CHILD Development

CHILD Development It's about all kind of child rearing.

              ছোট সন্তানের কারণে বড় সন্তানের যত্নের ঘাটতি হলে যে সমস্যাগুলো হয় :- #এক গবেষণায় দেখা গেছে বাবা-মা প্রধা...
14/05/2025



ছোট সন্তানের কারণে বড় সন্তানের যত্নের ঘাটতি হলে যে সমস্যাগুলো হয় :-
#এক গবেষণায় দেখা গেছে বাবা-মা প্রধানত সন্তানদের মধ্যে হিংসা এবং আক্রমনাত্মক আচরণ তৈরি করার জন্য অনেকাংশেই দায়ী ।
ধরুন আপনার দুইটা বাচ্চা, বড় সন্তানকে পিতা-মাতা খুব আদর যত্নে লালন- পালন করে। সমস্যা হয় ছোট সন্তান জন্মানোর পর, কারণ বাবা মায়ের আগ্রহ চলে আসে ছোটটার আদর যত্নের প্রতি। এক্ষেত্রে বড় সন্তানের যত্নের কিছুটা হলেও ঘাটতি পড়ে । বড় সন্তান যখন দেখে পিতা-মাতা তাকে আগের মতন আগ্রহ দিচ্ছে না তখন তার মনে বিরূপ প্রতিক্রিয়া পড়ে। আর এটাকে বলে sibling rivalism।
★★গবেষণায় দেখা গেছে যে এই সময়টাই বড় সন্তানের মনে একাকীত্ববোধ তৈরি হয়, মানসিক চাপ অনুভব করে এবং সে তার ছোট ভাইয়ের প্রতি বা বোনের প্রতি আক্রমণাত্মক আচরণ পোষণ করে।

পিতা-মাতা হিসাবে আপনার প্রধান দায়িত্ব হচ্ছে ছোট সন্তান গর্ভে আসার সাথে সাথেই বড় সন্তানকে কাউন্সিলিং করা। তাকে বোঝাতে হবে তার একজন খেলার সঙ্গী আসছে।
***জন্মের পর মা বড় সন্তানের সাথে যে আচরণগুলো করতে পারে তা হল:
১/ মা বড় সন্তানের সাথে attachment কোন ঘাটতি করবেন না। তার সাথে আগের মতনই মিশতে হবে । ছোট সন্তানের কারণে বড় সন্তানকে কখনোই বকা দিবেন না।
২/বড় শিশুটাকে মা যতটা সম্ভব ছোট শিশুর যত্নে অন্তর্ভুক্ত করবেন। বড় সন্তানকে মা বোন এভাবে বলতে পারে যেহেতু ছোট ভাই তোমার বা বোন নিজে কোন কাজ করতে পারে না সেহেতু তোমার দায়িত্ব তাকে সাহায্য করা।
৩/মায়ের অনুপস্থিতে ছোট শিশুর লক্ষ্য রাখার জন্য অনুরোধ করুন কিন্তু বাধ্য করবেন না।
৪/বড় সন্তানের সামনে কখনো ছোট সন্তানের প্রশংসা করবেন না কিংবা ছোট সন্তানের ভালো গুণ বলে বড় সন্তানকে অবহেলা করবেন না।

           #শিশু  #শিশুবিকাশ   অটিজম (Autism) বা অটিজম স্পেকট্রাম ডিজঅর্ডার (ASD) একটি নিউরোডেভেলপমেন্টাল (মস্তিষ্কের বি...
17/02/2025

#শিশু #শিশুবিকাশ

অটিজম (Autism) বা অটিজম স্পেকট্রাম ডিজঅর্ডার (ASD) একটি নিউরোডেভেলপমেন্টাল (মস্তিষ্কের বিকাশজনিত) অবস্থার নাম, যা সামাজিক যোগাযোগ, আচরণ, ভাষা ও চিন্তাধারায় প্রভাব ফেলে। এটি সাধারণত শৈশবেই প্রকাশ পায় এবং ব্যক্তিভেদে এর লক্ষণ ও তীব্রতা ভিন্ন হতে পারে।

অটিজমের কিছু সাধারণ লক্ষণ:

সামাজিক যোগাযোগের সমস্যা: চোখে চোখ রেখে কথা বলা, মুখের অভিব্যক্তি বোঝা বা অন্যদের অনুভূতি বুঝতে অসুবিধা হতে পারে।

আচরণগত বৈশিষ্ট্য: নির্দিষ্ট কিছু কাজে বা রুটিনে অতিরিক্ত আসক্তি থাকতে পারে, একই কাজ বারবার করতে ভালোবাসতে পারে।

ভাষাগত সমস্যাঃ অনেকে কথা বলতে দেরি করে বা একদমই কথা বলে না, কেউ কেউ খুব আনুষ্ঠানিক বা পুনরাবৃত্তিমূলক ভাষা ব্যবহার করে।

সংবেদনশীলতা: অতিরিক্ত শব্দ, আলো, গন্ধ বা স্পর্শে সংবেদনশীলতা থাকতে পারে।

অটিজম কেন হয়?

অটিজমের সুনির্দিষ্ট কারণ এখনো পুরোপুরি জানা যায়নি, তবে জিনগত ও পরিবেশগত কারণ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে বলে বিজ্ঞানীরা মনে করেন।

অটিজম কি নিরাময়যোগ্য?

অটিজম কোনো রোগ নয়, তাই এর সরাসরি নিরাময় নেই। তবে সঠিক শিক্ষা, থেরাপি (যেমন স্পিচ থেরাপি, বিহেভিওর থেরাপি) এবং সহায়তামূলক পরিবেশ একজন অটিস্টিক ব্যক্তির জীবন মান উন্নত করতে সাহায্য করতে পারে।

20/01/2025

13/10/2024

কি ভাবে বাচ্চার নাভির যত্ন নিবেন।

নবজাতক শিশুর নাভির যত্ন নেওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ, বিশেষ করে নাড়ির গোড়া (umbilical stump) পড়ে যাওয়ার আগে। এখানে কিছু ধাপ দেওয়া হলো যা অনুসরণ করতে পারেন:

১. নাভিকে পরিষ্কার ও শুকনো রাখুন:

নরম তুলা বা কটন ব্যবহার করে হালকা গরম পানি অথবা আপনার ডাক্তার পরামর্শ দিলে অ্যালকোহল দিয়ে নাভির গোড়া মৃদুভাবে পরিষ্কার করুন।

পরিষ্কারের পর, নাভির গোড়াটি বাতাসে শুকাতে দিন।

২. নাভি ঢেকে রাখবেন না:

বাচ্চার ডায়াপার এমনভাবে ভাঁজ করুন যাতে নাভির নিচে থাকে এবং নাভির গোড়া শুকনো থাকে।

নতুন জন্মানো বাচ্চার জন্য বিশেষভাবে তৈরি ডায়াপার ব্যবহার করতে পারেন, যাতে নাভির জন্য জায়গা কাটা থাকে।

৩. গোড়া টানবেন না:

নাভির গোড়াটি স্বাভাবিকভাবে পড়ে যেতে দিন, যা সাধারণত ১ থেকে ৩ সপ্তাহের মধ্যে হয়ে যায়। কখনই গোড়া টানবেন না, এমনকি যদি মনে হয় যে তা পড়ে যেতে যাচ্ছে।

৪. স্নানের সময় সাবধানতা:

গোড়া পড়ে যাওয়ার আগে পুরো শরীর ডুবিয়ে স্নান না করিয়ে, স্পঞ্জ দিয়ে স্নান করান যাতে নাভি শুকনো থাকে।

৫. সংক্রমণের লক্ষণগুলির প্রতি নজর দিন:

যদি নাভি লাল হয়ে যায়, ফুলে যায়, খারাপ গন্ধ হয়, বা জ্বর আসে, তাহলে অবিলম্বে আপনার ডাক্তারকে জানান।

৬. বাচ্চার পোশাক আলগা রাখুন:

এমন পোশাক পরান যা খুব বেশি শক্ত না হয় এবং নাভির সাথে ঘষা না খায়।

নাভির গোড়া পড়ে যাওয়ার পরও, পুরোপুরি সেরে ওঠা পর্যন্ত পরিষ্কার ও শুকনো রাখুন।

আরও কোনো প্রশ্ন থাকলে আমাকে জানাতে পারেন!

30/11/2023

বাংলার পাশাপাশি ইংরেজি বা অন্য কোন ভাষা কেন শিখাবেন আপনি কি জানেন!

শিশুদেরকে ভাষা শেখানোর ব্যাপারে বর্তমানে প্রায় সব পিতা-মাতারাই চিন্তিত। পিতা মাতারা অবশ্যই চান তাদের বাচ্চা বাংলার পাশাপাশি ইংরেজিতে বা আরবি তে যেন পারদর্শী হয়। আবার কিছু কিছু পিতা-মাতা চিন্তা করে যে বাচ্চাদের কে বেশি ভাষা শেখালে তাদের ব্রেইনের উপরে চাপ পড়বে। চলুন গবেষণা থেকে জেনে আসি বাচ্চাদের বেশি ভাষা শেখার উপকারিতা।

জন্মের পর থেকে বাচ্চাদের ব্রেইন ডেভেলপমেন্ট হয় খুব তাড়াতাড়ি। তাদের ব্রেন কোন কিছু খুব তাড়াতাড়ি রপ্ত করতে পারে । সুতরাং একাধিক ভাষা শেখা তাদের জন্য কঠিন কিছু নয়।
★যে সকল শিশুরা একাধিক ভাষা শেখে তাদের কমিউনিকেশন স্কিল ডেভেলপমেন্ট হয় যা তাদের পরবর্তী জীবনে গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব বিস্তার করে।
★যে সকল শিশুরা একাধিক ভাষা জানে তারা কখনো সিদ্ধান্তহীনতাই ভোগে না ।দেখা যায় যে তারা দ্রুত এক কাজ থেকে অন্য কাজে move করতে পারে।
★যে সকল শিশুরা একাধিক ভাষা জানে তাদের ব্রেইনের neural response বেশি থাকে তাদের তুলনায় যারা একটা ভাষা জানে।
★একাধিক ভাষা জানা শিশুরা সহজেই সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য কে মনে নিতে পারে। যেটা সাহায্য করে তাদের emotion কে
control করতে।
★একাধিক ভাষা শেখার সময় শিশুদেরকে নতুন নতুন নিয়ম শেখা লাগে ।যেটা তাদেরকে সাহায্য করে ভবিষ্যতে নিয়ম-কানুন মেনে চলতে।
★এ সকল শিশুরা যেহেতু খুব তাড়াতাড়ি সিদ্ধান্ত নিতে পারে সেহেতু তারা নতুন নতুন আইডিয়া তৈরি করতে পারে।

17/11/2023
17/11/2023

লোশন এর পরিবর্তে আপনার শিশুর জন্য ঘরোয়া পদ্ধতিতে মশ্চারাইজার তৈরি করে ব্যবহার করতে পারেন ।যা শিশুর ত্বকের জন্য খুবই নিরাপদ এবং এটা তৈরি করতে মাত্র তিনটি উপকরণ প্রয়োজন।

10/11/2023

আপনার শিশুর জন্য জীবনের শুরুতে কোন শিক্ষাটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ?
বাংলা ভাষা না ইংলিশ ভাষা আপনার শিশুকে শেখাবেন ? একটি শিশু যখন কথা বলতে শেখে শিক্ষিত পিতা-মাতারা বর্তমানে দেখা যায় ইংলিশ শব্দের গুলা পাশাপাশি বাংলা। অর্থাৎ পিতা মাতা ইংলিশ শব্দগুলোকে বেশি গুরুত্ব দেয় আর বাংলা শিশুরা তাদের পারিপার্শ্বিক পরিবেশ থেকে শিখে থাকে। এই ভাষা শেখানোর দৌড়ে বাবা-মা তাদের সন্তানদের কে আসল শিক্ষাটা দিতেই বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ভুলে যায়। জন্মের পর থেকে আট বছর পর্যন্ত বর সাধারণত শিশুদের ফাউন্ডেশন এই স্কুলে বিবেচিত হয়। এই সময় শিশুরা তাদের জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো শেখে। বাবা মা হিসেবে শিশুদেরকে যে সকল বিষয়গুলো শিক্ষা দিলে তারা আজীবন স্বাবলম্বী হবে এবং একজন ভালো মানুষ হিসাবে গড়ে গড়ে উঠবে। সে বিষয়গুলো হলো:
★নৈতিকতা: জাপানি শিশুদেরকে এই বিষয়টা খুব ভালোভাবে শিক্ষা দেয়া হয়ে থাকে। যে কারণে তারা একটা ভদ্র জাতি হিসেবে খুবই পরিচিত সারা পৃথিবীতে। নৈতিকতার বিষয়গুলো বাবা-মা খুব শক্তভাবে সন্তানের মধ্যে গেঁথে দিতে পারলে সে সন্তান অন্যায় করতে গেলে হাজার বার ভাববে। ভালো মন্দ বিবেচনার সময় বাবা-মা কখনোই ছোট ছোট বিষয়গুলো সন্তানদের ছাড় দিবে না।
★সমাজে আচার-আচরণ: একটা শিশু যখন বড় হয় অবশ্যই তাকে তার সমাজের আচার-আচরণ গুলো রপ্ত করতে হয়। আর এটা শিশুকে শেখায় সে কোথা থেকে উঠে আসছে এবং তার foundationটা কি।
★ভালো খারাপের পার্থক্য বোঝানো: তাদেরকে বুঝাতে হবে খারাপ কাজ করলে কি হবে আর ভালো কাজ করলে কি হবে।
★অন্যকে সম্মান করা: এই আচরণটা বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই শিশুরা পিতা-মাতা কিংবা তার আশেপাশে যারা থাকে তাদের দেখে শেখে । সুতরাং অভিভাবক হিসাবে আপনি আপনার সন্তানের সামনে কোন ধরনের আচরণ করছেন সেটা তার জীবনে প্রভাব ফেলছে।
★নিজের কাজ নিজে করতে শেখানো: ছোটবেলা থেকে আমারা বাচ্চাদেরকে এত বেশি ভালোবাসি যে তাদের কাজগুলো যেটা তারা করতে পারে সেটাও আমরা করে দেই। এতে দেখা যায় আমাদের বাচ্চারা অলস হয়ে যায়।
★স্কুলের রেজাল্ট ভালো করার প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ না করানো: বাবা মায়েরা সবসময় ভালোবাসে তার সন্তানের রেজাল্ট অন্যের কাছে বলতে ।এটা অবশ্য একটা গর্বের ব্যাপার। কিন্তু এর থেকেও বড় ব্যাপার হচ্ছে আপনার সন্তান অন্যের সাথে কিভাবে ব্যবহার করছে এবং আপনি যখন তাকে বাইরে নিয়ে যাচ্ছেন তার আচরণ কেমন হচ্ছে।
★ধর্মীয় শিক্ষা: ধর্ম মানুষকে সঠিক শিক্ষা দান করে, ভালো-মন্দ বুঝতে সাহায্য করে, সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে ধর্ম মানুষের জীবনের একটা বড় অংশ । যে যে ধর্ম অনুসরণ করে সে ধর্ম অনুসারে তাদের বাচ্চাদেরকে সঠিক আচরণ কিভাবে করতে হবে সেটা শিক্ষা দেওয়া।

31/07/2023

জন্মের পরে কিভাবে বুঝবেন আপনার বাচ্চা সুস্থ এবং স্বাভাবিক আছে কিনা।
জন্মের পরে বাচ্চার কান্না অধিকাংশ ক্ষেত্রে নিশ্চয়তা প্রদান করে যে সে সুস্থ আছে‌ । Lows of developmental direction মাধ্যমে আমরা বুঝতে পারি। এই নীতি অনুসারে শিশুর পেশী নিয়ন্ত্রণ ক্ষমতা শুরু হয় মাথার অঞ্চল থেকে পায়ের দিকে । বিভিন্ন বয়সে দেহের বিভিন্ন অঙ্গ প্রত্যঙ্গগুলোর পেশী নিয়ন্ত্রণ ক্ষমতা ও বিকাশ হয় ।যেমন:

১/মাথার অংশের নিয়ন্ত্রণ: দৃষ্টি নিয়ন্ত্রণ: দোলায়মান ছবির দিকে তাকানোর ক্ষমতা শিশুর তৈরি হয় জন্মের ১২ ঘন্টা পরে। তিন থেকে চার সপ্তাহের মধ্যে নবজাতক দৃষ্টির সাহায্যে কোন কিছু অনুসরণ করতে পারে। দুই থেকে তিন মাসের মধ্যে চোখ ঘুরাতে পারে এবং তার কয়েক মাস পরে চোখকে চারপাশে ঘুরাতে পারে।

২/শিশুরা জন্মের স্বাভাবিক প্রতিক্রিয়া হিসেবে শিশুরা হাসে এবং স্পর্শ করলেও হাসে। তিন চার মাস বয়সে কারো হাসি দেখলে হাসি।

৩/মাথা সোজা করে ধরে রাখা: এক মাস বয়সে শিশু কোলের উপর হেলান দেওয়া অবস্থায় মাথা সোজা করে বসে থাকতে পারে এবং পাঁচ মাস বয়সে চিৎ পরে শুইয়ে দিলে মাথা উঁচু করতে পারে।

৪/ উপুড় হওয়া: দুই মাস বয়সে শিশুকে এক পাশে শুয়ে দিলে নিজে নিজে চিৎ হয়ে যায় এবং চার মাসে চিৎ করে শোয়ালে কাত হতে পারে ও ছয় মাসের সম্পূর্ণভাবে উপুড় হয়।

৫/ বসতে পারা: চার মাস বয়সে শিশুদের দেহকে বসার ভঙ্গিতে টেনে উঠাতে পারে ।পাঁচ মাস বয়সে চেয়ারে হেলান অবস্থায় বসে ও সাত মাসে কিছুক্ষণ একা একা বসতে পারে এবং নয় মাসে কারো সাহায্য ছাড়াই একা বসতে পারে ১০ মিনিট অথবা এর বেশি।

৬/ শিশুরা কোন কিছু ধরার ক্ষমতা অর্জন করে তিন থেকে চার মাস বয়সে । 8 থেকে 10 মাস বয়সে নিচে পড়ে যাওয়া জিনিস তুলতে পারে।

উপরের এই লক্ষণ গুলো একটি বাচ্চার স্বাভাবিক বর্ধনের প্রকাশ করে ।আর এই লক্ষণগুলো যদি একটা বাচ্চার মধ্যে না দেখা যায় তাহলে বুঝতে হবে আপনার বাচ্চার শারীরিক জটিলতা আছে। সুতরাং ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করতে হবে।

02/03/2023

গরমকালে শিশুদের কয়েকটি রোগ

Address

Dhaka
1205

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when CHILD Development posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category