Ettadi_ইত্যাদি

Ettadi_ইত্যাদি Here I'll share different types of Videos, story & Beautiful scenario
(8)

17/05/2025
একই মাছি, ভিন্ন প্রভাব!একটি সাধারণ মাছির ওজন খুবই সামান্য—মাত্র কয়েক মিলিগ্রাম। সবজি ওজন করার সময় যদি সেই মাছিটি স্কেল...
28/04/2025

একই মাছি, ভিন্ন প্রভাব!
একটি সাধারণ মাছির ওজন খুবই সামান্য—মাত্র কয়েক মিলিগ্রাম। সবজি ওজন করার সময় যদি সেই মাছিটি স্কেলের উপর বসে, তাহলে তেমন কোনো পার্থক্য দেখা যায় না। কারণ সবজির মূল্য ওজনের তুলনায় অনেক কম। কিন্তু সেই একই মাছি যদি স্বর্ণ ওজনের স্কেলে বসে, তখন তার প্রভাব হয় বিস্ময়কর—মাত্র এক-দুই মিলিগ্রাম পার্থক্যের কারণেই ১৫-২৫ হাজার টাকার দাম উঠানামা করতে পারে!

এই উদাহরণটি আমাদের জীবনের জন্য গভীর একটি বার্তা বহন করে—

ওজন নয়, আপনি কোথায় অবস্থান করছেন এবং কার সংস্পর্শে আছেন, সেটিই নির্ধারণ করে আপনার মূল্য কতটুকু।

একটি সাধারণ আচরণ, চিন্তা, বা অবদানও অনেক বড় হয়ে ধরা দিতে পারে যদি আপনি সঠিক জায়গায় থাকেন, সঠিক মানুষদের মাঝে অবস্থান করেন।

তাই—

নিজের পরিবেশ বেছে নিন যত্নের সাথে।

চেষ্টা করুন জ্ঞানী, সদাচারী ও ইতিবাচক মানুষদের সান্নিধ্যে থাকতে।

নিজেকে এমন জায়গায় রাখুন যেখানে আপনার গুণাগুণকে সম্মান করা হবে।

আর সবখানে নিজেকে উপস্থাপন করার দরকার নেই—সবাই সবকিছুর মূল্য দিতে জানে না।

মূল্য আপনি নির্ধারণ করেন না, নির্ধারণ করে আপনার অবস্থান।
তাই নিজেকে মূল্যবান করতে চাইলে, আগে নিজেকে উপযুক্ত জায়গায় নিয়ে যান।

24/04/2025

এর আগে দিয়েছিলাম স্বামীর প্রকারভেদ। অনেকেই বলেছিলেন, বউয়েরটা কোথায়? তাই এবারে খুঁজে বের করেছি বউয়ের প্রকারভেদ:

১. লক্ষ্মী বউ: আবহমান বাংলার চিরায়ত আদর্শ ব‌উ আমাদের লক্ষ্মী বউ। এই বউ সুকুমার রায়ের ছড়ার সাপের মতোই: “করে নাকো ফোঁস ফাঁস, মারে নাকো ঢুঁশ ঢাঁশ, নেই কোনো উৎপাত, খায় শুধু দুধ ভাত!” লক্ষ্মী বউ অল্পতেই খুশি। জামাইয়ের কাছ থেকে তার কোনো বাড়তি ডিমান্ড নেই। সারাদিন বাসার টুকটাক কাজ করবে, ড্রয়িংরুম বেডরুম বারবার গোছাবে, গেস্ট আসলে হাসিমুখে তাদের আপ্যায়ন করবে, কাজের লোককে দিয়ে না করিয়ে অনেক কাজ নিজেই করে ফেলবে, রান্নাঘরে তার দক্ষতার ছাপ রাখবে এবং পরিশেষে স্বামীকে ব্যাপক ভালোবাসবে। লক্ষ্মী বউ দুর্লভ প্রজাতির, এদের দেখা আজকাল শুধু পুরনো বাংলা ছবি বা নাটকেই পাওয়া যায়।

২. রাগী বা মেজাজী বউ: খ্যাঁচখ্যাঁচ, খিটপিট, কটমট শব্দগুলো এই বউয়ের জন্যই তৈরি হয়েছিল। সকালে উঠেই কাজের মহিলার সাথে খ্যাঁচখ্যাঁচ, এরপর বাচ্চাকে নিয়ে স্কুলে যেতে যেতে রিকশাওয়ালার সাথে এক প্রস্থ, স্কুল থেকে ফিরে আসার সময় হালকা বাজার সদাই করতে গিয়ে দোকানদারকেও একচোট। বাসায় ঢুকে বাচ্চাদের পড়াতে বসে তাদের ওপর দিয়েও সিডর বওয়াবেন রাগী বউ। দিনের শেষ ডোজটা বরাদ্দ জামাইয়ের জন্য, বাসায় ঢোকামাত্রই:

“কারেন্টের বিল দেয়া হয় না কয় মাস হুঁশ আছে?”

“সারাদিনতো বাসায় থাক না, আমার ওপর দিয়ে কি যায় বোঝো?”

“তোমার মা! উফফ্! অসহ্য একটা মহিলা!!”

“তাহলে আগে বলে দিলেই পারতে! ১৪ বছর সংসার করতে গেলে কেন?”

"তোমার ১৪ গুষ্টির ভাগ্য, আমার মতো বউ পেয়েছ!"

এদের স্বামীদের বউয়ের গঞ্জনা শুনতে শুনতে তাকে কিছু বলার ক্ষমতা কমতে কমতে একটা সময় চলেই যায়। খুবই অসহায় এদের জীবন।

৩. হস্তিনী বউ: হস্তিনী বউয়ের হাতি হয়ে ওঠার পেছনে তার স্বাস্থ্যের কোনো সম্পর্ক নেই। এই বউ ঘরে রাখা অনেকটা হাতি পালার মতো। মাসের শুরুতেই সে জামাইয়ের মানিব্যাগটিতে অধিকার স্থাপন করে তা অধিগ্রহণ করবে। খরচের ব্যাপারে সে হিসেবের ধার ধারবে না। মাসের মধ্যে ১৪ বার শপিংয়ে গিয়ে তার ক্ষান্তি নেই। হাতি যেমন গ্রামে হানা দিয়ে বনের ভেতরে শস্য নিয়ে যায়, তেমনি হস্তিনী বউ স্বামীর সংসারের টাকা সুন্দরভাবে বাবার সংসারে মানি লন্ডারিং করে দেবে।

৪. সুন্দরী বউ: এই বউ সুন্দরী এবং এটাই তার সমস্যা। সুন্দরী বউ যদি বিনয়ী হয় তবেও সমস্যা, আর দেমাগী হলে তো কথাই নেই। সুন্দরী বউয়ের রূপের দেমাগ থাকলে পুরো শ্বশুরবাড়ি, বিশেষত ননদ ও জাকুলের সাথে ঠান্ডা যুদ্ধে জড়িয়ে পড়তে দেখা যায়। আর যদি রূপ নিয়ে কোন গর্ব না-ও থাকে, তবুও অকারণে অনেক কথাই শুনতে হয়। পান থেকে চুন খসলেই রূপের কথা তুলে খোঁটা দেয়া হয়:

“হুঁ, সুন্দর বউ ঘরে নিয়ে আসছে। তাকে তো আবার কিছু বলা যাবে না!"

“বউ সুন্দর হলেই হয় না শুধু, সাথে সংসারের কাজকামও কিছু করতে হয়।"

“সারাজীবন কি রূপচর্চা করেই কাটবে?”

“রূপ ধুয়ে কি জল খাবে?” (স্বামীর উদ্দেশ্যে শ্বশুরবাড়ির লোকজন)

৫. চিরযৌবনা বউ: তার বয়স হয়েছে, কিন্তু সৌন্দর্য্যে লেশমাত্র ছাপ পড়েনি। অন্যান্য মহিলারা যেখানে ফুলেফেঁপে উঠছেন, চামড়ায় ভাঁজ পড়ছে, সেখানে চিরযৌবনা বউ দিন দিন শুকাচ্ছেন, আরও সুন্দর হচ্ছেন! জামাইকে নিয়ে কোনো পার্টিতে গেলে লোকে তাদের দেখে বাবা মেয়ে ভাবছে – এমন ঘটনাও ঘটতে দেখা যায়। চিরযৌবনা বউয়ের পরকীয়ার ব্যাপারে জামাইরা সাধু সাবধান!

৬. সন্দেহবাজ বউ: এই বউ শুধু জামাইকে সন্দেহ করে। সে কোথায় যায়, কি করে, কি খায়, কাদের সাথে ওঠাবসা করে সব খবর তার চাই। ৫ মিনিটের জন্য ফোন বিজি পেলেই তার কড়া জিজ্ঞাসা, “কার সাথে কথা বলছিলে?” ফোন দিয়ে সর্বদা স্বামীর খোঁজ খবর নিতে ভালোবাসেন। শার্টের কলারে চুল আর লিপস্টিকের দাগ খোঁজা তার রোজকার অভ্যাস। নিষ্পাপ স্বামীদের এমন বউরা প্রতিবাদী করে তোলেন। স্বামীরা ভাবেন – কিছু না করেই যখন এত কিছু শুনছি, তার চেয়ে ভালো কিছু করে তবে শুনি।

৭. বৌ-মা: এই বউ 'বউ' কম, মা বেশি। সব সময় স্বামীর ওপর একটা গার্জিয়ানগিরি ফলানোর চেষ্ট‍া সে করবে। সারাক্ষণ এটা খাবে না, ওটা ধরবে না, বেশি বুঝো না তো – এসব বলবে এবং স্বামীকে সার্বক্ষণিক শাসনের ভেতরে রাখবে।

৮. নিঃসঙ্গ বউ: এই বউয়ের স্বামী বিয়ে করে তাকে গ্রামের বাড়ি রেখে গেছে বা দেশের বাইরে গেছেন। নিঃসঙ্গ বউয়ের জীবন খুব কষ্টের। স্বামী কবে ফিরবেন – দিন গোনা যেন শেষ হয় না তার! দিনের মধ্যে অসংখ্যবার ক্যালেন্ডার দেখে! জামাইয়ের সাথে কথা বলতে যোগাযোগের কোনো মাধ্যমই বাদ দেন না। অনেক ক্ষেত্রে এমন বউরা প্রতারণার শিকার হন, যখন জামাই শহরে ও বিদেশে আরেকটি বিয়ে করে। অনেকে আবার স্বামীর অপেক্ষা সহ্য করতে না পেরে নিজেই পরকীয়ায় আসক্ত হয়ে যান।

৯. আত্মকেন্দ্রিক বউ: নিজেকে নিয়েই পুরোটা সময় ব্যস্ত থাকেন আত্মকেন্দ্রিক বউ। বাসার রান্নাবান্নার পুরো দায়িত্বটা কাজের মেয়েকে বুঝিয়ে দিয়েছেন, আর ছেলেমেয়ের পড়াশোনা কোচিং সেন্টারকে। অবসর সময়টা কাজে লাগান টিভিতে সিরিয়াল দেখে আর রূপচর্চা করে। যৌথ পরিবারের ক্ষেত্রে বাড়ির অন্য বউদের মতো সংসারের কোনো কাজে কর্মে তার কোনো অংশগ্রহণ থাকে না। এর জন্য যে লোকে তাকে খারাপ ভাবছে তাতেও তার কোনো ভ্রুক্ষেপ নেই। কোনো কোনো ক্ষেত্রে এমন বউরা খুব বেশিমাত্রায় বহির্মুখী হন।

১০. হাই স্ট্যাটাস বউ: এই বউ জামাইকে পদে পদে ও হাড়ে হাড়ে বুঝিয়ে দেবে সে কোন ফ্যামিলির মেয়ে, সেখানে কি কি হতো, যা তার (স্বামীর) সংসারে হয় না। এই বউ সব সময় জামাইকে বলবে, বাটার ছাড়া কোনো দিন সে সকালে নাস্তা করে নাই, বিয়ের পর সে (স্বামী) যে চাকরিটা পেয়েছেন সেটাও তার বাবার কল্যাণে, ঘরের আসবাবপত্র সবই তার বাপের বাড়ি থেকে আসা ইত্যাদি ইত্যাদি।

১১. হতাশাগ্রস্থ বউ: এই বউয়ের আফসোস আর দুঃখের সীমা নেই। স্বামীর সংসারে এসে সে কিছুই পায়নি। কত শখ ছিলো বিয়ের পর সুইজারল্যান্ড যাবে, প্রতি মাসে একট নতুন শাড়ি হবে, নিজের একটা ফ্ল্যাট হবে, ছেলেমেয়েরা ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে পড়বে, আরো কত কি! উঠতে বসতে স্বামী বেচারাকে সেইসব হতাশামাখা বাণী শুনতে হয়।

১২. হিংসুটে বউ: হিংসুটে বউয়ের সবকিছুতেই হিংসে, সবার সাথেই হিংসে। এই বউকে তার জামাই আর্থিক বা মানসিকভাবে কোনকালেও সুখী করতে পারবে না। আর বউয়ের নজর শুধু কার বউ ৭০ হাজার টাকা দিয়ে শাড়ি কিনলো, জা ননদরা কে কি করল! সারাদিন শুধু এইসব নিয়েই আলোচনা আর ফিসফাস।

১৩. প্যাঁচালো বউ: এই বউ সংসারে অশান্তি বয়ে আনেন – তার কথাবার্তা, আচার আচরণ, কূটচাল আর কুটনামির স্বভাব দিয়ে। স্বামীর কানে শ্বাশুড়ির নামে বদনাম করেন আর শ্বাশুড়ির সামনে ছেলের। ‘এর কথা ওকে’ আর ‘ওর কথা একে’ বলে বেড়ানো তার স্বভাব। কথা ছড়ানোর সময় দু চার পরত রং মাখাতেও ছাড়েন না প্যাঁচালো বউ।

১৪. পানসে বউ: কোনো কিছুর প্রতিই এই বউয়ের বিশেষ কোন আগ্রহ দেখা যায় না। স্বামী অনেক শখ করে তার জন্য কিছু একটা করলে বা উপহার দিলেও “হ্যাঁ, সুন্দর” ব্যাস এটুকু বলেই শেষ। এই সামগ্রিক আগ্রহের ‍অভাবে শুধু স্বামী নয়, সন্তানদের সাথেও পানসে বউয়ের একটা দূরত্ব সৃষ্টি হয়। তাকে কেউ ঘাঁটায় না, সেও কাউকে ঘাঁটায় না।

১৫. বাপের বাড়ি প্রিয় বউ: বছরের মধ্যে ১০ মাসই এই বউ বাপের বাড়ি থাকেন! কদাচিৎ শ্বশুড়বাড়িতে গিয়ে তাদের কুশলাদি জেনে আসেন। বউয়ের কারণে জামাইকেও অনেকটা সময় শ্বশুরবাড়িতে কাটাতে হয়। সাধারণত নিজের মা বাবার পরামর্শেই তিনি এমনটা করেন।

১৬. ঘরজামাইয়ের বউ: ঘরজামাই যেমন দুর্বলচিত্তের, তার স্ত্রী ঠিক ততোটাই শক্ত ও কড়া মানসিকতার। ঘরের বাজার সদাই থেকে শুরু করে বাচ্চাকে স্কুলে আনা নেওয়া সবই তিনি ঘরজামাইকে দিয়ে করান। আর মুহূর্তে মুহূর্তে মনে করিয়ে দিতে ভোলেন না – এই বাড়িটা কার বাবার!

১৭. সেলিব্রিটির বউ: সেলিব্রিটিদের বউ দু ধরনের হন। যদি বউ নিজেও সেলিব্রিটি হন, তবে স্বামীর সার্বক্ষণিক নারীসঙ্গ তাকে তেমন একটা প্রভাবিত করে না। কারণ তিনি নিজেও পুরুষসঙ্গে আসক্ত হয়ে পড়েন। কিন্তু বউ যদি সাধারণ হন, তবে এগুলো সহ্য করা খুব কষ্টের হয়ে যায়। স্বামীর বেপরোয়া জীবন নিয়ে কিছু বলার ক্ষমতা কমতে কমতে একটা সময় চলেই যায়।

১৮. কর্মজীবী বউ: কর্মসূত্রে অনেকটা সময়ই বাসার বাইরে থাকতে হয় কর্মজীবী বউকে। আর তাই বাচ্চার দেখভাল সহ সাংসারিক নানা কাজে খুব কমই সময় দিতে পারেন। অধিকাংশ পরিবারেই বিষয়টিকে অত্যন্ত নেগেটিভভাবে নেয়া হয়। স্বামীর সমস্যা না থাকলেও সমস্যা থাকে শ্বশুরবাড়ি থেকে। সেই চাপে অনেক সময় কর্মজীবী বউদের চাকরী ছেড়ে সংসারমুখী হতে হয়। আর শক্ত মানসিকতার অনেকে দীর্ঘদিন লড়াই চালিয়ে হয় জয়ী হন, নতুবা শেষ পন্থা হিসেবে সেপারেশনে চলে যান।

১৯. তিড়িং বিড়িং বউ: এই বউ সবকিছুতেই খুব উৎফুল্ল গোছের। বিয়ের পরে সমাজ যে ধরনের গাম্ভীর্য আশা করে তার অনেক কিছুই এর মধ্যে অনুপস্থিত। সাধারণত কমবয়সী মেয়েরা বউ হয়ে ঘরে এসে তাদের বয়সী কোনো দেবর/ননদ পেলে এমনটা হয়ে থাকে। সাংসারিক রীতি রেওয়াজ বজায় রেখেই চলে বন্ধুসুলভ সম্পর্ক। এমন বউরা বেশ খোলা মন এবং বিস্তৃত চিন্তার অধিকারী হয়ে থাকেন।

২০. ভাবী বউ: এই বউ প্রচলিত ‘ভাবী কালচার’ এর মধ্যে বসবাস করেন। বাচ্চার স্কুল বা কোচিং হোক, ‍পাশের বাসার গৃহিণী হোক কিংবা হোক না কোনো বিয়ের অনুষ্ঠান – ভাবী কালচার চলছে চলবে! কোন ভাবীর জামাই কত হাজার টাকার শাড়ি কিনে দিল, কোন ভাবীর বাচ্চা কয়টা কোচিং করে, কোন সিরিয়ালে কোন নায়ক নায়িকা হাত ধরে কি বলেছে, কার শ্বাশুড়ির আচরণে কি সমস্যা, কার বুয়া কার হাত ধরে ভেগেছে – আলোচনার কি আর শেষ আছে?

২১. কাঁঠালের আঠা/এঁটেল বউ: স্বামী তাকে নির্যাতন করে, মারধর করে, শারীরিক/মানসিক হেন কোনো যন্ত্রণা নেই যা শ্বশুরবাড়ির লোকজন দেয়নি – তবু সন্তানের জন্য বা লোকলজ্জার ভয়ে সংসার ধরে রেখেছেন বা রাখছেন এই বউ। অত্যাচার সইতে না পেরে শতবার বাপের বাড়ি গিয়েছেন, আবার ফিরেছেন। লক্ষ্মী বউয়ের মতই ইনিও এক অর্থে আবহমান বাংলার চিরাচরিত বউ।

✍✍টাকার গুরুত্ব তখনই বোঝা যায়, যখন আপনার আদরের সন্তান দোকানে দাঁড়িয়ে একটা খেলনা বা যে কোন জিনিস পছন্দ করে, কিন্তু আপনি স...
15/04/2025

✍✍টাকার গুরুত্ব তখনই বোঝা যায়, যখন আপনার আদরের সন্তান দোকানে দাঁড়িয়ে একটা খেলনা বা যে কোন জিনিস পছন্দ করে, কিন্তু আপনি সেটা কিনে দিতে ব্যর্থ হন!

✍✍টাকার গুরুত্ব তখনই বোঝা যায়, যখন কোনো অনুষ্ঠানে গিয়ে দেখেন শুধুমাত্র অর্থনৈতিক দৈন্যতার কারণে আপনাকে কম গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে।

✍✍টাকার গুরুত্ব তখনই বোঝা যায়, যখন শ্বশুরবাড়িতে গিয়ে বুঝতে পারেন, আপনার তুলনায় অন্য জামাইকে বেশি আদর আপ্যায়ন করা হচ্ছে, কারণ সে ধনী।

✍✍টাকার গুরুত্ব তখনই বোঝা যায়, আপনার স্ত্রীর ছোট ছোট ইচ্ছেগুলো আপনি পূরণ করতে পারেন না, আর এজন্য সে আপনাকে উঠতে বসতে খোঁটা দেয়।

পরিবার নিয়ে রেস্টুরেন্টে খেতে গেলে, বিল দেওয়ার সময় বুঝবেন টাকা কতটা জরুরি।

যখন আপনার কাছে টাকা নেই বলে বন্ধুরাও আপনাকে মূল্যায়ন করে না, তখন উপলব্ধি করবেন কেন টাকা দরকার।

যখন দেখবেন, আপনার টাকা নেই বিধায় আত্মীয়স্বজন আপনার সাথে দূরত্ব বজায় রেখে চলে, তখন স্পষ্ট হবে টাকার মূল্য।

বিপদের সময় দেখবেন, আপনার টাকা কম বলে কেউ আপনার পাশে থাকে না, আপনার প্রতি সহানুভূতি দেখায় না! তখন সত্যিকার অর্থে বুঝবেন টাকার প্রয়োজনীয়তা।

টাকার অভাবই মানুষকে শেখায় এর গুরুত্ব। তাই নিজের অবস্থান শক্তিশালী করতে হলে, টাকা কামাই করতে শিখুন। কারণ, জীবনের ৮০% সমস্যার সমাধান টাকা দিয়েই সম্ভব!

Collected

চোখ বিক্রি করে ছেলেটি এসেছিল এই শহরে, চারপাশের কিছুই তাই দেখতে পায় না আর। কিছুদিন আগে একজন বলেছিল, কান দুইটাও রেখে যাও;...
15/04/2025

চোখ বিক্রি করে ছেলেটি এসেছিল এই শহরে, চারপাশের কিছুই তাই দেখতে পায় না আর। কিছুদিন আগে একজন বলেছিল, কান দুইটাও রেখে যাও; সে তাই করল। ছেলেটি এখন ভালো মন্দ কিচ্ছু শুনতে পায় না।

তবে কেন জানি ছেলেটির মাঝে মাঝে খুব খারাপ লাগে। একদিন এক বৃদ্ধকে পেয়ে সে জিজ্ঞাসা করল, "আমার এই খারাপ লাগার কারণ কি?"
বৃদ্ধ মৃদু হেসে বললেন, "বোকা ছেলে, সব বিক্রি করেছ, বিবেকটা বিক্রি না করলে তো এমন হবেই!"

এরপর, ছেলেটা হন্যে হয়ে এই শহরে একজন ভালো ক্রেতা খুঁজে বেড়াচ্ছে। কয়েকজনকে পেয়েও গেল! বলল, "একটা বিবেক ছিল। খুব কম দামে বেচতে চাই। নেবেন ভাই?"
ওরা বলল, "মাথা খারাপ! আমরা মাত্রই নিজেদের বিবেক বেচে দিয়ে এলাম।"

Collected

মার্চ ফর গাজা এর ঘোষণাপত্র
12/04/2025

মার্চ ফর গাজা এর ঘোষণাপত্র

একজন ইহুদি ভ্রূণ বিশেষজ্ঞ (যিনি একজন ধর্মীয় পণ্ডিতও ছিলেন) খোলাখুলি বলেছিলেন যে, পৃথিবীতে মুসলিম নারীর চেয়ে পবিত্র ও ব...
10/04/2025

একজন ইহুদি ভ্রূণ বিশেষজ্ঞ (যিনি একজন ধর্মীয় পণ্ডিতও ছিলেন) খোলাখুলি বলেছিলেন যে, পৃথিবীতে মুসলিম নারীর চেয়ে পবিত্র ও বিশুদ্ধ নারী অন্য কোন ধর্মে নেই।
পুরো ঘটনাটি ঘটেছিল যখন আলবার্ট আইনস্টাইন ইনস্টিটিউটের (Albert Einstein Institution) সাথে যুক্ত একজন ভ্রূণ বিশেষজ্ঞ, ইহুদি পেশাদার রবার্ট, তার ইসলাম গ্রহণের ঘোষণা দেন। যার একমাত্র কারণ ছিল, কুরআনে উল্লেখিত তালাক প্রাপ্ত নারীর ইদ্দতের আদেশ সম্পর্কিত আয়াত এবং ইদ্দতের জন্য তিন মাসের সীমা নির্ধারণের পেছনের রহস্য ও হিকমত সম্পর্কে অবগতি।

আল্লাহ তায়ালা কোনো তালাক প্রাপ্ত নারীকে দ্বিতীয় বিয়ের পূর্বে তিন মাসের একটি গ্যাপ রাখতে বলেছেন। তিনি পবিত্র কুরআনে এরশাদ করেন,
وَٱلْمُطَلَّقَٰتُ يَتَرَبَّصْنَ بِأَنفُسِهِنَّ ثَلَٰثَةَ قُرُوٓءٍۚ
অর্থাৎ 'তালাকপ্রাপ্তা নারীরা তিন মাসিক পর্যন্ত অপেক্ষা করবে' (সূরা আল-বাকারাহ ২২৮:২)
এই আয়াতটি একটি আধুনিক জ্ঞান ডিএনএ এর উদ্ভাবনের রাস্তা সুগম করেছে এবং দেখা গেছে যে একজন পুরুষের বীর্যে থাকা প্রোটিন অন্য পুরুষের থেকে ৬২% পৃথক ও ভিন্ন থাকে।
আর একজন নারীর শরীর একটি কম্পিউটারের মত। যখন একজন পুরুষ তার সাথে ইন্টারকোর্স করে তখন সেই নারীর শরীর সব ব্যাকটেরিয়াকে শোষণ করে এবং তার শরীরে তা ধারণ করে।
অতএব, বিবাহ বিচ্ছেদের পরপরই, যদি একজন মহিলা অন্য পুরুষকে বিয়ে করেন বা একই সাথে বেশ কয়েকজনের সাথে শারীরিক সম্পর্ক করে, তাহলে তার শরীরে বিভিন্ন ধরণের ডিএনএ জমা হয় যা বিপজ্জনক ভাইরাসের রূপ নেয় এবং মারাত্মক রোগ সৃষ্টির কারণ হয়।

বিজ্ঞানীরা গবেষণা করে দেখে যে, প্রথম মাসিক আসার পর একজন মহিলার শরীর থেকে ৩২% থেকে ৩৫% পর্যন্ত প্রোটিন শেষ হয়ে যায়, এবং দ্বিতীয় মাসিক আসার পর তার শরীর থেকে ৬৭ থেকে ৭২% ডিএনএ ধ্বংস হয়ে যায়। এবং তৃতীয় মাসিকের পর ৯৯.৯% পর্যন্ত প্রোটিন নির্মূল হয়ে যায়। এরপর জরায়ু আগের ডিএনএ থেকে সম্পন্নরূপে পরিষ্কার হয়ে যায় এবং কোন প্রকার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ছাড়াই নতুন ডিএনএ গ্রহণ করার জন্য প্রস্তুত থাকে।
একজন গণিকা অনেক মানুষের সাথে সঙ্গম করে, যার ফলে বিভিন্ন পুরুষের ব্যাকটেরিয়া তার জরায়ুতে প্রবেশ করে এবং বিভিন্ন ধরণের ডিএনএ তার মধ্যে জমা হয় এবং সে মারাত্মক রোগে আক্রান্ত হয়ে পড়ে।

বিধবা মহিলার ক্ষেত্রে শরীয়তের বিধান হলো, তার ইদ্দত তালাকপ্রাপ্ত মহিলার চেয়ে বেশি অর্থাৎ ৪ মাস ১০ দিন।
এর কারণ হলো দুঃখ ও দুশ্চিন্তার কারণে তার শরীর থেকে প্রাক্তন ডিএনএ দ্রুত শেষ হয় না, এটি শেষ হতে আগের চেয়ে বেশি সময় লাগে, আর এ জন্য মহিলাদের ইদ্দত চার মাস দশ দিন নির্ধারণ করা হয়েছে। পবিত্র কুরআনে আল্লাহ তায়ালা বলেন,
وَٱلَّذِينَ يُتَوَفَّوْنَ مِنكُمْ وَيَذَرُونَ أَزْوَٰجًا يَتَرَبَّصْنَ بِأَنفُسِهِنَّ أَرْبَعَةَ أَشْهُرٍ وَعَشْرًاۖ
অর্থাৎ 'তোমাদের মধ্য হতে যারা স্ত্রীদেরকে রেখে মারা যাবে সে অবস্থায় স্ত্রীরা নিজেদেরকে চার মাস দশ দিন বিরত রাখবে।' (আল-বাকারাহ, ২৩৪)

এই সত্যের মুখোমুখি হয়ে, একজন বিশেষজ্ঞ ডাক্তার যুক্তরাষ্ট্রের দুটি ভিন্ন স্থানে গবেষণা পরিচালনা করেন।
এক. আফ্রিকান বংশোদ্ভূত মুসলমানরা যে মহল্লায় থাকেন, সেই সব নারীর ভ্রূণের মধ্যে মাত্র একজন স্বামীর ডিএনএ পাওয়া গেছে।
দুই. অন্য মহল্লা যেখানে আসল আমেরিকান মহিলারা থাকেন, তাদের ভ্রূণের মধ্যে একাধিক অর্থাৎ দুই বা তিন জনের বেশি পুরুষের ডিএনএ পাওয়া গেছে।
অতঃপর যখন বিশেষজ্ঞ ডাক্তার তার নিজ স্ত্রীর ভ্রূণ পরীক্ষা করলেন, তখন তিনি একটি মর্মান্তিক সত্য দেখতে পান যে, তার স্ত্রীর মধ্যে তিনটি ভিন্ন ভিন্ন ডিএনএ আছে। যার অর্থ হলো তার স্ত্রী তার সাথে প্রতারণা করছিল এবং তার তিন সন্তানের মধ্যে কেবল মাত্র একজন ছিল তার নিজ সন্তান, বাকিরা ছিল অন্য পুরুষ থেকে।

ডাক্তার তখন নিশ্চিত হন যে ইসলামই একমাত্র ধর্ম যা নারীদের নিরাপত্তা এবং সমাজের সম্প্রীতির নিশ্চয়তা দেয়। এবং এই বিষয়েও নিশ্চিত হন যে, একমাত্র মুসলিম নারীরাই পৃথিবীর মধ্যে সবচেয়ে পরিচ্ছন্ন, বিশুদ্ধ ও সতী।
والله ورسوله اعلم عزوجل وصل الله عليه وسلم
ইসলামে একজন মহিলার জন্য এক‌ই সময়ে একাধিক বিয়ে বা একাধিক স্বামী রাখার অনুমতি দেয়া হয়নি কেন!
অবশেষে বিজ্ঞানও আল কুরআনের বিধানের নির্ভুল ব্যাখ্যা করতে সক্ষম হলো:

Collected

゚ -------------------------------------------------

©️©️©️

যে মা বাবা তার সন্তানকে প্রায়োরিটি দেয় সেইসব সন্তানেরা সাধারণত অন্যান্য জায়গায়তেও প্রায়োরিটি পায় অপরদিকে যেসব মা বাবা সন...
08/04/2025

যে মা বাবা তার সন্তানকে প্রায়োরিটি দেয় সেইসব সন্তানেরা সাধারণত অন্যান্য জায়গায়তেও প্রায়োরিটি পায় অপরদিকে যেসব মা বাবা সন্তানকে অপদস্ত ও লাঞ্চিত করে সেইসব সন্তান মানুষের কাছেও লাঞ্চিত হয়। উত্তম মা বাবা পাওয়া অনেক বড় ভাগ্যের ব্যাপার। মা বাবার মধ্যে উভয়কেই উত্তম হতে হয় নয়ত যেকোনো একজনের জুলুম ই যথেষ্ট জীবন সংকীর্ণ হওয়ার জন্যে।

সত্যিই মা বাবা হওয়া যতটা সহজ সন্তানের অন্তর থেকে শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা অর্জন করা ততটাই কঠিন। সন্তানের মনে আদর্শবান মা বাবা হতে হলে নিঃসন্দেহে অনেক বেশি এফোর্ট দিতে হয় (ব্যতিক্রম কোনো কিছুকে উদাহরণ হিসেবে ধরা হয় না)। পিতামাতার জার্নি এমন এক জার্নি যা মৃত্যু অব্ধি চলমান থাকবে অথচ দেখা যায় কিছু মানুষ সন্তান জন্ম দেয়াকেই শুধু দায়িত্ব ভাবে এবং সন্তান জন্ম দেয়ার পর কিছু মা বাবা মনে করে তারা যা ইচ্ছে করার ক্ষমতা রাখে! তারা জুলুম তো করেই সেটা আবার অহংকারের সাথে বলেও বেড়ায় তার পেট থেকে বের হয়েছে তাই যা ইচ্ছে করবে ! পিতামাতা দায়িত্বশীল আল্লাহ তাদের দায়িত্ব সম্পর্কে জিজ্ঞেস করবেন।আখিরাত আসলে এত সোজা বিষয় না যেমনটা আমরা মনে করি আর কি!

মা বাবা যাই করে তাই সঠিক এবং মা বাবার কোনো দোষ নেই এইসব কথা হাজারো জুলুমের রাস্তা খুলে দেয়। মা বাবা জুলুম করলে তাদের উপর জুলুম করা যায় না এটা আল্লাহর দেয়া সীমারেখা। মা বাবা জুলুম করেনা কিংবা জালিম হয় না এই কথা সত্য নয়।

মেক্সিমাম মা বাবার মাথায় শয়তানি ঢুকায় আশেপাশের মানুষজন ও আত্মীয়স্বজন।মা বাবার সাথে সন্তানের সম্পর্ক এবং স্বামী স্ত্রীর সম্পর্কের মাঝে মানুষ যখন অন্যের কথায় প্রভাবিত হয়ে অপরজনকে কথা শোনায় সেইসব পরিবারেই শান্তি নামক বস্তুটা হারিয়ে যায়। মানুষ যখন নিজের অবস্থা নিয়ে সুখী হয় না এবং সব সময় অন্যের সাথে তুলনা করে বেড়ায় তারাই নিজের আপন মানুষকে নিয়ে সুখী হতে পারেনা। জীবনে সুখী হতে হলে অন্যের সাথে তুলনা করাকে ফুলস্টপ করে দিতে হয়। তাক্বদীরের উপর পরিপূর্ণ বিশ্বাস এবং আল্লাহর উপর তাওয়াক্কুল মানুষকে যেকোনো পরিস্থিতিতে স্থির থাকতে সাহায্য করে। অপরদিকে নিজের ভাগ্য নিয়ে অসন্তুষ্টি এবং তাওয়াক্কুলের অভাবের কারণে মানুষ তার অবস্থা নিয়ে হা হুতাশ করে।

Collected

Ettadi_ইত্যাদি মায়ের ভক্ত Rubaida,s Daily life Everyone Loves Raymond

08/04/2025

কিভাবে বিবাহিত জীবন সুন্দর করবেন: ১০টি গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ:

১. একসাথে কখনো রেগে যাবেন না
বিবাহিত জীবনে রাগ আসতেই পারে, তবে কখনোই একসাথে রেগে যাবেন না। একজন যদি রেগে যান, আরেকজন যেন শান্ত থাকেন। এতে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে থাকে এবং সম্পর্ক ক্ষতিগ্রস্ত হয় না।

২. একসাথে সময় কাটানোর অভ্যাস গড়ে তুলুন
দুজন একসাথে সিনেমা দেখা, রান্না করা, ঘুরতে যাওয়া বা দিনে অন্তত একবেলা একসাথে টেবিলে খাওয়া—এই ছোট ছোট অভ্যাসগুলো সম্পর্ককে দৃঢ় করে। সময় দিন এবং সময় উপভোগ করুন।

৩. ইগো বাদ দিয়ে ক্ষমা চাইতে শিখুন
ইগো অনেক সম্পর্কেরই শত্রু। নিজের ভুল হলে তা স্বীকার করুন এবং আন্তরিকভাবে ক্ষমা চান। ক্ষমা চাওয়াতে ছোট নয়, বরং সম্পর্ককে বড় করার ইচ্ছা প্রকাশ পায়।

৪. অতীত নিয়ে টানাটানি নয়
পুরনো ভুল বারবার মনে করিয়ে দেওয়া বা খোঁটা দেওয়া সম্পর্ককে বিষাক্ত করে তোলে। বরং বর্তমান ঠিক রাখুন, ভবিষ্যৎ আপনাতেই সুন্দর হবে।

৫. পার্টনারকে সম্মান দিন
কখনো সঙ্গীকে ছোট করে কথা বলবেন না, বিশেষ করে অন্যের সামনে। বরং তার প্রশংসা করুন, মজা করলেও যেন অপমান না হয়। ভালোবাসা মানে সম্মান।

৬. মনে রাখুন, আপনারা একটি টিম
দুজনের লক্ষ্য আলাদা হলেও লক্ষ্যপানে যাওয়ার পথ এক। একে অপরের স্বপ্নে উৎসাহ দিন, সাহায্য করুন। পার্টনারের সাফল্যে খুশি হন—তাহলেই সম্পর্ক আরও গভীর হবে।

৭. ঝগড়া হলে দিনের শেষটা ভালোভাবে শেষ করুন
ঝগড়া হতেই পারে, সেটাই স্বাভাবিক। কিন্তু দিনের শেষে সব ভুলে ভালোভাবে দিনের সমাপ্তি করুন। ঠান্ডা মাথায় কথা বলুন, একে অপরকে বুঝুন।

৮. দোষ চাপানোর খেলা বন্ধ করুন
সবকিছুতেই পার্টনারকে দোষারোপ না করে আগে নিজের দিকটাও দেখুন। ভুল স্বীকার করার মানে সম্পর্কের প্রতি দায়িত্ববোধ।

৯. সম্পর্কের প্রতি প্রতিশ্রুতি রাখুন
একই মানুষের সাথে সারাজীবন কাটানোর ইচ্ছা থাকতে হবে। বারবার মন অন্যদিকে গেলে সম্পর্ক টেকানো সম্ভব নয়। সম্পূর্ণ মনোযোগ দিন আপনার সঙ্গীর প্রতি।

১০. গোপন কিছু রাখবেন না
সম্পর্কে স্বচ্ছতা খুব জরুরি। একে অপরের কাছে খোলা বইয়ের মতো থাকুন। সত্য গোপন রাখলে বিশ্বাসে ফাটল ধরে। প্রতিটি কথা, অনুভূতি শেয়ার করুন।

শেষ কথা:
বিবাহিত জীবন একটি সুন্দর যাত্রা, যেখানে দুটি মানুষ একে অপরের হাতে হাত রেখে পথচলা শুরু করে। সেই পথচলায় ঝড়-ঝাপটা আসবেই, কিন্তু পারস্পরিক ভালোবাসা ও বোঝাপড়ার মাধ্যমে সবকিছু সহজ হয়ে যায়। শুধু চাই—চেষ্টাটুকু এবং একে অপরের পাশে থাকার অঙ্গীকার!

Collected

08/04/2025

একজন পিতা তার মেয়েকে আইফোন উপহার দিলো। দ্বিতীয় দিন পিতা কন্যাকে জিজ্ঞাসা করলো আইফোন পাওয়ার পর সর্বপ্রথম তুমি কি করেছো ??

মেয়ে : আমি স্ক্রীন গার্ড আর কভার অর্ডার দিয়েছি।

পিতা : এটা করার জন্য তোমাকে কি কেউ বাধ্য করেছে ?

মেয়ে : না কেউ করেনি।

পিতা : তোমার এমন লাগে না, যে তুমি আইফোন নির্মাতা কে অপমান করছো ?

মেয়ে : না.. আইফোন নির্মাতা থেকে স্বয়ং কভার ও স্ক্রীন গার্ড লাগানোর জন্য উপদেশ দিয়েছে।

পিতা : ও তাহলে আইফোন অনেক খারাপ দেখাবে তবুও তুমি ওর জন্য কভার কিনেছ ?

মেয়ে : না বরং খারাপ না হওয়ার জন্য কভার অর্ডার দিয়েছি।

পিতা : কভার লাগানোয় কি ওর সৌন্দর্য কমে যাবে না ?

মেয়ে : না.. কভার লাগানোর পর আরো সুন্দর দেখাবে ।

পিতা মেয়ের দিকে স্নেহের নজরে তাকিয়ে বলল, মা আইফোন এর থেকেও দামি তোমার শরীর। এই ঘরের আর আমাদের সম্মান তুমি, তোমার শরীরকে কাপড়ে কভার করলে তোমার সৌন্দর্য আরো বেড়ে যাবে।

মেয়ের কাছে এই প্রশ্নের কোন উত্তর ছিল না, শুধু চোখ থেকে নির্ঝরে অশ্রু বেরিয়ে যাওয়া ছাড়া।

নারীদের দেহ আড়াল করলে সৌন্দর্য কমে না, বরং প্রদর্শন করলে কমে।

লেখা : সংগৃহীত

সিঙ্গাপুরে একটি স্কুলের প্রিন্সিপাল পরীক্ষার আগে অভিভাবকদের কাছে একটি চিঠি লিখেছেন, চিঠিটির বাংলায় অনুবাদ :প্রিয় অভিভা...
03/04/2025

সিঙ্গাপুরে একটি স্কুলের প্রিন্সিপাল পরীক্ষার আগে অভিভাবকদের কাছে একটি চিঠি লিখেছেন, চিঠিটির বাংলায় অনুবাদ :

প্রিয় অভিভাবক,
কয়েক দিনের মধ্যেই আপনার সন্তানের পরীক্ষা শুরু হবে। আমি জানি, আপনারা খুব আশা করছেন যে, আপনাদের ছেলে-মেয়েরা পরীক্ষায় খুব ভালো রেজাল্ট করবে।

🔹একটা বিষয় মনে রাখবেন যে, যারা পরীক্ষা দিতে বসবে, তাদের মধ্যে একজন নিশ্চয়ই ভবিষ্যতে শিল্পী হবে, যার গণিত শেখার কোনো দরকার নেই।

🔸একজন নিশ্চয়ই ভবিষ্যতে উদ্যোক্তা হবে, যার ইতিহাস কিংবা ইংরেজি সাহিত্যে পাণ্ডিত্যের প্রয়োজন নেই।

🔹একজন সংগীতশিল্পী হবে, যে রসায়নে কত নম্বর পেয়েছে তাতে তাঁর ভবিষ্যতে কিছু আসে-যায় না ৷

🔸একজন খেলোয়াড় হবে, তাঁর শারীরিক দক্ষতা পদার্থবিজ্ঞান থেকে বেশি জরুরি।

🔹যদি আপনার ছেলে বা মেয়ে পরীক্ষায় খুব ভালো নম্বর পায়, সেটা হবে খুবই চমৎকার। কিন্তু যদি না পায়, তাহলে প্লিজ, তাদের নিজেদের ওপর বিশ্বাস কিংবা সম্মানটুকু কেড়ে নেবেন না।

🔸তাদেরকে বুঝিয়ে বলবেন যে, পরীক্ষার নম্বর নিয়ে যেন তারা মাথা না ঘামায়, এটা তো একটা পরীক্ষা ছাড়া আর কিছুই নয়। তাদেরকে জীবনে আরো অনেক বড় কিছু করার জন্য প্রস্তুত করা হচ্ছে।

🔹আপনি আপনার সন্তানকে আজই বলুন যে, সে পরীক্ষায় যত নম্বরই পাক, আপনি সব সময় তাকে ভালোবাসেন এবং কখনোই পরীক্ষার নম্বর দিয়ে তার বিচার করবেন না!

🔸প্লিজ, এই কাজটি করুন, যখন এটা করবেন দেখবেন যে, আপনার সন্তান একদিন পৃথিবীটাকে জয় করবে!

🔹একটি পরীক্ষা কিংবা একটি পরীক্ষায় কম নম্বর কখনোই তাদের স্বপ্ন কিংবা মেধা কেড়ে নিতে পারবে না ৷

🔺প্লিজ, আরেকটা কথা মনে রাখবেন যে, এই পৃথিবীতে কেবল ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, অফিসার, প্রফেসর বা আইনজীবীরাই একমাত্ৰ সুখী মানুষ নন!


এক অত্যাধুনিক অবিবাহিত নারী গেছেন সাইকিয়াট্রিস্টের চেম্বারে, "আমি বিয়ে করতে চাই না! আমি শিক্ষিতা, স্বাধীনচেতা এবং সাবল...
03/04/2025

এক অত্যাধুনিক অবিবাহিত নারী গেছেন সাইকিয়াট্রিস্টের চেম্বারে, "আমি বিয়ে করতে চাই না! আমি শিক্ষিতা, স্বাধীনচেতা এবং সাবলম্বী, আমার স্বামীর কোনো প্রয়োজনই নেই। কিন্তু বাবা মা আমাকে বিয়ে করার জন্য চাপ দিচ্ছে। এখন আমি কি করব?"

সাইকিয়াট্রিস্ট গম্ভীর মুখে বললেন, "আপনি নিঃসন্দেহে জীবনে অনেক কিছু অর্জন করেছেন। কিন্তু কোনো একটা সময়ে গিয়ে সবকিছু আপনার মনের মতো হবে না। কিছু উল্টোপাল্টা, কিছু ভুলভ্রান্তি হবেই। কখনো কখনো আপনি ব্যর্থ হবেন, কখনোবা পরিকল্পনা ঠিকঠাক কাজ করবে না, কখনো হয়তো ভাগ্য আপনার পক্ষে থাকবে না। তখন কাকে দোষ দেবেন, নিশ্চয়ই নিজেকে না?"

ওই নারী দৃঢ় স্বরে বললেন, "কখনোই না!"

সাইকিয়াট্রিস্ট মুচকি হাসলেন, "হ্যাঁ, ঠিক এই কারণেই আপনার স্বামী দরকার, যাতে সব ব্যর্থতার দায়ভার তার ঘাড়ে চাপাতে পারেন!"

Address

Dhaka
1207

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Ettadi_ইত্যাদি posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Ettadi_ইত্যাদি:

Share