কবিরাজ ঘর

কবিরাজ ঘর গাছন্ত চিকিৎসায় উত্তম সেবা।

বেইজিং সামরিক হাসপাতালের চীফ এক্সিকিউটিভ অধ্যাপক চেন হোরিন বলেন," ানির গ্লাসে  #লেবুর_টুকরা আপনার বাকি জীবনের জন্য আপনাক...
20/06/2023

বেইজিং সামরিক হাসপাতালের চীফ এক্সিকিউটিভ অধ্যাপক চেন হোরিন বলেন,
" ানির গ্লাসে #লেবুর_টুকরা আপনার বাকি জীবনের জন্য আপনাকে বাচাতে পারে"।
এমন কি আপনি যদি ব্যস্ত ও থাকেন তাহলে এই বার্তা টি দেখা মাত্র অন্যের কাছে পাঠানো উচিৎ মানবিক কারনে।
প্রথমতঃ গরম লেবু ক্যান্সার কোষ কে মেরে ফেলতে পারে।
একটা লেবু তিন টুকরা করে কেটে একটা কাপে রাখুন। তার পর গরম পানি ঢালুন। এটি (alkaline পানি) হয়ে যাবে। প্রতিদিন এটা পানে অবশ্যই সবার বিশেষ উপকারে আসবে।
হট লেবু থেকে এন্টি ক্যান্সার ড্রাগ বের (release) হয়।
ক্যন্সার, টিউমারের উপর গরম লেবুর রসের একটি কার্যকরী প্রভাব আছে এবং এটা সব ধরনের ক্যান্সারের চিকিৎসার ক্ষেত্রে বলা বা দেখানো হয়েছে।
এই নির্যাসের চিকিৎসা (গরম লেবুর রস) শুধু মাত্র ম্যালিগন্যান্ট কোষ ধ্বংস হবে এবং সুস্হ কোষের উপর এর কোনো প্রভাব পরবে না।
দ্বিতীয়তঃ লেবুর রস এসিড এবং মন কার্বক্সিলিক এসিড উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রন করে। অন্তত যারা এই লিখাটি পাবেন তারা পড়বেন এবং বন্ধুদের সাস্হ্য সচেতনতার জন্য অবশ্য ই শেয়ার যদি করেন তবেই আমার কস্ট করে লিখা সার্থক হবে।
অধ্যাপক চেন হোরিন বলেছেন, আমি আমার কর্তব্য পালন করেছি, আশা করি আপনিও এটি ছড়িয়ে দিতে আমাকে সাহায্য করবেন।
নোটঃ গরম লেবুপানি বানানোর এই প্রকৃয়ায় কোনো প্লাস্টিকের পাত্র ব্যবহার করা যাবে না। কাঁচের গ্লাস অথবা কাপ ব্যবহার করবেন।

বি.দ্র. সকল প্রকার চিকিৎসার জন্য ইনবক্স করুন অথবা 01708009339 কল করে বিস্তারিত জেনে নিন।

কস্তুরী  কি ? এবং কোথায় পাওয়া যায় ?হরিণের দশ বছর বয়সে নাভির গ্রন্থি পরিপক্ব হয়। এ সময় হরিণটিকে হত্যা করে নাভি থেকে তুলে ...
15/06/2023

কস্তুরী কি ? এবং কোথায় পাওয়া যায় ?

হরিণের দশ বছর বয়সে নাভির গ্রন্থি পরিপক্ব হয়। এ সময় হরিণটিকে হত্যা করে নাভি থেকে তুলে নেওয়া হয় পুরো গ্রন্থিটি। তারপর রোদে শুকানো হয়। একটা পূর্ণাঙ্গ কস্তুরী গ্রন্থির ওজন প্রায় ৬০-৬৫ গ্রাম। ...

এটি বিশেষ ধরনের প্রাণিজ সুগন্ধি। হরিণের নাভি থেকে পাওয়া যায় এই কস্তুরী, যা মহামূল্যবান সুগন্ধি হিসেবে পরিচিত।

কস্তুরীনামাঃ সুগন্ধি বহু গুণসম্পন্ন এবং বহু নামসম্পন্ন। এর ঘ্রাণ প্রকৃত যোজনগন্ধা বললে কম বলা হয়। কথিত আছে কস্তুরীর এক তিল পরিমাণ কোন বাড়িতে ফেললে বহু বছর সেখানে এর ঘ্রাণ থাকে। তিন হাজার ভাগ নির্গন্ধ পদার্থের সঙ্গে এর এক ভাগ মেশালে সমস্ত পদার্থই সুবাসিত হয় কস্তুরীর ঘ্রাণে।

কস্তুরী সংগ্রহকারীরা এই সুগন্ধিকে প্রায় প্রকৃত অবস্থায় রাখেন না; সচরাচর অন্য পদার্থের সঙ্গে মিশিয়ে বিক্রি করেন। অন্য পদার্থের মধ্যে রক্ত বিশেষ একটি উপাদান। শুকিয়ে যাওয়া রক্তের সঙ্গে কস্তুরীর বিশেষ সাদৃশ্য আছে । কস্তুরীর সুবাসেও আছে বৈচিত্র্য এবং এটি ভিন্ন ভিন্ন নামেও পরিচিত।

সুগন্ধি ফুলের মতোই যুগ যুগ ধরে মানুষের দৃষ্টি কেড়েছে কস্তুরী মৃগ। এই মৃগ অর্থাৎ হরিণ এক প্রজাতির পুরুষ হরিণ। ইংরেজি নাম ‘মাস্ক ডিয়ার’। এরা খুব লাজুক স্বভাবের। তাই নিরিবিলিতে বাস করে। বিচরণ করে একান্ত নির্জনে।

হিমালয় পর্বতমালার উচ্চ পার্বত্য অঞ্চলে উৎকৃষ্ট কস্তুরীমৃগ পাওয়া যায়। ওই অঞ্চলে একপ্রকার ছোট আকারের হরিণ আছে, তারা ছাগলের চেয়ে বড় নয় কিন্তু দেখতে অত্যন্ত সুন্দর। এদের পা অতি সরু, মাথা সুন্দর এবং চোখ চমৎকার উজ্জ্বল ।
এই হরিণ অন্য হরিণ থেকে আলাদা নয়। অত্যন্ত শীতল পার্বত্য পরিবেশে বাস করায় এদের লোম সরু না হয়ে অত্যন্ত মোটা ও পালকের মতো হয়। এ ছাড়া পামির মালভূমির গ্রন্থি পর্বতমালায় তৃণভূমি সমৃদ্ধ উপত্যকায় এই হরিণ পাওয়া যায়।

কস্তুরী মৃগের ওপরের মাড়ি থেকে গজদন্তের মতো দুটি দাঁত ছোট আকারে বের হয়। এ ধরনের দাঁত সব প্রজাতির হরিণের ক্ষেত্রে দেখা যায় না। এই দেখেই কস্তুরী মৃগ সনাক্ত করা হয়।

এই প্রজাতির হরিণ আত্মরক্ষায় পটু। কিন্তু তারা নিজেদের লুকিয়ে রাখতে পারে না, কারণ এদের দেহের তীব্র ঘ্রাণ। এই ঘ্রাণ অনুসরণ করে শিকারি ঠিকই এদের সন্ধান পেয়ে যায়। এই হরিণের নাভি থেকেই মূলত এই সুগন্ধি দ্রব্য সংগ্রহ করা হয়।

পুরুষ হরিণের নাভি মুখের গ্রন্থিতে এক বিশেষ ধরনের কোষের জন্ম হয়। এই কোষ যখন পূর্ণতা লাভ করে তখন এ থেকেই সুঘ্রাণ বের হতে থাকে। হরিণের ১০ বছর বয়সে সুগন্ধি কোষ পূর্ণতা লাভ করে।
তবে মজার ব্যাপার হলো, যে হরিণটির নাভিতে এই কোষের জন্ম, সে নিজে কিছুই বুঝতে পারে না। তার নাকে যখন এই সুগন্ধ এসে লাগে তখন সে পাগলের মতো ছুটতে থাকে এই সুঘ্রাণের উৎসের সন্ধানে।
অথচ সে বুঝতে পারে না যে, সুঘ্রাণ ছড়িয়ে পড়ছে তার নিজের দেহ থেকেই।

এই হরিণের দশ বছর বয়সে নাভির গ্রন্থি পরিপক্ব হয়। এ সময় হরিণটিকে হত্যা করে নাভি থেকে তুলে নেওয়া হয় পুরো গ্রন্থিটি। তারপর রোদে শুকানো হয়। একটা পূর্ণাঙ্গ কস্তুরী গ্রন্থির ওজন প্রায় ৬০-৬৫ গ্রাম।
কস্তুরীকোষের বাইরের দিকটায় থাকে এলোমেলো কিছু লোম। সেগুলো ছাড়িয়ে শুকনো কোষটিকে যখন জলেতে ভেজানো হয়, তখন পরিষ্কার কস্তুরী বেরিয়ে আসে।

কোনো কোনো হরিণের মধ্যে পাওয়া যায় খুব কম পরিমাণে কস্তুরী। অপরদিকে এই প্রজাতির সকল হরিণের নাভিতে একই পরিমাণে কস্তুরী উৎপন্ন হয় না; হরিণের বয়স এবং পরিবেশভেদে কস্তুরীর পরিমাণের তারতম্য হয় । দেখা গেছে, এক কিলোগ্রাম কস্তুরী পাওয়ার জন্য প্রায় দুই হাজার হরিণ শিকার করতে হয়।

কস্তুরী যখন সংগ্রহ করা হয় তখন এর গন্ধ এত উগ্র থাকে যে হরিণের নাভিকোষ কেটে নেওয়ার সময় শিকারিরা মোটা কাপড় দিয়ে নিজেদের নাক বেঁধে নেয়। অনেক সময় এ গন্ধ সহ্য করা কঠিন হয়ে দাঁড়ায়। কারো কারো চোখ, নাক থেকে জল ও মুখ থেকে লালা ঝরা শুরু হয়। এমনকি জীবনহানিও ঘটে।
(সংগৃহীত)

09/06/2023

এই গরমে বেশি বেশি
পানি পান করুন

17/10/2022

🙏আর নয় ইনসূলীন, ইনসূলীনের বিকল্প ডায়াবেটিস রেমিডি

🥰ডায়াবেটিস রেমেডি মূল্যঃ প্রতি ১০০ গ্রাম ৩৫০ টাকা মাত্র 🥰 (একমাসের কোর্স ১৫০০/-)।

👉 ডায়া'বেটিস নিয়ন্ত্রনে ১০০% প্রাকৃতিক উপাদানে তৈরি ডায়াবেটিস রেমেডি- মাত্র 7 দিনে ফলাফল ইনশাআল্লাহ

👉উপাদানঃ আয়ুর্বেদিক ফর্মুলা অনুযায়ী এতে বিভিন্ন প্রকার গাছ গাছরা ব্যবহার করা হয়েছে। যেমন- ত্রিফলা, মেথি, জাম বীজ চূর্ণ, তেতুল বীজ চূর্ণ, অশ্বগন্ধা, গুরমা, মৌরি, সোনাপাতা ইত্যাদি।

👉সেবন পদ্ধতিঃ 2 চা-চামচ পাউডার এক গ্লাস পানিতে রাত্রে ভেজাবেন সকালে খালি পেটে পানিটুকু খেয়ে নেবেন। নিচের তলানিটুকু খেতেও পারেন আবার শুধু উপরের পানিটুকু খেলেও হবে। এভাবে সকালে ভেজাবেন বিকেলে খালি পেটে খাবেন।

👉 অর্ডার পদ্ধতিঃ আপনার নাম, পরিমাণ, মোবাইল নাম্বার, পূর্ণ ঠিকানা ইনবক্স করুন /অথবা সরাসরি কল দিন ইনশাআল্লাহ হোম ডেলিভারি পেয়ে যাবেন।
ডেলিভারি চার্জঃ ঢাকা সিটি ৮০/- এবং ঢাকার বাহিরে ১৩০/- ঢাকায় ১/২ দিনে

মানবদেহ নিয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্যঃ১। হাড় সংখ্যা - ২০৬২। পেশী সংখ্যা - ৬৩৯৩। কিডনি সংখ্যা - ২৪। দুধ দাঁতের সংখ্যা - ২...
19/02/2022

মানবদেহ নিয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্যঃ

১। হাড় সংখ্যা - ২০৬
২। পেশী সংখ্যা - ৬৩৯
৩। কিডনি সংখ্যা - ২
৪। দুধ দাঁতের সংখ্যা - ২০
৫। পাঁজড় সংখ্যা - ২৪ (১২ জোড়া)
৬। হৃদয়ের চেম্বার সংখ্যা - ৪
৭। স্বাভাবিক রক্তচাপ - ১২০/৮০
৮। রক্তের PH - ৭.৪
৯। মেরুদন্ড মেরুদন্ডের সংখ্যা - ৩৩
১০। নেক মধ্যে সংখ্যা - ৭ টি
১১। মাঝারি কানের হাড়ের সংখ্যা - ৬
১২। মুখে হাড় #সংখ্যা - ১৪
১৩। স্কাল মধ্যে হাড় সংখ্যা - ২২
১৪। বুকে হাড় সংখ্যা - ২৫
১৫। অস্ত্র হাড় সংখ্যা - ৬
১৬। মানুষের প্রতিটি কানের ভিতরে ৩টি করে হাড় থাকে। এগুলোর নাম হলঃ ম্যালিয়াস, ইনকাস, স্টেপিস (কানের বাহির থেকে ভিতরের দিকে সিরিয়াল অনুযায়ী। মনে রাখার সূত্র: MIS।)
২ কানে মোট ৬ টি হাড় থাকে। এগুলোর মধ্যে স্টেপিস হল মানব দেহের ক্ষুদ্রতম হাড়।
১৭। মানুষের বাহুতে পেশীর সংখ্যা - ৭২
১৮। হৃদয়ের পাম্প সংখ্যা - ২
১৯। বৃহত্তম #অঙ্গ - চামড়া
২০। বৃহত্তম গ্রান্তি - লিভার
২১। ছোট কোষ - রক্তের কোষ
২২। বৃহত্তম #কোষ - ডিম সেল (ডিম্ব)
২৩। ছোট হাড় - স্ট্যাপ
২৪। সর্বাধিক #ধমনী - বারোটাবারোটা
২৫। আমাদের দেহের রক্তে একটি সমুদ্রের সম পরিমাণ লবন রয়েছে।
২৬। দৈনিক আমাদের হৃদপিণ্ড ১০০বার করে আমাদের দেহে রক্ত ঘুরিয়ে ফিরিয়ে প্রবাহিত করে।
২৭। আমাদের চোখের একটি পাপড়ি ১৫০ দিন বেঁচে থাকে। এর পর নিজে থেকেই ঝড়ে পড়ে।
২৮। আমাদের চোখের ওপর ভ্রুতে তে ৫০০ টি লোম আছে।
২৯। ১০০ বিলিয়ন এর অদিক নার্ভ সেল নিয়ে আমাদের দেহ গঠিত।
৩০। মানুষ চোখ খুলে হাঁচি দিতে পারেনা।
৩১। পাথর থেকে মানুষের দেহের হাড় ৪ গুণ বেশি শক্তিশালী।
৩২। আমরা যখন খাবার খাই আমাদের মুখে সে খাবারের স্বাদ ১০ দিন পর্যন্ত থাকে।
৩৩। মানুষ হাঁটুর ক্যাপ ছাড়া জন্মগ্রহণ করে এবং তা ২ থেকে ৬ বছর পর্যন্ত দেখা যায়না।
৩৪। মানব শিশু বসন্ত কালে দ্রুত বৃদ্ধি পায়।
৩৫। আমাদের চোখ সবসময় একই রকম থাকে কিন্তু কান ও নাক বৃদ্ধি পাওয়া কখনোই থেমে থাকেনা।
৩৬। আমরা জন্মগ্রহণ করি ৩০০ হাড় নিয়ে কিন্তু প্রাপ্ত বয়স্ক হওয়ার পর আমাদের দেহে ২০৬ টি হাড় থাকে।
৩৬। আমাদের মাথার খুলি ২৬ ধরণের ভিন্ন ভিন্ন হাড় দিয়ে তৈরি।
৩৮। আমাদের হাতের নখে যেই পদার্থ আছে ঠিক সেই পদার্থ দিয়ে আমাদের চুল তৈরি হয়ে থাকে, ফলে হাত এবং চুল উভয়ই একই জিনিস তবে দুইটির ঘনত্ব আলাদা।
৩৯। অবাক হবেন না, আমরা যখন হাঁচি দেই তখন আমাদের শরীরের ভিতর সমস্ত ধরণের কাজ বন্ধ হয়ে যায় এমনকি হার্টবীটও থেমে যায়।
৪০। মানুষের দেহের সবচেয়ে শক্তিশালী পেশি হচ্ছে জিহ্বা।
৪১। একজন সুস্থ স্বাভাবিক মানুষ প্রতিদিন ৬ বার বাথরুমে যায়।
৪২। আমাদের মুখ থেকে পেটে খাদ্য পৌছাতে মাত্র ৭ সেকেন্ড সময় লাগে।
৪৩। প্রাপ্তবয়স্কদের থেকে শিশুদের মুখে যেকোন খাবারের স্বাদ থাকে বেশি।
৪৪। মানুষ হাঁচি দিলে যে বাতাস বের হয় তা প্রতি ঘণ্টায় ১০০ মাইল গতিতে বাহির হয়।
৪৫।মানব দেহের সবচেয়ে বড় হাড় হল উরুর হাড় (Thighbone)। এর নাম হল ফিমার।
৪৬। আমাদের শরীরের ক্ষুদ্রতম হাড় হল কানের হাড়।
৪৭। রাতের তুলনায় সকালে আমাদের দেহ লম্বা হয় দ্রুত।
৪৮।মুত্র প্রস্তুত হয় কিডনীতে। মুত্র হলুদ দেখায় বিলিরুবিনের জন্য।
৪৯। নার্ভের মাধ্যমে প্রবাহিত আবেগের গতি প্রতি সেকেন্ডে ১২৫ মিটার।
৫০। একজন সুস্থ মানুষের একটি হৃদ কম্পন সম্পূর্ণ হতে কত সময় ০.৪ সেকেন্ড।

নারী ও পুরুষের যেকোনো সমস্যায়

01708009339

নাম্বারে যোগাযোগ করুন

17/02/2022
লাল নাকি সবুজ আপেল? কোনটা খাবেন?পৃথিবীজুড়ে নানা রঙের, নানা আকারের আপেলের দেখা মেলে। তবে আপেলের সবচেয়ে পরিচিত তিনটি রং হল...
15/02/2022

লাল নাকি সবুজ আপেল? কোনটা খাবেন?

পৃথিবীজুড়ে নানা রঙের, নানা আকারের আপেলের দেখা মেলে। তবে আপেলের সবচেয়ে পরিচিত তিনটি রং হলো লাল, হলুদ ও সবুজ। তবে আমাদের বাজারে লাল ও সবুজ আপেলের দেখা মেলে। অনেকের মনে প্রশ্ন জাগতে পারে, কোন আপেল তাহলে বেশি স্বাস্থ্যকর? কোন আপেলটা খাব? লাল নাকি সবুজ? আশা করা যায়, আপনাদের এ সংশয় অনেকখানি দূর হবে এ নিবন্ধে।

প্রথমেই জেনে নেওয়া যাক, প্রাথমিকভাবে লাল আপেল ও সবুজ আপেলের মধ্যে কী কী পার্থক্য রয়েছে? লাল আপেল সবুজ আপেলের চেয়ে তুলনামূলকভাবে বেশি জনপ্রিয়। এর কারণ, লাল আপেল স্বাদে কিছুটা মিষ্টি আর মোটামুটি শহর, বন্দর, গ্রাম—সবখানেই এটি পাওয়া যায়।

অন্যদিকে সবুজ আপেল মিষ্টি নয়, বরং কিছু কিছু ক্ষেত্রে খানিকটা টক স্বাদেরও বটে। লাল আপেলের মতো এটি সহজলভ্য নয়। লাল আপেলের খোসা বেশ পাতলা আর সবুজ আপেলের কিছুটা মোটা। লাল আপেলে যে প্রচ্ছন্ন রসাল ভাব লক্ষ করা যায়, সেটা সবুজ আপেলে অনুপস্থিত। এ তো গেল বাহ্যিক দিক।

এবার একটু পুষ্টির দিকে নজর দিই চলুন। লাল আপেলে মিষ্টিভাব তুলনামূলক বেশি থাকার কারণ হলো এতে চিনির পরিমাণ বেশি। পুষ্টিগত দিক থেকে লাল ও সবুজের আপেলের পার্থক্য বেশ কয়েক জায়গায়। এক, লাল আপেলে কার্বোহাইড্রেট বেশি, ফাইবার বা আঁশ কম। অন্যদিকে সবুজ আপেলে কার্বোহাইড্রেট কম, ফাইবার বেশি। তাই যাঁরা একটু কম ক্যালরির আপেল খেতে চান, তাঁদের জন্য সবুজ আপেল নিঃসন্দেহে উত্তম পছন্দ। তবে এই পার্থক্যের পরিমাণ কিন্তু খুব বেশি নয়, সামান্য। তাই লাল আপেল খেলে ওজন বেড়ে যাবে, এ রকম কথা ভাবার কোনো কারণ নেই।

দ্বিতীয় যে পার্থক্যটা আসে সেটা হলো অ্যান্টি–অক্সিডেন্টে। পেকটিন, কোয়ারেকটিন ও ফ্ল্যাভোনয়েড এই দারুণ অ্যান্টি–অক্সিডেন্টগুলো সবুজ আপেলে থাকলেও, লাল আপেলে পরিমাণটা বেশি। অ্যান্টি–অক্সিডেন্ট আমাদের শরীরের কোষের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্য করে। অ্যান্টি–অক্সিডেন্ট কোষের অক্সিডেশন বা জারণ প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করে। ফলে কোষ ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা পায়। অ্যান্টি–অক্সিডেন্ট–জাতীয় খাবার আমাদের শরীরের ফ্রি র‍্যাডিক্যাল কমিয়ে দেহ থেকে দূষিত পদার্থ বের করে দিতে সাহায্য করে। এতে হৃৎপিণ্ডের স্বাস্থ্য ভালো থাকে ও রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। কোষের স্বাস্থ্য ভালো থাকে ও দূষিত পদার্থ বেরিয়ে যায় বলে ত্বক থাকে তারুণ্যোজ্জ্বল। তাই আপনি যদি একটু বেশি পরিমাণে অ্যান্টি–অক্সিডেন্ট পেতে চান, তাহলে লাল আপেলকেই বেছে নিন।

লাল আপেল আর সবুজ আপেলের মধ্যে পুষ্টিগত দিক থেকে আরও একটি বড় ফারাকের জায়গা হলো ভিটামিন এ। লাল আপেলের তুলনায় সবুজ আপেলে প্রায় দ্বিগুণ পরিমাণ বেশি ভিটামিন এ আছে। ভিটামিন এ আমাদের চোখের স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য একটি অত্যাবশ্যকীয় উপাদান।

ভিটামিন এ ছাড়া লাল আপেল আর সবুজ আপেলের পুষ্টিগুণ প্রায় কাছাকাছি। বাকি পার্থক্যগুলো সামান্য। তাই এই ফল কেনার সামর্থ্য যদি থাকে, তাহলে যেমনই হোক নিয়মিত এই ফল খাওয়ার অভ্যাস করুন। তবে হ্যাঁ, খাওয়ার আগে অবশ্যই ফলটি ভালোমতো ধুয়ে নেবেন

মিষ্টি খাওয়ার লাভ-ক্ষতিমিষ্টি খেতে কে না ভালবাসেন! তবে অনেকেই স্বাস্থ্য সচেতন হয়ে ইদানীং মিষ্টি খাওয়া কমিয়ে দিয়েছেন। তবু...
13/02/2022

মিষ্টি খাওয়ার লাভ-ক্ষতি

মিষ্টি খেতে কে না ভালবাসেন! তবে অনেকেই স্বাস্থ্য সচেতন হয়ে ইদানীং মিষ্টি খাওয়া কমিয়ে দিয়েছেন। তবুও খাওয়ার শেষে মাঝে মধ্যে একটা মিষ্টি বা ওই জাতীয় কিছু খান অনেকেই। খাওয়ার শেষে এই মিষ্টি খাওয়ার অভ্যাস কি শরীর-স্বাস্থ্যের পক্ষে ভালো? নাকি এই অভ্যাস স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকর?

রেস্তোরাঁ, জন্মদিনের নিমন্ত্রণে, এমনকী বাড়িতেও যদি প্রচুর পরিমাণে ঝাল-মশলা যুক্ত খাবার খাওয়া হয়, তাহলে তার পর একটু মিষ্টি খেলে কোন ক্ষতি নেই! বিশেষজ্ঞদের মতে, তেল-মশলাদার খাবার খেলে অ্যাসিড ক্ষরণের পরিমাণ বেড়ে যায়।

মিষ্টি জাতীয় খাবার খেলে এই অ্যাসিড ক্ষরণের পরিমাণ অনেকটাই কমিয়ে দেয়। ফলে পরিপাকক্রিয়া সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হয়। তাছাড়া, অতিরিক্ত তেলে ভাজা খাওয়ার পর শরীরের রক্তচাপ অনেকটাই কমে যায়। সেই সময় মিষ্টি খেলে রক্তচাপ দ্রুত স্বাভাবিক হয়ে যায়।

তবে একটা কথা মনে রাখতে হবে, মিষ্টি বা মিষ্টি জাতীয় যে কোন খাবার শরীরে ফ্যাটের পরিমাণ বাড়িয়ে দিতে পারে অনেকটাই। তাই অতিরিক্ত পরিমাণে মিষ্টি খাওয়া কখনোই শরীরের পক্ষে ভাল নয়। কারণ, অতিরিক্ত পরিমাণে মিষ্টি খাওয়ার ফলে শরীরে বাড়তি মেদ জমবে যা ভবিষ্যতে নানা রোগের কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে। তাই সুস্থ থাকতে সতর্ক থাকুন।

জ্বর হলে করণীয় ও বর্জনীয়জ্বর কমাতে তিনটি বিষয় করতে হবে আর বাদ দিতে হবে তিনটি কাজ।আবহাওয়া পরিবর্তনের রেশ এখন প্রবল। সঙ্গে...
12/02/2022

জ্বর হলে করণীয় ও বর্জনীয়

জ্বর কমাতে তিনটি বিষয় করতে হবে আর বাদ দিতে হবে তিনটি কাজ।

আবহাওয়া পরিবর্তনের রেশ এখন প্রবল। সঙ্গে চলছে মৌসুমী সর্দি-কাশি, জ্বরও। আশপাশের অনেকেই হয়ত এই রোগগুলোতে আক্রান্ত হয়েছেন, যা আপনারও আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা বাড়াচ্ছে প্রতিনিয়ত। হয়ত এরমধ্যেই আক্রান্ত হয়ে পড়েছেন এবং বাড়াচ্ছেন অন্যান্যদের সংক্রমিত হওয়ার আশঙ্কা।

রোগের তীব্রতা লাগামহীন হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে সেকথা বলার অপেক্ষা রাখে না। তবে প্রাথমিক দিনগুলোতে ঘরোয়া কিছু করণীয় ও বর্জণীয় বিষয় মেনে চললে ওষুধ ছাড়াই আরোগ্য লাভ হতে পারে।

স্বাস্থ্যবিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে সংগ্রহ করা তথ্যের আলোকে জানানো হল এই বিষয়গুলো সম্পর্কে।

করণীয়

প্রচুর তরল পান: মৌসুমি রোগ নিয়ে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হলে প্রথম উপদেশই পাবেন প্রচুর পানি ও অন্যান্য তরল পান করার। এর কারণ হল জ্বরের কারণে তাপমাত্রা বাড়লে শরীর দ্রুত পানিশূন্যতার দিকে যেতে থাকে। তাই পর্যাপ্ত পানির সরবরাহ এখানে অত্যন্ত জরুরি। কুসুম গরম পানি, ফলের শরবত, ডাবের পানি, চা- যে কোনো তরল খাবারেই বাধা নেই। সর্দি-জ্বর থাকলে প্রতিদিনের লক্ষ্য হবে আট থেকে ১২ গ্লাস পানি পান করা। আর বেশি তরল পান করলে শরীর থেকে জীবাণু ও অন্যান্য বিষাক্ত উপাদান বেরিয়ে যাওয়া সহজ হয়।

বিশ্রাম: অসুস্থ অবস্থায় যত বেশি সক্রিয় থাকবেন ততই আপনার শরীরের তাপমাত্রা বাড়বে। তাই বিশ্রামে থাকলে তাপমাত্রা কমবে এবং রোগমুক্তি হবে দ্রুত। মৌসুমি সর্দি-কাশি, জ্বর সারাতে ওষুধ সবসময় প্রয়োজন না হলেও জ্বর ১০২ ডিগ্রি ফারেনহাইট বা তারও বেশি হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে রাখা নিরাপদ। জ্বরের সঙ্গে শরীর ব্যথা, মাথা ব্যথা, ঘাড় শক্ত হয়ে থাকা, বমি ইত্যাদি উপসর্গ থাকলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া আবশ্যক।

গোসল: কপাল এবং ঘাড়ের পেছনের অংশে জলপট্টি দেওয়া জ্বর কমাতে অত্যন্ত কার্যকর। পুরোদস্তুর গোসলের পরিবর্তে কুসুম গরম পানিতে ভেজানো কাপড় দিয়ে শরীর মোছাও দ্রুত জ্বর কমাতে সাহায্য করে। চিকিৎসকের অনুমতি ছাড়া জ্বর নিয়ে ঠাণ্ডা পানিতে গোসল করা যাবে না। অন্যথায় শরীরে কাঁপুনি দেখা দিতে পারে এবং জ্বর আরও বেড়ে যেতে পারে।

বর্জনীয়

শরীরে ‘অ্যালকোহল’ মালিশ: জ্বর কমানো প্রাচীন এক পদ্ধতি এটি। যা মোটেই নিরাপদ নয়। এই পদ্ধতি জ্বর সারাতে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই অকার্যকর। বরং তা ডেকে আনতে পারে ‘অ্যালকোহল’জনীত বিষক্রিয়া।

বরফ গোসল: বরফ শীতল পানি বা বরফ ভাসা পানিতে গোসল করা হয়ত শরীরের তাপমাত্রা কমাবে, তবে তা ডেকে আনবে কাঁপুনি। ফলাফল, জ্বর আরও বাড়বে। কক্ষ তাপামাত্রার পানিতে গোসল করাই যেখানে মানা, বরফ শীতল পানিতে গোসলের কথা সেখানে অবান্তর।

দ্বিগুন ওষুধ সেবন: দ্রুত জ্বর থেকে মুক্তি পেতে চিকিৎসকের দেওয়া ওষুধ দ্বিগুন পরিমাণে সেবন কিংবা একই সঙ্গে দুই ধরনের ওষুধ সেবন কোনো উপকারে আসবে না। বরং তা হতে পারে জ্বরের থেকেও বিপদজনক। বেশি ওষুধ খেলে শরীরের তাপমাত্রা দ্রুত কমে যাবে না। তবে এমনটা করলে শরীরের বিভিন্ন অভ্যন্তরীন অঙ্গের ক্ষতি হতে পারে, বিশেষত, বৃক্কের।

শিশুদের ক্ষেত্রে যখন চিকিৎসক জরুরি

- শিশুর তিন মাস বয়সের মধ্যে জ্বর হলে তাপামাত্রা ১০০.৪ ডিগ্রি ফারেনহাইট হলেই চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যেতে হবে।

- বয়স তিন থেকে ছয় মাসের মধ্যে হলে জ্বর ১০২ ডিগ্রি ফারেনহাইট পার করে গেলে এবং শিশু ঘুমকাতুরে কিংবা অত্যন্ত কান্নাকাটি করলে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

- ছয় থেকে ২৪ মাস বয়সি শিশুর ক্ষেত্রে জ্বর ১০২ ডিগ্রি ফারেনহাইটের বেশি হলে এবং তা একদিনের বেশি স্থায়ী হলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে। জ্বরের সঙ্গে ডায়রিয়া, বমি এবং ত্বকের ‘র‌্যাশ’ হলে অবশ্যই ডাক্তারের কাছে নিয়ে যেতে হবে।

আঙুরে রয়েছে যেসব স্বাস্থ্য উপকারিতাসাধারণত আঙুর ফল টক-মিষ্টি দুই স্বাদেরই হয়ে থাকে। আঙুর একটি বিদেশি ফল। এটি বিদেশি ফল হ...
11/02/2022

আঙুরে রয়েছে যেসব স্বাস্থ্য উপকারিতা

সাধারণত আঙুর ফল টক-মিষ্টি দুই স্বাদেরই হয়ে থাকে। আঙুর একটি বিদেশি ফল। এটি বিদেশি ফল হলেও আমাদের দেশে সারাবছরই এই ফল পাওয়া যায়। আঙুর একটি পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ ফল। চলুন জেনে নেই আঙুরের পুষ্টিগুণ সম্পর্কে-

- আঙুরের ফাইটোকেমিক্যাল হৃৎপিণ্ডের পেশির ক্ষতি নিজ থেকেই পূরণে বিশেষভাবে সহায়তা করে হৃৎপিণ্ডকে সুস্থ রাখে।

- প্রতিদিন আঙুর খেলে শরীরে কোলেস্টেরলের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে থাকে।

- আঙুরের পাতলা আবরণে রেসভেরাট্রোল নামক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান থাকে। গবেষকরা বলেন, এই রেসভেরাট্রোল অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট দেহে ক্যান্সারের কোষ গঠন করতে বাধা প্রদান করে।

- আঙুরের আয়রন এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় মিনারেল রক্তের হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়াতে সাহায্য করে।

- আমেরিকান সোসাইটি অফ বোন অ্যান্ড মিনারেলস রিসার্চের মতে আঙুরের মাইক্রো নিউট্রিয়েন্টস যেমন- ক্যালসিয়াম, আয়রন এবং ম্যাংগানিজ থাকে; যা মানুষের হার্টের গঠন মজবুত করার জন্য অত্যন্ত জরুরি।

- আঙুরে রয়েছে অ্যান্টিআক্সিডেন্ট, ফ্লেভানয়েড, মিনারেল, ভিটামিন সি, কে এবং এ। যার সবই আমাদের দেহের ইমিউন সিস্টেম অর্থাৎ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।

- আঙুরের ইউরিক অ্যাসিডের অ্যাসিডিটি কমিয়ে দেয়ার ক্ষমতা রয়েছে। এটি আমাদের পরিপাকতন্ত্র থেকে এসিডের মাত্রা কমিয়ে দেয় এবং কিডনির ওপর চাপ কমায়। এছাড়া আঙুর পানি জাতীয় ফল হওয়ার কারণে কিডনি পরিষ্কারের কাজে সাহায্য করে এবং কিডনির যেকোনো সমস্যা থেকে আমাদের মুক্ত রাখে।

- আঙুরে প্রচুর পরিমাণে অর্গানিক অ্যাসিড, চিনি এবং সেলুলাস থাকে। এগুলো লেক্সাটিভের উপাদান; যা কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে বিশেষভাবে কার্যকরী।

- এছাড়া আঙুরে প্রচুর পরিমাণে ইনস্যলুবেল ফাইবার রয়েছে; যা আমাদের পরিপাকনালী পরিষ্কার রাখে।
তথ্যসূত্র: লাইভ সায়েন্স

জেনে রাখা ভালোঃআজ ১টি প্রায় বিলুপ্ত জঙ্গলি লতার ঔষধি গুনের আলোচনা  করবোঃসুবিধা জানা থাকলে অনেক সময়ই ডাক্তারের কাছে যাওয়া...
09/09/2021

জেনে রাখা ভালোঃ

আজ ১টি প্রায় বিলুপ্ত জঙ্গলি লতার ঔষধি গুনের আলোচনা করবোঃসুবিধা জানা থাকলে অনেক সময়ই ডাক্তারের কাছে যাওয়ার প্রয়োজন পড়ে না।
এই জঙ্গলি লতার অনেকেই দেখেছেন বাংলাদেশের এমন কোন ঝোপঝাড় নাই, যে সেখানে পাওয়া যায় না।এই লতা নাম জার্মানি লতা/জাপানি লতা/বিকাশ লতা/আসামি লতা/রিফুজিলতা। আমাদের গ্রামে এটাকে লায়ডলতা বলে।
বৈঞ্জানিক নাম_ Mikania micantha.
ঔষধি গুনঃ
১) এখন কেটেছে এ লতার পাতা পিষে ক্ষতস্থানে লাগিয়ে ৪/৫ঘন্টা বেধে রেখে পরে খুলে ফেলেন দেখবেন জোড়া লেগে গেছে।
২)বসন্ত বা হাম হয়েছে এর পাতা পিষে রস পানির সাথে মিশিয়ে শরীর ধুয়ে দিন উপকার পাবেন ১০০%।
৩)রক্ত দূষন হয়েছে ৭দিন সকালে খালিপেটে আধাকাপ পাতার রষ ১চা চামচ মধুর সাথে মিশিয়ে খেয়ে যান রক্ত দূষন মূক্ত হয়ে যাবে।
৪)আপনার পেটে গ্যাস বা এসিডিটি হয়েছে আধাকাপ পাতার রস খেয়েনিন দেখবেন গ্যাসের ঔষধ লাগবেনা।
৫)প্রসাবে জ্বলাপোড়া নিয়মিত পাতার রস খান সমস্যা কেটে যাবে।
৬)যে কোন লিভারে সমস্যায় এই পাতার রস উপকার করে।
৭)বিষাক্ত পোকামাকর কামড় দিয়েছে এই পাতার রস দিয়ে ধৌত করেন এবং পাতা ছেচে লাগিয়ে রাখেন বিষক্রিয়া বন্ধ হয়ে যাবে।
৮)সাপে কামড় দিয়েছে তথক্ষনাত এই পাতার রস দিয়ে ধৌত করে লাগি রেখে পরে ডাক্তারের স্বরনাপন্ন হোন। এই পাতার রস সাপের বিষকেও হার মানায়।
৯)পাকস্থলীর প্রদাহ হচ্ছে আদার সাথে ৩টি পাতা চিবিয়ে খেয়ে নিন উপকার পাবেন।
১০)কিডনিতে পাথর হলে প্রতিদিন এই পাতার রস খান ঔষধের থেকে কম উপকার পাবেন না।
১১)চুলকানী খোষপাচড়া,এক্সজিমা সিফলিস,ঘা,দাদ হলে এই পাতার রস দিয়ে ধুয়ে রস লাগাতে থাকেন দেখবেন সেরে যাবে।
১২)চোখ লাল হয়েগেছে এই পাতার রস দিন দেখবেন লাল কেটেগেছে।
১৩)নিয়োমিত এই পাতার রস খেলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকে।
১৪)ম্যালেরিয়া জ্বর,ঠান্ডা নিরাময় করে।
১৫)এই পাতার রস কাচা হলুদের সাথে মিশিয়ে শরীরে মাখলে শরীর ঠান্ডা থাকে এবং শরীরে দাগ নিরাময় হয়।
১৬)মূখে মেসতা হলে হলুদের সাথে লেবুর রস ও এই পাতার রস মিশিয়ে লাগান সেরে যাবে।
১৭)অনেক দেশে স্যুপের সাথে স্যুপের সব্জি হিসাবে ব্যবহার করে।বিষেশ করে জাপানিরা।

24/08/2021

আল্লাহ যে কাজে সবচেয়ে বেশি খুশি হন তাহলো তাওবাহ। কারণ তাওবার মাধ্যমে মানুষ এমন কিছু জিনিস লাভ করে যা অন্য কোনো আমলে সম্ভব নয়। পবিত্র কুরআনে আল্লাহ তাআলা সে বর্ণনা করেছেন। যা হজরত হজরত হাসান বিন আলি রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন।

একবার ৩ জন লোক হজরত হাসান বিন আলি রাদিয়াল্লাহু আনহুর কাছে আসলেন। তাদের একজন তার কাছে অনাবৃষ্টির অভিযোগ করে বলেন যে, দীর্ঘ দিন ধরে বৃষ্টি হচ্ছে না।

তিনি বললেন, ‘বেশি বেশি তাওবাহ করো।

অন্যজন বলল, ‘আমার কোনো সন্তান নেই; আমি সন্তানের আগ্রহী। তাঁকেও তিনি উত্তরে বললেন, ‘বেশি বেশি তাওবাহ করো।

তৃতীয় ব্যক্তি অভিযোগ করল যে, এলাকায় দুর্ভিক্ষ দেখা দিয়েছে। কোনো ফসল উৎপন্ন হচ্ছে না। যে ফসল উৎপন্ন হচ্ছে তা প্রয়োজনের তুলনায় অনেক কম। তাকেও তিনি বললেন, ‘বেশি বেশি তাওবাহ করো।

তাঁর সামনে বসা উপস্থিত লোকজন আরজ করলেন, ‘হে আল্লাহর রাসুলের নাতি! তিনজনে ৩ ধরনের সমস্যা নিয়ে এসেছে; অথচ আপনি সবাইকে একই উত্তর দিয়ে বেশি বেশি তাওবাহ পড়তে বললেন।

এবার হজরত হাসান বিন আলি রাদিয়াল্লাহু আনহু উপস্থিত সবাইকে লক্ষ্য করে বললেন, ‘আপনারা কি আল্লাহর বাণী পড়েননি? আল্লাহ তাআলা নিজেই তো এসব কথা ঘোষণা করেছেন-

‘স্বীয় প্রভুর কাছে তাওবাহ করো। নিঃসন্দেহে তিনি তাওবাহ কবুলকারী, তিনি তোমাদের জন্য প্রচুর বৃষ্টিপাত করবেন; তিনি তোমাদেরকে ধন-সম্পদ, সন্তান-সন্ততি দিয়ে সমৃদ্ধ করবেন এবং তোমাদের জন্য উদ্যান স্থাপন করবেন আর নদ-নদি প্রবাহিত করবেন।’ (সুরা নুহ : আয়াত ১০-১২)

সুতরাং বৃষ্টি বা সম্পদই নয় বরং যদি সন্তান-সন্ততিও প্রয়োজন হয়; তবে আল্লাহর কাছে তাওবাহ করে ফিরে আসুন। আল্লাহ তাআলা তাঁর সম্পদের ভাণ্ডার তাওবাহকারী বান্দার জন্য উন্মুক্ত করে দেবেন। এটা মহান আল্লাহ তাআলার ওয়াদা। যা তিনি সুরা নুহের ১০-১২নং আয়াতে ঘোষণা করেছেন।

আল্লাহর কাছে বেশি বেশি ক্ষমাপ্রার্থনা করুন-اَسْتَغْفِرُ اللهَ الَّذِىْ لَا اِلَهَ اِلَّا هُوَ الْحَىُّ الْقَيُّوْمُ وَ اَتُوْبُ اِلَيْهِ

উচ্চারণ : ‘আসতাগফিরুল্লাহাল্লাজি লা ইলাহা ইল্লা হুয়াল হাইয়্যুল ক্বাইয়্যুমু ওয়া আতুবু ইলাইহি।’অর্থ : আমি আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাই, যিনি ব্যতিত কোনো মাবুদ নেই, যিনি চিরঞ্জীব, চির প্রতিষ্ঠিত এবং তাঁর কাছে তাওবা করি।’

আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে গুরুত্বপূর্ণ আমল তাওবাহ করে মানুষকে তাঁর কাছে ফিরে আসার তাওফিক দান করুন। দুনিয়ার যাবতীয় চাহিদা তাঁরই কাছে পেশ করার মাধ্যমে নৈকট্য অর্জন করার তাওফিক দান করুন। আমিন।

Address

Dhaka
1216

Telephone

+8801708009339

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when কবিরাজ ঘর posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to কবিরাজ ঘর:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram