Dr. Simanto Shahin

Dr. Simanto Shahin I am a doctor....... Personal page......So no long description

সকলকে শুভ বাংলা নববর্ষ ১৪২৫ এর শুভেচ্ছা
14/04/2018

সকলকে শুভ বাংলা নববর্ষ ১৪২৫ এর শুভেচ্ছা

আসছে ভয়ঙ্কর জ্বর ‘সিসিএইচএফ’, চোখ থেকে রক্ত বেরিয়ে মৃত্যু – জানুন এবং সাবধান হনআসছে ভয়ঙ্কর জ্বর- ‘ক্রিমেন কঙ্গো হেমোরেজি...
04/04/2018

আসছে ভয়ঙ্কর জ্বর ‘সিসিএইচএফ’, চোখ থেকে রক্ত বেরিয়ে মৃত্যু – জানুন এবং সাবধান হন

আসছে ভয়ঙ্কর জ্বর- ‘ক্রিমেন কঙ্গো হেমোরেজিক ফিভার’-সিসিএইচএফ নামে এক ভয়ঙ্কর জ্বর মহামারীতে পরিণত হওয়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে। এ জ্বরে আক্রান্ত হলে চোখ দিয়ে অনর্গল রক্ত বের হয়ে মৃত্যুর আশঙ্কা রয়েছে।

জানা গেছে, কোনো এক অপরিচিত পোকার কামড় অথবা এ পোকার কামড়ে সংক্রমিত কোনো পশুর মাংস খেলে এ রোগ মানুষের শরীরে ছড়িয়ে পড়ে।

আর এতে আক্রান্ত হলে প্রবল জ্বরের সঙ্গে বমি, পেশিতে ব্যথা, ডায়রিয়া এবং শরীরের বিভিন্ন অংশ থেকে রক্তক্ষরণ হতে থাকে।

এরই মধ্যে দক্ষিণ আফ্রিকায় একটি মেয়ে ‘ক্রিমেন কঙ্গো হেমোরেজিক ফিভারে’ আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন। চোখ দিয়ে অনর্গল রক্ত বের হয়ে তার মৃত্যু হয়। এ ছাড়া উগান্ডাতেও কয়েক দিন আগে একই ভাবে আরও দুজন মারা গেছেন।

চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, এই রোগ এ বছরই মহামারীতে পরিণত হতে পারে। তবে এখন পর্যন্ত এ রোগের কোনো প্রতিষেধক তৈরি করা সম্ভব হয়নি।

03/04/2018

ঢাকা: সরকারি নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও বাজারে বিক্রি হচ্ছে ‘অফকফ্’, ‘তুসকা’ ও ‘ডেক্সপোটেন’ সিরাপ। নিবন্ধন বাতিলকৃত .....

28/03/2018
http://www.dhakatimes24.com/2018/03/22/74200/%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A7%87-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A5%E...
26/03/2018

http://www.dhakatimes24.com/2018/03/22/74200/%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A7%87-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A5%E0%A6%AE%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AE%E0%A6%A4%E0%A7%8B-%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%A1%E0%A6%BE%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%B8

বাংলাদেশে লিভার চিকিৎসায় নতুন দিক উন্মোচিত হয়েছে। এই প্রথম বাংলাদেশে লিভার ডায়ালাইসিস করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার ব...

22/03/2018

বাথরুমে ঢুকে গোসল করার সময় প্রথমেই মাথা এবং চুল ভেজানো একদম উচিৎ নয়। কারন এটি ভুল পদ্ধতি। কারন আমরা ...

কারো ডায়রিয়া হলেই আমরা পাশের ওষুধ বা মুদিখানার দোকানে খাবার স্যালাইন খুঁজি। ডায়রিয়া হলে এই স্যালাইন একমাত্র ভরসা। অথচ এক...
06/03/2018

কারো ডায়রিয়া হলেই আমরা পাশের ওষুধ বা মুদিখানার দোকানে খাবার স্যালাইন খুঁজি। ডায়রিয়া হলে এই স্যালাইন একমাত্র ভরসা। অথচ একটা সময় ছিল যখন এ রোগে প্রাণহানী ঠেকানোই কঠিন হতো। যাদের অবদানে আজ আপনি সহজেই স্যালাইন খাওয়ার মাধ্যমে ডায়রিয়া থেকে আক্রান্তকে বাঁচাতে পারছেন, তাদের মধ্যে একজন ড. রফিকুল ইসলাম। আজ না ফেরার দেশে চলে গেছেন এই বিজ্ঞানী।

ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হলে একে বলা হয় ওরাল রিহাইড্রেশন সলুশন বা ওআরএস। এটাকে ওরাল স্যালাইন নামে সবাই চেনেন। আজ প্যাকেটজাতক খাবার স্যালাইন লাখ লাখ মানুষের জীবন বাঁচায়। ব্রিটিশ মেডিক্যাল জার্নাল 'দ্য ল্যান্সেট' ওআরএস-কে চিকিৎসাবিজ্ঞানে বিংশ শতাব্দির সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অবদান বলে উল্লেখ করেছে।

বাংলাদেশের উদরাময় গবেষণা কেন্দ্র বা আইসিডিডিআর,বি এর সাবেক চিফ ফিজিশয়ান ড. রফিকুল ইসলাম ওআরএস এর উন্নতিকল্পে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন। বাংলাদেশে অতি পরিচিত ওরাল স্যালাইন তার হাত ধরেই পূর্ণতা লাভ করেছে। গতকাল ৫ মার্চ সকালে রাজধানীর অ্যাপোলো হাসপাতালে ৮২ বছর বয়সে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। হার্ট অ্যাটাকে আক্রান্ত হয়েছিলেন তিনি। তাছাড়া বয়স সংক্রান্ত নানা জটিলতায় ভুগছিলেন। মৃত্যুকালে তিনি এক পুত্র, দুই কন্যা এবং অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। তার মৃত্যুতে গভীর সমবেদনা প্রকাশ করেছে তার সাবেক সহকর্মীরা।

১৯৩৬ সালে কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে জন্মগ্রহণ করেন ড. রফিকুল ইসলাম। ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ থেকে এমবিবিএস শেষ করেন। পরবর্তিতে ট্রপিক্যাল মেডিসিন অ্যান্ড হাইজিন বিষয়ে উচ্চশিক্ষা নেন ইংল্যান্ডে। আইসিডিডিআর,বি-তে তার অবদান উল্লেখযোগ্য। ২০০০ সালে সেখানকার চিফ ফিজিশিয়ান থাকাকালীন অবসরে যান।

একাত্তরে ভারতের পশ্চিমবঙ্গে শরণার্থী শিবিরে অসংখ্য বাংলাদেশি আশ্রয়গ্রহণ করেন। সেখানে মহামারী আকারে দেখা দিয়েছিল কলেরা। ইঞ্জেকশনের মাধ্যমে যে স্যালাইন দেওয়া হতো তা ফুরিয়ে যায়। তখন অসংখ্য রোগীর জীবন বাঁচিয়েছিল ওআরএস।

স্বাধীনতার পর বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ওআরএক-কে স্বীকৃতি দেয়। পরে ধীরে ধীরে নানা উদ্যোগের মাধ্যমে মানুষের বাড়ি বাড়ি এ স্যালাইন পৌঁছে দেয় বাংলাদেশি এনজিও ব্র্যাক।

27/02/2018
জিভের রঙ দেখে কি করে বুঝবেন , আপনি কোন রোগে আক্রান্ত ?শরীর খারাপ হলে চিকিত্‍সকরা রোগীর জিভটা দেখেন। তার রঙ ও আকার দেখে শ...
20/02/2018

জিভের রঙ দেখে কি করে বুঝবেন , আপনি কোন রোগে আক্রান্ত ?

শরীর খারাপ হলে চিকিত্‍সকরা রোগীর জিভটা দেখেন। তার রঙ ও আকার দেখে শারীরিক সমস্যার কথা জানেন। কয়েক শতাব্দী পুরনো এই পন্থা আসলে চীনাদের চিকিৎসা পদ্ধতির অঙ্গ ছিল। আপনারাও বাড়িতে বসেই শরীরে কোথায় সমস্যা তা জানতে পারেন নিজেদের জিভ দেখেই।

১) জিভের ওপর পাতলা সাদা আবরণ :

জিভ মূলত আমাদের পরিপাকতন্ত্রের খবরাখবর জানায়। কারণ জিভ থেকেই এই তন্ত্রে শুরু। জিভের ওপর যদি পাতলা সাদা একটি আস্তরণ থাকে, তা হলে বুঝবেন হজমে কোনও সমস্যা নেই। পরিপাকতন্ত্র ঠিকমতো কাজ করছে।

২) মোটা সাদা আস্তরণ :

এটা শরীর খারাপের সংকেত। এটা হলে বুঝবেন শরীরে কোথাও চোট রয়েছে অথবা ভেতরে ভেতর শরীর খারাপ হচ্ছে। শরীরে কোনও একটি অংশ ঠিক মতো কাজ করছে না।

৩) হলুদ আস্তরণ :

মূলত জ্বর হলে জিভের ওপর হলুদ আস্তরণ পড়ে। দেহের তাপমাত্রা অনেক কারণে বাড়তে পারে। সেটা ব্যাক্টেরিয়া সংক্রমণ হতে পারে, শরীরের কোনও অংশ ফুলে গিয়ে থাকতে পারে।

৪) উপরিভাগে লাল চাকা-চাকা চামড়া উঠে যাওয়া:

এর অর্থ শরীরে এনার্জি বলতে কিছুই অবশিষ্ট নেই। কোনও অ্যালার্জির কারণেও এমনটা হতে পারে। চর্মরোগ, র‌্যাশ প্রভৃতি রোগের লক্ষণ হতে পারে। সুস্থ শরীরে জিভের স্বাভাবিক রং হাল্কা গোলাপি। এর অর্থ আপনার শরীরে বিশেষ কোনও সমস্যা নেই। পরিপাকতন্ত্রও ঠিকমতো কাজ করছে।

এ বার দেখে নিন জিভের রং কী রকম হলে শরীরে কোথায় সমস্যা দেখা যায়।

১) ফ্যাকাশে :

জিভের রং যদি ফ্যাকাশে হয়ে যায় বুঝতে হবে হজম ঠিক মতো হচ্ছে না। ভেতরে ভেতরে ঠান্ডা লেগে রয়েছে। এর সঙ্গে যদি জিভ বার বার শুকিয়ে যায়, তা হলে তা অ্যানিমিয়ার লক্ষণ হতে পারে। তার সঙ্গে ইনসমনিয়া, স্মৃতিশক্তি কমে যাওয়া প্রভৃতি রোগের লক্ষণ হতে পারে।

২) উজ্জ্বল লাল রং :

এ রকম রং দেখলে বুঝবেন শরীরে কোথাও ইনফেকশন রয়েছে। প্রথমে জিভের ডগার দিকটাই লাল থাকবে। পরে তা পুরো জিভে ছড়িয়ে পড়বে।

৩) জিভের পাশে লাল রং :

খুব মশলাযুক্ত খাবার খেলে, প্রতুর ফ্যাট জাতীয় এবং অ্যালকোহলের মাত্রা শরীরে বেশি হলে এমন রং হয়। কোষ্ঠকাঠিণ্যের মতো সংস্যা থাকলেও জিভের রং এমন হয়।

৪) নীল রং :

শরীরে অক্সিজেনের অভাব হলে জিভের রং পাল্টে গিয়ে নীল বর্ণ হতে থাকে। ডাক্তারি ভাষায় একে সায়ানোসিস বলে। যদি এমনটা দেখেন অবিলম্বে চিকিত্‍সকের কাছে যান। রক্তে সমস্যা, হৃদযন্ত্রের সমস্যার মতো রোগ থাকতে পারে। তাই দেরি করা ঠিক নয়।

৫) কালো রং:

সাধারণ কারও কারও জন্ম থেকেই এ রকম রং থাকতে পারে। তবে যদি হঠাত্‍ কালো রং দেখেন তা হলে বুঝবেন এক সঙ্গে বিপুল পরিমাণ ব্যাক্টেরিয়া জমা হয়েছে জিভে। তবে শুরু থেকেই এমনটা হবে না, প্রথমে হলুদ, তার পরে ব্রাউন, তার পর কালো রং হবে।

৬) হলুদ রং :

জিভের রং সাধারণ এমন হয় না। যখন হবে, তখন বুঝবেন লিবারে বড় সংস্যা রয়েছে। সম্ভবত জন্ডিস হয়ে গিয়েছে। দেরি না করে ডাক্তারের পরাম৪শ নিন।

৭) পার্পল রং :

দীর্ঘ দিন ধরে শরীরে কোনও সমস্যা থাকলে জিভের রং পার্পল হতে শুরু করেন। এটার অর্থ শরীরে ভিটামিন B-এর ভীষণ ঘাটতি রয়েছে। মনে রাখবেন, শরীরে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ হল জিভ। তবে আমরা অনেকেই এর খেয়াল রাখি না। প্রতিদিন জিভ পরিষ্কার রাখলে অনেক রোগের হাত থেকে মুক্তি পাওয়া যেতে পারে। রোজ সকালে দাঁত মাজার সময়ই জিভ ভালো করে পরিষ্কার করে নিন। সুস্থ থাকবেন।

অমর একুশে ফেব্রুয়ারি.............মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে ভাষা শহীদদের প্রতি জানাই সালাম ও দোয়া......
20/02/2018

অমর একুশে ফেব্রুয়ারি.............মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে ভাষা শহীদদের প্রতি জানাই সালাম ও দোয়া......

২০১৭ সালে বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি বিক্রিত ঔষধ এর তালিকা এটি। তালিকায় ১ম ৪টি সহ মোট ৬টি অর্থাৎ অর্ধেকের বেশি ওষুধই "গ্যাসের...
16/02/2018

২০১৭ সালে বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি বিক্রিত ঔষধ এর তালিকা এটি। তালিকায় ১ম ৪টি সহ মোট ৬টি অর্থাৎ অর্ধেকের বেশি ওষুধই "গ্যাসের ওষুধ"! এটা দেখে অনেকের হাসি আসতে পারে, ট্রল মনে হতে পারে কিন্তু ব্যাপারটি আসলে ভয়াবহ।
এই "গ্যাসের ওষুধ" গুলো মূলত গ্যাস্ট্রাইটিস, পেপটিক আলসার ডিজিজ, জিইয়ারডি ইত্যাদি রোগে ব্যাবহৃত হয়। কিন্তু এসব রোগ অধিকাংশই খাদ্যভ্যাস সম্পর্কিত। শুধুমাত্র ওষুধে এর মুক্তি নেই। বরং দীর্ঘমেয়াদে এসব ওষুধ ব্যবহারে যেসব প্রমাণিত ঝুকি আছে সেগুলো হলো: ক্যান্সার, হৃদরোগ, স্মৃতিভ্রস্টতা, রক্তশূন্যতা ইত্যাদি।

অষুধগুলো পাকিস্থলীতে এসিড নি:সরন বন্ধ করে দেয় অথচ পাকিস্থলীতে এসিড থাকাটাই স্বাভাবিক, এটিই মানুষের স্বাভাবিক শারিরীক প্রক্রিয়া, পাকিস্থলীর কোষগুলোর গঠন সেভাবেই তৈরি। তাই যখনই দীর্ঘসময় এই স্বাভাবিক এসিড বন্ধ থাকছে তখনই কোষগুলো ক্যান্সার কোষে পরিনত হবার ঝুকিতে পড়ছে। আবার এই এসিড আমাদের খাবার হজম করতে সহায়তা করে। এসিড না থাকলে আয়রন শরীরে শোষিত হয়না। তাই দীর্ঘমেয়াদে এসিড বন্ধ থাকলে আয়রন এর অভাবজনিত রক্তশূন্যতা হতে পারে। পাকিস্থলীর এসিড আমাদের জীবানু থেকেও রক্ষা করে তাই রোগ জীবানু দ্বারা আক্রান্ত হবার সম্ভাবনাও বাড়ে। এছাড়াও হৃদরোগ ও স্মৃতিভ্রস্টতার সাথেও দীর্ঘমেয়াদে এসব ওষুধ খাওয়ার সরাসরি সম্পর্ক আছে। আমি নিজে প্রচুর রোগী দেখেছি যারা ৫-১০ বছর এমনকি ১৫-২০ বছর ধরে এসব ওষুধ খাচ্ছেন যা খুবই ভয়ংকর।

তাই আপনার আসলেই এসব ওষুধ খাবার দরকার আছে কিনা (ঢেকুর ওঠা, অল্পতেই পেট ভরে যাওয়া, "গ্যাস" হওয়া ইত্যাদি এসব ওষুধ দ্বারা নিরাময়্যোগ্য না) থাকলেও তা কতদিন এগুলো একজন নূন্যতম এমবিবিএস চিকিতসককে দেখিয়ে জেনে নিন। নিজে থেকে বা ফার্মেসী বা অন্যকারো দ্বারা প্ররোচিত হয়ে এসব ওষুধ দীর্ঘমেয়াদে খেলে নিজেই নিজের ক্ষতি ডেকে আনবেন।

তালিকায় ৫ম অবস্থানে আছে সেফ-৩। এটি একটি ৩য় প্রজন্মের এন্টিবায়োটিক। এটি সাধারন অবস্থায় সহজে ব্যবহার হবার কথা না অথচ আমরা মুড়ি মুড়কির মত প্রেসক্রিপশন ছাড়াই এটি কিনে খাচ্ছি। ফলে ক্রমান্বয়ে এই এন্টিবায়োটিক কার্যকারিতা হারাচ্ছে। খোদ যুক্তরাস্ট্রে সবচেয়ে বেশি ব্যাবহৃত এন্টিবায়োটিক হচ্ছে এমোক্সিসিলিন যা ২য় প্রজন্মের ওষুধ। যেখানে তারাই ৩য়-৪র্থ প্রজন্মের এন্টিবায়োটিক এড়িয়ে চলে সেখানে আমরা ২য় প্রজন্মকে গোনায়ই ধরি না! সুতরাং জীবানুরা শক্তিশালী হচ্ছেই।

ওষুধের ব্যাপারে তাই আজই সাবধান হউন। নূন্যতম গ্রাজুয়েট ডাক্তার ব্যতীত যেকোন ধরনের ওষুধ সেবন থেকে বিরত থাকুন।

Address

Mirpur
Dhaka
1216

Telephone

01912605896

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr. Simanto Shahin posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dr. Simanto Shahin:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category