GREEN HOMEO HALL

GREEN HOMEO HALL Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from GREEN HOMEO HALL, Doctor, Alubdhi, Mirpur12, Dhaka1216, Dhaka.

একটি এলার্জি কি? অ্যালার্জি হল শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা সাধারণত ক্ষতিকারক পদার্থের প্রতি প্রতিক্রিয়া। যদিও বেশিরভাগ ম...
01/05/2025

একটি এলার্জি কি?

অ্যালার্জি হল শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা সাধারণত ক্ষতিকারক পদার্থের প্রতি প্রতিক্রিয়া। যদিও বেশিরভাগ মানুষের মধ্যে এই পদার্থগুলি (যাকে "অ্যালার্জেন" বলা হয়) কোনও সমস্যা তৈরি করে না, অ্যালার্জিযুক্ত ব্যক্তিদের মধ্যে তাদের ইমিউন সিস্টেম তাদের 'হুমকি' হিসাবে চিহ্নিত করে এবং একটি অনুপযুক্ত প্রতিক্রিয়া তৈরি করে।

কি একটি এলার্জি প্রতিক্রিয়া কারণ?

অ্যালার্জিযুক্ত ব্যক্তি যখন আপত্তিকর পদার্থের সংস্পর্শে আসে, তখন তার শরীরের ইমিউন সিস্টেম তাকে উদ্ধারে ছুটে আসে এবং আক্রমণকারীর বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য অ্যান্টিবডি তৈরি করতে শুরু করে। এই অ্যান্টিবডিগুলি শরীরের প্রতিক্রিয়া পরিবর্তন করে এবং অ্যালার্জির লক্ষণগুলি তৈরি করতে পারে।

এলার্জি কতটা সাধারণ?

এটি অনুমান করা হয় যে জনসংখ্যার অন্তত 20% কোনো ধরনের অ্যালার্জি বিকাশের সম্ভাবনা রয়েছে।

ভারতে, শিল্পায়নের স্তর, গাছপালা ইত্যাদির উপর নির্ভর করে এই মানটি শহর থেকে শহরে পরিবর্তিত হয়। ব্যাঙ্গালোর ধীরে ধীরে অ্যালার্জির কেন্দ্রে পরিণত হচ্ছে এবং এর প্রকোপ 30% বা তারও বেশি হতে পারে।

সবচেয়ে সাধারণ অ্যালার্জির লক্ষণগুলি কী কী?

অ্যালার্জি শরীরের যে কোনও অংশে জড়িত হতে পারে। যে কোন সিস্টেম। যেকোনো টিস্যু। বেশিরভাগ প্রতিক্রিয়া আপনার অটোল্যারিঙ্গোলজিস্ট দ্বারা যত্ন নেওয়া অঞ্চলগুলিকে জড়িত করে, বিশেষ করে নাক, সাইনাস, গলা, ভয়েস বক্স এবং শ্বাসনালী।

সাধারণ অ্যালার্জির লক্ষণ

অবসাদ

দীর্ঘস্থায়ী সাইনাস সংক্রমণ

ঘন মাথাব্যাথা

মাথা ঘোরা

হাঁচিও যে

চোখের নিচে ডার্ক সার্কেল

অনুনাসিক নিষ্কাশন

চুলকানি, জল, লালভাব বা চোখ ফুলে যাওয়া

নাক চুলকায়

বুকে শক্ত হওয়া, হাঁপানি বা হাঁপানি

ঘন ঘন "ঠান্ডা"

একজিমা, ত্বকের ফুসকুড়ি, চুলকানি বা আমবাত

বারবার কানের সংক্রমণ

বারবার কাশি বা ব্রঙ্কাইটিস

এই অ্যালার্জিগুলির মধ্যে অনেকগুলি সাইনাস এবং মধ্যকর্ণের গৌণ সংক্রমণের কারণ হতে পারে

একটি অ্যালার্জি একটি গুরুতর অসুস্থতা?

একটি এলার্জি প্রতিক্রিয়া একটি হালকা বিরক্তিকর সমস্যা থেকে খুব গুরুতর এবং জীবন হুমকির মধ্যে পরিবর্তিত হতে পারে। বেশিরভাগ লোক সাধারণত তাদের অনুনাসিক উত্তরণের প্রতিক্রিয়া বিকাশ করে (অ্যালার্জিক রাইনাইটিস)। কেউ কেউ তাদের নিম্ন শ্বাসনালী (অ্যাস্থমা) এর প্রতিক্রিয়া বিকাশ করতে পারে।

থাইরয়েড/নিরবঘাতক (Silent killer) চিকিৎসায় হোমিওপ্যাথি।থাইরয়েড কি? এবং রোগটি হওয়ার এর কারনঃথাইরয়েড একটি বৃহৎ গ্ল্যান্ড যা...
09/02/2024

থাইরয়েড/নিরবঘাতক (Silent killer) চিকিৎসায় হোমিওপ্যাথি।

থাইরয়েড কি? এবং রোগটি হওয়ার এর কারনঃ

থাইরয়েড একটি বৃহৎ গ্ল্যান্ড যা আমাদের গলার মাঝামাঝি ও নিচের অংশে থাকে। এই অত্যন্ত গুরুত্ব পূর্ণ গ্রন্থি থেকে থাইরক্সিন নামের হরমোন নিঃসৃত হয়।থাইরয়েড হরমোন তৈরীর জন্য আয়োডিন লাগে, এবং সারা দুনিয়ার পরিসংখ্যানে আয়োডিনের অভাবই হাইপোথাইরয়েডিজমের সর্বপ্রধান কারণ। এমন একটি কারণ যা দূর করা কঠিন নয়। অথচ এখনো এই দূরণীয় কারণের প্রকোপ পৃথিবীতে লক্ষ লক্ষ শিশুর মানসিক জড়তা ঘটিয়ে চলেছে। আয়োডিনের অভাবই প্রধান কারণ হলেও হাইপোথাইরয়েডিজমের একমাত্র কারণ নয়। নানান কারণে থাইরয়েড গ্রন্থিতে হর্মোন উৎপাদনের অভাব হতে পারে, যার পরিণাম সাময়িক অথবা স্থায়ী হতে পারে।

থাইরয়েড গন্থি থেকে ২ ধরনের হরমোন বের হয়।

T3, T4,

থাইরয়েড আমাদের গলায় অবস্থিত ছোট্ট একটি গ্রন্থি যা আমাদের দেহে থাইরয়েড হরমোন তৈরি করে। থাইরয়েড হরমোন দুই ধরণের হয়ে থাকে। একটি হলো T3(০.১%) এবং অপরটি T4(৯৯.৯%)। এই হরমোন দুটি আমাদের শরীরের অনেক গুরত্বপূর্ণ কাজ করে থাকে।কোন কারনে ঐই গ্রন্থি থেকে হরমোন উৎপাদন কমে গেলেই আমরা সাধারণত রোগাক্রান্ত হয়ে পড়ি।

প্যাথলজিকেল পরীক্ষার মাধ্যমেই সাধারণত থাইরয়েড হরমোন সম্বন্ধে নিশ্চিত হওয়া যায়।

থাইরয়েডের লক্ষন সমূহঃ

মেজাজ খিটমিটে থাকা, খুব সহজে রাগান্বিত হওয়া, মাথা হালকা বোধ হওয়া, মাথা ঘোরানো বা মাথাব্যথা, সব কিছুকে স্নায়ু রোগের লক্ষণ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। শারীরিক দুর্বলতা, শারীরিক অক্ষমতা, শক্তি প্রয়োগের কাজ করতে অপারগতা ইত্যাদি হলো শারীরিক কাঠামোগত অসুস্থতার লক্ষণ। বারবার প্রস্রাবের বেগ হওয়া, প্রস্রাব করার পরও পেটে প্রস্রাব জমা থাকার মতো ভাব হওয়া ইত্যাদি মূত্ররোগের লক্ষণ। চর্ম রোগের লক্ষণ হিসেবে চামড়া পাতলা হয়ে যাওয়া, খসখসে হয়ে যাওয়া, পশম ঝরে পড়া, চামড়ায় দাগ পড়া, চুলকানি হওয়া লক্ষ করা যায়। স্ত্রীরোগের লক্ষণ যেমন, ঋতুস্রাবের সমস্যা, পিরিয়ডের সময় অত্যধিক ব্যথা অনুভূত হওয়া, অত্যধিক পরিমাণে রক্তস্রাব হওয়া, বন্ধ্যত্ব দেখা দেওয়া। উল্লেখিত লক্ষণসমূহ যদিও বিভিন্ন শারীরিক সিস্টেমের (তন্ত্রের) সমস্যা কিন্তু একটি মাত্র কারণে কোনো ব্যক্তির শরীরে এগুলো পর্যায়ক্রমে বা এলোমেলোভাবে পরিলক্ষিত হতে পারে এবং তা হলো থাইরয়েড হরমোনজনিত সমস্যা। থাইরয়েড হরমোনজনিত সমস্যায় আরও অনেক উপসর্গ দেখা দিতে পারে যেমন-অত্যধিক গরম বা অত্যধিক ঠাণ্ডা অনুভূত হওয়া, শারীরিক ওজন কমে যাওয়া বা শারীরিক ওজন বৃদ্ধি পেতে থাকা।

চিকিৎসাঃ থাইরয়েড চিকিৎসায় যেখানে অন্যান্য চিকিৎসা পদ্ধতিতে আজীবন চিকিৎসা নিতে হয়/ঔষধ সেবন করে যেতে হয় সেখানে সঠিক হোমিও চিকিৎসায় মাত্র কয়েক মাস চিকিৎসা চিকিৎসা নিলেই আল্লাহর রহমতে সম্পূর্ন রোগ মুক্ত হওয়া সম্ভব।

সিদ্ধান্ত আপনার, আজীবন ঔষধ খাবেন? নাকি কয়েক মাস ঔষধ খাবেন?
ডা. জাহানারা আক্তার
ডিএইচএমএস (গোপালগঞ্জ)
মোবা- ০১৬৭২ ৯৮ ৮৮ ৪০

থ্যালাসেমিয়া কি?থ্যালাসেমিয়া একটি জিনগত রোগ যা পিতামাতার মাধ্যমে আসে এবং লোহিত রক্ত কোষের উপর প্রভাব বিস্তার করে। শরীরের...
08/02/2024

থ্যালাসেমিয়া কি?

থ্যালাসেমিয়া একটি জিনগত রোগ যা পিতামাতার মাধ্যমে আসে এবং লোহিত রক্ত কোষের উপর প্রভাব বিস্তার করে। শরীরের এই অবস্থায় অস্বাভাবিকভাবে হিমোগ্লোবিন উৎপন্ন হওয়ার ফলে লোহিত রক্ত কোষগুলি অতিরিক্ত ক্ষতিগ্রস্থ হয় যার ফলে অবশেষে অ্যানিমিয়া হয়।

এর প্রধান লক্ষণ ও উপসর্গগুলি কি কি?

বিশেষত কিছু ক্ষেত্রে থ্যালাসেমিয়ার উপসর্গগুলি লক্ষণীয় এবং দৃশ্যমান হয়না। তাই, যেক্ষেত্রে উপসর্গগুলির উদ্ভব হয়, তাদের মধ্যে সবথেকে সাধারণ হলো হাড়ের বিকৃতি, যা বিশেষত মুখে দেখতে পাওয়া যায়। থ্যালাসেমিয়ার অন্যান্য লক্ষণগুলি হল:

লাল রক্তকোষের ক্ষতির ফলে গাঢ় মূত্র ত্যাগ।

ক্লান্তি।

চামড়া হলুদ বা ফ্যাকাশে হয়ে যায়।

শারীরিক বৃদ্ধি ও গঠনে বিলম্ব।

এর প্রধান কারণগুলি কি কি?

এই রোগটি বিকাশ পাওয়ার প্রধান কারণ হল হিমোগ্লোবিন উৎপাদনের সাথে জড়িত জিনগত অস্বাভাবিকতা। জিনগত ত্রুটিগুলি সাধারণত বংশগতভাবে পিতামাতার কাছ থেকে আসে। কোন ক্ষেত্রে যদি মাতা বা পিতার মধ্যে কোন একজনের এই অবস্থা থাকে, তাহলে তা শিশুর মধ্যে বাহিত হতে পারে এবং শিশুটির মধ্যে রোগের হালকা লক্ষণ দেখা দিতে পারে বা কোনও লক্ষণ নাও দেখা দিতে পারে কিন্তু শিশুটি নিজে রোগের বাহক হবে। থ্যালাসেমিয়া লোহিত রক্ত কোষে পর্যায়ক্রমে আলফা ও বিটাতে প্রভাব ফেলতে পারে। শিশুটি মাতাপিতার থেকে একটি বা দুটি জিনের আলফা বা বিটা থ্যালাসেমিয়াটি বংশগতভাবে পেয়েছে কিনা তার ওপর ভিত্তি করে উপসর্গগুলি আলাদা হতে পারে, কখনো তা কিছু নাও হতে পারে আবার কখনো জীবন বিপন্নকারক অ্যানিমিয়াও হতে পারে এবং সেক্ষেত্রে ঘন ঘন রক্ত সঞ্চালনের প্রয়োজন হতে পারে।

কিভাবে এটি নির্ণয় ও চিকিৎসা করা হয়?

অবস্থাটি নির্ণয় করতে, চিকিৎসক রোগীর স্বাস্থ্য বিবরণী গ্রহন করার সাথে সাথে পারিবারিক ইতিহাস জানতে চান ও শারীরিক পরীক্ষা করেন। যদি মাতা ও পিতার মধ্যে একজন বা উভয়েই থ্যালাসেমিয়া রোগটি বহন করেন, সেক্ষত্রে চিকিৎসক অ্যানিমিয়া আছে কিনা তা যাচাই করতে রক্তপরীক্ষার পরামর্শ দেন।

ঔষধ : চায়না, ফেরাম মেট, ক্যাল–কার্ব, ক্যাল–আর্স, সিয়োন্যান্থাস, সিয়ানোথাস, ক্যাল–ফ্লোর, সিম্ফাইটাম ক্যাল–ফস, ক্যাক্টাস, কোলেস্টেরিন, মার্ক–কর, মিলিফোলিয়াম, ট্রিলিয়াম, এইল্যান্থাস, ক্যালোট্রপিস, হিপার, হাইড্রোকোটাইল, আর্টিকা, লেপট্যান্ড্রা, আর্স–এলবা, ন্যাট্রাম–মিউর, ন্যাট্রাম–কার্ব, ক্রোটেলাস হরি, ইল্যাপস, ল্যাকেসিস।(লক্ষ্মণ উপর নির্ভর করে ঔষধ নির্বাচন করতে হবে)

ডা. জাহানারা আক্তার
ডিএইচএমএস(গোপালগঞ্জ)

04/02/2024
জন্ডিস কী বা বলতে যা বুঝি :-শরীরের চামড়া, মিউকাস মেমেব্রেণ এবং চোখ হলুদ হয়ে যাওয়াকে সাধারণত জন্ডিস বলা হয়। পুরনো লোহ...
02/02/2024

জন্ডিস কী বা বলতে যা বুঝি :-

শরীরের চামড়া, মিউকাস মেমেব্রেণ এবং চোখ হলুদ হয়ে যাওয়াকে সাধারণত জন্ডিস বলা হয়। পুরনো লোহিত রক্তকণিকা আমাদের শরীরে সবসময় বিলিরুবিন উৎপন্ন করে, যা প্রধানত পায়খানার মাধ্যমে শরীর থেকে বেরিয়ে যায়। যদি কোন কারণে শরীর থেকে এই বিলিরুবিন বের হতে না পারে তাহলে অধিক বিলিরুবিন শরীরে জমে জন্য জন্ডিস হয়। এছাড়া জন্ডিসের কারণে শরীরে আরও অনেক সমস্যা দেখা দিতে পারে।

জন্ডিস রোগের লক্ষণ ও কারণ :- জন্ডিসের অন্যতম প্রধান লক্ষণ হল চোখ ও প্রসাবের রং হলুদ হয়ে যাওয়া। জন্ডিস এর মাত্রা বেড়ে বা বেশি হলে হলে পুরো শরীর গাঢ় হলুদবর্ণ ধারণ করতে পারে। অনেকসময় দেখা যাই পায়খান সাদা হয়ে যায়, চুলকানি, যকৃত শক্ত হয়ে যাওয়া ইত্যাদি উপসর্গও জন্ডিস এর কারণে দেখা যায়। এছাড়া শারীরিক দুর্বলতা, জ্বর, বমি, পেটব্যথা, ক্ষুধামন্দা ইত্যাদি তো লেগেই থাকে। জন্ডিসকে আমরা সাধারনত তিনটি ভাগে ভাগ করতে পারি। 'হেপাটোসেলুলার', 'অবস্ট্রাকশন' এবং 'হেমোলাইটিক এনিমিয়া'।

জন্ডিসের প্রতিরোধ ও প্রতিষেধক:- সবসময় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকা, জীবাণুমুক্ত খাবার ও পানীয় গ্রহণ করার মাধ্যমেই জন্ডিসের আক্রমণ থেকে রেহাই পাওয়া সম্ভব। রাস্তাঘাটে খোলা পানি, ফলের জুস, সরবত ইত্যাদি খাওয়ার ক্ষেত্রে সাবধান বা বিরত থাকতে হবে। সময়মত হেপাটাইটিস এ এবং বি’র প্রতিষেধক টিকা নিতে হবে। হেপাটাইটিস বি’র ক্ষেত্রে প্রথম মাসে একটি, দ্বিতীয় মাসে একটি বা ছয়মাসের মধ্যে একটি ডোজ দেওয়া হয় এটা আপনারা গ্রহণ করতে পারেন।

চিকিৎসা : হোমিওপ্যাথিতে রোগীর চিকিৎসা করা হয়। তাই সম্পূর্ণভাবে লক্ষণ সংগ্রহ করে। ওষুধের লক্ষণ মিলিয়ে সঠিক ওষুধ, শক্তি, মাত্রা নির্ধারণ করে রোগীকে দিতে হয়, যা একজন আদর্শ চিকিৎসকের পক্ষে সম্ভব। আর এতে জন্ডিস সম্পূর্ণভাবে আরোগ্য হয়। সচরাচর যেসব ওষুধগুলো হোমিওপ্যাথিতে ব্যবহৃত হয় সেগুলো হলো : একোনাইট, ব্রায়ুনিয়া, চায়না, চেলিডুনিয়াম, কার্ডোয়াস ম্যাজ, কারিকা পেপায়া, লাইকোপুড়িয়াম, মাইরিকা, সালফার, নেট্রাস সালফ, নাক্স ইত্যাদি।

পথ্য ও আনুষঙ্গিক ব্যবস্থা : যা করবে না- কঠোর পরিশ্রম, স্বাস্থ্য বিধির লঙ্ঘন, কঠিন রোদে, অত্যধিক তাপে থাকবে না, উগ্র মসলাযুক্ত খাবার, ভাজা-পোড়া, তৈলাক্ত খাবার, বাসি-পচা খাবার, ঝাল-কঠিন টক একদম খাবেন না।

যৌন  সমস্যা বর্তমানে একটি জটিল সমস্যা হিসেবে দেখা দিয়েছে। এ রোগীর হার দিন দিন বেরেই চলেছে। এই সুযোগে দেশের আনাচে কানাচে ...
01/02/2024

যৌন সমস্যা বর্তমানে একটি জটিল সমস্যা হিসেবে দেখা দিয়েছে। এ রোগীর হার দিন দিন বেরেই চলেছে। এই সুযোগে দেশের আনাচে কানাচে গড়ে উঠেছে নানা রং-বেরংগের পোস্টার সাজিয়ে বিভিন্ন দাওয়া খানা ও চমকপ্রদ চিকিৎসা প্রতিষ্ঠান। যেখানে চিকিৎসার নামে করা হয় বিভিন্নভাবে প্রতারনা। হতাশা গ্রস্থ যুব সমাজ আরো বেশী হতাশা গ্রস্থ হচ্ছে। এক পর্যায় তারা মনে করে এ রোগের মনে হয় আর চিকিৎসার নেই । অতিরিক্ত হস্তমৈথুন, যৌনবাহিত রোগ (সিফিলিস, গনোরিয়া) রক্তে সেক্স-হরমোনের ভারসাম্যহীনতা ।এছাড়াও রয়েছে ডায়াবেটিস, দুশ্চিন্তা,টেনশন, অবসাদ, ও অ-পুষ্টি, যৌনরোগ বা এইডস ভীতি। সেক্স-এডুকেশের অভাব, বয়সের পার্থক্য, পার্টনারকে অপছন্দ। নারীর ত্রুটিপূর্ণ যৌনাসন, মানসিক ও শারীরিক সম্যসা ইত্যাদি কারণে এ রোগ বা সমস্যা হতে পারে। এ সমস্যা যে কোন বয়সেই হতে পারে, সে ক্ষেএে লজ্জা, অবহেলা, আজ কাল, না করে জটিল হওয়ার পূর্বেই দ্রুত চিকিৎসা নেয়া আবশ্যক।

যৌন সমস্যার বিভিন্ন কারণঃ

১. মানসিক দুশ্চিন্তা, মানসিক হতাশা, মানসিক ভীতি।
২. অতিরিক্ত হস্ত মৈথুন।
৩. সময়মত বিবাহ না করা।
৪. যৌন শক্তি বাড়ানোর নামে “ওয়ান টাইম মেডিসিন” সেবন করা।
৫. অতিরিক্ত ধুমপান করা।
৬. স্বামী স্ত্রীর মাঝে বহুদিন সম্পর্ক ছিন্ন থাকা।
৭. দীর্ঘদিন যাবৎ কঠিন আমাশয় ও গ্যাষ্টিক রোগে আক্রান্ত থাকা।
৮. সংগদোষ অর্থাৎ খারাপ বন্ধুদের কারনে খারাপ কাজে সম্পৃক্ত হওয়া, পর্ণ মুভি দেখা ও এ জাতীয় চিন্তা করা।
৯. অতিরিক্ত সপ্নদোষ হওয়া।
১০. ডায়াবেটিস হওয়ার কারনে।
১১. স্থুলতার কারনে।
১২. পরিবারে উদাসীনতা, যারা কায়িক পরিশ্রম করে মানে অলস যারা।
১৩. বিয়ের আগে অবাধ মেলামেশা করা।
১৪. কোন ধর্মীয় অনুশাসন না মেনে চলা।

হোমিও প্রতিবিধানঃ

দ্রুত বীর্যপাত বা বিভিন্ন যৌনরোগ বা যৌনসমস্যা সমাধানের জন্য সর্বাধুনিক, উন্নত এবং পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াহীন হোমিওপ্যাথিক চিকিত্সা রয়েছে, যা এই সমস্যা সমাধানের জন্য সবচেয়ে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে এবং একবার আরোগ্য হলে তা আর দেখা দেয় না। হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা পদ্ধতিতে রোগীর মানসিক লক্ষণ, ধাতুগত লক্ষণ ও রোগ লক্ষণ বিবেচনা করে মেডিসিন প্রয়োগ করা হয়। ফলে অল্প কিছু দিনের সঠিক হোমিওপ্যাথিক চিকিত্সায় আপনিও চিরদিনের জন্য যৌন সংক্রান্ত রোগ সমূহ থেকে মুক্তি পারেন ইনশাল্লাহ। তবে সেক্ষেত্রে অবশ্যই একজন উচ্চশিক্ষিত এবং অভিজ্ঞ হোমিওপ্যাথিক ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করুন।

ডা. জাহানারা আক্তার
ডিএইচএমএস(গোপালগঞ্জ)
০১৬৭২৯৮৮৮৪০

সবাই আমাদের পেইজটিকে https://www.facebook.com/profile.php?id=61555281452600 ফলো,লাইক এবং শেয়ার করে আমাদের সঙ্গেই থাকুন।আ...
01/02/2024

সবাই আমাদের পেইজটিকে https://www.facebook.com/profile.php?id=61555281452600
ফলো,লাইক এবং শেয়ার করে আমাদের সঙ্গেই থাকুন।আর যদি আগেই করে থাকেন তাহলে অসংখ্য ধন্যবাদ💗💓💗

অস্ত্রোপচার ছাড়া অ্যাপেন্ডিসাইটিসের চিকিৎসা তিনটি পরিস্থিতিতে সম্ভব। 1. আপনার অ্যাপেন্ডিক্সে একটি বাধা আটকে যায় এবং নি...
27/01/2024

অস্ত্রোপচার ছাড়া অ্যাপেন্ডিসাইটিসের চিকিৎসা তিনটি পরিস্থিতিতে সম্ভব। 1. আপনার অ্যাপেন্ডিক্সে একটি বাধা আটকে যায় এবং নিজে থেকেই আপনার অন্ত্রের মধ্য দিয়ে চলে যায়, অথবা যদি আপনার অ্যাপেন্ডিক্সে লিম্ফয়েড হাইপারপ্লাসিয়া সৃষ্টি করে এমন কোনো সংক্রমণের উন্নতি হয় এবং নিজে থেকেই সমাধান হয়। 2. সঠিক সময়ে অ্যান্টিবায়োটিক হস্তক্ষেপ (হালকা থেকে মাঝারি ক্ষেত্রে) অস্ত্রোপচারের প্রয়োজনীয়তা দূর করেছে। মেডিসিননেট অনুসারে 88% অ্যান্টিবায়োটিক-সম্পর্কিত রোগী অ্যাপেনডেক্টমি থেকে সেরে উঠেছে। 3. বিকল্প চিকিৎসায়, 'প্রাথমিক পর্যায়ে নির্বাচিত সাংবিধানিক হোমিওপ্যাথিক ওষুধগুলি অস্ত্রোপচার ছাড়াই এই অবস্থাকে সফলভাবে পরিচালনা করতে পারে।
ডা. জাহানারা আক্তার।

Address

Alubdhi, Mirpur12, Dhaka1216
Dhaka

Telephone

+8801672988840

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when GREEN HOMEO HALL posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category