Dental Aid

Dental Aid DENTAL CLINIC AND ORTHODONTICS.

In this wedding season we are offering tooth whitening  package. One person 7000bdt.(scaling+polishing+whitening For cou...
11/11/2023

In this wedding season we are offering tooth whitening package.
One person 7000bdt.(scaling+polishing+whitening
For couple 12000bdt.

রমজানে দাঁত ও মুখের সুস্থতাপবিত্র রমজান মাস আসন্ন। এ মাসে ধর্মপ্রাণ মুসলমানগণ আল্লাহর নৈকট্য লাভের জন্য সিয়াম সাধনা করে ...
11/04/2021

রমজানে দাঁত ও মুখের সুস্থতা

পবিত্র রমজান মাস আসন্ন। এ মাসে ধর্মপ্রাণ মুসলমানগণ আল্লাহর নৈকট্য লাভের জন্য সিয়াম সাধনা করে থাকেন। সুষ্ঠুভাবে রোজা আদায়ের জন্য সুস্থতা অপরিহার্য। মুখগহবর হচ্ছে আমাদের শরীরের প্রবেশদ্বার। তাই এ সময় মুখ ও দাঁতের যত্ন নেয়া আবশ্যক।

# সেহরির পরে সঠিক নিয়মে ভালোভাবে দাঁত ব্রাশ করতে হবে। অতঃপর দাঁতগুলোর মাঝে আটকে থাকা খাদ্যকণা ডেন্টাল ফ্লস দিয়ে পরিষ্কার করতে হবে। অন্যথায় তা থেকে জীবাণুর সংক্রমণ এবং দন্তক্ষয়, মাড়ির প্রদাহের মত নানাবিধ রোগ হতে পারে।

# যদি সেহরির পর সময় না থাকার কারণে দাঁত ব্রাশ করা সম্ভব না হয় তাহলে পরবর্তীতে টুথব্রাশ শুধুমাত্র পানিতে ভিজিয়ে ব্রাশ করতে হবে কিংবা নিমের ডাল বা জয়তুনের ডাল দিয়ে মিসওয়াক করতে হবে। রোজা অবস্থায় টুথপেস্ট দিয়ে ব্রাশ করা অনুচিত কেননা এর স্বাদ গৃহীত হয় বলে রোজা মাকরূহ এমনকি রোজা ভেঙেও যেতে পারে যদি অসাবধানতাবশত পেস্ট গলাধঃকরণ হয়ে যায়।

# খাওয়ার পর ভালোভাবে কুলকুচি করতে হবে এবং জিহ্বা পরিষ্কার করতে হবে।

# রোজারত অবস্থায় দীর্ঘসময় মুখ শুষ্ক থাকে এবং দুর্গন্ধ তৈরি হয়। শুষ্ক মুখে দন্তক্ষয় সহ বিভিন্ন রোগ দেখা দিতে পারে। এজন্য সেহরির পরে ভালোভাবে দাঁত ব্রাশের পর জীবাণুনাশক মাউথওয়াশ ব্যবহার করা উত্তম। এছাড়াও সেহরি ও ইফতারের পর বেশি করে পানি পান করা উচিত।

# ইফতারের পর ভালোভাবে দাঁত ব্রাশ করতে হবে এবং ইফতারে ভাজাপোড়া এড়িয়ে চলা উচিত। কেননা এতে গ্যাস্ট্রিক এসিডিটি বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে যা ঢেকুড়ের সংগে মুখে এসে দাঁতের ক্ষতি করতে পারে।

# অনেকে মনে করেন যে রোজারত অবস্থায় দাঁতের চিকিৎসা করা যাবে না। কিন্তু এটি একটি ভ্রান্ত ধারণা। রোজারত অবস্থায় ফিলিং, রুট ক্যানেল চিকিৎসা, দাঁত তোলা, স্কেলিং, লোকাল এনেস্থেসিয়া ও মুখের ঘা চিকিৎসায় ব্যবহৃত মলম নেয়া যেতে পারে। তবে লক্ষণীয় বিষয় হলো চিকিৎসা চলাকালীন রক্ত, পানি বা ঔষধ যেনো গলাধঃকরণ না হয়ে যায়*।

# দাঁতে কিংবা মুখে যে কোনো সমস্যা দেখা দিলে বিলম্ব না করে তৎক্ষণাৎ বিডিএস চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করা উচিত।

একাগ্রচিত্তে আল্লাহর ইবাদাতের জন্য সুস্বাস্থ্য একান্ত কাম্য। এ লক্ষ্যে মুখ ও দাঁতের যত্ন নেয়া আবশ্যক। আল্লাহ আমাদের সুস্থতার সাথে সিয়াম সাধনার তাওফিক দান করুন। আমীন।
* সূত্রঃ

Please can you tell me if it is permissable to go to the dentist while fasting. As I have to have some treatment done on my teeth, which is quite important. What is my situation if I was fasting (Ramadan)and something went down my thoat unintentionally.

Light cure filling can give you a new look within an hour.Have great smile with confidence like never before.
21/10/2020

Light cure filling can give you a new look within an hour.Have great smile with confidence like never before.

It took only 2 years to make the difference........ Patient is too much satisfied. We said..keep smiling.... and change ...
18/10/2020

It took only 2 years to make the difference........ Patient is too much satisfied.
We said..keep smiling.... and change the world.

On this Holy occasion of Eid-Ul-Adha, sending you warm wishes on Eid and wishing that your sacrifices are appreciated an...
11/08/2019

On this Holy occasion of Eid-Ul-Adha, sending you warm wishes on Eid and wishing that your sacrifices are appreciated and your prayers are all answered by the Almighty. Have a blessed Eid.
تقبل الله منا ومنكم
("May ALLAH accept it from you & us.")

Regards,
Dental Aid.

05/06/2019

May ALLAH (SWT) accept all of your fast and all good deeds and shower His all blessings upon you. Best wishes to you and your family for a happy and blessed Eid.
تقبل الله منا ومنكم
("May ALLAH accept it from you & us.")
Regards,
Dental Aid.

04/05/2019

রমজানে দাঁত ও মুখের সুস্থতা

পবিত্র রমজান মাস আসন্ন। এ মাসে ধর্মপ্রাণ মুসলমানগণ আল্লাহর নৈকট্য লাভের জন্য সিয়াম সাধনা করে থাকেন। সুষ্ঠুভাবে রোজা আদায়ের জন্য সুস্থতা অপরিহার্য। মুখগহবর হচ্ছে আমাদের শরীরের প্রবেশদ্বার। তাই এ সময় মুখ ও দাঁতের যত্ন নেয়া আবশ্যক।

# সেহরির পরে সঠিক নিয়মে ভালোভাবে দাঁত ব্রাশ করতে হবে। অতঃপর দাঁতগুলোর মাঝে আটকে থাকা খাদ্যকণা ডেন্টাল ফ্লস দিয়ে পরিষ্কার করতে হবে। অন্যথায় তা থেকে জীবাণুর সংক্রমণ এবং দন্তক্ষয়, মাড়ির প্রদাহের মত নানাবিধ রোগ হতে পারে।

# যদি সেহরির পর সময় না থাকার কারণে দাঁত ব্রাশ করা সম্ভব না হয় তাহলে পরবর্তীতে টুথব্রাশ শুধুমাত্র পানিতে ভিজিয়ে ব্রাশ করতে হবে কিংবা নিমের ডাল বা জয়তুনের ডাল দিয়ে মিসওয়াক করতে হবে। রোজা অবস্থায় টুথপেস্ট দিয়ে ব্রাশ করা অনুচিত কেননা এর স্বাদ গৃহীত হয় বলে রোজা মাকরূহ এমনকি রোজা ভেঙেও যেতে পারে যদি অসাবধানতাবশত পেস্ট গলাধঃকরণ হয়ে যায়।

# খাওয়ার পর ভালোভাবে কুলকুচি করতে হবে এবং জিহ্বা পরিষ্কার করতে হবে।

# রোজারত অবস্থায় দীর্ঘসময় মুখ শুষ্ক থাকে এবং দুর্গন্ধ তৈরি হয়। শুষ্ক মুখে দন্তক্ষয় সহ বিভিন্ন রোগ দেখা দিতে পারে। এজন্য সেহরির পরে ভালোভাবে দাঁত ব্রাশের পর জীবাণুনাশক মাউথওয়াশ ব্যবহার করা উত্তম। এছাড়াও সেহরি ও ইফতারের পর বেশি করে পানি পান করা উচিত।

# ইফতারের পর ভালোভাবে দাঁত ব্রাশ করতে হবে এবং ইফতারে ভাজাপোড়া এড়িয়ে চলা উচিত। কেননা এতে গ্যাস্ট্রিক এসিডিটি বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে যা ঢেকুড়ের সংগে মুখে এসে দাঁতের ক্ষতি করতে পারে।

# অনেকে মনে করেন যে রোজারত অবস্থায় দাঁতের চিকিৎসা করা যাবে না। কিন্তু এটি একটি ভ্রান্ত ধারণা। রোজারত অবস্থায় ফিলিং, রুট ক্যানেল চিকিৎসা, দাঁত তোলা, স্কেলিং, লোকাল এনেস্থেসিয়া ও মুখের ঘা চিকিৎসায় ব্যবহৃত মলম নেয়া যেতে পারে। তবে লক্ষণীয় বিষয় হলো চিকিৎসা চলাকালীন রক্ত, পানি বা ঔষধ যেনো গলাধঃকরণ না হয়ে যায়*।

# দাঁতে কিংবা মুখে যে কোনো সমস্যা দেখা দিলে বিলম্ব না করে তৎক্ষণাৎ বিডিএস চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করা উচিত।

একাগ্রচিত্তে আল্লাহর ইবাদাতের জন্য সুস্বাস্থ্য একান্ত কাম্য। এ লক্ষ্যে মুখ ও দাঁতের যত্ন নেয়া আবশ্যক। আল্লাহ আমাদের সুস্থতার সাথে সিয়াম সাধনার তাওফিক দান করুন। আমীন।
* সূত্রঃ https://islamqa.info/en/13767

03/12/2018

ডায়বেটিস রোগীর মুখের যত্ন

সারা বিশ্বের মতো বাংলাদেশেও উদবেগজনক হারে প্রতিনিয়ত ডায়বেটিস রোগীর সংখ্যা বেড়ে চলেছে। ডায়বেটিস এমন একটি রোগ যা শরীরের সকল অংগের উপর ক্ষতিকর প্রভাব বিস্তার করে শরীরের স্বাভাবিক কর্মকাণ্ডে ব্যাঘাত সৃষ্টি করে। এই রোগটি আমাদের শরীরের যেসব অংগের ক্ষতি সাধন করে তার মধ্যে অন্যতম হলো দাঁত ও মাড়িসহ মুখগহবর।

ডায়বেটিস রোগীদের রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা স্বাভাবিকের তুলনায় বেশি থাকে। দীর্ঘদিন যাবৎ ডায়বেটিস অনিয়ন্ত্রিত থাকলে রক্তে গ্লুকোজের আধিক্যের কারণে ইনফেকশনের সম্ভাবনা বেড়ে যায় এবং শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়। ফলে মাড়ি ফুলে যায় এবং দাঁতের পেরিওডন্টাল লিগামেন্ট দুর্বল হওয়ার কারণে দাঁত নড়বড়ে হয়ে যায়; কোনো কোনো ক্ষেত্রে দাঁত ভেংগে যায় কিংবা পড়ে যায়।
ডায়বেটিস রোগীর মুখ শুষ্ক থাকার কারণে দন্তক্ষয়ের হারও বেড়ে যায়। এছাড়া মুখে কোনো ঘা কিংবা ক্ষত থাকলে তা শুকাতেও বেশি সময় নেয় এবং মুখে দুর্গন্ধ তৈরি হয়।

ডায়বেটিস রোগীর দাঁত ও মুখের যত্নে যা করণীয়-

# সঠিক ও নিয়মিত খাদ্যাভ্যাস, নিয়মমাফিক জীবনযাপন ও নিয়মিত চেকআপের মাধ্যমে ডায়বেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে।

# পর্যাপ্ত পানি পান করতে হবে যাতে মুখ শুষ্ক না থাকে।

# দন্তচিকিৎসক কর্তৃক মুখের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করাতে হবে।

# নিয়মিতভাবে সঠিক পদ্ধতিতে দাঁত ব্রাশ করে পরিষ্কার রাখতে হবে।

# ধূমপান, তামাক, পান প্রভৃতি জাতীয় দ্রব্য পরিহার করতে হবে।

# মুখে কোনো ডেন্চার বা কৃত্রিম দাঁত লাগানো থাকলে তা নিয়মিত পরিষ্কার রাখতে হবে এবং খেয়াল রাখতে হবে যেনো ঐ জায়গায় কোনো ঘা সৃষ্টি না হয়।

# মুখে যে কোনো সমস্যা দেখা দিলে তৎক্ষণাৎ দন্তচিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে এবং ডাক্তারকে তার সার্বিক শারীরিক অবস্থা ও গ্লুকোজের সর্বশেষ মাত্রা জানাতে হবে।

সঠিক খাদ্যাভ্যাস, পর্যাপ্ত শারীরিক ব্যায়াম ও সংশ্লিষ্ট চিকিৎসকের পরামর্শে নিয়মিত ঔষধ সেবন করলে ডায়বেটিস রোগীর সুস্বাস্থ্য বজায় হবে।

রুট ক্যানেল চিকিৎসা কী ও কেনোএকটা সময় এমন ছিলো যে দাঁতে গভীর সংক্রমণ হলেই দাঁত ফেলে দিতে হতো। কালের পরিক্রমায় চিকিৎসাবিজ...
14/11/2018

রুট ক্যানেল চিকিৎসা কী ও কেনো

একটা সময় এমন ছিলো যে দাঁতে গভীর সংক্রমণ হলেই দাঁত ফেলে দিতে হতো। কালের পরিক্রমায় চিকিৎসাবিজ্ঞানের অভূতপূর্ব উন্নতি সাধনের ফলে এখন দাঁতে সংক্রমণ হলেই সর্বক্ষেত্রে দাঁত ফেলতে হয় না; রুট ক্যানেল চিকিৎসা করিয়ে দাঁত রক্ষা করা সম্ভব।

দাঁতে কোনো আঘাত পেলে কিংবা ক্যারিজ বা ক্ষতিকর ব্যাক্টেরিয়ার সংক্রমণ দাঁতের এনামেল ও ডেন্টিন স্তর ভেদ করে পাল্প বা দন্তমজ্জা পর্যন্ত পৌঁছে গেলে দাঁতে তীব্র ব্যথা অনুভূত হয়। কেননা এ সময় দন্তমজ্জার রক্তনালী ও স্নায়ুতন্তু এমনকি সংশ্লিষ্ট হাড়ও এই সংক্রমণ দ্বারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এ অবস্থায় দাঁতে ফিলিং করলেও নিরাময় সম্ভব না বিধায় রুট ক্যানেল চিকিৎসার প্রয়োজন পড়ে।

রুট ক্যানেল চিকিৎসা হলো দাঁতের ভিতরের সংক্রমিত মজ্জা বের করে ক্যানেলগুলো ঔষধ দিয়ে পরিষ্কার করে দাঁতকে সুরক্ষিত করা। এর জন্য রোগীকে সাধারণত কমবেশি ৪-৫ টি ভিজিট করাতে হয়। এ পদ্ধতিতে দাঁতে একটি ছোট্ট ছিদ্র করে দাঁতের সংক্রমিত মজ্জা ও টিস্যু বের করে ফেলা হয় এবং ক্যানেলগুলো ঔষধ দিয়ে ড্রেসিং-এর মাধ্যমে সংক্রমণমুক্ত করে বিভিন্ন ফিলার ও সিলার ম্যাটেরিয়াল দিয়ে ভরাট করে দেয়া হয়।

সময়মতো এই চিকিৎসা না নিলে দাঁত ফেলে দিতে হতে পারে এবং সংক্রমণ আরো বিস্তৃত হলে সিস্ট, টিউমার এমনকি ক্যান্সারও হতে পারে। রুট ক্যানেল করা দাঁত মৃত থাকার কারণে নাজুক অবস্থায় থাকে। তাই রুট ক্যানেল চিকিৎসা গ্রহণের পর দাঁতের স্থায়িত্বের জন্য ঐ দাঁতের উপরে ক্যাপ (ডেন্টাল ক্রাউন) করে নিতে হয়।

বছরে অন্তত একবার দন্তচিকিৎসক কর্তৃক চেক-আপ এবং প্রয়োজনীয় চিকিৎসা গ্রহণ করলে দাঁতের সুরক্ষা ও সুস্বাস্থ্য বজায় সম্ভব।

মাড়ির প্রদাহ রোগ ও এর প্রতিকারস্বাভাবিকভাবেই খাবার গ্রহণের সময় খাবারের যে ক্ষুদ্র অংশ দাঁতের চারপাশে লেগে থাকে তা যদি নি...
13/09/2018

মাড়ির প্রদাহ রোগ ও এর প্রতিকার

স্বাভাবিকভাবেই খাবার গ্রহণের সময় খাবারের যে ক্ষুদ্র অংশ দাঁতের চারপাশে লেগে থাকে তা যদি নিয়মিতভাবে সঠিক পদ্ধতিতে পরিষ্কার না করা হয় তবে ক্ষতিকারক ব্যাক্টেরিয়া আক্রান্তের কারণে সেখানে ডেন্টাল প্লাক এবং ক্রমান্বয়ে ক্যালকুলাস বা পাথর সৃষ্টি হয়। এর ফলে দাঁত থেকে মাড়ি নিচের দিকে নেমে যায় এবং দাঁতের সংবেদনশীল অংশ (Dentin) উন্মুক্ত হয়ে যায় এবং আক্রান্তকারী ব্যাক্টেরিয়া মাড়িতে প্রদাহ সৃষ্টি করে। একে জিঞ্জিভাইটিস বলে। এ সময় ঠান্ডা, গরম, মিষ্টি খাবারে দাঁত শিরশির করে এবং ব্রাশ করার সময় কিংবা এমনিতেও মাড়ি থেকে রক্ত পড়তে থাকে। এছাড়াও রোগীর মুখে দুর্গন্ধ তৈরি হয়। এ অবস্থা আরো দীর্ঘয়িত হলে দাঁতের চারপাশের হাড়ও ক্ষতিগ্রস্থ হয়। ফলে দাঁত নড়বড়ে হয়ে যেতে পারে।

মাড়ির প্রদাহ রোগ প্রতিকারে করণীয়ঃ

নিয়ম অনুযায়ী বছরে ২ বার বিডিএস ডিগ্রীধারী দন্ত চিকিৎসক দ্বারা মুখ ও দন্তস্বাস্থ্য পরীক্ষা করালে এ রোগ প্রতিরোধ সম্ভব। মাড়ির প্রদাহ রোগের চিকিৎসায় দুইটি পদ্ধতি প্রচলিত- ডেন্টাল স্কেলিং এবং রুট প্ল্যানিং। স্কেলিং চিকিৎসায় আল্ট্রাসনিক স্কেলার যন্ত্রের সাহায্যে দাঁত ও মাড়ির সংযোগস্থলে থাকা ব্যাক্টেরিয়াল প্লাক ও ক্যালকুলাস দূর করা হয়। রুট প্ল্যানিং চিকিৎসায় দাঁতের রুট বা শিকড়ে ব্যাক্টেরিয়াল প্লাকের আবরণ দূর করা হয়।

এই চিকিৎসার কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। অনেকের ধারণা যে স্কেলিং করালে দাঁত আরো ফাঁকা-ফাঁকা হয়ে যায় এবং শিরশির অনুভূতি বেড়ে যায়; মূলত দীর্ঘদিন যাবৎ দাঁতের চারপাশে জমে থাকা ক্যালকুলাস বা পাথর সরে যাওয়ার কারণে এমনটা মনে হয়। দাঁতের উপরিভাগে লেগে থাকা দাগ দূর করায় দাঁতের উপরের স্তর এনামেল ক্ষয়েরও কোনো সম্ভাবনা নেই। খাবারের ক্ষুদ্রতম অংশের সাথে দাঁত ও মাড়িতে আক্রান্তকারী ক্ষতিকর ব্যাক্টেরিয়ার বিক্রিয়ায় সৃষ্ট জৈবস্তর স্কেলিং, পলিশিং ও রুট প্ল্যানিং চিকিৎসার মাধ্যমে পরিষ্কার করে নিলে মুখের দুর্গন্ধ, রক্তপড়া, মাড়ির প্রদাহ রোগসহ মুখের অনেক রোগ এমনকি শারীরিক অনেক সমস্যা থেকেও প্রতিকার সম্ভব কেননা মুখগহবর হলো শরীরের প্রবেশদ্বার তাই দাঁত ও মুখ পরিষ্কার থাকা অপরিহার্য। বছরে কমপক্ষে একবার বিডিএস ডিগ্রীধারী চিকিৎসক দ্বারা দন্তস্বাস্থ্য পরীক্ষা করিয়ে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা গ্রহণ করলে দাঁত ও মুখের সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত হবে।

On Eid-Ul-Adha, wishing that your sacrifices are appreciated and your prayers are answered by the Almighty. May ALLAH br...
21/08/2018

On Eid-Ul-Adha, wishing that your sacrifices are appreciated and your prayers are answered by the Almighty. May ALLAH bring you joy, happiness, peace and prosperity on this blessed occation.

মুখের সুস্বাস্থ্য, সৌন্দর্য ও সুন্দর হাসি নির্ভর করে মুখে দন্তবিন্যাসের উপর। প্রতিটি দাঁতের জন্য মুখে একটি নির্দিষ্ট জায়...
10/08/2018

মুখের সুস্বাস্থ্য, সৌন্দর্য ও সুন্দর হাসি নির্ভর করে মুখে দন্তবিন্যাসের উপর। প্রতিটি দাঁতের জন্য মুখে একটি নির্দিষ্ট জায়গা থাকে। দাঁতগুলো যদি কোনো কারণে এই বিন্যাস অনুযায়ী মুখে আসতে না পারে তবে আঁকাবাকা, ফাঁকা, উচু-নিচু দন্তবিন্যাস দেখা দেয়। এর ফলে মুখের সৌন্দর্য যেমন নষ্ট হয় তেমনি মুখে নানারকম সমস্যাও পরিলক্ষিত হয়।

যেসব কারণে দাঁতের বিন্যাস আঁকাবাকা হয়-
# দুধদাঁত সময়মত না ফেললে মুখে স্থায়ীদাঁত আসতে বাধা পায়। ফলে স্থায়ীদাঁত নির্দিষ্ট স্থানে না এসে অন্যত্র আসার কারণে দাঁত উচু-নিচু বা আঁকাবাকা হয়ে দেখা দেয়।
# প্রতিটি দুধদাঁত পড়ে যাওয়ার একটি নির্দিষ্ট সময় থাকে। যদি কোনো দাঁত এই সময়ের আগেই পড়ে যায় এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা না নেয়া যায় তবে পাশের দুধদাঁত ঐ জায়গায় চলে আসার কারণে স্থায়ীদাঁত তার নির্দিষ্ট জায়গায় আসে না বিধায় সুষ্ঠু দন্তবিন্যাসে বিঘ্ন ঘটে।
# মুখের চোয়ালের আকার যদি যথাযথ না হয় তবে পর্যাপ্ত জায়গার অভাবে দাঁতগুলো আঁকাবাকা হয়ে উঠে।
# শিশুদের মুখ-সংক্রান্ত বিভিন্ন রকম বদঅভ্যাস থেকেও অস্বাভাবিক দন্তবিন্যাস হতে পারে।
# জেনেটিক্যাল বা বংশগত কারণসহ বিবিধ কারণে এ সমস্যা হতে পারে।

অস্বাভাবিক দন্তবিন্যাস বা আঁকাবাকা দাঁতের কারণে যেসব সমস্যা হতে পারে-
* ক্যারিজ বা দন্তক্ষয়
* মাড়ির প্রদাহ
* মুখে দুর্গন্ধ সৃষ্টি
* মুখের সৌন্দর্য বিনষ্ট হওয়া
* দুর্ঘটনায় মুখে গুরুতর আঘাতের ঝুঁকি বেড়ে যাওয়া
* মানসিক হীনমন্যতা প্রভৃতি

অস্বাভাবিক দন্তবিন্যাস সংশোধনে করণীয়-
আঁকাবাকা বা ফাঁকা দাঁতের চিকিৎসাশাস্ত্রকে অর্থোডনশিয়া বলে। এই বিষয়ে অভিজ্ঞ একজন ডেন্টাল সার্জনের তত্ত্বাবধানে সময়মত চিকিৎসা গ্রহণ করলে দাঁতের সুন্দর, সুষ্ঠু বিন্যাস সম্ভব। রোগীর বয়স, চোয়ালের গঠন-প্রকৃতি, দাঁতের অবস্থানসহ বিভিন্ন বিষয়ের উপর ভিত্তি করে এই চিকিৎসা করা হয়। সাধারণত ১২-১৩ বছর বয়স থেকে এ চিকিৎসা গ্রহণ করা যায় এবং সমস্যাভেদে ১০ মাস থেকে এক-দুই বছর পর্যন্ত সময় লাগে। এই চিকিৎসা একটু দীর্ঘমেয়াদী তাই সুফলের জন্য ধৈর্য ও সদিচ্ছা প্রয়োজন। তবে বেশি বয়স্কদের ক্ষেত্রে এই চিকিৎসায় ভালো ফল পাওয়া যায় না। তাই সময়মত চিকিৎসা নিলে দাঁতগুলো সুবিন্যস্ত হওয়ার মাধ্যমে মুখের সৌন্দর্য বৃদ্ধি ও সুন্দর হাসি ফিরে পাওয়া সম্ভব।

Address

GA-99/6, Middle Badda
Dhaka
1212

Telephone

+8801918304860

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dental Aid posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dental Aid:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category