Homeopathy Doctor / হোমিওপ্যাথি ডাক্তার

  • Home
  • Bangladesh
  • Dhaka
  • Homeopathy Doctor / হোমিওপ্যাথি ডাক্তার

Homeopathy Doctor / হোমিওপ্যাথি ডাক্তার Complete Solution For Homeopathy Doctor and Medicine

তাহলে এখন আমি Cannabis Indica, Cannabis Sativa, Stramonium ও Hyoscyamus – এই চারটি হোমিওপ্যাথিক ঔষধকে মানসিক উপসর্গের ভি...
14/09/2025

তাহলে এখন আমি Cannabis Indica, Cannabis Sativa, Stramonium ও Hyoscyamus – এই চারটি হোমিওপ্যাথিক ঔষধকে মানসিক উপসর্গের ভিত্তিতে তুলনা করে দিচ্ছি। এতে বোঝা যাবে কোন ঔষধ কোন পরিস্থিতিতে বেশি মানানসই।

---

🔎 তুলনামূলক আলোচনা

১. Cannabis Indica 🌿

প্রধান লক্ষণ:

প্রচুর হ্যালুসিনেশন (ভ্রম), সবকিছু বড় হয়ে গেছে বা শরীর ভেসে যাচ্ছে মনে হয়।

সময় ও স্থানবোধ হারিয়ে ফেলে।

এক কথা বলতে গিয়ে অন্য কথা বলে (চিন্তার ধারাবাহিকতা থাকে না)।

প্রবল আনন্দ, হেসে ওঠা, আবার হঠাৎ ভয়।

বিশেষত্ব: অতিরিক্ত কল্পনা + বাস্তবের সাথে গুলিয়ে ফেলা।

---

২. Cannabis Sativa 🌱

প্রধান লক্ষণ:

যৌন বিষয়ে অতিরিক্ত চিন্তা ও উত্তেজনা।

অকারণে উত্তেজিত হয়ে পড়ে।

মূত্রনালীর প্রদাহ, মূত্রে জ্বালা ভাব, যৌনাঙ্গের রোগে ব্যবহৃত হয়।

মানসিক দিক: Indica-এর মতো গভীর হ্যালুসিনেশন নয়, তবে অস্থিরতা ও বিভ্রান্তি থাকে।

বিশেষত্ব: মানসিক বিভ্রান্তি কম, শারীরিক লক্ষণ (বিশেষ করে যৌন ও মূত্র সংক্রান্ত) বেশি।

---

৩. Stramonium 🌑

প্রধান লক্ষণ:

প্রবল ভয় (অন্ধকার, একাকিত্ব, পানি, কুকুর, মৃত্যু ইত্যাদি)।

হঠাৎ হঠাৎ চিৎকার, প্রলাপ, অযৌক্তিক কথা।

চোখ বড় বড় হয়ে যায়, আচমকা হিংস্র হয়ে উঠতে পারে।

মানসিক চিত্র: ধর্মীয় উন্মাদনা, ভয়াবহ হ্যালুসিনেশন (যেমন—ভূত দেখছে মনে হয়)।

বিশেষত্ব: ভয় + হিংস্রতা + উন্মাদনা।

---

৪. Hyoscyamus niger 🌺

প্রধান লক্ষণ:

সন্দেহপ্রবণতা, ঈর্ষা, পাগলামির মতো হাসাহাসি।

অশ্লীল বা অযথা কথা বলে।

কাপড় খুলে ফেলা, অশালীন আচরণ।

মানসিক চিত্র: বাচ্চাদের মধ্যে অকারণে কথা বলা, হাসাহাসি বা সন্দেহজনক আচরণ।

বিশেষত্ব: সন্দেহ + অশ্লীলতা + অদ্ভুত আচরণ।

---

📝 সারসংক্ষেপে

Cannabis Indica → কল্পনা, হ্যালুসিনেশন, বাস্তব ভুলে যাওয়া, আনন্দ/ভয় মিশ্র।

Cannabis Sativa → মানসিক বিভ্রান্তি কিছুটা, তবে যৌন ও মূত্রসংক্রান্ত সমস্যা প্রধান।

Stramonium → প্রবল ভয় + হিংস্রতা + ধর্মীয় উন্মাদনা।

Hyoscyamus → সন্দেহপ্রবণতা, অশ্লীল আচরণ, হাসি-কান্নার মিশ্র উন্মাদনা।

Cannabis Indica (Indian H**p বা গাঁজা) হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় একটি বিশেষ মানসিক ও স্নায়বিক ঔষধ। এটি মূলত মানসিক বিভ্রান্...
13/09/2025

Cannabis Indica (Indian H**p বা গাঁজা) হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় একটি বিশেষ মানসিক ও স্নায়বিক ঔষধ। এটি মূলত মানসিক বিভ্রান্তি, হ্যালুসিনেশন, আতঙ্ক, স্মৃতিশক্তির সমস্যা ও অসংলগ্ন চিন্তাভাবনা ইত্যাদিতে বেশি ব্যবহৃত হয়।

---

🧠 Cannabis Indica – প্রধান লক্ষণসমূহ

১. মানসিক লক্ষণ (Mind)

হ্যালুসিনেশন বা ভ্রম দেখা যায় (কল্পনার মধ্যে ডুবে থাকে, অবাস্তব জিনিস বাস্তব মনে হয়)।

সময় ও স্থানের ধারণা হারিয়ে ফেলে।

কথাবার্তায় এলোমেলো, এক বিষয় থেকে অন্য বিষয়ে চলে যায়।

অকারণে হাসি, আনন্দ বা ভয়ের প্রকাশ।

নিজের শরীরকে বড় বা ছোট মনে হয়।

ভয়ের প্রবল অনুভূতি—মৃত্যুভয়, পাগল হয়ে যাওয়ার ভয়।

ধর্মীয় বা আধ্যাত্মিক উন্মাদনা (নিজেকে খুব মহান ভাবা)।

মনোযোগ ধরে রাখতে পারে না, কিছুক্ষণ পর কী বলছিল ভুলে যায়।

২. স্নায়বিক লক্ষণ (Nervous System)

