পিঠা ঘর

পিঠা ঘর Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from পিঠা ঘর, Medical and health, Dhaka.

শীতকালে ওজন কমাতে চাইলে এই ৬টি পানীয় পান করুন:-১.লেবু-পুদিনার চা২.বিটরুটের জুস৩.দারুচিনির চা৪.নারকেল ও দারুচিনির চা৫.অ্য...
18/12/2023

শীতকালে ওজন কমাতে চাইলে এই ৬টি পানীয় পান করুন:-
১.লেবু-পুদিনার চা
২.বিটরুটের জুস
৩.দারুচিনির চা
৪.নারকেল ও দারুচিনির চা
৫.অ্যাপল সাইডার ভিনেগার ও হলুদের মিশ্রণ
৬.লেবু ও চিয়া সিড মিশ্রিত পানি

কেন খাবেন ছোট মাছ🐟সুস্থ ও কর্মক্ষম থাকার প্রধান শর্ত হচ্ছে, সুষম খাবার গ্রহণ। সুষম খাদ্যের উপাদানগুলো হলো প্রোটিন, শর্কর...
25/11/2023

কেন খাবেন ছোট মাছ🐟
সুস্থ ও কর্মক্ষম থাকার প্রধান শর্ত হচ্ছে, সুষম খাবার গ্রহণ। সুষম খাদ্যের উপাদানগুলো হলো প্রোটিন, শর্করা, স্নেহ, ভিটামিন, মিনারেল ও পানি। প্রোটিনের একটি ভালো উৎস হলো মাছ। মাছে উপকারী চর্বি থাকে। মাছের মধ্যে আবার ছোট মাছ অতুলনীয় পুষ্টি উপাদানে ভরপুর।

ছোট মাছ আকারে ছোট হলেও পুষ্টিতে কম নয়। প্রতি ১০০ গ্রাম ছোট মাছে আমিষের পরিমাণ ১৪-১৯ ভাগ থাকে। মাছের আমিষ হলো উন্নত মানের আমিষ। শিশু থেকে প্রবীণ সবাই নিশ্চিন্তে ছোট মাছ খেতে পারে।
ছোট মাছের উপকারিতা

● গর্ভের শিশুর বৃদ্ধি ও গঠন ভালো হয়। প্রসূতি মায়ের বুকের দুধ তৈরির জন্য তাঁদের প্রতিদিনের খাবারে আমিষের প্রয়োজন অত্যন্ত বেশি। এ জন্য তাঁদের খাদ্যতালিকায় ছোট মাছ রাখা দরকার। পাশাপাশি এ মাছে থাকা প্রচুর ক্যালসিয়াম হাড়ের ঘনত্ব ঠিক রাখে।

● জন্মের পর শিশুর শারীরিক বৃদ্ধিতে ভিটামিন ‘এ’, ‘ডি’, খনিজ লবণের প্রয়োজন হয় খুব বেশি। এ জন্য স্তন্যদানকারী মায়েদের ছোট মাছ খাওয়া দরকার।

● ভিটামিন ‘এ’-এর অভাবে প্রতিবছর হাজার হাজার শিশু অন্ধ হয়ে যায়। রাতকানা রোগে ভোগে। সে জন্য খাদ্যতালিকায় ছোট মাছ রাখা আবশ্যকীয়।

● পর্যাপ্ত আমিষের অভাবে বাড়ন্ত ছেলেমেয়েদের দৈহিক উচ্চতা বাধাগ্রস্ত হয়। তাই তাদের খাদ্যতালিকায় দরকার ছোট মাছ। কারণ, এর আমিষ দেহের বৃদ্ধি সাধন ও ক্ষয় পূরণের কাজে লাগে বেশি।

মনে রাখা জরুরি, ছোট মাছ সাধারণত কোনো রোগে নিষেধ নয়। উপকারী প্রোটিন ও ফ্যাট থাকায় এটি সব বয়সেই নিরাপদ। এতে অ্যালার্জির ঝুঁকিও কম।

যেই তেল ত্বক এবং খাবার দুটোতেই ব্যবহার করা যায়:-জলপাইয়ের কত গুণ! ভিটামিন ই, লৌহ, খনিজ, ক্যালসিয়াম, সোডিয়াম—কী নেই ছোট্ট ...
23/11/2023

যেই তেল ত্বক এবং খাবার দুটোতেই ব্যবহার করা যায়:-

জলপাইয়ের কত গুণ! ভিটামিন ই, লৌহ, খনিজ, ক্যালসিয়াম, সোডিয়াম—কী নেই ছোট্ট এই ফলে। ত্বক, চুল কিংবা খাবার সবকিছুতেই বেশ জাদুকরি জলপাই তেল বা অলিভ অয়েল। শীতের ছোবল থেকে বাঁচতে ইতিমধ্যে অনেকে হয়তো কিনেও রেখেছেন এক শিশি জলপাই তেল। আসুন জেনে নিই এই তেল ব্যবহারের সঠিক নিয়ম ও উপকারিতা।
শীতে রক্ষা পাবে ত্বক
ঠান্ডায় শুষ্ক ত্বক তো ফাটেই, তৈলাক্ত ত্বকও রেহাই পায় না। সব ধরনের ত্বকেই দেখা দেয় শুষ্কতা, চামড়া উঠতে শুরু করে, সঙ্গে কালচে ভাব। এমন আবহাওয়ায় মুখসহ সারা শরীরের ত্বকের স্বাভাবিক আর্দ্রতা ধরে রাখতে জলপাই তেল অতুলনীয়, বলছিলেন রূপবিশেষজ্ঞ রাহিমা সুলতানা। তিনি বলেন, অ্যান্টি–অক্সিডেন্টে ভরপুর এই তেল শুধু আর্দ্রতাই বজায় রাখে না, কমায় ত্বকের রোদে পোড়া ভাব। এ ছাড়া বাইরে থেকে এসে মুখের সাজ তোলার জন্য এই তেল ব্যবহার করা যেতে পারে। তবে সেটি শুধু অত্যন্ত শুষ্ক ত্বকের অধিকারীদের জন্য প্রযোজ্য। তৈলাক্ত ত্বকে দিনে একবার হালকাভাবে জলপাই তেল ব্যবহার করা যেতে পারে।

ব্যবহারবিধি: সরাসরি ব্যবহার না করে জলপাই তেলের সঙ্গে সমপরিমাণ গোলাপজল ও গ্লিসারিন মিশিয়ে কাচের ঢাকনাওয়ালা পাত্রে সংরক্ষণ করুন। প্রয়োজন অনুযায়ী ব্যবহার করুন।
দূর করে চুলের ম্যাড়মেড়ে ভাব

এই আবহাওয়ায় মাথার ত্বক শুষ্ক হয়ে দেখা দিতে পারে খুশকির প্রাবল্য। জলপাই তেল হতে পারে আপনার উপকারী বন্ধু। এতে বিদ্যমান ভিটামিন ই খুশকি দূর করতে অত্যন্ত কার্যকরী। রাহিমা সুলতানা বলেন, জলপাই তেল ভালো ব্যাকটেরিয়ারোধী হিসেবে কাজ করে। নিয়মিত ব্যবহারে চুলের গোড়া শক্ত হয় এবং ঝলমলে হয়ে ওঠে চুল। কন্ডিশনার ব্যবহারের খুব একটা প্রয়োজন হয় না।

ব্যবহারবিধি: ভালো ফলাফল পেতে নারকেল তেলের সঙ্গে জলপাই তেল মিশিয়ে সপ্তাহে দুই দিন মাথার ত্বক ও চুলে মালিশ করুন।
জলপাই তেলে নিশ্চিত সুস্বাস্থ্য
স্বাস্থ্যসচেতন ব্যক্তিরা খাবারে জলপাই তেল ব্যবহার করেন। কারণ জানালেন বারডেম হাসপাতালের প্রধান পুষ্টিবিদ ও বিভাগীয় প্রধান শামছুন্নাহার নাহিদ, অন্যান্য তেলে নানা তেলের মিশ্রণ থাকে, কিন্তু জলপাই তেলে সেটা থাকে না। রান্নার সময় জলপাই তেল অন্যান্য তেলের তুলনায় পোড়ে কম। তাই এটি স্বাস্থ্যকর। তা ছাড়া এতে বিদ্যমান ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড হৃদ্‌রোগ প্রতিরোধে খুবই কার্যকর। যাঁদের থাইরয়েড সমস্যা আছে, তাঁদের খাবারে জলপাই তেল ব্যবহারের পরামর্শ দেন শামছুন্নাহার নাহিদ।

ব্যবহারবিধি: রান্নার সময় প্রথমেই পাত্রে জলপাই তেল না দিয়ে পরে রান্না চলাকালীন দিতে হবে। এতে তেল পুড়বে না এবং সব গুণাগুণ বজায় থাকবে। এ ছাড়া সালাদের সঙ্গে হালকা জলপাই তেল মিশিয়ে খেতে পারেন।

নবজাতকের শ্বাসনালিতে খাবার আটকে গেলে কী করবেন⁉️মানুষের দেহে খাদ্যনালি ও শ্বাসনালি পাশাপাশি থাকে। খাবার খাদ্যনালির পরিবর্...
21/11/2023

নবজাতকের শ্বাসনালিতে খাবার আটকে গেলে কী করবেন⁉️
মানুষের দেহে খাদ্যনালি ও শ্বাসনালি পাশাপাশি থাকে। খাবার খাদ্যনালির পরিবর্তে কোনো কারণে শ্বাসনালিতে আটকে গেলে আমাদের তাই বিষম লাগে, হেঁচকি উঠে আবার কখনো–বা নিশ্বাস বন্ধ হওয়ার মতো অবস্থা হয়। নবজাতক বা দুই থেকে তিন মাস বয়সী শিশুদের ক্ষেত্রে এই সমস্যা বেশি ভয়াবহ আকার ধারণ করে। অনেক সময় নবজাতকের গলায় দুধ আটকে শ্বাসকষ্ট থেকে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে।

নবজাতকের গলায় দুধ আটকে মৃত্যুর কারণ🔴

📌 অনেক সময়ই মা শুয়ে শুয়ে শিশুকে বুকে দুধ খাওয়ান, এই অবস্থায় দুধ খাওয়ালে বাচ্চার শ্বাসনালিতে দুধ ঢুকে যাওয়ার আশঙ্কা সবচেয়ে বেশি থাকে।

📌শিশু অনেক কাঁদছে বা হাত-পা নড়াচড়া করছে, ঠান্ডা লেগে শিশুর নাক বন্ধ হয়ে গেছে, এই ধরনের অবস্থায় শিশুকে শোয়া অবস্থায় দুধ খাওয়ানো একেবারেই ঠিক নয়।

📌অনেক পরিবারের ধারণা শিশুর নাক টিপে ধরলে শিশু বড় করে হা করবে। তখন তাকে বেশি খাওয়ানো যাবে। এই ধরনের ভুল ধারণা নিয়ে শিশুকে নাক চিপে খাওয়ালে নিশ্বাস বন্ধ হয়ে যায়।

📌শিশুর জন্মগত অনেক ধরনের ত্রুটি থাকে। যেমন কিছু শিশুর হৃৎপিণ্ডে ছিদ্র, খাদ্যনালিতে সিস্ট বা টিউমার, অতি মাত্রায় স্থুল শিশু বা অতি মাত্রায় শীর্ণ শিশু। আবার যেসব মায়ের হৃদ্‌রোগ থাকে বা যেসব শিশুর জন্মের পরে দীর্ঘ সময় শিশুদের নিবিড় পরিচর্যাকেন্দ্রে থাকে, এই ধরনের শিশুদের জোর করে শোয়ানো অবস্থায় খাওয়ালে শ্বাসকষ্ট হতে পারে।

📌 খাওয়ানোর পরে শিশুকে প্রতিবার পিঠে কয়েকবার চাপড়ে দিতে হয়। শিশুরা খাবার সময় অনেক বেশি বাতাস গিলে ফেলে। পিঠে চাপড়ে দিলে বাতাস মুখ দিয়ে বের হয়ে যাবে। শিশুকে বারবার শোয়ানো অবস্থায় দুধ খাওয়ালে এবং পিঠে চাপড়ে না দিলে দুধ খাদ্যনালির পরিবর্তে শ্বাসনালিতে পৌঁছে নিশ্বাস বন্ধ হতে পারে।

যে সব উপসর্গ দেখে বুঝবেন শিশুর শ্বাসকষ্ট হচ্ছে বা শ্বাসনালিতে খাবার আটকে যাচ্ছে

হঠাৎ খাবারের সময় বা খাবারের পরে ছটফট করবে। শিশুর বেশি কাশি হবে এবং ঘন ঘন শ্বাস নিবে। এ ছাড়া চোখ বড় বড় করে তাকাবে এবং মুখ দিয়ে লালা গড়িয়ে পড়বে।

খাবার পরে শিশুর শরীর হঠাৎ নীলচে হয়ে গেলে বুঝতে হবে শিশুর রক্তে অক্সিজেনের মাত্রা কমে যাচ্ছে। কারণ, খাদ্যনালির পরিবর্তে দীর্ঘ সময় শ্বাসনালিতে দুধ আটকে থেকে শিশুর নিশ্বাস বন্ধ হয়ে যায়। তখন রক্তে অক্সিজেনের মাত্রা কমে যায়। পরিণামে শিশু হঠাৎ নিস্তেজ হয়ে পড়ে।

শিশুর শ্বাসনালিতে দুধ আটকে গেলে অনেক অভিভাবকই তা বুঝতে পারেন না। এ ক্ষেত্রে ফিডিংয়ের পরে শিশু যদি খুব বেশি কান্নাকাটি করে অথবা জোরে জোরে হেঁচকি তোলে, শিশু যদি খুব বেশি বমি করে অথবা একেবারেই পুরো মুখ কালচে লাল হয়ে যায়, তাহলে বুঝতে হবে, শিশুর কোনো শারীরিক সমস্যা হচ্ছে।

করণীয়

শিশুকে শুয়ে শুয়ে ব্রেস্টফিডিং করানো যাবে না। কোলে নিয়ে বসে খাওয়াতে হবে। প্রতিবার খাওয়ানোর পরে শিশুকে ঘাড়ের কাছে নিয়ে পিঠে কয়েকবার চাপড়ে দিতে হবে।

গলায় দুধ আটকে গেলে শিশুর নাক দিয়ে দুধ বের হলে সঙ্গে সঙ্গে শিশুকে খাওয়ানো বন্ধ করতে হবে। শিশুকে সোজা করে বুকের সঙ্গে নিয়ে কিছু সময় পিঠের ওপর থেকে নিচ পর্যন্ত হাত বুলিয়ে দিতে হবে। খুব বেশি কান্নাকাটি করলে ঘরের জানালা-দরজা খুলে শিশুকে নিয়ে কিছু সময় হাঁটাহাঁটি করতে হবে।

মা ও শিশুর নিউমোনিয়া বা আগে থেকে শ্বাসকষ্ট থাকলে, শিশুকে খাওয়ানোর পরে শিশুর শ্বাসকষ্ট হলে দেরি না করে দ্রুত হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে যেতে হবে।

শিশুকে টিকা দেওয়ার পরে জ্বর আসতে পারে। এই সময় শিশুর নাক বন্ধ, মাথাব্যথা, শ্বাসকষ্ট থাকতে পারে। এই অবস্থায় শিশুকে খাওয়ানোর সময় যথেষ্ট সচেতন হতে হবে।

21/11/2023

Chocolate jar cake
Large size
Minimum order 2
Price:150tk each

বেশি দিন বাঁচতে চাইলে এই পাঁচ খাবার থেকে দূরে থাকুন:-১. প্রক্রিয়াজাত মাংস।২. সোডা, কোমল পানীয় ও এনার্জি ড্রিংকস।৩.চিপস, ...
20/11/2023

বেশি দিন বাঁচতে চাইলে এই পাঁচ খাবার থেকে দূরে থাকুন:-
১. প্রক্রিয়াজাত মাংস।
২. সোডা, কোমল পানীয় ও এনার্জি ড্রিংকস।
৩.চিপস, ফ্রেঞ্চ ফ্রাই, অনিয়ন রিং, চিকেন ফ্রাই, ফিশ ফ্রাই।
৪. মাইক্রোওয়েভড পপকর্ন।
৫ . পিৎজা।

Address

Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when পিঠা ঘর posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Pitha Ghor

Pitha Ghor