LifeSpring

LifeSpring Redefining Healthcare

Info / Appointment: 09638 505 505

শরীরের সাথে মন জড়িত নিবিড়ভাবে, তাই LifeSpring বিশ্বাস করে শরীর এবং মন দুটোরই সমান যত্ন প্রয়োজন। শারীরিক এবং মানসিক স্বাস্থ্যের যত্ন নেয়ার মাধ্যমেই বদলে যেতে পারে একেকটি জীবন, তৈরি হতে পারে একেকটি নতুন সম্ভাবনা, একেকটি নতুন গল্প। এমনই হাজারও গল্প সৃষ্টির লক্ষ্যেই LifeSpring এর পথচলা।

LifeSpring - Redefining Healthcare!

08/12/2025

কেউ আপনাকে এভাবে আঘাত করলে কি করবেন? Dr. Anika Basharat

08/12/2025

কোনো কাজ করতে ভালো লাগে না, কারো সাথে কথা বলতেও মন চায় না? সারাদিন মন খারাপ, ক্লান্তি আর হতাশা কেন হয়? 𝐌𝐚𝐫𝐣𝐚𝐡𝐚𝐧 𝐀𝐤𝐭𝐡𝐞𝐫

আপনার বা আপনার সন্তানের এই ধরণের সমস্যায় আমাদের জানাতে কল/হোয়াটসঅ্যাপ করুনঃ 01776-110510

08/12/2025

ভুলে যাওয়া বনাম 'ডিমেনশিয়া': পার্থক্য কোথায়?

বয়স বাড়লে সামান্য ভুলে যাওয়া স্বাভাবিক। কিন্তু যদি আপনার বাসায় বয়স্ক মানুষ থাকে এবং তারা দৈনন্দিন সাধারণ কাজও মনে রাখতে পারছেন না, তাহলে এটি চিন্তার বিষয়।

যেমন, ওষুধ খেতে ভুলে যাওয়াটা স্বাভাবিক, কিন্তু তার যে কোনো ওষুধ ছিল, এই বিষয়টিই ভুলে যাওয়া অনেক ক্ষেত্রে স্বাভাবিক নয়। আবার আস্তে আস্তে পরিচিত মানুষদের ভুলে যাওয়া।

যদি দৈনন্দিন জীবন থেকে শুরু করে পরিচয় ভুলতে শুরু করে, তবে এটি হয়তো সাধারণ ভুলে যাওয়া নয়। এটি হতে পারে ডিমেনশিয়া, যা মস্তিষ্কের কোষ ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার ফলে তৈরি হয় এবং স্মৃতি, ভাষা ও চিন্তাভাবনার ক্ষমতাকে ধীরে ধীরে গ্রাস করে ফেলে।

এরকম ক্ষেত্রে সহমর্মিতাই সবচেয়ে বড় চিকিৎসা (The Value of Care)
ডিমেনশিয়া সময়ের সাথে সাথে নিরাময় করা অসম্ভব হলেও, সঠিক যত্ন ও ভালোবাসা এর উপসর্গ কমাতে সাহায্য করতে পারে।

মানুষটিকে দেখুন, রোগকে নয়, ডিমেনশিয়ায় আক্রান্ত ব্যক্তিকে প্রচণ্ড বিশ্বাস ও ভরসা জোগানো উচিত, বিশেষ করে রোগের প্রাথমিক পর্যায় থেকেই।

ডিমেনশিয়া রোগীর সেবা করা মানসিক ও শারীরিকভাবে অত্যন্ত ক্লান্তিকর। ক্ষোভ, হতাশা ও দুঃখে একজন পরিচর্যাকারীও মানসিকভাবে ভেঙে পড়তে পারেন।

এজন্য এরকম সমস্যার যত্নের ক্ষেত্রে আগে নিজের মানসিক সুস্থতার দিকেও খেয়াল রাখতে হবে।

07/12/2025

সন্তানের মাঝে বুদ্ধি-প্রতিবন্ধিতার এই ৫টি আচরণ দেখলে এখনই সতর্ক হোন! Dr. Touhida Ferdousi

আপনার সন্তানের এই ধরণের সমস্যায় আমাদের জানাতে কল/হোয়াটসঅ্যাপ করুনঃ 01776-110510

আমরা এখন কেমন এক অদ্ভুত জীবনে আটকে গেছি?প্রতিদিন কিছু না কিছু “আনন্দ” খুঁজে ফিরছি,কিন্তু সেই আনন্দটাই আসলে কৃত্রিম, ভেতর...
07/12/2025

আমরা এখন কেমন এক অদ্ভুত জীবনে আটকে গেছি?

