Dr. Debashish Biswas Shuvo

Dr. Debashish Biswas Shuvo Dr. Debashish Biswas Shuvo
MBBS (DU); DMU (DIU)
CCD (BIRDEM); CCCD (NHF&RI)
General Physician

আজ সারাদিন সোসাল মিডিয়ায় এই ছবিটি ঘুরে বেড়াচ্ছে আর নিচে হাজারো মনোরোম, সুন্দর মতামত🤣🤣 এতে একসময় মনে হয়েছে সকল মানবতার স্...
12/05/2025

আজ সারাদিন সোসাল মিডিয়ায় এই ছবিটি ঘুরে বেড়াচ্ছে আর নিচে হাজারো মনোরোম, সুন্দর মতামত🤣🤣 এতে একসময় মনে হয়েছে সকল মানবতার স্টেক হোল্ডার হল ডাক্তার সাহেবগণ 😬

আপনার পকেটে যদি ১০ টাকা থাকে তবে চা খাওয়ার জন্য রাস্তার পাশের হোটেলে যাবেন, হোটেল শেরাটনে গিয়ে নিশ্চই চায়ের দাম কেনো ৫০০ টাকা বলে গালাগালি করবেন না।

যার সামর্থ্য নাই, সে ১০ টাকা টিকেটে সরকারি হাসপাতালে দেখাবে। সরকারি হাসপাতাল তো সবার জন্যই সেটা ধনী বা গরীব যেই হোক।

প্রাইভেট সার্ভিস এ মূল্য কত হবে তা সার্ভিস হোল্ডার এর বিষয়। ভাল না লাগলে অন্যদিকে চলে যাবেন।

(সংগৃহীত)

ছেলেটা এনাল ওয়ার্ট নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি। বয়স আর কত হবে,এই ২২-২৩ বছর।এনাল ওয়ার্ট কি যারা জানেন না তাদের জন্য বলি,এটা পায়খ...
26/04/2025

ছেলেটা এনাল ওয়ার্ট নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি। বয়স আর কত হবে,এই ২২-২৩ বছর।

এনাল ওয়ার্ট কি যারা জানেন না তাদের জন্য বলি,এটা পায়খানার রাস্তায় ফুলকপির মতো দেখতে একটা গ্রোথ বা টিউমার। হিউম্যান প্যাপিলোমা ভাইরাসের সংক্রমণে এই রোগ হয়। মেডিকেল সাইন্স বলে,সবার এই রোগ হয় না। পায়ুপথকে যারা মিলনের মাধ্যম হিসেবে ব্যবহার করে, তাদের এই রোগ হয়।

তাই সন্দেহ থেকেই ছেলেটার হিস্ট্রি নেয়া শুরু হয়। কি করে না করে ইত্যাদি! প্রথমে ইতস্তত করলেও চিকিৎসার খাতিরে সে স্বীকার করে যে,সে একজন গে! তাদের চারজনের একটা গ্রুপ আছে। তারা পরস্পর এই পায়ুপথে মিলিত হয়। এই ছেলে গুলোর একজনের পেনিসে একটা গোটা আছে! (সম্ভবত হিউম্যান প্যাপিলোমা থেকেই হবে)। পরবর্তীতে জানা গেল ছেলেটা HIV পজিটিভ। স্বভাবতই তার সকল পার্টনার HIV পজিটিভই হবে।

ছেলেটার বাসা ঢাকার পাশের এক জেলায়। প্রাইভেসির খাতিরেই এলাকার নামটা গোপন রাখলাম। সাময়িক আলাপনে যা দেখলাম, ছেলেটার বাবা একজন দাড়ি-টুপি ওয়ালা সহজ-সরল আধাশিক্ষিত মানুষ,মাও তাই। কিন্তু ছেলের এই বিষয়ে তারা জানতেন না,এখনো জানেন না। রিপোর্ট দেখে শুধু জেনেছেন ছেলে HIV পজিটিভ।

মাঝে একটা পোস্ট ভাইরাল হয়েছিল রমনা পার্ক ও এই এলজিটিভিদের দৌরাত্য নিয়ে। একটা জেলা শহরের যদি এই অবস্থা হয়,তবে ঢাকা বা বিভাগীয় শহর গুলোর কি অবস্থা!!!

এসব এলজিটিভিদের বিষয়ে পোস্ট দেয়ার কারণে আগেও আমার কয়েকজন এলজিটিভিদের সাথে কথা হয়েছে। আমি তাদের কাউন্সেলিং করার চেষ্টা করেছি। তবে দুঃখজনক বিষয়,এদের অধিকাংশ মানুষের মধ্যেই আমি কোনো অনুশোচনা দেখতে পাই নি।

নীরবে নিভৃতে এই এলজিটিভির বিষ আমাদের সমাজে ছড়িয়ে পড়ছে। কথায়,গানে,নাটকে,সিনেমায় আমরা এদের স্বীকৃতি দিচ্ছি। এসব দেখে বড় হতে থাকা আমাদের আগামী প্রজন্ম ভাবছে, আরে এটা তো স্বাভাবিক ঘটনা,ভূল কিছু নয়!! ধীরে ধীরে গড়ে উঠছে কওমে লুতের মতো একটা প্রজন্ম।

কেউ এই বিষের বিষাক্ততা থেকে মুক্ত নয়। তাই আজই নিজের পরিবারে খোজ নিন। ছেলের মাঝে মেয়েলিপনা বা এর উল্টোটা দেখতে পেলে খতিয়ে দেখুন। প্রয়োজনে ডাক্তারের শরনাপন্ন হোন। নিজের সন্তানকে ধর্মীয় মূল্যবোধ ও ধর্মীয় অনুশাসনের মধ্যে গড়ে তুলুন।

মনে রাখবেন- সময় গেলে কিন্তু সাধন হবে না.......💔

Courtesy-
Dr. Nazmush Shakib Bappi
SSMCMH.

মিডিয়ার অপপ্রচারের কারণে হুমকির মুখে পড়েছে দেশের বিভিন্ন প্রজাতির নির্বিষ ও মৃদু বিষধর সাপ যারা মানুষের আদৌ কোনো ক্ষতি ক...
28/06/2024

মিডিয়ার অপপ্রচারের কারণে হুমকির মুখে পড়েছে দেশের বিভিন্ন প্রজাতির নির্বিষ ও মৃদু বিষধর সাপ যারা মানুষের আদৌ কোনো ক্ষতি করে না। তাই আমরা এই সাপগুলো চিনে রাখি যেগুলো বিগত কয়েকদিনে বেশি মারা হয়েছে ।

খুনী রাসেল ভাইপার? নাকি আমরা?ইদানিং প্রায় সব মিডিয়ায় আলোচনা হচ্ছে রাসেল ভাইপার (চন্দ্রবোড়া) নিয়ে। গত ১০ বছর আগেও ধারণা ক...
22/06/2024

খুনী রাসেল ভাইপার? নাকি আমরা?

ইদানিং প্রায় সব মিডিয়ায় আলোচনা হচ্ছে রাসেল ভাইপার (চন্দ্রবোড়া) নিয়ে। গত ১০ বছর আগেও ধারণা করা হতো চন্দ্রবোড়া বাংলাদেশ থেকে বিলুপ্ত হয়ে গেছে। অনেকাংশে ঘটনা সত্য ছিল। তবে গত ১০ বছরে চিত্র পাল্টেছে। নদীর স্রোতে বা বন্যার পানিতে সারাদেশে চন্দ্রবোড়ার বিস্তার ঘটেছে। তবে ধারণা করা হয় গঙ্গার স্রোতে পদ্মা হয়ে সারা দেশে বিস্তৃত হয়েছে এই রাসেল ভাইপার।

তবে এই সাপ নিয়ে আমরা যে বিধ্বংসী মনোভাব রাখি তা ঠিক না। চন্দ্রবোড়া স্বভাবগতই কিছুটা তেজী। এটি মেটে কালারের হওয়ায় মাটির সাথে সহজে মিশে যায়। মানুষ খেয়াল করে না, কাছে চলে যায়। ফলে সাপটি বিপদ দেখে ভয়ে আক্রমণ করে। যেকোন প্রানীর স্বভাবগত বৈশিষ্ট্য এটি।

দংশনের পর কি হয় এতদিনে আমরা সবাই জানি। মাংস পচে যাওয়া, বিকলাঙ্গ হয়ে যাওয়া, এমনকি চিকিৎসার পরেও মৃত্যুর রেকর্ড আছে। গত কয়েক বছরে চন্দ্রবোড়া যত ক্ষতি করেছে, তার মূল কারণ মূলত আমরাই। আমরা প্রকৃতির ব্যালেন্স নষ্ট করে দিয়েছি। যার ফলে রাসেল ভাইপার অত্যধিক হারে প্রকৃতিতে বেড়ে গিয়েছে।

বাপেরও বাপ থাকে। রাসেল ভাইপারকে খেয়ে ফেলে বাংলাদেশে মূলত এমন ৪ ধরণের সাপ আছে।
১) অজগর (Python)
২) শঙ্খচূড় (King Cobra)
৩) কালাচ/কেউটে (Common krait)
৪) শঙ্খিনী (Banded krait)

অজগর ছাড়া সবগুলোই মারাত্মক বিষধর। তবে এর মধ্যে শঙ্খিনী যেন একটু অন্যরকম। শঙ্খিনী মারাত্মক বিষধর সাপ, কিন্তু লাজুক প্রকৃতির। মানুষকে তো আক্রমণ করেই না, বরং বিষধর সাপ এরা খেয়ে ফেলে। মানুষ মারার রেকর্ড এদের নেই বললেই চলে। আপনি কাছে গেলে বরং এরা দূরে সরে যাবে। গায়ে হলুদ কালারের ব্যান্ড থাকায় সহজে মানুষের চোখে পড়ে। অতঃপর মারা যায়। আজ থেকেই সতর্ক হই। অন্তত এই শঙ্খিনী নিরীহ সাপটাকে যেন ভুলেও না মারি।

এছাড়া মেছো বাঘ, বন বিড়াল, শিয়াল, ঘড়িয়াল ইত্যাদি দেখলেই আমাদের হাত-পা নিশপিশ করে মেরে ফেলার জন্য। আমরা প্রতিনিয়ত নিজেদের পায়ে নিজেরাই কুড়াল মেরে প্রকৃতির ব্যালেন্স নষ্ট করছি। বন্য প্রাণীর আবাসস্থল নষ্ট করছি। দোষ দিচ্ছি অন্য আরেক প্রানীর। এবার বলুন, খুনী রাসেল ভাইপার নাকি আমরা?

©️ কার্টেসী : Science Learn Hub
আরেকটা হচ্ছে--- গুইসাপ, আমাদের দৃষ্টিতে এটি কদাকার, আর মাছ চাষের যম, তাই দেখামাত্রই মেরে ফেলি। আল্লাহ তা'আলা ছোট সাপের জন্য রেখেছেন বেজী। বড় সাপের জন্য গুইসাপ।

(Collected Post)

For public concern
21/06/2024

For public concern

09/05/2024

জায়গাভেদে রুগী এবং রুগীর সাথে আসা লোকজনের চেহারা, চরিত্র এবং পয়সা খরচের মাত্রা পরিবর্তিত হয়।একই রুগী আপনি উপজেলায় বসে দেখলে,চিকিৎসা দিলে অর্ধেক ঔষধ কিনবে,বাকি অর্ধেক কিনবেনা।আংশিক টেস্ট করাবে এবং গালিও দিবে ডাক্তার কমিশন খায়।

সেই একই রুগী জেলা শহরে বড় হাসপাতালে দেখালে ঔষধ সব কিনবে সব পরীক্ষা ও করাবে।পাশাপাশি বলবে ডাক্তার সালা কসাই, কত্তোগুলি টাকা নিলো😭

সেই রুগী ঢাকায় কোন বড় হাসপাতালে ডাক্তার দেখালে সব ঔষধ খাবে,হাজার টাকার টেস্ট করাবে,পাশাপাশি ডাক্তারের সিরিয়াল পাবার জন্য ঘুষও দিবে।ডাক্তার দেখিয়ে বলবে এতো টাকা ভিজিট নিলো আর একটু সময় দেখলো😴

সেই একই রুগী দেশের বাহিরে কোন উপজেলা বা জেলা লেভেলের বড় হাসপাতালে গিয়ে ডাক্তার দেখাবে,হাজার টাকার ঔষধ কিনে আনবে,হাজার হাজার টাকার টেস্ট করাবে।আর বলবে ডাক্তার তিনি তো ফেরেশতা😁

সব টাকা শেষ করে যখন আর দেশের বাহিরে বারবার যেতে পারবে না, সেই উপজেলার ডাক্তারের কাছেই শেষ নি:শাস ত্যাগ করে সেই একই রুগী।

এতো কথা বলার মাজেদা একটাই -এখানে কারো দোষ নেই, সিস্টেম টাই এখন এমন।রুগীর চিকিৎসার পাশাপাশি সিস্টেম ডেভেলপমেন্ট এবং মেইনটেনেনস সত্যিই জরুরি।
Courtesy- Dr. Shovon Mahmud

দারুচিনি দ্বীপ সিনেমায় শুভ্রের বাবা যখন শুভ্রকে লিডারশিপ শেখাচ্ছিল- তখন খুব মূল্যবান একটা ইনসাইট দেয়।শুভ্ররা ঘুরতে যাবে।...
06/05/2024

দারুচিনি দ্বীপ সিনেমায় শুভ্রের বাবা যখন শুভ্রকে লিডারশিপ শেখাচ্ছিল- তখন খুব মূল্যবান একটা ইনসাইট দেয়।


শুভ্ররা ঘুরতে যাবে। শুভ্রের বাপ বুদ্ধি দেয়- 'যখন সবাই স্টেশনে টিকেট কাটতে যাবে, টিকেটের বাজেট নিয়ে আলোচনা হবে, তখন তুমি ওদেরকে একটা ফার্স্ট ক্লাস বগি অফার করবে। সবাই তোমার উপর খুশি হয়ে যাবে। একই সাথে দলের উপর তোমার সূক্ষ্ম কর্তৃত্ব প্রকাশ পাবে।


কিন্তু ট্রেনে খাবার দাবারের জন্য তুমি একটা পয়সাও খরচ করবে না। সামান্য চাও যদি খেতে হয়, চেষ্টা করবে অন্য কেউ যেন বিল দিয়ে দেয়।'


শুভ্র প্রশ্ন করে- 'আমি প্রথম শ্রেণীর ফুল বগি বুক করতে পারি কিন্তু সামান্য চায়ের বিল দিতে পারি না?'


শুভ্রের বাপ বলে- 'না তুমি পার না। কারণ যে মুহূর্তে তুমি সব টাকা দেয়া শুরু করবে তখন থেকে তোমাকে সকলে মনে করবে একটা দুগ্ধবতী গাভী। যাকে যখন ইচ্ছে দোয়ানো যায়।

তোমাকে বন্ধুদের বোঝাতে হবে যে তুমি চাইলেই টাকা খরচ করতে পারো, কিন্তু কখন খরচটা করবে ব্যাপারটা তোমার মুডের উপর নির্ভর করে।'


আমার মনে হয়- এই ইনসাইট শুধু টাকার ক্ষেত্রে না, আরও অনেক ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। বিশেষ করে যেসব মানুষগুলো একটু সহানুভূতিশীল হয়ে কাজ কর্ম করার চেষ্টা করে।


দেখা যায়- যে মানুষ কনসিডার করছে সে সারাজীবন ধরেই কনসিডার করছে। যে মানুষ কোনো একটা সিচুয়েশনে কম্প্রোমাইজ করছে তার উপর গোটা সারাউন্ডিং এর আশা থাকে যে সে তাবত সিচুয়েশনে কম্প্রোমাইজ করে যাবে। মেনে নিবে। পরিস্থিতি সামলাবে। স্যাক্রিফাইস করবে।


বিকজ হি অর শি ইজ দ্য কনসিডারেট ওয়ান। দুগ্ধবতী গাভীর মতো।


কনসিডারেট হওয়ার মূল সমস্যা হল মানুষ বুঝে যায় যে লোকটা কনসিডারেট। দুগ্ধবতী গাভী হতে না চাইলে এটা কখনও মানুষরে বুঝতে দেয়া যাবে না।
©Collected

১০ বছর ধরে আটা-ময়দা-সুজি দিয়ে এন্টিবায়োটিকসহ অন্য শ্রেণীর ঔষধ তৈরী করে বিক্রি করতো, এমন এক চক্রকে গতকাল গ্রেফতার করা হয়ে...
03/04/2024

১০ বছর ধরে আটা-ময়দা-সুজি দিয়ে এন্টিবায়োটিকসহ অন্য শ্রেণীর ঔষধ তৈরী করে বিক্রি করতো, এমন এক চক্রকে গতকাল গ্রেফতার করা হয়েছে। এর আগে ৮ টাকার ঘুমের ঔষধ দিয়ে পেথিডিন বানানোর একটা চক্রকে ধরা হয়েছিলো। এবং ল্যাবে পরীক্ষা করে এনেস্থিসিয়ার মেডিসিনের মধ্যেও ভেজাল পাওয়া গিয়েছে।

গতকাল জব্দকারি এই চোরদের কারখানা হচ্ছে সাভার ও কুমিল্লায়। প্রায় ৫ লাখ নকল ঔষধ জব্দ করা হয়েছে যার বাজার মূল্য হচ্ছে ২ কোটি। এরা মূলত বিলুপ্ত কোম্পানির ভাল
ঔষধগুলো নকল করত।

স্কয়ারের জিম্যাক্স, মোনাস-১০ নকল ঔষধগুলোর লিস্টে দেখে অবাক হয়ে গেলাম। আমি যে ঔষধগুলো লিখি তার টপ ১০ এ এই দুইটা ঔষধ আছে। ঔষধ হচ্ছে ডাক্তারদের একটা Essential Tool। এখন বলেন ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর যদি নাকে তেল দিয়ে ঘুমায় তাহলে ডাক্তারি করব কিভাবে?

মানুষ গ্যাস্ট্রিকের ঔষধ খায় কাজ হয় না,ডায়াবেটিসের ঔষধ খায় সুগার কন্ট্রোল হয় না। প্রেশার এর ঔষধ খেয়ে বিপি কমে না,ভেজাল ঔষধে রোগী মরে দোষ হয় ডাক্তারের। এই সুযোগে অল্টারনেটিভ মেডিসিনকে ভন্ডরা এদেশে প্রতিষ্ঠিত করে ফেলেছে।

ডাক্তারদের মার খাওয়ার নিউজ ভাইরাল হবে,কিন্তু এই চোরদের নিউজ ভাইরাল হবে না। হওয়ার দরকার নাই,এই দেশের জনগণ এগুলাই ডিজার্ব করে।

© Dr. Mohammad Arafat

12/03/2024
I have reached 600 followers! Thank you for your continued support. I could not have done it without each of you. 🙏🤗🎉
24/11/2023

I have reached 600 followers! Thank you for your continued support. I could not have done it without each of you. 🙏🤗🎉

11/09/2023

Address

Mohakhali
Dhaka
1213

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr. Debashish Biswas Shuvo posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dr. Debashish Biswas Shuvo:

Share

Category