Our Story
'১২ সেপ্টেম্বার ১৬২৯ সালে প্রতিষ্ঠিত রাজেশ্বরী সুমঙ্গল যার বর্তমান বয়স ৩৯০ বছর প্রায় । হাসান কবির বংশানুক্রমিক ৮ম পুরুষ যিনি এই প্রতিষ্ঠান অত্যন্ত সুনামের সাথে ৮৯ লাখ সন্মানিত ক্লায়েন্ট নিয়ে পরিচালনা করে আসছেন । আলহামদুলিল্লাহ্ । আপনাদের ভালবাসা এবং দোয়া আমরা একান্তভাবে কামনা করি । সুনাম, সুখ্যাতি, যশ, গৌরব, অর্থ, প্রভাব-প্রতিপত্তি, ব্যবসায় উন্নতি, শত্রু প্রশমন, দাম্পত্য সুখ, সন্তান সুখ, সর্ব্বজন বশীভূত, লোক সমাজে গ্রহণ যোগ্যতা বৃদ্ধি এবং পিটুইটারী গ্ল্যান্ড, পিনিয়াল গ্ল্যান্ডসহ সকল গ্ল্যান্ডকে জাগ্রত করে রাখার জন্য ১টি রত্ন পাথর ধারণ করাই যথেষ্ট, বিশেষ বিশেষ প্রয়োজনে ২টি পাথর। এর অধিক কোন ক্রমেই নয়। সুমঙ্গল এর প্রতিটি পাথরই বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত মতে শোধন করে দেওয়া হয়। ফলশ্রুতিতে পাথরের আংটি ধারণে দ্রুত ফল দিতে সক্ষম।'
‘সুমঙ্গল’ – এর মূল লক্ষ্য হচ্ছে সঠিক রত্ন পাথর ক্রেতাদের নিকট সঠিক মূল্যে বিক্রয় করা। শুধু যে ‘মহারত্ন’ যেমন – নীলা, রুবি, পান্না, গোমেদ, ক্যাটস আই, পোখরাজ, হীরা ধারণেই মানুষ সুফল পাবেন তা কিন্তু নয়। বর্তমান সময়ে মহারত্ন অতীব দুষ্প্রাপ্য ও দূর্মূল্য। মহারত্নের পরিবর্তে উপরত্নও সমান ভাবে ক্রিয়া করে থাকেন। ক্ষেত্র বিশেষে মহারত্নের ওজনের দ্বিগুণ ওজন ধারণ করতে হয়। উপরত্ন হিসাবে রুবি’র পরিবর্তে ষ্টার রুবি/পেরিডট, নীলার পরিবর্তে অ্যামেথিষ্ট, টানজানাইট বা ব্লু স্পাইনাল। হীরার পরিবর্তে সাদা জিরকন, সাদা টোপাজ, রক ক্রিষ্টাল। ঠিক তদ্রুপ প্রবালের পরিবর্তে কারনেলিয়ন বা ব্লাড ষ্টোন ধারণে সুফল পাওয়া যায়।
উপরন্তু দেখা গিয়েছে যে, মহারত্নের তুলনায় উপরত্ন অধিক ফল প্রদান করতে সক্ষম কেননা নীলা, রুবি, পান্না, হীরাতে দাগ, রেখাদোষ, বিন্দুদোষ বিদ্যমান আবার বাজারে এসকল পাথর ব্যাপক হারে নকল হচ্ছে। এমনকি হিটট্রিটমেন্ট, কালার ট্রিটমেন্ট করে রত্ন পাথরের উজ্জ্বলতা ও জৌলুসতা বৃদ্ধি করা হচ্ছে। এই সকল হিটেড ও ট্রিটেড রত্ন পাথর ধারণ না করাই সর্বোত্তম।
বাংলাদেশে দেখা যায় যে একজন ব্যক্তির আঙ্গুলে ৩/৪টি রত্ন পাথর এর আংটি শোভা পাচ্ছে তা কিন্তু একেবারেই ঠিক নয়।
কেননা প্রতিটি গ্রহই ভাইব্রেশন করে থাকেন, আবার প্রতিটি পাথরের রেডিয়েশন (Radiation) শক্তি বিদ্যমান। যেমন-রবি বা সূর্যের ভাইব্রেশন শক্তি হচ্ছে 65000HZ.
রবি’র রত্ন রুবির রেডিয়েশন(Radiation) হচ্ছে 70,000HZ. ফ্রিকোয়েন্সিস। কোন ব্যক্তি যদি ৩/৪টি রত্ন পাথর ধারণ করে থাকেন তবে কোন রত্ন পাথর সঠিক ভাবে কাজ করছে বা আদৌ করছে কিনা তা কিন্তু ধারণকারী বুঝতে পারছেন না। আবার অনেককেই বলতে শুনি যে পাথর পরেছি উল্টো ফল হচ্ছে।
জীবন রত্ন ধারণ করতে হয় ১টি অথবা সর্বোচ্চ দু’টি এর অধিক কোন ক্রমেই নয়।
সুনাম, সুখ্যাতি, যশ, গৌরব, অর্থ, প্রভাব-প্রতিপত্তি, ব্যবসায় উন্নতি, শত্রু প্রশমন, দাম্পত্য সুখ, সন্তান সুখ, সর্ব্বজন বশীভূত, লোক সমাজে গ্রহণ যোগ্যতা বৃদ্ধি এবং পিটুইটারী গ্ল্যান্ড, পিনিয়াল গ্ল্যান্ডসহ সকল গ্ল্যান্ডকে জাগ্রত করে রাখার জন্য ১টি রত্ন পাথর ধারণ করাই যথেষ্ট, বিশেষ বিশেষ প্রয়োজনে ২টি পাথর। এর অধিক কোন ক্রমেই নয়।
সুমঙ্গল এর প্রতিটি পাথরই বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত মতে শোধন করে দেওয়া হয়। ফলশ্রুতিতে পাথরের আংটি ধারণে দ্রুত ফল দিতে সক্ষম। ‘সুমঙ্গল’ থেকে প্রয়োজনে আপনার পাথরটি অত্যাধুনিক মেশিনের মাধ্যমে পরীক্ষা করে নিতে পারবেন-নির্দিষ্ট অর্থের বিনিময়ে।
‘সুমঙ্গল’ Gems Identification Certificate বা রত্ন পাথরের সার্টিফিকেট নির্দিষ্ট অর্থের বিনিময়ে প্রদান করে থাকেন।
‘সুমঙ্গল’ প্রতিষ্ঠান এর কর্ণধার হাসান কবির এর ৩০ বৎসরের জ্যোতিষ, বাস্তু ও তন্ত্র শাস্ত্রের উপর বাস্তব অভিজ্ঞতা রয়েছে ফলে আপনার প্রয়োজনীয় রত্নপাথর কররেখা বিচার, জন্ম ছক বিচার করে সঠিক রত্ন পাথর নির্বাচন করে ধারণ করতে পারবেন। সুমঙ্গল এর কর্ণধার হাসান কবির রাজেশ্বরী জ্যোতিষালয় পরিচালনা করে আসছেন- আপনারা www.rajeshshori.com সাইটটি পড়ে বিস্তারিত জানতে পারবেন।
‘সুমঙ্গল’ সম্পূর্ণরূপে আমাদের ক্রয়কৃত প্রতিষ্ঠান-কখনই ভাববেন না যে ‘সুমঙ্গল’ নতুন প্রতিষ্ঠান কেননা রাজেশ্বরী জ্যোতিষালয়ের প্রতিষ্ঠাতা ৩০ বৎসরের বাস্তব অভিজ্ঞতা সম্পন্ন হাসান কবির-ই-‘সুমঙ্গলের’প্রতিষ্ঠাতা। আমাদের ক্লায়েন্ট সংখ্যা অগণিত কিন্তু সামাজিক মর্যাদার কারণে আমরা কখনও ক্লায়েন্টদের নাম ঠিকানা প্রকাশ করি না।
সুমঙ্গল এর প্রতিষ্ঠাতা হাসান কবির নিজেই গণনা করে থাকেন এবং উপযুক্ত পরামর্শসহ সঠিক গ্রহরত্ন আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী দিয়ে থাকেন।
হাসান কবির বাংলাদেশ সরকারের জ্যোতিষী পরীক্ষায় পাস করা জ্যোতিষ। আপনার সমস্যার কথা জানতে পারেন, লিখতে পারেন।
‘সঠিক পরামর্শ সঙ্গে খাঁটি গ্রহরত্ন’ এটা হচ্ছে সুমঙ্গল এর স্লোগান, কেননা ‘ভাগ্যের মুখ ফেরাতে প্রয়োজন একটু বিশ্বাস সঙ্গে খাঁটি গ্রহরত্ন, আর এ বিশ্বাস আপনি আস্থার সহিত রাখতে পারেন ‘সুমঙ্গল’ এর উপর।
“সুমঙ্গল এ আপনি স্বাগতম”
যে কোন রত্নপাথরই শোধন ব্যতীত ধারণে সুফল নাও পেতে পারেন।
বাঁধাইকৃত ধাতুর শুদ্ধতা অবশ্যই জানা থাকতে হবে অন্যথায় রত্ন পাথর সুফল প্রদান করবে না।
রত্ন পাথর শোধনের পর শুধুমাত্র প্রথমবার শুভদিন, তিথী শুভ নক্ষত্রে শুভ সময়ে ধারণ করতে হয় বিধায় সুমঙ্গল আংটি ধারণের শুভক্ষণ লিখে দিয়ে থাকেন।
শান্তি লাভ করুন
শুভার্থী
হাসান কবির
০২/০৩/২০১১
ঢাকা।
শোধনকৃত রত্ন পাথর ধারণে মানব দেহের যে সকল গ্ল্যান্ড- এর উপর ক্রিয়া করবে তাহা নিম্নের Endocrine System থেকে বুঝতে সক্ষম হবেন