প্রতিদিন কিছু না কিছু “আনন্দ” খুঁজে ফিরছি,
কিন্তু সেই আনন্দটাই আসলে কৃত্রিম, ভেতরটাকে ধীরে ধীরে ফাঁকা করে দিচ্ছে।

পর্ন — যাকে আমরা যৌনতা ভাবি,
আসলে সেটি একাকীত্বকে বিক্রি করে।

মদ — যেটাকে বলা হয় মজা,
আসলে সেটা বাস্তবতা থেকে পালানোর এক অস্থায়ী পথ।

ফাস্টফুড — যেটাকে আমরা খাবার ভাবি,
আসলে সেটা শরীরের ভেতর ধীরে ধীরে ঢুকে পড়া বিষ।

গেমিং — যাকে আমরা বিনোদন ভাবি,
আসলে সেটি গভীর একাকীত্ব আর বিচ্ছিন্নতার নতুন নাম।

সোশ্যাল মিডিয়া — যাকে আমরা বন্ধুত্বের জায়গা ভাবি,
আসলে সেটি লাইক–কমেন্ট–শেয়ারের এক অন্তহীন প্রতিযোগিতা,
যেখানে আমরা যতই থাকি… ততই ভিতরে ভিতরে একা হয়ে যাই।

ড্রাগ, সিগারেট, ভেপিং—
সবকিছুই সাময়িক স্বস্তি দেয়,
কিন্তু দীর্ঘমেয়াদে আপনাকে ভেতর থেকে নিঃশেষ করে ফেলে…
মন, সময়, সম্পর্ক—সবকিছু ধ্বংস করে দেয় নিঃশব্দে।

এটাই “সস্তা ডোপামিনের ফাঁদ”
যা আপনাকে মনে করায় আপনি কিছু করছেন,
কিন্তু বাস্তবে আপনি শুধু সময় নষ্ট করছেন,
নিজের উন্নতি থামিয়ে দিচ্ছেন, আর ভিতরটা প্রতিদিন বদলে যাচ্ছে—
খারাপের দিকে।

ভাবুন তো,
যদি আজই মৃত্যু এসে দরজায় দাঁড়ায়,
তাহলে কি মনে হবে আপনি সত্যিকারের জীবনটা বেঁচে নিয়েছেন?
নাকি শুধু সামান্য আনন্দের পেছনে দৌড়ে
জীবনের সেরা সময়গুলো নষ্ট করে ফেলেছেন?

তাই এখনই সময়,
স্ক্রল বন্ধ করুন, নিজের সঙ্গে একটু সময় কাটান।
বই পড়ুন, হাঁটুন, নামাজ পড়ুন, দোয়া করুন।
প্রিয়জনের সঙ্গে বসে সত্যিকারের কথাগুলো বলুন।

কারণ জীবনটা একটাই,
আর এটাকে সুন্দরভাবে, সচেতনভাবে বাঁচানোই
আপনার সবচেয়ে বড় দায়িত্ব।

06/12/2025

হঠাৎ বুক ধড়ফড়, শ্বাস নিতে কষ্ট, কীভাবে বুঝবেন এটা Panic Attack? Dr. Shafiul Alam

দিনে ঠিক কয়টা সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন?কি পরবেন, কী খাবেন, কার ফোন ধরবেন, কার মেসেজের রিপ্লাই দেবেন, কাকে না বলবেন, কীভাবে কথাট...
06/12/2025

দিনে ঠিক কয়টা সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন?

কি পরবেন, কী খাবেন, কার ফোন ধরবেন, কার মেসেজের রিপ্লাই দেবেন, কাকে না বলবেন, কীভাবে কথাটা বলবেন…

এই ছোট ছোট সিদ্ধান্তগুলোই মাথার ভিতরে বিশাল চাপ তৈরি করে।

একসময় মস্তিষ্ক বলে,
“Enough… আর পারছি না!”

আর তখনই শুরু হয় Decision Fatigue.

এ অবস্থায় অনেকেই অনুভব করেন,

✔ কি করব বুঝতে পারছি না…
✔ খুব ছোট সিদ্ধান্তও ঘণ্টার পর ঘণ্টা লাগে
✔ মন ফাঁকা লাগে, মাথা ঝিমঝিম করে
✔ ভুল করার ভয় বাড়ে
✔ সবকিছু ওভারথিংকিং মনে হয়

গবেষণাতেও দেখা গেছে,

সারাদিনে যত বেশি সিদ্ধান্ত নেন, দিনের শেষে মস্তিষ্কের সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা ততটাই কমে যায়।

Decision Fatigue, যেখানে আপনার সমস্যা নয়, ক্লান্ত মস্তিষ্কটাই বাস্তব কারণ।

05/12/2025

আমরা মনে করি মানুষ আমাদের নিয়ে ভাবে, আমাদের খেয়াল রাখে, আমাদের কথা মনে রাখে।

কিন্তু বাস্তবে? সবাই নিজের জীবন নিয়ে এতটাই ব্যস্ত যে অন্যকে দেখার মতো সময় খুব কমই থাকে।

কারণ প্রত্যেকটা মানুষ নিজেদের জীবন সামলাতেই হিমশিম খায়।

আপনি কাঁদছেন এটা আপনার কাছের কেউ মনে রাখলো না, তারা দেখছে না, তা তাদের খারাপ মানুষ বানায় না। হয়তো তাদের মনও ডুবে আছে নিজের চিন্তায়, ঠিক যেমন আপনারটা।

আমরা সবাই নিজের মাথার ভেতর একটা ভারী কুয়াশা নিয়ে হাঁটি। অন্যের ব্যথা, অন্যের চাপ, অন্যের নীরবতা, সবই ওই কুয়াশার আড়ালে হারিয়ে যায়।

সত্যি বলতে, অনেক সময় আমরাও তেমন মন দিয়ে শুনি না। আমরা চোখে চোখ রাখি, কিন্তু শব্দগুলো মাথার ভেতর ঢোকে না।

মানুষের স্বভাবটাই এমন, নিজেকে ছাড়া আর কাউকে পুরোপুরি ধরা এবং মনে রাখা কঠিন।

মূল শিক্ষাটা এখানে, এই দুনিয়ায় নিজের যত্ন নিতে হবে আপনাকেই। প্রত্যাশার পাহাড় না বানিয়ে, সম্পর্কগুলোকে অতিরিক্ত রঙ না চড়িয়ে, নিজের জায়গা নিজেকেই বানিয়ে নিতে হবে।

মানুষ ভুলবে, ব্যস্ত থাকবে, কখনো আপনার ব্যথা দেখবে না, আর সেটাই স্বাভাবিক।

কিন্তু আপনি যদি নিজেকে না দেখেন, না বোঝেন, সেটা অস্বাভাবিক।

05/12/2025

প্রশংসা সম্পর্কের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কেন? Kamrun Nessa Soma

আপনার কিংবা প্রিয়জনদের মানসিক স্বাস্থ্যজনিত যেকোনো সমস্যায় নির্দ্বিধায় আমাদের জানাতে কল অথবা হোয়াটসঅ্যাপ করুনঃ 01776-110510

বর্তমান যুগে প্রযুক্তি ও ইন্টারনেট আমাদের জীবনের অপরিহার্য অংশ হয়ে উঠেছে।প্রতিদিন আমরা স্মার্টফোন, কম্পিউটার, টেলিভিশন ...
05/12/2025

বর্তমান যুগে প্রযুক্তি ও ইন্টারনেট আমাদের জীবনের অপরিহার্য অংশ হয়ে উঠেছে।

প্রতিদিন আমরা স্মার্টফোন, কম্পিউটার, টেলিভিশন ও ট্যাবের স্ক্রিনের সামনে উল্লেখযোগ্য সময় ব্যয় করি।

এই ডিভাইসগুলো যোগাযোগ, শিক্ষা ও বিনোদনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে, তবুও মনোরোগবিদ্যার দৃষ্টিতে অতিরিক্ত স্ক্রিন টাইম মানুষের মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর গভীর প্রভাব ফেলে।

১. মানসিক স্বাস্থ্যের অবনতি:

অতিরিক্ত স্ক্রিন টাইম, বিশেষ করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দীর্ঘ সময় কাটানো, তুলনা ও আত্মসম্মানবোধের (self-esteem) সমস্যার সৃষ্টি করে।

অনেকে অন্যের “পারফেক্ট” জীবনের সঙ্গে নিজের জীবন তুলনা করতে গিয়ে হতাশা, উদ্বেগ (anxiety) ও বিষণ্নতায় (depression) ভোগে।

২. মনোযোগ ও স্মৃতিশক্তির সমস্যা:

মনোরোগ বিশেষজ্ঞদের মতে, ক্রমাগত স্ক্রিন বদলানো, ভিডিও স্ক্রল করা বা গেম খেলার ফলে মনোযোগের স্থায়িত্ব কমে যায়।

এর ফলে শিক্ষার্থী ও কর্মজীবীরা মনোযোগ ধরে রাখতে পারেন না, যা কাজের দক্ষতা ও শেখার ক্ষমতাকে বাধাগ্রস্ত করে।

৩. ঘুমের ব্যাঘাত (Sleep Disturbance):

রাতে ঘুমানোর আগে মোবাইল বা ট্যাব ব্যবহারে স্ক্রিন থেকে নির্গত নীল আলো (blue light) মেলাটোনিন হরমোনের নিঃসরণ ব্যাহত করে, যা ঘুমের ছন্দ নষ্ট করে।

ফলস্বরূপ অনিদ্রা (insomnia), ঘুমের মান খারাপ হওয়া ও পরদিন মানসিক ক্লান্তি দেখা দেয়।

৪. আসক্তি (Screen Addiction / Internet Addiction Disorder):

মনোরোগবিদ্যা অনুযায়ী, অনেকের মধ্যে স্ক্রিন ব্যবহারে আসক্তির মতো আচরণ দেখা যায়।

তারা বারবার ফোন চেক না করে থাকতে পারেন না, এমনকি সামাজিক জীবনে অংশগ্রহণ কমে যায়।

এই আসক্তি মস্তিষ্কের পুরস্কার-নির্ভর সিস্টেমে (dopamine pathway) পরিবর্তন আনে, যা মাদকাসক্তির মতো প্রভাব ফেলতে পারে।

৫. সামাজিক বিচ্ছিন্নতা (Social Isolation):

ভার্চুয়াল দুনিয়ার ওপর অতিরিক্ত নির্ভরশীলতা বাস্তব সামাজিক সম্পর্ক দুর্বল করে দেয়। মানুষ পরিবার ও বন্ধুবান্ধবের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ কমিয়ে দেয়, যা একাকীত্ব ও সামাজিক দক্ষতার ঘাটতি সৃষ্টি করে।

৬. শিশু ও কিশোরদের ওপর প্রভাব:

মনোরোগ বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করেছেন যে, শিশুদের মধ্যে অতিরিক্ত স্ক্রিন টাইম আচরণগত সমস্যা ও আবেগ নিয়ন্ত্রণে অক্ষমতা তৈরি করতে পারে।

এছাড়া তাদের বিকাশ ও সামাজিক শেখার প্রক্রিয়াও ব্যাহত হয়।

মনোরোগবিদ্যা বলছে, স্ক্রিন ব্যবহার সম্পূর্ণ খারাপ নয়, তবে এর ব্যবহার নিয়ন্ত্রিত ও সচেতন হতে হবে।

✔ নিয়মিত স্ক্রিন-বিরতি নেওয়া
✔ পরিবার ও বন্ধুদের সঙ্গে বাস্তব সময় কাটানো
✔ শারীরিক ব্যায়াম করা
✔ ঘুমানোর অন্তত দুই ঘণ্টা আগে ডিভাইস বন্ধ করা

এসব অভ্যাস মানসিক ও শারীরিক সুস্থতা বজায় রাখতে সাহায্য করে।

04/12/2025

নিজেকে চেনা, এটা শুনতে খুব সহজ বিষয় মনে হয়, কিন্তু সত্যিকার অর্থে, এটাই জীবনের সবচেয়ে কঠিন কাজ।

কারণ নিজের কাছে চুপচাপ বসা মানে নিজের ছায়ার সামনে দাঁড়ানো। আমরা দিনের পর দিন স্ক্রল করে, ব্যস্ততার আড়ালে লুকিয়ে, নিজের ভেতরের কথাগুলোকে এড়িয়ে যাই।

কিন্তু যে আফসোস আমরা ভুলে যেতে চাই, যে ভুলগুলো মনে পড়লে বুক ভারী হয়ে যায়, যে স্বপ্নগুলো পূর্ণ হওয়ার আগেই থেমে গেছে… সবই আমাদের মস্তিষ্কে থেকে যায়।

আর এখানেই আসলে যাত্রা শুরু হয়। প্রথম ধাপ হলো মনোযোগ দিয়ে মনের কথা শোনা।

কারণ আমরা নিজেদের সম্পর্কে যা ভাবি, তার সবটাই আমাদের নিজের নয়। অনেক কিছুই আমাদের ভেতরে ঢুকেছে অন্যের কাছ থেকে: মা-বাবার কড়া শব্দ, কোনো শিক্ষকের অবহেলা, বন্ধুদের ঠাট্টা, সমাজের অদৃশ্য চাপ, আর সোশ্যাল মিডিয়ার তুলনার খেলা।

নিজেকে জানতে শুরু করা মানে মনের সেই গল্পটা খুলে পড়া, কোনটা সত্যি, কোনটা ধার করা, আর কোনটা আপনাকে আর বহন করা উচিত নয়।

আর সুন্দর ব্যাপার হলো, একবার আপনি নিজেকে শুনতে শুরু করলে, ধীরে ধীরে দেখবেন ভেতরে একটা স্বচ্ছতা তৈরি হচ্ছে।

আপনি বুঝবেন, নিজের জীবনের ব্যথা, ভুল, আনন্দ সব মিলেই আপনি। আর এই বোঝা থেকেই জন্ম নেয় আত্মসম্মান, শান্তি, আর নিজের সঙ্গে সত্যিকারের বন্ধুত্ব।

04/12/2025

বিয়েই কি আপনার মানসিক সমস্যার সমাধান নাকি আরও জটিল হবে? Dr. Anika Basharat

আপনার কিংবা প্রিয়জনদের মানসিক স্বাস্থ্যজনিত যেকোনো সমস্যায় নির্দ্বিধায় আমাদের জানাতে কল অথবা হোয়াটসঅ্যাপ করুনঃ 01776-110510

Address

Level # 6/Union Heights, 55/2 Panthapath
Dhaka
1205

Opening Hours

Monday 09:00 - 22:00
Tuesday 09:00 - 22:00
Wednesday 09:00 - 22:00
Thursday 09:00 - 22:00
Friday 09:00 - 22:00
Saturday 09:00 - 22:00
Sunday 09:00 - 22:00

Telephone

+8809638505505

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when LifeSpring posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to LifeSpring:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

LifeSpring Limited

LifeSpring has been founded with the vision to be the nation’s leading community-based Mental & Physical health institute dedicated to promote mental health as a pivotal of overall wellness.

LifeSpring is closely working with WHO, Unilever, Telenor Health, Suchona Foundation, Bangladesh Air Force, Unilever Bangladesh, bKash, UIU, NSU and many others companies & institutions. We are affiliated member of Mental Health America (MHA). By now, our team of 100+ mental & physical health professionals have educated and served more than a million people.

Through advocacy, education, research and assistance services we dream for a change as a beacon of hope for the society.

Believing in social integration of mental health services and a gender-inclusive approach - our programs and strategies are committed to promote mental health awareness, to remove the social stigmas and to ensure the accessibility of mental health services whenever and wherever needed.