Ash Shifa Hijama & Ruqyah Lab

Ash Shifa Hijama & Ruqyah Lab We perform hijama according to prophet's sunnah. We perform hijama according to prophet's sunnah.হিজামা সুন্নাহভিত্তিক নিরাপদ চিকিৎসা ব্যবস্থা।

👨‍⚕️❤️ হিজামা_সমাচার হিজামা একটি জনপ্রিয় সুন্নাহ ও বিজ্ঞানভিত্তিক চিকিৎসা পদ্ধতি।👩‍⚕️❤️এটা রোগের জন্য চিকিৎসা, সুস্থ ব্য...
27/11/2024

👨‍⚕️❤️ হিজামা_সমাচার হিজামা একটি জনপ্রিয় সুন্নাহ ও বিজ্ঞানভিত্তিক চিকিৎসা পদ্ধতি।👩‍⚕️❤️

এটা রোগের জন্য চিকিৎসা, সুস্থ ব্যাক্তির জন্য রোগ প্রতিরোধক। হিজামা এন্টি এইজিং ট্রিটমেন্ট অর্থাৎ সারা দুনিয়ায় মানুষ বয়সকে ধরে রাখতে এবং স্ট্যামিনা বাড়ানোর জন্য হিজামা পছন্দ করে থাকেন।
হিজামা এক ধরণের চিকিৎসা; যার মাধ্যমে শরীরের সব টক্সিন, ইউরিক এসিড, বদ-রক্ত, রোগের জন্য দায়ী জীবাণু প্লাজমা বা ফ্লুইডের সাথে বের করে নিয়ে আসা হয়। এতে একাধিক নিউরোট্রান্সমিটার মুক্ত হয়, নাইট্রিক অক্সাইড, হাইপারমিয়া বা হেমস্টোসিস প্রক্রিয়ায় কাজ করে।
সাধারনত আমরা একটা ওষুধ একটা মাত্র সমস্যার জন্য খেয়ে থাকি। কিন্তু হিজামাতে যে দূষিত প্লাজমা বেরিয়ে আসে তাতে থাকে একাধিক রোগের জীবাণু। যেমন ঠাণ্ডা, কাশি, বিষন্নতা, আরথ্রাইটিস, কোমরের সায়াটিকার ব্যথা, চিন্তা, ঘুমের সমস্যা, মাংসপেশির ব্যথা এবং অন্যান্য সকল রোগের জীবাণু বেড়িয়ে এসে যে কোন রোগের তীব্রতা কমিয়ে দেয়।
হিজামার মাধ্যমে বর্তমানে সংক্রামক অনেক রোগের চিকিৎসা করা হচ্ছে। এছাড়া অসংক্রামক অনেক রোগ ও ভালো হয় নিয়মিত হিজামা করালে। এটি শরীর থেকে টক্সিন বা বিষাক্ত জৈব-রাসায়নিক বর্জ্য নিষ্কাশন করে।
চিকুনগুণিয়া রোগ থেকে যে ব্যথা হয় তাও হিজামার মাধ্যমে উপশম সম্ভব।
#হিজামা (CUPPING) এর মাধ্যমে যে সব রোগের চিকিৎসা করা হয়ে থাকেঃ
-----------------*-------------------
১। মাইগ্রেন জনিত দীর্ঘমেয়াদী মাথাব্যথা ২। রক্তদূষণ ৩। উচ্চরক্তচাপ ৪। ঘুমের ব্যাঘাত (insomnia) ৫। স্মৃতিভ্রষ্টতা (perkinson’s disease) ৬। অস্থি সন্ধির ব্যাথা/ গেটে বাত
৭। ব্যাক পেইন ৮। হাঁটু ব্যাথা ৯। দীর্ঘমেয়াদী সাধারন মাথা ব্যাথা ১০। ঘাড়ে ব্যাথা
১১। কোমর ব্যাথা ১২। পায়ে ব্যাথা ১৩। মাংসপেশীর ব্যাথা (muscle strain) ১৪। দীর্ঘমেয়াদী পেট ব্যথা ১৫। হাড়ের স্থানচ্যুতি জনিত ব্যাথা ১৬। থাইরয়েড গ্রন্থির সমস্যা ১৭। সাইনোসাইটিস
১৮। হাঁপানি (asthma) ১৯। হৃদরোগ (Cardiac Disease) ২০। রক্তসংবহন তন্ত্রের সংক্রমন
২১। টনসিল ২২। দাঁত/মুখের/জিহ্বার সংক্রমন ২৩। গ্যাস্ট্রিক পেইন ২৪। মুটিয়ে যাওয়া (obesity)
২৫। দীর্ঘমেয়াদী চর্মরোগ (Chronic Skin Diseses) ২৬। ত্বকের নিম্নস্থিত বর্জ্য নিষ্কাশন
২৭। ফোঁড়া-পাঁচড়া সহ আরো অনেক রোগ। ২৮। ডায়াবেটিস (Diabetes) ২৯। ভার্টিব্রাল ডিস্ক প্রোল্যাপ্স/ হারনিয়েশান ৩০। চুল পড়া (Hair fall) ৩১। মানসিক সমস্যা (Psycological disorder)...সহ আরও অনেক রোগ।
আরব দেশ সমূহ এবং ভারত পাকিস্তানে হিজামার বহুল প্রচলন থাকলেও আমাদের দেশে হিজামা/শিঙ্গা লাগানোর খুব একটা প্রচলন নেই। জাপান, আমেরিকা, চীনেও আধুনিক পদ্ধতিতে হিজামা/শিঙ্গা/cupping চিকিৎসা গ্রহন করা হচ্ছে। রাসূল সাঃ এর যুগে এই চিকিৎসা খুব বেশি প্রচলিত ছিলো। রাসূল সাঃ একদিন ঘোড়া থেকে পড়ে গিয়ে সাথে সাথে আঘাতপ্রাপ্ত স্থানে হিজামা করিয়েছেন। যেহেতু আল্লাহ তায়ালার রাসূল হিজামা নিজে করেছেন এবং অন্যদের করতে উৎসাহ প্রদান করেছেন তাহলে নিশ্চয়ই এরমধ্যে বহু উপকার রয়েছে। যার কিছু নমুনা উপরেও পেশ করা হয়েছে। তাই হিজামা করুন, অন্যকে করতে উৎসাহ দিন। একটা সুন্নাতকে জীবিত করুন। আমি হিজামা করেছি। আমার আমেরিকা প্রবাসী দুলাভাই ও আপুকে করে দিয়েছি। এখন সুস্থতা অনুভব করছেন। আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে এই চিকিৎসা গ্রহন করার এবং ইখলাসের সাথে একটি সুন্নাতকে জীবিত করার তাউফিক দান করুন। আমীন।
হিজামা থেরাপী নেয়ার জন্য যোগাযোগ করুনঃ
-----------------*-------------------
ASH SHIFA HIJAMA & Ruqyah Lab
House # 50, Road # 02, Shopnodhara Housing, Mohammadpur, Dhaka-1207 বাংলাদেশ

( হলি কুরআন একাডেমী ভবন এর লিফট এর 1 )

☎️Phone: 01673592165. 01712880400
01672381117 (only sisters)

বিঃ দ্রঃ আরবী মাসের ১৭, ১৯, ২১ তারিখ হলো হিজামার জন্য উত্তম সময়। আর দিন হিসেবে সোম, মঙ্গল আর বৃহঃবার উত্তম। তবে অন্য দিনেও হিজামা করানো যাবে
---------------------------------------------------------------
হিজামা একটি ফরগটেন সুন্নাহ। নিশ্চয়ই এর মধ্যে উপকার রয়েছে। হিজামা করুন, একটা সুন্নাহকে রিভাইভ করুন। আমি নিয়মিত হিজামা নিয়ে থাকি।

👨‍⚕️❤️ হিজামা_সমাচার হিজামা একটি জনপ্রিয় সুন্নাহ ও বিজ্ঞানভিত্তিক চিকিৎসা পদ্ধতি।👩‍⚕️❤️এটা রোগের জন্য চিকিৎসা, সুস্থ ব্য...
26/08/2024

👨‍⚕️❤️ হিজামা_সমাচার হিজামা একটি জনপ্রিয় সুন্নাহ ও বিজ্ঞানভিত্তিক চিকিৎসা পদ্ধতি।👩‍⚕️❤️
এটা রোগের জন্য চিকিৎসা, সুস্থ ব্যাক্তির জন্য রোগ প্রতিরোধক। হিজামা এন্টি এইজিং ট্রিটমেন্ট অর্থাৎ সারা দুনিয়ায় মানুষ বয়সকে ধরে রাখতে এবং স্ট্যামিনা বাড়ানোর জন্য হিজামা পছন্দ করে থাকেন।
হিজামা এক ধরণের চিকিৎসা; যার মাধ্যমে শরীরের সব টক্সিন, ইউরিক এসিড, বদ-রক্ত, রোগের জন্য দায়ী জীবাণু প্লাজমা বা ফ্লুইডের সাথে বের করে নিয়ে আসা হয়। এতে একাধিক নিউরোট্রান্সমিটার মুক্ত হয়, নাইট্রিক অক্সাইড, হাইপারমিয়া বা হেমস্টোসিস প্রক্রিয়ায় কাজ করে।
সাধারনত আমরা একটা ওষুধ একটা মাত্র সমস্যার জন্য খেয়ে থাকি। কিন্তু হিজামাতে যে দূষিত প্লাজমা বেরিয়ে আসে তাতে থাকে একাধিক রোগের জীবাণু। যেমন ঠাণ্ডা, কাশি, বিষন্নতা, আরথ্রাইটিস, কোমরের সায়াটিকার ব্যথা, চিন্তা, ঘুমের সমস্যা, মাংসপেশির ব্যথা এবং অন্যান্য সকল রোগের জীবাণু বেড়িয়ে এসে যে কোন রোগের তীব্রতা কমিয়ে দেয়।
হিজামার মাধ্যমে বর্তমানে সংক্রামক অনেক রোগের চিকিৎসা করা হচ্ছে। এছাড়া অসংক্রামক অনেক রোগ ও ভালো হয় নিয়মিত হিজামা করালে। এটি শরীর থেকে টক্সিন বা বিষাক্ত জৈব-রাসায়নিক বর্জ্য নিষ্কাশন করে।
চিকুনগুণিয়া রোগ থেকে যে ব্যথা হয় তাও হিজামার মাধ্যমে উপশম সম্ভব।
#হিজামা (CUPPING) এর মাধ্যমে যে সব রোগের চিকিৎসা করা হয়ে থাকেঃ
-----------------*-------------------
১। মাইগ্রেন জনিত দীর্ঘমেয়াদী মাথাব্যথা ২। রক্তদূষণ ৩। উচ্চরক্তচাপ ৪। ঘুমের ব্যাঘাত (insomnia) ৫। স্মৃতিভ্রষ্টতা (perkinson’s disease) ৬। অস্থি সন্ধির ব্যাথা/ গেটে বাত
৭। ব্যাক পেইন ৮। হাঁটু ব্যাথা ৯। দীর্ঘমেয়াদী সাধারন মাথা ব্যাথা ১০। ঘাড়ে ব্যাথা
১১। কোমর ব্যাথা ১২। পায়ে ব্যাথা ১৩। মাংসপেশীর ব্যাথা (muscle strain) ১৪। দীর্ঘমেয়াদী পেট ব্যথা ১৫। হাড়ের স্থানচ্যুতি জনিত ব্যাথা ১৬। থাইরয়েড গ্রন্থির সমস্যা ১৭। সাইনোসাইটিস
১৮। হাঁপানি (asthma) ১৯। হৃদরোগ (Cardiac Disease) ২০। রক্তসংবহন তন্ত্রের সংক্রমন
২১। টনসিল ২২। দাঁত/মুখের/জিহ্বার সংক্রমন ২৩। গ্যাস্ট্রিক পেইন ২৪। মুটিয়ে যাওয়া (obesity)
২৫। দীর্ঘমেয়াদী চর্মরোগ (Chronic Skin Diseses) ২৬। ত্বকের নিম্নস্থিত বর্জ্য নিষ্কাশন
২৭। ফোঁড়া-পাঁচড়া সহ আরো অনেক রোগ। ২৮। ডায়াবেটিস (Diabetes) ২৯। ভার্টিব্রাল ডিস্ক প্রোল্যাপ্স/ হারনিয়েশান ৩০। চুল পড়া (Hair fall) ৩১। মানসিক সমস্যা (Psycological disorder)...সহ আরও অনেক রোগ।
আরব দেশ সমূহ এবং ভারত পাকিস্তানে হিজামার বহুল প্রচলন থাকলেও আমাদের দেশে হিজামা/শিঙ্গা লাগানোর খুব একটা প্রচলন নেই। জাপান, আমেরিকা, চীনেও আধুনিক পদ্ধতিতে হিজামা/শিঙ্গা/cupping চিকিৎসা গ্রহন করা হচ্ছে। রাসূল সাঃ এর যুগে এই চিকিৎসা খুব বেশি প্রচলিত ছিলো। রাসূল সাঃ একদিন ঘোড়া থেকে পড়ে গিয়ে সাথে সাথে আঘাতপ্রাপ্ত স্থানে হিজামা করিয়েছেন। যেহেতু আল্লাহ তায়ালার রাসূল হিজামা নিজে করেছেন এবং অন্যদের করতে উৎসাহ প্রদান করেছেন তাহলে নিশ্চয়ই এরমধ্যে বহু উপকার রয়েছে। যার কিছু নমুনা উপরেও পেশ করা হয়েছে। তাই হিজামা করুন, অন্যকে করতে উৎসাহ দিন। একটা সুন্নাতকে জীবিত করুন। আমি হিজামা করেছি। আমার আমেরিকা প্রবাসী দুলাভাই ও আপুকে করে দিয়েছি। এখন সুস্থতা অনুভব করছেন। আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে এই চিকিৎসা গ্রহন করার এবং ইখলাসের সাথে একটি সুন্নাতকে জীবিত করার তাউফিক দান করুন। আমীন।
হিজামা থেরাপী নেয়ার জন্য যোগাযোগ করুনঃ
-----------------*-------------------
ASH SHIFA HIJAMA & Ruqyah Lab
House # 50, Road #02,Shopnodhara Housing, Mohammadpur, Dhaka-1207 Bangladesh
( হলি কুরআন একাডেমী ভবন এর লিফট এর ৮ )
☎️Phone: 01673592165. 01712880400
01672381117 (only sisters)
বিঃ দ্রঃ আরবী মাসের ১৭, ১৯, ২১ তারিখ হলো হিজামার জন্য উত্তম সময়। আর দিন হিসেবে সোম, মঙ্গল আর বৃহঃবার উত্তম। তবে অন্য দিনেও হিজামা করানো যাবে
---------------------------------------------------------------
হিজামা একটি ফরগটেন সুন্নাহ। নিশ্চয়ই এর মধ্যে উপকার রয়েছে। হিজামা করুন, একটা সুন্নাহকে রিভাইভ করুন। আমি নিয়মিত হিজামা নিয়ে থাকি।

এগুলো কি শুনছি!!
01/08/2024

এগুলো কি শুনছি!!

 #প্রশিক্ষণ নিন,  #আপনার_স্কিল_ডেভলপ করুন। আপনার জীবন বদলে যাবে। প্রতি মাসে ৬০ হাজার থেকে লক্ষাধিক টাকা হালাল উপার্জন কর...
11/07/2024

#প্রশিক্ষণ নিন, #আপনার_স্কিল_ডেভলপ করুন। আপনার জীবন বদলে যাবে। প্রতি মাসে ৬০ হাজার থেকে লক্ষাধিক টাকা হালাল উপার্জন করুন।
🌺 ইন শা আল্লাহ তায়া’লা।

বাচ্চাদের সুন্নাতে খতনার জন্য সারাবিশ্বে সবচেয়ে উন্নত ও নিরাপদ ( Latest) পদ্ধতি হলো তুরস্কের স্বনামধন্য ইউরোলজিষ্ট জনাব ডাক্তার ভিদাত আলি কঙ্গোর উদ্ভাবিত মেথড। যা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা কর্তৃক অনুমোদিত ও বিশ্বের প্রায় ৫০ টি দেশে এ মেথডে সুন্নাতে খতনা চলছে।

💐 প্রশিক্ষণ ফি মাত্র ৬০০০৳, তবে এ সপ্তাহে ডিস্কাউন্ট অফার চলছে মাত্র ৫০০০৳।
💖 প্রতি শুক্রবার ইন শা আল্লাহু তায়া’লা প্রশিক্ষণ প্রোগ্রাম চলছে। এক দিনের প্রোগ্রাম। হাতে কলমে বাস্তব প্রাক্টিক্যাল শিখিয়ে দেয়া হয়। কোন প্রকার ডেমো বা ভিডিও বা বেলুন দিয়ে ট্রেনিং নয়। বাস্তব প্রাক্টিক্যাল।
🌺 কিছু টাকা অগ্রিম পে করে আপনার রেজিষ্ট্রেশন কনফার্ম করুন।
( দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালা চলবে)
অত্যাধুনিক পদ্ধতির খতনা ফি মাত্র ৫০০০৳

🌹 আসন সংখ্যা সীমিত।
এই পদ্ধতির বহুবিদ উপকারিতা রয়েছে । বর্তমানে সারা বিশ্বে জনপ্রিয়তা পেয়েছে Alisklamp পদ্ধতি।
🌹 এই পদ্ধতি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ( WHO) কর্তৃক অনুমোদিত।
🌹 আসুন জেনে নিই Alisklamp ম্যাথড ডিভাইস কসমেটিক খতনার সুবিধাগুলো :
এই পদ্ধতিতে খতনা/মুসলমানী করালে --
কাটার পর তেমন কোনো রক্তপাত হয়না।
তাই সেলাইয়ের প্রয়োজন পড়েনা।
🌺 ব্যান্ডেজ লাগেনা।
🌺 প্রতিদিন গোসল ও প্যান্ট/পাজামা পরিধান করতে পারবে।
🌺 গরম ও শীতকালেও আরামদায়ক ও শিশুবান্ধব।
🌺 ইসলামি শরীয়ত সম্মত ও ১০০% নিরাপদ ।
🌺 এক দিনের শিশু থেকে সব বয়সে মুসলমানি/খতনা করা যায়।
🌺 ডিবাইস পদ্ধতি সব ধর্মের বয়স্কদের জন্য উপযোগী।
🌺 বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) কর্তৃক স্বীকৃত।
🌺 এটা হাইজেনিক ইউরোপীয় মেডিকেল প্রযুক্তি।
🌺 প্রত্যেকের জন্য আলাদা আলাদা ডিভাইস, তাই ইনফেকশন হওয়ার ঝুঁকি/ভয় নেই।
🌺 Alisklamp method একটি আন্তর্জাতিক মানের খতনা।
🌺 পৃথিবীর প্রায় পঞ্চাশ টি দেশে এই খতনা প্রচলিত ও জনপ্রিয়। ও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ( WHO ) কর্তৃক অনুমোদিত।
সুন্নাতে খতনায় এটা আধুনিক অর্থাৎ সময়োপযোগী ।
🌺 আপনি কেন আপনার সন্তানকে ডিভাইস কসমেটিক খতনা/মুসলমানি করাবেন?
💐 যদি আপনার আদরের সোনামণির--
ক. প্রস্রাব করতে কষ্ট হয়।
খ. ফোঁটা ফোঁটা প্রস্রাব করে।
গ. প্রস্রাবের মুখ খুবই ছোট হয়।
ঘ. প্রস্রাব করতে কান্নাকাটি করে।
💝 আজ কিংবা কাল মুসলমানি তো করাতেই হবে;
তাহলে প্রিয় সন্তানকে অহেতুক কষ্ট দেবেন না প্লিজ।
🌹🌹 ট্রেনিং যাদের জন্য প্রযোজ্যঃ-
ডাক্তার, ডিপ্লোমা ডাক্তার, প্যারা মেডিকেল সহ চিকিৎসা সেবায় নিয়োজিত ভাইদের জন্য রয়েছে ট্রেনিং-এর মাধ্যমে স্কিল ডেভেলপ করায় সুযোগ।
💝 সব সাইজের ডিভাইস সুলভ মূল্যে খুচরো ও পাইকারি বিক্রি করা হয়।

সার্বিক যোগাযোগঃ
আশ শিফা হিজামা এন্ড রুকইয়াহ ল্যাব।
বাড়ি # ৫০, রাস্তা # ০২,(দোতালায়) স্বপ্নধারা হাউজিং, মুহাম্মাদপুর, ঢাকা-১২০৭
নগদ পার্সোনাল নাম্বার ০১৬৭৩৫৯২১৬৫ ( হোয়াটসঅ্যাপ)
বিকাশ পার্সোনাল নাম্বার ০১৭১২৮৮০৪০০ ( হোয়াটসঅ্যাপ)

07/06/2024

রেজিস্টার্ড ডাক্তার এর তত্বাবধানে মেডিকেল ব্যাকগ্রাউন্ড আছে এমন ব্যাক্তিদের নিরাপদ শিশু বান্ধব বিশ্বখ্যাত ডিভাইস কসমেটিক সুন্নাতে খতনার সফল প্রশিক্ষণ প্রোগ্রাম চলবে। আগ্রহীগণ যোগাযোগ করুন।

21/10/2023

এই ছেলেটির গতকাল খতনা করানো হয়েছে কসমেটিক ডিভাইসের মাধ্যমে। দেখুন কি সুন্দর ভাবে খেলা করছে, মনে হয় যেন তার খতনা করানো হয়নি অথচ তার সুন্নাতে খতনা করানো হয়েছে। এটাই হলো ডিভাইস কসমেটিক খতনার সাফল্য।

আল্লাহ তায়ালা আমাদের বাবুদের এভাবে সকল স্থানে হিফাজত করেন।

ডিভাইস কসমেটিক খতনা সম্পর্কে জানতে, ঠিকানা ও ফোন নাম্বার দেয়া গেলো।

বাড়ি # ৫০, রাস্তা # ০২, স্বপ্নধারা হাউজিং মুহাম্মাদপুর, ঢাকা - ১২০৭

+৮৮০১৬৭৩৫৯২১৬৫
+৮৮০১৭১২৮৮০৪০০

16/10/2023

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি

30/09/2023

জটিল ও কঠিন রোগের সহজ ও নিরাপদ সমাধান হিজামা কাপিং।

বাত ব্যথা,মাইগ্রেন ব্যথা ( মাথা ব্যাথা), চুল পরা, ব্যাকপেইন, কোমরে ব্যথা,হাটুর ব্যথা, মাংশ পেশির ব্যথা, ইউরিক অ্যাসিড, এলার্জি ও কলোস্ট্রোল সহ অসংখ্যা রোগজীবাণু থেকে নিজেকে রক্ষা করতে আজই বিজ্ঞানসম্মত সুন্নাহভিত্তিক নিরাপদ চিকিৎসা ব্যবস্থা হিজামা কাপিং গ্রহণ করুন।

আমরা হিজামা কাপিং দ্বারা শরীরের নিদিষ্ট পয়েন্ট থেকে টক্সিন বের করে বডি ডিটক্স করে থাকি। এতে ইন্সট্যান্ট ব্লাড সার্কুলেশন বৃদ্ধি পায় নার্ভ গুলো এক্টিভেট হয়।

শরীর হয় সুস্থসবল, শক্তিশালী ও সতেজ।

যেকোনো বয়সের মানুষ হিজামা কাপিং নিতে পারেন।

রসুলল্লাহ’র সাল্লাল্লাহু তায়া’লা আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন নিশ্চয় হিজামার মধ্যে নিরাময় রয়েছে। সাহীহ বুখারী (৫২৯৪)

হিজামা কাপিং করার পূর্বে অবশ্যই কত দিনের অভিজ্ঞতা জেনে নিবেন।

আপনাদের প্রোয়োজনে আমরা আছি।

পুরুষ ও মহিলা উভয় সেকশনে সুব্যবস্থা রয়েছে।
যোগাযোগঃ-

আশ শিফা হিজামা এন্ড রুকইয়াহ ল্যাব।

বাড়ি # ৫০, রাস্তা #০২,স্বপ্নধারা হাউজিং, মুহাম্মাদপুর, ঢাকা-১২০৭
( জামিয়াতুল আবরার আর-রহমানিয়া এর কাছে)

📱+8801712880400
+8801673592165

30/09/2023

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি।

জটিল ও কঠিন রোগের সহজ ও নিরাপদ সমাধান হিজামা কাপিং। বাত ব্যথা,মাইগ্রেন ব্যথা ( মাথা ব্যাথা), চুল পরা,  ব্যাকপেইন, কোমরে ...
26/02/2023

জটিল ও কঠিন রোগের সহজ ও নিরাপদ সমাধান হিজামা কাপিং।

বাত ব্যথা,মাইগ্রেন ব্যথা ( মাথা ব্যাথা), চুল পরা, ব্যাকপেইন, কোমরে ব্যথা,হাটুর ব্যথা, মাংশ পেশির ব্যথা, ইউরিক অ্যাসিড, এলার্জি ও কলোস্ট্রোল সহ অসংখ্যা রোগজীবাণু থেকে নিজেকে রক্ষা করতে আজই বিজ্ঞানসম্মত সুন্নাহভিত্তিক নিরাপদ চিকিৎসা ব্যবস্থা হিজামা কাপিং গ্রহণ করুন।

আমরা হিজামা কাপিং দ্বারা শরীরের নিদিষ্ট পয়েন্ট থেকে টক্সিন বের করে বডি ডিটক্স করে থাকি। এতে ইন্সট্যান্ট ব্লাড সার্কুলেশন বৃদ্ধি পায় নার্ভ গুলো এক্টিভেট হয়।

শরীর হয় সুস্থসবল, শক্তিশালী ও সতেজ।

যেকোনো বয়সের মানুষ হিজামা কাপিং নিতে পারেন।

রসুলল্লাহ’র সাল্লাল্লাহু তায়া’লা আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন নিশ্চয় হিজামার মধ্যে নিরাময় রয়েছে। সাহীহ বুখারী (৫২৯৪)

হিজামা কাপিং করার পূর্বে অবশ্যই কত দিনের অভিজ্ঞতা জেনে নিবেন।

আপনাদের প্রোয়োজনে আমরা আছি।

পুরুষ ও মহিলা উভয় সেকশনে সুব্যবস্থা রয়েছে।
যোগাযোগঃ-

আশ শিফা হিজামা এন্ড রুকইয়াহ ল্যাব।

বাড়ি #১২৩, রাস্তা #০৪,স্বপ্নধারা হাউজিং, মুহাম্মাদপুর, ঢাকা-১২০৭
হলি কুরআন একাডেমী ভবনের লিফটের ৫ এ। ( জামিয়াতুল আবরার আর-রহমানিয়া এর কাছে)

📱+8801712880400
+8801673592165

24/07/2022

রুকইয়াহ কেস স্ট্যাডিঃ ( অনেক দিন লিখলাম )

গতকালের ঘটনা। এক ভাই এসেছে তার নওমুসলিম আহলিয়াকে নিয়ে রুকইয়াহ শারঈয়াহ করাতে। সাত বছর আগে ইসলাম কবুল করেছে এবং সাত বছর যাবত তার ভাষ্যমতে সিহরে আক্রান্ত। আগে অনেক জায়গায় বিভিন্ন তদবির নিয়েছে যেগুলোর অধিকাংশ কুফরি তাবিজ তুমার ও মান্নত কিসিমের ছিলো। কোন উপকার হয় নি আরও বেশি আক্রান্ত হয়েছে

তো মাসনুন দুয়া পাঠ করে সুরা ফাতেহা শুরু করতেই বমির ভাব এলো, সুরা ফাতেহা ২য় বার পাঠ করার সময় প্রবল বেগে বমির উদ্রেক। আমি তাড়াতাড়ি ছোট বালতি দিলাম বমি করতে।

কি আশ্চর্য তিলাওয়াত শুরু করলে বমি আসে না করলে বমি বন্ধ৷ তার পেট খালি শুধু থুথু বের হয় ও অনেক কষ্ট হয়। এরপর এক লিটারের মতো পানি দিলাম পান করতে। এবার বমির সাথে কিছুটা সবুজ রঙের পাতা বের হলো অথচ গতকাল দুপুরে শাক জাতীয় কিছু খায়নি।

বমি শেষ হওয়ার পরে শুরু হলো মাথার ডান পাশে, ডান কানে ও ঘাড়ের ডান পাশে প্রচন্ড ব্যাথা। কান থেকে মনে হচ্ছে অনেকগুলো সাঁপ জাতীয় কিছু একটা বের হচ্ছে। রুকইয়াহ শারঈয়াহ চলাকালীন এরপর শুরু হলো প্রচন্ড পেট ব্যাথা। এরপর শুরু হলো বুক ব্যাথা এরপর বুক জ্বালাপোড়া। এক পর্যায়ে তার মনে হতে লাগলো চোখ দুটো বের হয়ে যাবে। অর্থাৎ একেরপর একটা সিমটম পরিবর্তন হচ্ছে। এরপর পুরো শরীর থরথর করে কাপা শুরু করলো। বুঝতে ছিলাম ভিতরে যে বদমায়েশ রয়েছে ওটাই থেকে যাওয়ার জন্য বিভিন্ন অবস্থা তৈরি করছে। আমিও নাছোড়বান্দা। রুকইয়াহ চালিয়ে গেলাম। রুকইয়াহ শারঈয়াহ প্রভাবে( কুরআনের জীবন্ত মোজেজা) এক পর্যায়ে কাপাকাপি বন্ধ করে প্রচন্ড ঘামে ভিজিয়ে তাকে ছেড়ে দিয়ে বদমায়েশ পালালো।

যাওয়ার আগে ঐ ভাই নিজের জন্য হিজামা কাপিং এর হিলিং প্যাকেজ করিয়ে গেলেন।

ভাই এসে ছিলো অসুস্থ আহলিয়া নিয়ে যাওয়ার সময় দুজনেই ফুরফুরে মেজাজে গেলেন। ফালিল্লাহিল হামদ 🌺

ঘন্টাদেড়েক সময়ের মধ্যে এতোগুলো সিমটমের মেডিকেল সাইন্স কি ব্যাখ্যা করবে?

16/07/2022

ট্রেনের কামরায় গাদাগাদি ভিড়।
এক ভদ্রলোক একটি ব্রিফকেস নিয়ে উঠলেন।
চেহারায় হকারের কোন ছাপ নেই।
অধ্যাপক টাইপ চেহারা।

তিনি সকলের উদ্দেশ্যে প্রশ্ন ছুড়লেন : আচ্ছা পলাশীর যুদ্ধে নবাব সিরাজদৌলার পরাজয়ের কারণটা কি?

সকলেই চুপ করে শুনতে থাকলেন তার কথা।
কেউ কোনও কথা বলছেন না দেখে তিনি আবার শুরু করলেন...

পলাশীর প্রান্তরে সেদিন নবাব সিরাজদৌলার সৈন্য ছিল অনেক। লর্ড ক্লাইভের সৈন্য অল্পসংখ্যক থাকা সত্বেও নবাব পরাজিত হয়েছিলেন।
আপনারা বলবেন যে জগৎ শেঠ, মীর জাফরদের গাদ্দারির কারণে নবাব পরাজিত হয়েছিলেন।
কিন্তু এই ইতিহাস সবটাই সত্য নয়।
সত্য ইতিহাস জানতে হবে।

এবার একজন কৌতূহলী যাত্রী জানতে চাইলেন
'তবে সত্য ইতিহাসটা কি?'

তিনি বললেন : জ্বী হ্যাঁ,সত্য ইতিহাসটাই আজ আপনাদের সামনে তুলে ধরতে চাই।
তা হলো, ক্লাইভ দূরবীন দিয়ে নবাবের সৈন্যদের গতিবিধি লক্ষ্য করলেন।
পলাশীর আমবাগান তখন শূন্য।
মীর জাফর তার আয়ত্তাধীন সৈন্য নিয়ে কেটে পড়েছে। ক্লাইভ তো অবাক।
নবাবের সৈন্যরা তবে গেলো কোথায়?
নিশ্চয়ই কোনও চাল খেলেছে।

হঠাৎই নজর পড়লো আমগাছের দিকে।
আর এর মধ্যেই একটি ডাল নড়েচড়ে উঠল।
ক্লাইভ এবার দেখল যে নবাবের সৈন্যরা আমগাছের ডালে ডালে বসে আছে। নিচ দিয়ে যেতে গেলেই তারা গেরিলা আক্রমণ করার জন্য প্রস্তুত।

ক্লাইভ কাছাকাছি না গিয়ে দূর থেকে কামান আর বন্দুক তাক করলো। ফলন্ত গাছ থেকে আমের সাথে সাথে টুপটুপ করে ঝরে পড়তে লাগল নবাবের সৈন্য। আহ!

ভদ্রলোকের বলার ভঙ্গিতে যাদু ছিল।
সকলেই মন দিয়ে শুনছিলেন তার কথা।
তিনি আবার বলে উঠলেন...

নবাবের সৈন্যরা সকলেই ইংরেজদের হাতে মারা পড়লেন, কিন্তু আমার প্রশ্ন আপনাদের কাছে। আমগাছের ডাল সেদিন নড়েচড়ে উঠল কেন?
কি ছিল ষড়যন্ত্র?

যাত্রীদের সকলের মনে প্রশ্ন জেগে উঠল।
তাই তো, আমগাছের ডাল নড়ে উঠল কেন?
গাছের ডাল না নড়লে তো ক্লাইভের নজরে আসত না সৈন্যদের অবস্থান!

ভদ্রলোক বললেন :
কেন নড়ে উঠেছিল গাছের ডাল?
কে বলতে পারবেন?

যথারীতি সকলেই চুপ করে থাকলেন।
সকলের চেহারার ভাব এমন যে; আমরা জানি না, আপনিই বরং বলে দিন।

তিনি তখন ব্রিফকেস খুললেন।
একটি জিনিস বের করে সকলকে দেখিয়ে বললেন...

ডাল নড়ে ওঠার কারণ ছিল 'চুলকানি,দাদ বা চর্মরোগ। বড় মারাত্মক এই রোগ, বুঝলেন?

নবাবের এক সৈন্যের ছিল চুলকানি।
এই চুলকানির জন্যই সেদিন ডাল নড়ে উঠেছিল।
ডাল না নড়লে ক্লাইভ নিশ্চিহ্ন হয়ে যেত।

আর আমি এনেছি সেই মহা দুষ্ট রোগ চুলকানির মলম।
দাম মাত্র ত্রিশ টাকা,ত্রিশ টাকা,ত্রিশ টাকা...

(মুচকি হাসি/কম হাসি বেশি কাঁদি)
গ্রেট_মার্কেটিং_ও_হকারিং

06/07/2022

যারা কুরবানী দিবেন তারা শায়েখ মাওলানা আবু তাহের মিছবাহ দাঃবাঃ এর কলামটি পড়তে পারেন।

"আব্বাকে কোরবানি করতে দেখেছি। আব্বার সঙ্গে কোরবানির হাটে গিয়েছি বহুবার; প্রথমে অবুঝ আনন্দের আকর্ষণে,পরবর্তীতে কিছুটা অনুভব অনুভূতি সঙ্গে করে। কোরবানির হাটে আব্বাকে দেখেছি। কেমন দেখেছি তা হয়ত বুঝিয়ে বলতে পারবো না,শুধু বলতে পারি,সেখানে আব্বার মত কাউকে কখনো দেখিনি। রওয়ানা হওয়ার আগে আব্বা দু'রাকাত নামায পড়েন। সে নামাযে আব্বার দাড়ি তো ভেজে জায়নামাযও ভেজে। মোনাজাতে সেকি কাকুতি-মিনতি! দেখেছি, শিখতে পারিনি। খরিদ করার পর আব্বার প্রথম কাজ হলো পশুটিকে 'আদর' করা এবং আশ্চর্য, কোন পশুকে দেখিনি আব্বার আদর প্রত্যাখ্যান করতে!

কয়েকবছর আগে - আব্বার তখন খুব বিপর্যস্ত জীবন এবং জীবনে সেই একবার তিনি শরীকে কোরবানি করেছেন- কোরবানির হাটে আব্বার সঙ্গে আছি; দেখি, চোখে ধরে এমন একটি গাভীর দিকে মায়ার দৃষ্টিতে তাকিয়ে বলছেন, দিলের তামান্না, তোকে কোরবানি দেই, যাবি আমার সঙ্গে! আমার যে তাওফীক নাই তোকে নেয়ার।

প্রিয় পাঠক,এমন বাবার কোরবানি দেখা সন্তানকে কি ভাগ্যবান বলা যায় না! প্রার্থনা করি,প্রতিটি মুসলিম সন্তান যেন দেখতে পায় আমার বাবার মত কোরবানি।

আব্বা কোরবানির পশু বাড়িতে আনেন ঈদের দু'একদিন আগে। সেই পশুকে তিনি এমন যত্ন করেন যেন আদরের সন্তান! কত বার যে তাঁর তিরস্কার শুনেছি গরুটার ঠিকমত 'খিদমত' হচ্ছে না বলে! কোরবানির গরুর চারপাশে কয়েল জ্বেলে দেন, যাতে মশা কষ্ট না দেয়। একবার তো রীতিমত মশারি টানানোর ব্যবস্হা করেছিলেন! হাসছো তুমি! আমি কিন্তু সত্য কথা বলছি!

কোরবানির দিন আমরা গোসল করি ; আব্বা কোরবানির পশুকে 'স্নান' করান। ঈদের নামায পড়ে আসার পরে তিনি একেবারে বদলে যান! আমার কাছে একেবারেই অচেনা হয়ে যান! কোরবানির পশুকে যখন শোয়ানো হয় আব্বার চোখে তখন পানি এসে যায়, কখনো শব্দ করে কেঁদে ওঠেন। বিসমিল্লাহি আল্লাহু আকবার বলেযখন ছুরি চালান তাঁর বেচায়ন অবস্হা হয় দেখার মত; যেন পশুর গলায় নয় তিনি ছুরি বসিয়েছেন আপন সন্তানের গলায়! এমন কোরবানি আমি আর কারো দেখিনি! এমন মমতার সঙ্গে ছুরি হাতে নিলেই হয় কোরবানি, নইলে হয়ে যায় কসাই ও জবাই।
কোরবানির প্রতিটি পশুকে আল্লাহ যেন দান করেন আমার বাবার মত কোরবানি 'কারনেওয়ালা'!
..কথাগুলো কেন বললাম জানো! গতবছর কোরবানির হাটে একটি দৃশ্য দেখেছিলাম, মনে হয়েছিলো, একটি 'পশু' একটি পশুকে ধরে নিয়ে যাচ্ছে! কোরবানির প্রতিটি পশুকে আল্লাহ যেন এমন পশু থেকে রক্ষা করেন।

হে ভাই! তুমি যখন কোরবানির হাটে যাবে, রেখো।

10/06/2022

রেজিস্টার্ড ডাক্তার এর তত্বাবধানে মেডিকেল ব্যাকগ্রাউন্ড আছে এমন ব্যাক্তিদের নিয়ে নিরাপদ শিশু বান্ধব বিশ্বখ্যাত ডিভাইস কসমেটিক সুন্নাতে খতনার সফল প্রশিক্ষণ প্রোগ্রাম চলছে।

03/06/2022

আবু নাসের নামে এক জেলে ছিলো। স্ত্রী আর সন্তান নিয়ে খুব গরীবী জীবন যাপন করতো।

এক দিন রাস্তা দিয়ে হাটছে। চিন্তিত ব্যথিত। স্ত্রী সন্তান ক্ষুধায় কান্না করছে।

সে যুগের মুসলিমদের আলেম "আহমেদ বিন মিসকিন" এর সাথে পথে দেখা।

শায়েখকে সে বলে,
: আমি ক্লান্ত

শায়েখ বলেন,
: আমার সাথে সমূদ্রে আস।

তাকে নিয়ে সমূদ্রে যায়। বলে
: দুই রাকাত নামাজ পড়।
নামাজ পড়ে।

বলে
: বিসমিল্লাহ বলো।

বিসমিল্লাহ বলে। জাল ছুড়ে মারে। বিশাল একটা মাছ ধরা পড়ে।

শায়েখ বলেন,
: এটা বিক্রি করে তোমার পরিবারের জন্য খাবার কিনো।
বাজারে যায়। বিক্রি করে। দুটো বড় রুটি কিনে।

প্রথম রুটিটা গোস্ত দিয়ে, দ্বিতীয়টা হালুয়া দিয়ে।
শায়েখকে এর থেকে কিছু খাওতে চায়। শায়েখের কাছে যায়। একটা রুটি দেয়।

শায়েখ বলে,
: যদি আমরা নিজেরা নিজেদের খাওয়াই, তবে মাছটা ধরেছিলাম কেন?
বুঝলো শায়েখ সোয়াবের আশায় ভালো কাজ করছেন। এর জন্য মূল্য নিতে চাচ্ছেন না।
শায়েখ রুটিটা ফিরিয়ে দেয়।

বলেন,
: এটা নিয়ে যাও। এটা তোমার।
ফেরার পথে রাস্তায় দেখে এক মহিলা। তার সন্তান নিয়ে ক্ষুধায় কান্না করছে।
তার হাতের দুটো রুটি।

এর দিকে তাকিয়ে চিন্তা করে -- এই মহিলা আর তার সন্তানের অবস্থা আমার স্ত্রী আর সন্তানের মত।
দুজনই ক্ষুধায় কান্না করছে। আমি কি করবো?
মহিলার চোখের দিকে তাকিয়ে দেখে, চোখে কোনো পানি নেই।

বললো,
: এই দুই রুটি তোমার।
মহিলার চেহারা আন্দিত হয়ে গেলো। তার সন্তান হাসতে থাকলো।

দুঃখ নিয়ে ঘরে ফিরতে থাকে। স্ত্রী সন্তানকে খাওয়া দেবে কিভাবে?

দুঃখভরাক্রান্ত অবস্থায় হাটার সময়ে শুনতে পায় এক লোকের ডাক,
: আবু নাসের জেলেকে কে চিনে?

লোকেরা তাকে দেখিয়ে দেয়। সে বলে,
: তোমার পিতা আমাকে ২০ বছরের জন্য টাকা ধার দিয়েছিলো। এর মাঝে মারা যান। ফিরত দেবার সময় হয়েছে। ছেলে! তুমি তোমার পিতার তিন হাজার দিরহাম নাও।

আবু নসর জেলে বলেন,
: এর পর আমি মানুষের মাঝে সবচেয়ে ধনী হয়ে গেলাম। নিজের ঘর তৈরি করি, ব্যবসা আরম্ভ করি, মাঝে মাঝে হাজার দিরহাম পর্যন্ত একদিনে দান করে দেই।
এজন্য শুধু আল্লাহ তায়ালারই শোকর।

দিনের পর দিন যায়। আমি ছিলাম মানুষের মাঝে সবচেয়ে বড় দানশীল।
মাঝে মাজে নিজেই অবাক হয়ে যেতাম।
এর পর।

এক রাতে আমি স্বপ্ন দেখি মিজান কায়েম হয়েছে।
একজন ডেকে বলছে,
: আবু নাসের জেলে চলে আসো! তোমার নেকি বদি ওজন করা হবে।
আমার নেকি তোলা হয়। বদি তোলা হয়।

আমার খারাপের ওজন বেশি!
আমি বলি,
: যে মালগুলো আমি দান করতাম, সেগুলো কোথায়?

সেগুলো আনা হয়। পাল্লায় তোলা হয়।
হাজার হাজার দিরহাম যা দান করেতাম সব উড়ে যায়। দানের উপর আমার আত্মতুষ্টি আর আমার কামনার বিপরিতে।

এগুলো যেন তুলার মত, কোনো ওজনই নেই।
আমার বদীর ওজন বেশি!

কান্না করতে থাকি।
আমার নাজাত কিসে?

শুনতে পাই সেই ডাকনেওয়ালা বলে,
: এই লোকের আর কিছু বাকি আছে?

শুনতে পাই মালিক বলছেন,
: হ্যা তার দুটো রুটি বাকি আছে।
যেগুলো সে ঐ মহিলাকে দান করেছিলো।

এর পর রুটি দুটো নেকির পাল্লায় রাখা হয়।
নেকির পাল্লা নিচের দিকে নামা আরম্ভ করে।
যতক্ষন না এটা বদির পাল্লার সমান হয়ে যায়। তার পর থেমে যায়।

ডাকনেওয়ালা বলে,
: তার আর কিছু বাকি আছে?

মালিক বলেন,
: তার আরো বাকি আছে।
: কি সেটা?
: ঐ মহিলার চোখের পানি। যে মহিলাকে সে রুটি দুটো দিয়েছিলো।

মহিলার চোখের পানি আনে। পাল্লায় রাখে। নেকির পাল্লা ভারি হয়ে যায়। আমি আনন্দিত হই।
ডাকনেওয়ালা আবার বলে,
: আর কিছু বাকি আছে?
: হ্যা আছে। সেই ছেলের মুখের হাসি যাকে রুটি দেয়া হয়েছিলো।

এর পর পাল্লা ভারি হতে থাকে, ভারি হতে থাকে, ভারি হতে থাকে।

আমি শুনতে পাই, ডাকনেওয়ালা বলছে,
: তুমি নাজাত পেয়েছো, তুমি নাজাত পেয়েছো!

আমার ঘুম ভেঙ্গে যায়, এর পর আমার মনে পড়লো আহমেদ বিন মিসকিনের সেই কথা যখন রুটিটা ফিরিয়ে দিচ্ছিলেন,
: যদি আমরা নিজেরা নিজেদের খাওয়াই, তবে মাছটা ধরেছিলাম কেন?
____
নেটে খুজে দেখলাম "আহমেদ বিন মিসকিন" ছিলেন একজন তাবেয়ি।
[ যেখান থেকে অনুবাদ করা হয়েছে ]

-Collected from Sanjir Habib

Address

House:50, Road: 02, Shopnodhora Housing Bosila Mohammadpur
Dhaka
1207

Telephone

+8801712880400

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Ash Shifa Hijama & Ruqyah Lab posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Ash Shifa Hijama & Ruqyah Lab:

Share