর পরিমাণ বৃদ্ধি পেয়ে স্বাভাবিক হয়েছে। এটি নতুন নতুন স্বাভাবিক RBC উৎপন্ন হওয়ায় ইংগিত প্রদান করে; যা শরীরের কোষ সমূহে অক্সিজেনের প্রবাহ বৃদ্ধি করে থাকে।
৮. হিজামা গ্রহনকারীদের ৬০% ক্ষেত্রে রক্তে Leukocyte বৃদ্ধি পেয়ে স্বাভাবিক মাত্রায় পৌঁছেছে।
৯. সকল Rheumatic রোগাক্রান্ত রোগীদের ক্ষেত্রে Neutrophil বৃদ্ধি পেয়ে স্বাভাবিক পর্যায়ে এসেছে।
১০. রক্তের শ্বেতকণিকা (WBC) ৭১.৪% ক্ষেত্রে বেড়েছে। এটি প্রমান করে যে Rheumatic ও অন্যান্য প্রদাহজনিত রোগ হিজামা করার পর সেড়ে গেছে।
১১. হাঁপানি রোগীদের ৮৩.৩% ক্ষেত্রে Neutrophil এর সংখ্যা বেড়েছে।
১২. হিজামা করানোর কারনে Neutrophil এর অস্বাভাবিক বৃদ্ধি কমে গিয়ে স্বাভাবিক পর্যায়ে এসেছে।
১৩. হৃদরোগীদের ৭৬.৯% ক্ষেত্রে Neutrophil সংখ্যা কমে স্বাভাবিক হয়েছে।
১৪. রক্তের Thrombocyte ৫০.৬% ক্ষেত্রে বৃদ্ধি পেয়েছে।
১৫. অনুচক্রিকার স্বল্পতার সকল ক্ষেত্রে তা বৃদ্ধি পেয়ে স্বাভাবিক মাত্রায় পৌঁছেছে।
১৬. Essential Thrombocythemia এর ৫০% ক্ষেত্রে Thrombocytes কমে গিয়ে স্বাভাবিক পর্যায়ে পৌঁছেছে।
১৭. ডায়াবেটিস আক্রান্ত রোগীদের রক্তে চিনির পরিমাণ ৯২.৫% ক্ষেত্রে কমেছে।
১৮. রক্তের বৃদ্ধিপ্রাপ্ত Creatinine ৬৬.৬৬ ক্ষেত্রে কমেছে।
১৯. সকল ক্ষেত্রে হিজামার মাধ্যমে বের হওয়া রক্তে Creatinine এর পরিমান খুবই বেশী ছিল।
২০. যেসকল রোগীদের রক্তে Creatinine বেশী ছিল, হিজামার পর তাদের ৫৭% ক্ষেত্রে রক্তে এর মাত্রা কমে গিয়েছিল।
২১. ৬৬.৬৬% ক্ষেত্রে রক্তে Uric acid এর মাত্রা কমে গিয়েছে।
২২. Uric acid বৃদ্ধির ফলে যেসকল অসুবিধা দেখা দিয়েছিল, ৭৩.৬৮% ক্ষেত্রে সেসকল অসুবিধা দূর হয়েছে।
২৩. যাদের রক্তে Urea level বেড়ে গিয়েছিল, তাদের মধ্যে ৮০% ক্ষেত্রে তা নিয়ন্ত্রণে এসেছে।
২৪. যাদের রক্তে SGPT বেড়ে গিয়েছিল, ৮০% ক্ষেত্রে তাদের উক্ত মাত্রা স্বাভাবিক পর্যায়ে নেমে গিয়েছে। এটি হিজামা করানোর দ্বারা যকৃতের কার্যকারিতা বৃদ্ধির ইংগিত বহন করে।
২৫. হিজামার পর কেন ECG এর উন্নতি হয়েছিল; SGPT এর নিম্নগামীতার মাধ্যমে তার ব্যাখ্যা পাওয়া গেল।
২৬. Alkaline phosphate এর বৃদ্ধিপ্রাপ্ত মাত্রা ৬২.৮২% ক্ষেত্রে কমে স্বাভাবিক পর্যায়ে।
২৭. ৫৪.৯% ক্ষেত্রে Amylase এর মাত্রা কমেছে।
২৮. সকল ক্ষেত্রে বৃদ্ধিপ্রাপ্ত Albumin কমে স্বাভাবিক হয়েছে।
২৯. রক্তের বর্ধিত Cholesterol এর মাত্রা ৮৩.৬% ক্ষেত্রে কমেছে।
৩০. যাদের রক্তে Triglyceride অধিক ছিল, হিজামা করানোর পর তাদের ৭৫% ক্ষেত্রে তা কমেছে।
৩১. Ca, Na, K আয়নের মাত্রা ৯০% ক্ষেত্রে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরেছে।
৩২. বর্ধিত CPK ৬৬.৬৬% ক্ষেত্রে কমে স্বাভাবিক হয়েছে।
৩৩. হিজামার মাধ্যমে বের হওয়া রক্তে সকল RBC-ই ছিল অস্বাভাবিক আকৃতির। যেমনঃ Hypochromic, Burr, Target, Crenated, Spherocytes, Poikilocytes, Anisocytes, Schistocytes, Acanthocytes ইত্যাদি।
৩৪. বের হওয়া রক্তে Leukocyte এর সংখ্যা শিরার রক্তের ১০% এরও কম ছিল। এটি শরীরের Immunity রক্ষার জন্য প্রয়োজনীয় উপাদান; যা হিজামার মাধ্যমে বের না হওয়ার ইংগিত বহন করে।
৩৫. ৬৬% ক্ষেত্রে রক্তে লৌহের ঘনত্ব বৃদ্ধি পেয়েছে।
৩৬. প্রায় ৯৩% ক্ষেত্রে CPK এবং LDH স্বাভাবিক মাত্রায় ছিল।
৩৭. শিরার রক্তে TIBC এর স্বাভাবিক মাত্রা প্রতি ডেসিলিটারে ২৫০-৩৭০ মাইক্রো গ্রাম। কিন্তু হিজামার মাধ্যমে বের হওয়া রক্তে TIBC এর মাত্রা ছিল প্রতি ডেসিলিটারে ৪২২-১০৫৭ মাইক্রো গ্রাম অর্থাৎ খুবই বেশী।
পরীক্ষাটি এই ইংগিত দেয় যে হয়তো এমন বিশেষ কোন কারণ রয়েছে; যার ফলে হিজামার কর্তিত অংশের মাধ্যমে পর্যাপ্ত লৌহ অণু বেরিয়ে আসতে পারেনা। বরং লৌহ অণুগুলো রক্তনালীতে রয়ে যায়; যাতে নতুন নতুন RBC উৎপাদনে ব্যবহৃত হতে পারে।
সুতরাং, উপরোক্ত Laboratory Test থেকে এটা দিবালাকের ন্যায় সুস্পষ্ট যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদেরকে হিজামা গ্রহণের জন্য যে তাগিদ দিয়েছেন; তা সত্যিই আমাদের জন্য অত্যন্ত কল্যানকর। হিজামা নিতে কল করুনঃ০১৬৮০৭১০৬১৬

হোমসারভিস পেতে কল করুনঃ০১৬৮০৭১০৬১৬
23/10/2023

হোমসারভিস পেতে কল করুনঃ০১৬৮০৭১০৬১৬

হিজামার ব্যাপারে কিছু হাদিস:-(১) রাসুল ( সা.) বলেছেন, “জিবরীল আমাকে জানিয়েছেন যে, মানুষ চিকিৎসার জন্য যতসব উপায় অবলম্ব...
23/10/2023

হিজামার ব্যাপারে কিছু হাদিস:-
(১) রাসুল ( সা.) বলেছেন, “জিবরীল আমাকে জানিয়েছেন যে, মানুষ চিকিৎসার জন্য যতসব উপায় অবলম্বন করে, তম্মধ্যে হিজামাই হল সর্বোত্তম।” আল-হাকিম, হাদীছ নম্বর: ৭৪৭০
(২) রাসুল ( সা.) বলেছেন, “আমি মেরাজের রাতে ফেরেশতাদের মাঝে.. যাদের মাঝখান দিয়ে গিয়েছি, তাদের সবাই আমাকে বলেছে, হে মুহাম্মদ, আপনি আপনার উম্মতকে হিজামার আদেশ করবেন।” সুনানে তিরমিযী হাদীছ নম্বর: ২০৫৩
(৩) রাসুল ( সা.) বলেছেন, “নিশ্চয় হিজামায় শেফা রয়েছে।” সহীহ মুসলিম, হাদীছ নম্বর: ২২০৫
(৪) রাসূল সা. বলেছেন, “হিজামাকারী কতইনা উত্তম লোক। সে দূষিত রক্ত বের করে মেরুদন্ড শক্ত করে ও দৃষ্টিশক্তি প্রখর করে।” সুনানে তিরমিযী, হাদীস নম্বর: ২০৫৩

হিজামা করুন,সুস্থ থাকুন! হিজামা সুন্নাহ চিকিৎসা। হিজামার মধ্যে রয়েছে সকল রোগের শেফা,আল হাদিস। সহীহ মুসলিম-২২০৫। বিস্তারি...
23/10/2023

হিজামা করুন,সুস্থ থাকুন! হিজামা সুন্নাহ চিকিৎসা। হিজামার মধ্যে রয়েছে সকল রোগের শেফা,আল হাদিস। সহীহ মুসলিম-২২০৫। বিস্তারিত জানতে- ইনবক্সে অথবা- ০১৬৮০৭১০৬১৬
হিজামা কি?
হিজামা একটি বিজ্ঞান সম্মত সুন্নতি চিকিৎসা, হিজামা আরব বিশ্বেসহ বিভিন্ন দেশে জনপ্রিয়। নির্দিষ্ট স্থান থেকে সূঁচের মাধ্যমে নেগেটিভ প্রেশার দিয়ে (টেনে/চুষে) নিস্তেজ প্রবাহহীন দূষিত রক্ত বের করে আনা হয়। হিজামার মাধ্যমে আমরা দূষিত রক্ত(toxin)বের করে ফেলি,ফলে ব্লাড সার্কুলেশন বৃদ্ধি পায় নার্ভগুলো একটিভ হয়,শরিরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় যার ফলে শরির হয় সুস্থ,সবল এবং শক্তিশালী। ইহা আরামদায়ক, ঝামেলাহীন নিরাপদ ফলপ্রসূ চিকিৎসা। হিজামা একটি ভুলে যাওয়া সুন্নাতি চিকিৎসা, ঔষধের বিকল্প বিস্ময়কর প্রাকৃতিক চিকিৎসা হচ্ছে হিজামা । হিজামা সত্যিকার অর্থে খুবই চমৎকার এবং ফলপ্রসূ একটি সুন্নাহ চিকিৎসা ব্যাবস্থা।
হিজামার দ্বারা যেসব রোগের চিকিৎসা করা হয়-
১। রক্ত দূষণ।
২। দীর্ঘমেয়াদী সাধারন মাথাব্যাথা।
৩। মাইগ্রেন জনিত মাথাব্যাথা।
৪। অস্তি সন্ধির ব্যাথা/গেটেবাত।
৫। উচ্চ রক্তচাপ।
৬। কোমর ব্যাথা।
৭। হাটু ব্যাথা।
৮। মাংস পেশীর ব্যাথা।
৯। ঘাড়ে ব্যাথা।
১০। শরিল ব্যাথা।
১১। শরিলের জয়েন্টে ব্যাথা।
১২। পিঠে ব্যথা।
১৩। পিঠের মেরুদন্ড ব্যথা।
১৪। স্পোর্টস ইনজুরী।
১৫। রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি।
১৬। শরীরের অর্গান সমুহের কার্যকারিতা বৃদ্ধি।
১৭। অনিদ্রা
১৮। থাইরয়েড গ্রন্থীর সমস্যা।
১৯। হাপানি।
২০। হৃদরোগ।(শুরু অবস্থায়)
২১। মুটিয়ে যাওয়া।
২২। রক্তসংবহন তন্ত্রের সংক্রমণ।
২৩। চর্মরোগ।
২৪। ডায়াবেটিস।
২৫। সাইনুসাইটিস।
২৬। চুল পড়া।
২৭। ব্রেইন ডিজেজ।
২৮। কোলেষ্টরেল।
২৯। ত্বকের নিম্নস্থিত বর্জ্য নিস্কাসন।
৩০। মানসিক সমস্যা।
৩১। পারকিনসন্স ডিজিজ।
৩২। কিডনির সমস্যা।(শুরু অবস্থায়)
৩৩। লিভার ডিজিজ।
৩৪। অনিয়মিত মাসিক ওমেয়েদের অন্যান্য
সমস্যা।
৩৫। মাদকাসক্তি।
৩৬। প্যরালাইসিস।
৩৭। মাথা ঘোরা।
৩৮। যাদু টোনা
৩৯। পাইলস
৪০। হাতে পায়ে জালাপুরা
এবং আরো অনেক রোগের উপকার হয়।
মাথায় হিজামা লাগানোর দ্বারা বিশেষভাবে কিছু রোগের উপকার হয়। সেটা আলাদাভাবে উল্লেখ করা হল
১। মাইগ্রেন জনিত দীর্ঘ মেয়াদী মাথাব্যথা এবং সাধারন মাথাব্যথা।
২। উচ্চ রক্তচাপ।
৩। রক্তদূষন।
৪। ঘুমের ব্যঘাত।
৫। স্মৃতি ভ্রষ্টতা।
৬। ঘাড়ে ব্যথা।
৭। হরমোনাল সমস্যা ।
৮। সাইনুসাইটিস।
৯। মানসিক সমস্যা।
১০। চুল পড়া।
১১। পারকিনসন্স ডিজিজ।
১২। ব্রেইন ডিজিজ।
১৩। মাদকাসক্তি।
১৪। প্যরালাইসিস।
১৫। যাদু টোনার সমস্যা ইত্যাদি।
হিজামা সম্পর্কে কয়েকটা হাদিস:
(১) রাসুল ( সা.) বলেছেন, “জিবরীল আমাকে জানিয়েছেন যে, মানুষ চিকিৎসার জন্য যতসব উপায় অবলম্বন করে, তম্মধ্যে হিজামাই হল সর্বোত্তম।” আল-হাকিম, হাদীছ নম্বর: ৭৪৭০
(২) রাসুল ( সা.) বলেছেন, “আমি মেরাজের রাতে ফেরেশতাদের মাঝে.. যাদের মাঝখান দিয়ে গিয়েছি, তাদের সবাই আমাকে বলেছে, হে মুহাম্মদ, আপনি আপনার উম্মতকে হিজামার আদেশ করবেন।” সুনানে তিরমিযী হাদীছ নম্বর: ২০৫৩
(৩) রাসুল ( সা.) বলেছেন, “নিশ্চয় হিজামায় শেফা রয়েছে।” সহীহ মুসলিম, হাদীছ নম্বর: ২২০৫
(৪) রাসূল সা. বলেছেন, “হিজামাকারী কতইনা উত্তম লোক। সে দূষিত রক্ত বের করে মেরুদন্ড শক্ত করে ও দৃষ্টিশক্তি প্রখর করে।” সুনানে তিরমিযী, হাদীস নম্বর: ২০৫৩
হিজামা' করার দ্বারা বিশেষ কিছু উপকারিতা:
(১) শরীরের জয়েন্টগুলোতে ব্যাথা,ঘাড়, হাটু এবং কোমর ব্যথা দূর করতে সাহায্য করে।
(২) মাথা ব্যথার জন্য বিশেষ উপকারী।
(৩) শরীর থেকে ক্ষতিকর বিষাক্ত পদার্থ/Toxin বের করে নিয়ে আসে,
(৪) শরীরের ব্যথা/ জ্বালাপোড়া হৃাস করে,
(৫) ত্বক পরিষ্কার করে।
(৬) রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করে,
(৭) ঘুমের উন্নতি করে
(৮) শারীরিক শক্তি বৃদ্ধি করে,
(৯) কিডনি ও লিভারকে পরিস্কার করে ,
(১০) হৃদ রোগের ঝুকি কমায় এবং হার্ট সুস্থ রাখে,
(১১) বৃদ্ধ মানুষের বাত/ব্যথা নিপীড়ন করে ,
(১২) গ্যাস্ট্রিক দূর করে।
বিঃদ্রঃ-হিজামা চিকিৎসার কোন পার্শপ্রতিক্রিয়া নেই।
হোম সার্ভিস এর মাধ্যমে চিকিৎসা করা হয়।

কেনো আমরা হিজামার মাধ্যমে চিকিৎসা নেবো?????১. হিজামা একটি ধর্মীয় চিকিৎসা পদ্ধতি। ইসলাম ধর্মে বিভিন্ন হাদিসের মাধ্যমে এট...
23/10/2023

কেনো আমরা হিজামার মাধ্যমে চিকিৎসা নেবো?????
১. হিজামা একটি ধর্মীয় চিকিৎসা পদ্ধতি। ইসলাম ধর্মে বিভিন্ন হাদিসের মাধ্যমে এটা সমর্থিত; সনাতন ধর্মেও এটা আয়ুর্বেদ এর মাধ্যমে সমর্থিত, তাই।
২. হিজামা একটি সুন্নতি চিকিৎসাপদ্ধতি, তাই।
৩. মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন তোমরা যে সকল চিকিৎসা পদ্ধতির আশ্রয় নাও হিজামা তার মধ্যে সর্বোত্তম, তাই।
৪. মিরাজের রাতে মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সাথে যাদের দেখা হয়েছিল প্রত্যেকেই তাকে হিজামার ব্যাপারে বলেছিলেন, তাই।
৫. যখন অন্য সব পদ্ধতি ব্যর্থ হয়ে যায় তখনও হিজামা সফল, তাই।
৬. হিজামার কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নাই কেবল নিরাময় আছে যদি সুন্দর করে হিজামার কাটগুলো করা হয়।
৭. যে কোন পদ্ধতির সাথে সহায়ক হিসাবে হিজামা নেয়া যায় তাতে অন্য পদ্ধতির কার্যক্রমে বাধার সৃষ্টি হয় না বরং আরোগ্যের কাজ ত্বরান্বিত হয়, তাই।
৮. হিজামাই একমাত্র চিকিৎসা পদ্ধতি যাতে আমাদের শরীর সরাসরি বিষমুক্ত হয়ে যায়, তাই।
৯. গ্রীক সভ্যতায় মিশরীয় সভ্যতায় চৈনিক সভ্যতায় দোর্দন্ড প্রতাপে হিজামা প্রচলিত ছিল আজও দেশে দেশে রয়েছে এর প্রচলন। চিকিৎসা শাস্ত্রের মূল পুস্তকগুলিতে গুরুত্বের সাথে হিজামার উল্লেখ আছে।এর কার্যকারিতায় মুগ্ধ প্রাচ্য থেকে প্রতীচ্য সবাই, তাই।
১০. হিজামা এখন আরো বেশি আধুনিক, বিজ্ঞানসম্মত, প্রযুক্তিনির্ভর ও কার্যকর, তাই।
১১. কোনো পদ্ধতিই স্বয়ংসম্পূর্ণ নয়। হিজামারও ব্যর্থতা আছে। তবে অন্যান্য পদ্ধতির চেয়ে কম, তাই।
১২. হিজামায় কিছু না কিছু উপকার, উপশম পাওয়া যাবেই, ইনশাআল্লাহ। কিন্তু বিনিময়ে কোনো ক্ষতি হয়না যা ঔষধযুক্ত পদ্ধতিতে হয়ে থাকে, তাই।
১৩. সাধারণত হাড় ক্ষয়ের রোগীরা আরোগ্য লাভ করে না অথচ হিজামাতে এটি ভালো হওয়ার সম্ভাবনা আছে যদি রোগীরা ধৈর্য ধরে লেগে থাকেন ও ন্যাচারোপ্যাথি অনুসারে বিশেষ ডায়েট চার্ট অনুসরণ করেন, তাই।
১৪. ক্যান্সার একটি দুরারোগ্য ব্যাধি যদি অন্য পদ্ধতির সাথে হিজামা নেয়া হয় তবে ক্যানসার আরোগ্যের সম্ভাবনা বেড়ে যায়। কারণ হিজামা আমাদের শরীরকে দ্রুত বিষ মুক্ত করে, তাই।
১৫. একই সূত্র ডায়াবেটিসসহ অন্যান্য দুরারোগ্য ব্যাধির ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য, তাই।
আসুন সবাই হিজামা নেই, সুস্থ থাকি।
ঢাকার ভিতর হিজামার হোম সার্ভিসের জন্য যোগাযোগ করুনঃ ০১৬৮০৭১০৬১৬

♦হিজামা কাদের জন্য ও কেন করবেন?হিজামা তে কোন পার্শপ্রতিক্রিয়া নাই।হিজামা সকল বয়সী লোকদের জন্য প্রযোজ্য। বিশেষ করে- (১) য...
23/10/2023

♦হিজামা কাদের জন্য ও কেন করবেন?
হিজামা তে কোন পার্শপ্রতিক্রিয়া নাই।
হিজামা সকল বয়সী লোকদের জন্য প্রযোজ্য। বিশেষ করে-
(১) যারা স্বাস্থ্য সম্পর্কে সচেতন।
(২) যাদের জয়েন্টগুলোতে ব্যাথা,ঘাড়, হাটু এবং কোমর ব্যথা আছে।
(৩) বৃদ্ধ বাবা-মা; যাদের বাতের ব্যথা আছে ।
(৪) যাদের প্রেসার এবং গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা আছে
(৫) যাদের শারিরীক যন্ত্রনায় ঘুম কম হয়।
(৬) দূর্বল লোকদের জন্য;,যারা অল্পতেই ক্লান্ত হয়ে যান।
(৭) যারা প্রতিদিন রাস্তায় চলাফেরা করেন এবং যারা ধুলাবালিতে কঠোর পরিশ্রম করেন।
(৮) ধূমপায়ীদের জন্য, যারা সিগারেট এর নিকোটিন বের করতে চান,
(৯) যারা শরীরের ভিতরের বিষাক্ত টক্সিন দূর করতে চান।
(১০) যারা শরীরে বিষাক্ত টক্সিন (Toxin) আছে কিনা যাচাই করতে চান।
১১। মাইগ্রেন জনিত দীর্ঘমেয়াদী মাথাব্যথা
১২। রক্তদূষণ
১৩। উচ্চরক্তচাপ
১৪। ঘুমের ব্যাঘাত (insomnia)
১৫। স্মৃতিভ্রষ্টতা (perkinson’s disease)
১৬। অস্থি সন্ধির ব্যাথা/ গেটে বাত
১৭। ব্যাক পেইন
১৮। হাঁটু ব্যাথা
১৯। দীর্ঘমেয়াদী সাধারন মাথা ব্যাথা
২০। ঘাড়ে ব্যাথা
২১। কোমর ব্যাথা
২২। পায়ে ব্যাথা
২৩। মাংসপেশীর ব্যাথা (muscle strain)
২৪। দীর্ঘমেয়াদী পেট ব্যথা
২৫। হাড়ের স্থানচ্যুতি জনিত ব্যাথা
২৬। থাইরয়েড গ্রন্থির সমস্যা
২৭। সাইনোসাইটিস
২৮। হাঁপানি (asthma)
২৯। হৃদরোগ (Cardiac Disease)
৩০। রক্তসংবহন তন্ত্রের সংক্রমন
৩১। টনসিল
৩২। দাঁত/মুখের/জিহ্বার সংক্রমন
২৩। গ্যাস্ট্রিক পেইন
৩৪। মুটিয়ে যাওয়া (obesity)
৩৫। দীর্ঘমেয়াদী চর্মরোগ (Chronic Skin Diseses)
৩৬। ত্বকের নিম্নস্থিত বর্জ্য নিষ্কাশন
৩৭। ফোঁড়া-পাঁচড়া সহ আরো অনেক রোগ।
৩৮। ডায়াবেটিস (Diabetes)
৩৯। ভার্টিব্রাল ডিস্ক প্রোল্যাপ্স/ হারনিয়েশান
৪০। চুল পড়া (Hair fall)
৪১। মানসিক সমস্যা (Psycological disorder)
৪২। যৌনরোগ/অণ্ডকোষ ফোলা ...সহ আরও অনেক রোগ...ইত্যাদি
*
♦Toxin কী ?
এগুলো হচ্ছে এক ধরনের বিষ যা আপনাকে একবারে মেরে ফেলবে না কিন্তু তিলে তিলে কষ্ট দিবে। প্রতিদিনই আমাদের শরীরে বিভিন্ন ভাবে এই toxin গুলো প্রবেশ করে। যেমন : খাবার খাওয়ার মাধ্যমে , বাহিরের ভাজা পোড়া, ফলে বা মাছে থাকা ফরমালিন , পানিতে থাকা আয়রন বা আর্সেনিক , ধূমপানের অভ্যাস থাকলে। এছাড়াও আমাদের দেশের গাছ পালা কমে যাওয়ায় বায়ু দূষণ হচ্ছে ,বায়ু ভারী হচ্ছে আর আমাদের শ্বাস-প্রশ্বাস এর মাধ্যমে :০১৬৮০৭১০৬১৬প্রবেশ করছে সীসা , অ্যালুমিনিয়াম এর মত ইত্যাদি ক্ষতিকারক বস্তু।
#হিজামার জন্য যোগাযোগ করতে ইনবক্সে ম্যাসেজ করতে পারেন। এবং কল দিয়ে বিস্তারিত জানতে পারবেন:০১৬৮০৭১০৬১৬

Address

পূর্ব রসুলপুর, কামরাঙ্গীরচর, ঢাকা-১২১১
Dhaka
DHAKA1211

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Assunnah Hijama Hajjam posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Assunnah Hijama Hajjam:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category