আধুনিক হোমিও হল

আধুনিক হোমিও হল 👨‍👩‍👦 নারী-পুরুষ ও শিশুদের যেকোনো রোগের আধুনিক হোমিও চিকিৎসা করা হয়।

নারী-পুরুষের যাবতীয় গোপন রোগ, সহবাসে অনীহা, মলদ্বারে ব্যথা-জ্বালা, হাত-পা-কোমর-ঘাড়ে ব্যথা, পেটের অসুখ, নাকের পলিপ, মাসিকের সমস্যা, টিউমার, আঁচিল, সাদাস্রাবসহ নারী-পুরুষের যে কোনো ধরনের চিকিৎসা করা হয়।

যৌ,ন দুর্বলতার নানা কারণ ও এর হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা
27/06/2024

যৌ,ন দুর্বলতার নানা কারণ ও এর হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা

যৌন দুর্বলতায় #হোমিও চিকিৎসা ।। আধুনিক হোমিও হল নারী-পুরুষের #গোপনরোগ, সহবাসে অনীহা, মলদ্বারে জ্বালা-ব্যাথা, হাত-প.....

মিলনে ক্লান্তি বিরক্তি কিসের লক্ষণ?
22/06/2024

মিলনে ক্লান্তি বিরক্তি কিসের লক্ষণ?

নারী-পুরুষের গোপন রোগ, সহবাসে অনীহা, মলদ্বারে জ্বালা-ব্যাথা, হাত-পা-কোমর-ঘাড় ব্যাথা, পায়খানা কষা, নাকের পলিপ, মাসিকে...

ঈদে মাংস ও তেল খেয়ে পেট খারাপ করলে কী ওষুধ খাবেন======================================কোরবানির ঈদে গরুর মাংসের হরেক রকম ...
19/06/2024

ঈদে মাংস ও তেল খেয়ে পেট খারাপ করলে কী ওষুধ খাবেন
======================================
কোরবানির ঈদে গরুর মাংসের হরেক রকম আইটেম রান্না হয়। সঙ্গে পোলাও-কোরমা তো থাকেই। অতিরিক্ত খাওয়ার কারণে হতে পারে গ্যাস, বদহজম, পেট ফাঁপা, কোষ্ঠকাঠিন্যসহ নানা সমস্যা। মাংস অবশ্যই খাবেন, সেই সঙ্গে সালাদ ও শাক-সবজি রাখুন। তার পরও সমস্যা হতেই পারে। সমস্যা হলে কী করবেন? হাতের কাছেই আছে সমাধান। চলুন জেনে নেই…

পেটে গ্যাস বা পেট ফাঁপা: প্রতিবেলা মাংস খাওয়ার পর এক টুকরা আদা মুখে নিয়ে চিবিয়ে খান। পেটে গ্যাস জমবে না। কাঁচা আদা চিবিয়ে খেতে না পারলে আদার চা পান করুন। গ্যাস্ট্রিকের ব্যথা হলেই ওষুধ খাবেন না। হালকা গরম পানিতে আধা কাপ লেবুর রস মিশিয়ে খান, ব্যথা কমে যাবে।

খাবার খাওয়ার মাঝখানে পানি পান করবেননা। এতে খাবার ভালো হজম হয় না বরং গ্যাসে পেট ফেঁপে যায়। খাওয়ার আধা ঘণ্টা পর পানি পান করুন। কাঁচা রসুন পেট ফাঁপা সমস্যায় উপকারী। কয়েক কোয়া কাঁচা রসুন চিবিয়ে খান। পেট ফাঁপা কমে যাবে।

পানি ছাড়া ১ টেবিল চামচ আদার রস, ১ টেবিল চামচ লেবুর রস ও ১ চিমটি লবণ ভালো করে মিশিয়ে খান। সঙ্গে সঙ্গে কাজ হবে। লবণ দিয়ে আদা কুচি চিবিয়ে খেলেও উপশম হবে।

বদহজম: বেকিং সোডা বদহজমের সমস্যা দূর করতে খুবই কার্যকর। আধা গ্লাস পানিতে আধা চা চামচ বেকিং সোডা মিশিয়ে পান করুন। বদহজমের সমস্যা দূর হবে। কুসুম গরম পানিতে সামান্য লবণ মিশিয়ে পান করলে বেশ উপকার পাবেন।

মাংস, ঘি, তেল, লুচি, পরোটার মতো চর্বি জাতীয় খাবার খাওয়ার কারণে পেটের কোনও সমস্যা হলে যে কোনও শক্তির পালসেটিলা ওষুধের দিনে একটি বা দু’টি ডোজ খেলেই সমস্যা কমে।

সে কোনো সমস্যায় যোগােযোগ করুন

ডা. তৌহিদুল ইসলাম
আধুনিক হোমিও হল
০১৭১০০৫০২০০

গ্যাস্ট্রিকের রোগীরা ভুলেও যে সমস্ত খাবার খাবেন না
14/06/2024

গ্যাস্ট্রিকের রোগীরা ভুলেও যে সমস্ত খাবার খাবেন না

গ্যাস্ট্রিকের রোগীদের যেসব খাবার খেতে মানা ারী-পুরুষের গোপন রোগ, সহবাসে অনীহা, মলদ্বারে জ্বালা-...

27/05/2024

Hi everyone! 🌟 You can support me by sending Stars – they help me earn money to keep making content that you love.

Whenever you see the Stars icon, you can send me Stars.

পুরুষের প্রজনন ক্ষমতা কমার যে কারণ জানালেন গবেষকরা======================================পুরুষের যৌন শক্তি হ্রাস পাচ্ছে ব...
24/05/2024

পুরুষের প্রজনন ক্ষমতা কমার যে কারণ জানালেন গবেষকরা
======================================

পুরুষের যৌন শক্তি হ্রাস পাচ্ছে বিশ্বজুড়ে। দম্পতিরা সন্তান নেওয়ার জন্য নানা সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে। কমে যাচ্ছে প্রজনন ক্ষমতা। এই নিয়ে চিকিৎসা বিজ্ঞানীরা উদ্বিগ্ন। বিশেষ করে চীন, দক্ষিণ কোরিয়া, জাপান, ইউরোপের বিভিন্ন দেশে ব্যাপক হারে কমে গেছে সন্তান জন্মের হার। বিয়েতে অনাগ্রহ দেখাচ্ছে বর্তমান সময়ের তরুণরা।

যুক্তরাষ্ট্রের নিউ মেক্সিকো বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষকের গবেষণা সম্প্রতি টক্সিকোলজিক্যাল সায়েন্স জার্নালে প্রকাশিত হয়।

ওই গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়. পুরুষের অণ্ডকোষে মাইক্রোপ্লাস্টিক পাওয়া গেছে। এই কারণে পুরুষের প্রজনন ক্ষমতা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে বলে আশঙ্কা করছেন গবেষকরা।

গার্ডিয়ানে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়, গবেষকরা ২৩ জন মানুষ এবং ৪৭টি পোষা কুকুরের অণ্ডকোষ থেকে টিস্যু সংগ্রহ করে পরীক্ষা করেছেন। এতে দেখা যায়, প্রতিটি নমুনায় মাইক্রোপ্লাস্টিক রয়েছে। শুধু তাই নয়, অবাক করা বিষয় হচ্ছে কুকুরের চেয়ে মানুষের অণ্ডকোষে তিন গুণ বেশি মাইক্রোপ্লাস্টিকের উপস্থিতি দেখা গেছে।

কুকুরের অণ্ডকোষের প্রতি গ্রাম টিস্যুতে যেখানে প্লাস্টিক পাওয়া গেছে ১২২.৬৩ মাইক্রোগ্রাম, সেখানে মানুষের অণ্ডকোষে পাওয়া গেছে ৩২৯.৪৪ মাইক্রোগ্রাম প্লাস্টিক।

কীটনাশকের মতো রাসায়নিক দূষণের কারণেও কয়েক দশক ধরে পুরুষদের মধ্যে শুক্রাণুর সংখ্যা কমে আসছে।

সম্প্রতি মানুষের রক্ত, প্লাসেন্টাস এবং বুকের দুধেও আবিষ্কৃত হয়েছে এই মাইক্রোপ্লাস্টিক। যা মানুষের দেহে সরাসরি প্রভাব ফেলতে শুরু করেছে। স্বাস্থ্যের ওপর এর প্রভাব এখনও অজানা হলেও মাইক্রোপ্লাস্টিককে পরীক্ষাগারে মানব কোষের ক্ষতি করতে দেখা গেছে।

তবে গবেষকরা বলছেন, মাইক্রোপ্লাস্টিক শুক্রাণুর সংখ্যা হ্রাসের কারণ হতে পারে সেটি প্রমাণ করার জন্য আরও গবেষণার প্রয়োজন রয়েছে।

মূলত ২০১৬ সালে পোস্টমর্টেম করা কিছু মৃত ব্যক্তির টেস্ট বিশ্লেষণ করেছিলেন বিজ্ঞানীরা। মারা যাওয়া ওই ব্যক্তিদের বয়স ছিল ১৬ থেকে ৮৮ বছর।

গবেষণায় তারা এখন পর্যন্ত মানুষ এবং কুকুরের অণ্ডকোষে ১২ ধরনের প্লাস্টিক শনাক্ত করেছেন। এসব প্লাস্টিকের মধ্যে সবচেয়ে বেশি পরিমাণে ছিল পলিথিন।

গবেষক দলটির নেতৃত্ব দেওয়া জিয়াওঝং ইউ জানিয়েছেন, মানুষের অণ্ডকোষে প্লাস্টিক উপস্থিতির বিষয়ে তারা আগেই সন্দেহ করেছিলেন। তবে এর পরিমাণ যে এত বেশি হবে, তা তারা কল্পনাও করেননি।

তিনি মনে করেন, এভাবে প্লাস্টিক দূষণ বাড়তে থাকলে মানুষের প্রজনন ক্ষমতা ক্রমশ হ্রাস পেতে শুরু করবে। মানুষের স্পার্ম কাউন্ট কমতে থাকার জন্য এটিও কারণ হতে পারে বলে জানান তিনি। পরবর্তী প্রজন্মের জন্য তাই বড় একটি সমস্যা হিসেবে আবির্ভূত হতে পারে মাইক্রোপ্লাস্টিক।

পরিবেশে প্রচুর পরিমাণে প্লাস্টিক বর্জ্য ফেলা হয়। এই মাইক্রোপ্লাস্টিক মাউন্ট এভারেস্টের চূড়া থেকে গভীরতম মহাসাগর পর্যন্ত সমগ্র গ্রহকে দূষিত করছে। মানুষসহ বিভিন্ন প্রাণী খাদ্য এবং পানির পাশাপাশি শ্বাস-প্রশ্বাসের মাধ্যমে ক্ষুদ্র কণা গ্রহণ করছে।

https://www.news24bd.tv/details/174729

 #হিট_স্ট্রোকের ১১ লক্ষণ, করণীয় কী ?=========================দীর্ঘ সময় প্রচণ্ড গরমে থাকার ফলে শরীরের তাপমাত্রা ১০৫ ডিগ্র...
28/04/2024

#হিট_স্ট্রোকের ১১ লক্ষণ, করণীয় কী ?
=========================
দীর্ঘ সময় প্রচণ্ড গরমে থাকার ফলে শরীরের তাপমাত্রা ১০৫ ডিগ্রি ফারেনহাইট ছাড়িয়ে গেলে হিটস্ট্রোক হয়। এ অবস্থায় শরীরের ঘাম বন্ধ হয়ে যায় এবং অনেক সময় মানুষ অজ্ঞান হয়ে পড়ে। তাৎক্ষণিক চিকিৎসা না করলে হিট স্ট্রোক স্থায়ী পঙ্গুত্ব বা মৃত্যুর কারণ হতে পারে।

#হিট_স্ট্রোকে_যারা_আক্রান্ত_হতে_পারে :
=========================
শ্রমিক, ক্রীড়াবিদ, শিশু, বয়োবৃদ্ধ, প্রতিবন্ধী ব্যক্তি, যাদের ওজন বেশি, যারা শারীরিক ভাবে দুর্বল বা অসুস্থ বা যাদের উচ্চরক্তচাপ আছে।

#হিট_স্ট্রোকের_লক্ষণ :

১। শরীর প্রচণ্ড ঘামতে শুরু করে আবার হঠাৎ করে ঘাম বন্ধ হয়ে যায়
২। নিঃশ্বাস দ্রুত হয়
৩। নাড়ির অস্বাভাবিক স্পন্দন হওয়া অর্থাৎ হঠাৎ ক্ষীণ ও দ্রুত হয়
৪। রক্তচাপ কমে যায়
৫। প্রস্রাবের পরিমাণ কমে যায়
৬। হাত পা কাঁপা, শরীরে খিঁচুনি হয়
৭। মাথা ঝিমঝিম করা
৮। তীব্র মাথাব্যথা
৯। ব্যবহারে অস্বাভাবিকতার প্রকাশ
১০। কথা-বার্তায় অসংলগ্ন হওয়া
১১। শিশুদের ক্ষেত্রে খেয়াল রাখতে হবে দৈনিক ৬ বারের চেয়ে কম প্রস্রাব করছে কিনা।

#হিট_স্ট্রোক_হলে_করণীয়

ক। হিট স্ট্রোকের লক্ষণ দেখা দিলেই প্রথমে শরীরের তাপ কমানোর জন্য ঠাণ্ডা পানি দিয়ে শরীর মুছে দিন।
খ। আক্রান্ত ব্যক্তিকে শীতল পরিবেশে নিয়ে আসুন।
গ। শরীরের কাপড় যথাসম্ভব খুলে নিন, সম্ভব হলে বগল কুঁচকি, ঘাড় ও পিঠে বরফ ধরুন।
ঘ। প্রচুর পানি, ফলের শরবত অথবা স্যালাইন পান করতে দিন।
ঙ। হিট স্ট্রোক হয়ে জ্ঞান হারিয়ে ফেললে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব স্থানীয় হাসপাতালে নিতে হবে।
চ। হিটস্ট্রোক এড়াতে যা করবেন:
ছ। যথাসম্ভব ঘরের ভেতরে বা ছায়াযুক্ত স্থানে থাকতে হবে।
জ। ঢিলেঢালা হালকা রঙের সুতি কাপড় পরতে হবে।
ঝ। প্রচুর পরিমাণ পানি, খাওয়ার স্যালাইন অথবা ফলের রস পান করতে হবে।
ঞ। রোদে বাইরে যাওয়ার সময় টুপি, ক্যাপ অথবা ছাতা ব্যবহার করা উচিত।
ট। রোদে দীর্ঘ শারীরিক পরিশ্রম অবশ্যই এড়িয়ে চলতে হবে।

অনেকে পানির চাহিদা পূরণ করতে গিয়ে বাহিরের অস্বাস্থ্যকর বিভিন্ন খাবার, পানীয়, শরবত, আইসক্রিম খায় তা থেকে হেপাটাইটিস, ডায়রিয়া সহ প্রাণঘাতী পানি বাহিত রোগ হতে পারে। ঠান্ডা পানি ও গরম থেকে গলাব্যথা, কাশি, জ্বর, সর্দি হতে পারে এ ব্যাপারে সচেতন থাকতে হবে।

লেখক : বাত ব্যথা প্যারালাইসিস পঙ্গুত্ব আর্থ্রাইটিসে রিহেব-ফিজিও বিশেষজ্ঞ, সহযোগী অধ্যাপক , আইআইএইসএস ও কনসালটেন্ট ,ডিপিআরসি।

যে কোনো সমস্যায় যোগাযোগ করুন-

ডা. তৌহিদুল ইসলাম
আধুনিক হোমিও হল
01710050200

 #পুরুষের_যৌন_সমস্যার_কারণ, প্রতিকার========================== #পুরুষের_যৌন_সমস্যা------------------------যৌন সমস্যা বা ...
25/04/2024

#পুরুষের_যৌন_সমস্যার_কারণ, প্রতিকার
==========================

#পুরুষের_যৌন_সমস্যা
------------------------
যৌন সমস্যা বা যৌন অক্ষমতা বলতে এমন সমস্যাকে বোঝায় যা যৌন প্রতিক্রিয়া চক্রের যেকোন ধাপে ঘটবার কারণে পরিপূর্ণ যৌন তৃপ্তি থেকে সঙ্গীকে বঞ্চিত রাখে।

যৌন প্রতিক্রিয়া চক্রের চারটি ধাপ রয়েছে। উত্তেজনা, প্লেট, প্রচণ্ড উত্তেজনা (অর্গাজম), এবং রেজোল্যুশন।

বিভিন্ন গবেষণার তথ্যমতে ৪৩ শতাংশ নারী ও ৩১ শতাংশ পুরুষ কোনো না কোনো মাত্রার যৌন অক্ষমতায় ভোগেন। এই বিষয়টি এমন একটি বিষয় যা নিয়ে আলোচনা করতে অনেকেই বিব্রত বোধ করেন। কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এই সমস্যা চিকিৎসায় সেরে যায়। তাই যারা এমন সমস্যায় ভোগেন তাদের উচিত খোলামেলাভাবে বিষয়টি নিয়ে সঙ্গী বা ডাক্তারের সঙ্গে আলোচনা করা।

#পুরুষের_যৌন_সমস্যার_কারণ
--------------------------------
পুরুষের শারীরিক বা মানসিক সমস্যার ফলাফল হিসেবে যৌন সমস্যা হয়ে থাকতে পারে।
#শারীরিক_কারণ: অনেক ধরণের শারীরিক কারণে যৌন সমস্যা তৈরি হতে পারে। ডায়াবেটিস, হৃদরোগ, রক্তনালী সংক্রান্ত রোগ, স্নায়ু রোগ, হরমোন ভারসাম্যহীনতা, দুরারোগ্য ব্যাধি যেমন কিডনি বা লিভারের রোগ এবং অতিরিক্ত মদ্যপান, নিয়মিত মাদক নেওয়া ও ঔষধের মাত্রাতিরিক্ত ব্যবহার ইত্যাদি।
এছাড়াও, কিছু অ্যান্টিডিপ্রেসেন্ট ড্রাগসহ কয়েকটি নির্দিষ্ট ওষুধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া যৌন ইচ্ছা এবং ক্রিয়াকে প্রভাবিত করতে পারে।
#মানসিক_কারণ: কর্মস্থলে চাপ ও অস্থিরতা, যৌন সক্ষমতা নিয়ে অতিমাত্রায় উদ্বিগ্ন বা দুশ্চিন্তায় থাকা, সম্পর্ক নিয়ে জটিলতা, ডিপ্রেশন, অপরাধবোধ এবং অতীতের কোন ঘটনা বা সেক্সুয়াল ট্রমার প্রতিক্রিয়া ইত্যাদি মানসিক কারণে যৌন সমস্যায় ভুগতে পারেন যেকোনো পুরুষ।

#যৌন_সমস্যায়_কারা_ভোগে?
--------------------------------
যৌন সমস্যায় নারী-পুরুষ উভয়ই ভুগতে পারেন। প্রাপ্তবয়স্ক যে কারো যেকোনো বয়সে যৌন সমস্যা হতে পারে।

#যৌন_সমস্যা_কীভাবে_পুরুষদের_ভোগায়?
---------------------------------------------
পুরুষদের সাধারণত যেসব যৌন সমস্যাটি বেশি হয়ে থাকে সেগুলো হলো অনিয়ন্ত্রিত বীর্যপাত, লিঙ্গ উত্থিত না হওয়া এবং যৌন ইচ্ছা না জাগা।

#অনিয়ন্ত্রিত_বীর্যপাত কী?
------------------------------
অনিয়ন্ত্রিত বীর্যপাতের কয়েকটি ধরণ রয়েছে। যেমন:

#দ্রুত_বীর্যপাত: পেনিট্রেশন বা সঙ্গম শুরুর আগেই বা কিছুক্ষণ পরই বীর্যপাত হয়ে যাওয়াকেই দ্রুত বা অকাল বীর্যপাত বলা হয়।

#মন্থর_বীর্যপাত: খুবই মন্থর বীর্যপাত হওয়া বা বীর্যপাতের ইচ্ছা না জাগাই এ ধরণের সমস্যা।

#বিপরীতমুখী_বীর্যপাত (রেট্রোগ্রেড ইজাকুলেশন): পুরুষের বীর্যপাতের সময় বীর্য মূত্রনালি দিয়ে বের হয়ে আসে। তবে যৌন সমস্যার কারণে যদি মূত্রনালি দিয়ে বীর্য বেরিয়ে না এসে উল্টো চলে যায় অর্থাৎ মূত্রথলিতে প্রবেশ করে তবে তাকে রেট্রোগ্রেড ইজাকুলেশন বা বিপরীতমুখী বীর্যপাত বলে।

কিছু ক্ষেত্রে অকাল ও দ্রুত বীর্যপাত ঘটে মানসিক কারণে। যৌনতা সম্পর্কে অপরাধবোধে ভোগা যেমন কঠোর ধর্মীয় অনুশাসনে যারা বড় হয়েছেন তারা অনেকেই যৌনতাকে পাপ মনে করেন। তাদের ক্ষেত্রে এমনটা হতে পারে।
এছাড়া সঙ্গীর প্রতি কম আকর্ষণ অনুভব এবং অতীতের কোনো সেক্সুয়াল ট্রমার কারণেও এমনটা হতে পারে। পুরুষের সবচেয়ে বেশি যে সমস্যাটি হয়, তা হলো অকাল বীর্যপাত। সঙ্গমে নিজের সক্ষমতা বা ভালো সঙ্গম করার জন্য অতিমাত্রার তাগিদ থেকেও এমনটা হয়ে থাকে। এছাড়া কিছু ড্রাগস নেওয়ার কারণেও এমনটা হতে পারে।

সাধারণত যারা ডায়াবেটিক রোগে ভোগেন তাদের মধ্যে বিপরীতমুখী বীর্যপাতের সমস্যা দেখা যায়। ডায়াবেটিসের কারণে স্নায়ু ধীরে ধীরে কর্মক্ষমতা হারায়। মুত্রথলীর স্নায়ু দুর্বল বা কর্মক্ষমতা যদি হারায় তবে এই সমস্যায় ভুগে থাকেন পুরুষরা। ডায়াবেটিক ছাড়া যাদের এ সমস্যা হয় তাদের সাধারণত ব্লাডার নেকে বা পাকস্থলীতে অস্ত্রোপচারের কারণে হয়ে থাকে। এছাড়া কিছু ঔষধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার দরুন এটা হতে পারে; যেমন ক্রোধ সংবরণের জন্য ঔষধ গ্রহণের কারণে এমনটা ঘটতে পারে।

#লিঙ্গ_উত্থিত_না_হওয়ার_সমস্যা (ইরেকটাইল ডিসফাংশন) কী?

ইরেকটাল ডিসফাংশনকে সরাসরি যৌন অক্ষমতা বলা হয়। যৌন মিলনের জন্য পুরুষের লিঙ্গ উত্থিত না হওয়া বা উত্থান হলেও তা দীর্ঘস্থায়ী না হওয়াকে ইরেকটাল ডিসফাংশন হিসেবে চিহ্নিত করা হয়।
রক্ত সঞ্চালনের সমস্যাজনিত রোগ, স্নায়ুবিক সমস্যা, মানসিক কারণ- যেমন চাপ, অবসাদ এবং যৌন সক্ষমতা নিয়ে দুশ্চিন্তা, লিঙ্গে কোন ধরণের আঘাতের কারণে, দুরারোগ্য কোন ব্যাধি, নির্দিষ্ট কিছু ড্রাগ নেওয়াসহ ইত্যাদি কারণে এ সমস্যা হয়ে থাকে পুরুষের। এছাড়া পিরোনির রোগের (লিঙ্গে ত্রুটিযুক্ত টিস্যুর কারণে সমস্যা) কারণে ইরেকটাইল ডিসফাংশন হতে পারে।

#যৌন_আকাঙ্ক্ষা_না_জাগা_কী?

যৌন আকাঙ্ক্ষা না জাগা বলতে যৌন ক্রিয়ায় সাড়া না দেওয়ার প্রবণতাকে বা কামশক্তি হারিয়ে ফেলা বা কম যৌন ইচ্ছাকে বোঝায়। এ সমস্যা মানসিক ও শারীরিক কারণে ঘটতে পারে। এটি টেস্টোস্টেরন হরমোনের কম নির্গত হওয়ার কারণে হয়। কিছু ঔষধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ফলে এমনটা হতে পারে। এছাড়া সঙ্গীর সঙ্গে সম্পর্কে জটিলতার কারণেও এ সমস্য হয় অনেক পুরুষের।

#পুরুষের_যৌন_অক্ষমতার_চিকিৎসা:

বেশিরভাগ যৌন অক্ষমতার চিকিৎসা শারীরিক ও মানসিক চিকিৎসা পদ্ধতির মাধ্যমে সারিয়ে তোলা যায়।
পুরুষের শারীরিক কোন সমস্যার কারণে যদি যৌন অক্ষমতার সমস্যা ঘটে তবে চিকিৎসার মাধ্যমে ঠিক হয়ে যাবে
এছাড়া হরমোন চিকিৎসাও করা হয়। পুরুষের যৌন ইচ্ছা জাগানোর জন্য দায়ী টেস্টোস্টেরন হরমোন। এ হরমোনজনিত থেরাপি যেমন টেস্টোস্টেরন রিপ্লেসমেন্ট থেরাপি (টিআরটি) করে পুরুষের যৌন সমস্যার সমাধান করা হয়।
মানসিক থেরাপি দিয়েও অনেক যৌন সমস্যার সমাধান হয়। প্রশিক্ষিত কাউন্সেলরের সাহায্য নিয়ে উদ্বেগ, ভয় বা অপরাধবোধের কারণে সৃষ্ট যৌন সমস্যার সমাধান করা যায়।

যৌন শিক্ষা ও যোগাযোগের মাধ্যমে অনেক সমস্যার সমাধান সম্ভব। যৌনতার ব্যাপারে আচরণ ও সাড়া দেওয়ার বিষয়ে যথাযথ শিক্ষা একজন পুরুষকে যৌনতা সম্পর্কে নানা অনিশ্চয়তা ও ভয় কাটিয়ে উঠতে সাহায্য করে।
এ ধরণের সমস্যায় পুরুষের উচিত সঙ্গীর সঙ্গে তার যৌন চাহিদা ও উদ্বেগ সম্পর্কে আলোচনা করা। এতে করে যৌন জীবনের অনেক সমস্যাই কেটে যায় ও একটি স্বাস্থ্যসম্মত যৌন জীবন উপভোগ করতে পারেন।
যৌন সমস্যার স্থায়ী সমাধান আছে কি না এমনটা অনেকেই জানতে চান। মূলত যে মূল সমস্যার কারণে যৌন সমস্যাটি হয় তার ওপর নির্ভর করে যৌন চিকিৎসার সফলতা। চিকিৎসা সম্ভব এমন সমস্যার ক্ষেত্রে ভাল সফলতা পাওয়া যায়। এছাড়া মৃদু অক্ষমতা যেগুলো সাধারণত মানসিক চাপ, ভয় বা যৌন সক্ষমতা নিয়ে উদ্বেগ বা দুশ্চিন্তার কারণে হয়ে থাকে তা কাউন্সেলিং, যৌন শিক্ষা ও সঙ্গীর সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে সমাধান হয়ে যায়।

# যৌন সমস্যা প্রতিরোধ করা যায় কী না?

সব যৌন সমস্যা চাইলেই প্রতিরোধ করা যায় না। তবে যৌন সমস্যার জন্য মূল কারণটি সম্পর্কে জানা ও আগে থেকেই চিকিৎসার মাধ্যমে সারিয়ে তুললে যৌন সমস্যা প্রতিরোধ সম্ভব।
ভাল যৌন জীবনের জন্য যৌন স্বাস্থ্য নিয়ে একজন পুরুষ নানাভাবে সচেতন থাকতে পারেন। যেমন-
যেকোন চিকিৎসা নেওয়ার সময় আপনার ডাক্তারের পরামর্শ পুরোপুরি অনুসরণ করুন।
অ্যালকোহল ধূমপান ছেড়ে দিন।
যেকোন ধরণের মানসিক বা আবেগী বিষয় যেমন চাপ, অবসাদ, উদ্বেগ থেকে মুক্ত থাকার চেষ্টা করুন। প্রয়োজনে চিকিৎসা নিন।

• সঙ্গীর সঙ্গে যোগাযোগ বৃদ্ধি করুন।

#যৌন অক্ষমতার সমস্যা হলে কখন ডাক্তার দেখাব ?

অনেক পুরুষের নানা সময় যৌন সমস্যা দেখা দিতে পারে। যদি তা কয়েকদিন স্থায়ী হয় তবে ডাক্তারের শরণাপন্ন হওয়া উচিত। যদি কয়েকদিন পর পর যৌন সমস্যা অনুভব করেন তবে অবহেলা না করে ডাক্তার দেখান। মারাত্মক যৌন অক্ষমতার কারণে সঙ্গীর সাথে সম্পর্কে নেতিবাচক প্রভাব পড়ার আগেই চিকিৎসা নেওয়া উচিত।

আপনি কি কোন রকম যৌন বা গুপ্ত সমস্যা ভুগছেন!?
যৌন সমস্যা হোমিও ঔষধের মাধ্যমে স্থায়ী চিকিৎসা সম্ভব কোন রকম পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ছাড়াই। তাই আপনার যদি কোনরকম যৌন সমস্যা থেকে থাকে আপনি আপনার কাছাকাছি কোন হোমিও যৌন বিশেষজ্ঞের সঙ্গে পরামর্শ করতে পারেন।

ডা. তৌহিদুল ইসলাম
আধুনিক হোমিও হল
০১৭১০০৫০২০০

 #সাদাস্রাব_প্রতিরোধ ও প্রতিকার, হোমিও চিকিৎসা==================================শারীরিক গঠনের ও কার্যকারিতার ভিন্নতার কা...
24/04/2024

#সাদাস্রাব_প্রতিরোধ ও প্রতিকার, হোমিও চিকিৎসা
==================================

শারীরিক গঠনের ও কার্যকারিতার ভিন্নতার কারণে পুরুষদের তুলনায় নারীরা বিভিন্ন ধরনের শারীরিক সমস্যায় ভোগেন। কিন্তু বেশিরভাগ নারীরা তাদের সমস্যাগুলো অজ্ঞতা, ভয়, লজ্জা, সংকোচ, উপযুক্ত পরিবেশ-পরিস্থিতির না পাওয়া ইত্যাদি কারণে কাউকে বলতে চান না। যার ফলে প্রতিনিয়ত তারা মেয়েলি বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন এবং শুধু তাই নয়- নারী মৃত্যুর অন্যতম প্রধান কিছু ঘাতক ব্যাধি দ্বারা আক্রান্ত হচ্ছেন। অনেকে আবার ঢলে পড়ছেন মৃত্যুর কোলে। এর মধ্যে একটি হচ্ছে সাদাস্রাব হওয়া।

যে সব নারীরা সাদা স্রাবের সমস্যায় ভুগছেন তাদের জন্যই বলছি কখনো এই সমস্যাটি লুকিয়ে রাখবেন না। লুকানো এই সমস্যাটি আপনার জন্য ডেকে আনতে পারে ভয়াবহ বিপদ। সাদাস্রাব নারীদের একটি সম্পূর্ণ স্বাভাবিক শরীরবৃত্তীয় প্রক্রিয়া হলেও কখনো কখনো এটি মারাত্মক রূপ ধারণ করতে পারে।সেক্ষেত্রে আমাদের খেয়াল রাখতে হবে বিষয়টা কোন পর্যায়ে আছে তার উপর। প্রত্যেকটা নারীর এই সাদাস্রাব থাকবে এমনকি একটি মেয়ে শিশু জন্মের ৭-১০ দিনের মাথায় তার এই সাদাস্রাব দেখা দিতে পারে কিন্তু তার কোন চিকিৎসার প্রয়োজন নেই।

সাদাস্রাব সব সময় স্বাভাবিক তা কিন্তু নয়। কখনো কখনো এটা অস্বাভাবিকও হতে পারে। এমনকি এটা জরায়ুর মুখের ক্যান্সারের কারণও হতে পারে। জরায়ুর মুখের ক্যান্সারের একটা পূর্বধাপ (Pre-cancerous state) আছে। এই অবস্থায় যদি ধরা পড়ে এবং ঠিক মতো চিকিৎসা হয় তাহলে ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা থাকে না।এছাড়া হরমোনের নানা সমস্যা, যোনিতে ইনফেকশন, যৌন রোগ, জরায়ুতে ক্যান্সার, পেলভিক ইনফ্লেমেশন ইত্যাদিও অতিরিক্ত সাদাস্রাবের কারণ হতে পারে। তবে প্রচুর পরিমাণে, রক্তে দাগ, দুর্গন্ধ যুক্ত, স্বাভাবিক রংয়ের না হলে তা অবশ্যই গুরুত্বের সাথে দেখতে হবে।

#সাদাস্রাব_কী:
=========

সাধারণত, স্বাভাবিক স্রাব পাতলা এবং সামান্য চটচটে হয়। এটা অনেকটা সর্দির মত। আর তা যদি অস্বাভাবিক হয় তাহলে সাদা বর্ণ পরিবর্তন করে হলদেটে, আঠালো, পিচ্ছিল এবং প্রচুর দূর্গন্ধযুক্ত হয়। সাথে যোনি পথের চুলকানি থাকে।

#সাদাস্রাবের_অস্বাভাবিকতার_কিছু_সাধারণ_কারণ:
============================

1. সাদাস্রাব যাওয়ার খুব কমন একটা কারণ হচ্ছে ফাঙ্গাল ইনফেকশন।
2. সাধারণত যখন মানসিক চাপের বৃদ্ধি ঘটে।
3. মাসিক চক্রে তারতম্য হয় তখন।
4. অপরিচ্ছন্ন কাপড়ের কারণে ফাঙ্গাস আক্রমণ করতে পারে।
5. জন্ম বিরতিকরণ পিল খাওয়ার কারণেও সাদাস্রাবের সম্মুখীন হওয়ার আশঙ্কা থাকে।আর যদি পিল খেতেই হয় তবে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।
6. স্বাভাবিক শরীরবৃত্তীয়, বয়সন্ধিকালে রক্ত চলাচল বেড়ে যায় ফলে নিঃসরণ-ও বেশি হয়।
7. যৌন মিলনকালে, যৌন আবেগে।
8. গর্ভাবস্থায়, শরীরের রাসায়নিক সমতা বজায় রাখতে এবং যোনির কোষগুলোকে সচল রাখতে ইস্ট্রোজেন (oestrogen) হরমোনের প্রভাবে সাদাস্রাবের নিঃসরণ হতে পারে।
9. পর্যাপ্ত বিশ্রাম ও পুষ্টির অভাব হতে পারে সাদাস্রাবের সমস্যা। তাই বিশ্রাম নেওয়ার পাশাপাশি প্রচুর পরিমাণে ডিম, দুধ, মাছ, মাংস , সবুজ সবজি ও ফলমূল খেতে হবে।
10. নারীদের শরীরে পুষ্টিহীনতার জন্য কৃমির কৃমির সংক্রমণ হতে পারে। আর কৃমির সংক্রমণ হলে আপনি যা-ই খান, তার একটি বড় অংশ কৃমির পেটে চলে যাবে। কৃমির সমস্যা থেকে হতে পারে সাদাস্রাব।

#সাদাস্রাব_প্রতিরোধ ও প্রতিকার:
-----------------------------------

এক্ষেত্রে সচেতনতা ও সতর্কতা এবং কিছু নিয়ম কানুন মেনে চলাই আমাদেরকে মুক্তি দিতে পারে। পর্যাপ্ত ঘুম, বিশ্রাম, মানসিক প্রশান্তি, পরিমিত পুষ্টিকর খাবার, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা ইত্যাদি দিকে খেয়াল রাখলেই অনেকাংশে কমে যাবে এই সমস্যা।

#সাদাস্রাবের_হোমিওপ্যাথি_চিকিৎসাঃ
----------------------------------------------------

হোমিওপ্যাথি চিকিৎসার মাধ্যমে সাদাস্রাবের সমস্যা সম্পূর্ণরূপে সমাধান সম্ভব। সাধারণত হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা-পদ্ধতি লক্ষণ ভিত্তিক হওয়ায় রোগীর সার্বিক শারীরিক ও মানসিক লক্ষণের উপর ভিত্তি করেই উপযুক্ত ঔষধ নির্বাচিত হয়। এক্ষেত্রে একজন অভিজ্ঞ, প্রকৃত ধারার হোমিওপ্যাথ দ্বারা চিকিৎসা করানো উত্তম। কেবল সাদাস্রাবকেই একটি রোগ ভেবে চিকিৎসা করলে তা ভুল হবে। মূলত এর নেপথ্য কারণটি খুঁজে বের করে একজন উপযুক্ত চিকিৎসক তা দূর করার মাধ্যমেই কেবল তার স্থায়ী নিরাময় হতে পারে। জীবনযাত্রা সংক্রান্ত যে ত্রুটিগুলোর কারণে এটি হতে পারে, সেগুলোও সেই সাথে সংশোধন করে নিতে হবে। যথাসময়ে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা ভবিষ্যতের যে কোন নেতিবাচক পরিণতির হাত থেকে নারীদের রক্ষা করতে পারে।

যে কোনো সমস্যায় যোগাযোগ করুন

ডা. তৌহিদুল ইসলাম
আধুনিক হোমিও হল
01710-050200

কাশি হলে কী করবেন==============ইদানীং সর্দি-কাশির প্রবণতা বেড়ে গেছে। ঋতু পরিবর্তন ও পরিবেশদূষণ সাধারণত এর জন্য বেশি দায়ী...
25/02/2024

কাশি হলে কী করবেন
==============
ইদানীং সর্দি-কাশির প্রবণতা বেড়ে গেছে। ঋতু পরিবর্তন ও পরিবেশদূষণ সাধারণত এর জন্য বেশি দায়ী। কাশিতে সাধারণ চিকিৎসার পাশাপাশি রয়েছে ঘরোয়া কিছু উপায়।

কাশির ঘরোয়া দাওয়াই
==============
বেশি পানি পান : সর্দি-কাশি হলে পানি পানের পরিমাণ কিছুটা বাড়িয়ে দিন।

কেননা দেহে অতিরিক্ত পানি প্রবেশ করলে মিউকাস বা শ্লেষ্মা পাতলা হয়। এতে শ্বাস-প্রশ্বাস নিতে সুবিধা হয়। পানির পাশাপাশি ফলের রস, চিকেন স্যুপ ইত্যাদি খাওয়াতে পারেন।
মধু : সর্দি-কাশিতে মধু বেশ উপকারী। হালকা গরম পানির সঙ্গে মধু মিশিয়ে মাঝে মাঝে খান। এতে অনেকটা উপকার মিলবে। ভালো হয় লেবুর রস আর আদার রসের সঙ্গে মধু মিশিয়ে খেতে পারলে। তবে এক বছরের নিচের শিশুদের মধু খাওয়াবেন না।

তুলসী : লং, এলাচ, দারচিনির সঙ্গে তুলসীপাতা বেটে তাতে মধু মিশিয়ে খাওয়ান কমপক্ষে দিনে তিনবার। দেখবেন, কাশি অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে এসে গেছে।

পেঁয়াজ পানি : সর্দি-কাশি সারানোর মোক্ষম দাওয়াই পেঁয়াজ পানি, যা দেহের ভেতর থেকে রিচার্জ করে তোলে, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে ভাইরাসের আক্রমণ রুখে দেয়।
এ জন্য মাঝারি সাইজের একটা পেঁয়াজ কুচি করে নিন। এবার একটা ছোট পাত্রে পানি নিয়ে তাতে পেঁয়াজ কুচি ফেলে ছয় থেকে আট ঘণ্টা ভিজিয়ে রাখুন। এর সঙ্গে দুই থেকে তিন চামচ মধু মিশিয়ে দিনে দুবার করে খান। একটু বড় শিশুদের এ পেঁয়াজ পানি দিনে একবার করে খাওয়াতে পারেন।
গোলমরিচের গুঁড়া : এক গ্লাস পানিতে এক চা চামচ গোলমরিচের গুঁড়া এবং এক টেবিল চামচ মধু ভালো করে মিশিয়ে নিন। হালকা কুসুম গরম পানি ব্যবহার করতে পারেন। এই পানীয় দিনে দুবার ব্যবহার করলে কাশি দ্রুত সেরে যায়।
লবণ-আদা : আদা ছোট ছোট করে কেটে তাতে লবণ মেশান। এই লবণ মেশানো আদা মুখে নিয়ে কিছুক্ষণ চিবোতে থাকুন। সর্দি-কাশিতে এটা বেশ আরাম দেয়।
দারচিনি-পানি : দারচিনি প্রাকৃতিক অ্যান্টিবায়োটিক ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে। গরম পানিতে কয়েক টুকরো দারচিনি ফেলে ফুটিয়ে নিয়মিত খান। বুকে কফ জমবে না।
যষ্টিমধু : ভেতর থেকে কাশি বের করে ফেলার পাশাপাশি গলা পরিষ্কার করে যষ্টিমধু। এতে গলাভাঙা এবং শ্বাস-প্রশ্বাসে কষ্ট থাকলে তা-ও দূর হয়। ফুটন্ত গরম পানির মধ্যে দুই টেবিল চামচ যষ্টিমধুর গুঁড়া বা সমপরিমাণ যষ্টিমধুর টুকরো দিন। ১০-১৫ মিনিট চুলায় রেখে কাপে ঢেলে চায়ের মতো করে দিনে দুবার পান করুন। এটা কাশি কমানোসহ সাইনাস ও মাইগ্রেনের সমস্যাও দূর করে।
গাজর : গাজরকে বলা হয় সুপারফুড। এক কেজি পরিমাণ গাজর টুকরো টুকরো করে পানিতে বেশ কিছুক্ষণ ফুটিয়ে নিন। এবার সেই পানি পান করুন। এটা সর্দি-কাশিতে দারুণ কাজ দেয়।

এড়িয়ে চলুন
দুধ : কাশির সময় গরম দুধ খেলে আরাম লাগে ঠিকই; কিন্তু একই সঙ্গে সেই দুধ ফুসফুস ও গলায় মিউকাস তৈরির হার বাড়িয়ে দেয়। তাই কাশি হলে দুধ এড়িয়ে যাওয়াই ভালো।
ডিহাইড্রেশন : কাশি হলে গলা শুকনো রাখা মোটেই ঠিক নয়। তাই লেবু চা, গরম স্যুপ খাওয়া যেতে পারে।
প্রক্রিয়াজাত খাবার : প্রক্রিয়াজাত খাবার খাওয়া কাশি চলাকালে একেবারেই ঠিক নয়; এতে বরং কাশি বাড়বে। ব্রেড, পাস্তা, বেকড খাবার, চিপস বা সুগারি ডেজার্টও কাশি বাড়ায়।
ভাজাপোড়া : তৈলাক্ত বা ভাজাপোড়া খাবার খেলে কাশি বাড়ায়। এ সময় বিশেষ করে ফাস্ট ফুড, জাংক ফুড একেবারে নয়।
টক ফল : টকজাতীয় ফল খাওয়া যাবে না। অর্থাৎ যেসব ফলে সাইট্রিক এসিড বিদ্যমান তা এড়িয়ে চলুন। সাইট্রিক এসিড গলায় সংক্রমণ ঘটায় ও কফ বাড়িয়ে দেয়।

যা করবেন
♦ দিনে আড়াই-তিন লিটারের মতো সহনীয় গরম পানি পান করুন।
♦ গরম পানি দিয়ে গোসল করুন। এটা শরীরের ইন্দ্রিয়গুলো থেকে কাশির জীবাণুগুলো বের করে দেয়।
♦ বসবাসের পরিবেশ সব সময় উষ্ণ রাখুন। ঠাণ্ডা লাগলে যেহেতু কাশির প্রবণতা বাড়ে, তাই ঠাণ্ডা এড়িয়ে উষ্ণ থাকাটা জরুরি।
♦ লবণ ও গরম পানি দিয়ে মাঝে মাঝে গার্গল করুন। কাশি দূর করতে এটা অনেক জনপ্রিয় এবং প্রাচীন পদ্ধতি। এতে গলা অনেক পরিষ্কার এবং আরামদায়ক হয়।
♦ সম্ভব হলে গলায় মাফলার বা গরম কাপড় পেঁচিয়ে রাখুন। শিশুদের বেলায়ও এটা করুন।
♦ সর্দি-কাশির সমস্যায় গরম পানিতে লবণ মিশিয়ে দিনে দু-তিনবার গরম পানির ভাপ বা সেঁক দিন। এতে সহজেই নাক দিয়ে শ্লেষ্মা বের হয়ে আসে।
♦ রাতে খুব ছোট ও নিচু বালিশে না শুয়ে মাপমতো বালিশে ঘুমান।

যা করবেন না
♦ মদ্যপান বা ধূমপান একেবারে নয়।
♦ কফি, কোলা খাওয়া বন্ধ করুন।
♦ মাংস, ময়দা, চিনি খাবেন না।
♦ দই, শরবত, আইসক্রিমজাতীয় খাবার এড়িয়ে চলুন।

সর্দি আক্রান্তের ঝুঁকিতে থাকেন যারা=======================কীভাবে ঠান্ডা ছড়ায়?সর্দি আক্রান্ত অসুস্থ ব্যক্তি থেকে অন্যদে...
12/02/2024

সর্দি আক্রান্তের ঝুঁকিতে থাকেন যারা
=======================
কীভাবে ঠান্ডা ছড়ায়?
সর্দি আক্রান্ত অসুস্থ ব্যক্তি থেকে অন্যদের সরাসরি যোগাযোগের মাধ্যমে ঠান্ডা ছড়াতে পারে। ঠান্ডার ভাইরাস নাক, মুখ বা চোখ দিয়ে শরীরে প্রবেশ করতে পারে।

প্রথমত, একজন সাধারণ সর্দি-কাশিতে আক্রান্ত অসুস্থ ব্যক্তির কাশি বা হাঁচি থেকে বাতাসে জমে থাকা ভাইরাস-সংক্রমিত ফোঁটা নিঃশ্বাসের মাধ্যমে ঠান্ডা হওয়ার প্রবণতা দেখা দেয়।

দ্বিতীয়ত, এটি সাধারণ সর্দি-কাশিতে আক্রান্ত ব্যক্তির সাথে হাতের যোগাযোগের মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়তে পারে।

তৃতীয়ত, কেউ যদি কোনো পৃষ্ঠকে স্পর্শ করে বা কোনো অসুস্থ ব্যক্তির থেকে নির্গত ভাইরাল ফোঁটা দ্বারা দূষিত কোনো বস্তু (যেমন বাসনপত্র, তোয়ালে) শেয়ার করে এবং তারপর সঠিকভাবে হাত না ধুয়ে চোখ, নাক বা মুখ স্পর্শ করে তাহলে সংক্রমণ হতে পারে।

সর্দি-কাশির লক্ষণগুলো কী কী?
সাধারণ সর্দি-কাশির কারণ ভাইরাসের সংস্পর্শে আসার ১-৩ দিনের মধ্যে সাধারণ সর্দি-কাশির লক্ষণগুলো দেখা দিতে শুরু করে। উপসর্গগুলোর মধ্যে রয়েছে সর্দি, হাঁচি, গলা ব্যথা, কাশি। কিছু সাধারণ উপসর্গ যেমন- মাথাব্যথা, নিম্ন-গ্রেডের জ্বর, সাধারণ ক্লান্তি এবং শরীরে ব্যথা। গন্ধ বা স্বাদ, পোস্ট-নাসাল ড্রিপ (PND)ও হতে পারে। অনুনাসিক স্রাব প্রাথমিকভাবে পাতলা এবং পরিষ্কার যা অবস্থার উন্নতির সাথে সাথে ঘন এবং হলুদ/সবুজ হয়ে যায়। সাধারণ সর্দি-কাশির লক্ষণ এক সপ্তাহ থেকে ১০ দিন পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে। লক্ষণ এবং উপসর্গ ব্যক্তি থেকে ব্যক্তি পরিবর্তিত হয়।

সর্দি হওয়ার ঝুঁকিতে কারা?
যদিও যে কেউ ঠান্ডায় আক্রান্ত হতে পারে, কিছু কারণ ঝুঁকি বাড়ায়।

১. বয়স: যদিও ঠান্ডা যে কোনো বয়সের মানুষকে প্রভাবিত করতে পারে, ছোট শিশুরা সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে থাকে। এর কারণ হলো শিশুদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ধীরে ধীরে গড়ে উঠছে এবং এখনও শিখছে কীভাবে সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করতে হয়। কোনো শিশু ডে-কেয়ার সুবিধায় গেলে সংক্রমণে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়।

২. বছরের সময়: যদিও সাধারণ সর্দি একজন ব্যক্তিকে বছরের যে কোনো সময় আঘাত করতে পারে, তবে শরৎ, শীত এবং বর্ষাকালে আশঙ্কা বেশি থাকে।

৩. দুর্বল ইমিউন সিস্টেম: দীর্ঘস্থায়ী কিছু স্বাস্থ্য সমস্যার কারণে যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল তাদের ঘন ঘন সর্দি হওয়ার প্রবণতা বেশি।

৪. পরিবেশ: ভিড়ের জায়গা যেমন- স্কুল, শপিং সেন্টার, মল, ট্যুরিস্ট প্লেস ইত্যাদিতে থাকা ভাইরাসের সংস্পর্শে আসা ঠান্ডা লাগার ঝুঁকি বাড়ায়।

শ্বাসযন্ত্রের ভাইরাসের ২০০ ভিন্ন স্ট্রেইনের কারণে সর্দি হতে পারে=======================================সর্দির কারণ কী?শ্...
11/02/2024

শ্বাসযন্ত্রের ভাইরাসের ২০০ ভিন্ন স্ট্রেইনের কারণে সর্দি হতে পারে
=======================================

সর্দির কারণ কী?
শ্বাসযন্ত্রের ভাইরাসের প্রায় ২০০টি ভিন্ন স্ট্রেইনের কারণে সর্দি হতে পারে। এই ভাইরাসগুলোর মধ্যে, রাইনোভাইরাস সবচেয়ে সাধারণ, এর পরে অ্যাডেনো ভাইরাস, রেসপিরেটরি সিনসিশিয়াল ভাইরাস ইত্যাদি। ভাইরাসটি নাক বা গলায় প্রবেশ করলে, এটি শ্লেষ্মা আস্তরণের সাথে সংযুক্ত হয় এবং সংখ্যা বৃদ্ধি শুরু করে। আমাদের শরীর এই সংক্রমণে সাড়া দেয় যার ফলে নাক বা গলায় প্রদাহ হয় এবং অতিরিক্ত শ্লেষ্মা তৈরি হয়।

সর্দি এবং ফ্লু কী একই?
যদিও এই উভয় অবস্থার লক্ষণগুলো বেশ একই রকম, তবে এই দুটি ভিন্ন অবস্থা। উভয়ই বিভিন্ন ভাইরাস দ্বারা সৃষ্ট হয় (সাধারণ সর্দি সাধারণত রাইনোভাইরাস সংক্রমণ থেকে উদ্ভূত হয় এবং ফ্লু ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস দ্বারা সৃষ্ট হয়) এবং ফ্লুর লক্ষণগুলো সাধারণ সর্দির চেয়ে বেশি গুরুতর। জ্বর, ঠাণ্ডা লাগা এবং নাকের সাথে মাথাব্যথা সাধারণত সর্দি-কাশির চেয়ে ফ্লুর দিকে বেশি নির্দেশ করে।

কীভাবে ঠান্ডা ছড়ায়?
সর্দি আক্রান্ত অসুস্থ ব্যক্তি থেকে অন্যদের সরাসরি যোগাযোগের মাধ্যমে ঠান্ডা ছড়াতে পারে। ঠান্ডার ভাইরাস নাক, মুখ বা চোখ দিয়ে শরীরে প্রবেশ করতে পারে।

প্রথমত, একজন সাধারণ সর্দি-কাশিতে আক্রান্ত অসুস্থ ব্যক্তির কাশি বা হাঁচি থেকে বাতাসে জমে থাকা ভাইরাস-সংক্রমিত ফোঁটা নিঃশ্বাসের মাধ্যমে ঠান্ডা হওয়ার প্রবণতা দেখা দেয়।

দ্বিতীয়ত, এটি সাধারণ সর্দি-কাশিতে আক্রান্ত ব্যক্তির সাথে হাতের যোগাযোগের মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়তে পারে।

তৃতীয়ত, কেউ যদি কোনো পৃষ্ঠকে স্পর্শ করে বা কোনো অসুস্থ ব্যক্তির থেকে নির্গত ভাইরাল ফোঁটা দ্বারা দূষিত কোনো বস্তু (যেমন বাসনপত্র, তোয়ালে) শেয়ার করে এবং তারপর সঠিকভাবে হাত না ধুয়ে চোখ, নাক বা মুখ স্পর্শ করে তাহলে সংক্রমণ হতে পারে।

সেই ছোট্ট দিঘির দ্বিগুণেরও বেশি বয়স জয়া আহসানের। অথচ দিঘিকে দেখলে এখন মনে হবে জয়া আহসানের চেয়ে বয়স বেশি।
26/01/2024

সেই ছোট্ট দিঘির দ্বিগুণেরও বেশি বয়স জয়া আহসানের। অথচ দিঘিকে দেখলে এখন মনে হবে জয়া আহসানের চেয়ে বয়স বেশি।

উচ্চতা কমে যাওয়ার ঝুঁকিতে কারা, সমাধান কী?==============================বয়স বাড়লে নারী-পুরুষ উপয়েরই দেখা দেয় নানা রোগ-বা...
25/01/2024

উচ্চতা কমে যাওয়ার ঝুঁকিতে কারা, সমাধান কী?
==============================

বয়স বাড়লে নারী-পুরুষ উপয়েরই দেখা দেয় নানা রোগ-বালাই। তার মধ্যে হাড়ের ক্ষয় একটি। হাড়ের যে রোগগুলো সবচেয়ে বেশি মানুষকে আক্রমণ করে, তার মধ্যে অন্যতম অস্টিয়োপোরোসিস। বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, প্রাথমিকভাবে বিশেষ কোনও উপসর্গ না থাকলেও বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে পিঠে তীব্র ব্যথা শুরু হয় এই রোগে।

এমনকি, কমে যেতে পারে দেহের উচ্চতাও! মূলত চাকতির মতো যে হাড় বা ডিস্ক থাকে, তা জলশূন্য হয়ে পড়ার কারণেই মেরুদণ্ডের দৈর্ঘ্য কমে যায়। তবে মেরুদণ্ডের হাড়ের বহুস্তরীয় চিড় ধরলেও এমন হতে পারে।

শুধু অস্টিয়োপোরোসিসই নয়, হাড়ের ক্ষয় থেকে দেখা দিতে পারে হরেক রকমের সমস্যা। বয়স চল্লিশ পেরিয়ে গেলে যা আরও বেড়ে যায়।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই ধরনের সমস্যা মোকাবিলা করার সবচেয়ে মোক্ষম হাতিয়ার সঠিক খাওয়া-দাওয়া।

অস্টিয়োপোরোসিস থেকে বাঁচতে যা খাওয়া উচিৎ
==============================
ক্যালশিয়াম: এই মৌল হাড়ের সবচেয়ে বড় বন্ধু। একজন পূর্ণবয়স্ক পুরুষের দৈনিক ১০০০ মিলিগ্রাম ক্যালশিয়াম প্রয়োজন। নারীদের ক্ষেত্রে এই মাত্রা ১২০০ মিলিগ্রাম। ক্যালশিয়ামের সবচেয়ে ভালো উৎস দুধ। কিন্তু যাঁরা দুধ ও দুগ্ধজাত পদার্থ খেতে পারেন না, তাঁদের গাঢ় সবুজ রঙের শাকসব্জি খাওয়া বাঞ্ছনীয়। পালং শাক, বাঁধাকপি ও শালগমে প্রচুর পরিমাণ ক্যালসিয়াম মেলে।

ম্যাগনেশিয়াম ও জিঙ্ক: এই দুটি মৌলও হাড়ের স্বাস্থ্য রক্ষায় অত্যন্ত জরুরি। কুমড়োর বীজ, বিভিন্ন ধরনের বাদাম ও পালং শাকে ম্যাগনেশিয়ামে পাওয়া যায়। মাংস, ডিম কিংবা ডাল থেকে পাওয়া যায় জিঙ্ক।

ভিটামিন: হাড়ের যত্নে ভিটামিন ডি ও ভিটামিন কে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সাধারণত রোদে কিছুক্ষণ থাকলে ত্বকেই উৎপন্ন হয় ভিটামিন ডি। তা ছাড়াও বিভিন্ন সামুদ্রিক মাছেও প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ডি পাওয়া যায়। ভিটামিন কে মেলে সবুজ শাকসব্জিতে। হাড়ের স্বাস্থ্যরক্ষায় সমান গুরুত্বপূর্ণ প্রোটিনও। অনেকে হাড়ের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে বিভিন্ন সাপ্লিমেন্ট খান। তবে এই ধরনের সাপ্লিমেন্ট খাওয়ার আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।

এ সমস্যা সমাধান করে যে হোমিওপ্যাথি ওষুধ:-
============================
ক্যালকেরিয়া ফস, হাইপেরিকাম, রুটা, সাইলিশিয়া, মার্কসল, ক্যালকেরিয়া কার্ব, সিম্ফাইটাম। এছাড়াও আরও নানা প্রকার ওষুধ আছে। ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া একা একা ওষুধ খাবেন না। এতে বিপদের আশঙ্কা থাকে।

আবারও কোনো ঘটনার জন্ম দিতে যাচ্ছে কি বাংলাদেশের সুপারস্টার শাকিব খান ?
25/01/2024

আবারও কোনো ঘটনার জন্ম দিতে যাচ্ছে কি বাংলাদেশের সুপারস্টার শাকিব খান ?

শাবনূরের চলচ্চিত্রে অভিষেক ঘটে চাঁদনী রাতে (১৯৯৩) চলচ্চিত্র দিয়ে। চলচ্চিত্রটি ব্যবসায়িকভাবে ব্যর্থ হলেও পরে সালমান শাহ...
18/01/2024

শাবনূরের চলচ্চিত্রে অভিষেক ঘটে চাঁদনী রাতে (১৯৯৩) চলচ্চিত্র দিয়ে। চলচ্চিত্রটি ব্যবসায়িকভাবে ব্যর্থ হলেও পরে সালমান শাহের সাথে জুটি করে একের পর এক ব্যবসাসফল সিনেমা উপহার দেন। অপরদিকে বাংলাদেশি চলচ্চিত্র অভিনেত্রী ও মডেল সাদিকা পারভিন পপি ১৯৯৭ সালে মনতাজুর রহমান আকবরের কুলি ছায়াছবিতে অভিনয়ের মধ্যদিয়ে চলচ্চিত্রে আবির্ভূত হন।
চিত্রে দেখুন ২২ বছর আগের ও পরের ছবিতে শাবনূর ও পপি। দুটি ছবিতে দুটি মিল।

Address

Solmaid, Vatara, Basundhara Residential Area
Dhaka
1229

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when আধুনিক হোমিও হল posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to আধুনিক হোমিও হল:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category

আধুনিক হোমিও সদন

বিদেশি ওষুধ দ্বারা নারী-পুরুষ ও শিশুর যে কোনো রোগের চিকিৎসা এবং পরামর্শ দেওয়া হয়।

মোবাইল:- ০১৫২১৩৯৮৯৪১