A S Health care

A S Health care অর্গানিক ফুড, ইউনানী, আয়ুর্বেদ, হারবাল,ফার্মাসিউটিক্যালসের সকল মেডিসিন একসাথে আমরাই দিচ্ছি। Customer Satisfaction is Our Main Goal

সবাইকে শুভ নব্বর্ষ
15/04/2025

সবাইকে শুভ নব্বর্ষ

14/04/2025

এক জন গ্রাফিক্স ডিজাইনার লাগবে পার্টাইম বেতন আলোচনা সাপেক্ষে।
ইনবক্সে যোগাযোগ করবেন।

যে সকল হাকিম কবিরাজ নিজেদের জন্য ট্যাবলেট, ক্যাপসুল, সিরাপ তৈরি করতে চান যোগাযোগ করতে পারেন কম খরছে করে দিতে পারবো। যোগা...
29/03/2025

যে সকল হাকিম কবিরাজ নিজেদের জন্য ট্যাবলেট, ক্যাপসুল, সিরাপ তৈরি করতে চান যোগাযোগ করতে পারেন কম খরছে করে দিতে পারবো। যোগাযোগ ইনবক্সে মেসেজ দিন।

    tree
02/02/2024

tree

আজকে জানবো নিম পাতার কয়েকটি গুণাবলী। হাজার বছরে ধরে নিম পাতার গুণগান গেয়ে আসছেন আয়ুর্বেদ ও ইউনানী বিশেষজ্ঞরা। তাদের মতে ...
19/07/2023

আজকে জানবো নিম পাতার কয়েকটি গুণাবলী।

হাজার বছরে ধরে নিম পাতার গুণগান গেয়ে আসছেন আয়ুর্বেদ ও ইউনানী বিশেষজ্ঞরা। তাদের মতে এই প্রাকৃতিক উপাদানটির শরীরে মজুত রয়েছে কম-বেশি ১৩০টির মতো বায়োলজিকাল কম্পাউন্ড, যা নানাভাবে শরীরের উপকারে লেগে থাকে। তাই নিম পাতা খেলে শরীরের তো কোনও ক্ষতি হয়ই না, বরং দেহের ভেতরে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল, অ্যান্টিসেপটিক, অ্যান্টি-ম্যালেরিয়াল, অ্যান্টি-মাইক্রাবিয়াল এবং অ্যান্টি-ভাইরাল প্রপাটিজের মাত্রা বৃদ্ধি পেতে শুরু করে। আরও আছে ...

ড্রাই স্কিন : শুনতে আজব লাগলেও সত্যিই কিন্তু ত্বকের হারিয়ে যাওয়া আদ্রতা ফেরাতে নিম পাতার কোনওবিকল্প হয় না বললেই চলে।

কারণ এই প্রকৃতিক উপাদানটির ভেতরে এমন কিছু উপাদান রয়েছে, যা শরীরে প্রবেশ করার পর ত্বকের ভেতরে পানির ঘাটতি দূর করতে বিশেষ ভূমিকা নেয়। ফলে ড্রাই স্কিনের সমস্যা মিটতে সময় লাগে না।
আলসার : নিয়মত নিম পাতা এবং নিম গাছের ছাল খাওয়া শুরু করলে স্টমাক এবং ইন্টেস্টিনাল আলসারের প্রকোপ কমতে সময় লাগে না। শুধু তাই নয়, ম্যালেরিয়া এবং একাদিক ত্বকের রোগের চিকিৎসাতেও কিন্তু এই দুটি প্রকৃতিক উপাদান দারুন কাজে আসে।


ডায়াবেটিস : নিয়মিত নিম পাতা খাওয়া শুরু করলে শরীরের ভেতরে ইনসুলিনের কর্মক্ষমতা বাড়তে শুরু করে। ফলে রক্তে শর্করার মাত্রা বৃদ্ধি পাওয়া আশঙ্কা আর থাকে না বললেই চলে। আর এমনটা যখন হয়, তখন ডায়াবেটিসের মতো রোগ যে ধারে কাছেও ঘেঁষতে পারে না, তা তো বলাই বাহুল্য!

ত্বকের সৌন্দর্য : নিয়মিত নিম পাতা খাওয়ার অভ্যাস করলে রক্তে উপস্থিত নানাসব টক্সিক উপাদান বেরিয়ে যায়। ফলে ত্বক ভিতর থেকে সুন্দর হয়ে ওঠে।

এই প্রকৃতিক উপাদানটির শরীরে উপস্থিত অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল প্রপাটিজ ত্বকের সংক্রমণ, পুড়ে যাওয়া সহ নানবিধ স্কিন প্রবলেম সারাতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।

দৃষ্টিশক্তি : এক্ষেত্রে দুভাবে নিম পাতাকে কাজে লাগাতে পারেন। এক, প্রতিদিন নিম পাতা চিবিয়ে খেতে পারেন অথবা পাতাটা পানিতে ফুটিয়ে, সেই পানি ঠাণ্ডা করে চোখে লাগাতে পারে। যে কোনও একটা পদ্ধতি অনুসরণ করলেই দৃষ্টিশক্তির উন্নতি ঘটতে শুরু করবে। চোখের ইরিটেশন, ক্লান্তি এবং লাল ভাবও কমবে।

আজকাল দীর্ঘক্ষণ কম্পিউটারে কাজ করলে অনেকেরই চোখ লাল হয়ে যায়, যন্ত্রণা করে। এমন ধরনের সমস্যা কমাতে নিম পাতা দারুন কাজে আসে।

হজম ক্ষমতা : নিম পাতায় থাকা একাধিক উপকারি উপাদান পাকস্থলিতে উপস্থিত নানাবিধ ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়াদের মেরে ফেলে। সেই সঙ্গে লিভার এবং কোলনের কর্মক্ষমতা বাড়ায়। ফলে স্বাভাবিকভাবেই হজম ক্ষমতার উন্নতি ঘটে।

চুল : নিম পাতায় উপস্থিত অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, অক্সিডাইজ স্ট্রেসের হাত থেকে চুলকে রক্ষা করে। সেই সঙ্গে চুলের বৃদ্ধিতেও বিশেষ ভূমিকা নেয়। নিমপাতা পানিতে ফুটিয়ে সেই পানি দিয়ে গোসল করলে খুশকির সমস্যা একবারে নিমূল হয়ে যায়।

দাঁত : নিয়মিত নিম পাতা চিবুলে এই প্রকৃতিক উপাদানটির মধ্যে থাকা একাদিক স্বাস্থ্যকর উপাদান দাঁতের একেবারে উপরের স্থর, এনামেলকে এতটা শক্তিশালী করে তোলে যে দাঁতের ক্ষয় হওয়ার আশঙ্কা একেবারে কমে যায়। নিমে থাকা অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল প্রপাটিজ মুখ গহ্বরে বাসা করে থাকা ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়াদের মেরে ফেলে। সেই সঙ্গে স্যালাইভায় অ্যালকালাইন লেভেল যাতে ঠিক থাকে সেদিকেও খেয়াল রাখে। ফলে দাঁতের ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা অনেক কমে যায়।

রোগ প্রতিরোধ : নিম পাতায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল, অ্যান্টি-ভাইরাল এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট প্রপাটিজ, যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষণতাকে শক্তিশালী করে তোলার পাশাপাশি নানাবিধ সংক্রমণের হাত থেকে রক্ষা করতেও বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। নিমে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রক্তে জমতে থাকা টক্সিক উপাদানদের শরীর থেকে বার করে দেয়। ফলে ক্যান্সার থেকে ছোট-বড় নানা রোগ, কোনটাই ধারে কাছে ঘেঁষতে পারে না।

19/07/2023

কলিজা ঠান্ডা করার মত একটা মোনাজাত।

📈📈গোল মরিচ (বৈজ্ঞানিক নাম: Piper nigrum ইংরেজি নাম Black pepper) পিপারাসি গোত্রের পিপার গণের একটি লতাজাতীয় উদ্ভিদ। এদের...
18/07/2023

📈📈গোল মরিচ (বৈজ্ঞানিক নাম: Piper nigrum ইংরেজি নাম Black pepper) পিপারাসি গোত্রের পিপার গণের একটি লতাজাতীয় উদ্ভিদ। এদের ফলকে শুকিয়ে মসলা হিসাবে ব্যবহার করা হয়। গোল মরিচের Pepper শব্দটি এসেছে সংস্কৃত ভাষার "পিপালী" শব্দ থেকে, যার অর্থ দীর্ঘ মরিচ। এখান থেকে উদ্ভূত হয়েছে লাতিন ভাষার piper যা মরিচ ও গোল মরিচ দুটোকেই বোঝানোর জন্য রোমানরা ব্যবহার করতো।

Black pepper
গোল মরিচ

বিবরণঃ-
গোল মরিচ ফলটি গোলাকার, ৫ মিলিমিটার ব্যাসের, এবং পাকা অবস্থায় গাঢ় লাল বর্ণের হয়ে থাকে। এর মধ্যে মাত্র ১টি বীজ থাকে। গোল মরিচ গাছের আদি উৎস দক্ষিণ ভারত। পৃথিবীর উষ্ণ ও নিরক্ষীয় এলাকায় এটির চাষ হয়ে থাকে।

গোল মরিচের গুঁড়া পশ্চিমা (ইউরোপীয়) খাদ্যে মসলা হিসাবে ব্যবহার করা হয় প্রাচীন কাল থেকে। তবে ভারত বর্ষের মসলাধিক্য রান্নায় এটির ব্যবহার প্রচুর। এছাড়া ঔষধী গুণাগুণের জন্যেও এটি সমাদৃত। গোল মরিচে পাইপারিন (piperine) নামের রাসায়নিক উপাদান রয়েছে, যা থেকে এর ঝাঁঝালো স্বাদটি এসেছে।

গুনাগুণঃ-

গ্যাসট্রিক, কফ, ঠাণ্ডাজনিত সমস্যায়, ক্যান্সার কোষের বৃদ্ধি ব্যাহত করতে, ওজন কমাতে বিশেষভাবে সাহায্য করে।

রাসায়নিক উপাদানঃ-

গোলমরিচে অনেক পরিমানে মেন্থল আছে। শুকনো গোলমরিচের (০.৩-০ .৪%) -এ সাধারণত মেন্থল (৭-৪৮%), মেন্টোন (২০-৪৬%), মিথাইল অ্যাসিটেট (৩-১০%), মেন্থোফুরান (১-১৭%) এবং ১,৮-সিনোল (৩-৬%) সমন্বিত উদ্বায়ী তেল থাকে। এছাড়াও limonene, pulegone, caryophyllene এবং pinene সহ অনেক যৌগ সামান্য পরিমাণে রয়েছে।

গোলমরিচ সম্পর্কে কিছু অজানা তথ্যঃ-

জেনে অবাক হবেন যে গোলমরিচ একটি মশলা না বরং এটি একটি ঔষধি ফল। বেরি আকৃতির ফল যা হরেক রঙের হয়ে থাকে। যেমন- সাদা,কাল, সবুজ।
গোলমরিচ অন্যান্য মরিচের থেকে ভিন্ন। কারণ, অন্যান্য মরিচের সক্রিয় উপাদান হল ক্যাপসিসিন যা এর ঝাল বৃদ্ধি করে। অপরদিকে গোলমরিচের সক্রিয় উপাদান হল পাইপেরাইন ।
গোলমরিচ হল ভিটামিনের খনি। দুই চা চামুচ সমপরিমাণ গোলমরিচে আছে-
১০ ভাগেরও বেশি ভিটামিন কে।
৩০ ভাগের উপর ম্যাঙ্গানিজ।
ন্যূনতম ৫ ভাগ ফাইবার।
৯ ভাগ কপার।

১৫০টি ওষুধি গুণে পরিপূর্ণ ‘ননী ফল’ননী ফলের’ বৈজ্ঞানিক নাম হচ্ছে ‘মরিন্ডাসিট্রিফলিয়া’। এটি একটি আফ্রিকান ফল। এছাড়াও এই গ...
07/07/2023

১৫০টি ওষুধি গুণে পরিপূর্ণ ‘ননী ফল’

ননী ফলের’ বৈজ্ঞানিক নাম হচ্ছে ‘মরিন্ডাসিট্রিফলিয়া’। এটি একটি আফ্রিকান ফল। এছাড়াও এই গাছটি ক্রান্তীয় অঞ্চলে অর্থাৎ ভারত উপমহাদেশে জন্মায়। আমাদের দেশের যশোর, মেহেরপুর, গোপালগঞ্জ সহ বিভিন্ন জেলায় এই ফলের জনপ্রিয়তা বেড়েছে। আমাদের দেশেও ‘ননী ফলের’ বাণিজ্যিক চাষ সম্ভব। তাই অনেকেই এই ফলের বাণিজ্যিক চাষ করতে আগ্রহী।

‘ননী ফল’ শরীরের রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির এক মহৌষধ। যদিও এখন পর্যন্ত অনেকের কাছেই এই ফলটি অপরিচিত। তবে বর্তমানে বিভিন্ন খাদ্যদ্রব্য ও ওষুধ নির্মাণকারী সংস্থা ‘ননী ফলের’ জুস বোতল ভর্তি করে বাজারজাত করছেন। যুব সমাজের একটা বড় অংশ রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে এবং সুস্বাস্থ্য ও সুন্দর শরীর গঠনের জন্য বর্তমানে এ ফলটির প্যাকেটজাত জুস পান করছেন।

এই ফলের রয়েছে কিছু অসাধারণ উপকারিতা যেগুলো আমাদের বেঁচে থাকার জন্য অপরিহার্য। এমন কিছু গুণ রয়েছে এই ফলের যেগুলো আমরা জানিই না। আধুনিক গবেষণায়ও দেখা যায়, ‘ননী ফলের’ রস ক্যান্সার প্রতিরোধেও বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

ননী ফল

চলুন এবার জেনে নেয়া যাক ননী ফলের পুষ্টিগুণ ও উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত-

ননী ফলের পুষ্টিগুণ

ফলটিতে আছে ভিটামিন এ, সি, ই, বি, বি-২, বি-৬, বি-১২, ক্যালসিয়াম, আয়রন, ফলিক এসিড, প্যান্টোথেনিক এসিড, ফসফরাস, ম্যাগনেশিয়াম, জিংক, কপার, অন্যান্য মিনারেলসহ প্রায় ১৫০টির-ও বেশি ওষুধি গুণে পরিপূর্ণ ননী ফল। ননী ফলের রসে উচ্চ রক্তচাপ কমে, শারীরিক শক্তি বাড়ে, প্রতিরোধ করে প্রদাহ ও হিস্টামিন। ননী ফল খেলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে আসে। এছাড়াও আরও যেসব উপকার মেলে সেগুলো হলো-

ক্যান্সার প্রতিরোধক

বর্তমান বিভিন্ন স্টাডি বলছে, ক্যান্সারের মত ভয়াবহ সমস্যার ক্ষেত্রেও ওষুধের মত কাজ করে ননী ফল। কারণ এতে আছে ক্যান্সার ফাইটিং নিউট্রিইয়েন্ট এবং টিউমার ফাইটিং উপাদান। বিশেষত ব্রেস্ট ক্যান্সারের ক্ষেত্রে এটা বেশ ভালো ফল দেখিয়েছে।

বডি ইমিউনিটি বাড়াতে

বডির ইমিউন সিস্টেমকে উন্নত করতে খান ননীর রস। প্রতিদিন যদি ননীর রস খাওয়া যায়, তাহলে বিভিন্ন রোগ থেকে থাকবেন অনেক দূরে। কারণ এতে থাকা অ্যান্টি-ফাঙ্গাল, অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান। শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বহুগুণে বাড়িয়ে দেয়। শরীরকে যে কোনো রকম ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাসের আক্রমণ থেকে রক্ষা করে। তার ফলে শরীর থাকে সুস্থ।

স্ট্রেস কমাতে

শরীরের অন্যান্য সমস্যা প্রতিরোধ করার সঙ্গে সঙ্গে স্ট্রেস কমাতেও ননী ফল অসাধারণ কাজ করে। বিভিন্ন রিসার্চ থেকে এটা দেখা গেছে, ননী ফল মানসিক স্ট্রেস কমাতে বেশ সাহায্য করে। সঙ্গে মানসিক ভারসাম্যকে উন্নত করে। মানসিক স্বাস্থ্যকে ভালো রাখতে সাহায্য করে। অর্থাৎ শরীরের সঙ্গে সঙ্গে মনকেও ভালো রাখতে ননী ফল উপকারী।

সর্দি কাশি সারাতে

ননী ফল খেলে সর্দি কাশির এই সমস্যা থেকে ধীরে ধীরে বেরিয়ে আসতে পারবেন। কারণ এতে আছে অ্যান্টি-ভাইরাল উপাদান। তাই সর্দি, কাশি, জ্বর এসব সমস্যা থেকে অনেকটাই দূরে রাখতে সক্ষম ননী।

হাড়ের সমস্যায়

হাড়ের সমস্যার ক্ষেত্রে ননী ফলের রস খুব উপকারী। এমনটাই মনে করছেন ফরটিস্ হসপিটালের চিকিৎসক ডক্টর আহুজা। তার দাবী, যারা হাড়ের সমস্যায় ভুগছেন, গাঁটে গাঁটে ব্যথা, তাদের ক্ষেত্রে এই ফল খুব উপকারী। তারা যদি রোজ এই ফলের রস বা শরবত খেতে পারেন, তাহলে খুব তাড়াতাড়ি ভালো ফল পাবেন। ব্যথা থেকে অনেকটাই মুক্তি পাবেন। তীব্র হাঁটুর যন্ত্রনায় যারা ভুগছেন, তাদের এই ননী ফলের শরবত খাওয়ার কথা বলেন তিনি। আর্থ্রারাইটিসের সমস্যায় ভোগা রোগীদের ক্ষেত্রে এই ননী ফল কিন্তু আশীর্বাদ স্বরূপ।

ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা

অনেকের শরীরেই ইউরিক অ্যাসিড বেশি থাকে। অর্থাৎ ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বেড়ে যায় যেটার কারণে নানান সমস্যা হয়। হাঁটুতে প্রচণ্ড ব্যথা থাকে। এছাড়াও আরও নানান সমস্যায় পড়তে হয়। এই বিরক্তিকর সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যে কতটা কঠিন যারা এই সমস্যায় ভুগছেন তারাই জানেন। সবসময় ওষুধ খেয়ে যেতে হয়। কিন্তু এই সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে পারে ননী ফল, যেটা ইউরিক অ্যাসিডকে নিয়ন্ত্রণ করে।

এনার্জি বাড়াতে

এতে রয়েছে প্রচুর ভিটামিনস। যা নিমিষেই শরীরের ক্লান্তি দূর করতে দুর্দান্ত কাজ করে। এটি শারীরিক ও মানসিক দুই ধরণের ক্লান্তিই কমায়। এনার্জি লেবেল বাড়ায় ও শারীরিক বিভিন্ন ক্রিয়াগুলোকে উন্নত করতে সাহায্য করে, এমনটাই বলছেন বৈদ্যনাথের ক্লিনিক্যাল অপারেশন ম্যানেজার ডক্টর আশুতোষ গৌতম।

স্ক্যাল্প ইরিটেশন

স্ক্যাল্পের যে কোনো ইরিটেশন যেমন চুলকানি, ফুসকুড়ি, এমনকি খুশকির মত সমস্যাও কমাতে সক্ষম এই ননী ফল। কারণ এতে আছে অ্যান্টি-ফাঙ্গাল ও অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল গুণাগুণ যা স্ক্যাল্পের এই ধরণের সমস্যার ক্ষেত্রে বেশ ভালো কাজ করে। তাই স্ক্যাল্পকে ভালো রাখতে খেতেই পারেন ননী।

হেলদি স্কিন

শরীরের সঙ্গে সঙ্গে স্কিনকেও হেলদি গ্লোয়িং রাখতে সহায়ক ননী ফল। এটি স্কিনকে ময়েশ্চারাইজড ও হাইড্রেটেড রাখে, শুকিয়ে যেতে দেয় না। স্কিনের ময়েশ্চারকে হারিয়ে যেতে দেয় না। এই ফলের রস স্কিনে লাগাতে পারলে খুব ভালো। নাহলে খেলেও একই কাজ হবে। বিশেষত যাদের শুষ্ক ত্বক, তাদের স্কিন ঠিক রাখতে এই ফল খুব ভালো কাজ করে।

ত্বকের বয়স ধরে রাখে

স্কিনকে ময়েশ্চারাইজড রাখার সঙ্গে সঙ্গে ননী ফলের আরেকটা খুব ভালো গুণ হলো অ্যান্টি-এজিং হিসেবে কাজ করে। স্কিনকে রাখে টানটান, সতেজ। কারণ এতে আছে ভিটামিন সি ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট। তাই ত্বকের বয়সকে ধরে রাখতে ননী ফল খাওয়া শুরু করুন।

ক্যান্সারের প্রাকৃতিক কেমোথেরাপি ফল এখন বাংলাদেশেক্যান্সারের চিকিৎসায় কেমোথেরাপি অন্যতম। এই চিকিৎসা চলাকালীন ক্যান্সার র...
04/07/2023

ক্যান্সারের প্রাকৃতিক কেমোথেরাপি ফল এখন বাংলাদেশে

ক্যান্সারের চিকিৎসায় কেমোথেরাপি অন্যতম। এই চিকিৎসা চলাকালীন ক্যান্সার রোগীর গায়ের সব লোম উঠে যায়। একই সঙ্গে শরীরও দুর্বল হয়ে যায়। জানেন কি, এমন গাছ আছে, যার ফল কেমোথেরাপির চেয়ে ১০ হাজার গুণ শক্তিশালী? অথচ কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও নেই।

ফলটির নাম করোসল (corossol)। করোসল অ্যানোনা মিউরিকাটা গোত্রের ক্যান্সার প্রতিরোধক।
বাংলাদেশের নীলফামারির খড়িবাড়ি গ্রামের ফলন শুরু হয়েছে এই গাছের। বিভিন্ন দেশ ঘুরে চারা সংগ্রহ করে নিয়ে এসে এক অবসরপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তা তাঁর বাগানে এই গাছ লাগান।
সেই গাছে ফলও ধরেছে।
ক্যান্সার রোধে করোসলের উপকারিতা পৃথিবীর বহু দেশেই প্রমাণিত। এই ফলের অন্য নামগুলি হল, গ্র্যাভিওলা, সোরসপ, গুয়ানাভা ও ব্রাজিলিয়ান পাও পাও। বিজ্ঞানীরা বলছেন, এই ফলের এতটাই গুণ, এই ফল খেলে ক্যান্সাররোগীর কেমোথেরাপির প্রয়োজন হয় না।

শরীরও চাঙ্গা থাকে, দুর্বল ভাব আসে না। মূলত, আমাজন নদীর উপত্যকা- দক্ষিণ আমেরিকার দেশগুলিতে করোসল প্রচুর পরিমাণে জন্মায়। শুধু ফলই নয়, এই গাছের ছাল ও পাতায় লিভার সমস্যা, আর্থরাইটিস ও প্রস্টেটের সমস্যায়ও নিরাময় হয়ে যায়।
কীভাবে কাজ করে করোসল?
করোসল গাছে রয়েছে অ্যানোনাসিয়াস অ্যাস্টোজেনিন নামে এক ধরনের যৌগ। এই যৌগ ক্যান্সারের কোষের বৃদ্ধি রুখে দেয়, যা কেমোথেরাপি করে।
ফলে ক্যান্সার কোষ আর বাড়তে পারে না। এছাড়া নিয়মিত এই ফল খেতে পারলে, শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অনেকটা বেড়ে যায়। রক্তকে শোধিত করতেও এই ফলের গুণ অনস্বীকার্য।
#করোসল
#ন্যাচারাল
#অর্গানিক
#প্রাকৃতিক
#ফল

মরিঙ্গা পাউডার। অর্গানিক ফুড
04/07/2023

মরিঙ্গা পাউডার। অর্গানিক ফুড

Address

Dhaka
1000

Opening Hours

Monday 09:00 - 17:00
Tuesday 09:00 - 17:00
Wednesday 09:00 - 17:00
Thursday 09:00 - 17:00
Friday 09:00 - 17:00
Saturday 09:00 - 17:00
Sunday 09:00 - 17:00

Telephone

+8809638595522

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when A S Health care posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to A S Health care:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram