Health And Happiness

Health And Happiness সুস্থ দেহ, সুস্থ মন ও সুন্দর জীবনের জন্য প্রকৃতিতে ফিরে আসুন

09/03/2024

স্টেমসেল নিউট্রিশন কিভাবে কাজ করে ?

মানব দেহ প্রায় ১০০ ট্রিলিয়ন কোষ দিয়ে তৈরি। প্রতিটি কোষের প্রান আছে। প্রতিটি কোষ খাদ্য গ্রহন, পরিপাক, রেচন, শ্বসন ও প্রজনন করে। প্রতিটি কোষে জীবন চক্র শেষে স্বাভাবিক মৃত্যু হয়। দেহের অঙ্গ গুলো তৈরি হয় বিশেষ কার্যকরী কোষ দিয়ে। কার্যকরী কোষ অর্থাৎ অঙ্গ প্রত্যঙ্গ গুলো কাজ করতে করতে দুর্বল,অক্ষম, বার্ধক্য ও মৃত্যুবরন করে। আর এ দুর্বল,অক্ষম, বার্ধক্য ও মৃত্যুপথ যাত্রী কোষ গুলোকে অপসারন করে তদস্থলে নতুন কোষ প্রতিস্থাপিত হয়।

দেহ কোষের এ প্রাকৃতিক ক্ষমতা কে নিশ্চিত ভাবে প্রমান করার জন্য ২০১৫ ও ২০১৬ সালে নোবেল স্বীকৃত হয়েছে। যেহেতু দেহ কোষের স্বাভাবিক মৃত্যু হয় সেহেতু ভাইরাস আক্রান্ত কোষ গুলোরও মৃত্যু ঘটে।দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার তত্ত অনুসারে দেহের ইমিউন সেল (বি-সেল,টি-সেল সহ অনেক) যে কোন জীবানু আক্রান্ত (ভাইরাস,ফাঙ্গাস,ব্যকটেরিয়া সহ সকল অভ্যন্তরস্থ ও বহিস্থঃ টক্সিন) কোষকে হত্যা করতে পারে।আর কোষের এ প্রাকৃতিক ক্ষমতার কারনেই মানুষ বেঁচে থাকে। এ প্রাকৃতিক ক্ষমতা বিনষ্ট হলে দেহ কোষ নানা রোগে আক্রান্ত হয়।

দেহের অকার্যকরী কোষ গুলো প্রতিস্থাপনের এর জন্য দেহে বিশেষ ধরনের একটি কোষ বিদ্যমান রয়েছে । এ বিশেষ কোষটির নাম "স্টেমসেল"। দেহের প্রতিটি কোষ শুধুমাত্র "প্রাকৃতিক পুষ্টি" ব্যতিত অন্য কিছু গ্রহন করে না। সঠিক প্রাকৃতিক পুষ্টি সরবরাহের মাধ্যমে "স্টেমসেল" কে সক্রিয় রাখার মাধ্যমে দেহ কে যে কোন রোগ মুক্তি দেয়া সম্ভব।
ড.শিবেন্দ্র কর্মকার, পিএইচডি

08/03/2024

দেহ যেহেতু কোষ দিয়ে তৈরি,দেহের যে কোন অসুখ মানেই কোষের অসুখ। সুতরাং দেহ কোষের চিকিৎসা দিলেই তো সব রোগ এর চিকিৎসা হয়ে যায়। কারন হার্টের যে কোন রোগ এর অর্থ হার্টের কোষের রোগ। অনুরূপ ভাবে কিডনির যে কোন অসুস্থ্যতা এর অর্থ কিডনির কেষের অসুস্থ্যতা। অর্থাৎ যে অঙ্গের রোগই হোক না কেন সেটি সংশ্লিষ্ট কোষেরেই অসুস্থ্যতা।

06/03/2024

বিজ্ঞানীরা পর্যবেক্ষন করেছেন যে, ২/৩ বৎসরের মধ্যে পুরো দেহ একবার নতুন কোষ দ্বারা নির্মিত হয়। ৫০ বৎসরের পর এ প্রক্রিয়া কিছুটা থেমে আসে যার ফলে বার্ধক্যের সুচনা হয়।
চিকিৎসা বিজ্ঞান নতুন গবেষনায় নিশ্চিত করেছে যে, কোষের প্রানরাসায়নিক কাজ ঠিক রাখতে পারলেই দেহকে রোগ মুক্ত ও স্বুস্থ্য জীবন দেয়া সম্ভব।
সুতরাং দেহের দরকার একজন ডাক্তার, একটি ঔষধ। দেহের ডাক্তার হচ্ছে কোষ আর ঔষধ হচ্ছে প্রকৃতি ও প্রাকৃতিক খাবার।
আধুনিক চিকিৎসা ব্যবস্থাপনার এত বিশাল আয়োজন, দেহের রোগ নিরাময়ে সামান্যই কাজে লাগে। অপরদিকে প্রকৃতি ও প্রাকৃতিক খাবার ব্যবস্থাপনা যে দেহকে বাঁচিয়ে ও স্বুস্থ্য রাখে এ ব্যপারে বৈজ্ঞানিক প্রমানাদি রয়েছে।
তাই সুস্থ থাকতে প্রাকৃতিক স্টেম সেল চিকিৎসা গ্রহণ করুন

05/03/2024

স্টেম সেল পুষ্টি চিকিৎসাঃ

দেহের প্রতিটি অংশ কোষ (Cell) দিয়ে তৈরি । প্রতিটি কোষের “বায়োলজিক্যাল লাইফ” রয়েছে। প্রতিাট কোষের নির্দিষ্ট পুষ্টি (এমাইনো এসিড, ফ্যাটি এসিড, গ্লুকোজ, ভিটামিন, মিনারেল ও পানি) ও দৈনিক পরিমান (Daily Required) রয়েছে।

দেহের সকল কোষ একই “প্রান রাসায়নিক” কাজ সম্পন্ন করার পর ভিন্ন ভিন্ন নির্বাহী আদেশ কার্যকরী করে থাকে। এবং দেহ কোষ গুলির মধ্যে যোগাযোগ ও সমন্বয় সাধনের মাধ্যমে দেহ সুনির্দিষ্ট ভাবে নিয়ন্ত্রিত ও পরিচালিত হয়।

যেমন অন্তনালীর কোষ গুলো মুখগহবর দিয়ে আসা সকল খাবার কে হজম, বিশ্লেষন ও শোষন করে থাকে।

লিভার এর কোষ (হেপাটোসাইট) গুলো অন্ত্রনালী দ্বারা শোষিত সকল খাবার দেহের সিসটেম পরিচালনার উপযোগী করে তোলে। যেমন প্রয়োজনীয় হরমোন, এনজাইম প্রোটিন সংশ্লেষন করে।

হৃদপেশীর কোষ গুলো (মাইয়োসাইট) অবিরত ভাবে সংকোচন ও প্রসারন এর মাধ্যমে সাড়া দেহের রক্ত সঞ্চালন প্রক্রিয়া নির্দিষ্ট রাখে। হৃদপেশি কোষের স্বাভাবিক এর চেয়ে বেশি সংকোচন ও প্রসারন ঘটলেই এটিকে “উচ্চ রক্তচাপ” বলে।

রক্ত সরবরাহকারী নালী (শিরা,ধমনী ও কৌশিক জালিকা) গুলো “এন্ডোথেলিয়াম কোষ” তৈরি। দেহের প্রায় ১লক্ষ মাইল নালী এই কোষ দিয়ে তৈরি। এই রক্তনালী দিয়ে রক্ত কোষ , পুষ্টি ও অক্সিজেন দেহের প্রতিটি কোষে পৌঁছাতে পারে।

রক্ত কোষের কাজ হচ্ছে অক্সিজেন গ্রহন ও কার্বন ডাই অক্সাইড বর্জন । ব্যাকটেরিয়া,ভাইরাস সহ সব ধরনের টক্সিন কে ধ্বংশ করে দেহ কোষ কে নিরাপত্তা প্রদান রক্ত কোষের প্রধান কাজ।

কিডনি কোষ দেহ কোষে জৈব রাসায়নিক বিক্রিয়ায় উৎপন্ন বর্জ পদার্থ নিষ্কাষন করে দেহ কে বিষ মুক্ত ও ভারসাম্য দেয়।

ফুসফুস এর এলভিওল কোষ গুলি বাতাস থেকে অক্সিজেন গ্রহন করে এবং কার্বন ডাই অক্সাইড ত্যাগ করে দেহ কে অক্সিজেন সমৃদ্ধ ও কার্বন ডাই অক্সাইড মুক্ত করে।

স্নায়ু কোষ গুলো দেহের বাইরে ও ভিতরে সমস্ত যোগাযোগের কেন্দ্র বিন্দু (মস্তিষ্ক) হিসাবে কাজ করে। স্নায়ু কোষের নির্দেশনা ছাড়া দেহের একটি কার্য ও সম্পাদন সম্ভব নয়।

বিভিন্ন গ্রন্থি কোষ গুলো দেহের বিভিন্ন হরমোন,এনজাইম ও প্রোটিন তৈরি করে। যেমন প্যাংক্রিয়াসের বিটা সেল প্রোটিনধর্মী হরমোন ইনস্যুলিন তৈরি করে। থাইরয়েড গ্রন্থি প্রোটিনধর্মী হরমোন থাইরক্সিন তৈরি করে। কিডনির এড্রেনাল গ্ল্যান্ড এলডোসটেরন, কর্টিসল,টেসটোসটেরন প্রভৃতি ফ্যাটধর্মী হরমোন তৈরি করে। প্রতিটি প্রোটিন এমাইনো এসিডের চেইন এবং প্রতিটি ফ্যাট ,ফ্যাটি এসিড এর চেইন। বিভিন্ন ধরনের হরমোন,এনজাইম ও প্রোটিন দেহ কোষের প্রান রাসায়নিক কাজ গুলো সচল ও অবিরত রাখে। যে কোন একটি হরমোন,এনজাইম,প্রোটিন তৈরি না হলে দেহ কোষের প্রান রাসায়নিক কার্য বিঘœ ঘটে এবং কোষ বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়। যেমন হরমোন “ইনসুলিন” তৈরি না হলে দেহে “ডায়বেটিস” রোগ হয়।

প্রতিটি কোষের প্রান রাসায়নিক কার্য পরিচালনার জন্য সুনির্দিষ্ট নিয়ম রয়েছে। নির্দিষ্ট পুষ্টি (এমাইনো এসিড,ফ্যাটি এসিড, গ্লুকোজ,ভিটামিন,মিনারেল ও পানি) এবং অক্সিজেন এর উপস্থিতিতে প্রতিটি কোষ সুনির্দিষ্ট নীতিতে লক্ষ লক্ষ প্রান রাসায়নিক কার্য সম্পন্ন করে। প্রতিটি প্রান রাসায়নিক কাজের বিপরীতে রয়েছে সুনির্দিষ্ট নির্বাহী কাজ।

বিজ্ঞানীরা নিশ্চিত করেছেন যে,দেহের ১০০ ট্রিলিয়ন কোষ একটি মাত্র কোষ হতে সৃষ্টি হয়েছে। বাবার একটি পুঃজনন কোষ (স্পার্ম), এবং মায়ের একটি স্ত্রীজনন কোষ এর মিলনের ফলে মাতৃ জঠরে যে নতুন কোষের সৃষ্টি হয় সেটি হচ্ছে “ব্লাস্টোসিষ্ট”। এই ব্লাস্টোসিষ্ট ধারাবাহিক কোষ বিভাজনের মাধ্যমে একটি পুর্নাঙ্গ “মানব শিশু” তে পরিনত হয়। এই ব্লাস্টোসিষ্ট এর প্রাচীর নীচ স্তরে বিশেষ ধরনের কোষ সৃষ্টি হয়। এই কোষ গুলোই “স্টেম সেল”। এই স্টেম সেল নিজেরা বিভাজিত হয় এবং পর্যায় ক্রমে একটি নির্দিষ্ট স্টেম সেল নির্দিষ্ট একটি অঙ্গে পরিনত হয়। মানব শিশুর পূর্ন বিকশিত হওয়ার পর দেহের সবত্র স্টেম সেল লুকায়িত অবস্থায় থাকে। প্রতিটি অঙ্গ কোষের নির্দিষ্ট জীবন কাল রয়েছে। জীবন চক্র শেষে মৃত্যু মুখে পতিত হয়। কিন্তু স্টেম সেল দীর্ঘ দিন বেঁেচ থাকে এবং মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত বিভাজিত হয়। অঙ্গ কোষ অসুস্থ হলে মানুষ রোগ মুক্ত হতে পারে,কিন্তু স্টেম সেল অসুস্থ হলে রোগ মুক্তি অসম্ভব হয়ে পড়ে। প্রতিটি কোষের অসুস্থতার প্রধান কারন “পুষ্টিহীনতা”। অন্য কারন গুলো হচ্ছে, বিকিরন (X-Ray, MRI, CT-SCAN, PET-SCAN etc),ডায়গনষ্টিক এজেন্ট, স্টেরয়েড ড্রাগ, ক্যামিক্যাল ফুড,অলটার ফুড।

কোষের অক্সিজেন এর অপরিহার্যতাঃ
গ্লুকোজ,এমাইনো এসিড,ফ্যাটি এসিড, কোষ এর সাইটোপ্লাজমে বিপাক হয়ে পাইরুভেট এ পরিনত হয়। এবং সামান্য পরিমান রাসায়নিক শক্তি এটিপি তৈরি হয়। অক্সিজেনের উপস্থিতিতে পাইরুভেট “ক্র্যাব সাইকেল” এ অংশ গ্রহন করে। অক্সিজেনের অনুপস্থিতিতে পাইরুভেট ‘ল্যাকটিক এসিড’এ পরিনত হয়।

ক্র্যাব সাইকেল হচ্ছে কোষের মাইটোকন্ড্রিয়ায় (power house of cell) সংগঠিত ধারাবাহিক রাসায়নিক বিক্রিয়া। ক্র্যাবস সাইকেলে প্রবেশের পূর্বে পাইরুভেট বিপাক হয়ে “এসিটাইল কোয়া (Acytile CoA)পরিনত হয়। ক্র্যাবস সাইকেল চলার সময় ধারাবাহিক ভাবে “এনজাইম ও কো-এনজাইম ”এর সহায়তায় হাইড্রোজেন আয়ন বা সমপরিমান ইলেকট্রন বস্তু টি থেকে স্থানান্তর হয়ে একটি অক্সিজেন অনু তৈরি করে। অক্সিজেন অনু হাইড্রোজেন এর সাথে মিলে পানির অনু তৈরি করে। কোষের হাইড্রোজেন আয়ন বা সমপরিমান ইলেকট্রন স্থানান্তর এর মাধ্যমে অক্সিজেন অনু তৈরির প্রক্রিয়া কে “রেসপাইরেটরী চেইন” বলে। কোষের “রেসপাইরেটরী চেইন ” বন্ধ হলে কোষের মৃত্যু ঘটে

ধন্যবাদান্তে
Copy Right:
Dr.Shebendra Karmakar
Ph.D in Natural Health,USA

05/03/2024

এলার্জি থেকে চিরস্থায়ী মুক্তি পেতে S Factor from Swisderm

05/03/2024

কোমর ব্যাথার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া মুক্ত স্থায়ী সমাধান

18/02/2024

বন্ধ্যাত্ব (INFERTILITY)

স্ত্রীলোক & পুরুষলোকের সন্তান উৎপাদন শক্তির অভাবকে বন্ধ্যাত্ব বলে।

কারণ সমূহ :
১.ডিম্বকোষের ডিম্ব উৎপাদনের বয়স না হলে।
২.কোনও গোলযোগ হেতু ঋতুবন্ধ্যা হলে।
৩.মেনোপোজ (৪৫-৬০ বছরের মধ্যে ঋতুবন্ধ)।
৪.পুরুষের শুক্রকীটে ক্রোমোজোম ঠিকমতো না থাকলে।
৫.কোনও কারণবশত ডিম্বকোষে সন্তান সৃষ্টির মত ডিম্ব না সৃষ্টি হলে।
৬.বিভিন্ন রোগের জন্য সন্তান সৃষ্টির ক্ষমতা লোপ পেলে। এছাড়া নারী পুরুষের কতগুলো স্বতন্ত্র ব্যাধি থাকার কারণে বা জনন যন্ত্রের ত্রুটি থাকার জন্য বন্ধ্যাত্বর সৃষ্টি হতে পারে।

পুরুষের ক্ষেত্রে :-
১.ডায়াবেটিস রোগ থাকলে।
২.এন্ডোক্রিন গ্রন্থির জন্য, যেমন—থাইরয়েড গ্রন্থির কাজ কম হলে পিটুইটারির কাজ কম হলে, পুরুষ অত্যধিক মোটা হলে।
৩.টেস্টিস ঠিকমতো গঠিত না হলে।
৪.দীর্ঘকাল যাবৎ কঠিন প্রকৃতির রোগে ভুগলে, যেমন- কালাজ্বর, ম্যালেরিয়া, টাইফয়েড, বসন্ত, মাম্পস ইত্যাদি।
৫.দিনরাত অত্যধিক গরমে কাজ করলে।
৬.যৌনাঙ্গের কোনও রোগ থাকলে, যেমন— গনোরিয়া, সিফিলিস ইত্যাদি।
৭.জন্মগতভাবে বীর্যে শুক্রকীট না থাকা।
৮.একশিরা, হাইড্রোসিল, ফাইলেরিয়া রোগ থাকলে।

নারীর ক্ষেত্রে :-
১.অতিরিক্ত রক্তহীনতা।
২.দৈনিক অপুষ্টি।
৩.হরমোন জনিত গোলযোগ।
৪.দুঃখ শোক, পুরুষের প্রতি বিরক্ত, সম্ভানভীতি।
৫.জননযন্ত্রের জন্মগত ত্রুটি এবং যোনি ক্রিয়াশীল না থাকা।
৬.ডিম্বনালিতে obstruction
৭.জরায়ু, ডিম্বকোষ, ডিম্বনালি, যোনিতে টিউমার, আব, পলিপ, ক্যানসার।
৮.গনোরিয়া ও সিফিলিস দোষ।

Stem Cell Nutrition Treatment From Switzerland

বিস্তারিত জানতে হোয়াটসঅ্যাপে অথবা ইনবক্সে মেসেজ দিন।

14/02/2024

একজন মানুষের সুস্থ থাকার অন্যতম নিয়ামক হলো ঘুম। স্বাভাবিক প্রাপ্ত বয়স্ক মানুষের প্রতিদিন কমপক্ষে ৭ থেকে ৮ ঘণ্টা ঘুমানো প্রয়োজন। দিনে ৬ ঘণ্টার কম ঘুমালে তা স্বাস্থ্যহানির কারণ হতে পারে।

রাতে ঘুম না আসা বা আসলেও বারবার ভেঙ্গে যাওয়াকে বলা হয় ইনসমনিয়া বা অনিদ্রা রোগ। যার ফলে দিনের বেলা ঘুমোনো, সারাদিন ঝিমুনি ভাব, কাজে মনোযোগ না দিতে পারা, সারাদিন মেজাজ খিটখিটে ও বিষণ্ণ হয়ে থাকার মত ঘটনা ঘটতে পারে।

অধ্যাপক ওয়াকার 'হোয়াই উই স্লিপ' বইয়ে লিখেছেন, 'বিশ্বের একটা বিশাল অংশ অন্ধকারে জেগে থাকে। যে ঘুম তাদের নষ্ট হচ্ছে, সেটা যে পূরণ করা দরকার, সেটা তারা ভাবে না। তারা মনে করে, 'যা গেছে তা গেছে।'

ঘুম কম হওয়া বা ঘুমের সমস্যার কারণে ব্যক্তি শারীরিকভাবে নানা সমস্যার মুখোমুখি হয়। এ পর্যন্ত ১৫৩টি গবেষণা পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, পর্যাপ্ত ঘুমের অভাবে ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, হৃদরোগ ও ওজন বৃদ্ধির সম্পর্ক রয়েছে। জার্নাল সায়েন্সের সম্প্রতি প্রকাশিত এক প্রতিবেদন বলছে, অনিদ্রার সঙ্গে দ্রুত মৃত্যুর কোনো সম্পর্ক নেই। কিন্তু অন্যান্য অসুখ যেমন ডিমেনশিয়া বা স্মৃতিভ্রংশতা এবং ডিপ্রেশন বা বিষণ্নতার সঙ্গে ইনসমনিয়ার যোগসূত্র রয়েছে।

ঘুমের সমস্যা আর নয়। সমাধান নিয়ে এলো এস ফ্যাক্টর
তথ্যসূত্র: বিবিসি

11/02/2024

স্টেম সেল থেরাপি কি?

চিকিৎসা বিজ্ঞানে যুগান্তর এনেছে স্টেল সেল থেরাপি। স্টেম হল অবিভাজিত জীবকোষ, যা আজীবন আরো অনেক স্টেম সেল তৈরি করতে পারে। এই এক কোষ থেকে অনেক কোষ তৈরি হয় দুই ভাবে।

১. বিভাজন ( একটা কোষ থেকে দুটি কোষ তৈরি হওয়া)
২. পৃথকীকরণ (এক ধরনের কোষ থেকে অন্য ধরনের কোষ তৈরি হওয়া)

১৯০৮ সালে রাশিয়ান বিজ্ঞানী আলেকজান্ডার ম্যাক্সিমভ স্টেম সেলের ধারণা দেন। স্টেম সেল বিভিন্ন ধরনের হয়, যেমন এমব্রায়োনিক স্টেম সেল, যা মানুষের ভ্রূণে থাকে। ফিটাল স্টেম সেল, যা গর্ভে অ্যামনিওটিক থলিতে থাকে। অ্যাডাল্ট স্টেম সেল, যা নবজাতক থেকে পূর্ণবয়স্কদের শরীরে থাকে।

শরীরের কোনো প্রত্যাঙ্গ যদি আঘাত বা অসুখের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে পড়ে, তাহলে স্টেম সেল সেখানে ট্রান্সপ্লান্ট করলে সেই অঙ্গ আবার আগের মতো কাজ করতে পারবে। স্টেম সেল আমাদের দেহে দেখা যায় অস্থিমজ্জা, ফ্যাট সেল, রক্তে, ত্বকে, যকৃতে এবং শিশু জন্মনোর সময় আম্বিলিকাল কর্ড ব্লাড সেলগুলোতে। যেমন মেরুদন্ডে আঘাত লেগে স্পাইনল কর্ড ছিঁড়ে গেলে শরীরের নিচের অংশ কর্মক্ষমতাহীন হয়ে যেতে পারে। কিন্তু যদি স্নায়ুকোষ দিয়ে স্পাইনাল কর্ড আবার জুড়ে দেওয়া , তাহলে আবার প্যারাপ্লেজিক রোগীর পক্ষে হাঁটাচলা সম্ভব।

একইভাবে মায়োকার্ডিয়াল ইনফারকশনের ক্ষেত্রে হৃৎপিন্ডের মৃত কোষ বা সিরোসিস অফ লিভার সরানো সম্ভব। পাশাপাশি রক্তের ক্যান্সারে বোন ম্যারো ট্রন্সপ্লান্টেশন, স্টেম সেল থেরাপির সফলতম প্রয়োগ। এই চিকিৎসা পদ্ধতি নিয়ে যেসব পরীক্ষা-নিরীক্ষা চলছে, তা সফল হলে অনেক দুরারোগ্য ব্যাধিই সারিয়ে ফেলা সম্ভব হচ্ছে।

The new beginning of your Health And Happiness
24/01/2024

The new beginning of your Health And Happiness

20/01/2024

PhytoCellTec Malus Domestica

আপনার কি রোগ, কমেন্টে নাম্বার মেনশন করুন আর সমাধান জেনে নিন।আমাদের সেল বা কোষ যখন অসুস্থ হয় তখনই আমাদের শরীরের বিভিন্ন অ...
18/01/2024

আপনার কি রোগ, কমেন্টে নাম্বার মেনশন করুন আর সমাধান জেনে নিন।

আমাদের সেল বা কোষ যখন অসুস্থ হয় তখনই আমাদের শরীরের বিভিন্ন অঙ্গপ্রতঙ্গ রোগে আক্রান্ত হয়। তখন তাকে আমরা বিভিন্ন রোগের নাম দেই। রোগকে আপনি যে নামই দেন না কেন তা মূলত সেল বা কোষের অসুস্থতা। তাই সেল সুস্থ হলে আমাদের শরীরের অঙ্গপ্রতঙ্গ সুস্থ হয় এবং আমরা রোগমুক্ত হই।

1. ডায়াবেটিস
2. ইন্সুলিন নির্ভর ডায়াবেটিস
3. Hormonal imbalance
4. মেদ বেশি obesity
5. হাই ব্লাড প্রেসার
6. লো ব্লাড প্রেসার
7. ব্রেন স্ট্রোক
8. প্যারালাইসিস
9. অটিজম

10. ক্যান্সার
11. ব্লাড ক্যান্সার
12. স্কিন ক্যান্সার Melanoma
13. গ্যাস্ট্রিক ক্যান্সার
14. কিডনি ক্যান্সার

15. রক্তক্ষরণ
16. রক্তশূন্যতা Anemia
17. রক্ত সঞ্চালন উন্নয়ন
18. টক্সিন দূর করা

19. ব্রেইন টিউমার
20. কিডনি টিউমার
21. নিউরোফাইব্রোমা
22. রেক্টাল টিউমার
23. যেকোনো টিউমার
24. ওভারিয়ান সিস্ট
25. পেটের মধ্যে অন্ত্রের সিস্ট
26. যেকোনো সিস্ট

27. বাত ও বাতজ্বর
28. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি
29. হৃদরোগ
30. হার্টের ব্লক
31. করোনারি হার্ট ডিজিজ
32. বার্ধক্য প্রতিরোধ, বিলম্বিত করা

33. শ্বাসকষ্ট, হাঁপানি – Asthma
34. Skin Disease
35. এলার্জি -allergy
36. শ্বেতী রোগ
37. একজিমা, এটোপিক ডার্মাটাইটিস
38. ব্রণ
39. মেসতা
40. কালো দাগ
41. সোরিয়াসিস psoriasis
42. ত্বকের উজ্জলতা বৃদ্ধি ও ভাজ দূর করে
43. হাত-পা জ্বালাপোড়া
44. বিষফোঁড়া –Boil
45. চুল পড়া বন্ধ সহ নতুন চুল গজানো
46. চোখের নিচে কালো দাগ

47. পুরুষ ও মহিলার গোপন সমস্যা
48. বন্ধ্যাত্ব Infertility
49. লিউকোরিয়া
50. লো স্পার্ম কাউন্ট
51. পিরিয়ড প্রবলেম
52. জরায়ু সমস্যা
53. জরায়ু ক্যান্সার

54. দীর্ঘস্থায়ী রোগ chronic disease
55. মাথা ব্যথা
56. মাইগ্রেন সমস্যা
57. রাতে ঘুম কম হয়
58. কাঁপুনি, খিচুনি
59. মৃগীরোগ বা Epilepsy
60. কালাজ্বর
61. গলগণ্ড
62. জ্বর ঠান্ডা কাশি
63. সারা বছর খুসখুসে কাশি

64. নার্ভ পেইন
65. অস্টিওআর্থ্রাইটিস Osteoarthritis
66. রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস RA
67. স্পাইনাল কর্ড ইনজুরি
68. ক্যালসিয়ামের অভাব জনিত ব্যাথা
69. বসে নামাজ পড়তে না পারা
70. হাড় ক্ষয়
71. হাড়ভাংগা ব্যাথা
72. ঘাড়ে-পিঠে-কোমরে ব্যথা
73. মাংসপেশীর ব্যাথা
74. হাত পা ঝিনঝিন করে
75. মাথায় ও হাড়ে আঘাত পাওয়া
76. পিঠের ব্যথা
77. মাংসপেশি টান

78. বদহজম – Indigestion
79. গ্যাসট্রিক
80. আলসার
81. GERD
82. পাইলস ও গেজ রোগ
83. পাকস্থলীর আলসার
84. আইবিএস
85. আমাশয়
86. কোষ্ঠকাঠিন্য

87. মুত্র গ্রন্থি সমস্যা
88. লিম্ফেডেমা Lymphedema
89. কিডনি সমস্যা
90. লিভার সমস্যা
91. হেপাটাইটিস
92. অন্ডকোষের সমস্যা
93. ম্যাকুলার ডিজেনারেশন, চোখের রোগ
94. দৃষ্টিশক্তির সমস্য
95. দাঁতের সমস্যা
96. সাইনোসাইটিস
97. পলিপাস
98. থাইরয়েড সমস্যা

শরীরের কোনো organ বা অঙ্গের Cell বা কোষের কোনো ক্ষতি বা ত্রুটি হলে সেই অংশের কার্যক্ষমতায় ব্যাঘাত ঘটে। যাকে আমরা বিভিন্ন রোগের নাম দিয়ে থাকি। সাইন্স বলে Cell বা কোষের ত্রুটি দূর করতে পারলেই সেই রোগ সেরে যাবে ইন শা আল্লাহ

চিকিৎসা বিজ্ঞানের সর্বশেষ প্রযুক্তি স্টেম সেল নিউট্রিশন থেরাপি।

Address

Malibagh Chowdhury Para
Dhaka
1219

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Health And Happiness posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram