LifeCare mobile king

LifeCare mobile king all kind of brand mobile phones (Samsung,xiaomi,vivo,oppo) and all kind of mobile eccassories

26/05/2019
23/10/2018
গরমে যখন তখন ফ্রিজের ঠাণ্ডা পানি… কিছু বিষয়ে সতর্ক হোনঃফ্রিজের ঠাণ্ডা করা পানি পান করলে মেদ ঝরে। অনেকেই এই যুক্তিকে পূঁজ...
01/03/2018

গরমে যখন তখন ফ্রিজের ঠাণ্ডা পানি… কিছু বিষয়ে সতর্ক হোনঃ

ফ্রিজের ঠাণ্ডা করা পানি পান করলে মেদ ঝরে। অনেকেই এই যুক্তিকে পূঁজি করে তীব্র গরমের সময় যখন তখন ফ্রিজের পানি খেয়ে তৃপ্ত হন। কাঠফাটা রোদের মধ্যে স্বস্তি পাওয়ার এটাই যেন একমাত্র উপায়। ঠাণ্ডা পানির উপকারিতার পক্ষে ব্যাখ্যা হল, ঠাণ্ডা পানির তাপমাত্রা আর শরীরের স্বাভাবিক তাপমাত্রার মধ্যে রয়েছে অনেকটা পার্থক্য।

আপনার পানকৃত ঠাণ্ডা পানির তাপমাত্রাকে স্বাভাবিক করতে শরীর অতিরিক্ত শক্তি ব্যয় করে, এতে মেদ ঝরতে পারে। তবে এই মেদ হ্রাসের পরিমাণ খুবই সামান্য। তাই এতে খুশি হওয়ার কারণ নেই। বরং ফ্রিজের ঠাণ্ডা পানি পান করার ক্ষতিকর দিকটি উপকারের চেয়ে অনেক প্রকট।
গরমে যখন তখন ফ্রিজের ঠাণ্ডা পানি… কিছু বিষয়ে সতর্ক হোন
খাবার খাওয়ার মাঝে কিংবা শেষে ফ্রিজের ঠাণ্ডা পানি পান করলে তা খাবারের চর্বি অংশটুকু কঠিন অবস্থায় পরিণত করে। ফলে শরীরে মেদ কমার চেয়ে বাড়িয়ে দেয় অনেক বেশি। একই সঙ্গে ঠাণ্ডা পানির তাপমাত্রা স্বাভাবিক করতে শরীর ব্যস্ত হয়ে পড়ে, আর এ কারণে খাবার পরিপাকের প্রক্রিয়ায় বিঘ্ন ঘটে। পরবর্তী সময়ে ঠাণ্ডা পানির সহায়তায় খাবারের সেই কঠিন হওয়া অতিরিক্ত চর্বিকে পরিপাক করাটা শরীরের জন্য বেশ কষ্টসাধ্য হয়ে পড়ে। এসব অতিরিক্ত চর্বি কখনো কখনো রক্তপ্রবাহের মাধ্যমে শোষিত হয়। ধমনিতেও ধীরে ধীরে চর্বি জমিয়ে উচ্চ রক্তচাপ বাড়িয়ে দেয়। ফলে মানুষের হৃদরোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়।

সুস্থ থাকার জন্য শরীরের তাপমাত্রা এবং পারিপার্শ্বিক পরিবেশের তাপমাত্রার মধ্যে যোগসূত্র থাকাটা খুব জরুরি। অথচ আমরা বাইরে থেকে ঘরে এসে তড়িঘড়ি করে ফ্রিজ থেকে ঠাণ্ডা পানি নিয়ে খেয়ে ফেলি। এটা শরীরের জন্য মারাত্মক ঝুঁকিপূর্ণ।

ফ্রিজের ঠাণ্ডা পানি তাহলে কখন পান করবেন? পিপাসা হচ্ছে সেই অনুভূতি, যা খুব সহজেই জানিয়ে দেয়, শরীরে পানির ঘাটতি হয়েছে। তাই তৃষ্ণা মেটাতে তাড়াতাড়ি পানি পান করতে হবে। সুতরাং একমাত্র পরিতৃপ্তির জন্য মাঝেমাঝে স্বাভাবিক পানির সঙ্গে ফ্রিজের পানি মিশিয়ে পান করা যেতে পারে। তবে অবশ্যই সেই পানির শীতলতা থাকবে পরিবেশ ও শরীরের তাপমাত্রার সহ-অবস্থানে।

যাদের অ্যাজমা, টনসিলাইটিস কিংবা ঠাণ্ডাজনিত সমস্যা আছে, তাদের জন্য ফ্রিজের ঠাণ্ডা পানি একেবারেই নিষিদ্ধ। আবহাওয়া যতই গরম থাকুক না কেন ঠাণ্ডা পানিতে আপনার শরীরের ক্ষতি করে বসতে পারে। তাই সাবধান থাকা জরুরি।

যদি ঘুমের মধ্যে লালা ঝরে...এমন গভীর ঘুম স্বাস্থ্যের জন্যে ভালো, তবে লালা ঝরার সমস্যাকে খাটো করে দেখলে চলবে নাসুস্বাস্থ্য...
25/02/2018

যদি ঘুমের মধ্যে লালা ঝরে...

এমন গভীর ঘুম স্বাস্থ্যের জন্যে ভালো, তবে লালা ঝরার সমস্যাকে খাটো করে দেখলে চলবে না

সুস্বাস্থ্যের জন্যে গভীর ঘুম অতি জরুরি। গভীর ঘুম হলে দেহ-মন ফুরফুরে থাকে। কিন্তু অনেকেই আছেন যাদের ঘুমের সময় লালা ঝরার মতো অস্বস্তিকর ঘটনা ঘটে। সাধারণত শিশুদের এমনটা দেখা যায়। তাই বলে যে বড়দের হয় না, তা নয়। তবে বড়দের জন্যে এটা লজ্জার বিষয় নয়। কারণ, অসুস্থতাজনিত কারণে মুখ দিয়ে লালা ঝরতে পারে। এখানে জেনে নিন ঘুমের সময় লালা ঝরার কিছু কারণ। যদি এ সমস্যা দেখা দেয় তো শিগগিরই বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

আসলে মুখের অতিরিক্ত লালা ঘুমের সময় বেরিয়ে আসে। এটি অস্বাভাবিক নয়। অবশ্য বড়দের এমনটা ঘটলে তা অস্বস্তিকর হয়ে ওঠে। ঘুমানোর সময় খাবার বা পানীয় গেলার পেশিগুলো দেহের অন্যান্য পেশির মতোই নিষ্ক্রিয় থাকে। এ কারণে মুখের এই কোণা সেই কোণা থেকে লালা বেরিয়ে আসতে পারে। কারণ, তখন পেশি এদের ধরে রাখা বা নিয়ন্ত্রণে সক্রিয় থাকে না।

এটা অনেক সময়ই স্বাভাবিক ঘটনা হলেও মাঝে মাঝে অসুখের লক্ষণও প্রকাশ করে। নিউরোলজি, ঘুম সমস্যা কিংবা অন্যান্য স্বাস্থ্যগত সমস্যার কারণে এমনটা ঘটে। স্ট্রোক, সেরেব্রাল পালসি কিংবা মাল্টিপল স্কেলেরোসিস (এমএস)-এ আক্রান্ত হলে ঘুমের মধ্যে মুখ থেকে লালা ঝরতে পারে। আরো কিছু কারণ আছে এমনটা ঘটার।

ঘুমের ভঙ্গিমাঃ
এটাকে সবচেয়ে সাধারণ কারণ বলা যায়। ঘুমের ভঙ্গিমার কারণে মুখের লালা অতি সহজে বেরিয়ে আসার সুযোগ পায়। চিত হয়ে সোজা ভঙ্গীতে ঘুমালে এমন হওয়ার কথা না। আবার কাত হয়ে ঘুমালে কিংবা উপুড় হয়ে ঘুমালে লালা ঝরার সম্ভাবনা বেশি থাকে। এ অবস্থায় সাধারণত মুখ নিয়ে নিঃশ্বাস নিতে হয়। তখন মুখ হা হয়ে থাকে। কাজেই লালা বেরিয়ে আসা অনেক সহজ।

বন্ধ সাইনাসঃ
সর্দি বা সংক্রমণের কারণে নাসারন্দ্র বন্ধ থাকলে ঘুমের সময় লালা ঝরার সম্ভাবনা দেখা দেয়। নাকের পথে নিয়মিত সমস্যা থাকলে এ ঝামেলায় পড়বেন। যাদের নাসারন্দ্র জন্মগত কারণেই স্বাভাবিকের চেয়ে সরু, তাদের লালা ঝরার সমস্যা প্রতিনিয়ত থাকে। আর ঘুমের সময় সুস্থ মানুষও যদি মুখ খুলে শ্বাস নেন, তবে একই অবস্থায় পড়বেন।

জিইআরডিঃ
গ্যাস্ট্রোইনটেস্টিনাল রিফ্লাক্স ডিসঅর্ডার বা গার্ড (জিইআরডি) হজমপ্রক্রিয়ার এক ধরনের সমস্যা নির্দেশ করে। এ রোগ থাকলে পাকস্থলী থেকে খাবার অন্ননালীতে ফিরে যায়। এতে অন্ননালীর অভ্যন্তরীন দেয়ালে ক্ষত সৃষ্টি হয়। গার্ডের কারণে হতে পারে ডিসফাজিয়া (খাবার গেলায় সমস্যা)। এমনটা হলে খাবার গলার মধ্যে কোনো মাংসপিণ্ডে আটকে যাচ্ছে বলে মনে হবে। গার্ডের কারণে মুখ দিয়ে ঘুমের সময় লালা ঝরে।

ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াঃ
বিশেষ কোনো রোগের চিকিৎসা নিতে থাকলে ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হিসেবে এ সমস্যা দেখা দিতে পারে। অ্যান্টিসাইকোটিক ওষুধ (বিশেষ করে ক্লোজাপাইন) এবং আলঝেইমার্স রোগে ব্যবহৃত ওষুধের প্রভাবে লালা ঝরে।

গেলায় সমস্যাঃ
আগেই বলা হয়েছে এমন হয় ডিসফাজিয়ার কারণে। যদি অযথাই লালা বেরিয়ে আসছে বলে মনে হয়, তবে ডিসফাজিয়াকে সন্দেহের তালিকায় রাখতে পারেন। এ ছাড়া পারকিনসন্স, মাসকুলার ডিস্ট্রোফি এবং বিশেষ কিছু ক্যান্সারের ক্ষেত্রে লক্ষণ হিসেবে দেখা দেয় ঘুমের মধ্যে লালা ঝরা।

স্লিপ অ্যাপনিয়াঃ
এ রোগ থাকলে ঘুমের সময় দেহ শ্বাস-প্রশ্বাস বন্ধ করে দেয়। বাধ্য হয়ে মুখ দিয়ে জোরপূর্বক শ্বাস গ্রহণ করতে হয়। তাই এমন ঘটনায় স্লিপ অ্যাপনিয়া নেপথ্যে থাকতেই পারে। আর স্লিপ অ্যাপনিয়া এক ভয়াবহ রোগ হয়ে দেখা দেয়।

করণীয়ঃ
সত্যিকার অর্থে বিশেষজ্ঞই ভালো বুঝবেন রোগীকে কী ধরনের চিকিৎসা দেওয়া প্রয়োজন। তবে প্রাথমিকভাবে ঘুমের ভঙ্গিমা বদলাতে বলা হয়। যেহেতু অতিরিক্ত লালা বেরিয়ে আসাটাই সমস্যা, তাই এটা কাটাতে লেবুর ছিলকায় খেলে বেশ উপকার মেলে। অনেকে ম্যানডিবুলার ডিভাইস ব্যবহার করেন। এটা এমন এক যন্ত্র যা মুখে লাগিয়ে ঘুমাতে হয়। এটা ঘুমের সময় মুখ বন্ধ রাখে এবং ঘুমকে আরামদায়ক করে।

সমস্যাটা স্লিপ অ্যাপনিয়ার কারণে ঘটলে সিপিএপি মেশিন বহুল ব্যবহৃত পদ্ধতি। এই যন্ত্র কেবল লালা ঝরানোই বন্ধ করবে না, ঘুমকে গভীরে নিয়ে যাবে। আপনি সঠিক পদ্ধতিতে এবং সুষ্ঠুভাবে ঘুমাচ্ছেন- তা নিশ্চিত করবে সিপিএপি মেশিন। অনেকেই আরো সাহসী চিকিৎসা নিতে চান। সে ক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞ সঠিক মাত্রার বোটোক্স ইঞ্জেকশন দিয়ে থাকেন। আর সমস্যা গুরুতর হলে শেষ পর্যন্ত সার্জারির পথ তো খোলা আছেই।

বিঃদ্রঃ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসাতে লালা ঝরার সমস্যা সম্পূর্ন রুপে ভাল হয়।

যে ব্যয়াম দূরে রাখবে হাঁপানি ও হৃদরোগঃ-হাঁপানি ও হৃদরোগ-বিজ্ঞানের সৃষ্টিরহস্যের শেষ নেই। নতুন নতুন বিষয় আবিষ্কার হচ্ছে প...
25/02/2018

যে ব্যয়াম দূরে রাখবে হাঁপানি ও হৃদরোগঃ-

হাঁপানি ও হৃদরোগ-বিজ্ঞানের সৃষ্টিরহস্যের শেষ নেই। নতুন নতুন বিষয় আবিষ্কার হচ্ছে প্রতিনিয়ত। তবুও এমন অনেক রোগ রয়েছে যেখানে বিজ্ঞানীরা আজো যেন অসহায়। যেমন হাঁপানি কিংবা হৃদরোগ। কতই না যন্ত্রণা। অথচ এমন কোনো ওষুধ নেই, যা প্রতিকার করতে পারে এ জাতীয় রোগ। তবে জীবনকে আরামদায়ক ও আনন্দময় করতে রোগের উপসর্গ উপশমকারী ওষুদের পাশাপাশি এক ধরনের বিশেষ ব্যয়াম রয়েছে; যা পালন করতে অভ্যস্ত হলে নিঃসন্দেহে নিজেকে এসব রোগের আক্রমণ থেকে দূরে রাখা সম্ভব।

হয়তো মনে প্রশ্ন জাগবে, এ ব্যয়ামের নাম কী? আর, রোগের যন্ত্রণা কমাতে এর ভূমিকাই বা কী? হ্যাঁ- এটি হলো- ‘ডিপ ব্রিকিং এক্সারসাইজ’ অর্থাৎ ‘গভীর শ্বাস-প্রশ্বাস’ নেয়া, যার ফলে ফুসফুস ও হৃৎপিণ্ডের কর্মক্ষমতা বেড়ে যায়। যেহেতু হাঁপানি ও হৃদরোগে অক্সিজেনের মাত্রা রক্তে হ্রাস পায়, ফলে শ্বাসকষ্ট হয়। কিন্তু এই যোগপদ্ধতি নিয়মিত অনুসরণ করলে রক্তে অক্সিজেন সংবহন বেড়ে যায়। ফলে শ্বাসকষ্ট কমে যায় এবং পরিশ্রমও করা যায় অধিক।

তা হলে চলুন জেনে নেয়া যাক প্রাকৃতিক এই পদ্ধতি করার নিয়ম কিঃ

প্রথমে মুক্ত বায়ুতে যোগাসনে বসুন। শুয়েও করা যেতে পারে। তারপর চোখ বন্ধ করে মনকে স্থির করুন। এখন ধীরে ধীরে যতক্ষণ সম্ভব একভাবে মুখ বন্ধ রেখে নাক দিয়ে শ্বাস টানুন। এরপর দম আটকিয়ে রাখুন যতক্ষণ সম্ভব। যখন আর শ্বাস বন্ধ রাখতে সম্ভব হচ্ছে না, তখন মুখ দিয়ে বাঁশি বাজানোর ভঙ্গিতে শ্বাস ছেড়ে দিন। এভাবে আবার শ্বাস নিন, শ্বাস বন্ধ করুন এবং শ্বাস ছাড়ুন। সকাল-বিকেল পাঁচ-দশ মিনিট করে করুন প্রতিদিন।

প্রথম দিকে একটু কষ্ট হবে ঠিকই, তবে ধীরে ধীরে অভ্যস্ত হলে নিজেই বুঝবেন এর তাৎপর্য। তখন কতই না ভালো লাগবে আপনাকে। আসলে এ ব্যয়ামের উদ্দেশ্য হলো- ফুসফুস ও হৃৎপিণ্ডের কার্যক্ষমতা বাড়ানো। কারণ আমরা জানি- হাঁপানি রোগের আক্রমণ তখনই বাড়ে, যখন অতিরিক্ত ঠাণ্ডা আবহাওয়া কিংবা ধুলা-বালু বা গ্যাস নিঃশ্বাসের মাধ্যমে ফুসফুসে প্রবেশ করে। এখন দম বন্ধ করে রাখার ক্ষমতা যদি বাড়ানো যায়, তা হলে প্রতিকূল পরিবেশে খুবই সহজে নিজেকে এর আক্রমণকারী উপাদানগুলো থেকে মুক্ত রাখা যায়। আর হৃৎপিণ্ডের ক্ষমতা বাড়লে শরীরের প্রতিকোষে পুষ্টি সরবরাহ হবে যথাযথভাবে- স্বাভাবিকভাবেই দেহ ও মন থাকবে সতেজ ও প্রফুল্ল।

সুস্থ জীবনের জন্য ব্যয়ামঃ

ব্যয়াম বা প্রতিদিন শারীরিক পরিশ্রম করলে আমাদের শরীরের বিভিন্ন তন্ত্রের ক্রিয়াকর্ম সুন্দরভাবে পরিচালিত হয়। তা ছাড়া বিভিন্ন রোগবালাই থেকে শরীরকে মুক্ত রাখা যায়। যুক্তরাষ্ট্রের ফিজিক্যাল অ্যাক্টিভিটি অ্যান্ড হেলথের সার্জন জেনারেলের রিপোর্ট অনুযায়ী নিয়মিত শরীরচর্চা করলে :

* দীর্ঘজীবী হওয়ার সম্ভাবনাকে বাড়িয়ে দেয় এবং সুস্থভাবে বাঁচা যায়।
* হৃদরোগের ঝুঁকি বৃদ্ধি অথবা এ রোগের পূর্বলক্ষণ দেখা দিলেও তা রোধ করতে সহায়তা করে। তা ছাড়া উচ্চ রক্তচাপ ও কোলেস্টেরলের উচ্চমাত্রা রোধ করতে সক্ষম হয়।
* কোলন ক্যান্সার ও ব্রেস্ট ক্যান্সারসহ বিশেষ ধরনের ক্যান্সার বৃদ্ধি প্রতিরোধ করতে সহায়তা করে।
* টাইপ-২ ডায়াবেটিস প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।
* বাত প্রতিরোধে সহায়তা করে। তা ছাড়া বেদনা উপশম ও যাদের শরীরে অনমনীয় ভাব রয়েছে সেগুলো দূর করতে সাহায্য করে।
* হাড়ের ওজন হ্রাসের মতো অনিষ্টকর ঘটনা বা অস্টিওপোরোসিস রোধ করতে সহায়তা করে।
* বয়স্ক ব্যক্তিদের বিভিন্ন ঝুঁকি কমায়।
* মানসিক অবসাদ ও উদ্বেগের লক্ষণ কমায় এবং মেজাজ ফিরিয়ে আনে।
* দেহের ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।

যে ৯ ধরনের ব্যথা হতে পারে মারাত্মক কোনো রোগের লক্ষণঃ-আমাদের বেশিরভাগই প্রতিদিন কোনো না কোনো ব্যথা অনুভব করি। ব্যথা অনুভু...
25/02/2018

যে ৯ ধরনের ব্যথা হতে পারে মারাত্মক কোনো রোগের লক্ষণঃ-

আমাদের বেশিরভাগই প্রতিদিন কোনো না কোনো ব্যথা অনুভব করি। ব্যথা অনুভুতির মধ্য দিয়ে আমরা আমাদের দেহের ভেতরগত কোনো পীড়া বা অসুস্থতা অথবা জখম সম্পর্কে জানতে পারি। কারণ ব্যথা হলো এমন কোনো সমস্যার লক্ষণ যা কোনো রোগের ফলে সৃষ্ট প্রদাহ বা ইনফেকশনের ফলে সৃষ্টি হয়। যখন আপনার দেহের কোনো বিশেষ অংশের স্নায়ু বা টিস্যু প্রদাহ বা সংক্রমণে আক্রান্ত হয় তা থেকে ব্যথা হতে পারে। কেননা প্রদাহ বা সংক্রমণ রক্তপ্রবাহকে বাধাগ্রস্ত করতে পারে।

কিছু ব্যথা এতটাই তীব্র হয় যে লোকে ডাক্তারের শরাণাপন্ন হন। আবার কিছু ব্যথা একদমই তীব্র হয় না। ফলে লোকে তা অগ্রাহ্যই করেন। যার ফলে বড় কোনো রোগ প্রাথমিক পর্যায়েই ধরা না পড়ে একেবারে বিপদসীমা অতিক্রম করে যায়। সুতরাং কোন ধরনের ব্যথাগুলো অগ্রাহ্য করা উচিত নয় তা জানা থাকাটা জরুরি। আসুন জেনে নেওয়া যাক এমন ৯টি ব্যথা সম্পর্কে যেগুলো অগ্রাহ্য করাটা একদমই ঠিক হবে না।

১. পিঠ ব্যথাঃ
বেশিরভাগ মানুষই জীবনের কোনো না কোনো সময়ে পিঠে ব্যথা অনুভব করেন। বিশেষ করে বয়স বাড়লে এই ধরনের ব্যথা হয়। পিঠের মাংসপেশি দেহের ওপরের এবং নিচের উভয় অংশকেই সাপোর্ট করে। ফলে বেশ চাপ পড়ে এর ওপর। আপনার পিঠে যদি ক্রমাগত ব্যথা হতে থাকে এবং সাথে পায়ের আঙ্গুলে ও পায়ের পাতায় অস্বস্তিকর অনুভুতি হয় তাহলে বুঝতে হবে আপনার মেরুদণ্ডের কোনো একটি ডিস্ক হয়তো সমস্যা হয়েছে অথবা ভেঙ্গে গেছে। সুতরাং তা অগ্রাহ্য করা ঠিক হবে না।

২. চোঁয়ালের ব্যথাঃ
যদিও বেশিরভাগ মানুষেরই চোয়ালে ব্যথা হয় না খুব একটা। আর হলেও অগ্রাহ করতেই দেখা যায়। তারা ভাবেন হয়তো স্ট্রেস থেকে এই ব্যথা হচ্ছে। এটা সত্য যে, স্ট্রেস চোয়ালের ব্যথার একটি কারণ হতে পারে। কারণ স্ট্রেসের ফলে চোয়ালের মাংসপেশি শক্ত হয়ে যায়। তবে, ক্রমাগত চোয়াল ব্যথা হলে এবং সাথে বুক ব্যাথ থাকলে তা হতে পারে মারাত্মক হৃদরোগের লক্ষণ।

৩. পিরিয়ড জনিত দীর্ঘমেয়াদি ব্যথাঃ
নারীদের পিরিয়ডের প্রথম দুই একদিন এই ধরনের ব্যথা হয় জরায়ু প্রাচীরের চারদিকে প্রদাহের কারণে। বেশিরভাগ নারীরই এই ব্যথা হয়। এবং প্রদাহরোধী ওষুধে তা ভালোও হয়ে যায়। তথাপি আপনার যদি দীর্ঘমেয়াদে পিরিয়ড জনিত ব্যথা হতে থাকে এবং ওষুধেও তা ভালো না হয় তাহলে তা হতে পারে মারাত্মক কোনো যৌন রোগ (এসটিডি) বা জরায়ু ক্যান্সারের লক্ষণ।

৪. তীব্র মাথা ব্যথাঃ
বেশিরভাগ মানুষই প্রায়ই মাথা ব্যথা অনুভব করেন। স্ট্রেস থেকে শুরু করে ক্যান্সারের মতো মারাত্মক কারণেও মাথা ব্যথা হতে পারে। সুতরাং কখনোই মাথা ব্যথা হলে অগ্রাহ্য করবেন না। সাথে সাথে মেডিকেল টেস্ট করাবেন। মাথায় ক্রমাগত তীব্র ব্যথা হতে মস্তিষ্কে টিউমারের উপস্থিতি বা হৃদরোগের লক্ষণ। সুতরাং মাথা ব্যথা দেখা দিলেই ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করুন।

৫. তলপেটে ব্যথাঃ
পেটের ব্যথাও সচরাচরই হয় বেশিরভাগ মানুষের। বিশেষ করে আপনি যদি এসিডিটি বা গ্যাসের মতো সাময়িক কোনো পেটের পীড়ায় ভুগে থাকেন। তবে আপনার তলপেটে যদি ক্রমাগত তীব্র ব্যথা হতে থাকে তাহলে তা হতে অ্যাপেন্ডিসাইটিসের লক্ষণ। এই ধরনের অগ্রাহ্য করলে মৃত্যুও হতে পারে।

৬. পায়ের পাতায় ব্যথাঃ
আপনি যদি এমন কেউ হন যিনি প্রচুর হাঁটেন বা আপনার এমন কোনো কাজ থাকে যে জন্য আপনাকে সারাদিন পা চালাতে হয় তাহলে আপনার মাঝেমধ্যেই পায়ের পাতা ব্যথা করতে পারে। কিন্তু যদি দীর্ঘমেয়াদে পায়ের পাতায় ব্যথা হয় এবং সাথে অবশতার মতো সমস্যাও থাকে তাহলে তা হতে পারে ডায়াবেটিস বা ডায়াবেটিক নিউরোপ্যাথির লক্ষণ।

৭. পিঠের মাঝখানটায় ব্যথাঃ
আঘাত বা অন্য কোনো কারণ ছাড়াই যদি মধ্যপিঠে ব্যথা করে তাহলে হতে পারে কিডনি বিকল হওয়ার লক্ষণ। বিশেষকরে সাথে যদি জ্বর থাকে। কিডনি সংক্রমণ থেকে মারাত্মক কোনো সমস্যাও হতে পারে যদি তা অগ্রাহ্য করা হয়।

৮. কাফ মাসলে ব্যথাঃ
কাফ মাসল বা পায়ের পেছনের দিককার মাংসপেশিতে দীর্ঘ দিন ধরে ব্যথা হতে পারে ক্যালসিয়াম ঘাটতি বা অস্টিওপোরোসিস এর লক্ষণ। ক্যালসিয়াম ঘাটতি হলে প্রথমেই পায়ের পেছনের মাংসপেশি আক্রান্ত হয়।

৯. অণ্ডকোষে ব্যথাঃ
যৌন মিলন বা অন্য কোনো যৌন তৎপরতার সময় যদি অণ্ডকোষে ব্যথা হয় তাহলে তা হতে পারে কোনো যৌন রোগ (এসটিডি) এর লক্ষণ বা অণ্ডকোষের ক্যান্সারের লক্ষণ।

উপরোক্ত যে কোন সমস্যায় দেরি না করে দ্রুত চিকিৎসকের স্মরনাপন্ন হোন।।

বুকে ব্যথা, স্ট্রেস আপনার হার্টের সমস্যা ডাকছে না তো?বেশ কয়েকদিন ধরেই বুকের বামদিকে কেমন একটা চাপ ধরা ব্যথা অনুভব হচ্ছে।...
25/02/2018

বুকে ব্যথা, স্ট্রেস আপনার হার্টের সমস্যা ডাকছে না তো?

বেশ কয়েকদিন ধরেই বুকের বামদিকে কেমন একটা চাপ ধরা ব্যথা অনুভব হচ্ছে। প্রথম কয়েকদিন গ্যাসের ব্যথা বলে গ্যাসের অসুধ খেয়েছিলেন রফিক সাহেব। কাজ হয়নি। ডাক্তার বলছেন স্ট্রেস কম নিতে। তবে তাঁর পক্ষে ব্যথার থেকেও স্ট্রেস কম নেওয়াটাই সবথেকে সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। কারণ, পেশাটাই যে এমন। আইটি সংস্থার উচ্চপদস্থ কর্মচারী। আর শুধু তো পেশা নয়, ২০১৮ সালে দাঁড়িয়ে স্ট্রেসহীন জীবন কাটাচ্ছেন এমন ব্যক্তি বোধহয় খড়ের গাদায় সূঁচ খোঁজারই সামিল। ব্যস্ততার সঙ্গে তাল মেলাতে গিয়ে নিজের স্বাস্থ্যেরই বা ঠিকঠাক খেয়াল রাখে ক’জন! তাছাড়া হার্টের সমস্যা তো এখন আর বয়স দেখে আসে না। যাকে-তাকেই আক্রমণ করে।

উচ্চাকাঙ্ক্ষা, জেট গতি, বিলাসবহুল জীবনযাপন, স্ট্রেস, ফাস্ট ফুডের হাতছানি-হার্টের সমস্যা হওয়ার জন্য যাবতীয় সবকিছু নিয়ে আজকের মানুষ দিন কাটাচ্ছেন। কিন্তু এটা ভুলে যাচ্ছেন যে, শরীরের যে অঙ্গের সৌজন্যে আজকের এই জীবনটা কাটাতে পারছেন, সেটার ঠিকঠাক যত্ন নেওয়া হয় কিনা। তাই ডাক্তার স্ট্রেস কম নিতে বললেও সেটা আর কমে না। ফলে বয়স নির্বিশেষে যে কেউই হার্টের সমস্যায় আক্রান্ত হন। তবে এটাও ঠিক যে বুকের ব্যথা মানেই হার্টের সমস্যা নয়। তাই একবার দেখে নিন বুকে ব্যথা বা আর অন্য কোন সমস্যা হলে ডাক্তারের কাছে পরামর্শ নেবেন।

কি দেখে বুঝবেন আপনার হার্টের সমস্যা রয়েছে:
# একটানা কিছুক্ষণ বা কিছুক্ষণ পর পর বুকে ব্যথা, ধড়ফড় করা, অস্বস্তি বা চাপবোধ হওয়া, খুব বেশি পরিশ্রম না করেও ক্লান্তিবোধ করা।
# হাত, পিঠ, ঘাড়, চোয়াল বা পেটে ব্যথা বা স্বস্তিবোধ না করা, মাথা ঘোরানো, ঝাপসা দেখা।
# হৃদস্পন্দন ঠিকমতো না হওয়া।
# হার্টের সমস্যা হলে হৃদপিণ্ডের মাধ্যমে স্বাভাবিক রক্ত চলাচল ব্যহত হয়, ধমনীতে রক্ত জমে যাওয়ায় হাত পা ফুলে যায়।
# বুকের বামদিকে ব্যথা হলে গ্যাসের ব্যথা বলে এড়িয়ে যাওয়া। বারবার একইরকম ব্যথা হলে ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
# অনেক সময় হৃদযন্ত্র সঠিকভাবে কাজ না করার দরুন শরীরে অক্সিজেনের অভাব ঘটে। ফলে শ্বাসকষ্ট শুরু হয়।
# ভাল ঘুম হলেও অনিদ্রা ভাব।
# হৃদপিণ্ডের স্বাভাবিক রক্ত চলাচল না হলে হজমের সমস্যা দেখা যায়। এড়িয়ে যাবেন না।
# পায়ের শিরায় টান, সামান্য পরিশ্রম বা হাঁটলেই হাঁপ ধরে যাওয়া কিন্তু হার্টের সমস্যার ইঙ্গিতবাহক।
# পাখার তলায় বসেও অতিরিক্ত ঘাম হলে বুঝবেন হার্টে কোনও সমস্যা থাকলেও থাকতে পারে।

হার্ট সুস্থ রাখতে নিজে অবশ্যই কী করবেন?
* ধূমপান না করলে রাতে ঘুম আসে না? এইরকম অভ্যাস তৈরি হয়ে গেলে অবিলম্বে নিজেকে বদলান। একবারে সম্ভব না হলে একটু একটু করে ধূমপান কমান।
* স্ট্রেস কমান, নিজের রাগকে নিয়ন্ত্রণ করুন।
* সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ হল ঠিকমতো ঘুমানো। মানুষ যখন ঘুমায়, তখন রক্তচাপ ও হৃদস্পন্দন ধীর গতির হয়ে যায়। ঘুম থেকে ওঠার পর নতুন উদ্যমে কাজ শুরু করার জন্য যা ভীষণ প্রয়োজন।
* অতিরিক্ত স্ট্রেস বা চিন্তা-ভাবনা না করার চেষ্টা করবেন। রক্তচাপ যাতে না বাড়ে, সেদিকে খেয়াল রাখুন।
* বাড়তি ওজন কমিয়ে ফেলুন। অতিরিক্ত ওজন উচ্চ রক্তচাপের অন্যতম কারণ বটে। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করুন।
* কোলেস্টেরলের মাত্রা স্বাভাবিক রাখুন।
* হার্ট ভাল রাখতে ব্যায়াম করতে হবে শুনেই ভাবছেন এত সময় কোথায়? অত চিন্তা করতে হবে না। খুব বেশি কিছু না। একটু সময় ধরে হাঁটা, বাইক চালানো, ডাক্তারের পরামর্শ মতো আজই শুরু করে দিন।
* ফল, সবধরনের শাক-সবজি, শস্যজাতীয় খাদ্য, বিন, বাদাম, মাছ (স্যাম, টুনা মাছ), মাংস, দুগ্ধজাত খাবার অবশ্যই খাদ্যতালিকায় থাকা দরকার। নুন ও চিনি সীমিত খান। কিন্তু রান্নায় অতিরিক্ত তেল, মাখন বা চিজ ব্যবহার করবেন না।
যাঁদের হার্টে কোনও সমস্যা নেই বা কিছু কিছু সমস্যায় ভুগছেন, তাঁদের কারোর পক্ষেই একদিনে পুরনো অভ্যাস ছেড়ে বেড়িয়ে এসে নতুন কোনও স্বাস্থ্যবিধি পালন করা সম্ভব নয়। আজই বদলে নিন নিজের রুটিনটা। কারণ সামান্য বদলেই কিন্তু সবকিছু বজায় রেখে আগামী দিনগুলো সুস্থভাবে কাটাতে পারবেন। একটু মেনে চললে ক্ষতি কি!

হোমিওপ্যাথি কেবল রোগের নয়, সাথে সাথে রোগীরও চিকিৎসা করে থাকে। হোমিওপ্যাথিক ঔষধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া বা বিষক্রিয়া এতই কম ...
25/02/2018

হোমিওপ্যাথি কেবল রোগের নয়, সাথে সাথে রোগীরও চিকিৎসা করে থাকে। হোমিওপ্যাথিক ঔষধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া বা বিষক্রিয়া এতই কম যে, নাই বললেই চলে। এন্টিবায়োটিকের মতো ইহারা ব্রেনের, হজম শক্তির কিংবা শরীরের রোগ প্রতিরোধ শক্তির (immune system) ক্ষতি করে না। হোমিওপ্যাথিতে পচানব্বই ভাগ অপারেশনের কেইস শুধু ঔষধেই সারিয়ে তোলা যায়। প্রচলিত সকল চিকিৎসা শাস্ত্রে যাদের পড়াশুনা আছে, তারা দ্বিধাহীন চিত্তে স্বীকার করেন যে, হোমিওপ্যাথি রোগ-ব্যাধিগ্রস্ত মানুষের প্রতি আল্লাহর এক বিরাট নেয়ামত। হোমিওপ্যাথি মানুষ, পশু-পাখি, জীব-জন্তু, বৃক্ষতরুলতা সকলের ক্ষেত্রেই সমানভাবে কাযর্কর এবং নিরাপদ। হোমিওপ্যাথিতে রোগের সঠিক মূল কারণটিকে দূর করার চিকিৎসা দেওয়া হয়। হোমিওপ্যাথিক ঔষধ প্রয়োগ করা হয় খুবই অল্প মাত্রায় যা শরীরের নিজস্ব রোগ প্রতিরোধ শক্তিকে বৃদ্ধি করার মাধ্যমে রোগ নিরাময় করে।

নব্বই ভাগ হোমিও ঔষধ তৈরী করা হয় গাছপালা থেকে এবং বাকী দশভাগ ঔষধ তৈরী করা হয়ে থাকে ধাতব পদার্থ, বিভিন্ন প্রাণী এবং রাসায়নিক দ্রব্য থেকে। হোমিওপ্যাথিক ঔষধ মানুষের জন্মগত নিজস্ব রোগ প্রতিরোধ শক্তিকে (immune system) সাহায্য / শক্তিশালী করার মাধ্যমে রোগ নিরাময় এবং রোগ প্রতিরোধ করে। পক্ষান্তরে এলোপ্যাথিক ঔষধ ইমিউন সিষ্টেমকে ক্ষতিগ্রস্ত করে এবং কখনও কখনও একেবারে সারাজীবনের জন্য ধ্বংস করে দেয়। হোমিওপ্যাথিক ঔষধ দীর্ঘদিন সেবনেও এমন কোন নিভরর্তাশীলতার সৃষ্টি হয় না যাতে পরবর্তীতে সেটি বন্ধ করে দিলে শরীরে কোন সমস্যা দেখা দেয়। মহাত্মা গান্ধী বলেছেন যে, “কম খরচে এবং (রোগাক্রান্ত ব্যক্তিকে) কম কষ্ট দিয়ে রোগ নিরাময়ের সর্বশেষ এবং সর্বোত্তম চিকিৎসা পদ্ধতি হলো হোমিওপ্যাথি।”

ভ্রমনে অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়লে করণীয়:যাত্রা পথে অনেক সময় আমরা দেখতে পাই কেউ হয়তো অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়েছে কিংবা আপ...
19/02/2018

ভ্রমনে অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়লে করণীয়:

যাত্রা পথে অনেক সময় আমরা দেখতে পাই কেউ হয়তো অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়েছে কিংবা আপনি নিজেই এর শিকার। তখন আমরা কি করব ?

-পরিস্থিতি ১। যদি আপনি নিজে বা আপনার পরিবারের কেউ এর শিকার হয় এবং আপনি তৎক্ষণাত সেখানে উপস্থিত থাকেন তাহলে একজন হোমিওপ্যাথ হিসেবে আপনি কিছু দায়িত্ব অবশ্যই পালন করবেন।

-পরিস্থিতি ২। যদি অপরিচিত ব্যক্তি এরকম ঘটনার স্বীকার হন তাহলে সতর্কতা অবলম্বন করে জনতাকে স্বাক্ষী করে সহায়তা করার চেষ্টা করবেন নতুবা হিতে বিপরীত হতে পারে।

এবার কাজের কথায় আসা যাক - উপমহাদেশে তথা পাকিস্তান, ভারত, এবং বাংলাদেশের বাস-ট্রেন ভ্রমণের সময় অজ্ঞান পার্টির দৌরাত্ন তথা যাত্রীকে বেহুশ বা অচেতন করে সর্বস্ব ছিনিয়ে নেয়ার প্রবণতা সবচেয়ে বেশী; লক্ষ্য করা যায়। যাত্রীবেশী ছিনতাইকারীরা সচরাচর চেতনানাশক ওষুধ[যেমন-ক্লোরফরম কিংবা কোন ঘুমপাড়ানি ওষুধ] ব্যবহার করে।

এজন্যে সতর্কতা হিসেবে আপনি যাত্রাপথে আপনার সাথে হোমিওপ্যাথির ২টি ওষুধ সঙ্গে রাখতে পারেন।
১। এসিটিক এসিড
২। এভেনা স্যাটাইভা

ভিনেগার থেকে তৈরী হোমিওপ্যাথিক ওষুধ এসিটিক এসিড সাধারণত যেকোন অচেতনকারী ওষুধের ক্রিয়া নষ্ট করার ক্ষমতা রাখে। এজন্য যখন বুঝবেন আক্রান্ত হয়েছেন বা হয়েছে তাহলে এর মাদার বা 1x বা 2X শক্তির ওষুধ 10 ফোটা খাইয়ে দিন; যতক্ষণ নেশা না কাটে ১৫-২০মিনিট পরপর প্রয়োগ করুন। নেশার ঘোর পুরোপুরি কাটলে একমাত্রা এভেনা সেটাইভা প্রয়োগ করুন যা সব কুপ্রভাব সমুলে বিনাশ করবে।

যদি এসিটিক এসিড একেবারেই না থাকে তাহলে এভেনা মাদার ২০ ফোটা করে কিছুক্ষণ পরপর প্রয়োগ করা যেতে পারে। তবে এর ক্রিয়া কিছুটা ধীর।

যদি হাতের কাছে কোন ওষুধ না থাকে তাহলে মুদি দোকান থেকে ভিনেগার সংগ্রহ করে পানির সাথে মিশিয়ে(১:৯ অনুপাতে) 1x শক্তি তৈরী করে কিছুক্ষণ পরপর ১ চামচ করে খেতে দিন।

অথবা
বিকল্প হিসেবে তেতুল বা তেতুলের আচারও কিছুটা কাজ দিবে।
রোগী যদি খেতে অসামর্থ হয় তাহলে ভিনেগারের আঘ্রাণ নেয়াতে পারেন।

প্রয়োজন হলে এসব কাজ করতে করতে অবশ্যই হাসপাতালে পাঠাতে ভুল করবেন না।

মাংসের চেয়েও বেশি আয়রন রয়েছে যেসব খাবারেঃশরীরে আয়রনের ঘাটতি হলে রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা কমে যায়। ফলে শরীরে অক্সিজেন স...
08/02/2018

মাংসের চেয়েও বেশি আয়রন রয়েছে যেসব খাবারেঃ

শরীরে আয়রনের ঘাটতি হলে রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা কমে যায়। ফলে শরীরে অক্সিজেন সরবরাহ কমে যায়। তাই শরীরে আয়রনের ঘাটতি মারাত্মক। কিন্তু শরীরের প্রয়োজনীয় আয়রন পাবেন কীভাবে?

আয়রনের সবচেয়ে বড় উৎস হলো সামুদ্রিক খাবার এবং মাংস। কিন্তু যারা নিরামিষ খাবার খান, তাঁরা? তাঁরা কীভাবে আয়রনের ঘাটতি পূরণ করবেন? জেনে নিন কোন কোন নিরামিষ খাবারে মাংসের সমান আয়রন রয়েছে-

১. সোয়াবিন : এক কাপ সোয়াবিনে ৩.৫ মিলিগ্রাম আয়রন রয়েছে। শুধু আয়রনই নয়, এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিনও।

২. কিডনি বিনস বা রাজমা : ১ কাপ রাজমাতে ৩ থেকে ৪ মিলিগ্রাম আয়রন থাকে। এ ছাড়া, এতেও প্রচুর পরিমাণে প্রোটিনও রয়েছে।

৩. পালং শাক : সবুজ পালং শাকে পুষ্টি মূল্য অসীম। তাছাড়া, ভিটামিন এবং মিনারেলসও রয়েছে এতে।

৪. ডার্ক চকোলেট : চকোলেট খেতে অনেকেই পছন্দ করেন। কিন্তু জানেন কি, ডার্ক চকোলেটে প্রচুর পরিমাণে আয়রন রয়েছে। ডার্ক চকোলেট শুধুমাত্র আয়রনের ঘাটতিই পূরণ করে না, স্ট্রেস কমায় এবং ত্বক ও চুল ভালো রাখে।

সর্দি-কাশি হলে কি করবেন???চিকিৎসা বিজ্ঞানীদের মতে একটু সতর্কতা অবলম্বন করে সাধারণ সর্দি ঠাণ্ডা কাশি থেকে খুব সহজেই মুক্ত...
07/02/2018

সর্দি-কাশি হলে কি করবেন???

চিকিৎসা বিজ্ঞানীদের মতে একটু সতর্কতা অবলম্বন করে সাধারণ সর্দি ঠাণ্ডা কাশি থেকে খুব সহজেই মুক্ত থাকা সম্ভব। সাধারণ ঠাণ্ডা-সর্দি (Common Colds) এড়াতে চিকিৎসা বিজ্ঞানীদের কয়েকটি পরামর্শঃ-
একঃ সর্দি কাশিতে আক্রান্ত ব্যক্তির বা কাশি বা হাঁচি থেকে কমপক্ষে তিন ফুট দূরে অবস্থান করুন। মিচিগান স্টেট ইউনিভার্সিটি কলেজ অব ইউম্যান মেডিসিনের ডাক্তার ডেনিস ম্যুরের মতে সর্দি-কাশির জীবাণু খুব সহজেই আপনার চোখ অথবা নাকের ভেতর দিয়ে সংক্রমিত হতে পারে।
দুইঃ হাত সব সময় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখুন। অহিত্ত স্টেট ইউনিভার্সিটি মেডিকেল সেন্টারের ডাঃ জোসেফের মতে হাঁচি বা কাঁশির সাথে নির্গত ঠাণ্ডার জীবাণু যে কোন বস্তুতে লেগে থাকতে পারে। স্পর্শের মাধ্যমে তা হতে সংক্রমিত হতে হবে।
তিনঃ পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি গ্রহণ করুন। ডাঃ গ্রেডিসনের মতে যথেষ্ট পরিমাণে (কমপক্ষে দৈনিক আট গস্নাস) পানি গ্রহণ শরীরের থেকে জীবণু নির্গমনে সাহায্য করে।
চারঃ আঙ্গুল দিয়ে ঘন ঘন নাক অথবা চোখ খুটবেন না।
পাঁচঃ বিছানায় পড়ে না থেকে হাঁটাহাঁটি মৃদু ব্যায়াম করুন।
ছয়ঃ রাত্রে যথেষ্ট পরিমাণে ঘুমান। চিকিৎসা গবেষণায় তথ্য রয়েছে যে অনিদ্রা দেহের রোগজীবণু ধ্বংসকারী কোষের সংখ্যা হ্রাস করতে পারে। অন্যদিকে পর্যাপ্ত ঘুম রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
সাতঃ কম চর্বিযুক্ত চিকেন স্যুপ খান। ডাঃ গ্রাডিসনের মতে গরম গরম চিকেন স্যুপ প্রোটিন, ভিটামিন এবং খনিজ উপাদান সরবরাহ করে দেহকে ঠাণ্ডা-সর্দির জীবানুর সাথে যুদ্ধে সাহায্য করে।
আটঃ কফ কাশি, নাক বন্ধ হয়ে যাওয়া, গলা ব্যথা, জ্বর ইত্যাদি উপসর্গে রেজিস্ট্যার্ড ডাক্তারের পরামর্শে সুনির্বাচিত ঔষধ প্রয়োজনে গ্রহণ করুন।

গেঁটেবাতে ঘরোয়া উপশমঃগেঁটেবাত হাড়ের এক ধরনের প্রদাহজনিত রোগ। এ রোগে আক্রান্ত ব্যক্তি অস্থিসন্ধিতে প্রচণ্ড ব্যথা অনুভব কর...
31/01/2018

গেঁটেবাতে ঘরোয়া উপশমঃ

গেঁটেবাত হাড়ের এক ধরনের প্রদাহজনিত রোগ। এ রোগে আক্রান্ত ব্যক্তি অস্থিসন্ধিতে প্রচণ্ড ব্যথা অনুভব করেন। গেঁটেবাতের কারণে বিকলাঙ্গ হয়ে যাবার ঝুঁকি থাকে। কিন্তু ভয় নেই। কিছু নিয়ম মেনে চললে এ রোগ থেকে অনেকটা উপশম পেতে পারেন আপনি। ঘরোয়া পদ্ধতিতেই গেঁটেবাতের প্রদাহ বা ব্যথা থেকে উপশম পাবেন। স্বাস্থ্যবিশেষজ্ঞরা এ অভিমত জানিয়েছেন।

অন্ত্রের সুরক্ষা : গেঁটেবাতের ব্যথা মূলত অন্ত্র থেকে সৃষ্টি হয়। তাই অন্ত্রের সুরক্ষায় সঠিক খাবার নির্বাচন জরুরি বলে স্বাস্থ্যবিশেষজ্ঞদের অভিমত। যেসব খাবার গেঁটেবাতের কারণ সেগুলো বর্জন করতে হবে। দুধ এবং দুগ্ধজাত খাবার, চিনি, ডিম ইত্যাদি খাবার যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলতে হবে বা খাদ্যতালিকা থেকে বাদ দিতে হবে।

আঁশজাতীয় খাবার গ্রহণ : পর্যাপ্ত পরিমাণে আঁশজাতীয় খাবার গ্রহণ গেঁটেবাতের বিরুদ্ধে রক্ষাকবচ হিসেবে কাজ করবে। শাক-সবজি এবং ফলমূলে প্রচুর পরিমাণে খনিজ পদার্থ থাকে যা গেঁটেবাত উপশমে দারুণ কাজ করে।

পরিশোধিত খাবার বর্জন : পরিশোধিত চিনি, তেল এবং খাদ্যশস্য অবশ্যই বর্জন করতে হবে। এ ছাড়া, অতিরিক্ত লবণ সমৃদ্ধ খাবার এবং যেসব খাবারে প্রিজারভেটিভ দে্য়ও থাকে সেগুলো খাদ্যতালিকা থেকে বাদ দিতে হবে।

রিলাক্স থাকুন : আপনাকে অবশ্যই উদ্বিগ্নতা পরিহার করে সবসময় রিলাক্স থাকতে হবে। কেননা, উদ্বেগজনিত কারণে গেঁটেবাতসহ নানা রকম শারীরিক সমস্যা দেখা দিতে পারে। নিয়মিত ধ্যান বা মেডিটেশন করলে আপনি অনেকটা ভালো অনুভব করবেন, রিলাক্স থাকবেন।

হলুদ সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ : হলুদ ব্যথা নিরাময়ে দারুণ কার্যকরী। তাই হলুদ মিশ্রিত খাবার খেলে আপনি অস্থিসন্ধির ব্যথা থেকে অনেকটা মুক্ত থাকতে পারবেন।

যে ৯ লক্ষণে বুঝবেন আপনার লিভারকে বিষমুক্ত করা জরুরি......মানবদেহের সবচেয়ে বড় গ্ল্যান্ড বা গ্রন্থি লিভার। এটি বিপাকীয় প্র...
30/01/2018

যে ৯ লক্ষণে বুঝবেন আপনার লিভারকে বিষমুক্ত করা জরুরি......

মানবদেহের সবচেয়ে বড় গ্ল্যান্ড বা গ্রন্থি লিভার। এটি বিপাকীয় প্রক্রিয়ার নানা উপাদানকে বিষমুক্ত করে, প্রোটিন সংশ্লেষণ করে এবং হজমের জন্য প্রয়োজনীয় জৈব রাসায়নিক উপাদান তৈরি করে। লিভার রক্ত থেকে মৃত কোষ ও আগ্রাসী ব্যাকটেরিয়াদের অপসারণ করে রক্তকে ফিল্টার বা পরিশোধন করে। এবং ক্ষতিকর হরমোনদের নিষ্ক্রিয় করে দেয়। এ কারণে মানবদেহের স্বাস্থ্য ভালো থাকার জন্য একটি সক্রিয় লিভার থাকাটা জরুরি। যদি এটি নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়তে থাকে তাহলে দেহে নানা ধরনের বিশৃঙ্খলা দেখা দিতে পারে যা থেকে দেহের রোগপ্রতিরোধ ব্যবস্থা আক্রান্ত হতে পারে। জেনে নিন আপনার অজানা এমন ৯টি লক্ষণ যেগুলো দেখে বুঝবেন আপনার লিভারকে বিষমুক্ত করতে হবে।

১. অতিরিক্ত ঘামঃ
অতিরিক্ত ঘাম ঝরা এবং বাজে দৈহিক দুর্গন্ধ এমন একটি লক্ষণ যা বলে দেয় আপনার লিভারকে বিষমুক্ত করতে হবে। জিহ্বায় সাদাটে হলুদাভ আবরণ পড়লে বা নিঃশ্বাসের সঙ্গে দুর্গন্ধ বের হলেও বুঝতে হবে আপনার লিভারকে বিষমুক্ত করতে হবে।

২. নাক ডাকাঃ
এটি এমন একটি অস্বস্তিদায়ক সমস্যা যা আপনার ঘুমকে গভীর ও ভালো গুনগত মান সম্পন্ন হতে দেয় না। এটি হতে পারে লিভারের বড় ধরনের কোনো সমস্যা বা কর্মহীনতার লক্ষণ। যারা নাক ডাকেন তাদের লিভাবে ক্ষতও হয়ে থাকতে পারে।

৩. তলপেটে ফোলাভাবঃ
পেটে খিঁচুনি বা তলপেটে ব্যথা হতে পারে লিভারের সমস্যার প্রাথমিক কোনো লক্ষণ। এমনকি তলপেটে চর্বি জমে ওজনও বেড়ে যেতে পারে। বা ওজন কমানো অসম্ভব হয়ে পড়তে পারে। কারণ লিভার তার কর্মক্ষমতা হারাতে শুরু করার ফলে চর্বি পোড়ানো কঠিন হয়ে পড়ছে। আর সেই চর্বি পেটে এসে জমা হচ্ছে। খাবার খাওয়ার পর পেট ফেঁপে যাওয়াও লিভারের কর্মক্ষমতা হারানোর আরেকটি লক্ষণ।

৪. ক্লান্তি ও অবসাদঃ
লিভারের কর্মক্ষমতা হারানোর সবচেয়ে কমন একটি লক্ষণ হলো ক্লান্তি ও অবসাদ। এই ধরনের লোকরা ঘুম থেকে ওঠার পর অনুভব করেন যেন তাদের সব শক্তি নিঃশেষ হয়ে গেছে বা তাদের আদৌ কোনো ঘুমই হয়নি। এমনকি এর ফলে কাজের সময় দেহে ব্যথাও হতে পারে।

৫. ত্বকের সমস্যাঃ
আপনার ত্বকের রঙ যদি সম্প্রতি ফ্যাকাশে হলুদাভ হয়ে যায় তাহলে বুঝতে হবে আপনি লিভারের সমস্যায় আক্রান্ত হয়েছেন। ত্বকে র‌্যাশ ওঠা, চুলকানি-খোস-পাঁচড়া, চোখের নিচে কালি পড়া, ব্রণ, দাগ পড়া, এবং রাঙা মুখ এই সবগুলোই লিভারের কর্মক্ষমতা হারানোর লক্ষণ।

৬. রাসায়নিক সংবেদনশীলতাঃ
লিভারের কর্মক্ষমতা হারানোর ফলে রাসায়নিকের প্রতি উচ্চ সংবেদনশীলতা সৃষ্টি হতে পারে। আপনি যদি অ্যালোকোহল পান বা পারফিউম বা অন্য কোনো সুগন্ধির গন্ধ নেওয়ার সময় নিজের হালকা ওজন বোধ করেন তাহলে আপনার দেহকে বিষমুক্ত করা জরুরি।

৭. মেজাজের ওঠা-নামাঃ
মুড সুইং বা মেজাজের ওঠা-নামা লিভারের সমস্যার একটি লক্ষণ। তবে সবসময়ই যে এমনটা হবে তা নয়। লিভারকে বলা হয় ‘রাগের আবাসস্থল’। ফলে লিভারের সমস্যা হলে অবসাদের অনুভুতি, মনোযোগ হারানো বা বারবার মাথা ব্যথা হওয়ার মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে।

৮. হজমের সমস্যাঃ
আপনার যদি কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়রিয়া, অ্যাসিড রিফ্লাক্স বা হার্টে প্রদাহ হয় তাহলে বুঝতে হবে আপনার লিভারকে বিষমুক্ত করতে হবে। লিভারে পিত্তরস নামের একটি দৈহিক তরল উৎপাদিত হয় যা নানা ধরনের হজমপ্রক্রিয়ার জন্য জরুরি। আর লিভারের কর্মক্ষমতা কমে গেলে পাকস্থলি সংবেদনশীল হয়ে পড়ে।

৯. হরমোনগত ভারসাম্যহীনতাঃ
লিভারের একটি বড় কাজ হলো যৌনতা সংশ্লিষ্ট হরমোনের কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণ। ফলে লিভার কর্মক্ষমতা হারালে ইস্ট্রোজেন এবং টেস্টোস্টেরন হরমোনের মধ্যে ভারসাম্যহীনতা সৃষ্টি হয়। যার ফলে যৌন আকাঙ্খা কমে যেতে পারে এবং ঋতুস্রাবগত সমস্যা দেখা দেয়।

এখন কথা হলো কীভাবে লিভার ও দেহকে বিষমুক্ত করবেন? দেহেক টক্সিন বা বিষমুক্তকরন শুরু করার সবচেয়ে ভালো পদ্ধতি হলো স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস গড়ে তোলা। বিশেষ করে সুগার বা চিনি জাতীয় খাবার কম খেতে হবে। অ্যালকোহল বা মদ পান দেওয়াও বেশ উপকারি বলে প্রমাণিত। আর একেবারেই প্রাকৃতিকভাবে উৎপাদিত খাদ্য খেতে হবে। ডাক্তারের সঙ্গেও পরামর্শ করা যেতে পারে।

Address

Mirpur14 Rojonigondha Super Market
Dhaka
1206

Telephone

+8801681111144

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when LifeCare mobile king posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to LifeCare mobile king:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram