DoctorBari

DoctorBari আমার অনলাইনে ঔষধ বিক্রয় করে থাকি । হোম ডেলিভারি দেয়া হয়।

আমার অনলাইনে ঔষধ বিক্রয় করে থাকি । গ্রেজুয়েট ফার্মাস্টি ধারা প্রেস্ক্রিপসন ঔষধ হোম ডেলিভারি দেওয়া হয় । আমার প্রথমে ঢাকার কিছু কিছু এলাকায় হোম ডেলিভারি দিচ্ছি । এলাকা গুলো হলঃ নিকেতন, গুলশান, বনানী, নাবিস্কো, সাতরাস্তা, ফার্মগেট, সম্বব হলে আর কিছু এলাকায় দেয়ায় চেষ্টা করবো। ঔষধ নেয়ার জন্য আপনার প্রেস্ক্রিপসনের ছবি অবশ্যই ইনবস্ক অথবা ফোন করে বলতে হবে। আমার ২৪/৭ সেবা দিয়ে থাকি। আমাদের কে ফোন করুন এই নম্বর এ-
০১৯৮৪৫৩০৭৬৭ বিকাশ নম্বর ০১৯৮৪৫৩০৭৬৭

15/05/2020

আপনার যেকোনো মেডিসিন লাগবে, আমাদের টেক্সট করুন।
এই করোনায় আপনাদের পাশে থাকতে চাই আমরাও
# ঘরে থাকুন, সুস্থ থাকুন।

আজকাল অনেকেই প্রতারিত হচ্ছেন নানা জিনিস অনলাইনে কিনে। তাই আমরা আপনাদের ১০০% নিশ্চিত প্রোডাক্ট দিব কোন ঝামেলা ছাড়াই আপনার...
28/04/2019

আজকাল অনেকেই প্রতারিত হচ্ছেন নানা জিনিস অনলাইনে কিনে। তাই আমরা আপনাদের ১০০% নিশ্চিত প্রোডাক্ট দিব কোন ঝামেলা ছাড়াই আপনার বাসায় পৌছে দিব। কি চান আপনি সব ধরণের মেডিকেলীয় প্রোডাক্ট। প্রোডাক্ট হাতে নিয়ে দেখে বিল পরিশোধ করুন। শুধুমাত্র আমরাই দিচ্ছি এই অফার।
বিস্তারিত জানতে ইনবক্স করুন।

আজ আপনাদের একটা ভয়ংকর কথা বলব। যে লেখাটা লিখতে বসেও আমি ভয় পাচ্ছি। আমার হাত কাঁপছে। একজন ফেসবুক স্ট্যাটাস দেওয়া তথাকথিত ...
17/02/2019

আজ আপনাদের একটা ভয়ংকর কথা বলব। যে লেখাটা লিখতে বসেও আমি ভয় পাচ্ছি। আমার হাত কাঁপছে। একজন ফেসবুক স্ট্যাটাস দেওয়া তথাকথিত সেলিব্রেটি, গল্পলেখক মানুষের বাইরে আমি একজন ডাক্তার। আমার ডাক্তারি চোখে আমি যা দেখছি, নন-ডাক্তার অনেকেই হয়তো সেটা দেখতে পাচ্ছেন না। কারণ যা আমাদের মস্তিষ্কে নেই, তা আমরা কখনোই ভাবতে পারি না। এই দৃশ্য শুধু একজন ডাক্তারই দেখতে পায়।
স্ট্যাটাসের ছবিটা হচ্ছে পৃথিবী থেকে মানবজাতি বিলুপ্তির সত্যয়িত সনদপত্র। এই সনদ দিয়েছে বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ মেডিকেল মহীরুহ, মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল ইউনিভার্সিটি (পিজি হাসপাতাল)। ছবিতে আপনি নিতান্তই কিছু বর্ণ আর শব্দ দেখতে পাচ্ছেন। আমি সেটাকে বর্ণনা করবার পর আপনি বুঝে ফেলবেন-আপনি আর মাত্র কয়েকদিন পৃথিবীতে আছেন। মাত্র পঞ্চাশ বছরের মধ্যে পুরো মানবজাতি বিলুপ্ত হয়ে যাবে। আপনার সাথে আপনার বাবা মা, সন্তান সবাই অতীত হয়ে যাবে। মিলিয়ন বছরের মানবজাতি পৌছেছে সিঁড়ির শেষ ধাপটাতে। আর কোন ধাপ নেই। চাইলেও একধাপ একধাপ করে আর নামার পথ নেই। এখন পড়ে যেতে হবে। মানবজাতিকে হারিয়ে যেতে হবে মহাকালের চোরাস্রোতে।
ছবির রিপোর্টটিকে বলা হয়-ব্লাড কালচার। যখন কোন রোগ সনাক্ত করবার পরেও ঔষুধে ভালো হয় না, তখন আমরা ব্যাকটেরিয়াসমৃদ্ধ রক্তকে ল্যাবরেটরিতে পাঠাই। উদ্দেশ্য হল- কেন অতি সাধারণ একটা অসুখও ঔষুধ দিয়েও রোগ ভালো হচ্ছে না। ল্যাবে মাইক্রোবায়োলজিস্টরা সেই রক্তকে কয়েকদিন চাষ করেন। সেখানকার ব্যাকটেরিয়াদের উপর বিভিন্ন প্রকার এন্টিবায়োটিক দিয়ে দেখেন, সেই এন্টিবায়টিক ব্যাকটেরিয়াগুলোক মেরে ফেলতে সক্ষম কী না!
যদি মারতে পারে তখন সেই এন্টিবায়োটিকের পাশে লেখা হয়- S (S for Sensitive). সেন্সিটিভ শব্দের অর্থঃ ঐ এন্টিবায়োটিকটি ব্যাকটেরিয়াকে মেরে ফেলতে সক্ষম। যদি না পারে তখন আমরা লিখি- R (R for Resistant). অর্থঃ এখন আর এই এন্টিবায়োটিকটি ব্যাকটেরিয়াকে মেরে ফেলতে সক্ষম নয়। আগে কাজ করলেও ব্যাকটেরিয়া নিজেকে বদলে ফেলেছে। ফলে একই অস্ত্র (এন্টিবায়টিক) দিয়ে ব্যাকটেরিয়াটিকে মেরে ফেলা যাচ্ছে না।
এতে কী দাঁড়ায়?
অতি সাধারণ রোগও আর এন্টিবায়োটিক দিয়ে সারবে না। রেজিস্ট্যান্ট ব্যাকটেরিয়াটি এখন ইচ্ছেমত বাচ্চাকাচ্চা দিতে পারবে। আপনার শরীরে রোগ সৃষ্টি করে বহাল তবিয়তে বেঁচে থাকবে। আপনি আমি শুধু দেখব দর্শক হয়ে দেখব। এরপর সব সাঙ্গ হবে। একদিন সেই ছোট্ট অসুখটা নিয়েই মানুষটা মারা যাবে।
উপরের ছবিতে দেখুন- রোগীর লিঙ্গ ছেলে। বয়স শুনলে চমকে যাবেন। বয়স মাত্র ৪ বছর। অথচ সব এন্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্ট। অর্থাৎ ছেলেটা নিরীহ একটা রোগ নিয়ে এসেছে। ঔষুধ দেওয়া হয়েছে। কিন্তু রোগ সারছে না। এখন কী ঘটবে?
আমরা তাকে আর বাঁচাতে পারব না। ছেলেটা নিশ্চিত মারা যাবে। অথচ আমাদের হাতে শতশত এন্টিবায়োটিক। আমরা চাইলেও প্রয়োগ করে আর ব্যাকটেরিয়াগুলোকে মারতে পারব না। কারণ ব্যাকটেরিয়া নিজের ডিএনএ-কে নিজেনিজেই পরিবর্তন করে ফেলেছে। ফলে সামান্য ব্যাকটেরিয়া মারার জন্য আমাদের হাতে আর কিছু নেই। বাচ্চাটির বাবা মা চেয়েচেয়ে দেখছে ছেলেটার অকাল মৃত্যু। অথচ তার বয়স মাত্র ৪ বছর। এত অল্পবয়সে নিশ্চয় সে নিজের মৃত্যুর জন্য দায়ী নয়।
দায়ী কারা?
আমরা।
আমাদের সামান্য জ্বর হয়। ফার্মেসীতে গিয়ে দুটো জিম্যাক্স (অ্যাজিথ্রোমাইসিন) খেয়ে ফেলি। একশ ব্যাকটেরিয়াকে মারার জন্য যদি সাত দিনের ডোজ লাগত, আমরা দুইদিন পর ভালো হলে আর ডোজটা পুর্ণ করি না। ৭০ টা ব্যাকটেরিয়া মরলেও বেঁচে থাকা বাকী ৩০ টি ব্যাকটেরিয়া জি-ম্যাক্সকে চিনে ফেলে। ফলে তারা নিজেদের গঠন দ্রুত বদলে ফেলে। তখন আর জি-ম্যাক্স দিয়েও পরেরবার আমরা রোগ সারাতে পারব না। কারণ জি-ম্যাক্সের বিরুদ্ধে সব ধরণের স্থায়ী ব্যবস্থা ব্যাকটেরিয়া নিয়ে ফেলেছে।
এখন এই ব্যাকটেরিয়াওয়ালা মানুষটি যদি আমাদের সামনে আসে, বসে, তার নিশ্বাস-হাঁচি- স্পর্শে আমাদের শরীরে জি-ম্যাক্স রেজিস্ট্যান্ট ব্যাকটেরিয়াটি আমাদের শরীরেও চলে আসে। ফলে কী দাঁড়াল?
কেউ একজন নিজের শরীরে রেজিস্ট্যান্ট ব্যাকটেরিয়ার জন্ম দিলে। আর আমরা কোনোদিন জি-ম্যাক্স না খেয়েও জি-ম্যাক্সের বিরুদ্ধে রেজিস্ট্যান্ট ব্যাকটেরিয়া দিয়ে নিজেদের শরীর ভরিয়ে ফেললাম। এইভাবে জি-ম্যাক্স রেজিস্টেন্ট ব্যাকটেরিয়া লাখ লাখ কোটি কোটি মানুষের দেহে সঞ্চারিত হবে। একটা নবজাতক যে কীনা গতকাল জন্মাল সেও আপনার ভুলের কারণে একটা রেজিস্ট্যান্ট ব্যাকটেরিয়াকে নিজের শরীরে ধারণ করল। আপনি যে বাড়িতে থাকেন সেই বাড়ির বাসিন্দা, সে মেসে থাকেন সেই মেসের বোর্ডার, যে নদীতে পা চুবাবেন সেই নদীর অনুকূলের বাসিন্দারাও হয়ে গেল জি-ম্যাক্স রেজিস্ট্যান্ট ব্যাকটেরিয়ার অভয়ারন্য সম্পন্ন শরীরের মানুষ।
শুধু জি-ম্যাক্স কেন?
আমাদের কেউকেউ অন্য রোগে আক্রান্ত হয়ে অন্য এন্টিবায়োটিক খাবে। আরেকটি ঔষুধের রেজিস্ট্যান্ট ব্যাকটেরিয়া তৈরি করবে। সে রেজিস্ট্যান্ট ব্যাকটেরিয়া ভাগাভাগি করবে সারাদেশের মানুষের সাথে। যেখানেইযাবে, যেখানটায় স্পর্শ করবে, সেখানেই হাচি দিবে, যেখানেই বসবে, যেখানেই খাবে সেখানেই ছড়িয়ে দিবে রেজিস্ট্যান্ট ব্যাকটেরিয়া। এভাবে একটা একটা করে সব ব্যাকটেরিয়া আরেকটি ব্যাকটেরিয়ার কাছ থেকে এন্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্ট শিখে ফেলবে। ফলে সবার কাছ থেকে একটা একটা করে ধার করেও আমাদের দেহের ব্যাকটেরিয়াগুলো হয়ে যাবে সকল এন্টিবায়োটিকের রেজিস্ট্যান্ট। তাকে এখন যে ঔষুধই দিন না কেন, কাজ করবে না। ফলে আপনি ঔষুধের ডিসপেনসারিতে কোটিকোটি টাকার ঔষুধ রেখেও বিনাচিকিৎসায় মারা যাবেন।
ছবির ছেলেটার মত আমার মোবাইলে প্রায় ৩০০ টি মানুষের রিপোর্ট আছে। আমি দীর্ঘ এক বছর থেকে বিভিন্ন ডাক্তারের পোস্ট থেকে রিপোর্টগুলো ডাউনলোড করে সঞ্চয় করছি। যারা সব ধরণের ব্যাকটেরিয়ায় রেজিস্ট্যান্ট। তারা যত ধনীই হোক, দুনিয়ার যে দেশেই চিকিৎসা করাক, সে ঈশ্বরের কাছেই নিজেকে সমর্পণ করুক, সে আর ফিরবে না। তার মৃত্যু অনিবার্য!
ভয়ের কথাটা তাহলে কোথায়?
আপনার শরীর থেকে রক্ত নিয়ে কালচারে পাঠান। দেখুন আপনি নিজেও অলরেডি অর্ধেক এন্টিবায়োটিকের রেজিস্ট্যান্টওয়ালা ব্যাকটেরিয়া নিয়ে বেঁচে আছেন।
আরো ভয়ের কথা কোথায় জানেন?
যে ৩০০ জন মানুষ রেজিস্ট্যান্ট, তাদের ঘরের বাবা-মা সন্তান বন্ধুবান্ধবের অনেকেই অলরেডি রেজিস্ট্যান্ট হয়ে গেছে। কেউ অতি উৎসাহী হয়ে নিজের রক্ত কালচারের জন্য যেদিন হাসপাতালে আসবে সেদিনই তারা ধরে ফেলবে নিজের অজান্তেই এইডসের চাইতেও ভয়ানক একটি ব্যাপার নিয়ে সে এতদিন বেঁচে ছিল। আজ থেকে তার মৃত্যুর কাউন্ট ডাউন শুরু।
কেন এইডসের চাইতে ভয়ানক বললাম?
আপনি একজন এইডস আক্রান্ত রোগীকে আইসোলেট করলেই সে এইডস ছড়াতে পারবে না। কিন্তু একজন রেজিস্ট্যান্ট লোককে আপনি কীভাবে আইসোলেট করবেন? ব্যাকটেরিয়া শুধু হাঁচিতে ছড়ায় না। প্রস্রাবে ছড়ায়-পায়খানায় ছড়ায়, স্পর্শের ছড়ায়। তারা পানির মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে, খাবারের মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। স্পর্শের মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। তারা মাটিতে থাকে। বাসের সিটে থাকে। রেস্টুরেন্টের গ্লাসে থাকে। ক্লাশের চেয়ারে থাকে। বন্ধুর কলমে থাকে, প্রেমিকের মোবাইলফোনের গায়ে লেগে থাকে, প্রেমিকার ঠোঁটে থাকে। তারা বাতাসে ভেসে থাকে। মাটিতে পড়ে থাকে। মাটির নিচে কলোনি করে থাকে। আপনি কোথায় গিয়ে বাঁচবেন?
আমাদের শরীরের ব্যাকটেরিয়া যে হারে রেজিস্ট্যান্ট হচ্ছে, সেই হারে এন্টিবায়োটিক তৈরি হচ্ছে না। আমাদের জীবনরক্ষাকারী প্রথম এন্টিবায়োটিক পেনিসিলিন আবিষ্কৃত হয় ১৯৪০ সালে। সবচেয়ে ক্ষমতাধর এন্টিবায়োটিক মেরোপেনেম প্যাটেন্টেড হয় ১৯৮৩ সালে। এর মাঝামাঝি সময়টায় আমরা মৎস্যবহুল নদীতে মাছ শিকারের মত হাজার হাজার এন্টিবায়োটিক আবিষ্কার করে ফেলেছি। কিন্তু ৮৩ এর পর, মেরোপেনেমের মত আর কোন শক্তিশালী এন্টিবায়োটিক পৃথিবীতে আসেনি।
অথচ ছবিতে দেখুন- ৪ বছরের বাচ্চা ছেলেটির ব্যাকটেরিয়াটি সব ধরণের এন্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্ট। মেরোপেনেম সহ (Imipenem)। বাচ্চাটি বেঁচে আছে নাকি অলরেডি মারা গেছে আমার জানা নেই। কিন্তু সে আপনাদের দোষে পৃথিবী থেকে চলে যাচ্ছে। সে কী আমাদের ছেড়ে দিবে? তার শরীর থেকে রেজিস্ট্যান্ট ব্যাকটেরিয়া অবশ্যই অনেকের শরীরে (তার বাবা মা-সহ) ছড়িয়ে দিয়ে গেছে। দায়মুক্তি আমাদের হবে। পুরো মানবজাতি নিশ্চিহ্ন হবার পর আমাদের দায়মুক্তি ঘটবে।
প্রায়ই বিজ্ঞানীরা বলেন- পৃথিবী চলে আবে ভীনগ্রহীদের হাতে। এলিয়েনরা পরবর্তী রাজত্ব করবে। বিলিভ মি- এলিয়েন আসার নিশ্চয়তা না থাকলেও এই পৃথিবীর পরবর্তী বাসিন্দা হবে নিতান্তই সাধাসিধে ব্যাকটেরিয়া। লক্ষ লক্ষ বছর সে আমাদের দেহে নিরীহ বসে ছিল। আমরাই তাকে শিখিয়ে ফেলেছি কীভাবে আমাদের দেহে বসেই আমাদের হত্যা করা যায়। আমরা কখনো শিম্পাঞ্জি, কখনো ডোলফিন, কখনো হাতিঘোড়া কুকুরকে বলি মানুষের সমপর্যায়ের বুদ্ধিমান। আমরা কখনো বলি না, আমাদের চাইতে কে বেশি বুদ্ধিমান! ব্যাকটেরিয়া মাইক্রোস্কোপিক হয়েও হাত পা না থাকা স্বত্বেও, মস্তিষ্ক না পেয়েই শিখে ফেলল কীভাবে মানুষদের হত্যা করতে হয়! ভাবুন- কে বেশি বুদ্ধিমান?
বাঁচার উপায়?
শুনতে আপনার খুব খারাপ লাগবে কিন্তু আমাকে বলতেই হবে। আজ এই মুহুর্তে, এই মিনিটটা শেষ হবার আগেই প্রধানমন্ত্রীকে সংসদে না গিয়েই অফিশিয়াল মিটিং না ডেকেই বলতে হবে- এন্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্টেন্সির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স। দেশের প্রত্যেকটা দোকান-ফার্মেসী-প্রেসক্রিপশন গোয়েন্দা দিয়ে খুঁজে বের করে নতুন করে এক পৃথিবী শুরু করতে হবে। প্রত্যেকটা এন্টিবায়োটিকের গায়ে সাটিয়ে দিতে হবে মোবাইলের মতো IMEI নাম্বার। কোন কোম্পানি বাজারে কয়টা ছেড়েছে, কোন ডাক্তার কয়টা প্রেসক্রিপশন করেছে, কোন রোগী কয়টা খেয়েছে সব হিশেব বের করতে হবে। না পারলেও আগামীকাল থেকে কীভাবে এন্টিবায়োটিক বিক্রি হবে, কীভাবে প্রেসক্রিপশন হবে, কীভাবে রোগী খাবে সেটা নির্ধারণ করতে হবে। যক্ষা নির্মুলের জন্য আমরা DOT প্রোগ্রাম শুরু করেছিলাম। প্রতিদিন সকালে স্বাস্থ্যকর্মী যক্ষা রোগীর বাসায় যাবে। রোগীকে ঔষুধ দিবে। রোগী সেটা স্বাস্থ্যকর্মীর সামনেই খাবে। এন্টিবায়োটিক খাওয়া DOT এর আন্ডারে আনতে হবে। অন্য কোন উপায় নেই।
খুব বেশি নিজেদের বাঁচাতে চাইলে, ফর গ্রেটার গুড... ধর্ষকদের মতোই বিচারবহির্ভূত ক্রসফায়ার চালু করতে হবে, যে লোকটি প্রেসক্রিপশন ছাড়া ঔষুধ বিক্রি করবে, যে ফার্মেসীম্যান মহাজ্ঞানী জাহির করে আপনাকে এন্টিবায়টিক বদলে দিবে, নতুন ডোজ বাতিয়ে দিবে, যে রোগীটি অসম্পূর্ণ ডোজ এন্টিবায়োটিক খাবে তাকেও ক্রসফায়ারের আওতায় আনতে হবে। কারণ অসুস্থ রোগীটিই অসম্পুর্ণ ডোজ খেয়ে আরেকটি রেজিস্ট্যান্ট ব্যাকটেরিয়ার জন্ম দিচ্ছে। নিজের মৃত্যুর সাথে পুরো মানবজাতিকে নিশ্চিহ্ন করবার কাজটি সেও করছে। এককোটি অজ্ঞ, ঘাড়ত্যাড়া এন্টিবায়োটিক ইউজারের বিনিময়ে হলেও বাকী ১৯ কোটি লোককে বাঁচাতে হবে।
সমস্ত আইনশৃংখলা বাহিনী সমস্ত চোর ডাকাত-ধর্ষক সব ছেড়ে পথে নামতে হবে। এইডসে পৃথিবী বিলুপ্ত হবে না। সোয়াইন ফ্লু, বার্ড ফ্লুতে মানবজাতি নিশ্চিহ্ন হবে না কিন্তু এন্টিবায়োটিকের বিরুদ্ধে স্ট্যাটাস পড়া শেষ হবার সাথে সাথে যদি আপনি বুকে হাত বাদ দিয়ে নিজের ধর্মগ্রন্থের উপর হাত রেখে প্রতিজ্ঞা না করেন, তাহলে মনে রাখবেন আপনি বেঁচে থাকবেন না আগামী পঞ্চাশ বছরে। আপনার অনাগত সন্তান বেঁচে থাকবে না ২০৭০ সাল দেখবার জন্য।
Do you believe my Status?
Who cares?
Fight or Die.
Choice is yours!
#আমি_অপ্রয়োজনে_এন্টিবায়োটিক_খাই_না
#খেলেও_ডাক্তারের_কথা_বিশ্বাস_করে_ফুলডোজ_খাই
#ফার্মেসীর_কথা_শুনে_এন্টিবায়টিক_বদলাই_না_ডোজ_কমাই_না
© ~ ডা. রাজীব হোসাইন সরকার

আমাদের কাছে পাবেন দেশী বিদেশি সব ধরনের মেডিসিন কল করুন অথবা ইনবক্সে করুন আপনার প্রেসক্রিপশন আমারা পৌছে  দিব আপনার বাসায়।...
25/10/2018

আমাদের কাছে পাবেন দেশী বিদেশি সব ধরনের মেডিসিন কল করুন অথবা ইনবক্সে করুন আপনার প্রেসক্রিপশন আমারা পৌছে দিব আপনার বাসায়।

06/09/2018

Do this 4things everyday

https://brightside.me/inspiration-tips-and-tricks/10-proven-ways-to-treat-common-skin-conditions-naturally-519210/?utm_s...
06/09/2018

https://brightside.me/inspiration-tips-and-tricks/10-proven-ways-to-treat-common-skin-conditions-naturally-519210/?utm_source=fb_brightside&utm_medium=fb_organic&utm_campaign=fb_gr_brightside_mini

Skin conditions are definitely not fun to deal with —whether it’s a mild allergic reaction or something more serious, like psoriasis or eczema. Various factors can lead to the development of skin conditions which make the root of the problem hard to pinpoint. Fortunately, there are many natural ...

সবাইকে ডক্টরবাড়ির পক্ষ থেকে ঈদুল আজহা শুভেচ্ছা।এই ঈদে খাবার খেতে হয় বেশি তাই প্রব্লেম ও  বেশি হয় সবাই ভাল থাকবেন।
22/08/2018

সবাইকে ডক্টরবাড়ির পক্ষ থেকে ঈদুল আজহা শুভেচ্ছা।
এই ঈদে খাবার খেতে হয় বেশি তাই প্রব্লেম ও বেশি হয় সবাই ভাল থাকবেন।

20/08/2018

jara peter med niea problem a asen tara ai step gulo follow korte paren asha kori kaje dibe.😊

 Manic Episode এর Symptoms:• অতিরিক্ত প্রফুল্ল অনুভব করা • প্রচণ্ড অস্থিরতা কাজ করা • খুবই দ্রুত কথা বলা • বার বার এক চি...
12/08/2018


Manic Episode এর Symptoms:

• অতিরিক্ত প্রফুল্ল অনুভব করা
• প্রচণ্ড অস্থিরতা কাজ করা
• খুবই দ্রুত কথা বলা
• বার বার এক চিন্তা থেকে অন্য চিন্তায় switch করা
• সহজেই মনোযোগ হারিয়ে ফেলা বা বিভ্রান্ত হয়ে যাওয়া
• হঠাৎ সক্রিয়তার মাত্রা বেড়ে যাওয়া
• ঘুম কমে যাওয়া
• নিজেকে নিয়ে আড়ম্বরপূর্ণ ভাবনা কাজ করা
• আবেগপ্রবণ হয়ে যাওয়া এবং আনন্দদায়ক ও ঝুঁকিপূর্ণ
আচরনে জড়িয়ে যাওয়া

Depressive Episode এর Symptoms:

• পছন্দের কাজের প্রতি আগ্রহ কাজ না করা
• হতাশা অনুভব করা
• সক্রিয়তার মাত্রা কমে যাওয়া
• প্রায়ই ক্লান্ত অনুভব করা
• অমনোযোগী হয়ে যাওয়া
• খিটখিটে হয়ে যাওয়া
• ঘুমের ও খাওয়াদাওয়ার অনিয়ম হওয়া
• আত্মহত্যাপ্রবন হয়ে যাওয়া

 #যেভাবে_সহজে_ধুমপান_ছাড়বেনএকটি সিগারেট এর দৈর্ঘ্য প্রায় ৭ থেকে ৮ সে.মি। এই ৭ বা ৮ সেঃমি দৈর্ঘ্যের সিগারেটের সবটুকু নিকো...
11/08/2018

#যেভাবে_সহজে_ধুমপান_ছাড়বেন

একটি সিগারেট এর দৈর্ঘ্য প্রায় ৭ থেকে ৮ সে.মি। এই ৭ বা ৮ সেঃমি দৈর্ঘ্যের সিগারেটের সবটুকু নিকোটিন গ্রহন করতে একজন ধুমপায়ীর জ্বলন্ত সিগারেট টিতে প্রতি ১০ সেকেন্ড অন্তর অন্তর মোট ৮ থেকে ১০বার টান দিতে হয়। এতে ৫ মিনিটে তিনি প্রায় ২ মিঃগ্রাম নিকোটিন এর সব টুকুই গ্রহন করেন ।

এই গৃহীত নিকোটিন প্রায় ১৫ থেকে ২০ মিনিট যাবৎ ধুমপায়ীর ব্রেইনে তার বিষক্রিয়া চালাতে থাকে। সিগারেটের ধুয়া নিঃশ্বাসে সাথে নেবার সেকেন্ডের মধ্যে তা অন্তঃ কেরোটিড ধমনী বা ইন্টারনাল ক্যারোটিড আর্টারী দিয়ে ব্রেইনের গুরুত্বপূর্ণ এরিয়া গুলোতে পৌছে যায় এবং তার বিষক্রিয়া শুরু করে।

সিগারেট এর মধ্যে সবচেয়ে ক্ষতিকারক উপাদান নিকোটিন এর গঠন ধুমপায়ীর ব্রেইনের ডোপামিন নির্গমন কারী কোষ গুলো গায়ে লেগে থাকা নিকোটিন -এসিটাইল কলিন রিসেপটরের সাথে জোট বেধে তার বিষক্রিয়া শুরু করে। ফললে ব্রেইনে অস্বাভাবিক পরিমানে ডোপামিন তৈরি হয়। এই ডোপামিন হরমোনের আরেক নাম "ভালোলাগা হরমোন" বা "আনন্দ হরমোন" যা মানুষের দেহে মনে ক্ষনিক পরিমান ভালোলাগা বা আনন্দ ফুর্তির আবহ তৈরি করে।

