PharmaQuik

PharmaQuik PharmaQuik is the premier online pharmacy in Bangladesh serving Dhaka and surrounding areas.

বাংলাদেশের প্রথম অনলাইন ড্রাগ স্টোর | মাত্র একটা ফোন কল বা ওয়েবএ অর্ডার দিয়ে বাসায় বসে পেয়ে যান আপনার প্রয়োজনের ওষুধ বা যেকোনো হেলথ আইটেমস|

11/04/2019

Pharmaquik পরিবারের পক্ষ থেকে শুভ বাংলা নববর্ষ ১৪২৬

HUGGIES DRY PANTS M (6-12kg 60pcs)
13/12/2018

HUGGIES DRY PANTS M (6-12kg 60pcs)

কিছু ব্যথা রয়েছে, যেগুলো না কমলে অবশ্যই চিকিৎসকের কাছে যাবেনসামান্য মাথাব্যথা বা শরীর ব্যথায় আমরা সাধারণত চিকিৎসকের কাছে...
29/01/2018

কিছু ব্যথা রয়েছে, যেগুলো না কমলে অবশ্যই চিকিৎসকের কাছে যাবেন

সামান্য মাথাব্যথা বা শরীর ব্যথায় আমরা সাধারণত চিকিৎসকের কাছে না গিয়ে ঘরোয়াভাবে কিছু ওষুধ খেয়ে ব্যথা কমানোর চেষ্টা করি।

তবে যদি ওষুধ খাওয়ার পরও ব্যথা না কমে, তবে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া খুবই জরুরি।

তীব্র মাথাব্যথা - মাথাব্যথার অনেক কারণ রয়েছে। পানিশূন্যতা, মানসিক চাপ, সাইনাস, মাইগ্রেন ইত্যাদি কারণে হতে পারে মাথাব্যথা।

পায়ে ব্যথা - পায়ে যদি জ্বালাপোড়া বোধ হয়, স্পর্শকাতরতা তৈরি হয়, তাহলে এটি ডায়াবেটিক নিউরোপ্যাথির লক্ষণ। আরো কিছু লক্ষণ রয়েছে এই রোগের, যেমন—শুষ্ক ত্বক, শুষ্ক মুখ, ক্ষত ধীরে শুকানো, চোখ ঝাপসা দেখা, বারবার প্রস্রাবের বেগ ইত্যাদি।

তাই চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে দেখুন ব্যথাটি ডায়াবেটিসের জন্য হচ্ছে কি না।

দীর্ঘমেয়াদি কোমর ব্যথা - কোমর ব্যথা খুব সাধারণ বিষয়। দীর্ঘক্ষণ একটানা বসে বা দাঁড়িয়ে থাকলে বা কোনো ভারী জিনিস তুললে কোমর ব্যথা হতে পারে। দীর্ঘদিন ধরে থাকে, তাহলে এটি জটিল সমস্যার কারণ হতে পারে।

হাঁটুতে ব্যথা - হাঁটু ক্র্যাম্প হলে ব্যথা হতে পারে। তবে যদি দীর্ঘদিন ব্যথা ও ফোলা থাকে, তাহলে চিকিৎসকের কাছে যান।

ব্যাখ্যা করতে পারেন না এমন ব্যথা - দীর্ঘমেয়াদি শরীর ব্যথায় ভুগলে এবং এর কোনো উপযুক্ত কারণ খুঁজে না পেলে, এটি বিষণ্ণতার লক্ষণ হতে পারে। এমন হলে বিষণ্ণতা কমানোর জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

তীব্র পেটে ব্যথা - হজমের অসুবিধা কখনো কখনো তীব্রভাবে পেটে ব্যথা তৈরি করতে পারে। এ ছাড়া পিত্তথলির সমস্যায়, আলসার হলে ব্যথা হতে পারে।

বুকে ব্যথা - বুকে ব্যথা বুক জ্বালাপোড়া, হার্ট অ্যাটাক, সাধারণ পেশি ব্যথা ইত্যাদি কারণে হতে পারে। যদি বুকে খুব তীক্ষ্ণ ব্যথা হয়, চিবুক, গলা, হাত ও পেটে এসে পড়ে, এটা কার্ডিয়াক সমস্যার কারণ হতে পারে।

***এই ধরনের আরও সচেতনমূলক পোস্ট পেতে আমাদের ফেসবুক পেজে লাইক করুন***

ওয়েবসাইট ছাড়াও হটলাইন নম্বরে(০৯৬১৩-২৪২৪২৪) ফোন করে ২৪ ঘণ্টা ঔষুধের অর্ডার করা যাবে।

লিভারের দিকে নজর রাখা জরুরিলিভার আমাদের শরীরের অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাজ করে।  সঠিক খাদ্যাভ্যাস, পর্যাপ্ত ঘুম, ব্যায়াম লিভার...
27/01/2018

লিভারের দিকে নজর রাখা জরুরি

লিভার আমাদের শরীরের অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাজ করে। সঠিক খাদ্যাভ্যাস, পর্যাপ্ত ঘুম, ব্যায়াম লিভারকে স্বাস্থ্যকর রাখে।

লিভারের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হয়। এর মধ্যে লিভার সিরোসিস, ফ্যাটি লিভার, সিস্টিক ডিজিজ, হেপাটাইটিস প্রচলিত সমস্যা।

যেভাবে বুঝবেন লিভারের ক্ষতি হচ্ছে

ত্বক হলুদ হয়ে যাওয়া , প্রস্রাবের রং পরিবর্তন হওয়া , ত্বকের স্পর্শকাতরতা বৃদ্ধি পাওয়া , শরীরে পানি আসা , পেটের মধ্যে পরিবর্তন আসা , বমি ও বমি বমি ভাব , হজমে সমস্যা হওয়া ।

লিভার শক্তিশালী করবেন যেভাবে

মদ্যপান করার অভ্যাস থাকলে এটি সম্পূর্ণ বন্ধ করুন , যত দ্রুত পারা যায় ধূমপান ত্যাগ করুন , প্রাণিজ প্রোটিন ও লবণ কম খান , রসুন, হলুদ, আপেল, ব্রকলি ইত্যাদি খান , প্রতিদিন দুই থেকে তিন কাপ গ্রিন টি খান ,

ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার খান। লেবু, কমলা, আমলকী, মরিচ ইত্যাদি খান , ফাস্টফুড ও প্রক্রিয়া জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলুন , ওজন বেশি হলে কমানোর চেষ্টা করুন , ডায়াবেটিস থাকলে সেটি নিয়ন্ত্রণে রাখার চেষ্টা করুন।

***এই ধরনের আরও সচেতনমূলক পোস্ট পেতে আমাদের ফেসবুক পেজে লাইক করুন***

ওয়েবসাইট ছাড়াও হটলাইন নম্বরে(০৯৬১৩-২৪২৪২৪) ফোন করে ২৪ ঘণ্টা ঔষুধের অর্ডার করা যাবে।

আয়োডিনের ঘাটতির লক্ষণগুলোআয়োডিনের ঘাটতি সারা বিশ্বেই একটি স্বাস্থ্যগত সমস্যা।আয়োডিনের ঘাটতিকে থাইরয়েড সিনড্রমও বলা হয়। শ...
25/01/2018

আয়োডিনের ঘাটতির লক্ষণগুলো

আয়োডিনের ঘাটতি সারা বিশ্বেই একটি স্বাস্থ্যগত সমস্যা।

আয়োডিনের ঘাটতিকে থাইরয়েড সিনড্রমও বলা হয়। শরীরে আয়োডিনের ঘাটতি হলে অবসন্নতা, চুলে শুষ্কতা, ঘুম ঘুম ভাব ইত্যাদি লক্ষণ প্রকাশ পায়।

কীভাবে বুঝবেন শরীরে আয়োডিনের ঘাটতি হচ্ছে?

অবসন্নতা - এটি এই রোগের প্রধান লক্ষণ। আয়োডিনের অভাবে অবসন্নতা তৈরি হয়। রোগীরা কোনো কঠিন পরিশ্রম করতে পারে না।

পেশি ক্র্যাম্প - অবসন্নতা ছাড়াও ৮০ ভাগ লোক পেশি ক্র্যাম্পের সমস্যায় ভোগে। এতে রোগীর নড়াচড়া করতে কষ্ট হয়।

শরীর ব্যথা - আয়োডিনের অভাবে শরীর ব্যথা হয়। নিয়মিত ওষুধ সেবনের পরও এই ব্যথা থাকতে পারে।

ঝিমুনি বা ঘুম ঘুম ভাব - আয়োডিনের অভাব হলে ঝিমুনি বা ঘুম ঘুম ভাব হয়। এতে কর্মক্ষমতা নষ্ট হয়ে যায়।

ত্বকে চুলকানি - ত্বকে চুলকানি দেখা দিতে পারে আয়োডিনের অভাবে। এ ছাড়া ত্বক খসখসে হয়ে যেতে পারে।

চুলের শুষ্কতা - চুলের শুষ্কতা আয়োডিন ঘাটতির অন্যতম লক্ষণ। চুলে তেল দিলে হয়তো শুষ্কতা কিছুটা কমে। তবে সেটা খুব অল্প সময়ের জন্য।

ওজন বাড়ে/কমে - আয়োডিনের অভাবে হয়তো ওজন খুব বেড়ে যেতে পারে। আবার ওজন খুব কমেও যেতে পারে।

পা ফোলা - পা ফুলে যাওয়াও আয়োডিনের ঘাটতির অন্যতম একটি লক্ষণ। এমন হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

বন্ধ্যত্ব - শরীরে আয়োডিনের অভাব হলে কখনো কখনো নারীদের ক্ষেত্রে বন্ধ্যত্বের সমস্যা হয়।

স্মৃতিশক্তি কম - স্মৃতিশক্তি কম হওয়া আয়োডিনের ঘাটতির আরেকটি লক্ষণ। স্মৃতিশক্তি কমে যাচ্ছে মনে হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

***এই ধরনের আরও সচেতনমূলক পোস্ট পেতে আমাদের ফেসবুক পেজে লাইক করুন***

ওয়েবসাইট ছাড়াও হটলাইন নম্বরে(০৯৬১৩-২৪২৪২৪) ফোন করে ২৪ ঘণ্টা ঔষুধের অর্ডার করা যাবে।

চল্লিশের পর নারীর শরীরে কিছু পরীক্ষা অবশ্যই করানো জরুরিচল্লিশের পর নারীর শরীরে বিভিন্ন রোগব্যাধি আক্রমণ করতে থাকে। তাই এ...
24/01/2018

চল্লিশের পর নারীর শরীরে কিছু পরীক্ষা অবশ্যই করানো জরুরি

চল্লিশের পর নারীর শরীরে বিভিন্ন রোগব্যাধি আক্রমণ করতে থাকে। তাই এ সময় কিছু পরীক্ষা করা খুবই জরুরি।

১. প্যাপ স্মেয়ার - জরায়ুমুখের ক্যানসারের ঝুঁকি আছে কি না, এটি বোঝার জন্য এই পরীক্ষা করা হয়। ৩০ বছর থেকেই এ পরীক্ষা করা উচিত।

আর অবশ্যই ৪০ বছরের পর এই পরীক্ষা দুই থেকে তিন বছর পরপর করতে হবে।

২. থাইরয়েডের কার্যক্রম - থাইরয়েড সমস্যায় অনেক নারীই ভুগে থাকেন। অনেকের হাইপোথাইরয়েডিজম এবং অনেকের হাইপারথাইরয়েডিজম হয়।

হাত-পায়ে ও গাঁটে ব্যথা, পা ফোলা ইত্যাদি থাইরয়েড সমস্যার লক্ষণ।

৩. ম্যামোগ্রাম - স্তন ক্যানসার নারী শরীরের একটি জটিল অসুখ। স্তন ক্যানসারে ঝুঁকি বোঝার জন্য মেমোগ্রাম করতে পারেন।

৪. হাড়ের ঘনত্ব - বয়স বাড়তে থাকলে হাড়ের ঘনত্ব কমতে থাকে। তাই ৪০ বছরের পরপরই হাড়ের ঘনত্ব পরীক্ষা করা প্রয়োজন।

৫. হৃৎপিণ্ড - বয়স বাড়তে থাকলে হৃদরোগের ঝুঁকিও বাড়ে। তাই চল্লিশের পর হার্ট ভালো আছে কি না, সেটি নিয়মিত চেকআপ করতে হবে।

৬. ভিটামিন ডি - ভিটামিন ডি-এর অভাবে হাড়ের ক্ষয় হয়, অস্টিওপরোসিসের আশঙ্কা বাড়ে। ৪০ বছর পর থেকে নারীর শরীরে ভিটামিন ডি বেশি প্রয়োজন হয়।

৭. ডায়াবেটিস - ৪০ বছরের পর অনেক নারীই ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হন। বিশেষ করে টাইপ-টু ডায়াবেটিসে। তাই ডায়াবেটিস আছে কি না, এই পরীক্ষাও করা উচিত।

৮. রক্তচাপ - মেনোপজ হওয়ার পর উচ্চ রক্তচাপের আশঙ্কা বেড়ে যায়। মেনোপজ হওয়ার আগেই রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখা প্রয়োজন।

৯. চোখ - বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে চোখের সমস্যা হতে শুরু করে। চোখে ছানি পড়া, চোখের শুষ্কতা, কম দেখার সমস্যা হতে পারে এ সময়।

তাই চল্লিশের পর অবশ্যই চোখ পরীক্ষা করানো জরুরি।

***এই ধরনের আরও সচেতনমূলক পোস্ট পেতে আমাদের ফেসবুক পেজে লাইক করুন***

ওয়েবসাইট ছাড়াও হটলাইন নম্বরে(০৯৬১৩-২৪২৪২৪) ফোন করে ২৪ ঘণ্টা ঔষুধের অর্ডার করা যাবে।

মনের আবার যত্ন- এ কেমন কথা?হ্যাঁ, শরীরকে ভালো রাখতে যেমন যত্ন প্রয়োজন, তেমনি মনকে ভালো রাখতেও চাই নিয়মিত যত্ন।মনকে অবহেল...
22/01/2018

মনের আবার যত্ন- এ কেমন কথা?

হ্যাঁ, শরীরকে ভালো রাখতে যেমন যত্ন প্রয়োজন, তেমনি মনকে ভালো রাখতেও চাই নিয়মিত যত্ন।

মনকে অবহেলা করে কখনো পরিপূর্ণভাবে ভালো থাকা সম্ভব নয়। তাই নিন মনের যত্ন।

মনের যত্নের কিছু উপায়ের কথা

১. দুশ্চিন্তার জন্য সময় রাখুন - দুশ্চিন্তাকে সময় না দিলে এটি আপনাকে দিনভর গ্রাস করতে থাকবে। তাই সময় দিন। তবে ২০ থেকে ৩০ মিনিটের বেশি নয়। এরপর থামুন।

এবার চিন্তা করুন কীভাবে এর থেকে বেরিয়ে আসবেন। ইতিবাচক দিকগুলো নিয়ে ভাবুন।

২. ধ্যান - মনের যত্নে ধ্যান বা মেডিটেশন করার বিষয়টি হাজার বছর ধরে চলে আসছে। এটি মনকে ভালো রাখা ও নিয়ন্ত্রণে রাখার একটি শক্তিশালী হাতিয়ার। তাই প্রতিদিন নিয়ম করে ধ্যান করুন।

৩. যেতে দিন বা ছেড়ে দিন - যেটি আপনার নিয়ন্ত্রণের বাইরে, সেটি নিয়ে চিন্তা করবেন না। যেতে দিন। এটা হতে পারে সম্পর্কের ক্ষেত্রে বা আপনার দৈনন্দিন কাজের ক্ষেত্রে।

৪.পড়ুন, পড়ুন, আরো পড়ুন - পড়া মনকে সজীব করতে কাজ করে। ইতিবাচক বই বা ইতিবাচক বাণী পড়ুন। বিভিন্ন বিষয় নিয়ে পড়ুন। দেখুন, বড় বড় মানুষ কীভাবে জীবনে নিজেদের চাপ সামলেছেন।

৫. ব্যায়াম করুন - মন ভালো রাখতে ব্যায়াম করতে পারেন, করতে পারেন কিছু যোগব্যায়ামও। গবেষণায় বলা হয়, নিয়মিত হাঁটা মানসিক চাপকে কমাতে সাহায্য করে।

৬. ইতিবাচক চিন্তা করুন - আমাদের চিন্তার অধিকাংশটাই জুড়ে থাকে নেতিবাচক চিন্তা আর দুশ্চিন্তা। তাই ভালো ভাবনাগুলোকে আমরা কাজে লাগাতে পারি না। ভালো ভাবনাকে কাজে লাগান। ইতিবাচক চিন্তা করুন।

৭. ‘আমি পারবো’- নিজেকে বলুন আমি পারব, ভালো হবে, হচ্ছে।

৮. স্বপ্ন দেখুন - মানুষ বাঁচে আশা বা স্বপ্নের মধ্য দিয়ে। নিজেকে ভালোবাসুন। ভালোবাসুন অন্যকেও।

৯. পছন্দের কাজ করুন - বেড়াতে যাওয়া, গান শোনা, গান গাওয়া, বই পড়া, বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা দেওয়া, পরিবারের সঙ্গে সময় কাটানো, রান্না করা, লং ড্রাইভে যাওয়া, সিনেমা দেখা- প্রিয় কাজগুলো করুন। এগুলো মনকে ভালো রাখবে।

***এই ধরনের আরও সচেতনমূলক পোস্ট পেতে আমাদের ফেসবুক পেজে লাইক করুন***

ওয়েবসাইট ছাড়াও হটলাইন নম্বরে(০৯৬১৩-২৪২৪২৪) ফোন করে ২৪ ঘণ্টা ঔষুধের অর্ডার করা যাবে।

বুকের ব্যথার কারণ কী??বুকের ব্যথা সব বয়সের মানুষেরই হতে পারে। বুকের বাম পাশে ব্যথা হলে আমরা প্রথমেই মায়োকার্ডিয়াল ইনফেকশ...
20/01/2018

বুকের ব্যথার কারণ কী??

বুকের ব্যথা সব বয়সের মানুষেরই হতে পারে। বুকের বাম পাশে ব্যথা হলে আমরা প্রথমেই মায়োকার্ডিয়াল ইনফেকশনের (হৃদযন্ত্রের পেশির সমস্যা) কথা চিন্তা করি।

তবে সব সময় হৃদরোগের জন্য বুকে ব্যথা হয় না। অন্যান্য অনেক কারণেও এমন হতে পারে।

১.কখনো কখনো হজম পদ্ধতিতে সমস্যা হলেও এমন হতে পারে। এতেও অনেক সময় বুকে ব্যথা হয়।

২.লিভারের প্রদাহ বা হেপাটাইটিস রোগে ভুগলেও অনেক সময় এই ব্যথা হয়ে থাকে। বুকের প্ল্যুরায় যখন প্রদাহ শুরু হয়, বুকের বা পাশে ব্যথা হতে পারে। পিত্তথলির সমস্যা, প্যানক্রিয়াস, ইউরিনারি ব্লাডারে সমস্যা হলেও এমন হতে পারে।

৩.বর্তমানের জটিল জীবনের বিভিন্ন মানসিক চাপ ও উদ্বেগের কারণে অনেক সময় বুক ব্যথা করে। মানসিক চাপ মনের ওপর প্রভাব ফেলে।

যদি বুকের ব্যথা হয়, তাহলে খুব দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে ব্যথার কারণ খুঁজে বের করে চিকিৎসা করুন।

***এই ধরনের আরও সচেতনমূলক পোস্ট পেতে আমাদের ফেসবুক পেজে লাইক করুন***

ওয়েবসাইট ছাড়াও হটলাইন নম্বরে(০৯৬১৩-২৪২৪২৪) ফোন করে ২৪ ঘণ্টা ঔষুধের অর্ডার করা যাবে।

বংশগত রোগ থেকে সাবধানে থাকুনজিন হচ্ছে বংশগতির ধারক ও বাহক। এটি আমাদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশের গঠন নির্ধারণ করে। মা-বাবা...
18/01/2018

বংশগত রোগ থেকে সাবধানে থাকুন

জিন হচ্ছে বংশগতির ধারক ও বাহক। এটি আমাদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশের গঠন নির্ধারণ করে। মা-বাবার সব ধরনের বৈশিষ্ট্য সন্তানের মাধ্যমে এক প্রজন্ম থেকে অন্য প্রজন্মে বহন করে।

এই জিনের অস্বাভাবিকতা, মিউটেশন, ডিএনএ বিন্যাসের অস্বাভাবিকতার ফল হচ্ছে বিভিন্ন ধরনের বংশগত রোগ বা জেনেটিক রোগ।

সবচেয়ে বেশি বংশগত রোগগুলো হচ্ছে— থ্যালাসেমিয়া, হিমোফিলিয়া,সিকল সেল এনিমিয়া,ডাওন সিনড্রোম,ডায়াবেটিস,মাসকুলার ডিসট্রফি (মাংসপেশিতে একধরনের দুর্বলতা),সিস্টিক ফাইব্রোসিস,ব্রেস্ট ক্যানসার, ফুসফুসের ক্যানসার, কোলন ক্যানসার ইত্যাদি

কাদের জেনেটিক টেস্ট দরকার

১. যাদের আগের বাচ্চার জেনেটিক রোগ আছে, এমন মায়েদের জেনেটিক টেস্ট দরকার।

২. যেসব মা ৩৫ বছরের পরে বাচ্চা নিতে চান।

৩. যেসব পরিবারের জেনেটিক রোগের ইতিহাস রয়েছে।

৪. বাচ্চা গর্ভকালীন যদি খুবই কম বাড়ে।

৫. আত্মীয়স্বজনের মধ্যে বিবাহিত মেয়েদের (চাচাতো, মামাতো, ফুফাতো ভাইবোন) জেনেটিক টেস্ট দরকার।

৬. যেসব মেয়ের যদি ঘন ঘন বাচ্চা গর্ভপাত হয়ে যায়।

জেনেটিক রোগের জন্য যে টেস্ট করা হয়—

১. ক্রোমোজোমের বিশ্লেষণ (অ্যানালাইসিস) করা হয়, সাধারণত গর্ভকালীন বাচ্চার কর্ড থেকে রক্ত, ক্রোরিওনিক ভিলাই, এমনিউটিক তরল উপাদান নিয়ে পিসিআর করার মাধ্যমে।

২. আমাদের ক্রোমোজোম সংখ্যা ৪৬। সুতরাং ক্রোমোজোম সংখ্যা বেশি না কম, তা এই টেস্ট দিয়ে বোঝা যাবে।

৩. রিকম্বিনেট ডিএনএ টেকনোলজি

৪. রেস্ট্রিকশন ফ্র্যাগমেন্ট অ্যানালাইসিস

৫. হিমোগ্লোবিন ইলেকট্রোফোরেসিস : থ্যালামেসিয়া আছে কি না এবং তা কোনো টাইপের নির্ণয় করা যাবে।

৬. ক্লটিং ফ্যাক্টর অ্যানালাইসিস : হেমোফাইলিয়া এ এবং বি নির্ণয় করা যায়।

৭. বিভিন্ন হরমোন টেস্ট, যেমন—থাইরয়েড হরমোন, গ্রোথ হরমোন, সেক্স হরমোন লেভেল দিয়ে হরমোনাল রোগগুলো নির্ণয় করা।

জেনেটিক ডিজিজ প্রতিরোধের উপায়

১. বংশগত রোগ প্রতিরোধে চাচাতো, মামাতো, ফুফাতোসহ নিকটাত্মীয়ের কাউকে বিয়ে না করা।

২. মেয়েদের ৩৫ বছরের পরে বাচ্চা না নেওয়া।

৩. বংশগত রোগ হওয়ার আশঙ্কা থাকলে বাচ্চা না নেওয়া।

৪. বিয়ে বা বাচ্চা নেওয়ার আগে জেনেটিক কাউন্সেলিং করলে বংশগত রোগ হতে মুক্ত থাকা যাবে।

৫. আপনার জন্য যেন আপনার সন্তান পরবর্তীকালে বিপদে না পড়ে, সে জন্য আগের প্রস্তুতি গ্রহণ করুন।

***এই ধরনের আরও সচেতনমূলক পোস্ট পেতে আমাদের ফেসবুক পেজে লাইক করুন***

ওয়েবসাইট ছাড়াও হটলাইন নম্বরে(০৯৬১৩-২৪২৪২৪) ফোন করে ২৪ ঘণ্টা ঔষুধের অর্ডার করা যাবে।

How to manage weight with fruits & vegetables?A healthy and balanced diet includes a good portion of fruits, vegetables,...
17/01/2018

How to manage weight with fruits & vegetables?

A healthy and balanced diet includes a good portion of fruits, vegetables, nuts and whole grains. A diet rich in fruits and vegetables not only help to keep away those extra kilograms but also helps to keep you away from lifestyle diseases such as cancer and other chronic diseases.

However, you may often be puzzled as to how could you increase your intake of fruits and vegetables in your daily diet.
Here are some effective ways of adding fruits and vegetables to your daily diet and manage your weight:

1. Start the Day Right with a Good Breakfast
As has been suggested by all nutritionist across the globe, make sure you do not skip your breakfast. Instead you should make a conscious effort to have a healthy breakfast. Cut down the amount of cereal in your breakfast bowl and include fruits such as bananas, peaches or strawberries. For options such as an egg omelette, add more veggies (spinach, onions, kale or mushrooms) to the bowl.

2. Eat Fresh Fruits and Vegetables
Try and include fruits and vegetables to your diet in their most natural way. You can choose to steam the vegetables and add beneficial herbs and spices for flavour. However, do not team them with high calorie foods or toppings such as high-calorie dressings. These additives shall only add to the calorie count of the salad.

3. Avoid Canned or Frozen Fruits and Vegetables
Frozen and canned fruits and vegetables are preserved in high calorie preservatives and added sugars. Most commonly they are preserved with cream sauces and other artificial ingredients. Unlike fresh fruits and vegetables, they are not left with enough nutrients and vitamins and therefore rendered unhealthy. Instead, the preservatives only make it more unhealthy by adding more calories to it.

4. Choose Whole Fruit over Fruit Drinks/Juices
Fruit juices may taste better than the whole fruit; however, it is important to know that they do not offer the same health benefits. The juices loose onto the fiber content which is the key ingredient that fruits give us. Surprisingly, a single serving of orange juice has about 85 calories compared to a medium orange that has 65 calories. Therefore, it is best to pick the whole fruit.

5. Add a Bowl of Salad to Your Daily Meal
Post your breakfast, there is a good gap before you have your lunch. Make sure you have a bowl of salad which is rich in raw or sautéed vegetables and fruits. It shall help you keep away from mid meal snacking and also provide you good nutrition. Daily intake of salad will keep you full for longer and will not let you overeat during lunch.

6. Substitute Unhealthy With Healthy
As we all are aware of, fruits and veggies also contain a good amount of calories, therefore only having fruits and veggies in addition to the meals is not right. Instead, substitution is the key. Substitute your small snacking with fruits and veggies. Make sure you are able to balance the overall calorie intake by substituting your unhealthy options. So, try these ways and add color and flavor by adding different fresh vegetables and fruits in your daily meals and keep a check on your waistline.

Eat Healthy, Stay Happy with PharmaQuik!

সুস্থভাবে শীত উপভোগ করুনশীতে পরিবেশের তাপমাত্রা ওঠানামার কারণে মানব দেহের স্বাভাবিক কার্যক্ষমতা বিঘ্নিত হয়। এতে বিভিন্ন ...
16/01/2018

সুস্থভাবে শীত উপভোগ করুন

শীতে পরিবেশের তাপমাত্রা ওঠানামার কারণে মানব দেহের স্বাভাবিক কার্যক্ষমতা বিঘ্নিত হয়। এতে বিভিন্ন রোগের ঝুঁকি বাড়ে, বিশেষ করে শিশু ও প্রবীণরা বেশি স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে পড়ে।

শীতে মানব দেহে কী ঘটে

১) রক্তনালিতে সংকোচন হয়ে হাত,পা ঠান্ডা হয়ে যায়।

২) শীতের কারণে শরীরে কাঁপুনি হয়। এতে কাজ করার ক্ষমতা অনেকটাই কমে যায়।

৩) শীত শরীরের মাংসপেশিকে দুর্বল করে তোলে।

৪) শীতের কারণে স্নায়ুর নমনীয় হওয়ার ক্ষমতা কমে যায়; অনুভূতি শক্তি কমে যায়।

৫) শীত হৃদপিণ্ডের গতি কমিয়ে দেয়, হৃদপিণ্ডের অস্বাভাবিক স্পন্দন ঘটিয়ে মৃতঝুঁকি বাড়ায়।

৬) শরীরের বিপাকীয় ক্ষমতা কমে যায়। এতে দেহের তাপমাত্রা কমে যায়।

৭) এ সময় কম তাপমাত্রার কারণে রক্তনালী সরু হয়ে যায়। এতে উচ্চ রক্তচাপ হয়।

৮) দেহের বিভিন্ন গাঁটের নড়াচড়ার ক্ষমতা কমে যায়। গাঁট শক্ত হয়ে যায়। গাঁটের পিচ্ছিল উপাদান ঘন হয়ে ব্যথা বাড়ে।

শীতে সাধারণত যেসব স্বাস্থ্য সমস্যা হয়

১) গলা ব্যথা ভাইরাস জনিত সমস্যা। গলা ব্যথা কমাতে কুসুম গরম পানিতে লবণ দিয়ে গড়গড়া করলে অনেকটাই আরাম মিলবে।

২) শীতের বাতাসে প্রচুর ধুলাবালি, অ্যালার্জি উৎপাদনকারী উপাদান থাকে। এতে শ্বাসকষ্ট তৈরি হয়। তাই শীতে বাড়তি যত্ন হিসেবে ধুলাবালি থেকে দূরে থাকুন। বাইরে বের হলে মুখে মাস্ক পরুন।

৩) শীতে শরীরের বিভিন্ন গাঁটে রক্ত সরবরাহ কমে যায়। এতে বাত ব্যথা বাড়ে। তাই শীতে নিয়মিত শরীর চর্চা করুন।

৪) শীতে রক্তচাপ বাড়ে। এতে হার্টের পেশির কর্মদক্ষতা কমে গিয়ে হঠাৎ হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি হয়। তাই শীতে নিজেকে গরম রাখতে পর্যাপ্ত শীত পোশাক পরুন।

৫) শীতে ভাইরাস ঘটিত ডায়ারিয়া থেকে বাঁচতে বাসি, পচা ও অস্বাস্থ্যকর খোলা খাবার খাবেন না।

৬) শীতে আর্দ্রতা কমে যায়। তাই ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা থেকে বাঁচতে গোসলের পর মশ্চরাইজার ব্যবহার করুন। বেশি করে ভিটামিনযুক্ত সতেজ শাক সবজি খান।

৭) ফ্লু ঘটিত ঠান্ডা, জ্বর, কাশি শীতের প্রচলিত স্বাস্থ্য সমস্যা। তাই মুখে রুমাল দিয়ে হাঁচি-কাশি দিন।

কিছুক্ষণ পর পর সাবান দিয়ে হাত ধোন। ব্যক্তিগত পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা মেনে চলুন। বেশি করে ভিটামিন সি জাতীয় খাবার খান।

সুস্থভাবে শীত উপভোগ করুন।

***এই ধরনের আরও সচেতনমূলক পোস্ট পেতে আমাদের ফেসবুক পেজে লাইক করুন***

ওয়েবসাইট ছাড়াও হটলাইন নম্বরে(০৯৬১৩-২৪২৪২৪) ফোন করে ২৪ ঘণ্টা ঔষুধের অর্ডার করা যাবে।

Address

House: 37, Road: 35/A, Suite:B5, Gulshan 2
Dhaka
1212

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when PharmaQuik posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to PharmaQuik:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram