আরোগ্য জেনেটিক হোমিও কেয়ার

  • Home
  • Bangladesh
  • Dhaka
  • আরোগ্য জেনেটিক হোমিও কেয়ার

আরোগ্য জেনেটিক হোমিও কেয়ার Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from আরোগ্য জেনেটিক হোমিও কেয়ার, Doctor, হাজী সবু খান রোড, জয়নাল মার্কেট ( আলিফ টাওয়ারের দিকে), দক্ষিণ খান, উত্তরা ৬, Dhaka.

Dr. Shamima Afrin Arifa
Genetic Homeopath
Drug Inspector ( Homeopathic),
Directorate General of Drug Administration (DGDA)

👍👍🌏Google Location :
https://maps.app.goo.gl/zULtQTSbKazrXL8X7?g_st=aw

23/08/2025

জেনেটিক হোমিওপ্যাথির বিশেষ বৈশিষ্ট্য -
১) এখানে ক্যান্সারসহ যেকোন রোগ আরোগ্য হবে। একুইট বা কয়েক ধরে হওয়া জটিল কঠিন রোগ "মাত্র ৩ দিন থেকে সর্বোচ্চ ৩মাসে" আরোগ্য হবে।
আর ডায়াবেটিস ক্যানসারের মত দুরারোগ্য রোগ নিয়ন্ত্রণে দ্রুত নিয়ন্ত্রণে আসবে কিন্তু অল্প খরচে সর্বদিকে উন্নতি হবে ধীরে ধীরে ঔষধ কমতে থাকবে ।
পাথর টিউমার আঁচিল ইত্যাদি অপারেশন ছাড়াই দুর হবে ইনশাআল্লাহ।

২) শারীরিক মানসিক সামাজিক ৩ দিকেই পুর্নাঙ্গ সুস্থতার দিকে এগিয়ে যাবেন।

৩)টেস্ট বাণিজ্য আর ঔষধ নির্ভরতা থেকে বাঁচতে চাইলে অবশ্যই জেনেটিক হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা নিবেন।

৪) আমাদের চিকিৎসায় আপনার এলোপ্যাথি ঔষধ বন্ধ করতে হবে না বরং আপনার শরীর ধীরে ধীরে এলোপ্যাথি ঔষধ কমাতে বাধ্য করবে।

৫) খাবার পানীয় নিয়ে অবৈজ্ঞানিক কোন নিষেধাজ্ঞা নেই । বরং আপনার পছন্দের সকল খাবার পানীয় খেতে পারবেন।

৬) শুধুমাত্র প্রচলিত হোমিও শক্তিকৃত ঔষধ স্পর্শ ঘ্রাণ খাওয়া নিষিদ্ধ।

৭) নিতান্ত প্রয়োজনে এন্টিবায়োটিক , স্টেরয়েড বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক পরামর্শে ছাড়া নিষেধ । এছাড়া যেকোন ভেষজ খাবার খেতে পারবেন । প্রয়োজনে সাধারণ মডার্ণ ড্রা*গস স্বল্প পরিমাণ খাওয়া যাবে (তবে মনে রাখতে হবে সব কেমিকেল ক্ষতিকর)

৮) শিশু থেকে বৃদ্ধ সবার জন্য নিরাপদ চিকিৎসা।

৯) আমাদের উদ্দেশ্য আপনি সকল প্রকার ঔষধমুক্ত শক্তিশালী ইমিউনিটির অধিকারী হবেন। আপনি ঔষধ্মুক্ত সুস্থ স্বাভাবিক জীবনে প্রবেশ করুন।

#সুন্দর_পৃথিবীর_খোঁজে
#সুন্দর_পৃথিবীর_জন্য
GENETIC HOMEOPATHY

09/08/2025

হোমিওপ্যাথিক সিলেবাসে ফাইনাল ইয়ারে সার্জারী পড়ানো হয়, কেনো পড়ানো হয় জানেন?
সার্জন হবার জন্য না, আপনার সীমানা বুঝার জন্য কোথায় আপনার থামা উচিৎ

হোমিওপ্যাথিক সিলেবাসে সার্জারির গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা

সার্জারি হোমিওপ্যাথিক শিক্ষার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। কিন্তু সার্জারি পড়া মানে এই নয় যে আপনি সার্জন হয়ে যাবেন অথবা হোমিওপ্যাথির মূল আদর্শ থেকে বিচ্যুত হবেন। বরং এটি আপনাকে শেখায় রোগ নির্ণয় ও চিকিৎসায় কোথায় থামতে হবে এবং কোথায় সার্জনের সাহায্য নিতে হবে (Ref: Boericke W, Pocket Manual of Homoeopathic Materia Medica -Introduction)।

সার্জারি শেখা হোমিওপ্যাথকে মেডিসিনের সীমাবদ্ধতা সম্পর্কে সঠিক ধারণা দেয়। প্রতিটি চিকিৎসা পদ্ধতিরই একটি সীমারেখা আছে—যেখানে ওষুধ আর কাজ করে না, সেখানে সার্জারির প্রয়োজনীয়তা এসে যায়। উদাহরণস্বরূপ, একটি সম্পূর্ণ অবরুদ্ধ অ্যাপেন্ডিসাইটিস, পূর্ণাঙ্গ গলব্লাডার এমপাইমা, বা বিশাল আকারের ফাইব্রয়েড এগুলিতে হোমিওপ্যাথি শুধু সাপোর্টিভ হিসেবে কাজ করতে পারে, কিন্তু মূল সমস্যার সমাধান প্রায়ই সার্জারির মাধ্যমেই সম্ভব হয় (Ref: Bailey H, Love RJ, Short Practice of Surgery,28th ed)।

হ্যানিম্যানের যুগে সার্জারি ছিল অত্যন্ত কষ্টসাধ্য একটি প্রক্রিয়া। তখন এনেস্থেশিয়া ছিল না, এন্টিবায়োটিক ছিল না। সার্জারির পর রোগীরা প্রায়ই সেপসিসে মারা যেত। তবুও হ্যানিম্যান সার্জারির গুরুত্ব স্বীকার করেছিলেন, কারণ কিছু অবস্থা শুধুমাত্র যান্ত্রিক ও শারীরিক হস্তক্ষেপে সমাধান সম্ভব (Ref: Hahnemann S, Organon of Medicine, §186)।

বর্তমান যুগে সার্জারি অত্যন্ত উন্নত হয়েছে। আধুনিক এনেস্থেশিয়া, অ্যান্টিবায়োটিক, মিনিমালি ইনভেসিভ টেকনিক সব মিলিয়ে ঝুঁকি অনেক কমে গেছে। এই উন্নত অবস্থায় হোমিওপ্যাথদের উচিত, মেডিসিনের সীমা অতিক্রম করলে রোগীকে যথাসময়ে সার্জনের কাছে রেফার করা। কারণ রোগীর জীবন রক্ষা করাই চিকিৎসকের প্রধান দায়িত্ব (Ref: Sabiston DC, Textbook of Surgery, 21st ed)।

একজন হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক মূলত একজন ফিজিশিয়ান। আপনার কাজ হলো রোগীর অবস্থা বোঝা, উপযুক্ত চিকিৎসা দেওয়া, এবং প্রয়োজনে সার্জনের সাহায্য নিয়ে রোগীর জীবন সুরক্ষিত করা। হোমিওপ্যাথি ও সার্জারি একে অপরের প্রতিদ্বন্দ্বী নয় বরং সঠিক সময়ে সঠিক পদ্ধতির প্রয়োগই চিকিৎসার আসল সফলতা।
# collected

30/07/2025

আপনি জানেন কি- জ্বর হলে কেন মুখের রুচি চলে যায়? এটা আসলে শরীরের বিশেষ সিগনাল! শরীর চাচ্ছে- জ্বরে আক্রান্ত অবস্থায় আপনি যেন মুখে কোনো ভারী খাবার না ঢোকান? কেননা খাবার হজম প্রক্রিয়ায় শরীরকে অনেক শক্তি ও মনোযোগ ব্যয় করতে হয়। কিন্তু জ্বরাক্রান্ত অবস্থায় শরীর চায় খাবার হজম প্রক্রিয়ায় শক্তি ও মনোযোগ ব্যয় না করে শারীরিক সক্ষমতার সবটুকু কেবলমাত্র শরীরে (অনাহুত) জেঁকে বসা জীবাণুর বিরুদ্ধে কাজে লাগাতে- যে জীবাণুকে ধ্বংস তথা নিশ্চিহ্ন করার জন্য শরীর গরম হয়েছে বা জ্বর এসেছে।

এজন্যই শরীর গরম হতে (জ্বর আসতে) শুরু করা মাত্র প্রাকৃতিকভাবে মুখে অরুচি চলে আসে। অথচ আমরা বুঝি উল্টোটা! এমনকি কতিপয় চিকিৎসকেরাও বলেন, জ্বর এলে বেশি করে খাবার খান, তাহলে শরীরে বল (শক্তি) ফিরে পাওয়া যাবে- যেটা সম্পূর্ণ ভুল (বাস্তবতার বিপরীত) তত্ত্ব!

প্রাকৃতিক রীতিনীতি-বিরুদ্ধ এই ভুল দিক-নির্দেশনা বা পরামর্শের কারণে জ্বরাক্রান্ত অবস্থায় মুখে রুচি না থাকা সত্ত্বেও অনেকেই জোর করে শরীরের ভেতরে ক্রমাগত ভারী খাবার ঢোকাতে থাকেন। কিন্তু তাঁরা আসলে জানেন না যে, রোগাক্রান্ত অবস্থায় ভারী খাবার গ্রহণ করা মানে শরীরকে আরো বড় বিপদে (ঝুঁকির মুখে) ফেলে দেওয়া? পুরো ব্যাপারটা বোঝানোর সুবিধার্থে এভাবেও বলা যায় যে, রোগাক্রান্ত অবস্থায় খাদ্যগ্রহণ করা মানে উল্টো রোগকেই খাবার দিয়ে উৎসাহিত করার মতো ভয়ঙ্কর কাণ্ড!

অসুস্থ অবস্থায় শরীরের ভেতরে ভারী খাবার ঢোকালে শরীরের নিজস্ব শক্তি তখন দ্বিধাবিভক্ত হয়ে যায়- একাংশ খাদ্য হজমে মনোনিবেশ করতে বাধ্য হয়, বাকি অংশ রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করতে গিয়ে খন্ডিত বা সীমিত সামর্থ্যের কারণে পরাজিত হয়! অথচ মানব-শরীরে এমন পরিমাণ শক্তি সর্বাবস্থায় সঞ্চিত থাকে- যার সুবাদে টানা কয়েক (সর্বোচ্চ ২০-২৫) দিন খাদ্যগ্রহণে পূর্ণ বিরতি দিলেও শরীর পরিচালনায় কোনো সমস্যা বা শক্তির ঘাটতি হবে না। এ কারণে রোগাক্রান্ত অবস্থায় খাদ্যগ্রহণে পূর্ণ বিরতি দিয়ে শরীরের সবটুকু শক্তিকে শুধুমাত্র রোগের বিরুদ্ধে লড়াই তথা কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করার সুযোগ ও প্রেক্ষাপট তৈরি করে দেওয়া উচিত (অথচ আমরা জ্বরাক্রান্ত শরীরে খাবার খেয়ে উল্টো বিপদ/ঝুঁকি বাড়িয়ে তুলি)।

মহাপ্রকৃতিকে গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করলে দেখবেন- রোগাক্রান্ত অবস্থায় মানুষ ছাড়া অন্য সকল প্রাণী (এমনকি উদ্ভিদ পর্যন্ত) খাদ্যগ্রহণে পূর্ণ বিরতি দেয়- যতক্ষণ পর্যন্ত নিজস্ব রোগ প্রতিরোধ সক্ষমতা ব্যবহার করে আবার পূর্ণমাত্রায় সুস্থ হয়ে না উঠছে; এটাই মহান সৃষ্টিকর্তা নির্ধারিত প্রাকৃতিক রীতি। একইভাবে মানুষও যদি অসুস্থতা অনুভব করা মাত্র মুখ দিয়ে ভারী খাদ্যগ্রহণে পূর্ণ বিরতি দেয়, সেক্ষেত্রে শরীর নিজে নিজেই রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করে বিজয়ী হতে পারবে; কোনোপ্রকার কেমিক্যালের তৈরি ড্রাগসের প্রয়োজন হবে না!

প্রসঙ্গত আরেকটি তথ্য জেনে রাখাও জরুরী যে, পৃথিবীতে মানুষের তৈরি যত সিন্থেটিক ড্রাগস আছে, তার মধ্যে সবচেয়ে ভয়ংকর, বিষাক্ত এবং ক্ষতিকর হচ্ছে প্যারাসিটামল- যেটাকে আমরা (প্রকৃত সত্যটা না জেনে, না বুঝে) 'জ্বরের ঔষধ' হিসেবেই জানি ও মানি!
লেখক: Razib ahmed

মন্তব্য:
Hasan Hemal

ইনফেকশান বেশি হলে জ্বর বেশি হয়। বাচ্চাদের ক্ষেত্রে বেশি জ্বর আসলে খিঁচুনি হয়। এই ফেব্রাইল সেজার বছর বছর চলতেই থাকে। বাচ্চা একসময় হাবাগোবা বিকলাংগ হয়ে যায়, কিংবা মারা যায়। অথচ জ্বর কমানোর ওষুধ দিয়ে জ্বর কন্ট্রোলে রাখতে পারলে এই ঘটনা টা হয় না।
ভাইরাস দিয়ে জ্বর হলে সেটা অটোমেটিক ভাল হবে, ব্যাকটেরিয়া দিয়ে হলে এন্টিবায়োটিক এ ভাল হবে। কিন্তু মাঝখানে জ্বর এর কারনে ব্রেইন ড্যামেজ করতে দিতে হবে কেন? শরীরের উচ্চ তাপমাত্রা একাই ভাইরাস ব্যাকটেরিয়া মারতে পারে না। শরীরের এই ৯৯-১০৫ ডিগ্রী ফারেনফাইট এ সব ভাইরাস ব্যাকটেরিয়া কে রেখে দেখা হয়েছে। ভাইরাস ব্যাকটেরিয়া এই তাপমাত্রায় মরে না। তাহলে শরীর কে এই উচ্চ তাপমাত্রায় রাখতে হবে কেন?
শেষ জামানায় এসে ভন্ড পীর দের দ্বারা নিজে বানানো হাদিস যেমন বের হয়েছে তেমনি নিজেকে জ্ঞানী দাবি করা অসংখ্য অবৈজ্ঞানিক তত্বধারী মানুষ ও বের হয়েছে। এরা নিজেদের এসব মনগড়া জ্ঞান জাহির করার জন্য সৃষ্টিকর্তার রেফারেন্স ব্যবহার করে। ইন্ডিয়া তে এই গ্রুপ টা সব ভুয়া তত্বের সাথে গো মূত্র, গো মাতা শব্দগুলো ব্যবহার করে, বাংলাদেশ এ আল্লাহ খোদার নাম ব্যবহার করে।

✓✓✓আমার মন্তব্য
Hasan Hemal অনেক সত্য তবে আমি বলব : ১০১ পর্যন্ত ফাইট করতে দেন । ১০২+ হলে অবশ্যই প্যারাসিটামল দিয়ে নিয়ন্ত্রণে নিতে হবে। আর অত্যন্ত জরুরি প্রয়োজনে ১০২+ জ্বর একটানা ৩ দিন প্যারাসিটামল ৩-৪ বেলা দিয়েও কোনভাবে সামান্যতম নড়চড় না হলে এন্টিবায়োটিক দিতে হবে।

মুখের বুলির চেয়ে বরং বাস্তবতা মানতে হবে । মানুষের জীবনের(ব্রেইনের) দাম অমুল্য।

Razib Ahamed
আপনাদের অতিবাড়াবাড়ি বা অবৈজ্ঞানিক বাড়াবাড়ি পরিহার করতে হবে বরং ভারসাম্যপূর্ণ হন।

28/07/2025

🫀হার্ট অ্যাটাক হলে কিভাবে বুঝবেন ? তাৎক্ষণিক কি
করবেন?
১. বুকে ব্যথা বা চাপ:
বুকের মাঝখানে ব্যথা, চাপ,
ভারী ভাব বা জ্বালাপোড়া অনুভূত হওয়া।
অনেক সময় এটি “ভারী ওজন চাপা পড়ার মতো”
অনুভূত হয়।
২. ব্যথা শরীরের অন্যান্য অংশে ছড়িয়ে পড়া যেমন
ব্যথা বা অস্বস্তি ঘাড়ে, গলায়,চোয়ালে, কাঁধ, হাত বিশেষ করে
বাম হাত, পিঠে, বা পেটের উপরিভাগে ছড়াতে পারে।
৩. শ্বাসকষ্ট:
৪. প্রচুর পরিমাণে ঘাম হওয়া
৫. বমি বমি ভাব বা বমি।
৬. অত্যন্ত দুর্বলতা, মাথা ঘোরা বা হঠাৎ অজ্ঞান হয়ে যাওয়া
৭. চিন্তিত বা আতঙ্কিত অনুভব: অনেক সময় হার্ট অ্যাটাকের
সময় মানুষ মৃত্যুভয় বা ভীষণ দুশ্চিন্তা হয়।
৮. অনিয়মিত হৃদস্পন্দন।
৯. হঠাৎ রক্তচাপ কমে যাওয়া।
১০. শরীর ফ‍্যাকাসে হয়ে যাওয়া ইত্যাদি।
১১. অনেকে কিছু বলা বা বোঝার আগেই মৃত্যু বরণ করেন।
উল্লেখ্য সবার সব উপসর্গ হবে এমন নয়। আবার কোন উপসর্গ নাও হতে পারে।

*** এই সময় করণীয়:
• এই রকম লক্ষণ দেখা দিলে দ্রুত নিকটস্থ হাসপাতালে
যেতে হবে।
• যত তাড়াতাড়ি চিকিৎসা করবেন তত বেশি বাঁচার
সম্ভাবনা বাড়বে এবং জটিলতা কমবে।
• যদি হাসপাতাল বা চিকিৎসকের কাছে পৌঁছতে দেরি হয় তাহলে :

৪ ( চার) টি Clopidogrel + Aspirin Tablet (একসাথে দোকানে পাওয়া যায়। যেমন Clocard-A, Replet Plus, Odrel Plus, Clopid AS 75 mg ইত্যাদি)।

২ টি Atorvastatin (40 mg) মোট ৮০ মিলিগ্রাম।
মোট ৬ টি বড়ি (৪+২) খেতে হবে।
যাদের Gastric এর সমস্যা রয়েছে তারা ১ টি Pantoprazole 40 mg ট‍্যাবলেট খেতে পারেন।

এই ওষুধ গুলো হার্টের রক্তনালীর ব্লক দূর করে জীবন বাঁচাতে সাহায্য করে। হার্ট অ্যাটাকে মৃত্যু ও জটিলতার ঝুঁকি অনেক বেশি সেজন্য ওষুধ গুলো Benefits of doubt দেওয়া হয়।
ওষুধ গুলো সাধারণত ক্ষতিকর নয় বরং জীবন বাঁচাতে পারে। তবে আপনার চিকিৎসকের সাথে কথা বলে নেওয়া ভালো।

অধ্যাপক ডা. সমীর কুমার কুন্ডু
🫀হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ
Popular Diagnostic Centre

27/07/2025

প্রতিটা মূহুর্ত আমাদের মন যেটাকে বর্তমান বলে, সেটা আসলে পলক ফেলার সাথে সাথেই অতীত হয়ে যায়।

21/07/2025

আজকের দুর্ঘটনায় অনেক শিশু গুরুতর পোড়া আঘাত নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি। এ রকম ঘটনায় রোগীর জীবন বাঁচানোর পর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ, তাকে ইনফেকশন থেকে রক্ষা করা।

আমরা সবাই সাহায্য করতে চাই। কিন্তু অনেক সময় না জেনে কিছু করলে ইনফেকশনের ঝুঁকি বাড়ে। আর পোড়ার পরের ইনফেকশন সাধারণ ইনফেকশনের মতো না। এটা অনেক বেশি মারাত্মক হতে পারে।

কারণ পোড়ার ফলে ত্বকের বাইরের স্তরটা ধ্বংস হয়ে যায়। কখনো কখনো ত্বকের সবগুলো স্তরই ধ্বংস হয়ে যায়। অথচ এই ত্বকই আমাদের শরীরের সবচেয়ে বড় সুরক্ষা-পর্দা। ব্যাকটেরিয়া আর অন‍্যান‍্য জীবাণু যাতে শরীরে ঢুকতে না পারে, সেটাই ছিল এর কাজ। যখন ত্বক পুড়ে যায়, তখন শরীর উন্মুক্ত হয়ে পড়ে ইনফেকশনের কাছে।

এ ছাড়া পোড়া রোগীদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও অনেক সময় কমে যায়। শরীর প্রচুর তরল ও প্রোটিন হারায়, রক্তে বিভিন্ন জটিলতা তৈরি হয়। এই সব মিলিয়ে ইনফেকশন ছড়িয়ে পড়তে খুব অল্প সময় লাগে। শুরুতে সামান্য জ্বর দিয়ে শুরু হলেও, সেটা দ্রুত রক্তে ছড়িয়ে গিয়ে সেপসিস করতে পারে, যা অনেক সময় মৃত্যুর দিকে নিয়ে যায়।

তাই যারা রোগীকে দেখতে যাচ্ছেন বা বিভিন্নভাবে রোগীকে সাহায্য করার চেষ্টা করছেন, তাদের জন্য কিছু তথ্য। এই বিষয়গুলো খেয়াল রাখলে বড় ক্ষতি এড়ানো সম্ভব:

১। রোগীর আশেপাশে ভিড় করবেন না। যদি কোন কারণে যেতেই হয়, ভালো করে সাবান দিয়ে হাত ধুয়ে যাবেন। রোগীর বেড বা ফার্নিচার স্পর্শ করবেন না। গ্লাভস, মাস্ক, গাউন ব্যবহার করতে পারলে আরও ভালো।

২। ৭০% অ্যালকোহলযুক্ত হ্যান্ড স্যানিটাইজার কিনে রাখুন। কেউ যদি দেখতে আসেন, তাকে রোগীর বিছানায় না বসতে বলুন।

৩। অনেকেই প্রাথমিকভাবে পোড়া জায়গায় ডিম, টুথপেস্ট বা ঘরোয়া কিছু লাগান। দয়া করে এসব করবেন না। এগুলো ইনফেকশনের ঝুঁকি বাড়ায়, আর পোড়া জায়গার আসল অবস্থা বোঝাও কঠিন হয়।

৪। ড্রেসিং পরিবর্তনের আগে ও পরে ভালো করে হাত ধুতে হবে। কোন কারণে যদি আপনার ড্রেসিং পরিবর্তন করতে হয়, তাহলে ডাক্তার বা নার্সদের কাছ থেকে ভালো করে শিখে নিতে হবে কীভাবে ড্রেসিং করতে হয়। না জেনে এই কাজে হাত দেওয়া ঠিক না।

৫। প্রতিবার ড্রেসিংয়ের সময় পোড়া জায়গা খেয়াল করে দেখতে হবে। যদি ফোলা বাড়ে, ব্যথা বেড়ে যায়, বা পুঁজের মতো কিছু দেখা যায়, অবিলম্বে চিকিৎসককে জানাতে হবে।

৬। যেসকল রোগীর শ্বাসনালী পুড়ে গেছে, তাদের যদি শ্বাসকষ্ট বা বুকে ব্যথা হয়, দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

৭। টিটেনাস টিকা দেওয়া আছে কি না জেনে নেবেন। না থাকলে চিকিৎসককে জানাতে হবে।

এই কথাগুলো এখন জানলে, আজকে যারা হাসপাতালে আছেন, তাদের অনেকের জীবন বাঁচাতে আপনি ভূমিকা রাখতে পারবেন।
Collected

জীবনের প্রতিটি মুহূর্তে সুস্বাস্থ্য শরীরের জন্য হয়তো একটু পরিশ্রমই যথেষ্ট।
19/07/2025

জীবনের প্রতিটি মুহূর্তে সুস্বাস্থ্য শরীরের জন্য হয়তো একটু পরিশ্রমই যথেষ্ট।

সবাই মেনে চলুন
18/07/2025

সবাই মেনে চলুন

সুস্বাস্থ্য থাকাই ভালো থাকার মূলমন্ত্র
16/07/2025

সুস্বাস্থ্য থাকাই ভালো থাকার মূলমন্ত্র

15/07/2025

Good health is not a destination, but a lifelong journey.

সুস্বাস্থ্যই প্রকৃত সত্য, ধন-সম্পদ কিংবা সোনার বা, রুপার খনি নয়। তবে সুস্বাস্থ্য হল নিজের এমন একটি  পাওয়া সুখ যা আর কো...
11/07/2025

সুস্বাস্থ্যই প্রকৃত সত্য, ধন-সম্পদ কিংবা সোনার বা, রুপার খনি নয়। তবে সুস্বাস্থ্য হল নিজের এমন একটি পাওয়া সুখ যা আর কোথাও পাওয়া সম্ভব না। এবং সুন্দর হাসি ও ঘুমের ওষুধ হল সুস্বাস্থ্যতা।
#সুন্দর_পৃথিবীর_খোঁজে #সুন্দর_পৃথিবীর_জন্য

✅প্ল্যাটিলেট বা রক্তকণিকা নিয়ে চিন্তিত?ডেঙ্গু জ্বরের ক্ষেত্রে প্ল্যাটিলেট বা রক্তকণিকা এখন আর মূল ফ্যাক্টর নয় বলে উল্ল...
10/07/2025

✅প্ল্যাটিলেট বা রক্তকণিকা নিয়ে চিন্তিত?

ডেঙ্গু জ্বরের ক্ষেত্রে প্ল্যাটিলেট বা রক্তকণিকা এখন আর মূল ফ্যাক্টর নয় বলে উল্লেখ করেন অধ্যাপক তাহমিনা।

তিনি বলেন, ''প্ল্যাটিলেট কাউন্ট নিয়ে উদ্বিগ্ন হবার কোন প্রয়োজন নেই। বিষয়টি চিকিৎসকের উপর ছেড়ে দেয়াই ভালো।''

সাধারণত একজন মানুষের রক্তে প্ল্যাটিলেট কাউন্ট থাকে দেড়-লাখ থেকে সাড়ে চার-লাখ পর্যন্ত।

✅ ডেঙ্গু হলেই কি হাসপাতালে ভর্তি হতে হয়?

ডেঙ্গু জ্বরের তিনটি ভাগ রয়েছে।

এ ভাগগুলো হচ্ছে - 'এ', 'বি' এবং 'সি'।

প্রথম ক্যাটাগরির রোগীরা নরমাল থাকে। তাদের শুধু জ্বর থাকে। অধিকাংশ ডেঙ্গু রোগী 'এ' ক্যাটাগরির।

তাদের হাসপাতালে ভর্তি হবার কোন প্রয়োজন নেই। 'বি' ক্যাটাগরির ডেঙ্গু রোগীদের সবই স্বাভাবিক থাকে, কিন্তু শরীরে কিছু লক্ষণ প্রকাশ পায়। যেমন তার পেটে ব্যথা হতে পারে, বমি হতে পারে প্রচুর কিংবা সে কিছুই খেতে পারছে না।

অনেক সময় দেখা যায়, দুইদিন জ্বরের পরে শরীর ঠাণ্ডা হয়ে যায়। এক্ষেত্রে হাসপাতাল ভর্তি হওয়াই ভালো।

'সি' ক্যাটাগরির ডেঙ্গু জ্বর সবচেয়ে খারাপ। কিছু-কিছু ক্ষেত্রে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র বা আইসিইউ'র প্রয়োজন হতে পারে।
ডেঙ্গুর জ্বরের সময়কাল

সাধারণত জুলাই থেকে অক্টোবর মাস পর্যন্ত ডেঙ্গু জ্বরের প্রকোপ থাকে। কারণ এ সময়টিতে এডিস মশার বিস্তার ঘটে।

কিন্তু এবার দেখা যাচ্ছে ডেঙ্গু জ্বরের সময়কাল আরো এগিয়ে এসেছে। এখন জুন মাস থেকেই ডেঙ্গু জ্বরের সময় শুরু হয়ে যাচ্ছে।

✅✅এডিস মশা কখন কামড়ায়

ডেঙ্গু জ্বরের জন্য দায়ী এডিস মশা অন্ধকারে কামড়ায় না। সাধারণত সকালের দিকে এবং সন্ধ্যার কিছু আগে এডিস মশা তৎপর হয়ে উঠে। এডিস মশা কখনো অন্ধকারে কামড়ায় না।

🟢 পানি জমিয়ে না রাখা

অধ্যাপক আবদুল্লাহ বলছেন, ''এডিস মশা 'ভদ্র মশা' হিসেবে পরিচিত। এসব মশা সুন্দর-সুন্দর ঘরবাড়িতে বাস করে বলে তিনি উল্লেখ করেন।

এডিস মশা সাধারণত ডিম পাড়ে স্বচ্ছ পানিতে। কোথাও যাতে পানি তিন থেকে পাঁচদিনের বেশি জমা না থাকে।

এ পানি যে কোন জায়গায় জমতে পারে। বাড়ির ছাদে কিংবা বারান্দার ফুলের টবে, নির্মাণাধীন ভবনের বিভিন্ন পয়েন্টে, রাস্তার পাশে পড়ে থাকা টায়ার কিংবা অন্যান্য পাত্রে জমে থাকা পানিতে এডিস মশা বংশবিস্তার করে।

pic for attention

Address

হাজী সবু খান রোড, জয়নাল মার্কেট ( আলিফ টাওয়ারের দিকে), দক্ষিণ খান, উত্তরা ৬
Dhaka
1230

Opening Hours

Monday 05:00 - 22:00
Tuesday 05:00 - 22:00
Wednesday 05:00 - 22:00
Thursday 05:00 - 22:00
Friday 10:00 - 22:00
Saturday 10:00 - 22:00
Sunday 05:00 - 22:00

Telephone

+8801314998230

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when আরোগ্য জেনেটিক হোমিও কেয়ার posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to আরোগ্য জেনেটিক হোমিও কেয়ার:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category