নাজাত রিসার্চ গার্ডেন

নাজাত রিসার্চ গার্ডেন happy health
(1)

সতর্কতা মূলক পোস্টঃ৪ বছরের বাচ্চা ২০দিন আগে বাটন ব্যাটারী গিলে ফেলে যা গলায় আটকে গেলে  ৮ ঘন্টা পরে বের করা হয়।বাচ্চাটির ...
28/07/2025

সতর্কতা মূলক পোস্টঃ
৪ বছরের বাচ্চা ২০দিন আগে বাটন ব্যাটারী গিলে ফেলে যা গলায় আটকে গেলে ৮ ঘন্টা পরে বের করা হয়।বাচ্চাটির বমি বেড়ে গেলে ২০দিন পরে আমরা এন্ডোসকপি ও cotrast swallow x ray করি।এখানে দেখা যাচ্ছে বাচ্চাটির বুকের খাদ্য নালী (lower end of esophagus) পুরো পুরি বন্ধ হয়ে গেছে ওনেকটা ডাইলেট (ফুলে)হয়ে গেছে যার মধ্যে দিয়ে তরল কোন খাবার পর্যন্ত পাকস্থলীতে যায় না।এ অবস্থায় বাচ্চাটিকে একটা সাময়িক অপারেশন করে বাহির থেকে পাকস্থলীতে টিউব(Feeding gastrotomy) দিয়ে খাবার দিতে হবে।তার ২থেকে ৩মাস পর Thoracic surgeon দিয়ে যদি সম্ভব হয় কারেকটিভ সার্জারী করতে হবে যা অনেকটা জটিল অপারেশন যা এদেশে সম্ভব করে কিনা জানিনা।
"তাই আসুন আমরা সবাই সবার অবস্থান হতে সচেতন হই, অন্যকে সচেতন করি,
বাচ্চাদের থেকে সব ধরনের ব্যাটারীসহ অন্যান্য সুক্ষ জিনিস থেকে দূরে রাখি"

ডাঃকামাল হোসেন
ইন্টারভেনশনাল পেডিয়াট্রিক গ্যাস্ট্রোএন্টারোলজিস্ট
কনসালটেন্ট, ঢাকা মেডিকেল কলেজ ও বিআরবি হসপিটাল
ছবি প্রতিকী

27/07/2025

❗❗হাই এলার্ট ❗❗
পার্বত্য চট্টগ্রামে আগামী ৪৮-৭২ ঘন্টায় টানা ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণের সম্ভাবনা থাকায় রাঙ্গামাটি বান্দরবান কক্সবাজার, চট্টগ্রাম খাগড়াছড়ি এবং পার্শ্ববর্তী এলাকার পাহাড়ি অঞ্চলে পাহাড় ধস বা ভূমিধসের বিশেষ ঝুঁকি দেখা দিয়েছে। এমতাবস্থায় এসব এলাকার ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল থেকে সবাই নিরাপদ স্থানে অবস্থান করুন।

আপডেট : ২৭ জুলাই, বিকাল ৪:৩০টা ©BWOT

✅ বীন বাজালে সিনেমায় সাপ নাচে। বাস্তবে নাচে না।সাপের কান নেই। শোনার জন্য ঘনঘন জিহ্বা বের করতে হয়। সাপ আপনাকে আক্রমণ করবে...
27/07/2025

✅ বীন বাজালে সিনেমায় সাপ নাচে। বাস্তবে নাচে না।
সাপের কান নেই। শোনার জন্য ঘনঘন জিহ্বা বের করতে হয়। সাপ আপনাকে আক্রমণ করবে না। আপনি যদি শব্দ করে হাঁটেন, সে বুঝতে পারে। সাপের বুকের তলায় খোলসের রঙ আলাদা। সেখানে বিশেষ স্নায়ুতন্তু থাকে। মাটির কম্পন বুঝতে পারে। আপনি কত দূরে আছেন, আপনি সাইজে কত বড়, সে বুঝতে পারে। পালিয়ে যায়।

বেলি, হাস্নাহেনার গন্ধে কখনো সাপ আসে না।
কেউ কেউ জীবদ্দশায় বেলি, হাস্নাহেনা, গন্ধরাজের তলায় সাপ দেখেছেন হয়তো। মনে রাখবেন, সাপের ঘ্রাণশক্তি খুবই দুর্বল। সে গন্ধ পায় না। সুগন্ধি ফুলে পোকামাকড় আকৃষ্ট হয় বেশি। পোকা খেতে ব্যাঙ আসে। ব্যাঙ খেতে মাঝে মাঝে সাপ আসতে পারে। খাবারের পর মানুষের মতো সাপও ক্লান্ত হয়। মানুষ খাবারের পর যেমন আয়েশ করে ঘুমায়, তেমনই সাপও বেলি-হাস্নাহেনার তলায় ঘুমুতে পারে। তবে এসব গাছ যদি বাড়ির ভেতর থাকে, তবে সাপ কম আসে। কারণ মানুষের উপস্থিতি তারা ভয় পায়। তবে বাড়ির সাইডে, ঝোপঝাড়ে এমন গাছ থাকলে সাপ আসা স্বাভাবিক।

একটা সাপকে মারলে তার জোড়া সঙ্গী কখনোই আপনাকে খুঁজে দংশন করতে আসবে না।
সাপের স্মৃতিশক্তি খুবই দুর্বল। সাপ বাংলা সিনেমার সর্পরাজ শাকিব খান কিংবা নাগিন মুনমুন নয় যে সঙ্গীহারার প্রতিশোধ নিতে ছুটে আসবে। সাপ নিম্নজাতের প্রাণি। এদের মধ্যে রিভেঞ্জ বলে কিছু নেই।
কিন্তু একটা সাপ মারার পর আরেকটা সাপ প্রায়ই একই স্থানে দেখা যায়, কারণ কী?

সিম্পল। মেটিংয়ের সময় তাদের পার্টনার আশেপাশে থাকতেই পারে কিংবা আশেপাশে গর্ত থাকলে তার বাচ্চাকাচ্চা কিংবা আরও সাপ উঠে আসতেই পারে। সে প্রতিশোধ নিতে আসেনি, বরং ভুল করে গর্ত থেকে চলে এসেছে।

“ছোট সাপের বিষ নাই” কথাটা ভুল।
সাপের বাচ্চাও সাপ। কেঁচোর সমান একটা কেউটের কামড়ে আমার চোখের সামনে এক রোগীকে টানা ২৪ ঘণ্টা জীবনের সাথে ফাইট করতে হয়েছে। আইসিইউতে আমরা তিন ডাক্তার তার পাশে ২৪ ঘণ্টা লড়েছিলাম।

আর্টিফিশিয়াল ভেন্টিলেশন থেকে শুরু করে একাধিকবার অ্যান্টিভেনম দিয়েছি। সে সুস্থ হয়ে বাড়িতে গেছে। যাবার আগে আমাদের গালিগালাজ করে গেছে। আমরা নাকি তাকে অনেক দামি ওষুধ দিয়েছি! সে জানে না, এক ডোজ অ্যান্টিভেনমের দাম ১০ হাজার টাকা।
লজিক্যালি, লোকটার দোষ নেই। সে ছিল জেলে। দিনে হয়তো এক-দেড়শ টাকা তার ইনকাম।
রাতে যারা বাজার থেকে অন্ধকারে ঘরে ফেরে তাদের এবং জেলেদের সাপ বেশি কাটে।
জেলেরা বর্ষায় রাতে আইল, বরশি ফেলে, জাল ফেলে মাছ ধরে। নদী বা নালায় মাঝ ধরে। সাপ শুকনো ভেবে সেখানে থাকে। কামড় দেয়।

সিনেমা বলে, সাপ দুধ খায়। গরুর দুধ খেতে গোলাঘরে হানা দেয়। ভুল কথা।
এসব সাপ ক্ষেতের ব্যাঙ-পোকামাকড় খায়। কালো রঙের দাড়াশ সাপ দেখি, এরা আমাদের উপকার করে। ফসল বাঁচায়। এদের না মারা উত্তম।

সাপে কাটলে ব্লেড দিয়ে কেটে দিলে বিষ বের হয়ে যায় কথাটা ভুল।
ভুলেও এই কাজ করবেন না। ব্লেড দিয়ে কাটলে বিষকে রক্তের সাথে নিজহাতে মিশিয়ে দিলেন।

দংশন করা সাপকে উল্টোকামড় দিলে বিষ ফেরত চলে যায় এটাও ভুল।
পায়ে কাটলে বিষ সেখানে। আপনার মুখের দাঁতে তো বিষ নেই। কীভাবে ফেরত দেবেন?
সাপের বিষ তার দাঁতে থাকে না। সে যখন কামড় দেয়, তার মুখের পেশিগুলো টানটান হয়ে যায়। দাঁতের কাছেই থাকে বিষগ্রন্থি। সেখান থেকে বিষ দাঁত বেয়ে শরীরে প্রবেশ করে।

শক্ত করে বাঁধলে বিষ ছড়াতে পারে না এই ধারণাও ভুল।
আপনি নিজেই নিশ্চিত নন সাপটা বিষধর ছিল কি না, তাহলে শক্ত করে বাঁধবেন কেন?
অনেক ডাক্তার সাপে কাটার পর বাঁধতে নিষেধ করেন। কারণ এতে হিতে বিপরীত হয়।
ফুটবলের অ্যাংলেট পায়ে দিলে যেমন আটসাট হয়ে থাকে, তেমনভাবে গামছা বা শার্ট বা শাড়ি দিয়ে দংশনের কিছু উপরে পেঁচিয়ে নিতে পারেন। বাঁধন অবশ্যই ঢিলা রাখবেন দুটো আঙুল ঢুকে যাবে এমনভাবে।
আবার খুব ঢিলাও না। ২০ মিনিট পরপর খুলে আবার লাগাতে পারেন।
ভুলেও লোহার তার, সুতলি, কারেন্টের তার বা অন্য সরু জিনিস দিয়ে বাঁধবেন না। এতে রক্তপ্রবাহ বন্ধ হয়ে পচন শুরু হবে। হয়তো আপনাকে বিষধর সাপ কাটেইনি, অথচ আপনি ভয়ে গিট্টু দিয়ে হাত-পা পঁচিয়ে পঙ্গু হয়ে গেলেন। কেমন হবে?

সাপ কাটলে আংটি, চুড়ি, ব্রেসলেট খুলে ফেলবেন।
কারণ কিছু সাপের বিষে হাত-পা ফুলে যেতে পারে। ফলে রক্তপ্রবাহ বন্ধ হয়ে পঁচন হতে পারে।

সাপ কখন দংশন করে?
১। মুখোমুখি হলে। পালাতে না পারলে ভয় পেয়ে কামড় দেয়।
২। বর্ষায় গর্তে পানি উঠে গেলে। তখন শুকনো জায়গায় আসে ক্ষেতের আইল, রাস্তা, তোশকের তলা, বালিশের তলা, আলনা, কাঠের স্তূপে।
৩। অন্ধকারে তার শরীরে পা পড়লে।
৪। ইঁদুরের গর্তে পা রাখলে বা সেখানে বসলে।
(বাচ্চাদের গর্তে প্রস্রাব না করতে শেখান)

বাংলাদেশে ৮০ প্রজাতির সাপ আছে। মাত্র ২৭টি বিষাক্ত। অধিকাংশই সামুদ্রিক। স্থলভাগে মাত্র ৫/৬টি।
যেমন:

গোখরা

কালকেউটে

শঙ্খচূড়

চন্দ্রবোড়া

সাপে কাটলে বুঝবেন কীভাবে?

সরাসরি সাপ দেখলে।

বিষদাঁতের চিহ্ন থাকলে।

নিউরোটক্সিন হলে ঝিমঝিম, ঝাঁপসা দেখা, চোখ বন্ধ হয়ে আসা, জিহ্বা-শ্বাসনালী ফুলে যাওয়া, শ্বাসকষ্ট, বমি ইত্যাদি।

চন্দ্রবোড়া হলে রক্তবমি, পায়খানায় রক্ত, ক্ষতস্থানে রক্তপাত, ফুলে যাওয়া, ফোস্কা, কালচে হওয়া।

কিছু সাপে হার্ট অ্যাটাক হয়।

নির্বিষ সাপে কামড়েও মানুষ মারা যায় ভয় পেয়ে হার্ট অ্যাটাকে।

চিকিৎসা:

ঘাবড়াবেন না।

দংশনের স্থান ধুয়ে ফেলুন।

নাড়াচাড়া করবেন না।

ব্লেড, অ্যাসিড, মরিচ, তেল, তাবিজ কিছু ব্যবহার করবেন না।

সাপ চিনলে ডাক্তারকে জানান।

ওঝার কাছে যাবেন না।

এক সেকেন্ডও সময় নষ্ট না করে সরকারি হাসপাতালে যান।

রাসেল ভাইপার বাদে সব বিষধর সাপের অ্যান্টিভেনম বাংলাদেশে আছে।
(রাসেল ভাইপার বিলুপ্ত হলেও রাজশাহী ও ফরিদপুরে সাম্প্রতিক সময়ে দেখা গেছে)

সাপ নিরীহ প্রাণি। মেরে ফেলবেন না।
স্নেক রেসকিউয়ারকে জানান। ওঝারা সাপ মেরে তেল বানায় যা বিভ্রান্তিকর চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়।

কার্বলিক অ্যাসিডে সাপ পালায় না।
সাপের ঘ্রাণশক্তি দুর্বল। টোটকা ভুলে যান।

সতর্কতা:

খড়, লাকড়ি, বালিশ, তোশক, আলনা — সব আগে শব্দ করে নিন।

বাড়ির পাশে ঝোপঝাড় কেটে ফেলুন।

ইঁদুরের গর্ত ভরাট করুন।

গ্রামের মানুষদের জানিয়ে দিন।

সতর্ক থাকুন ভয় পাবেন না অবহেলা করবেন না।
সংগ্রহ করা

কাগজী লেবু
24/07/2025

কাগজী লেবু

আজকের দুর্ঘটনায় অনেক শিশু গুরুতর পোড়া আঘাত নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি। এ রকম ঘটনায় রোগীর জীবন বাঁচানোর পর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ...
21/07/2025

আজকের দুর্ঘটনায় অনেক শিশু গুরুতর পোড়া আঘাত নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি। এ রকম ঘটনায় রোগীর জীবন বাঁচানোর পর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ, তাকে ইনফেকশন থেকে রক্ষা করা।

আমরা সবাই সাহায্য করতে চাই। কিন্তু অনেক সময় না জেনে কিছু করলে ইনফেকশনের ঝুঁকি বাড়ে। আর পোড়ার পরের ইনফেকশন সাধারণ ইনফেকশনের মতো না। এটা অনেক বেশি মারাত্মক হতে পারে।

কারণ পোড়ার ফলে ত্বকের বাইরের স্তরটা ধ্বংস হয়ে যায়। কখনো কখনো ত্বকের সবগুলো স্তরই ধ্বংস হয়ে যায়। অথচ এই ত্বকই আমাদের শরীরের সবচেয়ে বড় সুরক্ষা-পর্দা। ব্যাকটেরিয়া আর অন‍্যান‍্য জীবাণু যাতে শরীরে ঢুকতে না পারে, সেটাই ছিল এর কাজ। যখন ত্বক পুড়ে যায়, তখন শরীর উন্মুক্ত হয়ে পড়ে ইনফেকশনের কাছে।

এ ছাড়া পোড়া রোগীদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও অনেক সময় কমে যায়। শরীর প্রচুর তরল ও প্রোটিন হারায়, রক্তে বিভিন্ন জটিলতা তৈরি হয়। এই সব মিলিয়ে ইনফেকশন ছড়িয়ে পড়তে খুব অল্প সময় লাগে। শুরুতে সামান্য জ্বর দিয়ে শুরু হলেও, সেটা দ্রুত রক্তে ছড়িয়ে গিয়ে সেপসিস করতে পারে, যা অনেক সময় মৃত্যুর দিকে নিয়ে যায়।

তাই যারা রোগীকে দেখতে যাচ্ছেন বা বিভিন্নভাবে রোগীকে সাহায্য করার চেষ্টা করছেন, তাদের জন্য কিছু তথ্য। এই বিষয়গুলো খেয়াল রাখলে বড় ক্ষতি এড়ানো সম্ভব:

১। রোগীর আশেপাশে ভিড় করবেন না। যদি কোন কারণে যেতেই হয়, ভালো করে সাবান দিয়ে হাত ধুয়ে যাবেন। রোগীর বেড বা ফার্নিচার স্পর্শ করবেন না। গ্লাভস, মাস্ক, গাউন ব্যবহার করতে পারলে আরও ভালো।

২। ৭০% অ্যালকোহলযুক্ত হ্যান্ড স্যানিটাইজার কিনে রাখুন। কেউ যদি দেখতে আসেন, তাকে রোগীর বিছানায় না বসতে বলুন।

৩। অনেকেই প্রাথমিকভাবে পোড়া জায়গায় ডিম, টুথপেস্ট বা ঘরোয়া কিছু লাগান। দয়া করে এসব করবেন না। এগুলো ইনফেকশনের ঝুঁকি বাড়ায়, আর পোড়া জায়গার আসল অবস্থা বোঝাও কঠিন হয়।

৪। ড্রেসিং পরিবর্তনের আগে ও পরে ভালো করে হাত ধুতে হবে। কোন কারণে যদি আপনার ড্রেসিং পরিবর্তন করতে হয়, তাহলে ডাক্তার বা নার্সদের কাছ থেকে ভালো করে শিখে নিতে হবে কীভাবে ড্রেসিং করতে হয়। না জেনে এই কাজে হাত দেওয়া ঠিক না।

৫। প্রতিবার ড্রেসিংয়ের সময় পোড়া জায়গা খেয়াল করে দেখতে হবে। যদি ফোলা বাড়ে, ব্যথা বেড়ে যায়, বা পুঁজের মতো কিছু দেখা যায়, অবিলম্বে চিকিৎসককে জানাতে হবে।

৬। যেসকল রোগীর শ্বাসনালী পুড়ে গেছে, তাদের যদি শ্বাসকষ্ট বা বুকে ব্যথা হয়, দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

৭। টিটেনাস টিকা দেওয়া আছে কি না জেনে নেবেন। না থাকলে চিকিৎসককে জানাতে হবে।

এই কথাগুলো এখন জানলে, আজকে যারা হাসপাতালে আছেন, তাদের অনেকের জীবন বাঁচাতে আপনি ভূমিকা রাখতে পারবেন।

আমরা যে চুলায় রান্না করি তার তাপমাত্রা বড়জোর হয় ৩০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ১০০ ডিগ্রিতেই পানি ফুটতে শুরু করে। একটা জেট যখন ক্র...
21/07/2025

আমরা যে চুলায় রান্না করি তার তাপমাত্রা বড়জোর হয় ৩০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ১০০ ডিগ্রিতেই পানি ফুটতে শুরু করে।

একটা জেট যখন ক্র্যাশ করে, তখন এর আগুনের তাপমাত্রা কত থাকে জানেন?

প্রায় ১০০০ থেকে ১৫০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস...

কল্পনা করা যায়, এই আগুনে পুড়ে যাওয়ার যন্ত্রণাটা কতটা ভয়াবহ হতে পারে?

এরকম নির্মমভাবে পুড়ে যাওয়া বাচ্চাগুলো আমাদের ক্ষমা করবে না যদি এমন ঘটনা আবার ঘটার পথ বন্ধ না করেন।

দুর্ঘটনার সম্ভাব্য বিমান গুলো আলাদা করে, সেগুলো এলিমিনেট করুন।

আজই... এখনই...

ঢাকা মেডিক্যাল বার্ন ইউনিটকুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতাল উত্তরা আধুনিক মেডিকেল কলেজ কুয়েত মৈত্রী হাসপাতাল উত্তরা উইমেন্স ম...
21/07/2025

ঢাকা মেডিক্যাল বার্ন ইউনিট
কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতাল
উত্তরা আধুনিক মেডিকেল কলেজ
কুয়েত মৈত্রী হাসপাতাল
উত্তরা উইমেন্স মেডিক্যাল কলেজ
মনসুরআলী মেডিকেল কলেজ

রক্তদানে আগ্রহীরা এই হাসপাতাল গুলোতে আসুন, প্রচুর রক্ত প্রয়োজন। দুর্ঘটনাস্থলে ভিড় করে উদ্ধারকাজ বাধাগ্রস্থ করবেন না প্লিজ।

পেঁয়াজ রান্নাঘরের গুপ্তচিকিৎসক! যা জানলে আপনি আজ থেকেই বেশি পেঁয়াজ খেতে শুরু করবেন! ১. পুরুষত্ব বাড়ায়পেঁয়াজে থাকা সালফা...
20/07/2025

পেঁয়াজ রান্নাঘরের গুপ্তচিকিৎসক!

যা জানলে আপনি আজ থেকেই বেশি পেঁয়াজ খেতে শুরু করবেন!

১. পুরুষত্ব বাড়ায়

পেঁয়াজে থাকা সালফার যৌগ ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রক্তপ্রবাহ বাড়িয়ে পুরুষের টেস্টোস্টেরন হরমোন বাড়াতে সাহায্য করে।
পুরুষত্ব বৃদ্ধিতে এটা এক চমৎকার প্রাকৃতিক টনিক!

২. স্মৃতিশক্তি বাড়ায়

পেঁয়াজে রয়েছে কুয়েরসেটিন নামক এক শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা মস্তিষ্ককে সজীব ও স্মৃতিশক্তিকে ধারালো করে তোলে।

৩. হার্টকে রাখে সুস্থ

পেঁয়াজ রক্ত পাতলা করে, কোলেস্টেরল কমায় ও ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণে রাখে।
হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে প্রতিদিন খান একটুকরো কাঁচা পেঁয়াজ।

৪. রক্ত পরিষ্কার করে

পেঁয়াজ শরীরের বিষাক্ত টক্সিন দূর করে রক্তকে করে বিশুদ্ধ ও সজীব।

৫. হাড় শক্ত করে

পেঁয়াজে থাকে ক্যালসিয়াম ও সালফার—হাড় গঠনে অপরিহার্য। বিশেষ করে বয়স্ক নারীদের জন্য দারুন উপকারী।

৬. চুল ও ত্বকে জাদুর মত কাজ

পেঁয়াজের রস চুল পড়া বন্ধ করে ও নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে।
ব্রণ, দাগ ও চর্মরোগে পেঁয়াজের রস ব্যবহারেও উপকার পাওয়া যায়।

৭. সর্দি-কাশি ও ফ্লু সারায়

কাঁচা পেঁয়াজ অ্যান্টিভাইরাল, অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল — ঠান্ডা, কাশি ও গলা ব্যথায় কার্যকরী প্রাকৃতিক ওষুধ।

৮. যৌনশক্তি বাড়ায়

প্রতিদিন কাঁচা পেঁয়াজ খেলে যৌন ইচ্ছা ও সক্ষমতা বেড়ে যায়।
বিশেষ করে কাঁচা পেঁয়াজ + মধু মিশিয়ে খেলে ফলাফল বিস্ময়কর!

৯. হজমে সহায়তা করে

পেঁয়াজে থাকা এনজাইম হজমশক্তি বাড়ায়, গ্যাস্ট্রিক ও অম্বল কমায়।

১০. ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে

পেঁয়াজ ইনসুলিনের কাজকে সহায়তা করে এবং রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে।

ব্যবহারের কিছু চমৎকার উপায়:

সকালে খালি পেটে এক চামচ পেঁয়াজের রস
ভর্তায়, সালাদে বা রান্নায় কাঁচা পেঁয়াজ
মাথায় পেঁয়াজের রস লাগিয়ে রাখুন ৩০ মিনিট

সাবধানতা:

অতিরিক্ত খেলে গ্যাস বা দুর্গন্ধ হতে পারে।
ত্বকে ব্যবহারের আগে সামান্য অংশে পরীক্ষা করুন।

শেষ কথা:

পেঁয়াজ শুধু রান্নার স্বাদ বাড়ায় না, এটি একটি সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক চিকিৎসা কেন্দ্র!"
আজ থেকেই পেঁয়াজকে গুরুত্ব দিন আপনার খাবারে ও জীবনযাপনে।
কপি

Ganglion cyst (গ্যাংগলিয়ন সিস্ট) হলো ত্বকের নিচে একটি নরম বা শক্ত গোলাকার ফোলাভাব যা সাধারণত জয়েন্ট (সংযোগস্থল) বা টেন...
20/07/2025

Ganglion cyst (গ্যাংগলিয়ন সিস্ট) হলো ত্বকের নিচে একটি নরম বা শক্ত গোলাকার ফোলাভাব যা সাধারণত জয়েন্ট (সংযোগস্থল) বা টেনডন (পেশির সাথে হাড়ের সংযোগকারী অংশ)-এর পাশে তৈরি হয়।

🔍 বিস্তারিত:

এটি সাধারণত হাতে, কব্জিতে বা পায়ের গোড়ালিতে দেখা যায়।

ভিতরে জেলির মতো ঘন তরল (synovial fluid) থাকে।

এটি সাধারণত ব্যথাহীন হলেও, যদি স্নায়ুর উপর চাপ দেয়, তাহলে ব্যথা বা অসাড় ভাব হতে পারে।

🧾 লক্ষণ:

ত্বকের নিচে ছোট বা মাঝারি মাপের ফোলা।

ফোলাটা চাপ দিলে নরম বা শক্ত লাগতে পারে।

কখনও কখনও আকারে বড় বা ছোট হতে পারে।

নিকটবর্তী স্নায়ুতে চাপ দিলে ব্যথা বা অবশভাব দেখা দিতে পারে।

⚠️ কারণ:

ঠিকভাবে জানা না গেলেও ধারণা করা হয়, জয়েন্ট বা টেনডনে চাপ, আঘাত বা অতিরিক্ত ব্যবহার এর কারণ হতে পারে।

🩺 চিকিৎসা:

অনেক সময় চিকিৎসা ছাড়াই সিস্ট নিজে থেকেই চলে যায়।

যদি ব্যথা হয় বা আকারে বড় হয়, তাহলে:

Aspiration: সুচ দিয়ে তরল বের করে দেওয়া।

Surgery: অপারেশন করে পুরো সিস্টটি অপসারণ করা।

কলা খেলে ওজন বাড়ে নাকি কমে?বেশিরভাগ মানুষই মনে করেন—কলা খাওয়া মানেই ওজন বাড়বে!আসলে সত্যিটা হলো, সেটা নির্ভর করে আপনি কলা...
17/07/2025

কলা খেলে ওজন বাড়ে নাকি কমে?

বেশিরভাগ মানুষই মনে করেন—কলা খাওয়া মানেই ওজন বাড়বে!
আসলে সত্যিটা হলো, সেটা নির্ভর করে আপনি কলা কখন ও কীভাবে খাচ্ছেন তার উপর।
কলা একটি উচ্চ শক্তির ফল, এতে রয়েছে ফাইবার, ভিটামিন B6 ও পটাশিয়াম।
সকালের নাস্তায় একটি পাকা কলা খাওয়া শরীরের এনার্জি বাড়ায়, হজমে সাহায্য করে।
কিন্তু যদি রাতে দেরি করে খাওয়া হয়, তখন তা শরীরে অতিরিক্ত শর্করা যোগ করতে পারে।
যারা ওজন কমাতে চান, তারা সকালে খালি পেটে বা ওয়ার্কআউটের পর কলা খেতে পারেন।
আর যাদের ওজন বাড়ানো দরকার, তারা মিলের পর কলা খেতে পারেন।
দুধ ও কলার স্মুদি বানিয়েও খাওয়া যায়, যা খুবই পুষ্টিকর।
তবে ডায়াবেটিস রোগীরা নিয়মিত কলা খাওয়ার আগে ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করে নিন।
আপনি কখন কলা খান? ওজন কমানোর জন্য, না বাড়ানোর জন্য?

কমেন্টে লিখে জানিয়ে দিন—কলা খাওয়ার অভ্যাস আর আপনার মতামত!

>>>>খুব বেশি জরুরি বার্তা....
16/07/2025

>>>>খুব বেশি জরুরি বার্তা....

ছবিটি কোনো CGI বা ডিজিটাল আর্ট নয়। এটা আসল ক্যা'ন্সা'র কোষের ছবি। ছবিটি তোলা হয়েছে ইলেকট্রন মাইক্রোস্কোপে, মিলিমিটারেরও...
15/07/2025

ছবিটি কোনো CGI বা ডিজিটাল আর্ট নয়। এটা আসল ক্যা'ন্সা'র কোষের ছবি। ছবিটি তোলা হয়েছে ইলেকট্রন মাইক্রোস্কোপে, মিলিমিটারেরও হাজার ভাগে ভাগ করা স্কেলে।

ধরুন একটা আপেল কেটে তার ভেতরটা দেখছেন। এই ছবিতেও তাই করা হয়েছে। তবে আপেল নয়, কাটা হয়েছে একটি মেটাস্ট্যাটিক মেলানোমা কোষ। এটা ত্বকের মারাত্মক ক্যা'ন্সা'রের একটি ধরন।

কোষটি কাটতে বিজ্ঞানীরা ব্যবহার করেছেন আয়ন-বিম নামের একটি শক্তিশালী তীক্ষ্ণ রশ্মি। এতে কোষের ভিতরের গঠন স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে।

ছবিতে যে ত্রিভুজাকার গর্তটা দেখা যাচ্ছে, সেটা ওই আয়ন-বিমে কাটার ফল। তবে এটা কোন কোষ নয়। এটা হচ্ছে সিলিকা স্তর অর্থাৎ যে বেস বা পৃষ্ঠের ওপরে ক্যা'ন্সা'র কোষ রাখা হয়েছে। তাই কাটার এঙ্গেল মিলিয়ে এমন একটা গভীর, ত্রিমাত্রিক গর্ত তৈরি হয়েছে।

এই পদ্ধতির নাম আয়ন-বিম মিলিং। এর সাহায্যে গবেষকরা ক্যা'ন্সা'র কোষের অভ্যন্তরীণ গঠন স্পষ্টভাবে দেখতে পান। নেচার জার্নালের নির্বাচনে ২০২০ সালের সেরা বিজ্ঞানভিত্তিক ছবির একটি ছিল এই দৃশ্য।

Image Credit: Chris Bakal and Nick Moser

Post credit - Bigganneshi

Address

Dhaka

Telephone

+8801936320387

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when নাজাত রিসার্চ গার্ডেন posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to নাজাত রিসার্চ গার্ডেন:

Share