অদ্ভুত অনুভূতি—যেমন শরীর ভেসে যাচ্ছে, আকার বড় হয়ে গেছে, অথবা হাত-পা নেই মনে হয়।

এক ধরনের “double consciousness”—নিজেকে দুইজন মনে হয়।

তন্দ্রাচ্ছন্ন ভাব, ঘুম ঘুম লাগে।

৩. বাক ও আচরণ

খুব দ্রুত কথা বলে বা কথা বলতে গিয়ে গুলিয়ে ফেলে।

অনেক কল্পনা করে, কিন্তু বাস্তব কাজ গুছিয়ে করতে পারে না।

হাসতে হাসতে কথা বলে, আবার হঠাৎ গম্ভীর হয়ে যায়।

৪. শারীরিক লক্ষণ

অতিরিক্ত ক্ষুধা (বিশেষ করে রাতে বেশি ক্ষুধা লাগে)।

মুখ শুকিয়ে যায়, প্রচণ্ড তৃষ্ণা।

চোখ লালচে হয়ে যায়, দৃষ্টি ঝাপসা।

হৃদকম্পন বেড়ে যায়, মনে হয় হার্ট বন্ধ হয়ে যাবে।

যৌন উত্তেজনা বৃদ্ধি।

৫. উপসর্গের প্রকৃতি

উপসর্গগুলো হঠাৎ হঠাৎ আসে।

মানসিক উপসর্গগুলো প্রধান।

গরমে উপসর্গ বেড়ে যায়, ঠাণ্ডায় কিছুটা আরাম হয়।

---

🎯 সারাংশ

Cannabis Indica মূলত এমন রোগীদের জন্য ব্যবহৃত হয় যাদের—

চিন্তাভাবনা ও বাস্তবতার মধ্যে অদ্ভুত বিভ্রান্তি থাকে,

হ্যালুসিনেশন বা অযৌক্তিক ভয় পায়,

এলোমেলো কথা বলে,

অথবা মানসিকভাবে অতিরিক্ত সংবেদনশীল হয়ে পড়ে।

📖  #হোমিওপ্যাথিক_অ্যান্টিবায়োটিক (শিক্ষণীয় তালিকা)1️⃣ দশটি  #অ্যান্টিসোরিক ওষুধসালফারসোরিনামগ্রাফাইটিসকস্টিকামব্যারাইট...
02/09/2025

📖 #হোমিওপ্যাথিক_অ্যান্টিবায়োটিক (শিক্ষণীয় তালিকা)

1️⃣ দশটি #অ্যান্টিসোরিক ওষুধ

সালফার

সোরিনাম

গ্রাফাইটিস

কস্টিকাম

ব্যারাইটা কার্ব

নেট্রাম মিউর

ল্যাকেসিস

লাইকোপোডিয়াম

আর্সেনিক এল্ব

সিপিয়া

2️⃣ দশটি #অ্যান্টিসাইকোটিক ওষুধ

থুজা

মেডোরিনাম

নেট্রাম সালফ

আর্জেন্টাম নাইট্রিকাম

কেলি সালফ

স্টাফিসাগ্রিয়া

সিপিয়া

ফ্লোরিক অ্যাসিড

নাইট্রিক অ্যাসিড

মিউরিক অ্যাসিড

3️⃣ সাতটি #অ্যান্টিসিফিলিটিক ওষুধ

মার্কুরিয়াস সলুবিলিস

নাইট্রিক অ্যাসিড

অরাম মেট

সিফিলিনাম

মেজেরিয়াম

অরাম মিউর নেট

ক্যালকেরিয়া ফ্লোর

4️⃣ একাধিক #মায়াজমিক ওষুধ

ক্যালকেরিয়া কার্ব

লাইকোপোডিয়াম

কস্টিকাম

হিপার সালফার

5️⃣ দশটি #শীতকাতর ওষুধ

হিপার সালফার

সোরিনাম

সাইলিসিয়া

আর্সেনিক

ক্যালকেরিয়া কার্ব

কেলি কার্ব

কস্টিকাম

সিপিয়া

কোনিয়াম

চায়না

6️⃣ দশটি #গরমকাতর ওষুধ

অ্যাসিড ফ্লোর

সালফার

ল্যাকেসিস

নেট্রাম মিউর

এপিস মেল

মেডোরিনাম

আর্জেন্ট নাইট

কেলি সালফ

ক্যালকেরিয়া সালফ

(ল্যাকেসিস আবারও গরমকাতর হিসেবে উল্লেখযোগ্য)

7️⃣ ছয়টি #উভয়কাতর ওষুধ

মার্কসল

লাইকোপোডিয়াম

পালসেটিলা

সালফার

এন্টিম ক্রুড

এন্টিম টার্ট

8️⃣ দশটি #টক খাবার প্রিয় ওষুধ

এন্টিম ক্রুড

এন্টিম টার্ট

এপিস

কোরালিয়াম রু

হিপার সালফ

ভেরাট্রাম এলব

আর্সেনিক

সালফার

পালসেটিলা

আর্নিকা মন্ট

9️⃣ দশটি #মিষ্টি খাবার প্রিয় ওষুধ

আর্জেন্ট নাইট

চায়না

লাইকোপোডিয়াম

সালফার

ব্রায়োনিয়া

ক্যাল্ক-কার্ব

মেডোরিনাম

সিপিয়া

নেট্রাম কার্ব

কেলি কার্ব

🔟 আটটি #বাম দিকের ওষুধ

ল্যাকেসিস (বাম থেকে ডানে ছড়ায়)

চায়না

বারবেরিস ভালগারিস

স্পাইজেলিয়া

এন্টিম ক্রুড

এন্টিম টার্ট

থুজা (সচরাচর)

ক্লিমেটিস

1️⃣1️⃣ দশটি #ডান দিকের ওষুধ

লাইকোপোডিয়াম (ডান থেকে বামে যায়)

এপিস মেল (সচরাচর)

ক্যালকেরিয়া কার্ব (সচরাচর)

ব্রায়োনিয়া (সচরাচর)

