কবিরাজ ঘর

কবিরাজ ঘর গাছন্ত চিকিৎসায় উত্তম সেবা।

বেইজিং সামরিক হাসপাতালের চীফ এক্সিকিউটিভ অধ্যাপক চেন হোরিন বলেন," ানির গ্লাসে  #লেবুর_টুকরা আপনার বাকি জীবনের জন্য আপনাক...
20/06/2023

বেইজিং সামরিক হাসপাতালের চীফ এক্সিকিউটিভ অধ্যাপক চেন হোরিন বলেন,
" ানির গ্লাসে #লেবুর_টুকরা আপনার বাকি জীবনের জন্য আপনাকে বাচাতে পারে"।
এমন কি আপনি যদি ব্যস্ত ও থাকেন তাহলে এই বার্তা টি দেখা মাত্র অন্যের কাছে পাঠানো উচিৎ মানবিক কারনে।
প্রথমতঃ গরম লেবু ক্যান্সার কোষ কে মেরে ফেলতে পারে।
একটা লেবু তিন টুকরা করে কেটে একটা কাপে রাখুন। তার পর গরম পানি ঢালুন। এটি (alkaline পানি) হয়ে যাবে। প্রতিদিন এটা পানে অবশ্যই সবার বিশেষ উপকারে আসবে।
হট লেবু থেকে এন্টি ক্যান্সার ড্রাগ বের (release) হয়।
ক্যন্সার, টিউমারের উপর গরম লেবুর রসের একটি কার্যকরী প্রভাব আছে এবং এটা সব ধরনের ক্যান্সারের চিকিৎসার ক্ষেত্রে বলা বা দেখানো হয়েছে।
এই নির্যাসের চিকিৎসা (গরম লেবুর রস) শুধু মাত্র ম্যালিগন্যান্ট কোষ ধ্বংস হবে এবং সুস্হ কোষের উপর এর কোনো প্রভাব পরবে না।
দ্বিতীয়তঃ লেবুর রস এসিড এবং মন কার্বক্সিলিক এসিড উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রন করে। অন্তত যারা এই লিখাটি পাবেন তারা পড়বেন এবং বন্ধুদের সাস্হ্য সচেতনতার জন্য অবশ্য ই শেয়ার যদি করেন তবেই আমার কস্ট করে লিখা সার্থক হবে।
অধ্যাপক চেন হোরিন বলেছেন, আমি আমার কর্তব্য পালন করেছি, আশা করি আপনিও এটি ছড়িয়ে দিতে আমাকে সাহায্য করবেন।
নোটঃ গরম লেবুপানি বানানোর এই প্রকৃয়ায় কোনো প্লাস্টিকের পাত্র ব্যবহার করা যাবে না। কাঁচের গ্লাস অথবা কাপ ব্যবহার করবেন।

বি.দ্র. সকল প্রকার চিকিৎসার জন্য ইনবক্স করুন অথবা 01708009339 কল করে বিস্তারিত জেনে নিন।

কস্তুরী  কি ? এবং কোথায় পাওয়া যায় ?হরিণের দশ বছর বয়সে নাভির গ্রন্থি পরিপক্ব হয়। এ সময় হরিণটিকে হত্যা করে নাভি থেকে তুলে ...
15/06/2023

কস্তুরী কি ? এবং কোথায় পাওয়া যায় ?

হরিণের দশ বছর বয়সে নাভির গ্রন্থি পরিপক্ব হয়। এ সময় হরিণটিকে হত্যা করে নাভি থেকে তুলে নেওয়া হয় পুরো গ্রন্থিটি। তারপর রোদে শুকানো হয়। একটা পূর্ণাঙ্গ কস্তুরী গ্রন্থির ওজন প্রায় ৬০-৬৫ গ্রাম। ...

এটি বিশেষ ধরনের প্রাণিজ সুগন্ধি। হরিণের নাভি থেকে পাওয়া যায় এই কস্তুরী, যা মহামূল্যবান সুগন্ধি হিসেবে পরিচিত।

কস্তুরীনামাঃ সুগন্ধি বহু গুণসম্পন্ন এবং বহু নামসম্পন্ন। এর ঘ্রাণ প্রকৃত যোজনগন্ধা বললে কম বলা হয়। কথিত আছে কস্তুরীর এক তিল পরিমাণ কোন বাড়িতে ফেললে বহু বছর সেখানে এর ঘ্রাণ থাকে। তিন হাজার ভাগ নির্গন্ধ পদার্থের সঙ্গে এর এক ভাগ মেশালে সমস্ত পদার্থই সুবাসিত হয় কস্তুরীর ঘ্রাণে।

কস্তুরী সংগ্রহকারীরা এই সুগন্ধিকে প্রায় প্রকৃত অবস্থায় রাখেন না; সচরাচর অন্য পদার্থের সঙ্গে মিশিয়ে বিক্রি করেন। অন্য পদার্থের মধ্যে রক্ত বিশেষ একটি উপাদান। শুকিয়ে যাওয়া রক্তের সঙ্গে কস্তুরীর বিশেষ সাদৃশ্য আছে । কস্তুরীর সুবাসেও আছে বৈচিত্র্য এবং এটি ভিন্ন ভিন্ন নামেও পরিচিত।

সুগন্ধি ফুলের মতোই যুগ যুগ ধরে মানুষের দৃষ্টি কেড়েছে কস্তুরী মৃগ। এই মৃগ অর্থাৎ হরিণ এক প্রজাতির পুরুষ হরিণ। ইংরেজি নাম ‘মাস্ক ডিয়ার’। এরা খুব লাজুক স্বভাবের। তাই নিরিবিলিতে বাস করে। বিচরণ করে একান্ত নির্জনে।

হিমালয় পর্বতমালার উচ্চ পার্বত্য অঞ্চলে উৎকৃষ্ট কস্তুরীমৃগ পাওয়া যায়। ওই অঞ্চলে একপ্রকার ছোট আকারের হরিণ আছে, তারা ছাগলের চেয়ে বড় নয় কিন্তু দেখতে অত্যন্ত সুন্দর। এদের পা অতি সরু, মাথা সুন্দর এবং চোখ চমৎকার উজ্জ্বল ।
এই হরিণ অন্য হরিণ থেকে আলাদা নয়। অত্যন্ত শীতল পার্বত্য পরিবেশে বাস করায় এদের লোম সরু না হয়ে অত্যন্ত মোটা ও পালকের মতো হয়। এ ছাড়া পামির মালভূমির গ্রন্থি পর্বতমালায় তৃণভূমি সমৃদ্ধ উপত্যকায় এই হরিণ পাওয়া যায়।

কস্তুরী মৃগের ওপরের মাড়ি থেকে গজদন্তের মতো দুটি দাঁত ছোট আকারে বের হয়। এ ধরনের দাঁত সব প্রজাতির হরিণের ক্ষেত্রে দেখা যায় না। এই দেখেই কস্তুরী মৃগ সনাক্ত করা হয়।

এই প্রজাতির হরিণ আত্মরক্ষায় পটু। কিন্তু তারা নিজেদের লুকিয়ে রাখতে পারে না, কারণ এদের দেহের তীব্র ঘ্রাণ। এই ঘ্রাণ অনুসরণ করে শিকারি ঠিকই এদের সন্ধান পেয়ে যায়। এই হরিণের নাভি থেকেই মূলত এই সুগন্ধি দ্রব্য সংগ্রহ করা হয়।

পুরুষ হরিণের নাভি মুখের গ্রন্থিতে এক বিশেষ ধরনের কোষের জন্ম হয়। এই কোষ যখন পূর্ণতা লাভ করে তখন এ থেকেই সুঘ্রাণ বের হতে থাকে। হরিণের ১০ বছর বয়সে সুগন্ধি কোষ পূর্ণতা লাভ করে।
তবে মজার ব্যাপার হলো, যে হরিণটির নাভিতে এই কোষের জন্ম, সে নিজে কিছুই বুঝতে পারে না। তার নাকে যখন এই সুগন্ধ এসে লাগে তখন সে পাগলের মতো ছুটতে থাকে এই সুঘ্রাণের উৎসের সন্ধানে।
অথচ সে বুঝতে পারে না যে, সুঘ্রাণ ছড়িয়ে পড়ছে তার নিজের দেহ থেকেই।

এই হরিণের দশ বছর বয়সে নাভির গ্রন্থি পরিপক্ব হয়। এ সময় হরিণটিকে হত্যা করে নাভি থেকে তুলে নেওয়া হয় পুরো গ্রন্থিটি। তারপর রোদে শুকানো হয়। একটা পূর্ণাঙ্গ কস্তুরী গ্রন্থির ওজন প্রায় ৬০-৬৫ গ্রাম।
কস্তুরীকোষের বাইরের দিকটায় থাকে এলোমেলো কিছু লোম। সেগুলো ছাড়িয়ে শুকনো কোষটিকে যখন জলেতে ভেজানো হয়, তখন পরিষ্কার কস্তুরী বেরিয়ে আসে।

কোনো কোনো হরিণের মধ্যে পাওয়া যায় খুব কম পরিমাণে কস্তুরী। অপরদিকে এই প্রজাতির সকল হরিণের নাভিতে একই পরিমাণে কস্তুরী উৎপন্ন হয় না; হরিণের বয়স এবং পরিবেশভেদে কস্তুরীর পরিমাণের তারতম্য হয় । দেখা গেছে, এক কিলোগ্রাম কস্তুরী পাওয়ার জন্য প্রায় দুই হাজার হরিণ শিকার করতে হয়।

কস্তুরী যখন সংগ্রহ করা হয় তখন এর গন্ধ এত উগ্র থাকে যে হরিণের নাভিকোষ কেটে নেওয়ার সময় শিকারিরা মোটা কাপড় দিয়ে নিজেদের নাক বেঁধে নেয়। অনেক সময় এ গন্ধ সহ্য করা কঠিন হয়ে দাঁড়ায়। কারো কারো চোখ, নাক থেকে জল ও মুখ থেকে লালা ঝরা শুরু হয়। এমনকি জীবনহানিও ঘটে।
(সংগৃহীত)

09/06/2023

এই গরমে বেশি বেশি
পানি পান করুন

Address

Dhaka

Telephone

+8801708009339

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when কবিরাজ ঘর posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to কবিরাজ ঘর:

Share