Afia Unani Medical Centre

Afia Unani Medical Centre Specialist in Unani medicine and Public health

04/07/2025

শিশুকে বই কখন থেকে দেওয়া উচিত –🤷‍♀️ নিউরোসায়েন্সের আলোকে ব্যাখ্যা:

নিউরোসায়েন্স বলছে, শিশুর ব্রেইন জন্মের পর থেকেই শেখার জন্য প্রস্তুত। জন্মের প্রথম ৩ বছর শিশু মস্তিষ্কের সর্বোচ্চ নিউরাল কানেকশন তৈরি করে — এই সময়টা শিশু শেখে দেখে, শুনে, অনুভব করে, ছুঁয়ে। আর বই এই শেখার সবকিছু একসাথে এনে দেয়।

🧠 নিউরোসায়েন্স কী বলছে?🤷‍♀️

জন্মের পর শিশু প্রতিদিন প্রায় ১০ লাখ নিউরাল কানেকশন তৈরি করে।

📖 বইয়ের ছবি, রং, শব্দ, স্পর্শ এগুলো সব শিশুর ব্রেইনে সেন্সরি ইনপুট দেয়, যা ভাষা, আবেগ, মনোযোগ ও কল্পনাশক্তি গঠনে সাহায্য করে।

বই দেখানো শিশুদের ব্রেইনে ল্যাঙ্গুয়েজ প্রোসেসিং এরিয়া বেশি সক্রিয় থাকে।

শিশুর মুখে শব্দ বের হওয়ার আগে সে হাজার হাজার শব্দ শুনে ও দেখে। তাই বই ভাষা উন্নয়নের অন্যতম শক্তিশালী উপায়।
বইয়ের উপকার আমি নিজে পেয়েছি সানায়ার ক্ষেত্রে, ৬মাস থেকেই বই, ওর বইয়ের কালেকশন অনেক বেশি, আর তার শব্দ ভান্ডারো তাই অনেকটাই সমৃদ্ধ।

🍼 শিশুকে বই কখন থেকে দেওয়া উচিত?

বয়স বইয়ের ধরন কেন উপকারী

০–৩ মাস 👉কনট্রাস্ট রঙের বই (কালো-সাদা, সাদা-লাল)
👉দৃষ্টিশক্তির উন্নয়ন, ফোকাস বাড়ায়।

৩–৬ মাস👉 সফট কাপড়ের বই, শব্দ করে এমন টেক্সচার বই
👉স্পর্শ, শব্দে সাড়া, হাতের সমন্বয়।

৬–১২ মাস 👉বড় ছবি, প্রাণীর বই, শব্দসহ বই(ইনটেলিজেন্স বুক) শব্দ-চিত্র সংযোগ,
👉 বাচ্চা শব্দ অনুকরণ শুরু করে।

১–২ বছর 👉বোর্ড বই, নাম শেখার বই, রাইম বই
👉শব্দভান্ডার গঠনে দারুণ ভূমিকা রাখে।

২–৩ বছর 👉ছোট গল্পের বই, প্রশ্ন-উত্তর টাইপ বই
👉 ভাষার কাঠামো শেখা, চিন্তা করা, গল্প বলার ক্ষমতা বাড়ে।

📘 শিশুর বই পড়ার উপকারিতা (বৈজ্ঞানিক ভিত্তি):

✅ ভাষা উন্নয়ন: শিশু যত শব্দ শোনে, মস্তিষ্ক তত বেশি কানেকশন তৈরি করে (Harvard Center on the Developing Child)।

✅ Parent-child bonding: বই পড়া সময় মস্তিষ্কে Oxytocin (ভালোবাসা হরমোন) বাড়ায়, সন্তান বাবা-মার কাছ থেকে কোয়ালিটি টাইম পায়।

✅ স্মৃতি ও মনোযোগ: বইয়ের মাধ্যমে Working memory ও Attention span বাড়ে।

✅কল্পনাশক্তি: ছবির বই শিশুকে নতুন চিন্তা করতে শেখায়।

✅ভবিষ্যৎ একাডেমিক সাফল্য: যেসব শিশু নিয়মিত বই দেখে ও পড়ে, তারা স্কুলে পড়ালেখায় অন্যদের চেয়ে এগিয়ে থাকে।

🧩 বই দেখানোর কিছু টিপস:

শিশুর চোখের সামনে ধরে আলতো করে পৃষ্ঠা উল্টান

পড়ুন ধীরে, আবেগ দিয়ে, খুব মজা করে— যেমন করে গল্প বলা হয়

শিশুর প্রতিক্রিয়া দেখুন — সে তাকায়, হাসে, হাত দেয় = ভালোভাবে শিখছে

একই বই বারবার দেখানো দারুণ উপকারী — শিশু পরিচিত শব্দ শিখে ফেলে

যখনই সময় পান, বই নিয়ে বসে যান, এমনকি ঘুমানোর আগেও(গোল্ডেন আওয়ার একদম মিস করবেন না)

যা বোঝাতে চাচ্ছি 💁‍♀️

👉 শিশু যত ছোট, বই তত বড় ও রঙিন হওয়া উচিত
👉 বই শিশুর জন্য খেলার মতোই হওয়া উচিত,এমন না যে নিয়ম করে পড়তে হবে— কেবল দেখা, শোনা ও অনুভব করাই যথেষ্ট, এটা হবে তার একটা খেলার অংশ, খেলতে খেলতেই শিখবে।
👉 শিশুর সামনে বই থাকলে সে নিজেই বইয়ে আগ্রহী হয়ে ওঠে। তবে তাকে বই দিয়ে নিজে ফোন নিয়ে ব্যাস্ত থাকলে, মোটেও চলবেনা।

➡️ জন্ম থেকেই বই দেওয়া যায়, তবে বইয়ের ধরন হবে বয়স উপযোগী। ৩ মাস থেকে শিশু বই চিনতে শুরু করে। নিউরোসায়েন্স অনুযায়ী, যত আগে বইয়ের সঙ্গে পরিচয় করানো যায়, তত ভালো।
বিদ্র: এটা বলবেন না যে এতো অল্প বয়সে বই!, আমি কেবল ভালো দিকগুলো শেয়ার করলাম, মোবাইল বা বন্দুক এসব ভ*য়ানক জিনিস না দিয়ে যত পারেন বই দিন।
নিজে জানুন, জানান।

ধন্যবাদ
COLLECTED

03/07/2025

একজন ই/হু/দী ভ্রূণ বিশেষজ্ঞ (যিনি একজন ধর্মীয় পণ্ডিতও ছিলেন) খোলাখুলি বলেছিলেন যে, পৃথিবীতে মুসলিম নারীর চেয়ে পবিত্র ও বিশুদ্ধ নারী অন্য কোন ধর্মে নেই।
পুরো ঘটনাটি ঘটেছিল যখন আলবার্ট আইনস্টাইন ইনস্টিটিউটের (Albert Einstein Institution) সাথে যুক্ত একজন ভ্রূণ বিশেষজ্ঞ, ইহুদি পেশাদার রবার্ট, তাঁর ইসলাম গ্রহণের ঘোষণা দেন। যার একমাত্র কারণ ছিল, কুরআনে উল্লেখিত তালাক প্রাপ্তা নারীর ইদ্দতের আদেশ সম্পর্কিত আয়াত এবং ইদ্দতের জন্য তিন মাসের সীমা নির্ধারণের পেছনের রহস্য ও হিকমত সম্পর্কে অবগতি।

আল্লাহ তায়ালা কোনো তালাক প্রাপ্তা নারীকে দ্বিতীয় বিয়ের পূর্বে তিন মাসের একটি গ্যাপ রাখতে বলেছেন। তিনি পবিত্র কুরআনে এরশাদ করেন,
وَٱلْمُطَلَّقَٰتُ يَتَرَبَّصْنَ بِأَنفُسِهِنَّ ثَلَٰثَةَ قُرُوٓءٍۚ
অর্থাৎ 'তালাকপ্রাপ্তা নারীরা তিন মাসিক পর্যন্ত অপেক্ষা করবে' (সূরা আল-বাকারাহ ২২৮:২)
এই আয়াতটি একটি আধুনিক বিজ্ঞান ডিএনএ এর উদ্ভাবনের রাস্তা সুগম করেছে এবং দেখা গেছে যে একজন পুরুষের শুক্রাণুতে থাকা প্রোটিন অন্য পুরুষের থেকে ৬২% পৃথক ও ভিন্ন থাকে।
আর একজন নারীর শরীর একটি কম্পিউটারের মত। যখন একজন পুরুষ তার সাথে ইন্টারকোর্স করে তখন সেই নারীর শরীর সব ব্যাকটেরিয়াকে শোষণ করে এবং তার শরীরে তা ধারণ করে।
অতএব, বিবাহ বিচ্ছেদের পরপরই, যদি একজন মহিলা অন্য পুরুষকে বিয়ে করেন বা একই সাথে বেশ কয়েকজনের সাথে শারীরিক সম্পর্ক করে, তাহলে তার শরীরে বিভিন্ন ধরণের ডিএনএ জমা হয় যা বিপজ্জনক ভাইরাসের রূপ নেয় এবং মারাত্মক রোগ সৃষ্টির কারণ হয়।

বিজ্ঞানীরা গবেষণা করে দেখে যে, প্রথম মাসিক আসার পর একজন মহিলার শরীর থেকে ৩২% থেকে ৩৫% পর্যন্ত প্রোটিন শেষ হয়ে যায়, এবং দ্বিতীয় মাসিক আসার পর তার শরীর থেকে ৬৭ থেকে ৭২% ডিএনএ ধ্বংস হয়ে যায়। এবং তৃতীয় মাসিকের পর ৯৯.৯% পর্যন্ত প্রোটিন নির্মূল হয়ে যায়। এরপর জরায়ু আগের ডিএনএ থেকে সম্পন্নরূপে পরিষ্কার হয়ে যায় এবং কোন প্রকার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ছাড়াই নতুন ডিএনএ গ্রহণ করার জন্য প্রস্তুত থাকে।
একজন গণিকা অনেক পুরুষের সাথে সঙ্গম করে, যার ফলে বিভিন্ন পুরুষের ব্যাকটেরিয়া তার জরায়ুতে প্রবেশ করে এবং বিভিন্ন ধরণের ডিএনএ তার মধ্যে জমা হয়ে সে মারাত্মক রোগে আক্রান্ত হয়ে পড়ে।

বিধবা মহিলার ক্ষেত্রে শরীয়তের বিধান হলো, তার ইদ্দত তালাকপ্রাপ্ত মহিলার চেয়ে বেশি অর্থাৎ ৪ মাস ১০ দিন।
এর কারণ হলো দুঃখ ও দুশ্চিন্তার কারণে তার শরীর থেকে প্রাক্তন ডিএনএ দ্রুত শেষ হয় না, এটি শেষ হতে আগের চেয়ে বেশি সময় লাগে, আর এ জন্য মহিলাদের ইদ্দত চার মাস দশ দিন নির্ধারণ করা হয়েছে। পবিত্র কুরআনে আল্লাহ তায়ালা বলেন,
وَٱلَّذِينَ يُتَوَفَّوْنَ مِنكُمْ وَيَذَرُونَ أَزْوَٰجًا يَتَرَبَّصْنَ بِأَنفُسِهِنَّ أَرْبَعَةَ أَشْهُرٍ وَعَشْرًاۖ
অর্থাৎ 'তোমাদের মধ্য হতে যারা স্ত্রীদেরকে রেখে মারা যাবে সে অবস্থায় স্ত্রীরা নিজেদেরকে চার মাস দশ দিন বিরত রাখবে।' (আল-বাকারাহ, ২৩৪)

এই সত্যের মুখোমুখি হয়ে, একজন বিশেষজ্ঞ ডাক্তার যুক্তরাষ্ট্রের দুটি ভিন্ন স্থানে গবেষণা পরিচালনা করেন।
এক. আফ্রিকান বংশোদ্ভূত মুসলমানরা যে মহল্লায় থাকেন, সেই সব নারীর ভ্রূণের মধ্যে মাত্র একজন স্বামীর ডিএনএ পাওয়া গেছে।
দুই. অন্য মহল্লা যেখানে আসল আমেরিকান মহিলারা থাকেন, তাদের ভ্রূণের মধ্যে একাধিক অর্থাৎ দুই বা তিন জনের বেশি পুরুষের ডিএনএ পাওয়া গেছে।
অতঃপর যখন বিশেষজ্ঞ ডাক্তার তার নিজ স্ত্রীর ভ্রূণ ​​পরীক্ষা করলেন, তখন তিনি একটি মর্মান্তিক সত্য দেখতে পান যে, তার স্ত্রীর মধ্যে তিনটি ভিন্ন ভিন্ন ডিএনএ আছে। যার অর্থ হলো তার স্ত্রী তার সাথে প্রতারণা করছিল এবং তার তিন সন্তানের মধ্যে কেবল মাত্র একজন ছিল তার নিজ সন্তান, বাকিরা ছিল অন্য পুরুষ থেকে।

ডাক্তার তখন নিশ্চিত হন যে ইসলামই একমাত্র ধর্ম যা নারীদের নিরাপত্তা এবং সমাজের সম্প্রীতির নিশ্চয়তা দেয়। এবং এই বিষয়েও নিশ্চিত হন যে, একমাত্র মুসলিম নারীরাই পৃথিবীর মধ্যে সবচেয়ে পরিচ্ছন্ন, বিশুদ্ধ ও সতী।
والله ورسوله اعلم عزوجل وصل الله عليه وسلم
ইসলামে একজন মহিলার জন্য এক‌ই সময়ে একাধিক বিয়ে বা একাধিক স্বামী রাখার অনুমতি দেয়া হয়নি কেন!
অবশেষে বিজ্ঞানও আল কুরআনের বিধানের নির্ভুল ব্যাখ্যা করতে সক্ষম হলো।
আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ

সংগৃহীত

01/07/2025

এই প্রথম কারো লেখা দেখে আমি totally spell bound হয়ে গেলাম। তাই share করলাম সংগৃহীত লেখা। লেখাটি পড়ে একবার হলেও মনে হবে "বাহ্!"

আমি নিজের লেখা post করি সব সময়। কিন্তু এই রকম একটা Important লেখা post করা থেকে নিজেকে আটকাতে পারলাম না।
লেখার Technic টা দেখবেন শুধু সামান্য জিনিসটা কি ভাবে বুঝিয়েছেন সমাজের দুর্নীতির মধ্যে দিয়ে।

সংগৃহীত ----

★ কোলেস্টেরল —- আমাদের শরীর যদি একটা ছোট্ট শহর হয় তবে এই শহরের প্রধান সমাজবিরোধী হচ্ছে কোলেষ্টেরল,

★ ট্রাইগ্লিসারাইড —- কোলেস্টেরলের কিছু সাঙ্গ পাঙ্গ থাকে, তবে একেবারে ডান হাতের মস্তান হচ্ছে — ট্রাইগ্লিসারাইড, এদের কাজ হচ্ছে রাস্তায় মাস্তানি করে রাস্তা ব্লক করা , অর্থাৎ শহরকে অচল করার চেষ্টা করা ,

★ হৃৎপিন্ড হচ্ছে শরীর নামের শহরটির প্রাণকেন্দ্র বা মেন জায়গা। যেমন কলকাতার ধর্মতলা এলাকা, শহরের সব রাস্তাগুলি এসে মিশেছে এই হৃৎপিন্ড নামক প্রাণকেন্দ্রে ,

কিন্তু সমাজবিরোধীদের সংখ্যা বেশী হলে কি হয় আমরা সবাই জানি । এরা নিত্য নতুন হাঙ্গামা বাধিয়ে শহরের প্রাণকেন্দ্রকে অর্থাৎ হৃৎপিন্ডকে অচল করে দিতে চায় ।
তাহলে আমাদের শরীর নামক শহরে কি পুলিশ নেই ? যারা মাস্তানদের ক্রসফায়ার করবে , তাদের ছত্রভঙ্গ করে জেলে‌ ভরবে ?

হ্যাঁ, আছে, পুলিশ থাকবে না এমন জায়গা আছে?

★ একজন কড়া পুলিস অফিসারের নাম –H D L, এই পুলিশ অফিসারটি পাড়ায় পাড়ায় মাস্তানী করা মাস্তানদের রাস্তা থেকে ধরে এনে জেলে পাঠিয়ে দেয় ।

★ জেলের মধ্যে থাকে জেল সুপারিন্টেন্ডেন্ট, তার নাম– লিভার বাবু, এই লিভার বাবু ট্রাইগ্লিসারাইড সমাজবিরোধীদের পিটিয়ে বাইল সল্ট বানায়, তারপর শহরের পয়োনিষ্কাশন পাইপ লাইনের মাধ্যমে পায়খানার সাথে শহর থেকে ঘাড় ধরে বের করে দেয়,
শাস্তি পায় মাস্তানরা,

★ কিন্তু সরষের মধ্যে ভূত থাকে, কিছু নেতারা আবার এই সব মাস্তানদের হাতছাড়া করতে চায় না, ভোটের সময় তো কাজে লাগে এদের!

★ এইরকম একজন নেতার নাম—L D L, তিনি ক্ষমতার জোরে নানান কায়দাকানুন করে এই সব মাস্তানদের কোর্ট থেকে জামিন করিয়ে আবার রাস্তায় নামিয়ে দেয়,

আবার মাস্তানদের মাতলামো আর বাঁদরামো আরম্ভ হয়, আবার রাস্তা ব্লক হয়, আবার পুরো শহরে জ্যাম লেগে যায়,

★ আবার সেই কড়া পুলিস অফিসার H D L বাবু পিস্তল উঁচিয়ে কিছু পুলিস নিয়ে দৌড়ে আসে।
কিন্তু তারা L D L নেতা, আর কোলেস্টেরল মাস্তানদের যৌথ শক্তির সাথে কখনও কখনও পেরে ওঠে না, বেশ কিছু পুলিশ মারাও পড়ে। পুলিশের সংখ্যা কমতে থাকে, কড়া অফিসার H D L ও এক সময় ম্রিয়মান হয়ে পড়ে, মাস্তানরা তখন আরও উল্লসিত হতে থাকে,

শহরের পরিবেশ অস্বাস্থ্যকর হতে থাকে,

শহরের প্রানকেন্দ্র হৃৎপিণ্ড ও অচল হয়ে পড়ে,

তাহলে উপায়?
উপায় হলো— মাস্তান মাফিয়াদের কমাতে কড়া পুলিশ অফিসার বাড়াতে হবে,

অনেক H D L , অর্থাৎ অনেক কড়া পুলিস অফিসার চাই,

এইসব কড়া পুলিশ অফিসার যত বাড়বে , ততই —

* মাস্তানরা, মানে– Cholesterol,
* মাস্তানের চামচেরা — মানে– Triglycerides ,
* দুষ্টু নেতা— মানে L D L রা কমতে থাকবে, ।

শরীর শহর আবার প্রানচাঞ্চল্য ফিরে পাবে,

শহরের প্রানকেন্দ্র হার্ট আবার মাস্তানদের অবরোধ থেকে মুক্তি পাবে, হার্ট ব্লকও আর হবে না,

আর শহরের প্রানকেন্দ্র হার্ট সুস্থভাবে বাঁচা মানে শরীর শহরের সবাই সুস্থভাবে বাঁচতে পারবে ।

তাহলে এই থিওরি অনুযায়ী দুষ্টদের দমন করে ভালো কড়া পুলিস অফিসারদের বহাল রাখতে হলে কি
করতে হবে?

পুরো শহরের সবাইকে এ্যাকটিভ হতে হবে, সবাইকে নড়াচড়া করতে হবে, কঠোর পরিশ্রম করে ঘাম ঝরাতে হবে,

—- হাঁটতে হবে,
দিনের মধ্যে কিছুটা সময় বের করে পই পই করে দৌড়ানোর মতন করে হাঁটতে হবে,

হাতে হাত ধরে গল্প করতে করতে হাঁটা নয়,

জোরে জোরে দ্রুুতগতিতে কমপক্ষে আধঘন্টা হাঁটার শেষে সারা শরীর যেন ঘামে ভরে যায়!

” কদম কদম বাড়ায়ে যা ”
এই ছন্দের হাঁটা নয়!

তাহলেই শরীর নামক শহরের সবাই ঠিক থাকবে, কেউ ঝিমিয়ে পড়বে না,

শহরের প্রানকেন্দ্র হৃৎপিণ্ডও ঠিক থাকবে!

✍️ ডা. রবিন বর্মন (কলকাতা)

ভালো থাকবেন সবাই 🙏

23/06/2025

দেহের সব ক'টা সেল এ মাইটোকন্ড্রিয়া দেয়া হয়েছে। দেয়া হলোনা শুধু আরবিসিতে(Red blood cell)! কারণ, আরবিসি যদি একটা মাইটোকন্ড্রিয়ার মালিক হয়ে যেতো, তাহলে ফুসফুস থেকে যে অক্সিজেন বহন করে নিয়ে যাওয়ার দায়িত্ব দেয়া হয়েছে তাঁকে প্রতিটি টিস্যুতে, গন্তব্যে যাবার আগেই সে নিজে এটা খরচ করে ফেলতো (কারণ, কারো কাছে যদি একটা মাইটোকন্ড্রিয়া থাকে, তবে সে এটার সাহায্যে অক্সিজেন পুড়িয়ে এটিপি অর্থাৎ শক্তি তৈরি করে ফেলতে পারবে। এটা হচ্ছে একধরণের ইঞ্জিনের মতো)। আমাদের টিস্যুগুলো তখন আর অক্সিজেন পেতোনা।

🔵তুমি কেমন ডিজাইনার? এত নির্ভূল আর যৌক্তিক তোমার ডিজাইনগুলো।

সেন্ট্রিয়োল দেয়া হল সবখানে। শুধু দেয়া হলোনা নিউরন আর গ্লিয়াল সেল এ। যদি আমাদের ব্রেইনের সেল গুলোতে সেন্ট্রিওল থাকতো, তাহলে এই সেন্ট্রিওল প্রতিটি কোষকে বিভাজিত করে নতুন কোষ তৈরী করে ফেলতো। ফলস্বরূপ, আমরা যা তথ্য সঞ্চয় করে রেখেছি আমাদের মেমোরিতে, সব এক প্রেসে কেল্লাফতে!! পাওনাদারের টাকা পাওনাদারও ভূলে যেতো দেওনাদারও ভূলে যেতো!😁

🔵তুমি কেমন ডিজাইনার? এতো যৌক্তিক তোমার ডিজাইন।

আমি যখন পোস্টেরিওর থোরাসিক ওয়ালের (বক্ষপিঞ্জরের পিঠের দিকের দিকের অংশ) ব্লাড সাপ্লাই ধরলাম, আমি জানতে পারলাম- এখানে ডিসেন্ডিং থোরাসিক এওর্টা মোটাদাগে সবাইকে সাপ্লাই দিচ্ছে। কিন্তু ২ মিনিটের একটা খটকা আমার লাগলো। কারণ আমি জানি, লেফট হার্ট থেকে এওর্টা বের হয়ে কার্ভ করে শেষে যখন ডিসেন্ড করতে শুরু করেছে, ততক্ষণে উপরের দু'টি রিবস (পাঁজর) মিস হয়ে গেছে। আবার এটাও ভাবলাম যে, কেউ তো দিয়েছে নিশ্চই। না হয় ব্লাড ছাড়া কিভাবে চলবে রিবস দু'টি। না, কেউ এসে দিয়েছে। জেনে গেলাম। 'কস্টোসারভাইকাল ট্রাঙ্ক' নামের একজন নেমে এসে ঠিকই দিয়েছে! যে 'সাবক্ল্যভিয়ান আর্টারি' তাঁরতাঁর চলে যাচ্ছিল, কি দরকার পড়লো ঐখানে দুটো ব্রাঞ্চ ছেড়ে দেবার!
আমি স্তব্ধ হয়ে গেলাম এক মুহুর্তের জন্য! তখনকার অনুভুতি কি যে ছিলো, বলে বোঝাতে পারবোনা।

🔵তুমি কেমন ডিজাইনার? তোমার ডিজাইন এত জ্যামিতিক।

টেবিলের এক কোণায় একটি বই রেখে দিলে তিন থেকে চার দিন পর সেখানে ১ সেন্টিমিটার ধূলোর আস্তর পরে। অথচ প্রতিটা অবচেতন মনে টেনে নেয়া শ্বাসে আধা লিটারের মত বাতাস টেনে নিচ্ছি প্রতি মুহূর্তে। একটু জোরে টান দিলেতো এক লিটারই ঢুকে পড়ে। বাতাসে এত ধূলিকণা আর জীবাণু! তবু কি আশ্চর্য্য!! কেকের মত স্পঞ্জি আর সফট ফুসফুসটার কিছু হয়না। আস্তরও পড়েনা। পড়বে কি করে? পুরো ট্রাকিয়া আর নাসাল এয়ার ওয়ে জুড়ে রয়েছে সিলিয়ারি বিট! প্রাকৃতিক ঝাড়ুদার। প্রতিনিয়ত ঝাড়ুদিচ্ছে ধূলিকণাগুলোকে।

🔵তুমি এ কেমন ডিজাইনার? এত নির্ভূল, নিখুঁত আর যৌক্তিক তোমার ডিজাইন!

সুবহানাল্লাহ

"হে মানুষ সকল, তোমাদের কি এমন জিনিস যেটা তোমার রব থেকে তোমাকে গাফিল করে রেখেছে? অথচ তিনি তোমাকে কত সুন্দর করে সৃষ্টি করেছেন আর সামঞ্জস্য করে দিয়েছেন।"
------সূরা ইনফিত্বার (৫-৬)
- কালেক্টেড

07/10/2024

Assalamu Alaikum owa Rahmatullah.... Books are not enough for making good personality, goal-oriented, self-driving, innovative, and pious human being. But an ideal instructor can do that. Dr. S.M.Raeesuddin (Vising faculty, Hamdard University Bangladesh) is a personality, is a character, is an instructor in my life like that. Alhamdulillah I am happy to get him as a Model of Duniya, Akhira and Unani Medicine . Insha Allah I will try heart to soul to follow your instructions to establish Unani System of Medicine in Bangladesh. Pray for us.

Dr. Md. Shohidul Islam
Lecturer,
Medicine Faculty
Hamdard University Bangladesh

10/09/2024
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমতুল্লাহ হিজামার মাধ্যমে চিকিৎসা সমূহঃ1. সাধারণ/আঘাতে ব্যথা2. মাথাব্যথা এবং মাইগ্রেন3. মৃগী/অন্যা...
10/09/2024

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমতুল্লাহ

হিজামার মাধ্যমে চিকিৎসা সমূহঃ
1. সাধারণ/আঘাতে ব্যথা
2. মাথাব্যথা এবং মাইগ্রেন
3. মৃগী/অন্যান্য স্নায়বিক ব্যাধি
4. আর্থ্রাইটিস এবং অন্যান্য জয়েন্ট বা হাড়ের সমস্যা
5. টানা বা ব্যথা পেশী
6. উচ্চ রক্তচাপ
7. উচ্চ কলেস্টেরল
8. কোষ্ঠকাঠিন্য বা আইবিএস
9. হাঁপানি এবং অন্যান্য শ্বাসকষ্ট/ফুসফুসের সমস্যা
10. ত্বকের অবস্থা
11. এলার্জি
12. স্ট্রোক / পি অ্যারালাইসিস / numbness/post স্ট্রোক অক্ষমতা
13. অনিদ্রা, উদ্বেগ এবং বিষন্নতা
14. মাসিক ক্যাম্প, পিএমএস এবং বন্ধ্যাত্ব

নববী নির্দেশনার আলোকে হিজামা চিকিৎসা ব্যবস্থা :::

1. হযরত ইবনে আব্বাস রাযি, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে বর্ণনা করেন যে, তিনি বলেছেন তিনটি জিনিসের মধ্যে রোগমুক্তি রয়েছে।হিজামাতে, মধু পানে এবং আগুন দিয়ে দাগ দেওয়াতে, তবে আমার উম্মতকে আমি আগুন দিয়ে দাগ দিতে নিষেধ করছি।

২. হযরত জাবের রাযি. নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে বর্ণনা করেন যে, তিনি বলেছেন, তোমাদের ঔষষ সুমূহের কোনোটির মাঝে যদি রোগমুক্তি থাকে, তাহলে তা আছে হিজামা লাগানোর মধ্যে কিংবা মধুপানের মধ্যে অথবা আগুন দিয়ে ঝলসানোর মধ্যে। কিন্তু আগুন দিয়ে ঝলশানোর বা দাগ দেওয়া আমি পছন্দ করি না।
3. হযরত আনাস রাযি. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলছেন, তোমর যেসব জিনিস দিয়ে চিকিৎসা করো, সেগুলোর মধ্যে সবচেয়ে উত্তম হলো হিজামা লাগানো এবং কুস্তল বাহইর (কুস্ত/মিঠা কুড়)। (সহিহ বুখারি, হাসিদ নং-৫৬৯৬)

4. হযরত জাবের রাযি. থেকে বর্ণিত তিনি অসুস্থ সাহাবি মুকান্না রাযি.কে দেখতে গিয়ে বলেন, তুমি যতক্ষণ হিজামা লাগাবে না ততক্ষণ আমি এখান থেকে যাব না। কেননা, আমি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওসাল্লামকে বলতে শুনেছি, নিশ্চয় হিজামাতে রোগমুক্তির উপায় ও রোগের শিফা রয়েছে। (সহিহ বুখারি, হাসিদ নং-৫৬৯৭)

5. হযরত সামুরা ইবনে জুনদুব রাযি. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, বনু ফাযারা সোত্রের এক বেদুঈন রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নিকট প্রবেশ করলো। ক্রমে তখন তাঁকে এক হাজ্জাম হিজামা লাগাচ্ছিলো। তাই যথারীতি সে ব্লেড দিয়ে কাটা শুরু করলো। এসব দেখে আশ্চর্য হয়ে বেদুঈন বললো, হে আল্লাহর রা: সা: এটা কী? উত্তরে তিনি বলেন, এটা 'হিজামা'। আর এটাই মানুষের জন্য সর্বোত্তম চিকিৎসা ব্যবস্থা। (মুসনাদে আহমাদ, হাদিস নং-২০০৯৬)

ডা. মো: শহিদুল ইসলাম
BUMS, MPH (HUB)।
Reg. 3230।
প্রভাষক, Hamdard University Bangladesh
Mob. 01830510131
AFIYA UNANI MEDICAL CENTRE
312 Dokkhshin Jatrabari, Kutubkhali, Boro Madrasah, Steel building, 1st Floor Dhaka

বিসমিল্লাহির রহমানির রহীমআসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমতুল্লাহ তোমরা এই কালোজিরা ব্যবহার কর, কেননা এতে মৃত্যু ব্যতিত সকল রোগের...
10/09/2024