সার্সাপ্যারিলা

কস্টিকাম

নাক্স ভমিকা

অরাম মেট

আর্সেনিক এল্ব

পালসেটিলা

1️⃣2️⃣ #পিপাসা কম থাকে যেসব ওষুধে

পালসেটিলা

এপিস

এন্টিম ক্রুড

গেলসেমিয়াম

সাইক্লেমেন

হেলেবোরাস

আর্নিকা

অকোনাইট (কিছু ক্ষেত্রে)

1️⃣3️⃣ #পিপাসা বেশি থাকে যেসব ওষুধে

ব্রায়োনিয়া

ফসফরাস

আর্সেনিক এল্ব

নাক্স ভমিকা

সালফার

চায়না

ভেরাট্রাম এলব

ল্যাকেসিস

নাট্রাম মিউর

ক্যাল্ক-কার্ব

1️⃣4️⃣ খুব #ঘাম বেশি থাকে যেসব ওষুধে

সাইলিসিয়া

ক্যালকেরিয়া কার্ব

মারকিউরাস সলুবিলিস

হিপার সালফার

টুউবারকুলিনাম

সোরিনাম

নাট্রাম মিউর

সালফার

লাইকোপোডিয়াম

সিপিয়া

1️⃣5️⃣ খুব #ঘাম কম থাকে যেসব ওষুধে

ব্রায়োনিয়া

অপিয়াম

জিঙ্কাম

জেলসেমিয়াম

অ্যাসিড ফস

ফসফরাস

বেলাডোনা

আর্নিকা

কনিয়াম

অ্যাকোনাইট

1️⃣6️⃣ ঘুম কম থাকে যেসব ওষুধে

কফিয়া ক্রুডা

নাক্স ভমিকা

চায়না

ফসফরাস

হাইপেরিকাম

আর্সেনিক এল্ব

সোরিনাম

ক্যালকেরিয়া ফস

লাইকোপোডিয়াম

অ্যাকোনাইট

1️⃣7️⃣ ঘুম বেশি থাকে যেসব ওষুধে

অপিয়াম

জেলসেমিয়াম

ফসফরিক অ্যাসিড

ক্যালকেরিয়া কার্ব

হিপার সালফার

সাইলিসিয়া

পালসেটিলা

সালফার

আর্নিকা

নাট্রাম কার্ব

#সিম্পটম ও বহুল ব্যবহৃত ওষুধের মিল

🔹 সালফার → সবচেয়ে বহুল প্রযোজ্য ওষুধ। এটি পাওয়া যায় অ্যান্টিসোরিক, গরমকাতর, উভয়কাতর, টক খাবার প্রিয়, মিষ্টি খাবার প্রিয়, পিপাসা বেশি ও ঘুম কম সিম্পটমে।
👉 তাই সালফারকে বলা হয় সর্বাধিক বহুমুখী হোমিওপ্যাথিক এন্টিবায়োটিক।

🔹 #লাইকোপোডিয়াম → অ্যান্টিসোরিক, একাধিক মায়াজমিক, উভয়কাতর, মিষ্টি খাবার প্রিয়, ডানদিকের, ঘুম কম – এই সব জায়গায় আসে।

👉 হজমজনিত সমস্যা, মানসিক দুশ্চিন্তা ও ডানদিক-সংক্রান্ত সমস্যায় বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ।

🔹 #আর্সেনিক_এলব → অ্যান্টিসোরিক, শীতকাতর, ডানদিকের, পিপাসা বেশি, ঘাম বেশি, ঘুম কম সিম্পটমে পাওয়া যায়।
👉 মানসিক উৎকণ্ঠা, ঘন ঘন জলের চাহিদা এবং দুর্বলতার ক্ষেত্রে কার্যকর।

🔹 #কস্টিকাম → অ্যান্টিসোরিক, একাধিক মায়াজমিক, শীতকাতর, ডানদিকের সিম্পটমে মেলে।
👉 পক্ষাঘাত, জয়েন্ট ব্যথা ও স্নায়বিক সমস্যায় উপযোগী।

🔹 #সিপিয়া → অ্যান্টিসোরিক, শীতকাতর, মিষ্টি খাবার প্রিয়, ঘুম কম অবস্থায় দেখা যায়।
👉 বিশেষ করে নারীদের হরমোনাল সমস্যায় কার্যকর।

🔹 #নেট্রাম_মিউর → অ্যান্টিসোরিক, গরমকাতর, ডানদিকের, পিপাসা বেশি মিল রয়েছে।
👉 একাকিত্ব, মানসিক কষ্ট এবং রোদে সমস্যা হলে কাজে লাগে।

🔹 #ল্যাকেসিস → অ্যান্টিসোরিক, গরমকাতর, বামদিকের, পিপাসা বেশি – এই মিল আছে।
👉 বামদিকের অসুখ ও গরমকাতর রোগে বিশেষভাবে উপযোগী।

🔹 #ক্যালকেরিয়া_কার্ব → একাধিক মায়াজমিক, শীতকাতর, ডানদিকের, পিপাসা বেশি সিম্পটমে মেলে।
👉 শিশুদের হাড়ের বৃদ্ধি ও অতিরিক্ত ঘামে এটি বেশি ব্যবহৃত হয়।

🔹 #ব্রায়োনিয়া → মিষ্টি খাবার প্রিয়, ডানদিকের, পিপাসা বেশি মিল রয়েছে।
👉 শুষ্কতা, ব্যথা ও তৃষ্ণায় উল্লেখযোগ্য।

সংক্ষেপে:

সালফার, লাইকোপোডিয়াম ও আর্সেনিক এলব – এই তিনটি ওষুধ সবচেয়ে বেশি সংখ্যক সিম্পটমে পাওয়া যায়।
👉 এদেরকে ধরা যায় "মাস্টার রেমেডি"।

১০০ টা শেয়ার অতিক্রম হলে আবার নতুন করে টপিক দেব।। তাই দ্রুত শেয়ার করুন।।

21/08/2025

ডাক্তার লিখতে বাধা দেবার প্রতিবাদে হোমিওপ্যাথিক কাউন্সিলে এক প্রতিবাদ সভা

✅ টিউমারের হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসাটিউমার আসলে হলো কোষের অস্বাভাবিক বৃদ্ধি। শরীরের বিভিন্ন স্থানে নরম বা শক্ত টিউমার দেখা দি...
18/08/2025

✅ টিউমারের হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা
টিউমার আসলে হলো কোষের অস্বাভাবিক বৃদ্ধি। শরীরের বিভিন্ন স্থানে নরম বা শক্ত টিউমার দেখা দিতে পারে।
👉 শতকরা প্রায় ৮০% টিউমারের ক্ষেত্রে হোমিওপ্যাথিতে ভালো ফল পাওয়া যায়।

🌿 টিউমারের জন্য গুরুত্বপূর্ণ হোমিও ঔষধ:
Thuja, Conium, Baryta Carb, Calcarea Carb, Calcarea Fluor, Calcarea Phos, Calcarea Iod, Phytolacca, Ruta, Silicea, Carbo Ani ইত্যাদি।

🔹 শরীরের বিভিন্ন স্থানে টিউমারের জন্য ঔষধ:

👁 চোখের পাতায়ঃ Calcarea Fluor, Thuja, Staphysagria
👃 নাকেঃ Thuja
👂 কানে টিউমারঃ Calcarea Carb, Thuja
🧠 মাথায়ঃ Calcarea Carb, Calcarea Fluor, Thuja, Baryta Carb
🗣 গলায়ঃ Baryta Carb, Thuja
🩺 পেটে টিউমারঃ Calcarea Iod, Thuja
🦵 হাঁটুতে টিউমারঃ Calcarea Fluor, Calcarea Phos
🤲 আঙ্গুল/কব্জিঃ Calcarea Fluor, Thuja, Ruta, Calcarea Phos
🦷 দাঁতের মাড়িঃ Hecla Lava
👄 ঠোঁটঃ Thuja, Silicea, Calcarea Phos
👅 জিহ্বাঃ Thuja, Arum Mur, Baryta Carb
👩‍🍼 স্তনঃ Phytolacca, Conium, Carbo Ani, Calcarea Fluor
👩 ডিম্বাশয়/জরায়ুঃ Thuja, Calcarea Fluor, Conium, Calcarea Iod
👶 নবজাত শিশুর মাথায়ঃ Baryta Carb
🫁 ফুসফুসেঃ Thuja, Phosphorus
🫀 রক্তনালী টিউমারঃ Calcarea Fluor
🧴 বাহ্য প্রয়োগঃ Thuja Q, Phytolacca Q

⚡ বিশেষ টিপস:

শক্ত টিউমারঃ Conium, Ruta, Calcarea Fluor, Calcarea Phos, Carbo Ani

নরম টিউমারঃ Calcarea Carb, Thuja, Baryta Carb

🚫 সতর্কতা:
নিজে নিজে ওষুধ খাবেন না। অবশ্যই অভিজ্ঞ হোমিওপ্যাথ ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে চিকিৎসা করুন।

#টিউমার #টিউমার_চিকিৎসা #হোমিওপ্যাথি

15/08/2025

গ্যাস্ট্রিক আলসারের জন্য হোমিওপ্যাথিতে রোগীর উপসর্গ, কারণ ও শারীরিক প্রকৃতি অনুযায়ী ওষুধ বেছে নেওয়া হয়। নিচে কিছু প্রচলিত ও কার্যকর হোমিওপ্যাথিক ঔষধ তুলে ধরা হলো—

---

গ্যাস্ট্রিক আলসারের জন্য সাধারণ ওষুধ

১. Nux vomica

অতিরিক্ত মশলাদার খাবার, চা, কফি বা অ্যালকোহল খাওয়ার ফলে সমস্যা।

খাওয়ার পর পেটে জ্বালা, বুক জ্বালা, ঢেকুর, অ্যাসিডিটি।

যারা সহজে রেগে যায়, কাজের চাপ বেশি থাকে, তাদের জন্য উপযোগী।

---

২. Carbo vegetabilis

অতিরিক্ত গ্যাস, পেটে ফাঁপা ভাব, খাওয়ার পর অস্বস্তি।

পেটে অ্যাসিড, জ্বালা ও মুখে দুর্গন্ধ।

হজমশক্তি খুব দুর্বল।

---

৩. Lycopodium clavatum

পেটে গ্যাস, বিশেষ করে ডান দিকের ব্যথা।

বিকেলের দিকে গ্যাস ও অম্বল বেশি হয়।

সামান্য খাওয়ার পরও পেট ফুলে যাওয়া।

---

৪. Robinia

টক ঢেকুর, টক পানি উঠে আসা।

খাওয়ার পর বুক জ্বালা, রাতে সমস্যা বেড়ে যাওয়া।

দীর্ঘদিনের অ্যাসিডিটি থেকে আলসার।

---

৫. Argentum nitricum

অতিরিক্ত মিষ্টি খাওয়ার ফলে সমস্যা।

পেটে জ্বালা, পেটের মাঝখানে ব্যথা, নার্ভাসনেস।

গরম খাবার বা গরম পানিতে আরাম পাওয়া।

---

৬. Kali bichromicum

নির্দিষ্ট জায়গায় তীব্র ব্যথা, ঢেকুরে অ্যাসিড স্বাদ।

আলসারের ব্যথা নিয়মিত একই সময়ে হয়।

---

৭. Phosphorus

পেটে জ্বালা, বিশেষ করে ঠান্ডা পানি খেলেই আরাম লাগে কিন্তু কিছুক্ষণ পর আবার সমস্যা।

বমি বা পায়খানায় রক্ত আসা।

---

📌 পরামর্শ

আলসারের চিকিৎসায় খাবার নিয়ন্ত্রণ খুব জরুরি: অতিরিক্ত মশলাদার, তেল-চর্বি, চা, কফি, সোডা, অ্যালকোহল এড়িয়ে চলতে হবে।

একবারে বেশি না খেয়ে অল্প অল্প করে বারবার খাবেন।

দীর্ঘদিন গ্যাস্ট্রিক বা আলসারের উপসর্গ থাকলে এন্ডোস্কপি করিয়ে নিশ্চিত হওয়া দরকার।

হোমিওপ্যাথির সঠিক পটেন্সি ও ডোজ অভিজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শে নিতে হবে।

কানের রোগের জন্য হোমিওপ্যাথিতে রোগের ধরন অনুযায়ী ভিন্ন ভিন্ন ওষুধ ব্যবহার করা হয়। এখানে কিছু সাধারণ কানের সমস্যায় প্রচলি...
15/08/2025

কানের রোগের জন্য হোমিওপ্যাথিতে রোগের ধরন অনুযায়ী ভিন্ন ভিন্ন ওষুধ ব্যবহার করা হয়। এখানে কিছু সাধারণ কানের সমস্যায় প্রচলিত হোমিওপ্যাথিক ওষুধ দেওয়া হলো

১. কান ব্যথা (Earache / Otitis Media)

Belladonna – হঠাৎ শুরু হওয়া তীব্র ব্যথা, কান গরম ও লাল হয়ে যাওয়া, জ্বরসহ।

Pulsatilla – ঠান্ডা লাগার পর কান ব্যথা, কান থেকে হলুদ পুঁজ পড়া, বিশেষত শিশুদের ক্ষেত্রে।

Chamomilla – প্রচণ্ড যন্ত্রণা, শিশু খুব অস্থির ও কান ধরে কাঁদে।

---

২. কান বাজা (Tinnitus)

China (Cinchona) – রক্তশূন্যতা বা দুর্বলতার কারণে কান বাজা।

Kali carbonicum – গভীর, শোঁ শোঁ বা বাঁশির মতো শব্দ।

Salicylic acid – দীর্ঘস্থায়ী, ক্রমাগত বাজা।

---

৩. কান থেকে পুঁজ পড়া (Otorrhoea)

Hepar sulph – দুর্গন্ধযুক্ত পুঁজ, সামান্য ঠান্ডা বাতাসেও ব্যথা বেড়ে যাওয়া।

Mercurius solubilis – হলুদ-সবুজ পুঁজ, দুর্গন্ধ ও কান ফোলা।

Silicea – দীর্ঘদিন ধরে পুঁজ পড়া, ক্ষত সেরে উঠতে দেরি হওয়া।

---

৪. বধিরতা (Hearing Loss)

Graphites – কান শুষ্ক, খোসা পড়া, ধীরে ধীরে শ্রবণশক্তি কমা।

Calcarea carbonica – শিশুদের মধ্যে কান থেকে স্রাবের পর শ্রবণশক্তি কমে যাওয়া।

Phosphorus – শব্দ শুনতে অসুবিধা, বিশেষ করে উচ্চ শব্দে।

---

৫. মেনিয়ার্স ডিজিজ (Vertigo + Hearing Loss + Tinnitus)

Gelsemium – মাথা ঘোরা ও কানে বাজা একসাথে।

Cocculus – মাথা ঘোরা, বমি ভাব ও দুর্বলতা।

---

📌 সতর্কতা:

হোমিওপ্যাথি রোগের ধরন, কারণ ও রোগীর সামগ্রিক লক্ষণ অনুযায়ী নির্বাচন করা হয়।

কানে কোনো তীব্র ব্যথা, ফোলা, রক্তপাত, বা হঠাৎ শ্রবণশক্তি হ্রাস হলে অবিলম্বে কানের ডাক্তারকে দেখাতে হবে।

নিজের মতো করে ওষুধ সেবনের আগে অভিজ্ঞ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।

#কানের #কানেরচিকিৎসা #হোমিও #হোমিওপ্যাথি

অ্যাজোস্পার্মিয়া ও অলিগোস্পার্মিয়া হলো পুরুষের বন্ধ্যাত্বের সাথে সম্পর্কিত দুটি অবস্থা। আপনার প্রশ্নের উত্তর নিচে বিস্...
14/08/2025

অ্যাজোস্পার্মিয়া ও অলিগোস্পার্মিয়া হলো পুরুষের বন্ধ্যাত্বের সাথে সম্পর্কিত দুটি অবস্থা। আপনার প্রশ্নের উত্তর নিচে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হলো:

​১. অ্যাজোস্পার্মিয়া ও অলিগোস্পার্মিয়া কী?

​অ্যাজোস্পার্মিয়া (Azoos***mia):
অ্যাজোস্পার্মিয়া হলো এমন একটি অবস্থা যেখানে একজন পুরুষের বীর্যে (semen) কোনো শুক্রাণু (s***m) থাকে না। এর ফলে স্বাভাবিকভাবে সন্তান ধারণ করা সম্ভব হয় না। এটি পুরুষ বন্ধ্যাত্বের একটি গুরুতর কারণ, যা সাধারণত একমাত্র বীর্য বিশ্লেষণের (semen analysis) মাধ্যমেই নিশ্চিত করা যায়।

​অলিগোস্পার্মিয়া (Oligos***mia):

অলিগোস্পার্মিয়া হলো এমন একটি অবস্থা যেখানে একজন পুরুষের বীর্যে শুক্রাণুর সংখ্যা স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক কম থাকে। শুক্রাণুর সংখ্যা কম হলেও গর্ভধারণ সম্ভব, তবে তা তুলনামূলকভাবে কঠিন হয়ে পড়ে। শুক্রাণুর সংখ্যার ওপর ভিত্তি করে অলিগোস্পার্মিয়াকে মৃদু, মাঝারি বা গুরুতর হিসেবে শ্রেণীবদ্ধ করা হয়।

​২. কেন হয়?

