Bangladesh Alternative Medical Research Foundation-BAMRF

Bangladesh Alternative Medical Research Foundation-BAMRF We provide alternative medical services in different field, e.g. Homeopathy, Nutrition, Physiotherapy, Clinical Psychology etc.

Obesity in Child: বাচ্চার বাইরের খাবারের প্রতি আসক্তি বেশি? বাচ্চাকে রোজ টিফিনে কী খাবার দেব—এই চিন্তা সব মায়ের। বাচ্চাক...
04/09/2024

Obesity in Child: বাচ্চার বাইরের খাবারের প্রতি আসক্তি বেশি?

বাচ্চাকে রোজ টিফিনে কী খাবার দেব—এই চিন্তা সব মায়ের। বাচ্চাকে সবজির তরকারি আর রুটি দিলে সে খাবার খাবে না। রোজ মুখরোচক খাবার দেওয়া যায় না। বিশেষত অস্বাস্থ্যকর খাবার বাচ্চার টিফিনে না দেওয়াই ভাল। কিন্তু আজকাল বাচ্চারাই বায়না করে চিপস, বার্গার, পিৎজা, নুডলসের। এই সব খাবারের মধ্যেই লুকিয়ে রয়েছে নানা রোগ। শুধু তা-ই নয়, আজকাল বাচ্চাদের মধ্যে ওবেসিটির সমস্যা কমন হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিশ্বজুড়ে ৮ জনের মধ্যে ১ জন ওবেসিটিতে ভুগছে। ৫-১৯ বছরের মধ্যে প্রায় ৩৯ কোটি ছেলেমেয়ে আজ ওবেসিটির শিকার। ছোট বয়স থেকেই যদি শরীরে ফ্যাটের পরিমাণ বৃদ্ধি পায়, বড় হয়ে আরও সমস্যা জাঁকিয়ে বসবে। কিন্তু সন্তানকে জাঙ্ক ফুড থেকে কীভাবে দূরে রাখবে এবং পুষ্টিকর খাবার খাওয়ানোর অভ্যাস করাবেন?
১) বাড়িতে বানান পিৎজা থেকে এগরোল সব জাঙ্ক ফুড। মায়ের হাতের তৈরি খাবারের চেয়ে পুষ্টিকর কিছু হয় না। বাচ্চা যদি মুখরোচক খাবার খাওয়ার বায়না করে, সেটা বাড়িতে বানিয়ে ফেলুন। সেই সব খাবারে তেল, ময়দা, নুন, চিনির পরিমাণ কমান।
২) বাচ্চার খাদ্যতালিকায় ফাইবার, ভিটামিন, প্রোটিন, মিনারেল, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সব ধরনের পুষ্টি থাকা জরুরি। এগুলো আপনার সন্তানকে দ্রুত বেড়ে উঠতে সাহায্য করবে। গোটা শস্য, তাজা শাকসবজি ও ফল, বাদাম সবই রাখুন বাচ্চার পাতে।
৩) বাড়ির খাবারকে সুস্বাদু করে তুলতে আপনি সবজির সঙ্গে মাছ, মাংস, ডিম ব্যবহার করতে পারেন। এগুলো দেহে পুষ্টির ঘাটতি পূরণ করে। তাছাড়া বাচ্চারাও মাছ, মাংস খেতে ভালবাসে।
৪) ভারী খাবারের পাশাপাশি বাচ্চাদের স্ন্যাকসের প্রতিও নজর দিতে হবে। বাইরের খাবার যত কম খাওয়ানো যায় ততই ভাল। স্ন্যাকস হিসেবে নোনতা ও মিষ্টি খাবার এড়িয়ে চলুন। বিভিন্ন বাদাম, ফল, মাখানা ও সুইট কর্নের মতো খাবার খাওয়াতে পারেন।
৫) রান্না করার সময় বাচ্চাকে সঙ্গে নিন। তাদের দিয়ে আনাজের খোসা ছাড়ানো, খাবারে মশলা দেওয়ার মতো কাজগুলো করাতে পারবেন। এতে বাচ্চাদের মধ্যে রান্না করা ও বাড়ির তৈরি খাবার খাওয়ার প্রতি আগ্রহ জন্মাবে।

পেটের মেদ নিয়ে সমস্যায় ভুগছেন এমন মানুষের সংখ্যা কম নয়। বর্তমান ব্যস্ত জীবনযাত্রায় নিজের আর কতটুকুই বা খেয়াল রাখা হয়। অন...
05/06/2024

পেটের মেদ নিয়ে সমস্যায় ভুগছেন এমন মানুষের সংখ্যা কম নয়। বর্তমান ব্যস্ত জীবনযাত্রায় নিজের আর কতটুকুই বা খেয়াল রাখা হয়। অনিয়মিত আর অস্বাস্থ্যকর খাবার, অনিয়মিত ঘুম কিংবা শরীরচর্চার অভাব এক্ষেত্রে অনেকাংশে দায়ী।

পেটের মেদ বাড়লে দেখতে যে কেবল খারাপ লাগে তাই নয়, সেইসঙ্গে বিভিন্ন অসুখের কারণও হতে পারে। তাই পেটের বাড়তি মেদ ঝরানোর স্বাস্থ্যকর উপায় বেছে নিতে হবে। কিছু উপকারী পানীয় আছে যেগুলো পান করলে এই যাত্রা অনেকটাই সহজ হবে। চলুন জেনে নেওয়া যাক-

১. পালং শাকের জুস: পালং শাকের পুষ্টিগুণ নিয়ে নতুন করে বলার কিছু নেই। এটি আমাদের শরীরের জন্য অত্যন্ত উপকারী। কম ক্যালোরি ও প্রচুর ফাইবার সমৃদ্ধ এই শাক আপনার মেদ কমানোর অন্যতম হাতিয়ার হতে পারে। এই শাকের প্রচুর আয়রনও থাকে। ফলে ওজন কমানো সহজ হয়। পালং শাকের জুস তৈরি করে খেলে তা আপনাকে পেটের মেদ দ্রুত কমাতে সাহায্য করবে।

২. শসা ও মাল্টার জুস: শসায় ৯৫ শতাংশ পানি রয়েছে এবং মাল্টা ভিটামিন সি সমৃদ্ধ। এই দুই উপকরণ একসঙ্গে জুস করে খেলে তা আপনাকে একগুঁয়ে পেটের চর্বি কমাতে সাহায্য করবে এবং সেইসঙ্গে পুষ্টিও দেবে। তাই পেটের মেদ কমাতে এই জুস তৈরি করে খেতে পারেন।

৩. লাউয়ের জুস: লাউয়ে উচ্চ ফাইবার এবং কম ক্যালোরি থাকায় এটি পেটের চর্বি কমানোর জন্য আদর্শ একটি খাবার। লাউয়ের জুস তৈরি করে খেলে এই উপকার পাবেন। পানীয়টি আরও সুস্বাদু এবং ভিটামিন সি সমৃদ্ধ করতে এই রেসিপিটিতে আনারস এবং কমলাও যোগ করতে পারেন।

৪. আমলকির জুস: আমলকির জুস ক্ষারীয় প্রকৃতির এবং এটি আমাদের পাচনতন্ত্রকে সহায়তা করে। এটি বিপাককে উন্নত করতে এবং শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ বের করে দিতে সাহায্য করে। তাই এই জুস নিয়মিত পান করুন এবং একগুঁয়ে পেটের মেদকে বিদায় জানান। কাঁচা আমলকী চিবিয়ে খেলেও এক্ষেত্রে উপকার পাবেন।

৫. বাঁধাকপির জুস: বাঁধাকপি ভিটামিন এবং খনিজ পদার্থে পরিপূর্ণ যা আমাদের শরীরে পর্যাপ্ত পুষ্টি জোগায়। এটি অন্ত্রের উপরের অংশকে বিশুদ্ধ করতে সাহায্য করে এবং সহজেই শরীর থেকে বর্জ্য পদার্থ অপসারণ করে। বাঁধাকপির জুস আপনার হজম প্রক্রিয়াকে সহজ করে। এটি নিয়মিত পান করলে পেটের মেদ দূর হয়।

পাকা আমের গুণাবলিএকটি পাকা আমে থাকে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম, যা আপনার শরীরের রক্ত স্বল্পতা দূর করতে এবং হার্ট সুস্থ রাখ...
03/06/2024

পাকা আমের গুণাবলি
একটি পাকা আমে থাকে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম, যা আপনার শরীরের রক্ত স্বল্পতা দূর করতে এবং হার্ট সুস্থ রাখতে সহায়তা করে। তাই যাদের রক্তস্বল্পতা সমস্যা আছে তারা প্রতিদিন অল্প পরিমাণে হলেও আম খাওয়ার অভ্যাস করতে পারেন। অন্যদিকে যাদের হাড়ের সমস্যা আছে তাদের জন্যও আম বেশ উপকারী একটি ফল।
আম কেন খাবেন?
১. পাকা আম আমাদের ত্বক কে সুন্দর, উজ্জ্বল ও মসৃণ করে। শুধু তাই নয়, এটি আমাদের ত্বকের ভেতর ও বাইরে থেকে উভয়ভাবেই সুন্দর রাখতে সাহায্য করে। আম আমাদের ত্বকের লোমের গোড়া পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে ও ব্রণের সমস্যা সমাধানে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।
২. গাছপাকা আমে পর্যাপ্ত পরিমাণে খনিজ লবণের উপস্থিতিও রয়েছে । আমাদের শরীরের দাঁত, নখ, চুল ইত্যাদি মজবুত করার জন্য আমের খনিজ লবণ উপকারী ভূমিকা পালন করে।
৩. সাধারণত পাকা আম ত্বকের লোমের গোড়া পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে ফলে মুখের ও নাকের উপর জন্মানো ব্ল্যাকহেড দূর করতে অনেকাংশে সাহায্য করে। আপনি যদি প্রতিদিন ১০০ গ্রাম পাকা আম খান তাহলে আপনার মুখের কালো দাগ দূর হবে।
৪. আমের উপকারিতা গুলোর মধ্যে একটি হচ্ছে আমের পুষ্টি উপাদান। পাকা আমের আঁশে কিছু উপাদান যেমন- ভিটামিন, মিনারেল ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্টসমৃদ্ধ থাকায় তা হজমে সহায়তা করে থাকে। আমে আছে প্রচুর পরিমাণে এনজাইম এটা আমাদের শরীরের প্রোটিন অণুগুলো ভেঙ্গে ফেলতে সাহায্য করে যা হজমশক্তি বৃদ্ধিতে সহায়ক ভূমিকা রাখে।
৫. আমে প্রায় ২৫ রকমের বিভিন্ন কেরাটিনোইডস উপকারী ব্যাকটেরিয়া আছে যা আপনার ইমিউন সিস্টেমকে সুস্থ ও সবল রাখে।
৬. আমে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন- বি কমপ্লেক্স। এই ভিটামিন আমাদের শরীরের স্নায়ুগুলোতে অক্সিজেনের সরবরাহ সচল রাখতে সাহায্য করে। আমাদের শরীরকে রাখে পুরোপুরি সতেজ। যার ফলে খুব দ্রুত ঘুম আসতে সাহায্য করে।
৭. আমে রয়েছে বেটাক্যারোটিন, ভিটামিন ই এবং সেলেনিয়াম। এসব উপাদান পরিমাণে পর্যাপ্ত থাকায় পাকা আম হার্টের সমস্যা প্রতিরোধে সাহায্য করে।আমাদের হার্টকে সুস্থ ও সবল রাখতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।
৮. আপনি যদি প্রতিদিন এককাপ আম খেতে পারেন তাহলে এটি আপনার শরীরে ভিটামিন ‘এ’ এর চাহিদার প্রায় পঁচিশ শতাংশের যোগান দিতে পারবে। ভিটামিন ‘এ’ আমাদের চোখের জন্য খুবই উপকারী। এটি আমাদের চোখের দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে এবং রাতকানা রোগ থেকে রক্ষা করে।
৯. আমে প্রচুর পরিমাণে এসিড থাকে যেমন- টারটারিক এ্যাসিড, ম্যালিক এ্যাসিড ও সাইট্রিক এ্যাসিড যা আমাদের শরীরে অ্যালকালাই বা খার ধরে রাখতে সহায়তা করে অনেকাংশেই।
১০. আমের মধ্যে আছে পর্যাপ্ত পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা কিনা শরীরের ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়তা করে। স্তন, লিউকেমিয়া, কোলন প্রোস্টেট ক্যান্সারের মত মারাত্মক ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়তা করে। এতে প্রয়োজনীয় এনজাইমও পাওয়া যায়।
১১. পাকা আম পটাশিয়ামসমৃদ্ধ হওয়ায় এটি আমদের হার্টবিট ও রক্তস্বল্পতা নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে। আমাদের হার্টবিটকে সচল রাখতে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে থাকে।
১২. পাকা আম আমাদের শরীরের রক্ত পরিষ্কারে সহায়তা করে। আমের মধ্যে থাকা টারটারিক, ম্যালিক ও সাইট্রিক এ্যাসিড শরীরে অ্যালকোহল ধরে রাখতে সহায়তা করে।
১৩. আমে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন-সি, পাকা আমের তুলনায় কাঁচা আমে ভিটামিন-সি এর পরিমাণ বেশি। যা আমাদের দাঁত ও হাড় গঠনে বিশেষ ভূমিকা রাখে।
১৪. আম আমাদের শরীরের ক্ষয়রোধ করে। প্রতিদিন আম খেলে দেহের ক্ষয়রোধ হয় এবং স্থূলতা কমিয়ে শারীরিক গঠনে ইতি বাচক ভূমিকা পালন করে।
১৫. শুধু তাই নয়, আমের ভেষজ গুণ আমাদের স্কিন ক্যান্সারসহ ভিভিন্ন জটিল রোগ থেকে রক্ষা করে।
তাই প্রতিদিন খাবারের তালিকায় আম যুক্ত করুন। এতে করে আপনার রক্তচাপ যেমন নিয়ন্ত্রণে থাকবে তেমনি ডায়াবেটিক রোগীদের ক্ষেত্রেও অল্প পরিমাণে আম শরীরের কার্যক্ষমতা বাড়াতে সহায়তা করে। এ ছাড়া নানা ধরনের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতেও এ পাকা আমের জুড়ি নেই।
১৬. আমে আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ‘সি’ সেই সাথে আরো আছে ফাইবার যা সিরাম কোলেস্টরলের মাত্রা কমিয়ে দেয়, বিশেষ করে রক্তে উপস্থিত খারাপ কোলেস্টরল যেমন কম ঘনত্বের লাইপোপ্রটিন এর মাত্রা কমাতে সাহায্য করে।

 # #ওভারিয়ান ক্যানসারের লক্ষণ ও চিকিৎসা # #নারীরা সাধারণত যে ধরনের ক্যান্সারে আক্রান্ত হন তার মধ্যে একটি হলো ওভারিয়ান ব...
15/05/2024

# #ওভারিয়ান ক্যানসারের লক্ষণ ও চিকিৎসা # #
নারীরা সাধারণত যে ধরনের ক্যান্সারে আক্রান্ত হন তার মধ্যে একটি হলো ওভারিয়ান বা ডিম্বাশয়ের ক্যান্সার । আর এই ক্যানসারকে বলা হয় নীরব ঘাতক। এটি সুস্পষ্ট কোনো লক্ষণ প্রকাশ ছাড়াই শরীরের বিভিন্ন অঙ্গে ছড়াতে পারে। সাধারণত মেনোপজের পর এ রোগের ঝুঁকি বাড়ে। এই ক্যানসার প্রথমদিকে শনাক্ত করা যায় না। অধিকাংশ রোগীই টের পান না তিনি এই ক্যানসারে ভুগছেন।

ওভারিয়ান ক্যানসারের লক্ষণ

এই ক্যান্সার ডিম্বাশয়কে সংক্রমিত করে এবং যতক্ষণ পর্যন্ত পেলভিক জোনে (শ্রোণি এলাকা) এবং পেটে না ছড়ায় ততক্ষণ পর্যন্ত এটি বুঝা যায় না।

ডিম্বাশয়ে ক্যানসারে হলে খাদ্য হজম প্রক্রিয়া ক্ষতিগ্রস্থ হয়। ফলে ক্ষুধা কমে যায় ও পেট ভরা ভরা লাগে সব সময়। পেট ফুলে যায়।
এসময় বমি বমি ভাব হয় আবার কারও কারও বমি হয়।
ঋতুস্রাবের সময়ে তলপেটে, কোমরে ব্যথা হওয়া স্বাভাবিক ব্যাপার। কিন্তু ঋতুস্রাব শেষ হয়ে যাওয়ার পরও যদি এই ব্যথা থেকে যায় বা বার বার ব্যথা হতে থাকে তা ওভারিয়ান ক্যানসারের লক্ষণ হতে পারে।
ভারিয়ান ক্যানসারের অন্যতম লক্ষণ হল অনিয়মিত পিরিয়ড। আবার যোনিপথে হঠাৎ রক্তপাত হওয়াও ভালো লক্ষণ নয়। তবে অনেক সময় ডিম্বাশয়ের সিস্টের জন্যও অনিয়মিত পিরিয়ড হতে পারে।
অনেকে পেটে চাকা অনুভব করে।
হঠাৎ ওজন কমতে শুরু করা, ঘন ঘন প্রস্রাব, পেলভিস এরিয়ায় ঘন ঘন ব্যথা, যোনি পথের আশেপাশের চামড়ার রং পরিবর্তন বা ফুসকুড়ি দেখা দিতে পারে।
পেলভিস অঞ্চলে ব্যথা, পানি খুব বেশি না খেয়েও ঘন ঘন প্রস্রাব পাওয়াও ডিম্বাশয়ের ক্যানসারের লক্ষণ হতে পারে।
কীভাবে শনাক্ত করা হয়?
রক্ত পরীক্ষা, ল্যাপারোস্কপি, আলট্রাসনোগ্রাফি বা সিটি স্ক্যান, ক্যানসার মার্কার, পেট বা ফুসফুসের পানি পরীক্ষা ইত্যাদির মাধ্যমে রোগটি নির্ণয় করা হয়। প্রাথমিক অবস্থায় ধরা পড়লে ও চিকিৎসা করা হলে পরবর্তী ৫ বছরের মধ্যেই রোগী ৯০ শতাংশ সুস্থ হয়ে উঠতে পারেন।

চিকিৎসা
বয়স ও রোগের স্টেজের ওপর ভিত্তি করে চিকিৎসা পদ্ধতি নির্ধারিত হয়। এক্ষেত্রে অস্ত্রোপচার, কেমোথেরাপি, টার্গেটেড থেরাপি ও হরমোন থেরাপি দেওয়া হয়।

হোমিওপ্যাথী চিকিৎসায় ভালো ফলাফল পাওয়া যায়।

গবেষণায় দেখা যায়, যেসব নারী সন্তানকে বুকের দুধ দেন তাদের মাঝে ওভারিয়ান ক্যানসারে হওয়ার প্রবণতা কম। তবে উপরোক্ত লক্ষণ থাকলে অবহেলা না করে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে। পরীক্ষার মাধ্যমে প্রাথমিক অবস্থায় ধরা পড়লে চিকিৎসায় অনেকাংশে আরোগ্য লাভ করা সম্ভব।

Address

Level # 05, House # 1035, Avenue # 09, Mirpur DOHS
Dhaka
1216

Opening Hours

Monday 10:00 - 21:00
Tuesday 10:00 - 21:00
Wednesday 10:00 - 21:00
Thursday 10:00 - 21:00
Friday 10:00 - 21:00
Saturday 10:00 - 21:00

Telephone

01644988622

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Bangladesh Alternative Medical Research Foundation-BAMRF posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Bangladesh Alternative Medical Research Foundation-BAMRF:

Share