বিসমিল্লাহির রহমানির রহীম
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমতুল্লাহ
তোমরা এই কালোজিরা ব্যবহার কর, কেননা এতে মৃত্যু ব্যতিত সকল রোগের নিরাময় রয়েছে। মধুতে রয়েছে মানুষের জন্য রোগের প্রতিকার। সুরা আন-নাহাল, (সহীহ বুখারী, ১০ খণ্ড হাদীস নং ১২১) রসূল (স.) বলেছেন, "মধুতে রয়েছে রোগ মুক্তি”। (সহীহ বুখারী হা. ৫৬৬০)

মধু, ঘি ও কালোজিরার তৈল-ব্যবহারে উপকারসমূহ:

স্মরণ শক্তি বৃদ্ধির জন্য: এক চা চামচ পুদিনা পাতার রস বা কমলার রস, এক কাপ রং চায়ের সাথে এক চা চামচ কালোজিরার তৈল মিশিয়ে দিনে ৩ বার নিয়মিত পান করবেন যা স্মরণ শক্তি বৃদ্ধি ও দুশ্চিন্তা দূর করবে- ইনশাআল্লাহ।

মাথা ব্যথার জন্য: সামান্য পরিমাণ কালো জিরার তৈল, মাথায় হালকা গরম ছেকসহ মালিশ করবেন এবং এক চা চামচ কালোজিরার তৈল সমপরিমাণ মধুসহ দিনে তিনবার করে ২/৩ সপ্তাহ পান করবেন। যা চুল পড়া বন্ধ করে এবং মাথার উকুন দূর করবে- ইনশাআল্লাহ।

সর্দি ও জ্বরের জন্য: সকালে ও রাতে তর্জনী আঙ্গুলে কালোজিলার তৈল লাগিয়ে নাকে নিশ্বাস টানবেন। এক চা চামচ কালোজিরার তৈল সমপরিমাণ মধু বা এক কাপ রং চায়ের সাথে মিশিয়ে দৈনিক তিনবার সেব্য। সামান্য পরিমাণ কালোজিরার তৈল মাথা ও ঘাড়ে

মালিশ করতে হবে। আল্লাহর রহমতে রোগ মুক্তি হবে- ইনশাআল্লাহ।

বাতের ব্যথার জন্য: আক্রান্ত স্থান পরিষ্কার করে, তাতে এক চা চামচ কাঁচা হলুদের সাথে সমপরিমাণ কালো জিরার তৈল লাগিয়ে দিবেন। একই সাথে সমপরিমাণ মধু বা এক কাপ রং চায়ের সাথে দৈনিক ২/৩ বার করে পান করলে ইনশাআল্লাহ উপকার হবে।

বিভিন্ন চর্ম রোগের জন্য: আক্রান্ত স্থান ধুয়ে পরিষ্কার করে তাতে এক চা চামচ কাঁচা হলুদের রসের সাথে সমপরিমাণ কালো জিরার তৈল মিশিয়ে মালিশ করবেন। একই সাথে এক চামচ কালোজিরার তৈল ও দুই চামচ মধু মিশিয়ে এক কাপ রং চায়ের সাথে দৈনিক তিনবার করে সেবন করলে উপকার হবে- ইনশাআল্লাহ।

হার্টের বিভিন্ন সমস্যার জন্য: এক চা চামচ কালোজিরার তৈলসহ এক কাপ পাতলা করে দুধ দৈনিক ২ বার করে ৪/৫ সপ্তাহ পান করবেন। শুধু কালোজিরার তৈল বুকে মালিশ করবেন। আল্লাহ রোগ মুক্তি দিবেন- ইনশাআল্লাহ।

ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণের জন্য: প্রতিদিন রসুনের দুটি কোষ চিবিয়ে খেয়ে এবং সমস্ত শরীরে কালোজিরার তৈল মালিশ করে সূর্যের তাপে আধাধণ্টা অবস্থান করতে হবে এবং এক চা চামচ কালোজিরার তৈল সমপরিমাণ মধুসহ প্রতি সপ্তাহে ২/৩ দিন পান করলে ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণ হবে- ইনশাআল্লাহ।

অর্শ রোগের জন্য: এক চা চামচ মাখন ও সমপরিমাণ তিল চূর্ণ অথবা তিলের তৈল এক চা চামচ কালোজিরার তৈলসহ প্রতিদিন সকালে খালি পেটে এবং দিন ও রাতে পান করলে রোগ ভালো হবে- ইনশাআল্লাহ।

শ্বাস কষ্ট হাঁপানির জন্য: এক চা চামচ কালোজিরার তৈল, এক কাপ রং চায়ের সাথে দৈনিক ৩ বার করে নিয়মিত পান করলে রোগ ভালো হবে- ইনশাআল্লাহ।

ডায়াবেটিসের জন্য: এক চা চামচ কালোজিরার তৈল, এক কাপ রং চা অথবা গরম ভাতের সাথে মিশিয়ে দৈনিক ২/৩ বার নিয়মিত সেব্য। যা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ফলপ্রসূ -আলহামদুলিল্লাহ

পুরুষত্বহীন ও দ্রুত বীর্যপাত রোগের জন্য: এক চা চামচ মাখন, এক চা চামচ জাইতুন

তৈল সমপরিমাণ কালোজিরার তৈল ও মধুসহ দৈনিক ৩ বার ৪/৫ সপ্তাহ অথবা সর্বদা ব্যবহার করলে আল্লাহর রহমতে যৌন শক্তি বৃদ্ধি পাবে- ইনশাআল্লাহ।

অনিয়মিত মাসিক স্রাব বা মেহ/প্রমেহ রোগের জন্য: এক কাপ কাঁচা হলুদের রস বা

সমপরিমাণ আতপ চাল ধোয়া পানির সাথে এক চা চামচ কালোজিরার তৈল মিশিয়ে দৈনিক।

৩ বার নিয়মিত পান করবে। আল্লাহ সুস্থ করবেন- ইনশাআল্লাহ।

দুগ্ধ দানকারী মাদের স্তনের দুধ বৃদ্ধির জন্য: এক চা চামচ কালো জিরার তৈল সমপরিমাণ মধুসহ দৈনিক ৩ বার করে নিয়মিত পান করবেন। আল্লাহ স্তনের দুধ বৃদ্ধ করবেন- ইনশাআল্লাহ।

ত্বকের আদ্রতার জন্য: শীতকালে ত্বকের আদ্রতার জন্য বডি লোশনের পরিবর্তে কালোজিরা ও জাইতুন তৈল এক সাথে মিশিয়ে সারা শরীরে মালিশ করুন। যা অত্যন্ত আর্দ্র ও লাবণ্যময় এবং চর্মরোগের ঝুঁকি কমাবে। বিশেষভাবে শিশুর ত্বকের জন্য এই পদ্ধতিতে সারা বছর ব্যবহার করা যায়। আল্লাহ ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করবেন- ইনশাআল্লাহ।

গ্যাস্টিক/আলসার আমাশয়ের জন্য: এক চামচ মেথি খালি পেটে প্রতিদিন একবার। এক

চা চামচ তৈল সমপরিমাণ মধু ও অর্ধ চামচ মেথির পাউডারসহ দিনে ৩ বার করে ২/৩ সপ্তাহ সেব্য। ইনশাআল্লাহ রোগ নিরাময় হবে।

জন্ডিস বা লিভারের বিভিন্ন সমস্যার জন্য: এক গ্লাস ত্রিফলার রসের শরবত এবং কালোজিরার তৈল দিনে ৩ বার ৪/৫ সপ্তাহ পান করবেন। আল্লাহ লিভার ক্যানসারের হাত থেকে বাঁচাবেন।

বি.দ্র.-হাদীস অনুযায়ী কালোজিরায় রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা আশ্চর্যজনকভাবে অতুলনীয়। কালোজিরার রস/তৈলের মধ্যেই বিদ্যমান। ফলে কালোজিরার তৈল ব্যবহার ও সেবন শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা উত্তোরোত্তর বৃদ্ধি করে এবং রোগ মুক্ত রাখে। এটি রসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের জীবন আদর্শ সহীহ হাদিস থেকে প্রমাণিত।

সতর্কতা: গর্ভাবস্থায় ও দুই বছরের কম বয়সের বাচ্চাদের কালোজিরার তৈল সেবন করা উচিত নয়। আল্লাহ আমাদের রোগ মুক্তি (শেফা) দান করুন- আমীন।

(খাঁটি মধু অনেক সময় জমে যায়)।

ডা. মো: শহিদুল ইসলাম
প্রভাষক
মেডিক্যাল ফ্যাকাল্টি
হামদর্দ ইউভার্সিটি বাংলাদেশ
চেম্বার, আফিয়া ইউনানি মেডিকাল সেন্টার
যাএাবাড়ী, ঢাকা।

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমতুল্লাহ হে রব্বুল আলামীন, আপনিই সমস্ত শক্তির আধার, আপনার শক্তির উসালায় আমাদেরকে হেফাজত করুন। হে ...
22/08/2024

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমতুল্লাহ
হে রব্বুল আলামীন, আপনিই সমস্ত শক্তির আধার, আপনার শক্তির উসালায় আমাদেরকে হেফাজত করুন। হে আল্লাহ, আপনিই আমাদের জান মালের প্রকৃত মালিক আপনার নামের উসিলায় আমাদের জান - মাল হেফাজত করুন। হে আল্লাহ, পানির এই দানবীয় প্রবাহকে থামিয়ে দিন, আসমানি বালা ও জমিনি বালা থেকে সবাইকে রক্ষা করুন। আমিন

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ।আশা করি আল্লাহর রহমতে সবাই ভাল আছেন। অটো ইমিউনো ডিজিজ আজ যেন খুবই কমন একটা বিষয় হয়ে...
26/02/2024

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ।
আশা করি আল্লাহর রহমতে সবাই ভাল আছেন।
অটো ইমিউনো ডিজিজ আজ যেন খুবই কমন একটা বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে যত্রতত্র যেনতেন অহরহ খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে অটো ইমিউনো ডিজিজে আক্রান্ত রোগী।

তার মধ্যে অন্যতম একটা রোগ হলো শ্বেতী। আজ এ রোগের অনেকটাই প্রাদুর্ভাব দেখতে পাচ্ছি আপনি যদি রাস্তায় হাঁটেন এই রোগে আক্রান্ত রোগী পাবেন না এটা খুবই কঠিন!! যেখানে সেখানে আমরা দেখতে পাচ্ছি ছোট বড় অনেকের মধ্যেই এ রোগের প্রবণতা।

আলহামদুলিল্লাহ ১০ থেকে ১২ জন শ্বেতী রোগীর চিকিৎসা হয়েছে আফিয়া ইউনানি মেডিকাল সেন্টার থেকে সবাই ভালো আছেন একজন বাদে যার বয়স হয়েছে ৬০ বছরের উপরে (কিছুটা কমেছে)। তবে আলহামদুলিল্লাহ যাদের বয়স ৫০ বছর বা তার নিচে আলহামদুলিল্লাহ এক সপ্তাহ থেকে এক মাসের মধ্যেই আলহামদুলিল্লাহ চলে যায় বা কারো কারো একদমই পুরোপুরি সেরে যায়। আপনারা যারা এ রোগ থেকে নিরাময় হতে চাচ্ছেন ইনশাল্লাহ আশা রাখি তাদের সাহায্য করতে পারব।

চিকিৎসক
মো: শহিদুল ইসলাম
BUMS, MPH (HUB)।
Reg. 3230।
প্রভাষক, Hamdard University Bangladesh
Mob. 01830510131
AFIYA UNANI MEDICAL CENTRE
312 Dokkhshin Jatrabari, Kutubkhali, Boro Madrasah, Steel building, 1st Floor Dhaka-1204

নিচের picture গুলো Google থেকে Collected.

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ।আশা করি আল্লাহর রহমতে সবাই ভাল আছেন।দীর্ঘদিন পরে আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি নতুন একটা...
19/02/2024

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ।
আশা করি আল্লাহর রহমতে সবাই ভাল আছেন।দীর্ঘদিন পরে আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি নতুন একটা বিষয় নিয়ে বর্তমানে যুবক-যুবতী, মধ্য বয়সি নর-নারী, বৃদ্ধ-বৃদ্ধা সবাই আজ ভাবনায় থাকেন তা আর কিছুই নয় এক যন্ত্রণার নাম এক কষ্টের নাম এক ভয়াবহ শত্রুর নাম ব্যথা ব্যথা ব্যথা মাজা ব্যথা কোমর ব্যথা। আলহামদুলিল্লাহ খুব সুন্দর একটি সাফল্য গাথা নিয়ে---
মাত্র বিশ বছর বয়সেই পঙ্গুত্ব দশা গ্রাস করেছে তাকে। ইউনিভার্সিটিতে যেতেন প্রায় পঙ্গুর মত হয়ে। হাঁটাচলা ছিল খুবই সীমিত বা তিনি হাঁটতেন পরিবারের কারো সাহায্য নিয়ে। ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হওয়ার পরেও তিনি ক্লাস করতে পারতেন না ঠিকমত। অবর্ণনীয় ও যন্ত্রণাদায়ক জীবন যাপন করছিলেন ২০ বছর বয়সেই। তার বাবা-মার কষ্ট এবং তার কষ্টে পুরো পরিবার জোরেই চলছিল যন্ত্রণার ভয়াবহতা।
নাম: ফিরোজ
বয়স: ২০
ঠিকানা: রসুলপুর যাত্রাবাড়ী।
Chief Complain: পা তুলতে পারতেন না প্রচন্ড ব্যথা হতো একা হাঁটতে পারতেন না অল্প কিছুক্ষণ বসে থাকলে আর দাঁড়াতে পারতেন না সকালবেলা ঘুম থেকে উঠতে কষ্ট হতো।
Investigation: MRI-
Diagnosis: PLID

Progress: আলহামদুলিল্লাহ তিনি এখন একজন সাধারণ সুস্থ স্বাভাবিক মানুষের মতোই ইউনিভার্সিটি যাচ্ছেন ও আসছেন। আলহামদুলিল্লাহ আনন্দের সাথে জীবন যাপন করছেন আপনারা দোয়া করবেন যাতে আল্লাহ তাকে সুস্থ রাখেন সুন্দর রাখেন।

চিকিৎসক
মো: শহিদুল ইসলাম
BUMS, MPH (HUB)।
Reg. 3230।
প্রভাষক, Hamdard University Bangladesh
Mob. 01830510131
AFIYA UNANI MEDICAL CENTRE
312 Dokkhshin Jatrabari, Kutubkhali, Boro Madrasah, Steel building, 1st Floor Dhaka-1204

নিচের picture গুলো Google থেকে Collected.

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমতুল্লাহ। সবাই কেমন আছেন? আলহামদুলিল্লাহ আশা করি সবাই ভালো আছেন।আমরা সবাই কুলফি মালাই শুনেছি কিন্...
15/10/2023

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমতুল্লাহ। সবাই কেমন আছেন? আলহামদুলিল্লাহ আশা করি সবাই ভালো আছেন।
আমরা সবাই কুলফি মালাই শুনেছি কিন্তু কখনো কি কুলফি রোগী!!! কুলফি রোগী...... হ্যা কুলফি রোগী চলুন জেনে আসি, জীবন কেনো তার কুলফিময় হলো....
দুই দুইবার তার Brain Tumour operation হয়। তারপরেই শুরু হয় তার জীবনের দুর্বিষহ অবস্থা। জীবন হয়ে উঠে এক যন্ত্রনার নাম। অনেকবার ডক্টর এর কাছে গিয়েছেন তার এই ব্যথা কমানোর জন্য বা যন্ত্রণা কমানোর জন্য। ডক্টর তাকে পরামর্শ দিয়েছেন 3rd টাইম অপারেশন করার জন্য। তিনি ভয় পেয়ে যান আর অপারেশন করতে অস্বীকার করেন।
এবার শুরু হলো তার জীবনের অন্য এক কাহিনী, এই ব্যথা কমানোর জন্য তিনি আশ্রয় নিলেন বরফের কি সকাল, কি সন্ধ্যা, কি রাত সব সময় যেন বরফই তার পরম বন্ধু।
তিনি তার ফ্রিজটাকে পরিণত করলেন এক বরফের গুদামঘরে। কাপড়ে বরফ উঠিয়ে মাথার ডান পাশে চেপে ধরে থাকতেন যতক্ষণ হাত অবশ না হয়ে আসতো বা ক্লান্ত হয়ে ঘুমিয়ে না পড়তেন।
এভাবেই কাটিয়ে দেন প্রায় এক বৎসর।

নাম: মমতাজ
বয়স: ৪২ বছর
ঠিকানা: কুরবানপুর, সোনারগাঁও।
Chief Complain: মাথার ডান পাশে অসহনীয় ব্যথা ১বছর ৯মাস ধরে।
প্রচন্ড রকম নাক জ্বালাপোড়া করতো ১ বছর ধরে।
মাথার ডান পাশটা ফুলে গেছে ১ বছর হলো।
ডান চোখটা ফুলে গেছে এবং পানি পড়ে ডান চোখ দিয়ে ১ বছর হলো।

Past surgical History: Brain tumour operation
1st time ২০২১ সালে।
Brain tumour operation 2nd time ২০২২ সালে।

Investigation: CT-Scan- Abnormal accumulation of fluid or fluid collection. (আগের করা ছিলো)

Diagnosis: Hydrocephalus and external edema.

Progress: আলহামদুলিল্লাহ, তার ভাষ্য মতে ঔষধ সেবনের পরে রাতে যখন শুয়ে থাকতেন তার ডান কান দিয়ে পানি বের হতো এবং বালিশ ভিজে যেত।
আলহামদুলিল্লাহ বর্তমানে তার মাথাব্যথা নেই, ডান পাশের বাইরের ফোলা কমেছে, চোখের ফুলা কমেছে, নাকের জ্বালাপোড়া নেই, অনেকটাই ভালো আছেন।

চিকিৎসক
মো: শহিদুল ইসলাম
BUMS, MPH (HUB)।
Reg. 3230।
প্রভাষক, HIUAM.
Mob. 01830510131
AFIYA UNANI MEDICAL CENTRE
312 Dokkhshin Jatrabari, Kutubkhali, Boro Madrasah, Steel building, 1st Floor Dhaka-1204

নিচের picture গুলো Google থেকে Collected.

Address

Kutubkhali
Dhaka
1204

Telephone

+8801830510131

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Afia Unani Medical Centre posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Afia Unani Medical Centre:

Share