সুস্বাস্থ্য সুসংবাদ

সুস্বাস্থ্য সুসংবাদ No new method of control of the sexually transmitted diseases is imminent. Reliance has to be placed on existing methods including health education. Health

Health education has a double role, being a primary method in its own right, and--of equal or greater importance--being involved in the enforcement of all of the other tried methods. A comparison is made of the situation in countries with a developed or an underdeveloped venereal disease control service, in respect of organization, statistical reporting, the various agencies treating venereal dise

ase, clinic and diagnostic facilities, personnel concerned in venereal disease management, and other aspects. The vicious circle inherent in developing countries is outlined. A lack of awareness of the extent of the problem and the presence of other serious competing diseases lead to a low budget, thence to poor diagnostic and treatment facilities, and to few cases being seen in the official clinics and hospitals. Thus relatively small numbers of cases are reported and there is consequently a continuing lack of awareness of the problem. A method of cutting through such a circle is suggested, and the importance of health education activities during this period is emphasized.

10/09/2021

মহিলা রোগ সম্পর্কিত এবং জেনারেল অসুখ জনিত কনসালটেন্সি পেতে সরাসরি মহিলা/পুরুষ এমবিবিএস ফিজিশিয়ান দের সাথে কথা বলতে পারেন অডিও/ভিডিও।
ফি অডিও মাত্র 200 টাকা এবং ভিডিও কন্সাল্টেন্সি ৩০০ টাকা। সিরিয়াল পেতে ইনবক্স করুন

16/08/2021

মাতৃগর্ভের প্রথম তিন মাসে বাচ্চার ধীরে ধীরে বৃদ্ধির সচিত্র প্রক্রিয়া। এটি একটি শিক্ষামূলক প্রতিবেদন। ১৩ থেকে .....

16/08/2021

মাতৃগর্ভের প্রথম তিন মাসে বাচ্চার ধীরে ধীরে বৃদ্ধির সচিত্র প্রক্রিয়া। এটি একটি শিক্ষামূলক প্রতিবেদন।Share this video:https://y...

মাতৃত্ব নিঃসন্দেহে যে কোনও মহিলার কাছেই একটি অত্যন্ত আনন্দদায়ক বিষয়। গর্ভধারণের পরই মেয়েরা জীবনের পরিপূর্ণতা লাভের অনুভূ...
01/08/2021

মাতৃত্ব নিঃসন্দেহে যে কোনও মহিলার কাছেই একটি অত্যন্ত আনন্দদায়ক বিষয়। গর্ভধারণের পরই মেয়েরা জীবনের পরিপূর্ণতা লাভের অনুভূতি পান। কিন্তু কিছু কিছু ক্ষেত্রে অনেক মহিলাই গর্ভধারণের বেশ কয়েক মাস পরেও বুঝে উঠতে পারেন না যে, তিনি গর্ভবতী কিনা! এ দিকে গর্ভধারণের প্রথম তিন মাস গর্ভস্থ শিশুর জন্য অত্যন্ত সতর্ক থাকা জরুরি। তাই চিনে নিন গর্ভধারণের প্রাথমিক লক্ষণগুলি আর সতর্ক ভাবে সুস্থ থাকুন...

গর্ভধারণের ৭ প্রাথমিক লক্ষণ:

১) পিরিয়ড বা ঋতুস্রাব সঠিক সময়ে হচ্ছে কিনা খেয়াল রাখুন। প্রতিমাসের একটি নির্দিষ্ট সময়ে মহিলাদের পিরিয়ড হয়ে থাকে (সাধারণত ২৮ দিন পর পর)। মাঝে মধ্যেই পিরিয়ড বা ঋতুস্রাব বিভিন্ন কারণে ৪-৫ দিন আগে বা পরে হতে পারে। এর চেয়ে বেশি সময় পেরিয়ে গেলে তা প্রেগন্যান্সির কারণে হতে পারে। তখন অন্যান্য লক্ষণগুলিও মিলিয়ে নিতে পারেন। পিরিয়ড বন্ধ হয়ে গেলেও প্রেগন্যান্সির শুরুর দিকে দু’-এক ফোঁটা রক্তপাত হলে ঘাবড়ে যাবেন না। এটা স্বাভাবিক ব্যপার।

২) পিরিয়ডের সময় যদি খুব সামান্য পরিমাণ রক্তপাত হয়ে বন্ধ হয়ে যায়, তাহলে এই লক্ষণটিকে মোটেই অবহেলা করবেন না। এটি গর্ভধারণের প্রাথমিক লক্ষণ হতে পারে।

৩) মাঝে মধ্যেই বমি বমি ভাব, বমি হওয়া বা মর্নিং সিকনেস প্রেগন্যান্সির প্রাথমিক পর্যায়ের খুবই স্বাভাবিক সমস্যা।

৪) প্রেগন্যান্সির প্রাথমিক পর্যায়ে ঘন ঘন মুড সুইং বা মেজাজ পরিবর্তনের সমস্যা হতে পারে। এই সময় এটা খুবই স্বাভাবিক ব্যপার।

৫) প্রেগন্যান্সির প্রাথমিক পর্যায়ে শরীরের তাপমাত্রা স্বাভাবিকের তুলনায় কিছুটা হলেও বেশি থাকে। যদি টানা ১৮ দিন শরীরের তাপমাত্রা বেশি থাকে তাহলে অবশ্যই পরীক্ষা করান। কারণ, এটি গর্ভধারণের প্রাথমিক লক্ষণ হতে পারে।

আরও পড়ুন: পুজোর আগে ৩ সপ্তাহে ৫ কেজি ওজন ঝরাতে চান? মেনে চলুন এই ডায়েট প্ল্যান

৬) প্রেগন্যান্সির প্রাথমিক পর্যায়ে শরীরে হরমোনের নানা পরিবর্তন হয়। এ সময় প্রায়ই হজমে সমস্যা বা কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দেখা দেয়।

৭) প্রেগন্যান্সির প্রাথমিক পর্যায়ে অনেকেই স্তনে যন্ত্রণা অনুভব করতে পারেন। এ সময় স্তনের আকৃতি কিছুটা বৃদ্ধি পায়। খেয়াল রাখুন।

যে ৯ টি পরিস্থিতিতে বুঝবেন সিজার করানো দরকারআপনজনের আজকের ব্লগ পোস্টে সবাই কে স্বাগত জানাচ্ছি। গর্ভবতী মায়ের যত্নের ব্যা...
01/08/2021

যে ৯ টি পরিস্থিতিতে বুঝবেন সিজার করানো দরকার

আপনজনের আজকের ব্লগ পোস্টে সবাই কে স্বাগত জানাচ্ছি। গর্ভবতী মায়ের যত্নের ব্যাপারে আমরা সবাই খুব যত্নশীল থাকি। কারন একজন মায়ের যত্ন নেয়ার মানেই হল তখন বাচ্চার যত্ন নেয়া। কিন্তু ডেলিভেরির সময় আসলেই আমাদের মধ্যে কিছু সমস্যা দেখা দেয় আর সেটা হল “নরমাল ডেলিভেরি” নাকি “সিজার ডেলিভেরি”।
আপনজনের আজকের ব্লগ পোস্টে সবাই কে স্বাগত জানাচ্ছি। গর্ভবতী মায়ের যত্নের ব্যাপারে আমরা সবাই খুব যত্নশীল থাকি। কারন একজন মায়ের যত্ন নেয়ার মানেই হল তখন বাচ্চার যত্ন নেয়া। কিন্তু ডেলিভেরির সময় আসলেই আমাদের মধ্যে কিছু সমস্যা দেখা দেয় আর সেটা হল “নরমাল ডেলিভেরি” নাকি “সিজার ডেলিভেরি”।

আজকাল অনেকেই সিজার ডেলিভেরির কথা বলে থাকলেও দরকার বা প্রয়োজন ছাড়া সিজার ডেলিভেরি না করাই ভালো। তবে কিছু পরিস্থিতি চলে আসে যখন মা নরমাল ডেলিভেরি এর প্রেশার টা নিতে পারে তখন সিজারে যেতেই হয়। চলুন দেখে নেই এমন ১০ টি পরিস্থিতি যখন সিজার করাটা খুব ই জরুরী

১। গর্ভস্থ শিশুর মাথার আয়তন যদি প্রসব রাস্তার চেয়ে বড় হয় তখন সিজার করা ছাড়া কোন উপায় থাকে না। কারন যদি এই মুহূর্তে আপনি সিজার না করান তাহলে মায়ের মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। তাই ৯ মাসের সময় বাচ্চার মাথার সাইজ বা ডক্টরের সাথে কথা বলে নিন যে সিজারের দরকার হবে কিনা।

২। গর্ভবতী মায়ের প্রসবের রাস্তায় যদি কোন টিউমার থাকে তাহলে সিজার করানো সব চেয়ে ভালো না হলে মায়ের অনেক কষ্ট হতে পারে এমন খুব বড় ধরনের দুর্ঘটনাও ঘটতে পারে।

৩।অতীতে জরায়ু মুখে বা প্রসব রাস্তায় কোন সমস্যা হলে সিজার করা সব চেয়ে ভালো।

৪। যদি গর্ভবতী মা স্বাভাবিকের চেয়ে দুর্বল হয়ে থাকেন অথবা তিনি শারীরিক ভাবে একটু দুর্বল থাকেন তাহলে নরমাল ডেলিভেরি তে না যাওয়া ভালো। কারন বাচ্চা প্রসবের সময় যে ব্যথা বা যন্ত্রণা হবে সেটা সহ্য করার শক্তি যদি না থাকে তাহলে সিজা করিয়ে নেয়াই খুব ভালো হবে। এই জন্য আগে থেকে ডক্টরের সাথে পরামর্শ করে নিতে হবে।

৫। শিশু যদি মায়ের পেটে সঠিক অবস্থানে না থাকে তখন অবশ্যই সিজার করতে হবে। এটা আল্ট্রাসনগ্রাম করে আগেই জেনে নিতে হবে বাচ্চার অবস্থান। যদি বাচ্চা সঠিক অবস্থানে না থাকে তাহলে আগে থেকেই ধরে নিতে হবে যে সিজার করতে হবে।

৬। যদি কখনো দেখেন যে নাভি রজ্জু যেটা কে আম্বিলিক্যাল কর্ড বলে, যদি প্রসব পথে বেড়িয়ে আসে তাহলে অবশ্যই সিজার করাবনে। এমন পরিস্থিতিতে অনেকেই বলে থাকে, বিশেষ করে অনভিজ্ঞ ডক্টর রা , যে নরমাল ডেলিভেরি করা যায় কিন্তু এই সময় ভুলেও এই কাজ করবেন না, অবশ্যই সিজার করাবেন।

৭। গর্ভবতী মায়ের যদি হাই ব্লাড প্রেশার, ডায়বেটিকস থাকে তাহলে আগে থেকেই মানসিক প্রস্তুতি নিয়ে রাখুন যে আপনাকে সিজার করাতে হবে। কারন এই ধরনের মায়েদের সিজার করানো দরকার সবার আগের।
৮। প্রসবের আগে কোন কারনের যদি দেখেন মায়ের প্রসব রাস্তা দিয়ে রক্ত ক্ষরণ হচ্ছে তাহলে সিজার করানো খুব দরকার। কারন মনে রাখবেন কোন রকমের ঝুকি ই কেউ নিতে চাইবে না যখন কোন কিছু অস্বাভাবিক হবে।

৯। ৬ থেকে ১৪ ঘণ্টা ধরে অপেক্ষা করছেন কিন্তু স্বাভাবিক ভাবে বাচ্চা হচ্ছে না তার মানে কোন একটা সমস্যা হচ্ছে যার কারনের স্বাভাবিক পথে বাচ্চা হচ্ছে না। তাই এই সময় টাতে আপনারা কেউ দেরি করবেন না সিজার করিয়ে ফেলবেন যদি ডক্টর আপনাদের কে পরামর্শ দিয়ে থাকেন।

গর্ভাবস্থার প্রতিটা মুহূর্ত একজন মা ও তার পরিবারের জন্য খুব ই গুরুত্বপূর্ণ। এই সময়ের নেয়া প্রতিটা সিদ্ধান্ত একজন সুস্থ মা ও তার অনাগত সন্তানের জীবনের ভিত্তি। তাই এই সময় টাতে ডক্টরের কথা খুব ভালো করে মেনে চলবেন। মনে রাখবেন নরমাল ডেলিভেরি সবার কাম্য কিন্তু কিছু কিছু পরিস্থিতিতে নরমাল ডেলিভেরি জীবনের জন্য অনেক ঝুকির কারন হয়ে থাকে। তাই সব কিছুর দিকে ভালো ভাবে খেয়াল করুন।

যদি এমন হয় আপানার বাচ্চার জন্মের পর তার বয়স অনুযায়ী কি কি করা উচিত এমন কিছু বার্তা আপনার মোবাইল ফোনে আপনি পাবেন? যদি এমন হয় কোন দরকারে আপনি চাইলে একজন ডক্টর কে ফোন করে জেনে নিতে পারবেন এমন হাজার টা তথ্য।

বর্তমানে প্রসূতি মায়েদের অনেকেই অস্ত্রোপচারের ব্যাপারে আগ্রহী। তারা এটাকে সন্তান জন্মদানের সহজ পদ্ধতি হিসেবে বেছে নিচ্ছে...
01/08/2021

বর্তমানে প্রসূতি মায়েদের অনেকেই অস্ত্রোপচারের ব্যাপারে আগ্রহী। তারা এটাকে সন্তান জন্মদানের সহজ পদ্ধতি হিসেবে বেছে নিচ্ছেন। প্রসবকালীন ব্যাথা থেকে বাঁচতে তারা এমনটা করছেন।

কিন্তু সিজার একটা বড় অপারেশন। এ অপারেশনে কিছু ঝুঁকি থাকে। এজন্য খুব বেশি জটিলতা ছাড়া চিকিৎসকরা রোগীকে সিজারের পরামর্শ দেন না।

অপরদিকে গর্ভাবস্থায় জটিল সমস্যা যদি না হয় তাহলে নরমাল ডেলিভারি নিরাপদ। নরমাল ডেলিভারি শুধু বর্তমানের জন্যই ভালো নয় বরং পরবর্তীতে গর্ভধারণের জন্যও নিরাপদ।

স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, বর্তমানে প্রতি চারজন শিশুর মধ্যে একজন শিশু সিজারিয়ানের মাধ্যমে জন্ম নেয়।

পরিকল্পিত সিজারিয়ানে মায়ের সুবিধা: পরিকল্পিত সিজারিয়ানে বেশি রক্তক্ষরণ হয় না, প্রসব বেদনা সহ্য করতে হয় না ইত্যাদি।

সিজারিয়ানে মায়ের অসুবিধা: পরিকল্পিত সিজারিয়ানে শিশুর জন্মের পরও ব্লিডিং হলে অনেক ক্ষেত্রে গর্ভ অপসারণ করে ফেলতে হয় একে হিস্টেরেক্টমি বলে। অনেকদিন হাসপাতালে থাকতে হয়, অপারেশনের পরে ব্যথা হয় যা প্রায় কয়েক সপ্তাহ পর্যন্ত স্থায়ী হয়, হার্টঅ্যাটাকের ঝুঁকি বাড়ে, ইউটেরাইন ইনফেকশন এর ঝুঁকি বাড়ে। পরবর্তীতে সন্তান ধারণের সময় এক্টোপিক বা টিউবাল প্রেগনেন্সি, প্লাসেন্টা প্রিভিয়া, প্লাসেন্টা অ্যাক্রিটা এবং প্লাসেন্টাল অ্যাবরাপশন এর সমস্যা দেখা দেয়।

নরমাল প্রসবের সুবিধা ও অসুবিধা: নরমাল ডেলিভারি হলে মা কয়েক ঘণ্টা পরই স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসেন। পাশাপাশি মা কয়েক দিনের মধ্যেই স্বাভাবিক কাজ শুরু করতে পারে।

আবার নরমাল ডেলিভারি অস্বস্তিকর ও কষ্টকর। কেউ কেউ এটাকে নোংরা মনে হয় কারণ শরীর থেকে অনেক ঘাম, অ্যামনিওটিক তরল, রক্ত এবং বাচ্চার জন্মের পর প্লাসেন্টা বা নাড়ি বের হয়। ভ্যাজাইনাল ইনজুরি হতে পারে। অনেক সময় সেলাই লাগতে পারে।

ভালোভাবে বাচ্চার জন্ম হয়ে গেলে বাচ্চা শান্ত থাকে। শিশুর জন্মের সঙ্গে সঙ্গে শাল দুধ খাওয়ানো সহজ হয় ফলে মা ও বাচ্চার সম্পর্ক দৃঢ় হয়। নরমাল ডেলিভারিতে নবজাতককে যে প্রক্রিয়ার মাধ্যমে জন্ম নিতে হয় তাতে বাচ্চার ফুসফুস শ্বাস প্রশ্বাস নেয়ার জন্য প্রস্তুত ও শক্তিশালী হয়। বাচ্চার জন্মের পর মা শারীরিক ও মানসিক শক্তি লাভ করে। এর মাধ্যমে সে শান্তি ও অর্জনের বিস্ময়কর অনুভূতি পায়।

যুক্তরাজ্যের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট ফর ক্লিনিক্যাল এক্সসিলেন্স এর মতে, প্রতিটি মায়ের জন্যই সন্তান জন্মের দিনটা স্মরণীয়। প্রসব বেদনা অনেক কষ্টের।

Address

Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when সুস্বাস্থ্য সুসংবাদ posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share