মেডিকেল মানেই সার্কাস

মেডিকেল মানেই সার্কাস মেডিকেলের বিভিন্ন হাস্যরস কাহিনী তুলে ধরাই এই পেজের উদ্দেশ্য

27/07/2025
২০১৫ সালে তৎকালীন স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম ঘোষণা দিলেন "এখন থেকে হাসপাতালের ইমার্জেন্সি ২৪ ঘন্টা খোলা রাখতে হবে"।...
27/07/2025

২০১৫ সালে তৎকালীন স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম ঘোষণা দিলেন "এখন থেকে হাসপাতালের ইমার্জেন্সি ২৪ ঘন্টা খোলা রাখতে হবে"। তবে বাস্তবতা হলো নাসিম সাহেবের স্বাস্থ্যমন্ত্রী হওয়ার অনেক আগে থেকেই হাসপাতালের ইমার্জেন্সি ২৪ ঘন্টা খোলা থাকে।

এরপর একবার আরেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক ঈদের সময় হাসপাতাল খোলা রাখার ঘোষণা দিয়েছিলেন। তবে আমার জানামতে কোন ঈদ বা কোন উৎসবে বাংলাদেশসহ বিশ্বের কোথাও কোন হাসপাতাল বন্ধ রাখার নজির নেই।

আর বর্তমান স্বাস্থ্য উপদেষ্টা সরকারি বার্ন ইনস্টিটিউটকে বিমান দুর্ঘটনায় আহতদের বিনামূল্যে চিকিৎসা দেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন যেখানে সরকারি স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান যুগের পর যুগ বিনামূল্যে চিকিৎসা দিয়ে আসছে।

তাহলে বুঝেন এদেশের স্বাস্থ্যখাতের দায়িত্বশীল জ্ঞানীগুণীরা স্বাস্থ্যখাত সম্পর্কে কতটা জ্ঞান রাখে ? আর এতো জ্ঞানীগুণীদের হাতে থাকার পরও যে এদেশের স্বাস্থ্যখাত টিকে আছে সেজন্য সবার আল্লাহর কাছে শুকরিয়া আদায় করা উচিৎ।

©Refat Kabir

অথচ আল জাজিরাতে রিপোর্ট প্রকাশের আগে দেশের খুব কম সংখ্যক মানুষই এই ডা রাজিব এর অবদান সম্পর্কে অবগত ছিল। দেশের মেইনস্ট্রি...
26/07/2025

অথচ আল জাজিরাতে রিপোর্ট প্রকাশের আগে দেশের খুব কম সংখ্যক মানুষই এই ডা রাজিব এর অবদান সম্পর্কে অবগত ছিল।
দেশের মেইনস্ট্রিম মিডিয়া, বর্তমান সরকার কেউই ডা রাজিব এর এই সাহসী ভুমিকা জাতির সামনে প্রকাশ করেনি।
দেশের অন্যান্য আরো হাজারো চিকিৎসক এর মতো ডা রাজিব ও পর্দার আড়ালে থেকে জুলাই গণ আন্দোলনের মোড় ঘুরিয়ে দিয়েছে।
শুভকামনা এই জাতীয় বীরের জন্য ❤️

উল্লেখ্য ডা. রাজিবুল ইসলাম, রংপুর মেডিকেল কলেজের ফরেনসিক বিভাগের প্রধান।
১৬ জুলাই পুলিশ যখন আবু সায়েদকে হত্যা করে,
তখন তা সরকারে বিপুল চাপ সৃষ্টি করে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঘনিষ্ঠ সহযোগী সালমান এফ রহমান নিজে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এগিয়ে আসেন।

সেই সন্ধ্যা থেকেই পুলিশের শীর্ষ কর্মকর্তারা ডা. রাজিবকে একাধিকবার ফোন করতে থাকেন।
তারা তাকে অনুরোধ করেন যেন ময়নাতদন্তে মাথার আঘাতকে গুরুত্ব দিয়ে এমনভাবে প্রতিবেদন তৈরি করা হয়, যাতে বোঝানো যায় — আবু সায়েদ পুলিশের হাতে নিহত হননি,
বরং আন্দোলনকারীদের নিক্ষিপ্ত ইটেই তার মৃত্যু হয়েছে।

ডা. রাজিব ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন ছয়বার জমা দেন, কিন্তু প্রতিবারই তা ফিরিয়ে দেওয়া হয়
কারণ তা সরকারের ঠিক করা বিবরণের সঙ্গে মিলছিল না। তাকে লম্বা ছুটি, থাইল্যান্ড বা কক্সবাজারে পরিবারসহ বিলাসবহুল ভ্রমণের প্রস্তাব দেওয়া হয়।
কিন্তু তিনি কোনো প্রলোভনে পা না দিয়ে নিজের পেশাদার নীতিতে অটল থাকেন।

এই সাহসী মানুষটির প্রতি রইল গভীর শ্রদ্ধা
যিনি এখনো প্রচারের আলোয় আসেননি
অথচ তার ন্যায়ের প্রতি অটল থাকার দৃঢ়তা নিঃসন্দেহে অনন্য।

al mishu

শৌভিক এবং নীলরতন সরকার হাসপাতালের anatomy বিভাগ।তখন ১৯৯৮ সাল।৩০ সেপ্টেম্বর আসানসোল থেকে পাঁচ বছরের অসুস্থ শৌভিক চিকিৎসার...
25/07/2025

শৌভিক এবং নীলরতন সরকার হাসপাতালের anatomy বিভাগ।

তখন ১৯৯৮ সাল।

৩০ সেপ্টেম্বর আসানসোল থেকে পাঁচ বছরের অসুস্থ শৌভিক চিকিৎসার জন্য কলকাতায় আসে। ভর্তি হয় কলকাতার এস এস কে এম হাসপাতালে। বেশ কিছু দিন হাসপাতালে ভর্তি থাকার পর বাবার কাছে সে আবদার করে সে আর আসানসোলে ফিরে যাবে না, এই শহর কলকাতাতেই থাকবে। শেষ পর্যন্ত বাবা-মা ওকে একা ফেলে রেখে আসানসোলে চলে যায়। হ্যাঁ, তারপর থেকে শৌভিক একাই এখনও এই শহর কলকাতাতেই আছে। এখন, নিশ্চয়ই আপনার কৌতুহলি মনে প্রশ্ন জাগছে যে শৌভিক কোথায় আছে? কেনইবা আর আসানসোলে ফেরত গেল না? তার এ কি রকম বাবা-মা?

এস এস কে এম হাসপাতালে চিকিৎসাধীন শৌভিকের চিকিৎসকেরা জানালেন খুব দ্রুত শৌভিকের জন্য রক্ত লাগবে। সেই দিনটা ছিল ২৯ অক্টোবর। শৌভিকের বাবা মনিময়, একজন পরিচিত জুনিয়র ডাক্তারকে সঙ্গে নিয়ে কলকাতার সমস্ত ব্লাড ব্যাঙ্ক ঘুরলেন। রক্ত পাওয়া গেল না। রক্তের অভাবে নয়, দায়িত্বজ্ঞানহীনতার জন্য স্তব্ধ হয়ে গেল শৌভিকের হৃদস্পন্দন। শোকে বিহ্বল হলেন না মনিময়বাবু। বরং তিনি করলেন এক অভিনব প্রতিবাদ। পাকাপাকিভাবে শৌভিকের কলকাতায় থাকার ইচ্ছাকে বাস্তবায়িত করলেন। পাঁচ বছরে পুত্র শৌভিকের মৃতদেহ দান করার মধ্য দিয়ে। নীলরতন মেডিক্যাল কলেজের অ্যানাটমি বিভাগ মনিময়বাবুর উদ্যোগকে পূর্ণ মর্যাদা দিয়ে শৌভিকের পাকাপাকি কলকাতায় থাকার ব্যবস্থা করেন। সত্যি আজও নীলরতন মেডিক্যাল কলেজের অ্যানাটমি বিভাগে শৌভিক আছে। লেকচার রুমে কাঁচের বাক্সের মধ্যে ওর কঙ্কালটা আছে। অমানবিকতার বিরুদ্ধে শৌভিক দৃষ্টান্ত হিসেবে আজও বিদ্যমান।

(তথ্য সংগৃহীত)

"আমার ছেলে সবচেয়ে ব্রিলিয়ান্ট স্টুডেন্ট ছিলো, সবচেয়ে স্মার্ট ছিল। আমরা আর এই দেশে থাকবো না। এদেশের পলিটিশিয়ানরা এদেশকে শ...
22/07/2025

"আমার ছেলে সবচেয়ে ব্রিলিয়ান্ট স্টুডেন্ট ছিলো, সবচেয়ে স্মার্ট ছিল।

আমরা আর এই দেশে থাকবো না। এদেশের পলিটিশিয়ানরা এদেশকে শেষ করে দিচ্ছে, আমরা আর এদেশে থাকবো না"

একটা মানুষ কেঁদে কেঁদে সংবাদ সম্মেলনে এই কথাগুলো পুরো জাতিকে শোনালো।

না, কোন মূর্খ মানুষের বক্তব্যও না, কোন অশিক্ষিত মানুষেরও না। ভিডিওতে যাকে দেখতে পাচ্ছেন তিনি একজন এসিস্ট্যান্ট প্রফেসর। তার সহধর্মিণীও একজন কেমিস্ট্রি লেকচারার।

তাদের পরিচয় দিতে বাধ্য হলাম কারণ আপনারা ভেবেই বসতে পারেন উপরের উক্তিটা কোন অশিক্ষিত মানুষের।

অথচ বক্তব্যটা একজন হাইলি কোয়ালিফাইড মানুষের ছিল।

"একটা দেশ সত্যিই শেষ হয়ে যাচ্ছে কি না তা বোঝার সবচেয়ে সহজ উপায় হলো, দেখুন, শিক্ষিত মানুষগুলো কী বলছে।"

যদি তারা চুপ হয়ে যায়, কিংবা ‘থাকবো না’ বলেই উঠে যায়। তাহলে বুঝবেন, দেশ এখন আর দেশ নেই। এটা একটা খুব পুরনো মানচিত্র, যার ভাঁজে-ভাঁজে আশাভঙ্গ জমে আছে।

কতটা ভেঙে পরলে মানুষ এমন বক্তব্য দিতে পারে ভাবুন। নিজের মাতৃভূমির প্রতি কতটা মর্মান্তিক ঘৃণা আসলে মানুষ এমন কথা বলতে দ্বিধা বোধ করে না চিন্তা করুন।

আর যারা এখনো চিন্তা করতে পারছেন না, তাদের জন্য বলবো

যে আগুনে আপনি পোড়েননি,
তার তাপ আপনি বুঝবেন না।

বেঁচে থাকো বাংলাদেশ,
আমাদের নিয়ে, অথবা আমাদের পুড়িয়ে।


Follow মেডিকেল মানেই সার্কাস

পাশাপাশি দুটি ছবি। হ্যাঁ, একটি হলো ডাক্তারদের হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপের। সময়টা খেয়াল করবেন৷ ঠিক মধ্যাহ্নভোজের সময়। একজন ডাক্তা...
22/07/2025

পাশাপাশি দুটি ছবি।

হ্যাঁ, একটি হলো ডাক্তারদের হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপের। সময়টা খেয়াল করবেন৷ ঠিক মধ্যাহ্নভোজের সময়। একজন ডাক্তারের ভাষ্যমতে কেউ কেউ খাবার প্লেট রেখে চলে এসেছে৷ কেউ কেউ দুপুরের খাবার না খেয়েই ছুটে এসেছে অগ্নিদগ্ধদের বাঁচাতে।

দেশের প্রতিটা দূর্যোগে আমাদের দেশের ডাক্তাররা ফার্স্ট রেসপন্ডার হিসেবে এগিয়ে এসেছে। করোনাকালীন সময়ে আমাদের দেশের ডাক্তাররা নিজেদের জীবন বিলিয়ে দিয়ে কোভিড আক্রান্তদের চিকিৎসা দিয়েছে। কোনো বিদেশীদের লাগেনাই......

এদিকে উপদেষ্টা তার নিজের বুদ্ধি দিয়ে এসি রুমে বসে আবিষ্কার করে ফেলেছেন বিশাল কিছু। উপদেষ্টারা Foreign ফ্যাটিস থেকে বেরই হতে পারছে না।

আপনারা প্লিজ এসব স্টান্টবাজি বন্ধ করেন...
নইলে আমরা বিদেশ থেকে উন্নত উপদেষ্টা আনার প্রস্তাব দিব।
ওদের সুচিকিৎসার জন্যে ইনশাআল্লাহ আমাদের ডাক্তাররাই যথেষ্ট। আপনারা জাস্ট না পোড়ানোর বন্দবস্ত করেন।

©Ashikur Rahman

নিজের জীবন বাজি রেখে মাহারিন ম্যাডাম ২০+ বাচ্চাকে ক্লাসরুম থেকে বের করেছিলেন। তিনি লাইফ সাপোর্টে ছিলেন। কিছুক্ষণ আগে শেষ...
21/07/2025

নিজের জীবন বাজি রেখে মাহারিন ম্যাডাম ২০+ বাচ্চাকে ক্লাসরুম থেকে বের করেছিলেন।

তিনি লাইফ সাপোর্টে ছিলেন।

কিছুক্ষণ আগে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন এই মা।আল্লাহ ওনাকে জান্নাতবাসী করুক।

আমিন।

21/07/2025

১। বিমান দুর্ঘটনার পর যারা উদ্ধার করতে গিয়েছিলেন - প্রচন্ড গরমে কলেজের ক্যান্টিনে গেলে তাদের পানি কিনতে বাধ্য করা হয়। চাপ বাড়লে মাইলস্টোন কলেজের ঐ ক্যান্টিন অফ করে দেয়া হয় যখন সবচেয়ে বেশি পানির দরকার ছিল। কারণ, পানির টাকা কে দিবে?

২। ছোট ছোট বাচ্চারা যখন পোড়া শরীর নিয়ে বের হচ্ছিল - তখন তাদেরকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে না দিয়ে উৎসুক জনতা মোবাইলে ভিডিও ধারণে ব্যস্ত ছিল। কারণ, ভিডিওতে যত বেশি ভিউ হবে, তত বেশি টাকা ইনকাম হবে।

৩। আগুনের ফুলকিতে ঝলসে যাওয়া শরীর নিয়ে বের হয়ে এলেও হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার মতো কোন সিএনজি বা রিকশা রাজি হচ্ছিল না। কাছাকাছি থাকা কোন প্রাইভেট কারকেও সাহায্যের জন্য এগিয়ে আসতে দেখা যায় নি। কারণ, এরা কেউ তার নিজের সন্তান নয়।

৪। মাইলস্টোন কলেজ থেকে উত্তরা আধুনিক হাসপাতালে সিএনজি দিয়ে আসতে ভাড়া গুনতে হয়েছে ১০০০ টাকা।

৫। উত্তরা-উত্তর মেট্রোর নিচ থেকে মনসুর আলী মেডিকেলে রিকশা দিয়ে আসতে ভাড়া গুনতে হয়েছে ১০০ টাকা।

৬। বাচ্চাদের অনেকগুলো আইডি কার্ডের ছবি ফেসবুকে ঘুরছে। বাচ্চারা হয়তো আহত হয় নি, কিন্তু এতটাই আতঙ্কিত হয়েছে যে বাসার ঠিকানা বা অভিভাবকদের ফোন নাম্বার বলতে পারছে না। কোন আইডি কার্ডেই অভিভাবকদের ফোন নাম্বার দেখতে পেলাম না।

৭। যে যুদ্ধ বিমানটি দুর্ঘটনা কবলিত হয়েছে, সেটি ১৯৭৬ সালের মডেলের।

জ্বি, এটাই বাংলাদেশের প্রকৃত চিত্র। যে বাচ্চাগুলো মারা গেছে, আল্লাহ তাদের এই জাহান্নাম থেকে বাঁচিয়ে নিয়েছেন।

দুর্ঘটনায় মৃত সকলকে মহান আল্লাহ তায়ালা জান্নাতুল ফেরদৌস নসিব করুন, আমিন।

সকালে লামিয়া রাগ করে স্কুলে গিয়েছিল - বাবার ওপর অভিমান ছিল, গত শুক্রবার ঘুরতে নিয়ে যায়নি বলে 😭মা স্কুলে নামিয়ে দিয়ে আদর ...
21/07/2025

সকালে লামিয়া রাগ করে স্কুলে গিয়েছিল - বাবার ওপর অভিমান ছিল, গত শুক্রবার ঘুরতে নিয়ে যায়নি বলে 😭
মা স্কুলে নামিয়ে দিয়ে আদর করে বলেছিলেন, "বিকেলে নিয়ে যাবো মা, মন খারাপ কোরো না।"
কিন্তু সেই বিকেল আর এল না…

ভয়াল আগুন লামিয়াকে কেড়ে নিলো 😭
আজ বাবার কণ্ঠে শুধু একটিই আর্তনাদ—
আমার রাগী মেয়েটা কোথায়? মা তুই আয় আমি তোরে ঘুরতে নিয়ে যাবো!!! 😭😭😭

হে দয়াময়, আর কোনো বাবা-মার কোল এভাবে খালি করো না 😭💔

উত্ততরায় যা হওয়ার হয়ে গেছে। সবাই দোয়া করুন। হায় হুতাশ না করে কাজের কাজ করুন।১।যত দ্রুত সম্ভব রুগীদের বার্ন ইউনিটে আসার ব...
21/07/2025

উত্ততরায় যা হওয়ার হয়ে গেছে। সবাই দোয়া করুন। হায় হুতাশ না করে কাজের কাজ করুন।

১।যত দ্রুত সম্ভব রুগীদের বার্ন ইউনিটে আসার ব্যবস্থা করুন। দ্রুত চিকিৎসা শুরু করা গেলে অনেক প্রাণ বাচানো যাবে।

২। এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েকে উন্মুক্ত করে দিন।
৩। উত্তরা থেকে ঢাকার দিকে মুভ করার ট্রাফিক লাইনগুলো ক্লিয়ার করে রাখুন।
৪। প্রচুর রক্ত লাগবে। যারা ঢাকা থেকে রক্ত দিতে পারবেন শুধু তারাা রেসপন্স করুন। দূরের কেউ শুধু শুধু রেসপন্স করবেন না।

৫। বার্ন ইউনিটে ডাক্তারদের রেডি থাকতে সহয়তা করুন।

৬। যাদের এম্বুলেন্স সার্ভিস আছে তারা উত্তরায় মুভ করুন। যাতে এম্বুলেন্সের সংকট না হয়।
৭। চিকিৎসা শুরু করে লিগ্যাল গার্ডিয়ানদের রুগীদের খুজে পেতে সহযোগিতা করুন।

৮। দিয়াবাড়ী টু টিএসসি মেট্রোরেলের আগামী কয়েক ঘন্টা ইমারজেন্সি সার্ভিস চালু করুন।

আমি নিজে স্পটে আছি। সবাই দোয়া করুন।

©Akram Hossain CF8n

Address

Dhaka

Telephone

1724501500

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when মেডিকেল মানেই সার্কাস posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to মেডিকেল মানেই সার্কাস:

Share