হক হোমিও হল - Haq Homeo Hall

হক হোমিও হল - Haq Homeo Hall হক হোমিও হল

বিদেশে মেডসিন পাঠানো হচ্ছে
27/10/2024

বিদেশে মেডসিন পাঠানো হচ্ছে

বিদেশে মেডিসিন দেয়া হয়।
27/10/2024

বিদেশে মেডিসিন দেয়া হয়।

জ্বর কি ?শরীরের উত্তাপ বৃদ্ধি, নাড়ী বেগবতী, শ্বাসবৃদ্ধি, সৰ্ব্বাঙ্গিক অসুস্থতা এবং স্নায়ুবিধানাদির বিকারসংযুক্ত প্রতিক...
27/10/2024

জ্বর কি ?
শরীরের উত্তাপ বৃদ্ধি, নাড়ী বেগবতী, শ্বাসবৃদ্ধি, সৰ্ব্বাঙ্গিক অসুস্থতা এবং স্নায়ুবিধানাদির বিকারসংযুক্ত প্রতিক্রিয়াকে জ্বর বলে অর্থাৎ এরাই জ্বরের নিত্য লক্ষণ।

এদেশে মনুষের শরীরের সুস্থাবস্থায় স্বাভাবিক উত্তাপ সাধারণতঃ ৯৬°৫ হইতে ৯৮° বা ৯৮°৪ ডিগ্রি পর্যস্ত থাকতে দেখা যায়। যদি কোন কারণে শরীরে উত্তাপ স্বাভাবিক উত্তাপ অপেক্ষা কিছু বৃদ্ধি পায় তাহলে আমরা তাকে জ্বর বলে থাকি। অনেক সময় দেখা যায় যেকোন লোকের স্বভাবতঃ সুস্থাবস্থায় প্রাতঃকালে শরীরের যেরূপ উত্তাপ থাকে বিকালে তা অপেক্ষা কিছু বৃদ্ধি পায়। এইরূপ স্থলে তাকে জ্বর বলা যায় না, সাধারণ উত্তাপ বলে ধরতে হবে।

সকল প্রকার রোগের মধ্যে জ্বর একটি সর্ব্বপ্রধান রোগ এবং অধিকাংশ স্থলেই এই জ্বর স্বয়ম্ভুতভাবে প্রকাশ পায় ও কোন কোন স্থলে অন্য পীড়ার আনুষঙ্গিক উপসর্গ স্বরূপও উপস্থিত হয়। শরীরের আভ্যন্তরিক পরিবর্তন বশতঃ স্বাস্থ্যভঙ্গ হইয়া অর্থাৎ কোন বিষাক্ত পদার্থ শরীরের ভিতর জমে বা প্রবেশ করে ও রক্তে মিশ্রিত হয়ে যে জ্বর উৎপন্ন হয় তাহাকে ইডিওপ্যাথিক জ্বর বা স্বতঃ উৎপন্ন জ্বর বলে এবং কোন টিহু বা যন্ত্রে আঘাত বশতঃ যে জ্বর উৎপন্ন হয় তাকে সেকেণ্ডারী বা সিমটোমেটিক জ্বর বা পাইরেক্সিয়া বলে। লক্ষণভেদে জ্বরের নানা প্রকার নাম দেওয়া হয় এবং ভিন্ন ভিন্ন প্রকারের জ্বরে ভিন্ন ভিন্ন লক্ষণ বা উপসর্গ প্রকাশ হতে পারে।

জ্বর উৎপত্তির কারণ কি ?
আধুনিক চিকিৎসকগণ বলেন যে, যেমন সকল পীড়ার এক একটি পৃথক ব্যাসিলাস আছে সেইরূপ জ্বরেরও একটি পৃথক ব্যাসিলাস আছে। এই ব্যাসিলাস শরীরের মধ্যে যে কোন উপায়ে প্রবেশ করে রক্তে মিশ্রিত হলে জ্বর উৎপন্ন হয়ে থাকে। সাধারণতঃ অতিরিক্ত উত্তাপ বা ঠাণ্ডা লাগা, জলে ভিজা বা ভিজা কাপড়ে অনেকক্ষণ থাকা, আহার নিষ্ক্রার অনিয়ম, অমিতাচার, দূষিত বায়ু সেবন বা অস্বাস্থ্যকর স্থানে বাস, অতিরিক্ত শারীরিক বা মানসিক পরিশ্রম, প্রদাহ কিম্বা স্নায়ুমণ্ডলীর উত্তেজনা, শরীর মধ্যে কোনরূপ বিষাক্ত পদার্থ প্রবিষ্ট হওয়া, কীট-পতঙ্গের দংশন বা শরীরে কোনরূপ আঘাত লাগা, পাকাশয়ের ক্রিয়ার ব্যতিক্রম, ক্বমির উত্তেজনা, ঋতু পরিবর্ত্তনকালে অসাবধানে থাকা, শরীরের আভ্যন্তরিক যন্ত্রের পরিবর্ত্তন প্রভৃতি যে কোন প্রকার কারণে জ্বর উৎপন্ন হতে পারে।

জ্বরের লক্ষণাদি—জ্বরের লক্ষণ সকল এক প্রকার নয়। প্রকারভেদে ভিন্ন ভিন্ন লক্ষণ প্রকাশ পেয়ে থাকে। তবে সাধারণতঃ শীত, কম্প, গাত্র তাপের বৃদ্ধি, নাড়ীর দ্রুত গতি, ঘন ঘন শ্বাস-প্রশ্বাস, শিরঃপীড়া, শরীরে বেদনা, গা হাত কামড়ানি, অস্থিরতা, অনিদ্রা, কোষ্ঠবদ্ধতা বা উদরাময়, প্রস্রাব লালবর্ণ ও প্রস্রাবের স্বল্পতা, দুর্ব্বলতা, অচৈতন্যতা প্রলাপ বকা প্রভৃতিকে সাধারণ লক্ষণ বলা যেতে পারে।

জ্বর হইলে শরীরের উত্তাপ বৃদ্ধি হয় কেন ?
শরীরের মধ্যে এক প্রকার বিষ প্রবেশ করে জ্বর উৎপন্ন করে। ঘরের এই বিষ শরীরে প্রবেশ করলে প্রকৃতি ঐ বিষকে দগ্ধ করিয়া শরীরকে সুস্থ বা প্রকৃতিস্থ করার চেষ্টা করে। জ্বরের বিষ শরীরের মধ্যে প্রবেশ করলে শরীর বিষাক্ত হয় এবং কি প্রকারে ঐ বিষের হস্ত হতে নিষ্কৃতি লাভ করবে সেজন্য শারীরিক যন্ত্রগুলি নিজ হতেই ঐ বিষকে তাড়াবার চেষ্টা করতে থাকে এবং তাদের প্রধান চেষ্টা ঐ বিষকে ফুসফুসে সাথে দগ্ধ করা, কিন্তু কোন দ্রব্য দগ্ধ করতে হলে উত্তাপের আবশ্যক, উত্তাপ ভিন্ন দাহন কাৰ্য্য সম্পন্ন হয় না; এই কারণেই জ্বর হলে শরীর স্বভাবতঃ গরম বা উত্তপ্ত হয়ে থাকে। এই উত্তাপের কম বেশী অনুসারে জানা যায় যে কত পরিমাণে বিষ দগ্ধ হচ্ছে। উত্তাপ ভিন্ন জ্বরের আরও অনেক লক্ষণ আছে যা পৃথকভাবে প্রকাশ পায় বা উত্তাপের জন্যও প্রকাশ পেতে পারে।

জ্বর হুইলে নাড়ী দ্রুতগতিযুক্ত হয় কেন ?
জ্বরকালীন নাড়ীর গতি দ্রুত হওয়ার কারণ এই যে জ্বরের বিষ শরীর মধ্যে প্রবেশ করে রক্তের সহিত মিশে যায় এবং ফুসফুসে বিষাক্ত রক্তকে পৃথক করে দগ্ধ করতে থাকে। হৃৎপিণ্ড হতে শরীরের সর্ব্বস্থানেই রক্ত যাতায়াত করে। হৃৎপিণ্ড রক্তের আধার এবং রক্তের শিরা ও ধমনী সকল হৃৎপিণ্ডের নল স্বরূপ। ফুসফুসের দাহন কার্য্যের সাহায্যের জন্য সে স্থানে হৃৎপিণ্ডকে স্বাভাবিক অপেক্ষা শীঘ্র শীঘ্র অধিক পরিমাণে রক্ত যোগাতে হয়। এই শীঘ্র শীঘ্র ও অধিক পরিমাণে রক্ত যাতায়াত করার জন্য নাড়ীর গতি দ্রুত হয়ে থাকে।

জ্বরের প্রকারভেদ—(১) স্পেসিফিক বা ইন্‌ক্সোস (specific or infectious)। এই জ্বর ছোঁয়াচে। অতি ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র নানাপ্রকার আণুবীক্ষণিক বীজাণু দ্বারা এই প্রকারের জ্বর উৎপন্ন হয়। যথা: ম্যালেরিয়া, টাইফয়েড ইত্যাদি।

(২) ইন্‌ফ্লামেটারী বা প্রদাহজনিত (inflammatory)। জ্বর নানাপ্রকার জীবাণু কর্তৃক প্রদাহ উৎপন্ন হয়ে স্নায়ুসমূহ উত্তেজিত হয় ও এই প্রকার জ্বর প্রকাশ পায়। যথা: নিউমোনিয়া, ডিপথিরিয়া, ব্রঙ্কাইটিস্ ইত্যাদি।

(৩) স্থানিক কিম্বা স্নায়ুমণ্ডলের রোগ, উত্তেজন! ও ক্রিয়ার ব্যাঘাতজনিত নানারকম রোগ হতে এক প্রকার জ্বর উৎপন্ন হয়। যথা: মেনিঞ্জাইটিস ইত্যাদি।

উত্তাপ বৃদ্ধির লক্ষণ—সুস্থ অবস্থায় মনুষ্য শরীরের স্বাভাবিক উত্তাপ ৯৭°/৯৮° ডিগ্রি। যে জ্বর প্রাতঃকালে ৯৯° হইতে ১০০° ডিগ্রি কিম্বা বিকালে ১০২° হইতে ১০৩° ডিগ্রি পর্যন্ত হয় তাকে সামান্য জ্বর (Simple Fever) বলে। যে জ্বরে প্রাতে ১০১° হতে ১০৩° পর্যন্ত হয় তাহাকে প্রবল জ্বর (High Fever) বলে। যদি কোন জ্বরে ১০৫° ডিগ্রির উপর উত্তাপ প্রকাশ তাহলে অস্বাভাবিক জ্বর (Hyperpyrexia) বলে। ম্যালেরিয়া জ্বরে এইরূপ উত্তাপ বৃদ্ধি পেলে বিশেষ ভয়ের কারণ হয়ে থাকে। যে জ্বরে সামান্য উওাপ বৃদ্ধি পায় এবং যাতে কোন প্রকার বিকারের লক্ষণাদি থাকে না অথচ রোগী ভয়ানক দুর্ব্বল হয়ে পড়ে, তাকে দুর্ব্বলকারী জ্বর বা এভাইনেমিক ফিভার বলে। ক্ষয় রোগের সহিত যে জ্বর বিদ্যমান থাকে তাকে ক্ষয়জ্বর বা হেক্‌টিক্ ফিভার বলে। এই জ্বরে প্রথমে অল্প একটু গরম বোধ হয় ও তৎপরে নাড়ী সামান্যরূপ চঞ্চল হওয়া ও বিকালে ঐ ভাবের বৃদ্ধি হয়ে থাকে। অল্প শীত, পরে উত্তাপ, শেষ রাত্রিতে প্রচুর ঘর্ম্ম হয়ে জ্বর ত্যাগ বা জ্বরের হ্রাস, হাত-পায়ে অত্যন্ত জ্বালা, দুর্ব্বল ও চঞ্চল নাড়ী প্রভৃতি এই প্রকার জ্বরের লক্ষণ।

জ্বরের নিদান—জ্বর যেরূপ হউক না কেন, জ্বর হলেই স্বাভাবিক অপেক্ষা অধিক পরিমাণে টিসুর ধ্বংস হয় এবং শরীরের এলবুমেন, ফাইব্রিন, মেদ প্রভৃতি নষ্ট হয়ে পেশীসমূহও ধ্বংস হয়ে থাকে। স্নায়ুসমূহেরও ঐ প্রকার পরিবর্তন হতে দেখা যায়। অস্থিসমূহের গুরুত্ব হ্রাস পায় ও রক্তের লাল কণিকার সংখ্যা কমে যায় কিন্তু গ্রন্থির টিসুসমূহে রক্তসঞ্চয় হয়ে বৃদ্ধিপ্রাপ্ত হয় তজ্জন্য যকৃৎ, প্লীহা এবং লসিকা গ্রন্থি প্রভৃতি বড় হয়ে উঠে। জ্বর হলে ইউরিয়া, ইউরিক এসিড এবং কার্ব্বলিক এসিড প্রভৃতি প্রচুর পরিমাণে উৎপন্ন হয় ও এই সমুদয় পদার্থ সহজে বাহির হয়ে যেতে পারে না। রক্তে এই সকল দূষিত পদার্থ সঞ্চিত হয়ে শরীরের উত্তাপ বৃদ্ধি করে এবং স্নায়বীয় বিকার লক্ষণ ও অন্যান্য সাংঘাতিক লক্ষণসমূহ উপস্থিত করে থাকে।

নাড়ী ও শ্বাস-প্রশ্বাসের গতির পরিবর্ত্তন—সুস্থাবস্থায় নাড়ীর স্পন্দন প্রতি মিনিটে ৭০ হইতে ৮০ বার হয় এবং শ্বাস-প্রশ্বাস প্রতি মিনিটে ১৬ হতে ১৮ বার হয়ে থাকে। শরীরের তারতম্য অনুসারে এই নিয়ম সকলের সমান না। শরীরের তাপ বৃদ্ধি পেলে স্বাভাবিক উত্তাপ হতে প্রতি ডিগ্রি উত্তাপ বৃদ্ধিতে প্রায় ৮ বার স্পন্দন বেশী হয় এবং শ্বাস-প্রশ্বাস প্রতি মিনিটে প্রায় ২/৩ বার বৃদ্ধিপ্রাপ্ত হয়। জরাবস্থায় নাড়ীর স্পন্দন প্রতি মিনিটে ১২০ হইতে ১৬০ বার পর্যন্ত হতে পারে।

জ্বরের পরিণাম—জ্বরের প্রকৃতি, রোগীর প্রকৃতি এবং চিকিৎসা প্রভৃতির উপর পরিণাম নির্ভর করে। বিলম্বে টানিয়া টানিয়া শ্বাস গ্রহণ, ঘনঘন শ্বাস-প্রশ্বাস, নাড়ী কখন কখন লুপ্ত, কখনও বা হত্রবৎ অথবা নাড়ী এক সময়েই নানাপ্রকার প্রভৃতি জ্বরের অশুভ লক্ষণ। শ্বাস-প্রশ্বাসের গতি ধীর হলে শুভ লক্ষণ বুঝতে হবে।

জ্বর ত্যাগের অবস্থা—জ্বরে সহসা গায়ের তাপ কমে গিয়ে ত্যাগ হলে তাকে ক্রাইসিস (crisis) বলে। ইহাতে প্রচুর পরিমাণে ঘর্ম্ম বা মূত্রত্যাগ বা উদরাময় হয়ে জ্বর ছেড়ে যায়। জ্বরে গায়ের তাপ কমা কমে গিয়ে অনেক দিন পরে জ্বর ত্যাগ হলে তাকে “নাইদিস”(lysis) বলে। কখন কখন জ্বরের ক্রাইসিস ও লাইসিস এক সঙ্গে দেখতে পাওয়া যায় অর্থাৎ সহসা একদিন গায়ের তাপ অনেকটা কমে গিয়ে অবশিষ্টটুকু পরে ক্রমে ক্রমে কমে জ্বর ছেড়ে যায়। কখন কখন জ্বর ত্যাগকালে প্রচুর ঘর্ম্ম বা ভেদ হয়ে রোগীর মন্দ অবস্থা উপস্থিত হয় এবং নাড়ী ছেড়ে যাবার মত হয় ও গায়ের উত্তাপ স্বাভাবিক অপেক্ষাও কমে যায়। তাকে অনিয়মিত জ্বরত্যাগ বলে। অনেকে বলেন যে জ্বর রোগে ৩য়, ৫ম, ৭ম, ৯ম, ১১শ, ১৩শ, ১৫শ ইত্যাদি দিনে ঘৰ্ম্ম হইলে তা উপকার; এতদ্ভিন্ন অন্যান্য দিনে ঘৰ্ম্ম হইলে তা উপকার অপেক্ষা অপকারী হয়ে থাকে। জ্বর রোগে এই সকল লক্ষণ অবশ্যই বহুদর্শনের ফল।

ভিন্ন ভিন্ন জ্বর নির্ণয় করিবার নিয়ম—জ্বর হলে তার কারণ নির্ণয় করা উচিত। অনেক সময় রোগীকে একবার মাত্র দেখে, কি জ্বর হয়েছে তা বুঝা যায় ন। এজন্য এ সকল স্থলে রোগীকে উত্তমরূপে পরীক্ষা করে যে সমস্ত লক্ষণাদি দ্বারা জ্বরের স্বভাব স্পষ্ট প্রকাশিত না হয় সে পর্যন্ত জ্বর নির্ণয়ের জন্য অপেক্ষা করা উচিত। জ্বর নির্ণয় করবার সময় নিম্নলিখিত বিষয়গুলির উপর একটু দৃষ্টি রাখলেই প্রভেদ নির্ণয় করতে বেশী কষ্ট হয় যথা জ্বরের প্রধান প্রধান লক্ষণ, জ্বরাক্রমণ কাল, জ্বর কোন সময়ে বাড়ে। কমে, গায়ে কোনরূপ উদ্ভেদ বাহির হয়েছে কি না, বাহির হবার সম্ভাবনা আছে কি না, জ্বর বিশেষের ভিন্ন ভিন্ন স্থানিক লক্ষণ শরীরের উত্তাপ ও জ্বরের গুপ্তাবস্থা, কোন স্থানে বা কোন যন্ত্রে বেদনা কিম্বা ক্রিয়াবিকার বিদ্যমান আছে কি না ইত্যাদি। উপরিউক্ত লক্ষণাদির প্রতি লক্ষ্য রাখলে সহজে বুঝা যায় যে জ্বর সংক্রামক বা স্পর্শাক্রামক, কি ইডিওপ্যাথিক বা স্নায়বীয়, কি স্পেসিফিক, কি প্রাদাহিক, কি ম্যালেরিয়াল, কি সেপটিক ইত্যাদি।

বিশেষ দ্রষ্টব্য : হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা একটি লক্ষণ ভিত্তিক সদৃশ্য বিধান। যেকোন ঔষধ ব্যবহারের ক্ষেত্রে রোগীর শারিরীক, মানসিক যাবতীয় লক্ষণের সহিত ঔষধের লক্ষণ মিলিয়ে ঔষধ প্রয়োগ করা হয়ে থাকে। হোমিওপ্যাথিক যেকোন ঔষধই ডাক্তারের পরামর্শ ব্যাতিত সেবন করা উচিত নয়।

যেকোন প্রয়োজনে দুপুর ২টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত সরাসরি ক্লিনিকে এসে যোগাযোগ করবেন/মোবাইল নাম্বারে কল করবেন/ইনবক্সে যোগাযোগ করবেন।

 #ইরেক্টাইল_ডিসফাংশন বা লিঙ্গ উত্থান :ইরেক্টাইল ডিসফাংশন বা লিঙ্গ উত্থান সমস্যা বা যৌন অক্ষমতার কারণে বৈবাহিক জীবনে অশান...
27/10/2024

