Dr.Arif Hossain

Dr.Arif Hossain Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Dr.Arif Hossain, Dhaka.

06/12/2020

✅✅মেডিকেলে বিভিন্ন পরীক্ষা নিরীক্ষার পূর্ণরূপ:
-------------------------------------------------------------
CBC: :complete blood count
CP: :complete picture of blood
CXR: : X-ray chest (PA view)
BT : : bleeding time
CT : : clotting time
LFT : liver function test
AST : :aspartate aminotransferase @(sgot)
ALT : :alanie aminotransferase@ (sgpt)
SGOT : : serum glutamic oxaloacetic transaminase
SGPT : : serum glutamic pyruvic transaminase
ALP : : alkaline phosphatase
ALT : alanine aminotransferase
GGT: :gamma glutamyl transpeptidase
GGT: : gamma glutamile transpeptidase
GTT: : glucose tolerance test
LDH: : lactae dehydrogenase
PT: : prothrombing time
INR: : international normalized ratio/rate
CCK: :cholecystokinin
AF : : atrial fibrillation
AIDS : acquired immunodeficiency syndrome.
AKA : alcoholic ketoacidosis
ALL : acute lymphoblastic leukaemia
AMI : acute myocardial infarction
ARF : acute renal failure
HTN : : high/ blood pressure, tension
CABG: coronary artery bypass graft
CAH: congenital adrenal hyperplasia
CCF: congestive cardiac failure
CF: cystic fibrosis
CHD: coronary heart disease
CNS: central nervous system
COPD: chronic obstructive pulmonary disease
CPAP: continuous positive airways pressure
CRF: chronic renal failure
CSF: cerebrospinal fluid
CT: computer mography
CVA: cerebrovascular accident (stroke)
CVD: cardiovascular disease
DKA: diabetic ketoacidosis
DU: duodenal ulcer
DVT: deep vein thrombosis
ECG: electrocardiography/ or cardiogram
EEG: electroencephalogram
ESR: erythrocyte sedimentation rate
ESRD: end-stage renal disease
FPG: fasting plasma glucose
GIT: gastrointestinal tract
GU: gastric ulcer
GvHD: graft versus host disease
HAV: hepatitis A virus
HBV: hepatitis B virus
Hcg: human chorionic gonadotrophin @ PT : :pregnancy test (by urine)
HAV : : hepatitis A virus
HBV @ HBs Ag hepatitise B antigen
HCV hepatitis: C virus
HIV: human immunodeficiency virus
HNA: heparin neutralising activity
ICH: intracranial haemorrhage
IDA: iron deficiency anaemia
IDDM: insulin dependent (type 1) diabetes mellitus
IFG: impaired fasting glucose
IGT : impaired glucose tolerance
IHD: ischaemic heart disease
Ig: immunoglobulin
IM: intramuscular
INR: international normalized ratio
ITU: intensive therapy unit
IV: intravenous
IVU: intravenous urogram
K: : potassium
KUB: kidney, ureter, bladder (x-ray)/ U-S
LBBB: left bundle branch block
LCM: left costal margin
LFTs: liver function tests
LIF: left iliac fossa
LUQ: left upper quadrant
LVF: left ventricular failure
LVH: left ventricular hypertrophy
MC&S: microscopy, culture & sensitivity
MCH: mean cell haemoglobin
MI: myocardial infarction
Min: minutes
MPD: myeloproliferative disease
MRI : magnetic resonance imaging
MS : multiple sclerosis or mass spectroscopy
Na: : sodium
Ca : : calcium
NaCl: sodium chloride
OA : osteo arthritis
RA : : rheumatoid arthritis
OCP: oral contraceptive pill
PACWP; pulmonary artery capillary wedge pressure
PAD: peripheral arterial disease
PaO2: partial pressure of O2 in arterial blood
PB: peripheral blood
PBC : primary biliary cirrhosis
PCI: percutaneous coronary intervention
PCL: plasma cell leukaemia
PE: pulmonary embolism
PR: per re**um
PV : : per va**na
PV: plasma volume
RAS: renal angiotensin system or renal artery stenosis
RBBB: right bundle branch block
RBCs: red blood cells
RCC: red blood cell count
Rh: Rhesus (monkey)
RIF: right iliac fossa
RUQ: right upper quadrant
SC: subcutaneous
SDH: subdural haemorrhage
SOB: shortness of breath
SM: smooth muscle
SVC : superior vena cava
SVCO: superior vena caval obstruction
SXR: skull x-ray
T°: temperature
t1/2: half-life
T4: thyroxine
TA: temporal arteritis
TB: tuberculosis
TFT: thyroid function test
TIAs: transient ischaemic attacks
TPO: thyroid peroxidase
TRAB: thyrotropin receptor antibodies
TSH : thyroid-stimulating hormone
TT: thrombin time
u/U: units
UC: ulcerative colitis
U&E: urea and electrolytes
UCE: : urea creatinine & electrolytes
URTI: upper respiratory tract infection
UTI: urinary tract infection
USS: ultrasound scan
VIII: C factor VIII clotting activity
VIP: vasoactive intestinal peptide
Vit K: vitamin K
VSD: ventricular septal defect
WBC: :white blood cell
TLC : : total leukocytes count
CBC: :complete blood count
CP: :complete picture of blood
CXR: : X-ray chest (PA view)
BT : : bleeding time
CT : : clotting time
LFT : liver function test
AST : :aspartate aminotransferase @(sgot)
ALT : :alanie aminotransferase@ (sgpt)
SGOT : : serum glutamic oxaloacetic transaminase
SGPT : : serum glutamic pyruvic transaminase
ALP : : alkaline phosphatase
ALT : alanine aminotransferase
GGT: :gamma glutamyl transpeptidase
GGT: : gamma glutamile transpeptidase
GTT: : glucose tolerance test
LDH: : lactae dehydrogenase
PT: : prothrombing time
INR: : international normalized ratio/rate
CCK: :cholecystokinin
AF : : atrial fibrillation
AIDS : acquired immunodeficiency syndrome.
AKA : alcoholic ketoacidosis
ALL : acute lymphoblastic leuk

30/11/2020
17/11/2020

পানির পাঁচটি রূপ
১) অমৃত - সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে 600 মিলি পানি পান করা দেহের জন্য অমৃতের মতো।
২) শক্তি - সারাদিন ধরে দুই থেকে আড়াই লিটার পানি পান করা দেহের চালিকাশক্তি হিসেবে কাজ করে।
৩) ঔষধ - অসুস্থ অবস্থায় কুসুম গরম পানি পান করার ঔষধ এর মত কাজ করে।
৪) টনিক - খাবার আধাঘন্টা পর পানি পান করা টনিকের মতো কাজ করে।
৫) বিষ - খাবারের সাথে বা খাবার পর পর পানি পান করা বিষের মত কাজ করে। অর্থাৎ দেহে রোগ উৎপাদন করে।
পানি পান করার কিছু নিয়ম
★সারাদিন ধরে অল্প অল্প করে পানি পান করুন।
★গোসলের আগে এক গ্লাস পানি পান করা উত্তম
★তৃষ্ণা লাগা মানেই হলো আপনি ডিহাইড্রেট হয়ে গেছেন । শরীর আপনাকে বিপদ সংকেত দিচ্ছে।
★শীতের সময় পানির তৃষ্ণা না লাগলেও পানি পান করতে হবে।
★একসাথে অনেক পানি পান করলে কিডনির উপরে চাপ পড়ে। তাই একসাথে অনেক বেশি পানি পান না করে অল্প অল্প করে পানি পান করতে হবে।
★ রাতে ঘুমের আগে পানি পান থেকে বিরত থাকুন। ( এই নিয়ম তরুণদের জন্য , কারন রাতে ঘুমের আগে পানি পান করার ফলে রাতের একটা সময় প্রস্রাবের থলি প্রসাবে পূর্ণ হয়ে যায় , এর ফলে তরুণদের স্বপ্নদোষ হওয়ার প্রবণতা বেড়ে যায় )

02/11/2019

নিরাপদ যৌন আচরণের জন্য করণীয়
★ ধর্মীয় ও সামাজিক অনুশাসন এবং শারীরিক ক্ষতির কথা বিবেচনা করে কিশোর-কিশোরীদের এ বয়সে যৌন আচরণের ক্ষেত্রে সংযত থাকাসহ পারিবারিক নৈতিক শিক্ষায় শিক্ষিত হতে হবে।
★ যৌন চিন্তা মনে যাতে কম আসে সেজন্য পড়াশোনা খেলাধুলা সাংস্কৃতিক চর্চা সহ অন্যান্য সৃজনশীল কাজে নিজেকে ব্যস্ত রাখতে হবে
★ অশ্লীল বই পত্র এবং ভিডিও বা সিনেমা দেখা থেকে বিরত থাকতে হবে
★ যৌন নির্যাতনের শিকার হলে অবশ্যই যত তাড়াতাড়ি সম্ভব মা-বাবা বা বিশ্বস্ত কাছের ব্যক্তিকে বিষয়টি জানাতে হবে। অবশ্যই মনে রাখতে হবে যৌন নির্যাতনকারী দোষী, যে নির্যাতিত হয় সে দোষী নয়
★ বিয়ের বয়স হওয়ার সাথে সাথে ( দেশের আইন অনুসারে ) ছেলে মেয়েদের বিয়ের ব্যবস্থা করতে হবে
কৈশোরে কিশোর-কিশোরীদের বিপরীত লিঙ্গের প্রতি আকর্ষণ ও যৌন চিন্তার সৃষ্টি হয়। তাই এ সময় যৌন সম্পর্কে জড়িয়ে পড়লে তার শারীরিক-মানসিক ও সামাজিক সবদিক দিয়েই ক্ষতি হতে পারে।যার পরিণতিতে মনোযৌন সমস্যা ,অনাকাঙ্ক্ষিত গর্ভধারণ ও যৌন রোগ এর মত মারাত্মক সমস্যা দেখা দেয়।

26/05/2018

ায়_হোমিওপ্যাথিঃ-

1. আঘাত পেয়ে যেকোন রোগ হলে- Arnica
2. হঠাৎ আসা তরুণ বা যেকোন রোগে- Aconite
3. গলায় মাছের কাটা বিধলে-Silicia 200
4. ধারালো অস্ত্র দিয়ে কেটে গেলে-Staphysagria
5. পিন, তারকাটা, পেরেক, লোহা বিধলে-Ledum Pal 200
6. অতিরিক্ত হাঁচি আসলে-Natrum Mur 30
7. যানবাহনে চড়ে বমি হলে-Cocculus Ind
8. ঘুমের মাঝে নাক ডাকলে- O***m
9. ঘুম না আসলে- O***m
10. অত্যধিক ঘুমের জন্য লেখা পড়ার ক্ষতি হলে-Ferrum Phos 3x
11. চোখের পাতায় বার বার অঞ্জলি/তেলেঙ্গা হলে-Staphysagria
12. যেকোন স্থানে, যেকোন ব্যথায়-Mag phos 6x
13. ক্ষুধা ও বলশক্তি বৃদ্ধির জন্য-Nux Vom Q
14. খাবারে রুচি না থাকলে-Amloki Q
15. শরীরের কোন স্থান কেটে রক্তপাত ঘটলে-Calendula Q (বাহ্যিক)
16. বর্ষা/বৃষ্টির কারণে যেকোন রোগ হলে-Rhus Tox
17. আমাশয় হলে-Merc Sol
18. আমাশয়ে রক্ত গেলে-Merc Cor
19. শরীরের যেকোন স্থান দিয়ে টাটকা লাল রক্ত স্রাব হলে-Sinaberis
20. কি ঔষধ প্রয়োগ করবেন না জানলে-NuxVom- 30
21. নড়াচড়া বা চাপলে আরাম-RhusTox
22. চুপচাপ থাকলে আরাম-Bryonia Alb
23. স্কুল কলেজ/অবিবাহিত যুবকদের কামরিপু দমনের জন্য Cantharis
24. গায়ক/বক্তার স্বর ভেঙ্গে গেলে-Custicum/Arg Nit
25. স্মরণশক্তি লোপ পেলে-Anacardium
26. খিটখিটে মেজাজ বদ-রাগি লোকদের যেকোন রোগে-Camomila
27. আগুন, গরম ও রৌদ্রজনিত যেকোনো রোগে বা সমস্যায়-Glonoine
28. শুঁচিপায়ি রোগির জন্য- Syphillinum-10m
29. বাচ্চারা বিছানায় প্রস্রাব করলে-Cina
30. মৌমাছি হুল ফুটালে-Apis Mel
31. চুন খেয়ে জিহ্বা পুড়লে/সমস্যা হলে-Causticum
32. পিঠে ব্যথায়-Lycopodium
33. ঘাড় ব্যথার জন্য-Conium
34. দুরগন্ধযুক্ত যেকোন স্রাব হলে-Achinesia
35. সোরাইসিসের জন্য-Gynocardium Q
36. যা খায় তাই বমি করে, কোন খাবার হজম হয়না-Symphoricur pus 30
37. মাথায় যন্ত্রনা বা ব্রেনের যেকোন সমস্যায়- Kali Phos 6x
38. মহিলাদের জরায়ু ঝুলে গেলে-Sipia 200
39. মহিলাদের তল পেটে ব্যথা হলে-Colophylom Q
40. প্রস্রাব ধারনে অক্ষমতা-Causticum 200
41. গুরুপাক খাবার খেয়ে অসুখ হলে-Pulsitilla
42. যেকোনো বাতের জন্য -Guacum
43. শরীরে ক্যালসিয়ামের অভাব হলে-Calcaria phos-6x
44. শরীরে আইরনের অভাব হলে-Ferum phos-6x
45. শরীরে মাল্টিভিটামিনের প্রয়োজন হলে- Five Phos
46. ছাত্র-ছাত্রীদের পড়তে গেলে মাথাব্যথা-Calcaria phos
47. রোগী কথায় কথায় “ #যদি” শব্দ থাকলে- Arg Nit 200
48. মুখ ও গলার ভিতর যেকোন রোগে- Marc Sol
49. ডেঙ্গু ও চিকনগুনিয়ার ঔষধ- Eupatorium Perfoliatum
50. হৃদরোগের মহা ঔষধ- Crataegus Oxyacantha

04/03/2017

হাঁপানি বা এ্যাজমা (Asthma)

দীর্ঘমেয়াদী হাঁপ বা বারবার হাঁপের আক্রমণকে হাঁপানি বলে। হাঁপানি শ্বাসতন্ত্রের ক্রনিক প্রদাহ জনিত ও ক্ষুদ্র শ্বাসনালীগুলোর রোগ, যাতে ক্ষুদ্র শ্বাসনালীগুলো সর্বদা প্রদাহজনিত কারণে লাল এবং সংবেদনশীল থাকে। এ সংবেদনশীল ক্ষুদ্র শ্বাসনালীগুলো যদি ঠাণ্ডা, ভাইরাস জীবাণু অথবা হাঁপানি উদ্দীপক অন্য কোন বস্তুর সংস্পর্শে আসে তখন সেগুলোতে প্রতিক্রিয়া জনিত সংকোচন ঘটে ফলে শ্বাস নালী সংকীর্ণ হয়ে শ্বাস-প্রশ্বাসে বাধা সৃষ্টি হয় এবং রোগীর শ্বাস কষ্ট হয়।

কারণ (Cause)

প্রচলিত চিকিৎসা মতে – অনেক সময় সুনির্দিষ্ট কারণ জানা যায় না।
হোমিওপ্যাথি মতে- সোরা ও সাইকোসিস উপবিশ এর প্রধান কারণ। যেমন কারো গনোরিয়া বা চর্ম রোগ মলম দিয়ে বা বিসদৃশ পন্থায় বিতাড়িত করার পরে এ রোগটি ফুসফুসে আক্রমণ করলে রোগের নাম হয় হাঁপানি, লিভারে আক্রমণ করলে এর নাম হয় লিভার সিরোসিস, কিডনিতে আক্রমণ করলে এর নাম হয় নেফরোসিস।
হোমিওপ্যাথি মতে- গনোরিয়া বা চর্ম রোগ মলম দিয়ে বা বিসদৃশ পন্থায় বিতাড়িত করার কুফল বংশানুক্রমিক বিস্তার লাভ করে।
এলার্জি-এলার্জির কারণে হাঁপানি হতে পারে। ধূলা, বালি, ফুলের রেণু, পশুপাখির লোম, পালক, বিভিন্ন ধরনের খাদ্য যেমন – ইলিশ মাছ, গরুর মাংস, বেগুন, ডিম ইত্যাদিতে যদি কারো এলার্জি থাকে তবে এগুলোর সংস্পর্শে এলে বা খেলে হাঁপানি হতে পারে। কম্বল, কার্পেট, লোমশ পোশাক অনেক সময় কারণ হতে পারে।
বংশগত- যদি কারো বংশে হাঁপানির ইতিহাস থাকে তবে তার হাঁপানি হতে পারে।
শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমণ- ধূমপান করলে হাঁপানি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
উপসর্গ ও লক্ষণ Symptom & Sign)

শ্বাস কষ্ট: হাঁপানি রোগের প্রধান লক্ষণ হলো অল্পক্ষণ স্থায়ী শ্বাস কষ্ট। শ্বাস টেনে ভেতরে নেয়ার চেয়ে নিশ্বাস ফেলবার সময় কষ্ট বেশি হয়। বুকের ভেতর চাপ অনুভূত হয়। রোগী শুয়ে থাকতে পারে না, বসে সামনের দিকে ঝুঁকে শ্বাস নেয়। শ্বাস কষ্ট যে কোন সময় হতে পারে। তবে রাতের দিকে বিশেষ করে শেষ রাতে বেশি হয়। শ্বাস কষ্ট কয়েক ঘণ্টা থেকে কয়েক দিন পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে।
শোঁ শোঁ শব্দ: বুকের ভেতরে শোঁ শোঁ শব্দ শোনা যায়। স্টেথোস্কোপ বুকের উপর বসিয়ে সুস্পষ্টভাবে এই শব্দ শোনা যায়। তীব্র সংক্রামণ হলে স্টেথোস্কোপ ছাড়াই শোনা যায়। নিঃশ্বাসের সময় শব্দ বেশী হয়।
ঘাড়ের দুপাশে মাংসপেশি নিঃশ্বাসের সাথে ফুলে ফুলে উঠে।
বুকের খাঁচার মাংসপেশিগুলো ভেতরের দিকে ঢুকে যায়। যাদের দীর্ঘদিন ধরে এই রোগ থাকে তাদের বুকের খাঁচার আকৃতি অনেকটা ব্যারেলের মতো হয়ে যায়। অর্থাৎ দুপাশ চাপা, গোলাকার হয়ে উঠে।
কাশি থাকে এবং তার সাথে সাদা বা হলুদ কফ থাকতে পারে।
প্রকার ভেদ (Classification) :

এপিসোডিক হাঁপানি (Episodic Asthma) : হঠাৎ শ্বাস কষ্ট সাধারণত শ্বাস ফেলার সময় যার সাথে শাঁইশাঁই শব্দ থাকে । যখন ভালো হয়ে যায় তখন রোগের কোন লক্ষণ থাকে না।
ক্রনিক হাঁপানি (Chronic Asthma) : এটা এপিসোডিক হাঁপানি যা বছরের পর বছর কখনো না কখনো চলে। কিন্তু ভালো সময়ে কিছু পরিমাণ শ্বাস কষ্ট থাকে । কাশি মিউকাস মিশ্রিত থুথু এবং বার বার শ্বাসতন্ত্রের সংক্রামণ দেখা যায় । যখন রোগের অন্য লক্ষণ থাকে না তখনও Rhonchi দেখা যায় ।
হঠাৎ মারাত্মক হাঁপানি (Acute severe Asthma) : এ ধরনের খুবই মারাত্মক । এই হাঁপানি থেকে রোগীর মৃত্যু ঘটতে পারে । উপসর্গ ও লক্ষণ:
১) নাড়ীর গতি হঠাৎ ১২০ বারের বেশী সেই সাথে পালসাস প্যারাডক্সাস থাকে এবং পরে কমতে থাকে ।
২) এক সাথে পুরো বাক্য বলে শেষ করতে পারে না ।
৩) সেন্ট্রাল সায়ানোসিস থাকতে পারে ।
৪) অবসন্নতা, রক্তচাপ প্রথমে বাড়ে পরে কমতে থাকে ।
৫) ফুসফুসের কোন শব্দ না হওয়া (Silent chest) ।
 হঠাৎ মারাত্মক হাঁপানির চিকিৎসা: হঠাৎ মারাত্মক হাঁপানির চিকিৎসার প্রধান কথাই হল রোগীকে দ্রুত বিপদমুক্ত করতে হবে। হোমিও ঔষধ দিয়ে রোগীকে সাথে সাথে হাসপাতালে পাঠাতে হবে। হোমিও ঔষধে কাজ হলে হাসপাতালে যাওয়ার পূর্বেই রোগী সুস্থ অনুভব করবে। রোগী সহনশীল অবস্থায় ফিরে এলে লক্ষণ ভিত্তিক হোমিও চিকিৎসা করতে হবে।

প্রতিরোধ (Prevention) :

রোগীর অভিজ্ঞতা অনুসারে যে যে কারণে (আবহাওয়া, বিশেষ খাদ্য ও পানিয়, গোসল ও পরিবেশ ইত্যাদি) হাঁপানির টান বেড়ে যায় তা থেকে রোগীকে দূরে থাকতে হবে ।
ধূমপান এবং সব রকমের ধোয়া থেকে রোগীর দূরে থাকা প্রয়োজন ।
কম্বল, কার্পেট, লোমশ পোশাক, ঘর ঝাড়া, কুকুর, বিড়াল, খরগোস ইত্যাদির মাধ্যমে হাঁপানির সংক্রমণ ঘটতে পারে তাই এগুলো থেকে দূরে থাকতে হবে ।


চিকিৎসা, লক্ষণ ও তার রেপার্টরি রুব্রিকঃ (পুর্নাঙ্গ ভাবে রোগ আরোগ্য করা হোমিওপ্যাথির বলিষ্ঠ দাবি)

হোমিওপ্যাথিতে হাঁপানি রোগের চিকিৎসার জন্য নিচে দেয়া ২৮৭ টি লক্ষণ ও তার রেপার্টরি রুব্রিক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। প্রতিটি লক্ষণের আলাদা আলাদা ঔষধ হোমিওপ্যাথিতে রয়েছে। যারা চিকিৎসা নিতে চান তারা এ লক্ষণ সমূহের সাথে কোনটা আপনার রোগের সাথে মিলে তা ডাক্তারকে স্পষ্ট করে জানালে চিকিৎসা পেতে সহজ হবে।

21/02/2017

#পাইলস রোগের চিকিৎসা
অর্শ মলদ্বারের একটি জটিল রোগ। এ রোগে মলদ্বারের বাইরে বা ভেতরে, একপাশে বা চারপাশে, একটি বা একাধিক, গোলাকৃতি বা সুচাল গুটিকা দেখা দেয়। এ গুটিকাগুলোকে আমরা আঞ্চলিক ভাষায় 'বলি' বা 'গেজ' বলি। পায়খানা করার সময় এ বলিগুলো থেকে অভ্যন্তরীণ সমস্যার অনুপাতে কারো অধিক পরিমাণে, কারো স্বল্প পরিমাণে রক্ত যায়। আবার অনেকের রক্ত যায়ই না। অনেকের ব্যাথা থাকে অনেকের থাকেনা।

অর্শের কারণ :-

ক. দীর্ঘমেয়াদী কোষ্ঠকাঠিন্য বা ডায়রিয়া।
খ. শরীরের অতিরিক্ত ওজন।
গ. মহিলাদের গর্ভাবস্থায় জরায়ুর ওপর চাপ পড়লে।
ঙ. লিভার সিরোসিস।
চ. মল ত্যাগে বেশী চাপ দেয়া.
ছ. শাকসব্জী ও অন্যান্য আঁশযুক্ত খাবার এবং পানি কম খাওয়া।।
জ. পরিবারে কারও পাইলস থাকা মানে বংশগত।
ঝ. ভার উত্তোলন, দীর্ঘ সময় বসে থাকা ইত্যাদি কারনে হয়ে থাকে। তাছাড়া যাদের প্রায় চিকেন ফ্রাই, ড্রাই, ফাস্টফুড, সব ধরনের কাবাব যেমন- বাটি কাবাব, টিক্কা কাবাব, গ্রিল কাবাব, বিবিধ খাবারের অভ্যাস আছে।

লক্ষণসমূহ :-

• পায়খানা করার সময় অত্যধিক বা অল্প পরিমাণে রক্ত যেতে পারে।
• গুহ্য দ্বারে জ্বালাপোড়া এবং ফুলে যায়।
• টাটানি ও যন্ত্রণা।
• কাঁটাবিদ্ধ অনুভূতি।
• মাথা ধরা ও মাথা ভার বোধ।
• উরুদেশ, বক্ষ, নাভির চারপাশে ব্যথা ও মলদ্বারে ভার বোধ। • কোমর ধরা ও কোষ্ঠবদ্ধতা।

অর্শ রোগে আক্রান্তদের করণীয় :-

১. কোষ্ঠকাঠিন্য যেন না হয় সে বিষয়ে সতর্ক থাকা এবং নিয়মিত মলত্যাগ করা।
২. বেশী পরিমাণে শাকসবজী ও অন্যান্য
আঁশযুক্ত খাবার খাওয়া এবং পানি (প্রতিদিন ১২-১৮ গ্লাস) পান করা
৩. সহনীয় মাত্রার অধিক পরিশ্রম না করা
৪. প্রতিদিন ৬-৮ ঘন্টা ঘুমানো
৫. শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণ করা
৬. টয়লেটে অধিক সময় ব্যয় না করা
৭. সহজে হজম হয় এমন খাবার গ্রহণ করা
৮. ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন চিকিৎসা গ্রহণ না করা।
৯. মল ত্যাগে বেশী চাপ না দেয়া
১০. দীর্ঘমেয়াদী ডায়রিয়া ও কোষ্ঠকাঠিন্য থাকলে তার চিকিৎসা নেয়া।
১১. চিকিৎসকের পরামর্শমতো বিশ্রাম নেয়া।
১৩. পেটে হজম হতে চায় না এমন খাদ্য বর্জন করা।
১৪. হাতুরে ডাক্তার বা কবিরাজ দিয়েচিকিৎসা না করা।
১৫. অধিক মশলা জাতীয় খাদ্য পরিহার করা।

কি খাব?

শাকসবজি, ফলমূল, সব ধরণের ডাল, সালাদ, দধি, পনির, গাজর, মিষ্টি কুমড়া, লেবু ও এ জাতীয় টক ফল, পাকা পেপে, বেল, আপেল, কমলা, খেজুর, ডিম, মাছ, মুরগীর মাংস, ভূসিযুক্ত (ঢেঁকি ছাঁটা) চাল ও আটা ইত্যাদি খাবারের কিছুটা অভ্যাস গড়ে তুলতে পারি তাহলে কিছুটা প্রতিকার পেতে পারি। আর যাদের অর্শ হয়ে গেছে তারা এই খাবারগুলি অবশ্যই খাবারের অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে।

কি খাবনা-

গরু, খাসি ও অন্যান্য চর্বিযুক্ত খাবার, বিশেষ করে শুটকির ভুনা, চা, কফি, চীজ, মাখন, চকোলেট, আইসক্রীম, কোমল।

পানীয়, সব ধরণের ভাজা খাবার যেমনঃ

পরোটা, লুচি, পুরি, পিঁয়াজি, সিঙ্গারা, চিপস ইত্যাদি এই খাবার গুলি বর্জন করতে হবে। চিকেন ফ্রাই, ড্রাই, ফাস্টফুড, সব ধরনের কাবাব যেমন- বাটি কাবাব, টিক্কা কাবাব, গ্রিল কাবাব, অতিরিক্ত ঝাল, ভুনা খাবার, কাঁচা লবণ, দেশী বিদেশী হরেক রকমের বাহারি নামের অস্বাস্থ্যকর খাবার গুলি বর্জন করতে হবে।

অর্শ বা পাইলস রোগের চিকিৎসাঃ

এই অর্শ রোগীদের নিয়ে আছে অনেক কবিরাজি, হেকিমি, তাবিজ, মানে চিকিৎসা নামে অনেক অপচিকিৎসা। এই বিষয়ে একটু সচেতন হয়ে আমাদের চলতে হবে। বিজ্ঞান ও বাস্তব সম্মত চিকিৎসা বিধান হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় রয়েছে এর সুন্দর ও স্বাস্থ্য সম্মত চিকিৎসা। যা কোন অপারেশনের প্রয়োজন হয়না। আমার চিকিৎসা জীবনে দেখেছি অনেকেই অপারেশন করেছে কিন্তু কিছুদিন পর আবার দেখা দিয়েছে। আবার অনেকের দেখেছি জটিল আকার ধারণ করতে। তাই বলব একটু চোখ কান খোলা রেখে একজন অভিজ্ঞ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকের পরামর্শ নিন সুস্থ থাকবেন।

মনে ররাখবেন, অর্শ এমন একটি রোগ যা বারবার অপারেশন করা যায়না। কিছু অভ্যাস চেঞ্জ ও কিছু নিয়ম পালন করলে অবশ্যই এ রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে।

17/02/2017

#হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা গ্রহণকালীন যা করা নিষেধ:

১. ঔষধ সেবনের আগে ১ ঘণ্টার মধ্যে ও সেবনের পরে আধা ঘন্টার মধ্যে কিছু খাবেন না।
২. ঔষধ খাওয়ার পরে ১ ঘণ্টার মধ্যে কোন প্রকার কষ্টকর শারীরিক ও মানসিক পরিশ্রম করবেন না।
৩. কোন প্রকার সুগন্ধি দ্রব্য, দাঁতের মাজন বা পেষ্ট ব্যবহার করবেন না।
৪. টক ও টকজাতীয় দ্রব্য, নোনা মাছ, মদ, চা, কফি, তামাকসহ সকল উত্তেজক দ্রব্য এবং যে সব খাদ্য খেলে আপনার রোগ বাড়ে তা খাবেন না।
৫. কুরুচিপূর্ণ বই-পুস্তক পাঠ ও কামোদ্দীপক আলাপ আলোচনা করবেন না।
৬. অতিরিক্ত শারীরিক ও মানসিক পরিশ্রম করবেন না। অযথা উত্তেজিত হবেন না।

23/01/2017

Good one; When you feel that Someone is taking your Place in Your Best Friend’s Heart… Never Say I’ll never let Go Close to My Best Friend; Rather Say Go as Close as You can, I Will Still be the Closes.....

20/01/2017
09/01/2017

বিয়ে একটি জুয়া খেলা – পুরুষ বাজী রাখে স্বাধীনতা আর নারী বাজী রাখে সুখ।

Address

Dhaka

Opening Hours

Monday 15:00 - 20:00
Wednesday 15:00 - 20:00
Thursday 15:00 - 20:00
Friday 15:00 - 08:00
Saturday 15:00 - 20:00
Sunday 15:00 - 20:00

Telephone

+8801925246476

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr.Arif Hossain posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram