Bangladesh Medical University-BMU

Bangladesh Medical University-BMU Bangladesh Medical University (BMU).
(3)

বাংলাদেশ মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে Helping Adolescents Thrive (HAT) মডিউলের উপর কর্মশালা অনুষ্ঠিতReview Workshop on Conte...
01/07/2025

বাংলাদেশ মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে
Helping Adolescents Thrive (HAT)
মডিউলের উপর কর্মশালা অনুষ্ঠিত

Review Workshop on Contextual Adaptation of the Helping Adolescents Thrive (HAT)
Module in Bangladesh

২৫শে জুন বাংলাদেশ মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে Helping Adolescents Thrive (HAT) মডিউলের উপর একটি কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। কর্মশালাটি ডিপার্টমেন্ট অফ পাবলিক হেলথ এন্ড ইনফরমেটিকস, বাংলাদেশ মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় এবং ইউনিসেফ, বাংলাদেশ এর যৌথ উদ্যোগে অনুষ্ঠিত হয়। কর্মশালার মূল উদ্দেশ্য ছিল HAT মডিউল বাংলাদেশের সংস্কৃতি ও পটভূমির সাথে খাপ খাইয়ে এদেশের কিশোর-কিশোরীদের মানসিক স্বাস্থ্যের উপযোগী করে এবং শিক্ষক, কেয়ারগিভার এবং ফ্যাসিলিটেটরদের জন্য কিভাবে উপযোগী ও কার্যকরী করে তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে আলোচনা করা।

সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন অধ্যাপক ডা. মোঃ শাহিনুল আলম, ভাইস চ্যান্সেলর, বাংলাদেশ মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় এবং বিশেষ অতিথিদের মধ্যে ছিলেন অধ্যাপক ডা. মোঃ আবুল কালাম আজাদ, প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (প্রশাসন), বাংলাদেশ মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ডা. মোঃ মুজিবুর রহমান হাওলাদার, প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (গবেষণা ও উন্নয়ন), বাংলাদেশ মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়, ডাঃ মোঃ সুলতান আহমেদ, ডিরেক্টর, এমসিএইচ-সার্ভিসেস, পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তর, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়, অধ্যাপক ড. এ কিউ এম শফিউল আজম, পরিচালক, পরিকল্পনা ও উন্নয়ন শাখা, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর, শিক্ষা মন্ত্রণালয়, এবং ডা. দেওয়ান মো. এমদাদুল হক, হেলথ ম্যানেজার, ইউনিসেফ বাংলাদেশ। কর্মশালাটি সভাপতিত্ব করেন অধ্যাপক ডা. মোঃ আতিকুল হক, চেয়ারম্যান, পাবলিক হেলথ ও ইনফরমেটিকস বিভাগ, ডিন, প্রিভেন্টিভ এন্ড সোশাল মেডিসিন অনুষদ, বাংলাদেশ মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়।

পাবলিক হেলথ এন্ড ইনফরমেটিকস বিভাগের অধ্যাপক ডা. ফারিহা হাসিন HAT এর চারটি মডিউল (ম্যাগনিফিসিয়েন্ট মেই, টিচার্স গাইড, ফ্যাসিলিটেটরস গাইড, কেয়ারগিভারস সাপোর্ট ওয়ার্কশপ: ফ্যাসিলিটেটর গাইড) সর্ম্পকে একটি উপস্থাপনা করেন এবং এই মডিউলগুলোকে কিভাবে বাংলাদেশের সংস্কৃতি ও পারিপার্শ্বিক অবস্থার সাথে খাপ খাইয়ে বাংলাদেশের কিশোর-কিশোরী, অভিভাবক, শিক্ষক ও ফ্যাসিলিটেটরদের জন্য উপযোগী করে তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে আলোকপাত করেন।

সভায় বক্তব্য রাখেন ডাঃ মোঃ শামসুল হক, প্রোগ্রাম ম্যানেজার, এডোলেসেন্ট এন্ড স্কুল হেলথ প্রোগ্রাম, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর, ডাঃ মুস্তাফিজুর রহমান, প্রোগ্রাম ম্যানেজার, এনসিডিসি, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর, ডাঃ মনজুর হোসেন, প্রোগ্রাম ম্যানেজার, এমসিআরএএইচ, পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তর, ডাঃ মোঃ সুলতান আহমেদ, ডিরেক্টর, এমসিএইচ-সার্ভিসেস, পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তর; অধ্যাপক ড. একিউএম শফিউল আজম, পরিচালক, পরিকল্পনা ও উন্নয়ন শাখা, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর, শিক্ষা মন্ত্রণালয়; আফতাবী মাসুম, এক্টিং ন্যাশনাল প্রজেক্ট ডিরেক্ট্‌র, সমাজসেবা অধিদপ্তর, মাহবুব হোসেন, প্রজেক্ট অফিসার, মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় এবং ডা. দেওয়ান মো: ইমদাদুল হক, হেলথ ম্যানেজার, ইউনিসেফ।

এছাড়াও কিশোর-কিশোরী, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্সেস ও হাসপাতাল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়, BRAC IED, ICDDRB, WHO, UNICEF, সাজেদা ফাউন্ডেশন থেকে প্রতিনিধিগণ কর্মশালায় অংশগ্রহণ করেন।

অধ্যাপক ডা. মোঃ মুজিবুর রহমান হাওলাদার, প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (গবেষণা ও উন্নয়ন), কিশোর-কিশোরীদের মানসিক স্বাস্থ্যবিষয়ক নিজের কাজের অভিজ্ঞতা তুলে ধরেন। অধ্যাপক ডা. মোঃ শাহিনুল আলম, ভাইস চ্যান্সেলর, বাংলাদেশ মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় কর্মশালায় কিশোর-কিশোরীদের মানসিক স্বাস্থ্যের উপর বিশেষ গুরুত্ব আরোপ করেন এবং এই ধরনের একটি পদক্ষেপ গ্রহণের প্রয়োজনীয়তার ব্যাপারে উৎসাহিত করেন। কর্মশালায় অংশগ্রহণকারীগণ ৪টি মডিউলের উপর বিষদ আলোচনা করেন ও সুনির্দিষ্ট পরামর্শ প্রদান করেন।

বাংলাদেশ মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে  ‘Avoiding Disaster Deaths: Why Do So Many People Die?’ বইয়ের প্রকশনা অনুষ্ঠান গত ২৬শে...
01/07/2025

বাংলাদেশ মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘Avoiding Disaster Deaths: Why Do So Many People Die?’ বইয়ের প্রকশনা অনুষ্ঠান



গত ২৬শে জুন বাংলাদেশ মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের আয়োজনে আন্তর্জাতিক গবেষণাভিত্তিক গ্রন্থ ‘Avoiding Disaster Deaths: Why Do So Many People Die?’ এর প্রথম সংস্করণের প্রকাশনা অনুষ্ঠান সফলভাবে সম্পন্ন হয়। গ্রন্থটি রচনা করেছেন অধ্যাপক নিবেদিতা রায়-বেনেট, অধ্যাপক, রিস্ক ম্যানেজমেন্ট, প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি, এভয়ডেবল ডেথস নেটওয়ার্ক এবং এভয়ডেবল ডেথস ল্যাব, সহকারী পরিচালক, ইনস্টিটিউট ফর এনভায়রনমেন্টাল ফিউচার্স, স্কুল অফ বিজনেস, ইউনিভার্সিটি অফ লেস্টার, যুক্তরাজ্য। অনুষ্ঠানটি আয়োজন করে জেন্ডার ফর ওমেন্স হেলথ এন্ড রিসার্চ, পাবলিক হেলথ ও ইনফরমেটিকস বিভাগ, বাংলাদেশ মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়।



অনুষ্ঠানটির সভাপতিত্ব করেন অধ্যাপক ডাঃ মোঃ আতিকুল হক, চেয়ারম্যান, পাবলিক হেলথ ও ইনফরমেটিকস বিভাগ, ডিন, প্রিভেন্টিভ এন্ড সোশাল মেডিসিন অনুষদ, বাংলাদেশ মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়। প্রধান অতিথি ছিলেন মাননীয় অধ্যাপক ডা. মোঃ শাহিনুল আলম, ভাইস চ্যান্সেলর, প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (একাডেমিক)। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন অধ্যাপক ডা. মোঃ মুজিবুর রহমান হাওলাদার, প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (গবেষণা ও উন্নয়ন)।



লেখক অধ্যাপক নিবেদিতা রায়-বেনেট বইটি লিখতে উৎসাহিত হওয়ার নিজের জীবনের অভিজ্ঞতা বর্ণনা করেন এবং বইটির কিছু অংশ শ্রোতাদের সামনে তুলে ধরেন। অনুষ্ঠানে অধ্যাপক ডাঃ ফারিহা হাসিন, পাবলিক হেলথ ও ইনফরমেটিকস বিভাগ এবং এডিএন (ADN) রিজিওনাল কো-অরডিনেটর অফ এডিএন বাংলাদেশ চ্যাপ্টার, গ্রন্থটির উপর কমেন্টারী প্রদান করেন। এছাড়াও ডাটা ম্যানেজমেন্ট এইড-এর পক্ষ থেকে জনাব মকবুল ভূঁইয়া, এআইউবি ও সাউথইস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকবৃন্দ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।



অনুষ্ঠানে বক্তারা বইটির বিষয়বস্তু, যেমন দুর্যোগে এড়ানো সম্ভব এমন মৃত্যুর বিশ্লেষণ, কোভিড-১৯ এর প্রেক্ষাপটে বাস্তব অভিজ্ঞতা, এবং স্বাস্থ্য ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার সমন্বয় নিয়ে আলোকপাত করেন। আলোচনায় উঠে আসে-এই বই শুধু গবেষকদের জন্য নয়, বরং নীতিনির্ধারক, শিক্ষক, ছাত্র এবং সাধারণ সচেতন নাগরিকদের জন্যও অত্যন্ত মূল্যবান এক রচনা।

বক্তারা বলেন, ২০৩০ সালের মধ্যে জাতিসংঘের The Sendai Framework for Disaster Risk Reduction’ অনুযায়ী দুর্যোগজনিত মৃত্যুহার হ্রাসের লক্ষ্যে এই বইয়ে উপস্থাপিত ‘Avoidable Disaster Deaths (ADD)’ মডেল একটি গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে পারে। এই উদ্দেশ্যে সকলে গবেষণা ও কার্যকর কৌশলগত পরিকল্পনা প্রণয়নে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।



মাননীয় অধ্যাপক ডা. মোঃ শাহিনুল আলম, ভাইস চ্যান্সেলর, প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (একাডেমিক) তাঁর বক্তব্যে লেখক নিবেদিতা এস. রায় বেনেট কে বিশেষ ভাবে অভিনন্দন জানান এবং এই ধরণের সময়োপযোগী গবেষণাগ্রন্থ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা অগ্রযাত্রায় গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন। তিনি আরও বলেন যে বাংলাদেশ মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় বইটির মোড়ক উন্মোচনে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছে। অনুষ্ঠান শেষে উপাচার্য মহোদয় লেখকের উপস্থিতিতে বইটির মোড়ক উন্মোচন করেন।

বিএমইউতে স্বাস্থ্য পেশাজীবীদের জন্য ডেটা বিশ্লেষণ ও গবেষণাপত্র প্রকাশনা বিষয়ক সক্ষমতা বৃদ্ধিমূলক কর্মশালা অনুষ্ঠিতবাংলাদ...
01/07/2025

বিএমইউতে স্বাস্থ্য পেশাজীবীদের জন্য
ডেটা বিশ্লেষণ ও গবেষণাপত্র প্রকাশনা বিষয়ক
সক্ষমতা বৃদ্ধিমূলক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

বাংলাদেশ মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় বিএমইউতে স্বাস্থ্য পেশাজীবীদের জন্য ডেটা বিশ্লেষণ ও গবেষণাপত্র প্রকাশনা বিষয়ক দক্ষতা উন্নয়ন বা সক্ষমতা বৃদ্ধিমূলক কর্মশালা (Capacity Development Workshop for Health Professionals on Data Analysis and Manuscript publication) অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ১ জুলাই ২০২৫ইং তারিখে বিএমইউ এর শহীদ ডা. মিলন হলের এক্সটেশন কক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের নিউন্যাটোলজি (নবজাতক) বিভাগ ও আইসিডিডিআর,বি এর যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত এই কর্মশালায় দেশের অবস এন্ড গাইনী বিশেষজ্ঞ, শিশু বিশেষজ্ঞ, নবজাতক বিশেষজ্ঞসহ দেশের স্বাস্থ্য পেশাজীবী শিক্ষক, চিকিৎসকরা অংশ নেন। কর্মশালায় বিএমইউ এর সম্মানিত প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. মোঃ আবুল কালাম আজাদ, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. নাহরীন আখতার, শিশু অনুষদের ডিন অধ্যাপক ডা. মোঃ আতিয়ার রহমান, নিউন্যাটোলজি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. মোঃ আব্দুল মান্নান, বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ও শিক্ষক অধ্যাপক ডা. শরীফুন নাহার, অধ্যাপক ডা. সঞ্জয় কুমার দে প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।

সম্মানিত প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. মোঃ আবুল কালাম আজাদ তাঁর বক্তব্যে কর্মশালার মাধ্যমে অর্জিত জ্ঞানকে দক্ষতা ও সম্পদে পরিণত করতে অধিকতর চর্চার উপর গুরুত্বারোপ করেন।

সম্মানিত কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. নাহরীন আখতার বলেন, এই ধরণের কর্মশালা প্রয়োজনীয় ডেটা বিশ্লেষণসহ উন্নত মানের থিসিস ও গবেষণা সম্পন্ন করা, থিসিস লেখা ও জার্নালে প্রকাশ করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে।

কর্মশালায় স্বাস্থ্য পেশাজীবীদের গবেষণামূলক সক্ষমতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে গবেষণা তথ্য বিশ্লেষণ করার দক্ষতা অর্জন, বৈজ্ঞানিক গবেষণাপত্র লেখার কৌশল শেখা, আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন জার্নালে প্রকাশের প্রস্তুতি নেওয়া, গবেষণায় স্বচ্ছতা ও প্রামাণিকতা নিশ্চিত করা, ডেটা সংগ্রহ ও প্রস্তুতি, পরিসংখ্যান বিশ্লেষণের পদ্ধতি, সফটওয়্যার ব্যবহার, ফলাফল ব্যাখ্যা ও উপস্থাপন, গবেষণাপত্র লেখার কাঠামো ও কৌশল, রেফারেন্স ব্যবস্থাপনা, ত্রুটিসমূহ ও দুর্বলতা চিহ্নিত করা, জার্নাল নির্বাচন, গবেষণাপত্র লেখার ধাপসমূহ, সফল প্রকাশনার কৌশল, গবেষণার গুণগত মান নিশ্চিত করা, গবেষণাপত্র লেখার কাঠামো, জার্নালে প্রকাশনার প্রক্রিয়াসহ বিভিন্ন বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয় এবং এর প্রয়োজনীয়তা ও আবশ্যকীয়তার বিষয়টি উল্লেখ করা হয়।

সম্পাদনায় ডা. সাইফুল আজম রঞ্জু। ছবি: সংগৃহীত। নিউজ: প্রশান্ত মজুমদার।

https://bn.thestatement24.com/archives/10333
01/07/2025

https://bn.thestatement24.com/archives/10333

বাংলাদেশ মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএমইউ) এর উদ্যোগে জুলাই গণ-অভ্যুত্থান মাস-২০২৫ উপলক্ষে উদ্বোধনী র‌্যালি ও বৃ....

https://www.jagonews24.com/health/news/1032933
01/07/2025

https://www.jagonews24.com/health/news/1032933

বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএমইউ) উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. শাহিনুল আলম বলেন, চিকিৎসা নিতে এসে রোগীরা ইনফে....

https://www.bssnews.net/bangla/news/212062
01/07/2025

https://www.bssnews.net/bangla/news/212062

ঢাকা, ১ জুলাই, ২০২৫ (বাসস) : বাংলাদেশ মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএমইউ)-তে জুলাই গণ-অভ্যুত্থান মাস, ২০২৫ উপলক্ষে আজ উদ....

বিএমইউতে জুলাই গণ-অভ্যুত্থান মাস-২০২৫ উপলক্ষে র‌্যালি ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচী অনুষ্ঠিতবাংলাদেশ মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএ...
01/07/2025

বিএমইউতে জুলাই গণ-অভ্যুত্থান মাস-২০২৫ উপলক্ষে
র‌্যালি ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচী অনুষ্ঠিত

বাংলাদেশ মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএমইউ) এর উদ্যোগে জুলাই গণ-অভ্যুত্থান মাস-২০২৫ উপলক্ষে উদ্বোধনী র‌্যালি ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচী আজ মঙ্গলবার ১ জুলাই ২০২৫ইং তারিখে অনুষ্ঠিত হয়েছে। গুরুত্বপূর্ণ এই কর্মসূচী উপলক্ষে সকাল ৯টায় বিএমইউ এর প্রশাসনিক ভবন, বি-ব্লক এর সামনে থেকে একটি র‌্যালি বের হয়ে সুপার স্পেশালাইজড হাসপাতাল প্রাঙ্গণে গিয়ে শেষ হয়। সেখানে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচী পালন ও সংক্ষিপ্ত সমাবেশের আয়োজন করা হয়। এসকল কর্মসূচীতে প্রধান অতিথি ছিলেন বিএমইউ এর মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর অধ্যাপক ডা. মোঃ শাহিনুল আলম। জুলাই গণ-অভ্যুত্থান মাস-২০২৫ বা ৩৬ জুলাই (৫.৮.২০২৫) পর্যন্ত বিএমইউ এর গৃহীত কর্মসূচীর মধ্যে রয়েছে শহীদ দিবস উপলক্ষে ডকুমেন্টারি ও স্থিরচিত্র প্রর্দশনী, রক্তদান, ফ্রি ক্রিনিং ও রক্তদাতা নিবন্ধীকরণ, চিত্রাঅঙ্কন ও রচনা প্রতিযোগিতা, আলোচনা সভা, বহির্বিভাগে বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা, রোগীদের উন্নতমানের খাবার পরিবেশন, কেন্দ্রীয় জামে মসজিদে দোয়া মাহফিলসহ নানা কর্মসূচী।

আজকের কর্মসূচীতে মাননীয় ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ডা. মোঃ শাহিনুল আলম বলেন, ২০২৪ এর জুলাই ছিল অনিশ্চয়তা ও নিরাপত্তাহীনতার। ছাত্র জনতার সফল গণঅভুত্থানে ফ্যাসিস্ট সরকারের পতন ও দীর্ঘদিনের স্থাপনার পরিবর্তন হয়। দেশ তখন পিছিয়ে যাচ্ছিল, মানুষের অধিকার ছিল না। এখন সময় এসেছে দেশকে এগিয়ে নেয়ার। জনগণের কাছে আমাদের প্রতিজ্ঞা বাংলাদেশকে উন্নয়নের ধারায় এগিয়ে নিতে হবে। বাংলাদেশ মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যায়কে আরো এগিয়ে নিতে হবে। আরো দক্ষ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক তৈরি করতে হবে। চিকিৎসা সেবার মান আরো বৃদ্ধি করতে হবে। তাহলেই যেসকল বীর শহীদগণ, যে সকল বীর যোদ্ধারা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে, অর্থনৈতিক ঝুঁকি নিয়ে গণঅভুত্থানকে সফল করেছে তাদের আত্মত্যাগ স্বার্থক হবে।

প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. আবুল কালাম আজাদ বলেন, বিগত আওয়ামীলীগ সরকার মুক্তিযোদ্ধা কোটাকেও দলীয়করণ করেছিল। প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধারা বঞ্চিত হয়েছিলেন। মানুষের বাকস্বাধীনতা ছিল না। ছাত্র জনতার ন্যায্য আন্দোলনে পৈশাচাকি হামলা চালিয়েছে, যা বিশ্বে বিরল। সকলে ঐক্যবদ্ধ থাকায় ফ্যাসিস্ট সরকারের পতন নিশ্চিত হয়েছে। এখন দেশটাকে এগিয়ে নিতে হবে। সকলে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। তা না হলে ফ্যাসিস্টরা পুনরায় সুযোগ পাবে।

প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (গবেষণা ও উন্নয়ন) অধ্যাপক ডা. মোঃ মুজিবুর রহমান হাওলাদার বলেন, ছাত্রজনতা বুলেটের সামনে দাঁড়িয়ে জীবন দিয়েছেন। ফলে আমরা মুক্ত বাংলাদেশ পেয়েছি। আমরা তাদের আত্মত্যাগের উপকারভোগী। জুলাই শহীদের আত্মার মাগফেরাত ও শান্তি কামনা করি। আহদের যাতে উন্নত ও সুচিকিৎসা হয় আমাদেরকে অবশ্যই তা নিশ্চিত করতে হবে।

কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. নাহরীন আখতার বলেন, জুলাই গণঅভুত্থান সফল হয়েছে বলেই আজকে আমরা বড় বড় পদে অধিষ্ঠিত। আহতদের যাতে সুচিকিৎসা হয় সেদিকে সকলেরই দৃষ্টি রাখতে হবে। শহীদের আত্মত্যাগ যাতে বিফলে না যায় সেদিকে লক্ষ্য রেখে আমাদেরকে কাজ করতে হবে।

রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ডা. মোঃ নজরুল ইসলাম বলেন, জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ আবু সাঈদ, ওয়াসিম, মুগ্ধ সকলের আত্মার মাগফেরাত কামনা করি। বিগত সরকার দেশটাকে নরকে পরিণত করেছিল। এখন সময় এসেছে বাংলাদেশকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য একটি গণতান্ত্রিক সরতার প্রতিষ্ঠিত করার। বাংলাদেশের উন্নয়ন ও জনগণের আশা পূরণে প্রয়োজন জাতীয় নির্বাচন এবং নির্বাচনের মাধ্যমে একটি গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠিত করা। সেই লক্ষ্য বাস্তবায়নে সকলকে ঐক্যবদ্ধ থেকে কাজ করে যেতে হবে।

কর্মসূচীতে আরো উপস্থিত ছিলেন সার্জারি অনুষদের ডিন অধ্যাপক ডা. মোঃ রুহুল আমীন, বিএমইউর প্রক্টর ও আজকের আয়োজক কমিটির আহ্বায়ক সহযোগী অধ্যাপক ডা. শেখ ফরহাদ, প্ল্যাস্টিক সার্জন ডা. ইকবাল মাহমুদ রনি, ডেন্টাল সার্জন ডা. সাখাওয়াত হোসেন, পরিচালক (অর্থ ও হিসাব) খন্দকার শফিকুল হাসান রতন, অতিরিক্ত পরিচালক (অর্থ ও হিসাব) নাছির উদ্দিন ভূঁঞা, অতিরিক্ত পরিচালক (অর্থ ও হিসাব) মোহাম্মদ বদরুল হুদা, মাননীয় ভাইস চ্যান্সেলর মহোদয়ের একান্ত সচিব-১ ডা. মোঃ রুহুল কদ্দুস বিপ্লব, একান্ত সচিব-২ মোঃ লুৎফুর রহমান, উপ-পরিচালক (অতিরিক্ত দায়িত্ব-জনসংযোগ) ও আয়োজক কমিটির সদস্য সচিব ডা. সাইফুল আলম রঞ্জু, প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর মহোদয়ের একান্ত সচিব মোঃ হুমায়ুন কবির, কোষাধ্যক্ষ মহোদয়ের একান্ত সচিব সাবিনা ইয়াসমিন, কর্মকর্তা মোঃ ইয়াহিয়া খাঁন, মোঃ শামীম আহম্মদ, মোঃ ইলিয়াছ হোসেন প্রমুখসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, চিকিৎসক, কর্মকর্তা, কর্মচারীবৃন্দ।

সম্পাদনায় ডা. সাইফুল আজম রঞ্জু। ছবি: আকাশ ও সংগৃহীত। নিউজ: প্রশান্ত মজুমদার।

https://www.dhakapost.com/health/376271
01/07/2025

https://www.dhakapost.com/health/376271

অপ্রয়োজনীয় ওষুধের প্রেসক্রিপশন রোধ, রোগ নির্ণয়ে নির্ভরযোগ্যতা এবং রোগীর আরোগ্য লাভের সম্ভাবনা বাড়াতে প্রমাণভি....

https://dhakamail.com/health/238384
01/07/2025

https://dhakamail.com/health/238384

ডা. মো. শাহিনুল আলম বলেছেন, ইভিডেন্স বেইজড মেডিসিন বা প্রমাণভিত্তিক চিকিৎসা ব্যবস্থাপত্রে অপ্রয়োজনীয় ওষুধ লেখা ও...

বাংলাদেশ মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে নোসোকোমিয়াল ইনফেকশনস এর প্রবণতা ও প্রতিরোধ কৌশল নিয়েসেন্ট্রাল সেমিনার অনুষ্ঠিত বাংলাদে...
30/06/2025

বাংলাদেশ মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে
নোসোকোমিয়াল ইনফেকশনস এর প্রবণতা ও প্রতিরোধ কৌশল নিয়ে
সেন্ট্রাল সেমিনার অনুষ্ঠিত

বাংলাদেশ মেডিকেল ইউনিভার্সিটি (বিএমইউ)তে নোসোকোমিয়াল ইনফেকশনস এর বর্তমান প্রবণতা ও প্রতিরোধ কৌশল (Nosocomial Infections at BMU: Current Trends and Preventive strategies) নিয়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ সেন্ট্রাল সেমিনার আজ ৩০ জুন ২০২৫ইং তারিখে এ ব্লক অডিটোরিয়ামে অনুষ্ঠিত হয়েছে। সেমিনারে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর অধ্যাপক ডা. মোঃ শাহিনুল আলম। বিশেষ অতিথি ছিলেন সম্মানিত প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. মোঃ আবুল কালাম আজাদ, প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (গবেষণা ও উন্নয়ন) অধ্যাপক ডা. মোঃ মুজিবুর রহমান হাওলদার, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. নাহরীন আখতার, মেডিসিন অনুষদের ডিন অধ্যাপক ডা. মোঃ শামীম আহমেদ, রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ডা. মোঃ নজরুল ইসলাম। সেন্ট্রাল সেমিনার সাব কমিটির উদ্যোগে আয়োজিত এই সেমিনারে কমিটির চেয়ারপারসন অধ্যাপক ডা. আফজালুন নেছা ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন এবং ইন্টারন্যাল মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডা. খালেদ মাহবুব মোর্শেদ (মামুন) সঞ্চালনা করেন।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিএমইউ এর মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর অধ্যাপক ডা. মোঃ শাহিনুল আলম বলেন, বাংলাদেশ মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে ইনফেকশনস কন্ট্রোলের জন্য একটি শক্তিশালী কমিটি করা হয়েছে। ২০২৫-২০২৫ অর্থ বছরের বাজেটে এ জন্য আলাদাভাবে বরাদ্দ রাখা হয়েছে। চিকিৎসা নিতে এসে রোগীরা ইনফেকশনে আক্রান্ত হবে এটা কাম্য নয়। তাই ইনফেকশন প্রতিরোধে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে চিকিৎসক, নার্স, টেকনোলজিস্ট, টেকনিশিয়ান, ক্লিনারসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে একযোগে কাজ করতে হবে। বিএমইউর বর্তমান প্রশাসন ইনফেকশন প্রতিরোধে যেকোনো প্রকল্প ও গবেষণাকে বিশেষভাবে গুরুত্ব দিচ্ছে। এই সংক্রমণ প্রতিরোধে স্বাস্থ্যকর্মীদের প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ প্রদানসহ জনসচেতনতা বৃদ্ধিমূলক কার্যক্রম নিশ্চিত করবে। ইনফেকশন প্রতিরোধের বিষয়টি কোনোভাবেই অবহেলা করা যাবে না।

সেমিনারে এ্যানেসথেশিয়া, এনালজেশিয়া এ্যান্ড ইনটেসিভ কেয়ার মেডিসিন বিভাগের অধ্যাপক ডা. মন্তোষ কুমার মন্ডল জানান, নোসোকোমিয়াল ইনফেকশনস থেকে রক্ষা পেতে এন্টিবায়োটিকের অপ্রয়োজনীয় ব্যবহার অবশ্যই বন্ধ করতে হবে। এন্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোগীর শরীরকে এন্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স করে তোলে ফলে এন্টিবায়োটিক আর কাজ করে না যা রোগীর রোগ আরোগ্যলাভে অন্তরায় হয়ে দাঁড়ায়। তাই এই বিষয়ে এখনই সর্বোচ্চ মাত্রায় সবাইকে সতর্ক হতে হবে।

সেমিনারে মাইক্রোবায়োলজি এন্ড ইমিউনোলজি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডা. শাহেদা আনোয়ার স্বাস্থ্যসেবা সম্পর্কিত সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণের বিভিন্ন প্রতিরোধমূলক দিক বর্ণনা করেছেন। তিনি সংক্রমণ প্রতিরোধ এবং নীতির কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, বিশেষ করে নবগঠিত আইপিসি টিমের আইপিসি নীতি প্রণয়ন এবং পদ্ধতির উন্নয়নের উপর আলোকপাত করেছেন। তিনি হ্যান্ড হাইজিন এবং পিপিইর সহজ সরবরাহ, ইনস্টিটিউটের সঠিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা, স্টেরিলাইজেশন পদ্ধতি, এনভায়রনমেন্টাল সার্ভেইলেন্স এবং অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল স্টুয়ার্ডশিপ প্রোগ্রামের উপর আলোচনা করেন। তিনি হাসপাতালে কর্মরত স্বাস্থ্যসেবা কর্মীদের ক্রমাগত শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ কর্মসূচি এবং তাদের টিকাদানের ব্যবস্থা জোরদার করার পরামর্শ দেন। একটি প্রতিষ্ঠানে সংক্রমণ প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণ (আইপিসি) অনুশীলন বাস্তবায়নে বেশ কিছু চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হতে পারে কিন্তু কার্যকর আইপিসি কমিটি, নীতি নির্ধারণ ও দক্ষতার সাথে এই বাধাগুলো অতিক্রম করা সম্ভব। তিনি এর কার্যকর বাস্তবায়নের জন্য আইপিসি সম্পর্কে অধিকতর গবেষণার উপর জোর দেন।
উল্লেখ্য, নোসোকোমিয়াল ইনফেকশনস হলো এমন সংক্রমণ যা রোগী হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার পর, এমনকি ছাড়পত্র পাওয়ার পরও হতে পারে এবং এটা রোগীর মূল অসুস্থতার সাথে সম্পর্কিত নয়।

সম্পাদনায় ডা. সাইফুল আজম রঞ্জু। ছবি: আকাশ। নিউজ: প্রশান্ত মজুমদার।

বাংলাদেশ মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮৫ শিক্ষক, চিকিৎসককে ইভিডেন্স বেইসড মেডিসিনের উপর প্রশিক্ষণ প্রদান অপ্রয়োজনীয় ওষুধের ...
30/06/2025

বাংলাদেশ মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮৫ শিক্ষক, চিকিৎসককে
ইভিডেন্স বেইসড মেডিসিনের উপর প্রশিক্ষণ প্রদান
অপ্রয়োজনীয় ওষুধের ব্যবহার প্রতিরোধে ইভিডেন্স বেইসড মেডিনের গুরুত্ব
অনস্বীকার্য: মাননীয় ভাইস অধ্যাপক ডা. মোঃ শাহিনুল আলম

বাংলাদেশ মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ডা. মোঃ শাহিনুল আলম বলেছেন, ইভিডেন্স বেইসড মেডিসন বা প্রমাণভিত্তিক চিকিৎসা প্রেসক্রিপশনে অপ্রোজনীয় ওষুধ লেখা বা চিকিৎসায় অপ্রয়োজনীয় ওষুধের ব্যবহার প্রতিরোধে বিরাট ভূমিকা রাখবে। রোগীদের প্রয়োজনেই ইভিডেন্স বেইসড মেডিসিনের চর্চাকে উৎসাহিত করতে হবে। এতে করে রোগী যেমন বিজ্ঞানসম্মত চিকিৎসাসেবা পাবেন, রোগীর রোগ আরোগ্য লাভের মাধ্যমে উপকৃত হবেন, আবার চিকিৎসা ব্যয়ও কমে আসবে। একজন রোগী একাধিক চিকিৎসক দেখালেও প্রায় একই ধরণের পরামর্শ পাবেন অর্থাৎ একই রোগীর ক্ষেত্রে চিকিৎসক একাধিক হলেও প্রেসক্রিপশনে প্রায় একইরকমের পরামর্শ পাওয়া যাবে। তাই ইভিডেন্স বেইসড মেডিসন এর চর্চা দেশের সমগ্র চিকিৎসক সমাজের মাঝে অবশ্যই ছড়িয়ে দিতে হবে। আজ সোমবার ৩০ জুন ২০২৫ইং তারিখে শহীদ ডা. মিল্টন হলে বাংলাদেশ মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ইন্সটিউশনাল কোয়ালিটি অ্যাসুরেন্স সেল (আইকিউএসি) এর উদ্যোগে আয়োজিত ইভিডেন্স বেইসড মেডিসিনের উপর ৩ দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালার সমাপনী দিনে সনদ বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মাননীয় ভাইস চ্যান্সেলর এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ইন্সটিউশনাল কোয়ালিটি অ্যাসুরেন্স সেল (আইকিউএসি) এর পরিচালক অধ্যাপক ডা. নুরুন নাহার খানম। সঞ্চালনা করেন আইকিউএসি এর অতিরিক্ত পরিচালক ডা. দীন-ই-মুজাহিদ মোহাম্মদ ফারুক ওসমানী এবং ডা. তারেক রেজা আলী।

অনুষ্ঠানে জানানো হয়, ইন্সটিউশনাল কোয়ালিটি অ্যাসুরেন্স সেল (আইকিউএসি) এর উদ্যোগে ইভিডেন্স বেইসড মেডিসন উপর প্রশিক্ষণ কর্মশালা আয়োজনের মাধ্যমে এ পর্যন্ত ১৭টি বিভাগের মোট ৮৫ জন শিক্ষক, চিকিৎসককে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে এবং এই মহতী কার্যক্রম চলমান রয়েছে। ইন্সটিউশনাল কোয়ালিটি অ্যাসুরেন্স সেল (আইকিউএসি) এর উদ্যোগে নভেম্বর ২০২৪ থেকে জুন ২০২৫ইং পর্যন্ত স্টাকচারড ক্লিনিক্যাল এ্যাসেসমেন্ট স্টেশন প্রিপারেশন, আউটকাম বেইসড কারিকুলাম, কোশ্চেন প্রিপারেশন এন্ড মর্ডারেশন, ক্রয় বিধিমালা, ই-জিপি ট্রেনিং, ইভিডেন্স বেইসড মেডিসন, ইনটেলেকচুয়াল প্রোপারটিসহ বিভিন্ন বিষয়ে প্রায় ৫ শত জনকে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে।

সম্পাদনায় ডা. সাইফুল আজম রঞ্জু। ছবি: আকাশ। নিউজ: প্রশান্ত মজুমদার।

Address

Ramna

Opening Hours

Monday 08:00 - 14:30
Tuesday 08:00 - 14:30
Wednesday 08:00 - 14:30
Thursday 08:00 - 14:30
Saturday 08:00 - 14:30
Sunday 08:00 - 14:30

Telephone

+880255165760

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Bangladesh Medical University-BMU posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Bangladesh Medical University-BMU:

Share

Category

Bangabandhu Sheikh Mujib Medical University (BSMMU)

Bangabandhu Sheikh Mujib Medical University (BSMMU) is the premier Postgraduate Medical Institution of the country. It bears the heritage to Institute of Postgraduate Medical Research (IPGMR) which was established in December 1965. In the year 1998 the Government converted IPGMR into a Medical University for expanding the facilities for higher medical education and research in the country. It has an enviable reputation for providing high quality postgraduate education in different specialties. The university has strong link with other professional bodies at home and abroad. The university is expanding rapidly and at present, the university has many departments equipped with modern technology for service, teaching and research. Besides education, the university plays the vital role of promoting research activities in various discipline of medicine. Since its inception, the university has also been delivering general and specialized clinical service as a tertiary level healthcare center.