​অ্যাজোস্পার্মিয়া ও অলিগোস্পার্মিয়ার কারণ বিভিন্ন হতে পারে এবং এগুলি প্রায়শই একটি আরেকটির সাথে সম্পর্কিত। প্রধান কারণগুলো হলো:

​ক. অ্যাজোস্পার্মিয়ার কারণ:

​শুক্রাণু উৎপাদনে সমস্যা (Non-obstructive Azoos***mia): এই ধরনের ক্ষেত্রে শুক্রাণু উৎপাদনকারী অঙ্গ অর্থাৎ অণ্ডকোষের সমস্যা থাকে। এর পেছনে জিনগত ত্রুটি (যেমন ক্লাইনফেল্টার সিন্ড্রোম), হরমোনের ভারসাম্যহীনতা, অণ্ডকোষে আঘাত, ক্যান্সার চিকিৎসা (কেমোথেরাপি বা রেডিয়েশন), বা শৈশবের মাম্পসের মতো সংক্রমণ দায়ী হতে পারে।

​শুক্রাণু পরিবহনে বাধা (Obstructive Azoos***mia):

এক্ষেত্রে অণ্ডকোষে শুক্রাণু উৎপাদন স্বাভাবিক থাকে, কিন্তু কোনো কারণে শুক্রাণু বহনকারী নালীতে (যেমন ভ্যাস ডিফারেন্স) বাধা থাকে। জন্মগত ত্রুটি, অতীতের কোনো অস্ত্রোপচার (যেমন ভ্যাসেকটমি) বা সংক্রমণের কারণে এই ধরনের বাধা সৃষ্টি হতে পারে।

​খ. অলিগোস্পার্মিয়ার কারণ:

​ভেরিকোসিল (Varicocele): অণ্ডকোষের শিরাগুলো ফুলে গেলে সেখানে রক্ত ​​প্রবাহে ব্যাঘাত ঘটে এবং তাপমাত্রা বেড়ে যায়, যা শুক্রাণু উৎপাদনে নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। এটি অলিগোস্পার্মিয়ার সবচেয়ে সাধারণ কারণ।
​হরমোনের ভারসাম্যহীনতা: পিটুইটারি গ্রন্থি বা হাইপোথ্যালামাসের সমস্যা থাকলে শুক্রাণু উৎপাদনে প্রয়োজনীয় হরমোনগুলোর নিঃসরণ কম হতে পারে।
​সংক্রমণ: এপিডিডাইমিটিস (epididymitis) বা অর্কাইটিস (orchitis)-এর মতো সংক্রমণ শুক্রাণু উৎপাদন বা পরিবহনে বাধা দিতে পারে।
​জীবনযাত্রার ধরণ: অতিরিক্ত ওজন, ধূমপান, অতিরিক্ত অ্যালকোহল সেবন, অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস এবং অতিরিক্ত মানসিক চাপও শুক্রাণুর সংখ্যা কমাতে পারে।

​অন্যান্য কারণ:
কিছু ঔষধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া, ক্রোমোজোমের অস্বাভাবিকতা এবং পরিবেশগত বিষাক্ত পদার্থের সংস্পর্শেও অলিগোস্পার্মিয়া হতে পারে।

​৩. হোমিওপ্যাথিক ঔষধ দিয়ে চিকিৎসা

​হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা ব্যক্তির সামগ্রিক লক্ষণ ও শারীরিক অবস্থার উপর ভিত্তি করে নির্ধারিত হয়। এটি একটি অত্যন্ত ব্যক্তিগতকৃত চিকিৎসা পদ্ধতি, যেখানে শুধুমাত্র রোগের নাম দিয়ে কোনো নির্দিষ্ট ঔষধ দেওয়া হয় না। অ্যাজোস্পার্মিয়া বা অলিগোস্পার্মিয়ার মতো জটিল সমস্যার জন্য একজন অভিজ্ঞ ও রেজিস্টার্ড হোমিওপ্যাথিক ডাক্তারের তত্ত্বাবধানে চিকিৎসা গ্রহণ করা উচিত।
​আমি একটি এআই হিসেবে আপনাকে কোনো নির্দিষ্ট হোমিওপ্যাথিক ঔষধ বা চিকিৎসা পদ্ধতি সম্পর্কে পরামর্শ দিতে পারি না। এটি করলে আপনার স্বাস্থ্যের জন্য বিপদজনক হতে পারে। একজন যোগ্যতাসম্পন্ন চিকিৎসকই আপনার শারীরিক পরীক্ষা, রোগ নির্ণয় এবং ব্যক্তিগত লক্ষণের উপর ভিত্তি করে সঠিক ঔষধ ও ডোজ নির্ধারণ করতে পারেন।

​গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ:

এই ধরনের শারীরিক সমস্যার জন্য কোনো চিকিৎসা শুরু করার আগে অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ করুন। তিনি আপনার জন্য সবচেয়ে ভালো চিকিৎসা পদ্ধতিটি নির্ধারণ করতে পারবেন।
#অ্যালিগোস্পার্মিয়া #অ্যাজোস্পার্মিয়া #পুরুষেরবন্ধ্যাত্ব #হোমিওপ্যাথি #স্বাস্থ্য #পুরুষেরস্বাস্থ্য #বন্ধ্যত্বচিকিৎসা #হোমিওপ্যাথিচিকিৎসা #স্বাস্থ্যসচেতনতা #প্রজননস্বাস্থ্য
​ ***mia ***mia

Ten Unknown Facts About  1. Founding and History: BMW, Bayerische Motoren Werke AG, was founded in 1916 in Munich, Germa...
14/08/2025

Ten Unknown Facts About

1. Founding and History: BMW, Bayerische Motoren Werke AG, was founded in 1916 in Munich, Germany, initially producing aircraft engines. The company transitioned to motor

পেটে গ্যাস জনিত সমস্যার হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চেয়েছেন, এটি একটি সাধারণ কিন্তু বিরক্তিকর সমস্যা। ...
13/08/2025

পেটে গ্যাস জনিত সমস্যার হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চেয়েছেন, এটি একটি সাধারণ কিন্তু বিরক্তিকর সমস্যা। নিচে এই বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো:
​হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা কি?
​হোমিওপ্যাথি একটি বিকল্প চিকিৎসা পদ্ধতি, যেখানে "সাদৃশ্য বিধান" (Like cures like) নীতি মেনে চলা হয়। এই পদ্ধতিতে রোগীর লক্ষণ, শারীরিক ও মানসিক অবস্থা, এবং সামগ্রিক স্বাস্থ্যের উপর ভিত্তি করে ঔষধ নির্বাচন করা হয়। হোমিওপ্যাথির লক্ষ্য শুধু রোগের লক্ষণ দমন করা নয়, বরং রোগের মূল কারণকে নির্মূল করা।
​পেটে গ্যাসের সাধারণ লক্ষণসমূহ
​পেটে ফোলাভাব (Bloating)
​পেটে ব্যথা বা অস্বস্তি
​বুক জ্বালা (Heartburn)
​বারবার ঢেঁকুর ওঠা
​পেট থেকে গরগর শব্দ হওয়া
​পেট ফাঁপা
​কোষ্ঠকাঠিন্য বা ডায়রিয়া
​পেটে গ্যাসের কারণ
​খাদ্যাভ্যাস (অতিরিক্ত মসলাযুক্ত বা ভাজাপোড়া খাবার)
​অনিয়মিত খাবার গ্রহণ
​দ্রুত খাবার খাওয়া
​কিছু নির্দিষ্ট খাবার (যেমন: বাঁধাকপি, ফুলকপি, শিম, ছোলা)
​বদহজম (Indigestion)
​অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা বা মানসিক চাপ
​কিছু রোগ (যেমন: Irritable Bowel Syndrome - IBS, Gastritis)
​পেটে গ্যাসের জন্য কিছু জনপ্রিয় হোমিওপ্যাথিক ঔষধ
​হোমিওপ্যাথি চিকিৎসার ক্ষেত্রে, ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া ঔষধ সেবন করা উচিত নয়। কারণ, রোগীর শারীরিক ও মানসিক লক্ষণ অনুযায়ী ঔষধ পরিবর্তিত হতে পারে। নিচে কিছু সাধারণ লক্ষণ এবং তার জন্য প্রযোজ্য হোমিওপ্যাথিক ঔষধ উল্লেখ করা হলো:
​1. কার্বো ভেজিটেবলিস (Carbo Vegetabilis)
​লক্ষণ:
​খাবার খাওয়ার পর পেটে গ্যাস জমে বুক ও পেট ফুলে যায়।
​পেটে অসহ্য যন্ত্রণা হয় এবং ঢেকুর তুললে আরাম বোধ হয়।
​সাধারণত রাতের দিকে সমস্যা বেড়ে যায়।
​রোগীর দুর্বলতা থাকে এবং সহজে ঠান্ডা লেগে যায়।
​কেন ব্যবহার হয়: এটি মূলত হজম প্রক্রিয়ার দুর্বলতা এবং অতিরিক্ত গ্যাস সঞ্চয়ের জন্য ব্যবহৃত হয়।
​2. লাইকোপোডিয়াম ক্ল্যাভেটাম (Lycopodium Clavatum)
​লক্ষণ:
​পেটের নিচের অংশে গ্যাস জমে।
​সাধারণত বিকেলের দিকে বা সন্ধ্যা ৬টা থেকে রাত ৮টার মধ্যে সমস্যা বাড়ে।
​মিষ্টি বা ভারী খাবার খেলে সমস্যা বেড়ে যায়।
​রোগীর গরম পানীয় পছন্দ এবং গরম কিছু খেলে আরাম বোধ করে।
​কোষ্ঠকাঠিন্য এবং পেট ফাঁপা থাকে।
​কেন ব্যবহার হয়: এই ঔষধটি বিশেষ করে যারা বুদ্ধিদীপ্ত এবং পেট ও লিভারের সমস্যায় ভোগেন, তাদের জন্য কার্যকর।
​3. চায়না অফিশিনালিস (China Officinalis)
​লক্ষণ:
​ফল বা দুধ খাওয়ার পর পেটে গ্যাস হয়।
​পেট খুব শক্ত হয়ে যায় এবং ঢেঁকুর উঠলেও আরাম হয় না।
​পেটে ব্যথা এবং ডায়রিয়া থাকতে পারে।
​রোগীর রক্তক্ষরণ বা অন্য কোনো কারণে শরীর দুর্বল হয়ে গেলে এই লক্ষণগুলো দেখা যায়।
​কেন ব্যবহার হয়: এটি হজমের দুর্বলতা এবং পেট ফোলাভাবের জন্য কার্যকরী, বিশেষ করে যখন খাবার ঠিকমতো হজম হয় না।
​4. নাক্স ভোমিকা (Nux Vomica)
​লক্ষণ:
​অতিরিক্ত মসলাযুক্ত খাবার, অ্যালকোহল বা কফি খাওয়ার পর পেটে গ্যাস হয়।
​সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর পেট ব্যথা এবং কোষ্ঠকাঠিন্য থাকে।
​পেটে জ্বালা এবং বারবার বমি বমি ভাব হয়।
​রোগী খুব খিটখিটে মেজাজের হয়।
​কেন ব্যবহার হয়: এটি মূলত অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন এবং অতিরিক্ত খাওয়ার কারণে সৃষ্ট হজমের সমস্যার জন্য ব্যবহৃত হয়।
​5. কোলচিকাম অটাম্নেল (Colchicum Autumnale)
​লক্ষণ:
​পেটে গ্যাস জমে পেট খুব শক্ত হয়ে যায়।
​খাবারের গন্ধ বা দর্শন অসহ্য লাগে, বমি বমি ভাব হয়।
​শরীরে বাত বা জয়েন্টে ব্যথা থাকে।
​কেন ব্যবহার হয়: এই ঔষধটি বিশেষত খাদ্যের প্রতি বিতৃষ্ণা এবং পেটে গ্যাস জমা হওয়ার জন্য ব্যবহৃত হয়।
​হোমিওপ্যাথি চিকিৎসার সুবিধা
​রোগীর সার্বিক লক্ষণ বিবেচনা: হোমিওপ্যাথি চিকিৎসায় শুধুমাত্র রোগের লক্ষণ নয়, রোগীর মানসিক ও শারীরিক সব দিক বিবেচনা করা হয়।
​পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া কম: সঠিক ঔষধ সঠিক ডোজে ব্যবহার করলে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হওয়ার সম্ভাবনা খুব কম।
​মূল কারণ নির্মূল: হোমিওপ্যাথি রোগের মূল কারণকে নির্মূল করে, ফলে সমস্যা বারবার ফিরে আসার সম্ভাবনা কমে।
​গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ
​বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন: নিজে নিজে ঔষধ কিনে সেবন করবেন না। একজন অভিজ্ঞ হোমিওপ্যাথিক ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন। তিনি আপনার সমস্ত লক্ষণ শুনে সঠিক ঔষধ নির্বাচন করে দেবেন।
​সঠিক খাদ্যাভ্যাস: গ্যাস থেকে মুক্তি পেতে হলে খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আনা জরুরি। নিয়মিত এবং পরিমিত খাবার গ্রহণ করুন।
​পানি পান: পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করুন।
​ব্যায়াম: প্রতিদিন হালকা ব্যায়াম বা হাঁটাচলা করুন।
​পেটে গ্যাস একটি সাধারণ সমস্যা হলেও এর সঠিক কারণ জেনে চিকিৎসা করা জরুরি। হোমিওপ্যাথি এই সমস্যার সমাধানে একটি ভালো উপায় হতে পারে, তবে অবশ্যই একজন অভিজ্ঞ ডাক্তারের তত্ত্বাবধানে চিকিৎসা গ্রহণ করা উচিত। ডাঃ সোনিয়া তানি

চ্যাটজিপিটির মাধ্যমে যারা ডাক্তারি করেন তারা একটু সাবধান থাকবেন। ডাক্তারের কাজ ডাক্তারি করা তাকেই করতে দিন এ আই হেল্প নি...
10/08/2025

চ্যাটজিপিটির মাধ্যমে যারা ডাক্তারি করেন তারা একটু সাবধান থাকবেন। ডাক্তারের কাজ ডাক্তারি করা তাকেই করতে দিন এ আই হেল্প নিয়েন কম।

গলব্লাডার পলিপ হলো পিত্তথলির ভেতরের আস্তরণে তৈরি হওয়া এক ধরনের অস্বাভাবিক বৃদ্ধি। এটি দেখতে ছোট মাংসপিণ্ডের মতো। সাধারণত...
09/08/2025

গলব্লাডার পলিপ হলো পিত্তথলির ভেতরের আস্তরণে তৈরি হওয়া এক ধরনের অস্বাভাবিক বৃদ্ধি। এটি দেখতে ছোট মাংসপিণ্ডের মতো। সাধারণত, এগুলো নিরীহ (সৌম্য) হয়, তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে তা ম্যালিগন্যান্ট বা ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
গলব্লাডার পলিপ কেন হয়?
গলব্লাডার পলিপ হওয়ার নির্দিষ্ট কারণ এখনো পুরোপুরি জানা যায়নি, তবে কিছু বিষয়ের সঙ্গে এর সম্পর্ক থাকতে পারে:
* কোলেস্টেরল: বেশিরভাগ ক্ষেত্রে, পিত্তথলিতে অতিরিক্ত কোলেস্টেরল জমার কারণে পলিপ তৈরি হয়। এগুলিকে "কোলেস্টেরল পলিপ" বলা হয়।
* প্রদাহ: দীর্ঘস্থায়ী পিত্তথলির প্রদাহ (যেমন পিত্তথলির পাথর) বা সংক্রমণের কারণেও প্রদাহজনিত পলিপ হতে পারে।
* জিনগত কারণ: যদি পরিবারের অন্য কারো গলব্লাডার পলিপ বা এ ধরনের কোনো সমস্যা থাকে, তাহলে আপনারও ঝুঁকি বাড়তে পারে।
* মেটাবলিক সিনড্রোম: স্থূলতা এবং পরিবর্তিত লিপিড বিপাক (altered lipid metabolism) এই ধরনের পলিপের সাথে সম্পর্কিত।
লক্ষণ ও নির্ণয়
গলব্লাডার পলিপের সাধারণত কোনো নির্দিষ্ট লক্ষণ থাকে না। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই, অন্য কোনো কারণে পেটের আলট্রাসাউন্ড বা সিটি স্ক্যান করার সময় এটি ধরা পড়ে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে, পিত্তথলির ব্যথার মতো লক্ষণ দেখা দিতে পারে, যা "বিলিয়ারি কলিক" নামে পরিচিত।
পলিপের প্রকৃতি বোঝার জন্য এর আকার খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
* ১ সেন্টিমিটারের কম আকারের পলিপ: সাধারণত এগুলি নিরীহ এবং কোনো চিকিৎসার প্রয়োজন হয় না। নিয়মিত আলট্রাসাউন্ডের মাধ্যমে এর বৃদ্ধি পর্যবেক্ষণ করা হয়।
* ১ সেন্টিমিটারের বেশি আকারের পলিপ: এই ধরনের পলিপ ম্যালিগন্যান্ট হওয়ার ঝুঁকি থাকে, তাই সাধারণত সার্জারির মাধ্যমে পিত্তথলি অপসারণ করার পরামর্শ দেওয়া হয়। এই পদ্ধতিকে 'কোলেসিস্টেকটমি' (cholecystectomy) বলা হয়।
চিকিৎসা
পলিপের আকার এবং প্রকৃতির উপর ভিত্তি করে চিকিৎসা পদ্ধতি নির্ধারিত হয়।
* পর্যবেক্ষণ: যদি পলিপের আকার ছোট এবং নিরীহ হয়, তবে সাধারণত নিয়মিত বিরতিতে আলট্রাসাউন্ড করে এর বৃদ্ধি পর্যবেক্ষণ করা হয়।
* সার্জারি: যদি পলিপের আকার ১ সেন্টিমিটারের বেশি হয়, অথবা যদি এটি দ্রুত বৃদ্ধি পায়, বা যদি এর সঙ্গে পিত্তথলির পাথর থাকে, তাহলে পিত্তথলি অপসারণের জন্য সার্জারি করার পরামর্শ দেওয়া হয়।
যদি আপনার গলব্লাডার পলিপ ধরা পড়ে, তাহলে একজন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করা জরুরি। তিনি সঠিক রোগ নির্ণয় এবং প্রয়োজনীয় চিকিৎসা পদ্ধতি নির্ধারণে সাহায্য করতে পারবেন।

Address

Mirpur Road
Dhaka
1216

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Homeopathy Doctor / হোমিওপ্যাথি ডাক্তার posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Homeopathy Doctor / হোমিওপ্যাথি ডাক্তার:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category