শেফা হারবাল

শেফা হারবাল Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from শেফা হারবাল, Dhaka.

মানবদেহের শরীরে রক্ত বাড়াতে যে ১০টি খাবার খাবেন !!!সুতরাং রক্তে হিমোগ্লোবিন কমে গেলে দেহ অক্সিজেনের অভাবে দুর্বল হয়ে পড়ে...
14/04/2019

মানবদেহের শরীরে রক্ত বাড়াতে যে ১০টি খাবার খাবেন !!!

সুতরাং রক্তে হিমোগ্লোবিন কমে গেলে দেহ অক্সিজেনের অভাবে দুর্বল হয়ে পড়ে। এর ফলে রক্ত শুন্যতার মতো অনেক রোগ দেখা যায়। এ থেকে বাচার উপায় হল হিমোগ্লোবিনের পরিমান বাড়ায় এমন কিছু খাবার খাওয়া। রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমান বাড়ায় এমন ১০ টি খাবার সম্পর্কে জেনে নিন-

http://www.kolikataherbalcare.com/

1/মাংস: রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমান বাড়াতে প্রয়োজন পর্যাপ্ত প্রাণিজ প্রোটিন। সকল ধরনের লাল মাংস যেমনঃ গরুর মাংস , খাসির মাংস খেতে হবে। কলিজা আয়রনের সব চেয়ে ভালো উৎসগুলোর মধ্যে একটি। আয়রন হিমোগ্লোবিনের উপাদানের জন্য জরুরি। মুরগীর মাংস লাল না হলেও তা দেহকে অনেক আয়রন সরবরাহ করে থাকে।

http://www.kolikataherbalcare.com/

2/সব ধরনের রসালো সাইট্রিক ফল: সব ধরণের রসালো সাইট্রিক ফল রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়ায়। আম, লেবু এবং কমলা ভিটামিন সি এর সব চেয়ে ভালো উৎস। দেহের আয়রন শুষে নেওয়ার জন্য ভিটামিন সি সব থেকে জরুরী। স্ট্রবেরি, আপেল, তরমুজ এবং বেদানাতেও প্রচুর পরিমাণে আয়রন রয়েছে।

http://www.kolikataherbalcare.com/

3/সামুদ্রিক খাদ্য: সামুদ্রিক খাবারে আয়রন এবং অন্যান্য পুষ্টির উপাদান আছে প্রচুর পরিমানে। অ্যানিমিয়া বা রক্তশূন্যতার রোগীদের প্রতিদিন খাদ্য তালিকায় স্টার, গ্লামস এবং অন্যান্য সামুদ্রিক খাদ্য রাখতে হবে। সয়াবিন বা ছোলা জাতীয় খাদ্যে প্রচুর পরিমানে আয়রন থাকে। সয়াবিন বর্তমানে রোগীদের জনপ্রিয় একটি খাবার। এ থেকে সুস্বাদু সব খাবার তৈরি হয় এবং রক্তের হিমোগ্লোবিনের মাত্রাও বাড়ায়।

http://www.kolikataherbalcare.com/

4/পূর্ন শস্য জাতীয় খাবার: চাল, গম, বার্লি এগুলো রক্ত শূণ্যতায় আক্রন্ত রোগীদের জন্য খুবই উপকারি খাবার। এসব খাবার প্রয়োজনীয় কার্বো-হাইড্রেড সরবরাহ করে থাকে। বিশেষ করে, লাল চাল সব বয়সী রোগীদের জন্য আয়রনের বিশেষ উৎস হিসেবে গন্য করা হয়।

http://www.kolikataherbalcare.com/

5/সবজি: প্রতিদিন তাজা সবজি খেলে আয়রন ও অন্যান্য পুষ্টি উপাদান এবং নানা ধরনের ভিটামিনের ঘাটতি মিলবে। আলু , কপি, টমেটো , কুমড়া এবং লেবু আয়রনের ঘাটতি মেটাতে সক্ষম। সব ধরনের সবজিই মোটামুটি আয়রন সমৃদ্ধ।

http://www.kolikataherbalcare.com/

6/ডিম: ডিম হল আর একটি আমিষ জাতীয় খাদ্য। যাতে র‍য়েছে উচ্চ মাত্রায় আয়রন ও অন্যান্য পুষ্টি উপাদান। ডিমের হলুদ কুসুমে আছে প্রচুর পরিমানে খনিজ পুষ্টি এবং ভিটামিন। এ কারনে দূর্বল রোগীদের প্রতিদিন সিদ্ধ ডিম খেতে বলা হয়।

http://www.kolikataherbalcare.com/

7/শুকনো ফল: কিচমিছ ও খেজুরে আছে প্রচুর পরিমানে আয়রন , ভিটামিন এবং আশঁ। এসব খবার খেলে রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়ে দ্রুত গতিতে।

http://www.kolikataherbalcare.com/

8/বাদাম: যেকোন ধরনের বাদাম এই মানব দেহের জন্য উপকারি বলে বিবেচিত হয়। যে কারনে তরুণদের কাজু বাদাম , বিজলী বাদাম , চিনা বাদাম এবং আখরোট খেতে বলা হয়। এতে রক্তে হিমগ্লোরোবিনের মাত্রা বাড়ে।

http://www.kolikataherbalcare.com/

9/ডার্ক চকলেট: শিশুদের প্রিয় ডার্ক চকলেটেও থাকে প্রচুর পরিমানে আয়রন। এমন কি ডাক্তারাও ডার্ক চকলেট খেতে বলে। এ সব গুলো খাদ্যই দেহে আয়রনের ঘাটতি মেটায়। এ ধরনের খাবার গুলো রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রাও দ্রুত গতিতে বাড়িয়ে দেয়। নিয়মিত এ খাবার গুলো খেলে, দেহে রক্তের পরিমান, জীবনী শক্তি এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করবে।

http://www.kolikataherbalcare.com/

10/সবজি: প্রতিদিন তাজা সবজি খেলে আয়রন ও অন্যান্য খনিজ পুষ্টি এবং নানা ধরনের ভিটামিনের ঘাটতি মিটবে। আলু, ব্রকলি, টমেটো, কুমড়া এবং বিটরুট আয়রনের ঘাটতি মেটাতে সক্ষম। এছাড়া স্পিনাক সহ অন্যান্য সবজিও বেশ আয়রন সমৃদ্ধ।

আরও জানতে পড়ুন: শরীরের ভিতর ঠান্ডা রাখতে যে ৮টি খাবার অতি গুরুত্বপূর্ণ
গরমের সময় খাবারের দিকে একটু বিশেষ খেয়াল রাখতে হয়। শরীর গরম হয়ে গেলে নানা ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। মুখে ব্রণ, দানা দানা ওঠা, বমি বমি ভাব, পেটের সমস্যা থেকে শুরু করে আরও বড় ধরনের সমস্যা হতে পারে। তাই শরীরকে সুস্থ-সবল রাখার জন্য তাকে ঠান্ডা রাখা সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন। প্রচুর পরিমাণে পানি খাওয়া প্রয়োজন। তবে হ্যাঁ পানির পাশা পাশি কিছু খাবার আছে যা আপনার শরীরকে ভিতর থেকে ঠাণ্ডা করে দিবে। আসুন জেনে নেওয়া যাক খাবারগুলো কি

http://www.kolikataherbalcare.com/

1/শসাঃ শসা শরীরকে ভিতর থেকে ঠান্ডা করে থাকে। সালাদ হোক বা এমনি প্রতিদিন শসা খান। এটি শরীরের তাপ কমিয়ে ভিতর থেকে ঠান্ডা করে থাকে।

http://www.kolikataherbalcare.com/

2/ দুধঃ প্রতিদিন সকালে এক গ্লাস দুধে কয়েক ফোঁটা মধু মিশিয়ে খান। সারাদিন শরীর ঠান্ডা ও ক্লান্তিহীন থাকবে।

http://www.kolikataherbalcare.com/

3/বাঙ্গীঃ শরীর ঠান্ডা করতে এই ফলটির জুড়ি নেই। অনেকেই এই ফলটি খেতে পছন্দ করেন না, তবে গরমে শরীর ঠিক রাখতে এই ফলটির উপরে ভরসা করা যায়।

http://www.kolikataherbalcare.com/

4/ পুদিনা পাতাঃ গরমে শরীর ঠান্ডা রাখতে পুদিনা পাতার জুড়ি নেই। প্রতিদিন এক গ্লাস পুদিনা পাতার রস পান করুন। এটি আপনার শরীর ভিতর থেকে ঠান্ডা করে দিবে।

http://www.kolikataherbalcare.com/

5/তিলঃ তিল ভেজানো পানি পান করুন। এটি আপনার শরীরকে ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করবে।

6/জিরা বা মৌরিঃ রাতে কিছু জিরা বা মৌরি ভিজিয়ে রাখুন, সকালে উঠে পান করুন। এটি সারাদিন শরীর ঠান্ডা রাখবে।

http://www.kolikataherbalcare.com/

7/ডাবের পানিঃ তপ্ত আবহাওয়ায় শরীর ঠিক রাখতে ডাব বা নারকেলের পানির তুলনা নেই। বাহিরে কোল্ড ড্রিংক্স বা অন্য কোন পানি পান না করে ডাব খান, দেখবেন শরীর ঠান্ডা হয়ে গেছে।
http://www.kolikataherbalcare.com/

8/ডালিমঃ নিয়মিত ডালিমের রস খেলে শরীরে পানির ঘাটতি হয় না এবং শরীরে ঠান্ডা থাকে। টিপসঃ- গরমে বেশি তেল ও মশলাযুক্ত খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। শরীরে পানির ভারসাম্য বজায় রাখার জন্য লবণ-চিনি দেয়া লেবুর শরবত, ডাবের পানি, দইয়ের ঘোল খেতে পারেন। রাস্তার কাটা ফল বা ফলের রস খাওয়া থেকে বিরত থাকুন পেট পরিষ্কার রাখতে বেশি পরিমাণে পানি ও শাল সবজি খাওয়ার চেষ্টা করুন গরমে রাতে হালকা খাবার খাওয়ার চেষ্টা করুন। সালাদ বেশি পরিমাণে খান। শরীরের প্রোটিনের চাহিদা মেটাতে প্রাণিজ প্রোটিন না খেয়ে উদ্ভিজ প্রোটিন খাওয়ার চেষ্টা করুন।যদি এসিডিটি না থাকে তাহলে পাঁচমিশালি ডাল দিতে পারেন। আর যদি ডাল রান্না করার আগে ৫ মিনিট ভিজিয়ে রাখতে পারেন, তবে ডাল থেকে এসিডিটি হওয়ার সম্ভাবনা অনেক কমে যায়।

http://www.kolikataherbalcare.com/

আরও জানতে পড়ুন: অবাঞ্ছিত লোম দূর করার সহজ উপায়

অনেকের মুখেই অবাঞ্ছিত লোম দেখা দেয়। ছেলে মেয়ে উভয়ে এই সমস্যার সম্মুখীন হয়ে থাকে। কপালে, গালে, নাকের নিচে সাধারণত অবাঞ্ছিত লোম দেখা যায়। মুখের লোম শেভ করাও সম্ভব হয় না। অনেক আবার লেজার ট্রিটমেন্ট করিয়ে থাকেন। কিন্তু এটি ব্যয়বহুল হওয়ায় সবাই লেজার ট্রিটমেন্ট করাতে পারে না। অবাঞ্ছিত লোম দূর করার ঘরোয়া কিছু উপায় আছে। প্রাকৃতিক উপাদান দিয়ে করা হয় বলে এর কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। চলুন জেনে নিই অবাঞ্ছিত লোম দূর করার প্রাকৃতিক উপায়গুলো-

http://www.kolikataherbalcare.com/

1/ লেবু এবং বেসন :অবাঞ্ছিত লোম দূর করার সহজ একটি উপায় হল বেসন। প্রথমে লেবুর রস এবং পানি মিশিয়ে নিন। এবার এতে বেসন মেশান। এই প্যাকটি ভালো করে মুখে লাগান। ১৫ মিনিট পর শুকিয়ে গেলে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে এক থেকে দুই বার করুন।

http://www.kolikataherbalcare.com/

2/ চিনি ও লেবুর রসের স্ক্রাব : চিনি ও লেবুর রস এক্সফলিয়েটর হিসেবে কাজ করে। এছাড়া লেবুর রস প্রাকৃতিক ব্লিচ হিসেবে কাজ করে এবং মুখের লোম দূর করে এর ঘনত্ব কমিয়ে থাকে। ২ টেবিল চামচ চিনি, ১০ টেবিল চামচ পানি ও ২ চা চামচ লেবুর রস নিন। প্রথমে চিনি এবং পানি ভালো করে মিশিয়ে নিন। এরপর এতে লেবুর রস দিয়ে দিন। এবার মুখে ভালো করে লাগান। ১৫-২০ মিনিট অপেক্ষা করুন। মুখ ধোয়ার সময় ভালো করে স্ক্রাবিং করে নিন। সপ্তাহে দুই থেকে তিন বার ব্যবহার করুন।

http://www.kolikataherbalcare.com/

3/ ডিমের প্যাক: ডিমের সাদা অংশ মধু, চিনির মত চিটচিটে হয়ে থাকে। ফলে এটি মুখে শুকিয়ে গেলে টান দিলে অবাঞ্ছিত লোম চলে আসে। আর সহজে লোম মুখ থেকে দূর হয়ে যায়। ১/২ চা চামচ কর্ণ ফ্লাওয়ার, ১টি ডিম ও ১ টেবিল চামচ চিনি নিন। ডিমের সাদা অংশের সাথে কর্ণ ফ্লাওয়ার এবং চিনি মিশিয়ে পেষ্ট তৈরি করে নিন। এবার এটি ভালো করে মুখে লাগান। ২০-২৫ মিনিট শুকানোর জন্য অপেক্ষা করুন। এবার এটি পীল অফ মাস্কের মতো টান দিয়ে উঠিয়ে ফেলুন। ভালো ফল পেতে সপ্তাহে দুই থেকে তিন বার এই প্যাক ব্যবহার করুন।

http://www.kolikataherbalcare.com/

সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ জীব মানুষ,আর মানুষের প্রকৃত বন্ধু গাছ, এই নিয়েই আমাদের সূচনা, গাছ লাগান পরিবেশ বাঁচান গাছ শুধু পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করে না জীবনরক্ষাকারী গাছ। ধন্যবাদ সবাইকে।আমাদের তৈরি আয়ুর্বেদিক ওষুধের আয়ুর্বেদিক গাছ গাছরা, যা দ্বারা তৈরি হয় আয়ুর্বেদিক ঔষধ, সেবন করুন সুস্থ জীবন নিশ্চিত করুন আসুন আমরা সবাই আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা নিয়ে স্থায়ী ভাবে সুস্থ থাকি, ইনশাল্লাহ। **ধন্যবাদ**
আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা নিয়ে আমরা সবাই সুস্থ আছি। আপনারাও আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা সেবা নিয়ে সুস্থ থাকুন। সকলে দীর্ঘায়ু কামনা করি। আমাদের চিকিৎসা ভুবনে আপনাদের সকলকে স্বাগতম।দীর্ঘ 2000 সাল থেকে আমাদের মোহাম্মদপুর কলিকাতা হারবাল চিকিৎসা এর পেইজের পথ চলা আপনাদের ভালোবাসা অনুপ্রেরণায় সার্বিক সহযোগিতা আমাদের কাম্য। আমরা আপনাদেরকে স্বাস্থ্য সচেতনতা রোগ-ব্যাধি বিভিন্ন স্বাস্থ্য টিপস উপর সব সময় দেখা এবং পরামর্শ দিয়ে থাকি আপনাদের ভালবাসায় অনুপ্রেরণায় আজকে আমরা এত দূরে যেতে পেরেছি এবং আরো অনেক দূর পর্যন্ত যাবো আপনাদেরকে নিয়ে। ইনশাআল্লাহ আপনাদের স্বাস্থ্য রোগের অভিযোগ-পরামর্শ একান্ত কামনা করি সার্বিক সহযোগিতা করার জন্য আপনাদের সকলকে আন্তরিক শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন। এবং শুভ কামনা আপনাদের সাথে আছি আমি ডাক্তার হাফেজ ক্বারী মোঃ মাহাবুবুর রহমান ঢাকার ঐতিহ্যবাহী মোহাম্মদপুর কলিকাতা হারবাল এর চেয়ারম্যান হারবাল গবেষক প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক। আমাদের সাথে সরাসরি যোগাযোগ এর ঠিকানা। মোহাম্মদপুর বিআরটিসি বাস স্টান্ড আল্লাহ করিম মসজিদ মার্কেট দ্বিতীয় তলা মোহাম্মদপুর ঢাকা 1207 ফোন করুন এই নাম্বারে 01971198888 উক্ত নাম্বারে ইমু খোলা আছে যাদের যখন প্রয়োজন হবে আমাকে ইমুতে ফোন দিবেন এবং আপনাদের সমস্যাগুলো আমাকে খুলে বলবেন আমি আল্লাহর রহমতে আপনাদের কে সুচিকিৎসার ব্যবস্থা করে দিব ইনশাআল্লাহ।
হট হট লাইন নাম্বার 01763663333

সুস্বাস্থ্যে প্রতিদিন কি করবেন জেনে নিন। প্রকৃতিই শক্তি প্রকৃতিই মুক্তি।

সুস্থ থাকতে প্রতিদিন কি করবেন বিস্তারিত জানতে YouTube Channel এ Subscribe করুন এবং পরবর্তী Update পেতে বেল আইকনে ক্লিক করুন। ডাক্তার মোঃ মাহবুবুর রহমান। চেয়ারম্যান কলিকাতা হারবাল গ্রুপ। ঢাকা বাংলাদেশ।.ইউ.এম.এস, ডি.এ.এম.এস, ঢাকা।এমডি ষটাডী ভারত!!!
(রেজিষ্টার্ড হারবাল স্পেশালিস্ট
যৌন. চর্ম .সাস্থ্যহীনতা.মেদভুড়ি. হাঁপানি,বাত বেথা. হেপাটাইটিস (বি -ভাইরাস). অশ্ব গেজ. ও মহিলা রোগে (২০বৎসরের অভিঙ্গতা)
সরাসরি যোগাযোগের ঠিকানা: মোহাম্মদপুর বি.আর.টি.সি বাসস্ট্যান্ড আল্লাহ্ করিম মসজিদ মার্কেট ২য় তলা মোহাম্মদপুর ঢাকা-১২০৭
মোবাইলঃ (((01971198888)))

হারবাল খাদ্য,ও হারবাল ঔষধ, হারবাল চিকিৎসা ব্যবস্থা, এবংআয়ুর্বেদিক মেডিসিনের উপকারিতা, নিয়ে বিশেষ প্রোগ্রাম।

এটি একটি স্বাস্থ্য বিষয়ক চ্যানেল।
প্রতিদিন ডাক্তারি সকল পোস্ট পেতে এবং টিপস পেতে আমাদের চ্যানেলটি এখনই "সাবসক্রাইব"করুন এবং লাইক, কমেন্ট,ও শেয়ার করে একটিভ থাকুন।

http://www.kolikataherbalcare.com/

প্রতিদিন বিনামূল্যে এবং বিনা ফি তে ডাক্তারি সকল প্রকার সেবা পেতে আমাদের ফেসবুক পেজে লাইক, কমেন্ট এবং শেয়ার করুন।

মানব জীবন কে সুন্দর ও সুখময় করে তোলার জন্য, জানা অজানা অনেক গুরুত্বপূর্ণ টিপস্ তুলে ধরা হয়।

নিয়মিত আমি আপনাদের পাশে এবং সাথে আছি"
"ডাঃ হাফেজ ক্বারী মাহাবুবুর রহমান "ইউ.এম.এস, ডি.এ.এম.এস, ঢাকা।এমডি ষটাডী ভারত!!!
(রেজিষ্টার্ড হারবাল স্পেশালিস্ট
যৌন. চর্ম .সাস্থ্যহীনতা.মেদভুড়ি. হাঁপানি,বাত বেথা. হেপাটাইটিস (বি -ভাইরাস). অশ্ব গেজ. ও মহিলা রোগে (১৭ বৎসরের অভিঙ্গতা)
সরাসরি যোগাযোগের ঠিকানা: মোহাম্মদপুর বি.আর.টি.সি বাসস্ট্যান্ড আল্লাহ্ করিম মসজিদ মার্কেট ২য় তলা মোহাম্মদপুর ঢাকা-১২০৭
যে কোন প্রশ্নোত্তর পেতে আমাকে এখনই ইনবক্স করুন।
আশা করি আপনার প্রশ্নের যথাযথ উওর দিতে চেষ্টা করবো ইনশাল্লাহ "।

আজ রাত ১০ টায়।
আপনারা আমাকে এই পেজে লাইভ এ পাবেন।
সুতরাং,
"শারীরিক সকল জটিল ও কঠিন রোগের প্রশ্নোত্তর পেতে তৈরি থাকুন।
#আমার এই পোস্টটি অবশ্যই শেয়ার করতে ভুলবেন না।
বিঃদ্রঃ পোস্টটি শেয়ার করলে আমি অত্যন্ত খুশি হবো। আমি প্রতিদিন আপনাদের জন্য ফ্রি পরামর্শ দিবো।
আমার জন্য কি এতটুকু করতে পারবেন না?
আপনার একটি শেয়ার, "বাঁচাতে পারে অসংখ্য সুখী দাম্পত্য জীবন।
সকল বাংলাদেশী ও প্রবাসী ভাইদের কে জানায় অসংখ্য "ধন্যবাদ"। এবং আন্তরিক অভিনন্দন।

আমার এই পোস্টটি যদি সামান্য ভালো লেগে থাকে অথবা উপকারে এসে থাকে তবে শেয়ার করে সকল বন্ধুকে দেখার সুযোগ করে দিন।

ডাক্তার স্যার এর পরামর্শ জন্য কল করুন:
উক্ত নাম্বারে ইমু ওয়াসসফ সহ সকল এফস খোলা আছে। 01971198888

আজীবন যৌবন ধরে রাখবে যে ১২টি খাবার,যৌবন ধরে রাখতে যা খাবেন তা এখনই জেনে নিন।http://www.kolikataherbalcare.com/যৌবন ধরে র...
11/04/2019

আজীবন যৌবন ধরে রাখবে যে ১২টি খাবার,
যৌবন ধরে রাখতে যা খাবেন তা এখনই জেনে নিন।http://www.kolikataherbalcare.com/

যৌবন ধরে রাখতে আমরা কত কিছুই না করে থাকি। সকলেই চায় আজীবন যৌবন ধরে রাখতে। সুস্থ থাকতে এবং তারুণ্য ও যৌবন ধরে রাখতে পুষ্টিকর খাবারের কোনো বিকল্প নেই। নিজেকে সুস্থ-সবল রাখতে পুষ্টিকর খাবারের দিকে নজর দেয়া দরকার। এমন কিছু খাবার আছে যা নিয়ম করে খেলে আপনার যৌবন থাকবে অটুট।

জেনে নিন আজীবন যৌবন ধরে রাখবে যে ১২ টি খাবার সম্পর্কে-http://www.kolikataherbalcare.com/

দই: দই আমাদের অনেকের কাছে খুব প্রিয় একটি খাবার। দই মেদ ও কোলেস্টেরল কমাতে সহায়তা করে। যারা যৌবন ধরে রাখতে চান তাদের জন্য আশার কথা হচ্ছে নিয়মিত দই খান। দইয়ে প্রচুর প্রোটিন ও ক্যালসিয়াম আছে যা শরীরের গঠন ভালো রাখে এবং হাড়ের ক্ষয় রোধ করে। দই বয়সজনিত কারণে হওয়া রোগগুলো প্রতিরোধ করে। এছাড়াও দই ত্বককে রাখে বলিরেখা মুক্ত। তাই যৌবন ধরে রাখতে চাইলে প্রতিদিন দই খান।

সামুদ্রিক মাছ: সামুদ্রিক মাছ যৌবন ধরে রাখতে সহায়ক। দীর্ঘ দিন যৌবন ধরে রাখতে চাইলে নিয়মিত খাবার তালিকায় লাল মাংস বাদ দিয়ে সামুদ্রিক মাছ রাখুন। তাতে শরীরে প্রয়োজনীয় প্রোটিনের চাহিদা পূরণ হয়ে যাবে এবং যৌবন ধরে রাখা যাবে বহুদিন।

মিষ্টিকুমড়ার বিচি: এতে আছ প্রচুর সাইটোস্টেরোল। এটি পুরুষের দেহে টেসটোস্টেরন হরমোনের ভারসাম্য রক্ষা করে। এর অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট এবং ফ্যাটি এসিড পুরুষের শক্তি বাড়ায়। পুরুষের সক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়ক।

কলা: কলার রয়েছে ভিটামিন এ, বি, সি ও পটাশিয়াম। পটাশিয়ামের অভাবে ত্বক রুক্ষ হয়, কলা সেই পটাশিয়ামের অভাব পূরণ করে দেয়। ভিটামিন বি ও পটাশিয়াম মানবদেহের যৌনরস উৎপাদন বাড়ায়। আর কলায় রয়েছে ব্রোমেলিয়ানও যা শরীরের টেস্টোস্টেরনের মাত্রা বাড়াতে সহায়ক এবং যৌবন ধরে রাখতে সহায়ক।

আমলা: আয়ুর্বেদ চিকিৎসায় একে পুরুষের শারীরিক সক্ষমতা মন্ত্র বলে গণ্য করা হয়। পুরুষের শরীরের সঠিক তাপমাত্রা বজায় রাখতেও দারুণ সহায়ক।

ফলমূল: ফলে আছে প্রচুর ফাইবার, ভিটামিন ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা শরীরে পুষ্টি যোগায় ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। তাই যৌবন ধরে রাখতে চাইলে নিয়মিত ফল খান।

রঙিন শাক-সবজি: রঙিন শাক-সবজিতে আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন যা শরীরের চাহিদা মেটায় এবং শরীরকে সুস্থ্ রাখতে সহায়তা করে। নিয়মিত রঙিন শাকসবজি খেলে আপনার যৌবন থাকবে অটুট।

কমলালেবু: কমলালেবু খাওয়া শরীরের জন্য খুবই ভাল। কারণ এতে অনেক ভিটামিন-সি থাকে। ত্বক টানটান রাখতে কমলালেবু সাহায্য করে।

অলিভ অয়েল: অলিভ তেল আপনার যৌবনকে ধরে রাখতে সাহায্য করবে। রান্নায় অলিভ অয়েল ব্যবহার করলে শরীরে ক্ষতিকর কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমে যায় এবং সহজে মেদ জমে না। এছাড়াও প্রতিদিন ঘুমাতে যাওয়ার আগে ত্বকে অলিভ অয়েল ম্যাসাজ করে ঘুমালে ত্বকে বলিরেখা পরে না সহজে। ফলে দীর্ঘ দিন যৌবন ধরে রাখা যায়।

ডার্ক চকলেট: যারা চকলেট ভালোবাসেন তাদের জন্য ভালো খবর হলো ডার্ক চকলেট বয়স ধরে রাখতে সহায়তা করে। ডার্ক চকলেটে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আছে। তাই যারা নিয়মিত প্রতিদিন ছোট এক টুকরা ডার্ক চকলেট খান তারা দীর্ঘদিন যৌবন ধরে রাখতে পারেন।

স্ট্রবেরি: স্ট্রবেরি হোক কিংবা ব্ল্যাকবেরি, সবকটিই আপনার শরীরের জন্য খুবই ভালো। এতে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি থাকে। আপনার ত্বককে করে রাখবে সতেজ।

রসুন: রসুনে রয়েছে এলিসিন নামের উপাদান যা দৈহিক ইন্দ্রিয়গুলোতে রক্তের প্রবাহ বাড়িয়ে দেয়। দৈহিক সমস্যা থাকলে এখনই নিয়মিত রসুন খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন।

নিজের যৌবন ধরে রাখতে পুষ্টিকর খাবারের প্রতি জোর দেয়া দরকার। উপরিউক্ত খাবার গুলি আপনার জীবন ও যৌবনকে ধরে রাখবে আজীবন। তাই নিয়মিত পুষ্টিকর খাবার খান আর সর্বদা নিজেকে হাসি-খুশি রাখুন, বিষণ্ণতা কোনোভাবেই ধারে-কাছে ভিড়তে দেবেন না।

যৌবন ধরে রাখতে যা খাবেনhttp://www.kolikataherbalcare.com/

যৌবন ধরে রাখতে আমরা কত কিছুই না অনুসরণ করি। অথচ এমন কিছু খাবার আছে যা নিয়ম করে খেলে আপনার যৌবন থাকবে অটুট।

জেনে নিন সেসব খাবারের কিছু তথ্য:

ডিম : ডিম সিদ্ধ হোক কিংবা ভাজি, সব ভাবেই ডিম শারীরিক স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী একটি খাবার। ডিমে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন বি-৫ ও বি-৬ আছে যা শরীরের হরমোনের কার্যক্রম ঠিক রাখে এবং মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে।

প্রতিদিনের সকালের নাস্তায় একটি করে ডিম রাখুন। এতে আপনার শরীর শক্তি পাবে এবং যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে।

মধু : মধুর রয়েছে অসংখ্য উপকারিতা।

সকালে খালি পেটে জিহ্বা দ্বারা মধু চেটে খেলে কফ দূর হয়, পাকস্থলী পরিস্কার হয়, দেহের অতিরিক্ত দূষিত পদার্থ বের হয়, গ্রন্থ খুলে দেয়, পাকস্থলী স্বাভাবিক হয়ে যায়, মস্তিস্ক শক্তি লাভ করে, স্বাভাবিক তাপে শক্তি আসে, যতি শক্তি বৃদ্ধি হয়, মূত্রথলির পাথর দূর করে, প্রস্রাব স্বাভাবিক হয়, গ্যাস নির্গত হয় ও ক্ষুধা বাড়ায়। প্যারালাইসিসের জন্যও মধু উপকারী। মধু হাজারো রকম ফুল ও দানার নির্যাস। দুনিয়ার সকল গবেষকগণ একত্রিত হয়ে এমন নির্যাস প্রস্তুত করতে চাইলেও কখনো বানাতে পারবে কিনা এ বিষয়ে যথেষ্ট সন্দেহ রয়েছে।

দুধ : শারীরিক শক্তি বৃদ্ধি এবং যৌবন ধরে রাখতে দুধের ভূমিকা অতুলনীয়। বিশেষ করে ছাগলের দুধ পুরুষের শারীরিক শক্তি বৃদ্ধিতে অসাধারণ ভুমিকা রাখে। এর রহস্য হলো এই যে, দুধ রতিশক্তি সৃষ্টি করে দেহের শুস্কতা দূর করে এবং দ্রুত হজম হয়ে খাদ্যের স্থলাভিষিক্ত হয়ে যায়, বীর্য সৃষ্টি করে, চেহারায় লাল বর্ণ তৈরী করে, দেহের অপ্রয়োজনীয় দূষিত পদার্থ বের করে দেয় এবং মস্তিস্ক শক্তিশালী করে।
বাদাম ও বিভিন্ন বীজ : কুমড়ার বীজ, সূর্যমূখীর বীজ, চিনা বাদাম, কাজু বাদাম, পেস্তা বাদাম ইত্যাদিতে শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট আছে এবং এগুলো শরীরে উপকারী কোলেস্টেরল তৈরী করে। সেক্স হরমোনগুলো ঠিক মতো কাজ করার জন্য এই কোলেস্টেরল অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। তাই প্রতিদিন অল্প করে হলেও বাদাম খাওয়ার চেষ্টা করুন। এতে আপনার শারীরিক স্বাস্থ্য ভালো থাকবে।

চিনি ছাড়া চা : প্রতিদিন দুধ-চিনি ছাড়া চা পান করলে শরীরে প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট পাওয়া যায়। চা ব্রেইন কে সচল করে, রক্ত চলাচল বাড়ায় ও স্মৃতিশক্তি বাড়াতে সহায়তা করে। প্রতিদিন অন্তত তিন থেকে ৫ কাপ পর্যন্ত চিনি ছাড়া সবুজ চা বা রঙ চা খেলে শারীরিক স্বাস্থ্য ভালো থাকে এবং শরীরের ওজন কিছুটা হলেও কমে যায়।

রঙিন ফল : শারীরিক স্বাস্থ্য ভালো রাখতে চাইলে প্রতিদিন খাবার তালিকায় রঙিন ফলমূল রাখুন। আঙ্গুর, কলা, কমলা লেবু, তরমুজ, পিচ ইত্যাদি ফল যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য অত্যন্ত উপকারী। ইউনিভার্সিটি অফ টেক্সাসের মেডিকেল টিমের গবেষণা অনুযায়ী একজন পুরুষের প্রতিদিনের খাবার তালিকায় অন্তত ২০০ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি থাকলে তার স্পার্মের কোয়ালিটি উন্নত হয়। আবার টেক্সাসের A&M ইউনিভার্সিটির মতে তরমুজ শরীরে শারীরিক উদ্দীপনা বৃদ্ধি করে। তারা যৌন উদ্দীপক ওষুধ ভায়াগ্রার সাথে তরমুজের তুলনা করেছেন।

রসুন : এতে রোগ নিরাময় হয়। রসুনে অনেক উপকারিতা রয়েছে। রসুন ফোড়া ভালো করে, ঋতুস্রাব চালু করে, প্রস্রাব স্বাভাবিক করে, পাকস্থলী থেকে গ্যাস নির্গত করে, নিস্তেজ লোকদের মধ্যে শারীরিক ক্ষমতা সৃষ্টি করে, বীর্য বৃদ্ধি করে, গরম স্বভাব লোকদের বীর্য গাঢ় করে, পাকস্থলী ও গ্রন্থর ব্যাথার উপকার সাধন এ্যাজমা এবং কাঁপুনি রোগেও উপকার সাধন করে। তবে গর্ভবতী মহিলাদের জন্য অধিক রসুন ব্যবহার ক্ষতিকর। এই রসুনকে আবে হায়াত বলেও আখ্যা দেয়া হয়।http://www.kolikataherbalcare.com/

তৈলাক্ত মাছ : তৈলাক্ত মাছে রয়েছে ওমেগা ৩ ফ্যাটি এসিড যা সুস্থ শারীরিক জীবনের জন্য অত্যন্ত উপকারী। সামুদ্রিক মাছেও প্রচুর পরিমাণে ওমেগা ৩ ফ্যাটি এসিড থাকে। ওমেগা ৩ ফ্যাটি এসিড DHA O EPA শরীরে ডোপামিন বাড়িয়ে দেয় এবং মস্তিষ্কে উদ্দীপনা জাগিয়ে তোলে। তৈলাক্ত ও সামুদ্রিক মাছ খেলে শরীরের রক্ত চলাচল বৃদ্ধি পায় এবং গ্রোথ হরমোনের নিঃসরন হয়। ফলে শারীরিক স্বাস্থ্য ভালো থাকে এবং ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।

পালং শাক ও অন্যান্য সবজি : পালং শাকে আছে প্রচুর পরিমাণ ম্যাগনেসিয়াম। ম্যাগনেসিয়াম শরীরে রক্ত চলাচল বৃদ্ধি করে। জাপানের গবেষকদের মতে শরীরে রক্ত চলাচল বাড়লে শারীরিক উদ্দীপনাও বাড়ে। পালং শাক ও অন্যান্য বিভিন্ন রকম শাক, ব্রকলি, লেটুস, ফুলকপি, বাঁধাকপি এগুলোতে রয়েছে ফলেট, ভিটামিন বি সহ অন্যান্য অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এগুলো সুস্থ শারীরিক জীবনের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয় কিছু উপাদান।http://www.kolikataherbalcare.com/

পুরুষাঙ্গে ক্যান্সারের বিষয়ে সচেতন হোন, জেনে নিন ১১টি লক্ষণhttp://www.kolikataherbalcare.com/............................................................................
ভীতি ছড়িয়ে দেয় এমন স্বাস্থ্যগত সমস্যা নিয়েও সাধারণ কোনো চিকিৎসকের কাছে যাওয়ার চিন্তা করেন পুরুষরা। কিন্তু বিষয়টা যখন পৌরষত্ব বিষয়ক, তখন তা এড়িয়েই যাওয়ার চেষ্টা করেন। অথচ এই সমস্যা এড়িয়ে যাওয়া প্রাণঘাতী সিদ্ধান্ত হতে
পারে। এ ক্ষেত্রে বহু মারাত্মক লক্ষণ দৃষ্টির আড়ালেই
থেকে যায়। পুরুষের যৌনাঙ্গের ত্বকে র্যাশ ওঠা বা কিছু বের হয়ে আসা যৌনবাহিত রোগের লক্ষণ হতে পারে। শুধু তাই নয়, এগুলো আরো বাজে কিছুর লক্ষণ হতে পারে। পুরুষাঙ্গের ক্যান্সার এমন এক রোগ যে বিষয়ে সচেতন হতে হবে পুরুষদের। ক্যান্সার রিসার্চ ইউকে এর হিসাবে বলা হয়, ২০১৪ সালে ব্রিটেনের ১৩০ জন পুরুষের মৃত্যু ঘটে। প্রতি সপ্তাহে দুই জনের বেশি মৃত্যুবরণ করেন। আমেরিকার সেন্টারর্স ফর
ডিজিজেস কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন (সিডিসি) জানায়, প্রতিবছর সেখানে এইচপিভি-জনিত যৌনাঙ্গের ক্যান্সারে আক্রান্ত হন। যদিও এই ক্যান্সারটি বিরল। এদের মধ্যে ৬৩ শতাংশের কারণ হিসাবে
হিউম্যান প্যাপিলোমাভাইরাসকে (এইচপিভি) দায়ী করা হয়। কাজেই লক্ষণের বিষয়ে সাবধান থাকতে হবে। যদিও এ রোগে আক্রান্ত হলে মৃত্যুঝুঁকি অনেক কম। কিন্তু মারাত্মক এক রোগ। এর থেকে সাবধান থাকতে হবে। যৌনাঙ্গের ক্যান্সারের লক্ষণ প্রকাশ পায় এর ত্বকেই। লক্ষণগুলো সম্পর্কে ধারণা নিন।

১. ত্বকে গুটি ওঠে যা ৪ সপ্তাহ পরও ভালো হয় না। এটাকে অনেকটা আঁচিল, আলসার বা ফোস্কার মতো দেখা যায়।
২. যৌনাঙ্গের ভেতর থেকে বা ত্বক থেকে রক্ত বের হওয়া।
৩. এমন কিছু বের হওয়া যার গন্ধ বিদঘুটে।
৪. যৌনাঙ্গে ফোরস্কিন টেনে নামাতে না পারা।
৫. র্যাশ বা ফুসকুরি ওঠা।
৬. যৌনাঙ্গের রং বদলে যাওয়া।
৭. কুঁচকিতে মাংসপিণ্ড দেওয়া দেওয়া।
৮. ক্লান্তি বোধ করা।
৯. পেটে ব্যথা হওয়া।
১০. হাড়ে ব্যথা।
১১. ওজন কমতে থাকা।http://www.kolikataherbalcare.com/

দীর্ঘদিন যৌবন ধরে রাখতে সহায়তা করবে যে ৮টি খাবারhttp://www.kolikataherbalcare.com/

যৌবন এমন এক জিনিস যা সবাই ধরে রাখতে চান। প্রাকৃতিক নিয়মেই যদিও আমাদের বয়স বাড়ে, কিন্তু সত্যটা এই যে কেউই আসলে তা মন থেকে মেনে নিতে পারেন না। আর তাই নিজেকে চির তরুণ রাখতে আমাদের চেষ্টার অন্ত নেই। তারুণ্য ধরে রাখতে অনেকেই কসমেটিক সার্জারি, ওষুধ, বিভিন্ন ক্ষতিকর উপাদান গ্রহন করে থাকেন যা খুবই ক্ষতিকর শরীরের জন্য। অথচ নিজের যৌবন দীর্ঘদিন ধরে রাখার জন্য এতো ঝামেলা করার কোনো প্রয়োজন নেই। কারণ খুব সহজেই কিছু বিশেষ খাবার খাওয়ার মাধ্যমে নিজের যৌবন ধরে রাখতে পারবেন আপনি। আসুন জেনে নেয়া যাক এমন ৮টি খাবার সম্পর্কে যারা আপনাকে রাখে চির তরুণ।http://www.kolikataherbalcare.com/

ডার্ক চকলেট

অনেকেই চকলেট ভালোবাসেন। যারা চকলেট ভালোবাসেন তাদের জন্য ভালো খবর হলো ডার্ক চকলেট বয়স ধরে রাখতে সহায়তা করে। ডার্ক চকলেটে প্রচুর পরিমানে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আছে। তাই যারা নিয়মিত প্রতিদিন ছোট এক টুকরা ডার্ক চকলেট খান তারা দীর্ঘদিন যৌবন ধরে রাখতে পারেন।http://www.kolikataherbalcare.com/

সামুদ্রিক মাছ

সামদ্রিক মাছ যৌবন ধরে রাখতে সহায়ক। দীর্ঘ দিন যৌবন ধরে রাখতে চাইলে নিয়মিত খাবার তালিকায় লাল মাংস বাদ দিয়ে সামুদ্রিক মাছ রাখুন। তাতে শরীরে প্রয়োজনীয় প্রোটিনের চাহিদা পূরণ হয়ে যাবে এবং যৌবন ধরে রাখা যাবে বহুদিন।http://www.kolikataherbalcare.com/

অলিভ অয়েল

অলিভ অয়েল একটি উপকারী তেল। খাবার রান্নার সময় অলিভ অয়েল ব্যবহার করলে শরীরে ক্ষতিকর কোলেস্টেরলের পরিমান কম থাকে এবং সহজে মেদ জমে না। এছাড়াও প্রতিদিন ঘুমাতে যাওয়ার আগে ত্বকে অলিভ অয়েল ম্যাসাজ করে ঘুমালে ত্বকে বলিরেখা পরে না সহজে। ফলে দীর্ঘ দিন যৌবন ধরে রাখা যায়।http://www.kolikataherbalcare.com/

গাজর ও টমেটো

গাজর ও টমেটো ত্বক ও স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। বিশেষ করে যৌবন ধরে রাখার ক্ষেত্রে এই দুটি সবজির জুড়ি নেই। এগুলোতে প্রচুর পরিমানে ফাইটোনিউট্রিয়েন্ট ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আছে। এছাড়াও এতে আছে বিটা ক্যারোটিন ও লুটেইন যা শরীরের বুড়িয়ে যাওয়া রোধ করতে সহায়তা করে।http://www.kolikataherbalcare.com/

আঙ্গুর

বয়স ধরে রাখতে আঙ্গুরের জুড়ি নেই। আঙ্গুরে প্রচুর পরিমানে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট আছে। ফলে নিয়মিত আঙ্গুর খেলে ত্বক ও দেহ সুন্দর ও সুস্থ থাকে।http://www.kolikataherbalcare.com/

ব্রকলি

ব্রকলিতে প্রচুর পরিমাণে ফাইটোনিউট্রিয়েন্ট ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আছে যা বয়সজনিত বিভিন্ন অসুখ থেকে দেহকে রক্ষা করে এবং শরীরের বুড়িয়ে যাওয়ার প্রক্রিয়াকে ধীর করে ফেলে।http://www.kolikataherbalcare.com/

টক দই

টক দই মেদ ও কোলেস্টেরল কমাতে সহায়তা করে। দইয়ে প্রচুর প্রোটিন ও ক্যালসিয়াম আছে যা শরীরের গঠন ভালো রাখে এবং হাড়ের ক্ষয় রোধ করে।

এছাড়াও দই ত্বককে রাখে বলিরেখা মুক্ত। তাই যৌবন ধরে রাখতে চাইলে প্রতিদিন দই খান।http://www.kolikataherbalcare.com/

পালং শাক

পালং শাকে প্রচুর পরিমানে লুটেইন আছে যা শরীরের বুড়িয়ে যাওয়া রোধ করে এবং যৌবন ধরে রাখতে সহায়তা করে। নিয়মিত পালং শাক খেলে ত্বক চোখের বয়সজনিত সমস্যা কমে যায়। এছাড়াও এতে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন আছে বলে পালং শাক শরীরের নানা অসুবিধা দূর করে এবং শরীরে পুষ্টি ও শক্তির যোগান দেয়।http://www.kolikataherbalcare.com/

যে ৯টি খাবার বাদ দিলে যৌবন ধরে রাখতে পারবেন দীর্ঘদিন

সারা দিন আপনি কী খাচ্ছেন তার ওপরে আপনার সুস্থতার সিংহভাগ নির্ভরশীল। স্বাস্থ্যকর খাবার যেমন আপনাকে রাখে স্বাস্থ্যোজ্জ্বল এবং হাসিখুশি, তেমনি কিছু খাবার আপনার স্বাস্থ্যের বারোটা বাজিয়ে আপনাকে অকালেই বুড়িয়ে ফেলতে পারে। চিনে নিন এমন কিছু খাবারকে যেগুলো আপনি রোজ খাচ্ছেন, কিন্তু এগুলো থেকে দূরে থাকলেই আপনার যৌবন ও সৌন্দর্য অটুট থাকবে দীর্ঘদিন। নিজেকে আজীবন সুস্থ ও তারুণ্যে ভরপুর পাবেন।http://www.kolikataherbalcare.com/

১) উচ্চ গ্লাইসেমিক ইনডেক্সের খাবার

ময়দার তৈরি সাদা রুটি, পাস্তা, কেক ইত্যাদি হলো এমন সব খাবার যা খাওয়ার সাথে সাথে আপনার শরীরে গ্লুকোজ এবং ইনসুলিন বেড়ে যায়। এ কারণে এসব খাবার খেলে বাড়তে পারে ব্রণের উপদ্রবও। ত্বকের বারোটা বাজিয়ে এরা কম বয়সেই আপনার চেহারায় ফেলে বয়সের ছাপ।http://www.kolikataherbalcare.com/

২) চিনি

ত্বকের জন্য সম্ভাব্য সবচাইতে খারাপ খাদ্য হলো চিনি। আমাদের বয়স বাড়াতে এর অবদান সবচাইতে বেশি। এরা কোলাজে এবং ইলাস্টিন ধ্বংস করে ত্বককে করে ফেলে বয়স্ক। এর পাশাপাশি এরা অকালেই আপনার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমিয়ে দেয় আর বাড়ায় ক্যান্সারের ঝুঁকি। তাই মিষ্টি কিছু খেতে ইচ্ছে হলে চিনিতে ভরপুর ক্যান্ডি বারের বদলে বরং মিষ্টি কোনো ফলের দিকে হাত বাড়ান।http://www.kolikataherbalcare.com/

৩) অ্যালকোহল

যে কোনো রকমের অ্যালকোহল আপনার শরীরকে পানিশুন্য করে দেয় আর ত্বককে করে তোলে প্রাণহীন।http://www.kolikataherbalcare.com/

৪) ক্যাফেইন

ক্যাফেইন এক ধরণের ডাইইউরেটিক, তাই এটাও আপানাকে পানিশূন্য করে দিতে পারে সহজেই। এটা আপনার শরীরে কর্টিসল উৎপাদনও বাড়ায়, জাকে বলা হয় স্ট্রেস হরমোন। বেশি কর্টিসল মানেই দ্রুত হয়ে ওঠে বয়স বৃদ্ধির প্রক্রিয়া।http://www.kolikataherbalcare.com/

৫) ভাজাভুজি

তেলে ভাজা খাবার যতই মুখরোচক হোক না কেন, তা আপনার শরীরে ফ্যাট ইনটেক যেমন বাড়ায় তেমনি বাড়ায় অয়েল বিল্ডআপ। এর পাশাপাশি ভাজাভুজি খাবার ফলে শরীরে ব্যাকটেরিয়া আক্রমন করে বেশি, ফলে ত্বকে দেখা যায় ব্রণের উপদ্রব।http://www.kolikataherbalcare.com/

৬) প্রক্রিয়াজাত খাবার

প্রক্রিয়াকরণের ফলে খাবারের উপকারিতা কমে যায়। এ ছাড়াও প্রক্রিয়াজাত খাবারে সোডিয়াম এবং চিনির পরিমাণ বেশি থাকে যা বয়স বাড়িয়ে তোলে।http://www.kolikataherbalcare.com/

৭) আর্টিফিশিয়াল সুইটেনার এবং রঙ

এদের তো পুষ্টিগত কোনো উপকারিতা নেই-ই, বরং এরা অ্যালার্জির উদ্রেক করতে পারে অনেকের শরীরে। অনেক সময়ে আবার এসব রাসায়নিক আপনার শরীরে জমা হয়ে থাকতে পারে, যার ফলে বার্ধক্য এগিয়ে আসে আরও দ্রুত।http://www.kolikataherbalcare.com/

৮) লবণ

বিশেষ করে আয়োডিনযুক্ত লবণ মোটেই ত্বকের জন্য ভালো নয়। লবণ কোষের স্ফীতির কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে। বেশি লবণ খাওয়া তো অবশ্যই অস্বাস্থ্যকর। এ কারণে খাদ্যে লবণের মাত্রা রাখুন পরিমিত।http://www.kolikataherbalcare.com/

৯) রেড মিট

রেড মিটে থাকে উচ্চমাত্রার কারনিটিন যা রক্তনালিকার দেয়াল শক্ত করে তোলে, কম বয়সেই বুড়িয়ে তোলে আপনাকে। http://www.kolikataherbalcare.com/

যে ৫টি খাবারে পুরুষের যৌবন ধরে রাখে আজীবন!!

সুস্থ থাকতে কে না চায়। আজীবন যৌবন ধরে রাখার জন্য পুরুষরা নানা পথ্য খান। তবে সুস্থ থাকার জন্য রয়েছে প্রচুর শাক-সবজি। শাক-সবজিতে রয়েছে পুষ্টিকর খাবার। সুস্থ থাকতে পুষ্টিকর খাবারের কোনো বিকল্প নেই।

নিজেকে সুস্থ-সবল রাখতে পুষ্টিকর খাবারের দিকে নজর দেয়া দরকার। তবে তা হতে হবে ফরমালিন মুক্ত। পুষ্টিবিজ্ঞানীরা বলছেন, বিশেষ কিছু খাবার রয়েছে যা পুরুষদের সবদিক থেকে শক্তি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। যৌবন ধরে রাখে আজীবন। নিজের যৌবন ধরে রাখতে পুষ্টিকর খাবারের প্রতি জোর দেয়া দরকার। এমন ৫টি খাবারের কথা বলা

হলো যা আপনার জীবন ও যৌবনকে ধরে রাখবে আজীবন। জেনে নিন, কি সেই সব খাবার-http://www.kolikataherbalcare.com/

১. মিষ্টিকুমড়ার বিচি : এতে আছ প্রচুর সাইটোস্টেরোল। এটি পুরুষের দেহে টেসটোস্টেরন হরমোনের ভারসাম্য রক্ষা করে। এর অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট এবং ফ্যাটি এসিড পুরুষের শক্তি বাড়ায়। পুরুষের সক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়ক।http://www.kolikataherbalcare.com/

২. আমলা : আয়ুর্বেদ চিকিৎসায় একে পুরুষের শারীরিক সক্ষমতা মন্ত্র বলে গণ্য করা হয়। পুরুষের শরীরের সঠিক তাপমাত্রা বজায় রাখতেও দারুণ সহায়ক।http://www.kolikataherbalcare.com/

৪. রসুন : অনেকেই বলে থাকেন রসুন কেবলমাত্র ঠাণ্ডা-সর্দির জন্য ভালো। ধারণাটা ভুল। এতে আছে অ্যালিসিন, যা রক্তপ্রবাহ সৃষ্টি করে সুস্থতা রাখে।http://www.kolikataherbalcare.com/

৫. কলা : ফলটি শারীরিক সক্ষমতাকে হ্রাস করে। এটি এমন এক ফল যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ থাকলে স্ট্রোক থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। তবে খাবার যা-ই খান কেন নিজেকে উৎফুল্ল না রাখলে কোনোভাবেই জীবন-যৌবন ধরে রাখতে পারবেন না।

সর্বদা নিজেকে হাসি-খুশি রাখুন, বিষন্নতা কোনোভাবেই ধারে-কাছে ভিড়তে দেবেন না। পরিবার-পরিজনকে নিয়ে দূরে কোথাও ঘুরে আসুন, দেখবেন এমনিতেই আপনার মনটা ভরে গেছে। ঘুমের ক্ষেত্রে কিন্তু কার্পণ্য করবেন। – টাইমস অব ইন্ডিয়াসুস্থ থাকতে কে না চায়। আজীবন যৌবন ধরে রাখার জন্য পুরুষরা নানা পথ্য খান। তবে সুস্থ থাকার জন্য রয়েছে প্রচুর শাক-সবজি। শাক-সবজিতে রয়েছে পুষ্টিকর খাবার। সুস্থ থাকতে পুষ্টিকর খাবারের কোনো বিকল্প নেই।

নিজেকে সুস্থ-সবল রাখতে পুষ্টিকর খাবারের দিকে নজর দেয়া দরকার। তবে তা হতে হবে ফরমালিন মুক্ত। পুষ্টিবিজ্ঞানীরা বলছেন, বিশেষ কিছু খাবার রয়েছে যা পুরুষদের সবদিক থেকে শক্তি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। যৌবন ধরে রাখে আজীবন। নিজের যৌবন ধরে রাখতে পুষ্টিকর খাবারের প্রতি জোর দেয়া দরকার। এমন ৫টি খাবারের কথা বলাhttp://www.kolikataherbalcare.com/

হলো যা আপনার জীবন ও যৌবনকে ধরে রাখবে আজীবন। জেনে নিন, কি সেই সব খাবার-

১. মিষ্টিকুমড়ার বিচি : এতে আছ প্রচুর সাইটোস্টেরোল। এটি পুরুষের দেহে টেসটোস্টেরন হরমোনের ভারসাম্য রক্ষা করে। এর অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট এবং ফ্যাটি এসিড পুরুষের শক্তি বাড়ায়। পুরুষের সক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়ক।http://www.kolikataherbalcare.com/

২. আমলা : আয়ুর্বেদ চিকিৎসায় একে পুরুষের শারীরিক সক্ষমতা মন্ত্র বলে গণ্য করা হয়। পুরুষের শরীরের সঠিক তাপমাত্রা বজায় রাখতেও দারুণ সহায়ক।http://www.kolikataherbalcare.com/

৪. রসুন : অনেকেই বলে থাকেন রসুন কেবলমাত্র ঠাণ্ডা-সর্দির জন্য ভালো। ধারণাটা ভুল। এতে আছে অ্যালিসিন, যা রক্তপ্রবাহ সৃষ্টি করে সুস্থতা রাখে।http://www.kolikataherbalcare.com/

৫. কলা : ফলটি শারীরিক সক্ষমতাকে হ্রাস করে। এটি এমন এক ফল যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ থাকলে স্ট্রোক থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। তবে খাবার যা-ই খান কেন নিজেকে উৎফুল্ল না রাখলে কোনোভাবেই জীবন-যৌবন ধরে রাখতে পারবেন না।

সর্বদা নিজেকে হাসি-খুশি রাখুন, বিষন্নতা কোনোভাবেই ধারে-কাছে ভিড়তে দেবেন না। পরিবার-পরিজনকে নিয়ে দূরে কোথাও ঘুরে আসুন, দেখবেন এমনিতেই আপনার মনটা ভরে গেছে। ঘুমের ক্ষেত্রে কিন্তু কার্পণ্য করবেন। –
http://www.kolikataherbalcare.com/

সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ জীব মানুষ,আর মানুষের প্রকৃত বন্ধু গাছ, এই নিয়েই আমাদের সূচনা, গাছ লাগান পরিবেশ বাঁচান গাছ শুধু পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করে না জীবনরক্ষাকারী গাছ। ধন্যবাদ সবাইকে।আমাদের তৈরি আয়ুর্বেদিক ওষুধের আয়ুর্বেদিক গাছ গাছরা, যা দ্বারা তৈরি হয় আয়ুর্বেদিক ঔষধ, সেবন করুন সুস্থ জীবন নিশ্চিত করুন আসুন আমরা সবাই আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা নিয়ে স্থায়ী ভাবে সুস্থ থাকি, ইনশাল্লাহ। **ধন্যবাদ**
আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা নিয়ে আমরা সবাই সুস্থ আছি। আপনারাও আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা সেবা নিয়ে সুস্থ থাকুন। সকলে দীর্ঘায়ু কামনা করি। আমাদের চিকিৎসা ভুবনে আপনাদের সকলকে স্বাগতম।দীর্ঘ 2000 সাল থেকে আমাদের মোহাম্মদপুর কলিকাতা হারবাল চিকিৎসা এর পেইজের পথ চলা আপনাদের ভালোবাসা অনুপ্রেরণায় সার্বিক সহযোগিতা আমাদের কাম্য। আমরা আপনাদেরকে স্বাস্থ্য সচেতনতা রোগ-ব্যাধি বিভিন্ন স্বাস্থ্য টিপস উপর সব সময় দেখা এবং পরামর্শ দিয়ে থাকি আপনাদের ভালবাসায় অনুপ্রেরণায় আজকে আমরা এত দূরে যেতে পেরেছি এবং আরো অনেক দূর পর্যন্ত যাবো আপনাদেরকে নিয়ে। ইনশাআল্লাহ আপনাদের স্বাস্থ্য রোগের অভিযোগ-পরামর্শ একান্ত কামনা করি সার্বিক সহযোগিতা করার জন্য আপনাদের সকলকে আন্তরিক শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন। এবং শুভ কামনা আপনাদের সাথে আছি আমি ডাক্তার হাফেজ ক্বারী মোঃ মাহাবুবুর রহমান ঢাকার ঐতিহ্যবাহী মোহাম্মদপুর কলিকাতা হারবাল এর চেয়ারম্যান হারবাল গবেষক প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক। আমাদের সাথে সরাসরি যোগাযোগ এর ঠিকানা। মোহাম্মদপুর বিআরটিসি বাস স্টান্ড আল্লাহ করিম মসজিদ মার্কেট দ্বিতীয় তলা মোহাম্মদপুর ঢাকা 1207 ফোন করুন এই নাম্বারে 01971198888 উক্ত নাম্বারে ইমু খোলা আছে যাদের যখন প্রয়োজন হবে আমাকে ইমুতে ফোন দিবেন এবং আপনাদের সমস্যাগুলো আমাকে খুলে বলবেন আমি আল্লাহর রহমতে আপনাদের কে সুচিকিৎসার ব্যবস্থা করে দিব ইনশাআল্লাহ।
হট হট লাইন নাম্বার 01763663333

সুস্বাস্থ্যে প্রতিদিন কি করবেন জেনে নিন। প্রকৃতিই শক্তি প্রকৃতিই মুক্তি।

সুস্থ থাকতে প্রতিদিন কি করবেন বিস্তারিত জানতে YouTube Channel এ Subscribe করুন এবং পরবর্তী Update পেতে বেল আইকনে ক্লিক করুন। ডাক্তার মোঃ মাহবুবুর রহমান। চেয়ারম্যান কলিকাতা হারবাল গ্রুপ। ঢাকা বাংলাদেশ।.ইউ.এম.এস, ডি.এ.এম.এস, ঢাকা।এমডি ষটাডী ভারত!!!
(রেজিষ্টার্ড হারবাল স্পেশালিস্ট
যৌন. চর্ম .সাস্থ্যহীনতা.মেদভুড়ি. হাঁপানি,বাত বেথা. হেপাটাইটিস (বি -ভাইরাস). অশ্ব গেজ. ও মহিলা রোগে (২০বৎসরের অভিঙ্গতা)
সরাসরি যোগাযোগের ঠিকানা: মোহাম্মদপুর বি.আর.টি.সি বাসস্ট্যান্ড আল্লাহ্ করিম মসজিদ মার্কেট ২য় তলা মোহাম্মদপুর ঢাকা-১২০৭
মোবাইলঃ (((01971198888)))

হারবাল খাদ্য,ও হারবাল ঔষধ, হারবাল চিকিৎসা ব্যবস্থা, এবংআয়ুর্বেদিক মেডিসিনের উপকারিতা, নিয়ে বিশেষ প্রোগ্রাম।

এটি একটি স্বাস্থ্য বিষয়ক চ্যানেল।
প্রতিদিন ডাক্তারি সকল পোস্ট পেতে এবং টিপস পেতে আমাদের চ্যানেলটি এখনই "সাবসক্রাইব"করুন এবং লাইক, কমেন্ট,ও শেয়ার করে একটিভ থাকুন।

http://www.kolikataherbalcare.com/

প্রতিদিন বিনামূল্যে এবং বিনা ফি তে ডাক্তারি সকল প্রকার সেবা পেতে আমাদের ফেসবুক পেজে লাইক, কমেন্ট এবং শেয়ার করুন।

মানব জীবন কে সুন্দর ও সুখময় করে তোলার জন্য, জানা অজানা অনেক গুরুত্বপূর্ণ টিপস্ তুলে ধরা হয়।

নিয়মিত আমি আপনাদের পাশে এবং সাথে আছি"
"ডাঃ হাফেজ ক্বারী মাহাবুবুর রহমান "ইউ.এম.এস, ডি.এ.এম.এস, ঢাকা।এমডি ষটাডী ভারত!!!
(রেজিষ্টার্ড হারবাল স্পেশালিস্ট
যৌন. চর্ম .সাস্থ্যহীনতা.মেদভুড়ি. হাঁপানি,বাত বেথা. হেপাটাইটিস (বি -ভাইরাস). অশ্ব গেজ. ও মহিলা রোগে (১৭ বৎসরের অভিঙ্গতা)
সরাসরি যোগাযোগের ঠিকানা: মোহাম্মদপুর বি.আর.টি.সি বাসস্ট্যান্ড আল্লাহ্ করিম মসজিদ মার্কেট ২য় তলা মোহাম্মদপুর ঢাকা-১২০৭
যে কোন প্রশ্নোত্তর পেতে আমাকে এখনই ইনবক্স করুন।
আশা করি আপনার প্রশ্নের যথাযথ উওর দিতে চেষ্টা করবো ইনশাল্লাহ "।

আজ রাত ১০ টায়।
আপনারা আমাকে এই পেজে লাইভ এ পাবেন।
সুতরাং,
"শারীরিক সকল জটিল ও কঠিন রোগের প্রশ্নোত্তর পেতে তৈরি থাকুন।
#আমার এই পোস্টটি অবশ্যই শেয়ার করতে ভুলবেন না।
বিঃদ্রঃ পোস্টটি শেয়ার করলে আমি অত্যন্ত খুশি হবো। আমি প্রতিদিন আপনাদের জন্য ফ্রি পরামর্শ দিবো।
আমার জন্য কি এতটুকু করতে পারবেন না?
আপনার একটি শেয়ার, "বাঁচাতে পারে অসংখ্য সুখী দাম্পত্য জীবন।
সকল বাংলাদেশী ও প্রবাসী ভাইদের কে জানায় অসংখ্য "ধন্যবাদ"। এবং আন্তরিক অভিনন্দন।

আমার এই পোস্টটি যদি সামান্য ভালো লেগে থাকে অথবা উপকারে এসে থাকে তবে শেয়ার করে সকল বন্ধুকে দেখার সুযোগ করে দিন।

ডাক্তার স্যার এর পরামর্শ জন্য কল করুন:
উক্ত নাম্বারে ইমু ওয়াসসফ সহ সকল এফস খোলা আছে। 01971198888

Address

Dhaka
1207

Telephone

01763663333

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when শেফা হারবাল posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram