Knowledge Of Medicine BD

Knowledge Of Medicine BD Information of Medicine & Pharmacy lifestyle. Only medicine information ,regular lifestyle medicine and health care information

Medicine knowledge of dosage in short form.         #বিশেষ
12/06/2025

Medicine knowledge of dosage in short form.

#বিশেষ

10/06/2025

কোভিড ২০২৫ ইং

পরিস্থিতি পর্যালোচনা করলে বলতে হয় কোভিড ২০২৫ এর হানা থেকে নিজেকে কিছুটা নিরাপদ করতে আমরা আবার মাস্ক পরার দিকে ফিরে যাচ্ছি।

COVID-Omicron XBB অতীতের থেকে আলাদা কারণ এটি মারাত্মক এবং সনাক্ত করা সহজ নয়, তাই সকলকে মাস্ক পরার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।

১। নতুন COVID-Omicron XBB এর লক্ষণগুলি হল:

i). কাশি নেই।
ii). জ্বর নেই।
বেশিরভাগ লক্ষণগুলি নিম্নরূপ।

iii). জয়েন্টে ব্যথা।
iv). মাথাব্যথা।

v). গলা ব্যথা।
vi). পিঠে ব্যথা।

vii). নিউমোনিয়া।
viii). ক্নাটকীয়ভাবে ক্ষুধা হ্রাস পেয়েছে।

২। এছাড়াও, COVID-Omicron XBB ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের তুলনায় ৫ গুণবেশি বিষাক্ত এবং এর মৃত্যুর হারও বেশি।

৩। অতি অল্প সময়ের মধ্যে লক্ষণগুলি অত্যন্ত তীব্র হয়ে উঠবে এবং স্পষ্ট লক্ষণগুলির অনুপস্থিতিতেও পরিবর্তন ঘটবে।

৪। তাই আপনাকে আরও সতর্ক থাকতে হবে।

* এই রূপটি তুলনামূলকভাবে অল্প সময়ের মধ্যে এটি সরাসরি ফুসফুসের "জানালা" প্রভাবিত করে এবং নিউমোনিয়ার লক্ষণ দেখাতে শুরু করে।

৫। COVID-Omicron XBB-তে সংক্রামিত অল্প সংখ্যক রোগীকে জ্বর-মুক্ত এবং ব্যথা-মুক্ত হিসাবে শ্রেণীবদ্ধ করা হয়, তবে এক্স-রে তে হালকা নিউমোনিয়া দেখা যায়।
এছাড়াও, নাকের গহ্বরের মধ্য দিয়ে তুলার সোয়াব পরীক্ষা করে COVID-Omicron XBB নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে এবং নাসোফ্যারিঞ্জিয়াল পরীক্ষার সময় মিথ্যা নেতিবাচক পরীক্ষার উদাহরণ বাড়ছে।
তাই এই ভাইরাসটি খুবই ধূর্ত। এর ফলে, ভাইরাসটি সম্প্রদায়ের মধ্যে সহজেই ছড়িয়ে পড়ে। সরাসরি মানুষের ফুসফুসকে সংক্রামিত করে, ভাইরাল নিউমোনিয়া সৃষ্টি করে এবং তীব্র শ্বাসকষ্টের সমস্যা সৃষ্টি করে।
এটি ব্যাখ্যা করে যেকেন COVID -Omicron XBB এত সংক্রামক এবং মারাত্মক হয়ে উঠেছে*

৬। যতটা সম্ভব জনাকীর্ণ স্থান এড়িয়ে চলুন, খোলা জায়গায় এমনকি ১.৫ মিটার দূরত্ব বজায় রাখুন, মাস্কের উপযুক্ত স্তর পরুন এবং লক্ষণ ছাড়া কাশি বা হাঁচি না দিলে ঘন ঘন হাত ধুয়ে নিন।

এই COVID-Omicron XBB "WAVE" প্রথম COVID-19 মহামারীর চেয়েও মারাত্মক।

* অতএব, বিচক্ষণ, বৈচিত্র্যময় এবং নিবিড় সতর্কতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা আবশ্যক।

নিরাপদ থাকার জন্য বাইরে বের হওয়ার সময় মাস্ক পরতে ভুলবেন না।

জনসচেতনতা তৈরীতে সম্ভব হলে পোষ্টটি শেয়ার করুন।

#বিশেষ #তবে #উদাহরণ #সাধারণ #আপনার

সতর্ক থাকুন! সব বয়সে সব ফল নয়। বাচ্চার ক্ষতি হওয়ার আগেই সতর্ক হন। বিস্তারিত কমেন্টে 👇এই গরমে বাজারে যেসব ফল ভরপুর — কলা,...
19/05/2025

সতর্ক থাকুন! সব বয়সে সব ফল নয়। বাচ্চার ক্ষতি হওয়ার আগেই সতর্ক হন। বিস্তারিত কমেন্টে 👇

এই গরমে বাজারে যেসব ফল ভরপুর — কলা, আম, তরমুজ, মাল্টা, কাঁঠাল, আনারস, পেয়ারা, আঙুর, লিচু — সবই দেখলে মন চায় বাচ্চাকে একটু একটু করে খাওয়াই। কিন্তু ১ বছরের নিচে অনেক ফলই শিশুর জন্য নিরাপদ না। নিচে বয়স অনুযায়ী কোন ফল দেবেন, কোনটা এড়িয়ে চলবেন, সহজভাবে লিখে দিলাম।

✳️৬ মাসের পর (ফল শুরু):
পাকা কলা
পাকা পেঁপে
এই সময় ফল খুব নরম, সহজ হজম ও অ্যালার্জি কম এমনটাই দিন। চটকে বা পিউরি করে দিন।

🚫৬ মাসের শিশুকে যেসব ফল দেওয়া যাবে না:
আম (মিষ্টি হলেও এখনই নয়)
তরমুজ
আনারস
মাল্টা / কমলা
লিচু
কাঁঠাল
পেয়ারা
জাম
আঙুর
এসব ফলে চিনি বেশি, গ্যাসের সমস্যা করে, চোকার ঝুঁকি থাকে বা অ্যাসিডিক — যা ৬ মাসের হজম ক্ষমতার উপযোগী নয়।

✳️৭–৮ মাসে:
কলা, পেঁপে তো আছেই
চাইলে সামান্য চালতা দিতে পারেন
ধীরে ধীরে স্বাদ চেনানোর জন্য।

🚫৭–৮ মাসের শিশুকে যেসব ফল এখনো না দেওয়া ভালো:
লিচু (অ্যালার্জি ও হাইপোগ্লাইসেমিয়ার ঝুঁকি)
কাঁঠাল (গ্যাস ও পাতলা পায়খানার আশঙ্কা)
তরমুজ (বেশি পানি, হজমে ভারী)
আনারস, মাল্টা (অ্যাসিডিক)
জাম (চোকার ঝুঁকি)
পেয়ারা (শক্ত ও হজমে কঠিন)
আঙুর (চোকার ঝুঁকি ও বিচি)

✳️৯–১০ মাসে:
পাকা আম অল্প করে দেওয়া যায় (খুব মিষ্টি বা টক না হলে)
তরমুজ ২–৩ চামচ করে শুরু করতে পারেন
তবে খেয়াল রাখবেন, তরমুজে অনেক পানি থাকে, বেশি খেলে পাতলা পায়খানা হতে পারে।

🚫যা দেওয়া যাবেনা:
আনারস
লিচু
পেয়ারা
মাল্টা / কমলা
জাম
আঙুর (চটকে দিলে কিছুটা দেওয়া যেতে পারে, তবে এখনো ঝুঁকি থাকে)

✳️১১ মাসে:
কাঁঠাল খুব অল্প করে দেওয়া যায় (গ্যাস সমস্যা হলে এড়ান)
আঙুর দেওয়া যাবে, তবে অবশ্যই বিচি ফেলে, খোসা ছাড়িয়ে, চটকে।

✳️যা ১ বছরের আগে না দেবেন:
আনারস — খুব অ্যাসিডিক, গলা চুলকাতে পারে, র‍্যাশ হতে পারে
পেয়ারা — শক্ত, চোকার ঝুঁকি
কমলা/মাল্টা — এসিডিক, অনেক শিশুর র‍্যাশ ও গ্যাস হয়
লিচু — অ্যালার্জির ঝুঁকি ও কখনো হাইপোগ্লাইসেমিয়া হতে পারে
জাম — খুব চোকার, এসিডিক, হজমে ভারী
আঙুর (পুরো ফল হিসেবে) — চোকার ঝুঁকি, তাই চটকে না দিলে নয়

✳️সবসময় মনে রাখবেন:
✔️নতুন ফল দিলেই ৩ দিনের নিয়ম মানুন
✔️খোসা ও বিচি অবশ্যই সরিয়ে দিন
✔️বাচ্চার পায়খানা, ত্বক ও আচরণে কোনো পরিবর্তন ✔️হচ্ছে কি না খেয়াল রাখুন
✔️সুস্থ খুদে মানেই শান্ত মা। খাবার হোক ভালোবাসা দিয়ে, বুঝে শুনে।

 #শারীরিক_ওজনের_সাথে_পানি_পানের_সম্পর্ক:ওজনের সাথে পানি পানের একটি ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক আছে। শরীরের ওজন অনুযায়ী পানি গ্রহণের প...
15/05/2025

#শারীরিক_ওজনের_সাথে_পানি_পানের_সম্পর্ক:
ওজনের সাথে পানি পানের একটি ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক আছে। শরীরের ওজন অনুযায়ী পানি গ্রহণের পরিমাণ নির্ধারণ করলে শরীর আরও ভালোভাবে হাইড্রেটেড থাকে এবং শরীরের বিপাকক্রিয়া (metabolism), কিডনি ফাংশন, ওজন নিয়ন্ত্রণ ইত্যাদি কার্যকরভাবে চলে।

#সাধারণ নিয়ম:

একজন মানুষ প্রতিদিন প্রতি কেজি ওজনে ৩০-৩৫ মিলিলিটার পানি পান করলে তা যথেষ্ট হয়।

#উদাহরণ:

যদি আপনার ওজন হয় ৬০ কেজি, তাহলে
৬০ × ৩০ = ১৮০০ মি.লি. বা ১.৮ লিটার থেকে
৬০ × ৩৫ = ২১০০ মি.লি. বা ২.১ লিটার পানি পান করা উচিত।

#বিশেষ পরিস্থিতিতে বেশি পানি দরকার হতে পারে:

*ব্যায়াম করলে বা ঘেমে গেলে

*গরম আবহাওয়ায়

*কফি/চা বেশি খেলে

*ডায়রিয়া বা বমি থাকলে

#আপনার ওজন যত বেশি, তত বেশি পানি দরকার হয়, কারণ শরীরের প্রতিটি কোষে পানি প্রয়োজন হয় কাজ করার জন্য। তাই ওজন অনুযায়ী পানি খাওয়া শরীরের জন্য স্বাস্থ্যকর অভ্যাস।

#তবে মূত্র (প্রায় স্বচ্ছ) হলে বুঝবেন আপনি পর্যাপ্ত পানি খাচ্ছেন।

🗣️১চামচ প্যারাসিটামল ই কেড়ে নিল বিয়ের ১০বছর পর অজস্র নির্ঘুম রাতের কান্নার ফসল ১বছরের একমাত্র ছোট্ট সোনামণি কে। 🎴পৃথিবী ...
10/05/2025

🗣️১চামচ প্যারাসিটামল ই কেড়ে নিল বিয়ের ১০বছর পর অজস্র নির্ঘুম রাতের কান্নার ফসল ১বছরের একমাত্র ছোট্ট সোনামণি কে।

🎴পৃথিবী কতো নিষ্ঠুর❗

🔴ভাবতে পারেন,
কতো দোয়া,দয়া আর আবেগের ধন।
খবর শোনার সাথে সাথে চোখের কোনে পানি জমে গেল।
নির্বাক,স্তব্ধ মা-বাবা। চোখে পানি নাই।শুধু হাউমাউ করে মা।পৃথিবীর সব জ্ঞান,ডিগ্রী, টাকা,যোগ্যতা সব কিছু তার কাছে অর্থহীন।বাচ্চার প্রত্যেকটা কাশি মায়ের কলিজায় গিয়ে লাগে।বার বার আয়নায় তাকানো সেই মা কবে দর্পনে নিজের চেহারা দেখেছে তা মনে পড়েনা।সন্তানের কান্না থামাতে না পেরে মা বেপরোয়া হয়ে মাঝেমধ্যে ফুপিয়ে কাদতে শুরু করে।মায়ের কাছে সন্তানের চেয়ে দামি কিচ্ছু নাই।নাই নাই।

✅বলছিলাম চিকিৎসক মায়ের সন্তান হারানোর বেদনার কথা।অসুস্থ সন্তানের জ্বর।বুকের সাথে জুড়ানো সন্তানের গায়ের তাপে মা উদ্ধিগ্ন। জ্বর কমানোর জন্য ১ চামচ প্যারাসিটামল খাওয়াতে গিয়ে তা দুর্ভাগ্যক্রমে ডুকে যায় ফুসফুসে।
তারপর কাশি,শ্বাসকষ্ট, জ্বর, আইসিইউ.......
সব শেষে সাদা কাপড়ে মোড়ানো কফিনে❗

🟥বাচ্চাদের সিরাপ খাওয়ানোর ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করুন-
১)ঘুমের মধ্যে ওষুধ খাওয়াবেন না।
২)বেশি পরিমাণ ওষুধ এক সাথে মুখে দিবেন না।
৩)অনেকগুলো ওষুধ এক সাথে পর পর দিবেন না।
৪)কাশি দেওয়া অবস্থায় ওষুধ খাওয়াবেন না।
৫)অতিরিক্ত কান্নাকাটির সময় ওষুধ দিবেন না।

(ছবি প্রতিকীরূপে)

শরীরে পানি আসা এটা একটা ভয়ংকর রোগ। এ রোগে আক্রান্ত রোগী খুবই কষ্টে জীবন যাপন করেন। তাকে দেখে মানুষ অসহায়ের মতো তাকিয়ে থা...
04/05/2025

শরীরে পানি আসা এটা একটা ভয়ংকর রোগ। এ রোগে আক্রান্ত রোগী খুবই কষ্টে জীবন যাপন করেন। তাকে দেখে মানুষ অসহায়ের মতো তাকিয়ে থাকে। কোন পরামর্শ দেবার সাহস পর্যন্ত দেখায় না। চিকিৎসকরা তাকে দেখে আপসোস করে এবং মৃত্যু পথযাত্রী হিসেবে ধরে নেন। কিন্তু আল্লাহ পাক প্রকৃতির মাঝে রেখেছেন অলৌকিক শক্তি। আমাদের চারিপাশেই মরনব্যাধি রোগের সেফা লুকিয়ে রেখেছেন আলহামদুলিল্লাহ।

শরীরে পানি আসা এই রোগের জন্য প্রতিদিন সকালে ৪/৫ টি পেয়ারার পাতা হাফ কেজি পানিতে দিয়ে সেদ্ধ করে উক্ত পানি যখন এক পোয়া হবে তখন নামিয়ে কুসুম গরম থাকতে পান করতে হবে। এভাবে অন্তত ৪৫ দিন থেকে ৬০ দিন সেবন করলে আল্লাহর রহমতে পুরো সুস্থ হবেন ইনশাআল্লাহ।

বিড়াল পালনে সাধারণ কিছু তথ্য : ১। প্রতি তিন মাস অন্তর কৃমির ওষুধ খাওয়ান।২। বয়স ২-২.৫ মাস হলে ফ্লু এর ভ্যাক্সিন দিন৷ র‍্য...
04/05/2025

বিড়াল পালনে সাধারণ কিছু তথ্য :
১। প্রতি তিন মাস অন্তর কৃমির ওষুধ খাওয়ান।
২। বয়স ২-২.৫ মাস হলে ফ্লু এর ভ্যাক্সিন দিন৷ র‍্যাবিসের ভ্যাক্সিন ৩ মাস বয়সে দিন।
৩। ঘন ঘন গোসল দেয়া থেকে বিরত থাকুন। প্রয়োজন অনুসারে ২-৬ মাসে একবার দিন৷ মানুষের শ্যাম্পু দিয়ে গোসল দিবেন না।
৪। ড্রাই ক্যাট ফুড সম্ভব হলে এড়িয়ে চলুন।
৫। মশলা, অতিরিক্ত লবণ, তেল, চকোলেট, ঘি ইত্যাদি খাবার পরিহার করুন।
৬। মাছ/মাংসের কাটা/হাড্ডি বেছে খেতে দিন।
৭। কয়েকদিন পরপর নখ কেটে দিন।
৮। প্রাপ্তবয়স্ক বিড়ালের নিউটার/স্পে করিয়ে দিন
৯। সাধারণ হাচি-কাশি বা শরীর গরমে এন্টিবায়োটিক খাওয়ানো থেকে বিরত থাকুন।
১০। নাপা/প্যারাসিট্যমল জাতীয় ওষুধ খাওয়ানো থেকে বিরত থাকুন
১১। যেসব বিড়াল হঠাৎ করে খাওয়া দাওয়া করে না এবং বমি করে এসকল বিড়ালকে সুস্থ বিড়াল থেকে আলাদা রাখুন।
১২। বিড়ালের হঠাৎ পাতলা পটি হলে ঘরোয়া ভাবে মাংসের সাথে কাচা কলা সিদ্ধ করে খাওয়ান।
১৩। পটি শক্ত হয়ে কন্স্টিপেশন হলে মিষ্টি কুমড়া ও পেঁপে সিদ্ধ খাওয়ান।
১৪। সাধারণত মাল্টিভিটামিন খাওয়ালে পটি নরম হয়, এটা নরমাল।
১৫। ঘরের বিড়াল বাহিরে যাওয়া আসা করলে অবশ্যই র‍্যাবিস বা জলাতঙ্কের টিকা দিন বছরে একবার। মনে রাখবেন মানুষের জলাতঙ্ক হলে বাঁচার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে।
১৬। বিড়ালের গর্ভধারণ সময় ৬২-৬৫ দিন। এসময় কৃমির সমস্যা দেখা দিলে সব ধরনের কৃমির ওষুধ খাওয়ানো যাবে না৷ নির্দিষ্ট কিছু কৃমির ওষুধ ডাক্তারের পরামর্শে দেয়া যাবে। নির্দিষ্ট ওষুধ বাদে বাকিগুলো abortion/miscarriage করার জন্য দায়ী।
১৭। বিড়াল অসুস্থ হলে, খাওয়া দাওয়া না করলে কৃমির ওষুধ খাওয়ানো যাবে না।
১৮। বাচ্চা ডেলিভারিতে সাধারণত ১২ থেকে ৩৬ ঘন্টা সময় বা তারও বেশি লাগতে পারে। এসময় বিড়ালকে আমিষ জাতীয় খাবার বা গ্লুকোজ খাওয়ান।
১৯। কয়েকদিন পরপর কান পরিষ্কার করে দিন৷ কটোন বাডে নারিকেল তেল লাগিয়ে কান পরিষ্কার করুন।
২০। গর্ভবতী নারীরা বিড়ালের পটি পরিষ্কার থেকে বিরত থাকুন।
২১। ফ্লু ছাড়াও মানুষের মতো বিড়ালের রোগের অভাব নেই। মানুষের মতো বিড়ালদেরও হার্ট, ফুসফুস, কিডনি, লিভার, স্প্লিনের রোগ হতে পারে। সকল রোগের সাধারণ লক্ষণ খাওয়া বন্ধ করে দেয়া। তাই সব ক্ষেত্রেই ফ্লু হয়েছে বলা যাবে না। ( এ সম্পর্কে পেইজের পূর্বের পোস্ট দেখুন)
২২। যেকোনো ওষুধ খাওয়ানোর পূর্বে সবসময় ডাক্তারের পরামর্শ নিন। কারণ একজন ভেট ৫ থেকে ৭ বছর পড়ালেখা করে দেশ-বিদেশ থেকে ট্রেনিং নিয়ে তারপর ভেট হন। অবশ্যই একজন ভেট বিভিন্ন ওষুধের ব্যাপারে অবগত
আছেন

বিভিন্ন কারনে পায়ের পাতা বা পায়ের গোড়ালি ব্যাথা হতে পারে কিছু কিছু কারণ হলোঃ #হাড়ের সংক্রমণ (osteomyelitis)ঃএটি খুবই বি...
01/05/2025

বিভিন্ন কারনে পায়ের পাতা বা পায়ের গোড়ালি ব্যাথা হতে পারে কিছু কিছু কারণ হলোঃ
#হাড়ের সংক্রমণ (osteomyelitis)ঃ
এটি খুবই বিরল, কিন্তু এটি পায়ে ব্যথার একটি কারণ হতে পারে.
#অস্টিওআর্থ্রাইটিসঃ
অস্টিওআর্থ্রাইটিস বা রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিসের কারণেও পায়ে ব্যথা হতে পারে.
#পেশী বা লিগামেন্টের টানঃ
অতিরিক্ত ওজন ব্যবহারের কারণে বা হঠাৎ কোনো কাজের সময় পেশী বা লিগামেন্ট ছিঁড়ে যাওয়া বা টান লাগতে পারে, যা ব্যথার কারণ হতে পারে।
#হাড়ের দুর্বলতাঃ
ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডি-এর অভাব বা অন্যান্য কারণে হাড়ের দুর্বলতা হতে পারে, যা ব্যথার কারণ হতে পারে।
#পি এল আইডিঃ
মাঝার ডিস্ক ব্লক বা ক্ষয় থাকলে ও পা ব্যাথা হতে পারে।
#স্নায়ু সমস্যাঃ
পায়ে স্নায়ু ক্ষতিগ্রস্ত হলে বা দুর্বল মাংসপেশি (neuropathy) ব্যথা হতে পারে।
#ডায়াবেটিসঃ
ডায়াবেটিস থেকেও পায়ে ব্যথা হতে পারে.
#অতিরিক্ত ওজনঃ
উচ্চতা বয়স অনুযায়ী ওজন বেশি হলে।
#শক্ত সোলের জুতা পায়ে দেয়ার কারন।

ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে মেডিসিন খাবেন।

শ্বাসকষ্ট, কাশি, এলার্জি সমস্যা, হাঁপানি, বুকে শাই শাই শব্দ, হাচি- সর্দির জন্য বেস্ট একটি ওষুধ  Provair 10 mg
01/05/2025

শ্বাসকষ্ট, কাশি, এলার্জি সমস্যা, হাঁপানি, বুকে শাই শাই শব্দ, হাচি- সর্দির জন্য বেস্ট একটি ওষুধ Provair 10 mg

💥✅ স্যালাইনকে শরবত বা জুস ভাবা বন্ধ করুন এবং অবশ্যই ঔষধ মনে করুন।  আজকে ২১ বছর বয়সের একজন ছেলের রক্তে সোডিয়াম লবণ পেয়েছি...
30/04/2025

💥✅ স্যালাইনকে শরবত বা জুস ভাবা বন্ধ করুন এবং অবশ্যই ঔষধ মনে করুন।

আজকে ২১ বছর বয়সের একজন ছেলের রক্তে সোডিয়াম লবণ পেয়েছি ১৬০ (স্বাভাবিক হল ১৩৫ -১৪৫ )। তার ইতিহাস থেকে জানলাম পরশুদিন গরম বেশি লাগায় সে ৩ টি স্যালাইন একসাথে মিশিয়ে এক গ্লাসে খেয়েছে। এরপর থেকে তার অস্থিরতা, মাংস ব্যথা, মাথা ঘুরানো এবং তীব্র বমি ভাব হচ্ছে।

জটিলতায় চরম পর্যায়ে ব্রেইন কোমায় যেতে পারে , অতঃপর মৃত্যু । মৃত্যুর কারণ কেউ জানবেনা , বলবে কিভাবে কিভাবে যেন মরে গেল!!!!

কী করতে হবে ?

স্যালাইন খেতে হলে অবশ্যই ৫০০ মিলি পানিতে একটি স্যালাইন মিশিয়ে খেতে হবে।

-ডাঃ তানভীর মাহমুদ তৌহিদ

28/04/2025

জয়েন্ট ব্যথা, মাথা ব্যাথা, ঘাড় ব্যথা, কোমরে ব্যথা, সকল ব্যথায় মালিশ করবেন। ৫মিনিটে ব্যথা চলে যাবে । ইনশাআল্লাহ








👉Femicon pill খাওয়ার নিয়ম কি?? জেনে নিন।👇ফেমিকন (Femicon) হলো একটি কম ডোজের মিশ্রিত ওরাল কন্ট্রাসেপটিভ পিল, যা পরিবার পর...
21/04/2025

👉Femicon pill খাওয়ার নিয়ম কি?? জেনে নিন।👇

ফেমিকন (Femicon) হলো একটি কম ডোজের মিশ্রিত ওরাল কন্ট্রাসেপটিভ পিল, যা পরিবার পরিকল্পনায় সহায়তা করে। প্রতিটি ফেমিকন প্যাকেটে ২১টি হরমোনযুক্ত সাদা ট্যাবলেট এবং ৭টি আয়রনযুক্ত বাদামী ট্যাবলেট থাকে।

ফেমিকন খাওয়ার নিয়ম:

1. প্রথম দিন শুরু করুন: মাসিকের প্রথম দিন থেকে প্রতিদিন একই সময়ে একটি সাদা ট্যাবলেট সেবন করুন, যা ২১ দিন পর্যন্ত চলবে।

2. আয়রন ট্যাবলেট সেবন: সাদা ট্যাবলেট শেষ হওয়ার পর, পরবর্তী ৭ দিন প্রতিদিন একটি করে বাদামী ট্যাবলেট সেবন করুন। এই সময়ের মধ্যে আপনার মাসিক শুরু হতে পারে।

3. নতুন প্যাকেট শুরু করুন: ৭টি বাদামী ট্যাবলেট শেষ হওয়ার পর, আগের নিয়মে নতুন প্যাকেট শুরু করুন, মাসিক চলাকালীন বা শেষ হওয়ার অপেক্ষা না করে।

বিঃদ্রঃ ফেমিকন পিল সর্বোচ্চ কার্যকারিতা নিশ্চিত করতে প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে সেবন করা গুরুত্বপূর্ণ। যদি কোনো ট্যাবলেট সেবন করতে ভুলে যান, তাহলে প্যাকেটের নির্দেশিকা ত ✓ করুন বা চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

ফেমিকন বা অন্য কোনো জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি শুরু করার আগে অবশ্যই রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করা উচিত।

Address

Puran Dhaka
Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Knowledge Of Medicine BD posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share