ডোপামিনের প্রভাবে ধুমপায়ি প্রায় ১৫ থেকে ২০ মিনিট কিছুটা প্রশান্তি ও ভালোলাগা অনুভব করেন। কিন্তু অল্প সময় পর ব্রেইনে নিঃসরিত এই ডোপামিন ফুরিয়ে যায় ফলে ধুমপায়ী পুনরায় অবসাধ, ক্লান্তি, অমনোযোগীতা, হতাশা বোধ করেন এবং তা থেকে মুক্তি পেতে তিনি পাগলের মতো সিগারেট খুঁজতে থাকেন। এটাকে বলে নিকোটিন ডিপেনডেন্স। অর্থাৎ আনন্দের জন্যে তিনি সিগারেট এর প্রতি অযথা নির্ভরশীল হয়ে পড়েন।

এভাবে ভালোলাগার অনুভুতি বজায় রাখতে অর্থাৎ আর্টিফিশিয়ালি ডোপামিন নিঃসরণ নিরবিচ্ছিন্ন রাখতে সারাদিনে একজন নিকোটিন ডিপেনডেন্ট ধুমপায়ীর গড়ে ৩০ টির অধিক পরিমানে সিগারেটের স্টিক গ্রহন করতে হয়। একে চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় বলে "নিকোটিন ডিপেনডেন্স ডোপামিন ফ্ল্যাশ", বা "নিকোটিন নির্ভর "ডোপামিন নিঃসরন"।

নিকোটিনের টলারেন্সি বৈশিষ্ঠের জন্য ধুমপায়ী কে ধিরে ধিরে সিগারেট গ্রহনের পরিমান বাড়াতে হয়। অর্থাৎ পুর্বে যে পরিমাণ সিগারেট খেলে আনন্দ, ফুর্তি বা ভালোলাগার অনুভুতি পেতেন, ক্রমাগত ধুমপানের ফলে তার ব্রেইনে এমন কিছু পরিবর্তন চলে আসে যে দিন দিন তাকে একই পরিমান আনন্দ পেতে আরো বেশি পরিমানে সেগারেট খেতে হয়। অর্থাৎ প্রথম প্রথম একজন ধুমপায়ী যে পরিমান সিগারেট নিতেন মাস বা বছর পর দেখা তাকে তার চেয়ে দ্বিগুণ পরিমাণ সংখ্যক সিগারেট নিতে হয়।

আর এভাবে ধুমপান করতে করতে সিগারেটে থাকা নিকোটিন ও অন্যান্য মারাত্মক রোগ সৃষ্টিকারী উপাদানের ক্ষতিকারক বিষক্রিয়ায় ধুমপায়ীর ব্রেনের ডোপামিন নির্গমন কারী নিউরন নিঃশেষ হয়ে যায় এবং ক্রমাগত ধূমপায়ী স্থায়ী ডিপ্রেশন, তীব্র যৌন অক্ষমতা, মানসিক রোগ, মরনঘাতী ক্যান্সার সহ ডায়াবেটিস, হাইপ্রেশার, ব্রেইন স্ট্রোক এবং হার্ট এটাকের ঝুঁকি তে পড়েন।

এছাড়াও নিকোটিনের প্রভাবে দেহে এন্টিঅক্সিডেন্ট (E&C) ও এন্টি ক্যান্সার( A & B5) ভিটামিন কমে যায় ফলে ধুমপায়ীর সুস্থ ভাবে বেচে থাকার সম্ভাবনা প্রায় এক যুগের অধিক কমে যায় এবং ফুসফুস সহ দেহের অন্যান্য অংগ ক্যান্সারে আক্রান্ত হবার ঝুকি প্রায় ৯০ শতাংশ বেড়ে যায়।

নিকোটিনের ডিপেনডেন্স, টলারেন্স ও এডিকশন বৈশিষ্টের জন্য একজন ধুমপায়ীর পক্ষে ধুমপান ত্যাগ করা এক সময় দুঃসাধ্য হয়ে পড়ে। তবুও চাইলেই একজন ধুমপায়ী ধুমপান ত্যাগ করতে পারেন।
এর জন্য প্রথমতঃ প্রয়োজন ধুমপান ত্যাগের প্রতিজ্ঞা।

দ্বিতীয়তঃ ধুমপায়ী সংগীকে বর্জন করা। যেহেতু ধুমপায়ীয় গায়ে লেগে থাকা নিকোটিনের গন্ধ আর সিগারেটের প্যাকেটের দৃশ্য ব্রেইনের হিপোক্যাম্পাল এবং নিউক্লিয়াস একুমবেন্স এরিয়া কে নিকোটিন নিতে পুনরায় স্টিমুলেশন বা তাগাদা দিবে।

তৃতীয়তঃ প্রয়োজন ১৫-২০ মিনিট পরপর সাপ্লিমেন্টারি ভিটামিন এ, ই ও সি সমৃদ্ধ ফল (কমলা লেবু বা লেবুর শরবত) খাওয়া, যেহেতু নতুন করে সিগারেট এর মাধ্যমে নিকোটিন না নেওয়ায় ১৫-২০ মিনিট পর নিকোটিন এর ঘাঠতির জন্যে উইথড্রল সিমটম দেখা দেয় এতে ধুমপায়ী পুনরায় নিকোটিন নেবার জন্য তার ব্রেইন উদগ্রীব হয়ে যায়।

এভাবে একজন ধুমপায়ী ২-৩ সপ্তাহ সহ্য করে চললে তার জন্যে ধুমপান স্থায়ী ভাবে ত্যাগ করা যায়। কারন ২ থেকে ৩ সপ্তাহ পর নিকোটিনের প্রতি আগ্রহ ব্রেইন থেকে প্রায় মুছে যায়, এবং ব্রেনের ডোপামিন নির্গমন কারী কোষ গুলো পুনরায় তার পুর্বের ন্যায় স্বাভাবিক পরিমানে ডোপামিন নির্গমন করতে থাকে।

আরেকটি ব্যাপার লক্ষ রাখতে হবে একজন ধুমপায়ী ধুমপানের ফলে নিজে যে পরিমানে ক্ষতির সম্মুখীন হন, তার চেয়ে দ্বিগুণ পরিমানে ক্ষতির শিকার হন তার পাশে থাকা ব্যক্তি। একে বলে পেসিভ স্মোকিং। তাই নিজের অফিস, ঘরে, বেড রুমে, সহকর্মী, স্ত্রী, পুত্র কন্যাদের সামনে ধুমপান করে তাদের জীবন কে ক্যান্সার, ডায়বেটিস, ডিপ্রেশন সহ নানান রোগের জন্যে ঝুঁকিপূর্ণ করে তুলবেন না।

সবচেয়ে বড় বিষয় হলো ধর্মীয় নিষেধাজ্ঞা। ইসলাম ধর্মে পরিষ্কার বলা আছে যে দ্রব্য জীবন ধারনের জন্যে ক্ষতিকর এবং যে দ্রব্য আপনার মধ্যে আসক্তি বা নেশা তৈরি করে তা থেকে আপনাকে বিরত থাকতেই হবে। আর ধুমপান ছাড়ার জন্যে রোজার মাস খুবই উপযোগী সময়। কারন এ মাসে ইবাদত বন্দেগীতে মন ব্যস্ত থাকায় যেকোন ভালো সিদ্ধান্ত সহজেই শক্ত ভাবে বাস্তবায়ন করা যায়।

ডা. মো. সাঈদ এনাম

(ডি এম সি, কে -৫২)

সাইকিয়াট্রিস্ট, ইউ এইচ এফ পি ও।

একটি সিগারেটের দৈর্ঘ্য প্রায় ৭ থেকে ৮ সেমি। এই ৭ বা ৮ সেমি দৈর্ঘ্যের সিগারেটের সবটুকু নিকোটিন গ্রহণ করতে একজন

এই বাস টি কিছুখন আগে মগবাজার ওয়ারলেস একজন বাইকার আর একজন মহিলাকে চাকার নিচে পিস্টো করে মেরে ফেলেছে এত আন্দোলন করেও এরা ঠ...
03/08/2018

এই বাস টি কিছুখন আগে মগবাজার ওয়ারলেস একজন বাইকার আর একজন মহিলাকে চাকার নিচে পিস্টো করে মেরে ফেলেছে এত আন্দোলন করেও এরা ঠিক হচ্চে না তাহলে এর ফাসি না এদের কে ধরে জনগন এর হাতে তুলে দিন তারাই বিচার করবে ওয়ার্ল্ড লাইভ দেকবে কিভাবে আমারা শাত্বি দেই। নাম্বার টা দিয়ে বের করা যেত বাস টি কার আন্ডারে ছিল।

আমরা মেডিসিন হোম ডেলিভারি দিচ্ছি যেকোন সময় আমদেরকে মেডিসিন অডার করুন দেশী/বিদেশী সকল প্রকার ঔষুধ আমদের কাছে আছে আপনার প্...
25/07/2018

আমরা মেডিসিন হোম ডেলিভারি দিচ্ছি যেকোন সময় আমদেরকে মেডিসিন অডার করুন দেশী/বিদেশী সকল প্রকার ঔষুধ আমদের কাছে আছে আপনার প্রেস্ক্রিপ্সন আপলোড করুন আমাদের ইনবক্স এ পৌঁছে যাবে আপনার কাছে খুবি দ্রুত।

Jene nin kichu important health tips🙂
25/07/2018

Jene nin kichu important health tips🙂

24/07/2018
Kisu kisu patient er valo review sotti onk valo lageDonnobad নীল চাঁদোয়া।
23/07/2018

Kisu kisu patient er valo review sotti onk valo lage
Donnobad নীল চাঁদোয়া।

23/07/2018

শরীর সুস্থ রাখতে হলে পরিমিত পানি পানের বিকল্প নেই। তাই কম বেশি পানি আমরা সবাই পান করি। কিন্তু কখনও কি ভেবে দেখেছেন ঠাণ্ডা পানি আর গরম পানির মাঝেও প্রার্থক্য রয়েছে?

পানি পানির কাজই করবে। তবে গরম পানি শরীরের জন্য অনেক দিক দিয়ে উপকারী। গরম পানির এমন ১২টি উপকারিতা নিয়ে আমাদের আজকের আয়োজন।

১. ওজন কমবে
গরম পানি শরীরের বিপাক ক্রিয়া খুব ভালভাবে সম্পন্ন করে। যার ফলে বাড়তি মেদ কমবে। তবে আরো বেশি কাজ দিবে যদি সকালে খালি পেটে গরম পানির সাথে লেবু মিশ্রিত করে পান করেন। এটা বডি ফ্যাট ভাঙতে সাহায্য করবে।

২. গলা ও নাসারন্দ্রের মধ্যে সমন্বয় সাধন করবে
ঠাণ্ডা লাগা, কফ জমে যাওয়া এবং গলা ব্যাথায় গরম পানি খুব কার্যকর ভূমিকা রাখে। এটা কফ তরল করে বের করে দেয়। গলা ব্যথা কমায়। এছাড়া নাসারন্দ্রের পথ পরিষ্কার রাখে।

৩. মাসিক বাধা দূর করে
গরম পানি মেয়েদের মাসিকের সমস্যা দূর করতে ভূমিকা রাখে। এটা পেটের পেশীকে শান্ত ও কোমল করে। যার ফলে মাসিকের সমস্যা দূর হয়।

৪. শরীরের বর্জ্য বের করে দেয়
গরম পানি পান করলে শরীরের তাপমাত্রা বাড়তে শুরু করে। ফলে ঘাম ঝরবে। ঘামের সাথেই শরীরের অনেক ধরনের বর্জ্য বের হয়ে যাবে। এতে শরীর সুস্থ্য থাকবে।

৫. অকালে বয়সের ছাপ দূর করবে
শরীরের বর্জ্য বের হতে না পারলে ত্বকের কোষ নষ্ট হয়। ফলে অকালে বয়সের ছাপ পড়ে। গরম পানি এই নষ্ট কোষগুলোকে ঠিক করে ত্বকের স্থিতিস্থাপকতা বাড়ায়। ফলে ত্বক কোমল হয় এবং বয়সের ছাপ দূর হয়।

৬. ব্রণ ও ফুস্কুড়ি দূর করে
গরম পানি বর্জ্য পদার্থ শরীর থেকে বের করে দিয়ে ত্বক পরিষ্কার রাখে। এতে ব্রণ ও ফুস্কুড়ি হওয়ার সম্ভাবনা কমে। তাই যারা ব্রণের সমস্যায় কাতর, তাদের উচিত গরম পানি পান করা।

৭. চুলের স্বাস্থ্য এবং জীবনীশক্তি
গরম পানি চুলের গোড়ায় থাকা স্নায়ু কার্যকর করে চুল শক্ত করে। ফলে চুল নরম ও উজ্জ্বল থাকে। এটি ফিরে পায় স্বাভাবিক জীবনীশক্তি।

৮. চুলের বৃদ্ধি ত্বরান্বিত করে
চুলের গোড়ার স্নায়ু সক্রিয় থাকায় চুলের বৃদ্ধি ত্বরান্বিত হয়। গরম পানি প্রতিদিনকার কার্যক্রম চালু রেখে চুল লম্বা হতে সাহায্য করে।

৯. খুশকি দূর করে
গরম পানি মাথার খুলি জলযোজিত করে মাথায় খুশকি হওয়া রোধ করে। অনেক সময় শ্যাম্পু ব্যবহার করেও ফল হয় না, তবে নিয়মিত গরম পানি পান করলে সুফল পাওয়া যাবে নিশ্চিত।

১০. রক্ত চলাচল স্বাভাবিক রেখে নার্ভতন্ত্র সক্রিয় রাখে
গরম পানি পানের আরেকটি উপকারিতা হল এটা রক্ত চলাচল স্বাভাবিক রাখে। ফলে পেশী ও স্নায়ু সক্রিয় থাকে। পাশাপাশি বাড়তি চর্বি ভেঙ্গে ফেলায় এগুলো যথেষ্ট উন্নত হয়।

১১. হজম ভাল হয়
খাদ্য গ্রহণের পর ঠাণ্ডা পানি পান করলে খাদ্যের সাথে থাকা চর্বিগুলো জমিয়ে ফেলে। এতে পাকস্থলীর গাত্রে চর্বির স্তর জমতে থাকে। যা শেষ পর্যন্ত ক্যান্সারে রূপান্তরিত হয়। কিন্তু গরম পানি তার উল্টোটা করে। এটা চর্বি ভেঙ্গে তা হজম বা নিঃসরণে সহায়তা করে। ফলে হজম প্রক্রিয়া ভাল হয়।

১২. রেচন প্রক্রিয়া ভাল হয়
ভাল হজম হলে ভাল রেচনও হবে। গরম পানি নাড়িভুঁড়ির গাত্র সক্রিয় রাখে। ফলে রেচন নিয়মিত ও স্বাভাবিক হয়।

সূত্রঃ লাইফ হ্যাক

আমরাই দিচ্ছি প্রথম অনলাইন কন্সালটিং এবং ঔষুধ হোম  ডেলিভারি।আপনার সমস্যা নিয়ে আমাদের ইনবক্স করুন।ধন্যবাদ
23/07/2018

আমরাই দিচ্ছি প্রথম অনলাইন কন্সালটিং এবং ঔষুধ হোম ডেলিভারি।
আপনার সমস্যা নিয়ে আমাদের ইনবক্স করুন।
ধন্যবাদ

Address

Dhaka
1212

Opening Hours

Monday 09:00 - 22:00
Tuesday 09:00 - 22:00
Wednesday 09:00 - 22:00
Thursday 09:00 - 22:00
Friday 09:00 - 22:00
Saturday 09:00 - 22:00
Sunday 09:00 - 22:00

Telephone

01984530767

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when DoctorBari posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to DoctorBari:

Share

Category

Our Story

আমারাই প্রথম দিচ্ছি অনলাইন মেডিকেল সাভির্স। আমাদের এসএমএস করুন ছবি পাটান অথবা কল করুন। আমার অনলাইনে ঔষধ বিক্রয় করে থাকি । গ্রেজুয়েট ফার্মাস্টি ধারা প্রেস্ক্রিপসন ঔষধ হোম ডেলিভারি দেওয়া হয় । আমার প্রথমে ঢাকার কিছু কিছু এলাকায় হোম ডেলিভারি দিচ্ছি । এলাকা গুলো হলঃ নিকেতন, গুলশান, বনানী, নাবিস্কো, সাতরাস্তা, ফার্মগেট, সম্বব হলে আর কিছু এলাকায় দেয়ায় চেষ্টা করবো। ঔষধ নেয়ার জন্য আপনার প্রেস্ক্রিপসনের ছবি অবশ্যই ইনবস্ক অথবা ফোন করে বলতে হবে। আমার ২৪/৭ সেবা দিয়ে থাকি। আমাদের কে ফোন করুন এই নম্বর এ- ০১৯৮৪৫৩০৭৬৭ বিকাশ নম্বর ০১৯৮৪৫৩০৭৬৭