#ইরেক্টাইল_ডিসফাংশন বা লিঙ্গ উত্থান :
ইরেক্টাইল ডিসফাংশন বা লিঙ্গ উত্থান সমস্যা বা যৌন অক্ষমতার কারণে বৈবাহিক জীবনে অশান্তি নেমে আসে। যার পরিণাম হতে পারে বিবাহ বিচ্ছেদ। লিঙ্গ উত্থানে সমস্যাকে ইরেক্টাইল ডিসফাংশন বলে সংজ্ঞায়িত করা হয়। এ সমস্যা মানুষের ধারণার চেয়েও বেশি। বয়স্কদের মধ্যে এর প্রাদুর্ভাব বেশি। ন্যাশনাল কিডনি অ্যান্ড ইউরোলজিক ডিজিজ ইনফরমেশন ক্লিয়ারিং হাউজ অনুসারে ৩৫–৪০ বছর বয়সের ৫ থেকে ১০ শতাংশ এবং ৬০–৬৫ বছর বয়সের ১৫ থেকে ২৫ শতাংশ পুরুষ ইরেক্টাইল ডিসফাংশনের অভিজ্ঞতা লাভ করে। প্রতিটি মানুষ জীবনে অন্তত একবার হলেও ইরেক্টাইল ডিসফাংশনে ভুগে। প্রত্যেকটি যৌন সহবাস পারফেক্ট নয়। ইরেক্টাইল ডিসফাংশন হলে যৌন সংগমের সুখ বিনষ্ট হয়। একজন পুরুষের যৌন ক্ষমতা বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে কমে যেতে পারে। বর্তমান যুগে যৌন রোগের নানা প্রকার অপচিকিৎসা কারণে যৌন রোগ বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং চিকিৎসা বিফল হচ্ছে। সেখানে হোমিওপ্যাথিক অরিজিনাল জার্মানী ঔষধের চিকিৎসা একমাত্র সফল হচ্ছে। রোগ মুক্তি আল্লাহর ইচ্ছে হয়। হোমিওপ্যাথিক অরিজিনাল জার্মানী ঔষধের চিকিৎসা স্থায়ী এবং শতভাগ সাইড এফেক্ট মুক্ত। পরিপূর্ণ চিকিৎসার জন্য কোর্স হিসেবে কমপক্ষে ৫/৬ মাস সময় নিয়ে ঔষধ সেবন করা উত্তম।

বিশেষ দ্রষ্টব্য : হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা একটি লক্ষণ ভিত্তিক সদৃশ্য বিধান। যেকোন ঔষধ ব্যবহারের ক্ষেত্রে রোগীর শারিরীক, মানসিক যাবতীয় লক্ষণের সহিত ঔষধের লক্ষণ মিলিয়ে ঔষধ প্রয়োগ করা হয়ে থাকে। হোমিওপ্যাথিক যেকোন ঔষধই ডাক্তারের পরামর্শ ব্যাতিত সেবন করা উচিত নয়।

যেকোন প্রয়োজনে দুপুর ২টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত সরাসরি ক্লিনিকে/ মোবাইল কল/ ইনবক্সে নিয়ম অনুসরণ করে যোগাযোগ করবেন।

27/10/2024
27/10/2024
আলহামদুলিল্লাহ। আপনাদের বিশ্বস্ততায় অফলাইন সেবার পাশাপাশি প্রতিনিয়ত এগিয়ে চলছে অনলাইন সেবা। সারাদেশে কুরিয়ারের মাধ্যমে ঔ...
27/10/2024

আলহামদুলিল্লাহ। আপনাদের বিশ্বস্ততায় অফলাইন সেবার পাশাপাশি প্রতিনিয়ত এগিয়ে চলছে অনলাইন সেবা। সারাদেশে কুরিয়ারের মাধ্যমে ঔষধ পাঠানো হয় এবং প্রতিনিয়ত সারাদেশে সফলভাবে ঔষধ ডেলিভারি হচ্ছে। হক হোমিও হল শতভাগ অরিজিনাল জার্মানী ঔষধ দ্বারা আপনাদের চিকিৎসা সেবায় সর্বদা নিয়োজিত।

আমাদের প্রতিষ্ঠানে হোমিওপ্যাথিক অরিজিনাল জার্মানী সকল প্রকার ঔষধ পাওয়া যায় এবং সম্পূর্ণ খুচরা মূল্য ঔষধ বিক্রয় করা হয়। Offline/Online এর মাধ্যমে রোগীদের চিকিৎসা সেবা প্রধান করা হয়। কুরিয়ারের মাধ্যমে সমগ্র বাংলাদেশ ঔষধ সরবরাহ করা হয়।

আমাদের সেবা সমূহঃ
যৌন দূর্বলতা,চর্ম রোগ, ব্লাড (HBS Agপজেটিভ), আইবিএস(IBS), নতুন পুরাতন রোগ, শিশু ও মহিলাদের যাবতীয় জটিল রোগ, জন্ডিস, যক্ষ্মা বা টি.বি. রোগ, ডায়াবেটিস, গ্যাষ্টিক, আলসার, হাঁপানী, একজিমা, যে সকল বিবাহিত পুরুষ/মহিলাদের সন্তান হয়না, গর্ভবতী মহিলাদের সহজ প্রসবের চিকিৎসা, টিউমার, পিত্ত ও কিডনী পাথর, অর্শ, নাকের মাংস বৃদ্ধি, একশিরা, হার্নিয়া, আঁচিল, টনসিল প্রভৃতি সকল রোগের চিকিৎসা করা হয়।

অনলাইনের মাধ্যমে প্রেসক্রিপশন সংগ্রহ করতে চাইলে ২০০টাকা ভিজিট ফি পরিশোধ করতে হবে।

বিঃদ্রঃ অনলাইনের মাধ্যমে প্রেসক্রিপশন এবং ঔষধ সংগ্রহ করতে চাইলে বিকাশের মাধ্যমে এই নাম্বারে 01318-415666 সম্পূর্ণ মূল্য অগ্রিম পরিশোধ করতে হবে।

যেকোন প্রয়োজনে নিয়ম অনুসরণ করে ইনবক্সে যোগাযোগ করবেন।

সন্মানিত রোগী
27/10/2024

সন্মানিত রোগী

মহিলাদের মুখমণ্ডলে অস্বাভাবিক কেশ (গোঁফ/দাড়ি) বৃদ্ধির চিকিৎসায় ব্যবহার করা হয়।প্যাকিং সাইজ: ৮০ ট্যাবলেট।খুচরা মূল্য :...
27/10/2024

মহিলাদের মুখমণ্ডলে অস্বাভাবিক কেশ (গোঁফ/দাড়ি) বৃদ্ধির চিকিৎসায় ব্যবহার করা হয়।

প্যাকিং সাইজ: ৮০ ট্যাবলেট।
খুচরা মূল্য : ৪৭০ টাকা।

বিঃদ্রঃ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা একটি লক্ষণ ভিত্তিক সদৃশ্য বিধান। যে কোন ঔষধ ব্যবহারের ক্ষেত্রে রোগীর শারিরীক, মানসিক যাবতীয় লক্ষণের সহিত ঔষধের লক্ষণ মিলিয়ে ঔষধ প্রয়োগ করা হয়ে থাকে। আপনার যে কোন ধরনের সমস্যার জন্য একজন ভালো রেজিস্ট্রার ভুক্ত ডাক্তারের পরামর্শ ও চিকিৎসা সেবা গ্রহণ করুন। হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় যেকোন ঔষধই ডাক্তারের পরামর্শ ব্যাতিত সেবন করা উচিত নয়।

যেকোন প্রয়োজনে সরাসরি ক্লিনিকে এসে যোগাযোগ করবেন/সরাসরি কল করবেন/ইনবক্সে যোগাযোগ করবেন।

Address

Donia, Jatabari
Dhaka
1100

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when হক হোমিও হল - Haq Homeo Hall posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to হক হোমিও হল - Haq Homeo Hall:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram