Raqi Zakaria Tamim

Raqi Zakaria Tamim Raqi Zakaria Tamim

আধুনিক চিকিৎসা ব্যবস্থার সমন্বয়ে রাসূল (সাঃ) এর চিকিৎসা বিজ্ঞানকে পুনরুজ্জীবিত করা।

রুকইয়াহ বিষয়ে জানতে এবং পরামর্শ পেতে যোগাযোগ করুন 01742835639 এই নাম্বারে।

সুন্নাহ সম্মত চিকিৎসা প্রচার করাই আমাদের উদ্দেশ্য।

28/07/2025

দুর্বল জিন শয়তান তাড়াতে কবিরাজরা আপনার শরীরে শক্তিশালী জিন শয়তান প্রবেশ করিয়ে দেয়। ফলে আপনি কিছুটা সুস্থতা ফিল করলেও মূলত আপনি পূর্বের থেকে অনেক বেশি ক্ষতি ঢেকে এনেছেন নিজের জন্য।

একারনে কবিরাজির মাধ্যমে সাময়িক উপকার পেলেও আল্টিমেটলি সমস্যা অনেক বেড়ে যায়।

©

পারিবারিক জাদুর একটি বৈশিষ্ট্য হলো, এটি বংশের কোনো "বিশেষ" শিশুকে টার্গেট করে। হতে পারে শিশুটি তার ভাই-বোনদের মধ্যে সবচে...
21/07/2025

পারিবারিক জাদুর একটি বৈশিষ্ট্য হলো, এটি বংশের কোনো "বিশেষ" শিশুকে টার্গেট করে। হতে পারে শিশুটি তার ভাই-বোনদের মধ্যে সবচেয়ে সুন্দর, মেধাবী বা দুর্বল। জাদুটি তার বিকাশকে বাধাগ্রস্ত করার জন্য কাজ করে।

19/07/2025

বাঁচার বয়স এক বছর আট মাস। কোনভাবেই কান্না থামছে না,রুকইয়াহ করে দেখা গেলো
বাচ্চা, পারিবারিক জাদুতে আক্রান্ত।

14/07/2025

মাথায় তীব্র ব্যথা হওয়া যা সহ্য করার মতো না,
মাথায় জ্বীনের বসবাস থাকার অন্যতম লক্ষণ।

12/07/2025

স্বামী স্ত্রীর মধ্যে বিচ্ছেদের যাদুর কমন লক্ষণ-

১) যেকোনো একজনের বা উভয়ের দাম্পত্য দুর্বলতা বা অনীহা কাজ করা।
২) যেকোনো একজনের বা উভয়ের অধিক রাগ, খিটখিটে মেজাজ। অথবা অহেতুক ওয়াসওয়াসা/ ধারণা।
৩) কাছাকাছি আসলে/ এক বিছানায় শুলে/ একই ঘরে থাকলে ঘর গরম হয়ে থাকা, অসুস্থতা বা জ্বালাপোড়া বাড়া।
৪) শারীরিক/ মানসিক/ আচরনগত/ অসুস্থতাজনিত এমন কোনো সমস্যা বারবার হওয়া যা একে অপরকে প্রতিনিয়ত দুরে সরিয়ে দিচ্ছে। যা শত চেষ্টা করেও সমাধান করা যাচ্ছে না।

সংক্ষেপে এগুলোই...

ভালোবাসা বাড়াতে কিছু বিষয় মাথায় রাখবেন-

১) শারীরিক সম্পর্কে কমতি আসতে না দেওয়া।
২) মানসিকভাবে কথা বলা, গল্প করার জন্য প্রতিদিন শত ব্যস্ততার মাঝেও কিছু সময় বের করা।
৩) সঙ্গীর প্রতি কোনো সন্দেহ জাগলে সেটাকে বিভিন্ন অজুহাত দিয়ে পজেটিভ ভাবা। যতক্ষন যতগুলো অজুহাত পারা যায় পজেটিভ থাকা। অনুমান বা ধারনা থেকে সিদ্ধান্তে এসে সেটা থেকে রাগারাগি ঝগড়ায় চলে না যাওয়া। ঝামেলা বাধলে নিজের অপছন্দগুলো শেয়ার করে সমাধান করা।
৪) নিয়মিত রুকইয়াহ করা। সমস্যা কম হলে সেল্ফ রুকইয়াহ আর বেশি হলে সেল্ফ রুকইয়াহ + সরাসরি রুকইয়াহ করা।
৫) তার ইহসানগুলোকে নিজের অধিকার না ভাবা, সেগুলোর জন্য কৃতজ্ঞ থাকা। আর তার প্রতি নিজের ইহসানগুলোকে তুচ্ছ মনে করা।

©️Abdullah fahad

ইক্বরা টিভি। সরাসরি ফোনালাপের অনুষ্ঠান চলছে। উপস্থাপনায় আছেন শায়খ আব্দুল্লাহ শাহাদাত। এক মহিলা কল করলো।-আসসালামু আলাইকুম...
09/07/2025

ইক্বরা টিভি। সরাসরি ফোনালাপের অনুষ্ঠান চলছে। উপস্থাপনায় আছেন শায়খ আব্দুল্লাহ শাহাদাত। এক মহিলা কল করলো।

-আসসালামু আলাইকুম।
-ওয়া 'আলাইকুমুস সালাম।
-শায়খ! আমি অনেক বড় গুনাহ করে ফেলেছি। আল্লাহ তা'আলা কি আমাকে ক্ষমা করবেন?
-কেনো ক্ষমা করবেন না, অবশ্যই ক্ষমা করবেন। নিশ্চই তিনি অতি ক্ষমাশীল অতি দয়ালু।
আল্লাহ তায়ালা বলেছেন, (আপনি বলে দিন, হে আমার বান্দারা! যারা নিজেদের উপর বাড়াবাড়ি করেছো! আল্লাহর রহমত থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয়ই আল্লাহ সব গুনাহ মাফ করে দেন। নিশ্চয় তিনি পরম ক্ষমাশীল, অসীম দয়ালু(যুমারঃ ৫৩)।

- কিন্তু আমার গুনাহটা অনেক বড় আর গুরুতর। আল্লাহ কিছুতেই আমাকে ক্ষমা করবেন না।

- না বোন! আপনি এমনটা ভাববেন না। আল্লাহ তা'আলা বলেছেন,
(নিশ্চয়ই আল্লাহ তার সাথে শিরক করাকে ক্ষমা করেন না। এছাড়া আর (সব) পাপ তিনি যাক ইচ্ছা ক্ষমা করে দেন। আর যে ব্যক্তি আল্লাহর সাথে শিরক করে সে ঘোরতর ভ্রান্তিতে পতিত হয়। (নিসাঃ১১৬)

-আমি সাত-সাতবার হজ করেছি। কিন্তু এ পর্যন্ত একবারও কা'বাঘর নিজ চোখে দেখতে পাইনি।

শায়খঃ ইয়াল্লাহ! ইয়া রাব!

মহিলাঃ আমি হেরেমে প্রবেশ করার পর তাওয়াফ কারীদেরকে দেখি, কিন্তু কা'বাঘর দেখতে পাই না। এমনকি একজন আমার হাত ধরে কা'বা শরী ছুঁইয়েও দেখিয়েছি। আমি হাত দিয়ে কা'বা ধরতে পেরেছি। কিন্তু কা'বা আমার সামনে দৃশ্যমান হয়নি।

শায়খঃ তাহলে তো দেখা যাচ্ছে আপনার পাপটা সত্যিই গুরুতর। বলুনতো কি এমন পাপ করেছেন? নিশ্চিত হয়ে বলুন, যাতে আমার বুঝতে সুবিধা হয়।

মহিলাঃ আমি অশ্লীল কাজে লিপ্ত ছিলাম। বিয়ের পরও অনেকবার হয়েছে। আমি ঠিক বলতে পারছি না, কোন পাপের কারনে আমার এই অবস্থা হয়েছে।

শায়খঃ অসম্ভব! এটা ছাড়াও অন্য কোনো পাপ আছে। শুধু অশ্লীলতার জন্য এমনটা ঘটতে পারে না। আপনি ভেঙে বলুন। আপনি কী করেছেন?

মহিলাঃ সত্যি কথা বলতে কি, আমি একজন নার্স। আমার গোপনে সম্পর্ক ছিলো একদল ব্ল্যাকম্যাজিক (কালোজাদু) চর্চাকারীদের সাথে। তারা নানাভাবে জাদুচর্চা করতো। তারা শবসাধনা করতো।

জাদুকরের শিখিয়ে দেয়া নিয়মানুযায়ী, হাসপাতালের হিমাগারে চুরি করে প্রবেশ করতাম। শবগুলো মুখে 'বিশেষ কাজ" করে মুখগুলো সেলাই করে দিতাম। শবগুলোকে এই অবস্থাতেই দাফন করা হতো। এই ন্যাক্কারজনক কাজ অসংখ্যবার করেছি।

শায়খঃ এমন কাজ কোনো মানুষের পক্ষে সম্ভব নয়। জাদুবিদ্যা তো শিরক।
নিশ্চয়ই শিরক বড় পাপ (লুকমানঃ১৩)

দুই সপ্তাহ পরে, ইক্বরা অনুষ্ঠানে একটা ফোন আসলো।

-আসসালামু আলাইকুম
- ওয়া 'আলাইকুমুস সালাম।
- হ্যালো শায়খ! দু' সপ্তাহ আগে একজন মহিলা ফোন করেছিলেন, আমি তার সন্তান।

শায়খঃ জি, বাবা! চিনতে পেরেছি। বলো কি খবর।

ছেলেঃ শায়খ! আমার আম্মু ইন্তিকাল করেছেন। তার মৃত্যুটা স্বাভাবিকভাবেই হয়েছে। কিন্তু দাফনের সময় এমন একটা ঘটনা ঘটেছে, আমরা কেউ ধারণাও করতে পারি নি এমনটা কখনো ঘটতে পারে।

শায়খঃ কী ঘটনা?

ছেলেঃ জানাযার পর আমরা কবরস্থানে গেলাম। লাশ কবরে নামাতে গিয়েই বিপত্তি বাঁধলো। আমরা কবরে নামলেই কবরটা সংকুচিত হয়ে আসে। লাশ বের করলে কবরটা আবার ঠিক হয়ে যায়। আবার লাশ নামালে কবরটা সংকুচিত হয়ে যায়। এমনকি আমাদের পক্ষে ভেতরে দাঁড়ানোও অসম্ভবত হয়ে দাড়িয়েছিলো। এ ঘটনা দেখে, সাথে যারা ছিলো ভয়ে পারলিয়ে গেলো। তারা বললো, তোমার মা হয়তো এমন কোনও কাজ করেছে যে, কবর তাকে গ্রহণ করতে চাচ্ছে না। আমি বসে বসে কাঁদতে লাগলাম। এমন সময় দেখলাম একজন বৃদ্ধ লোক আসলে। তার পোশাক ছিলো অত্যন্ত উজ্জ্বল আর শুভ্র। দেখলেই মন ভালো হয়ে যায় এমন একজন মানুষ। তাকে দেখেই আমার মনে হলো, আমার আমনে এজন ফিরিশতা দাঁড়িয়ে আছেন। বিশেষ করে তার সাথে কথা বলে বিশ্বাসটা আরও বদ্ধমূল হলো। তিনি বললেন,

তোমার আম্মুকে যেভাবে আছে রেখে চলে যাও। পেছনে ফিরে তাকাবে না। আমি কোনও কথা না বলে চলে আসলাম। কিছুদূর আসার পর আমি আর কৌতূহল দমন করতে পারলাম না। আমার মায়ের কী হলো সেটা না দেখে বাড়ি যেতে মন টানছিলো না। পেছন ফিরে তাকালাম। দেখলাম, আকাশ থেকে প্রকাণ্ড এক অগ্নিগোলক ছুটে আসলো। চোখের নিমিষেই আম্মার লাশটাকে পুড়িয়ে ছাই করে দিলো। খাটিয়াসহ পুড়ে ছাই হয়ে গেলো।

আগুনের উত্তাপ এত প্রবল ছিল যে, এতদূর থেকেও আমার মুখটা ঝলসে গেল। শুধু দুচোখ অক্ষত রইলো।

আমি চিন্তিত হয়ে গেলাম, আমার চেহারা কেনো ঝলসে গেলো? আল্লাহ কি আমার প্রতি নারাজ?

শায়খঃ প্রিয় বৎস! সম্ভবত আল্লাহ তা'আল মায়ের পাপ থেকে তোমাকে পবিত্র করতে চেয়েছেন। তুমি তো তোমার মায়ের হারাম উপার্জনেই বড় হয়েছো। আল্লাহকে ভয় করো। তাঁর কাছেই ক্ষমা চাও। আল্লাহ আ'আলা তোমার জন্য যা দিয়েছেন তা নিয়ে সন্তুষ্ট থাকো।

[যারা যাদুকর/কবিরাজ/কুফরী হুজুরদের কাছে যান তারা নিজেদের পরিনতি সম্পর্কে সচেতন হোন। তওবা করে ফিরে আসুন। মৃত্যু অতি সন্নিকটে।]

Atik Ullah হাফিযাহুল্লাহ।

07/07/2025

রিজিকের জন্য নিয়মিত এই দুআ করুন :

اللَّهُمَّ اكْفِنِي بِحَلَالِكَ عَنْ حَرَامِكَ، وَأَغْنِنِي بِفَضْلِكَ عَمَّنْ سِوَاكَ

উচ্চারণ:
“আল্লাহুম্মাক্‌ফিনি বিহালালিকা ‘ ওয়া আন হারামিকা, ওয়া আগ্‌নিনি বিফাদলিকা ‘আম্মান সিওয়াক।”

অর্থ:
“হে আল্লাহ! আপনি আমাকে আপনার হালাল দ্বারা যথেষ্ট করুন হারাম থেকে এবং আপনার অনুগ্রহ দ্বারা আমাকে অন্যদের থেকে নির্ভরশীলতা মুক্ত করুন।”

📚 তিরমিজি: ৩৫৬৩

05/07/2025
01/07/2025

শরীরে পিন ফুটাচ্ছে কেউ,অথবা সুইয়ে মতো খোঁচা খোঁচা অনুভব করা কালো যাদুতে আক্রান্ত হওয়ার লক্ষণ।

30/06/2025

পানি।

আল্লাহ আজ্জাওয়াজাল এর অদ্ভুত এক সৃষ্টি। জন্মের পর আমাদের শরীরের ৭০% ই থাকে পানি, প্রাপ্তবয়স্ক হবার পর তা হয় ৬০%। আমাদের মস্তিষ্কের ৭৫% পানি, হাড়ে ২২% পানি, মাংসপেশীর ৭৫% পানি, আর রক্ত যা আমাদের দেহের ভাইটাল লিকুইড তাতে ৯০% ই পানি আছে। পানির উপর জমিনে আমরা যা দেখি তার চেয়ে কয়েক গূন আছে পানির নিচেই, যা সবই অদেখা।

তবে আজকে অন্য ইন্টারেস্টিং টপিকে বলবো। আমরা যারা মোটামুটি সাধারণ বিজ্ঞানও পড়েছি আমরা জানি পানি দুটি হাইড্রোজেন এটম এবং একটি অক্সিজেন এটমের সমন্বয়ে তৈরি। কিন্তু ১৯৯৪ সালে জাপানিজ বিজ্ঞানী মাসারু ইমোতো পানির কিছু অদ্ভুত প্রকৃতি বের করেন। উনি দেখলেন আকাশ থেকে নেমে আসা snowflake/তুষারখন্ডের ক্রিস্টাল ( যাতে শত শত ice crystal বা frozen crystal থাকে এবং একেকটি ক্রিষ্টাল জিওমেট্রিক শেইপ নিয়ে থাকে) নানান জিওমেট্রিক শেইপের। অর্থাৎ সহজ ভাষায়, তুষারপাতের বরফের কণাকে মাইক্রোস্কোপিক লেন্সে(অণুবীক্ষণযন্ত্র) দেখলে এর কিছু জ্যামিতিক আকৃতি(একাধিক ত্রিভুজ, চতুর্ভুজ বা ষড়ভূজ ইত্যাদি) ফুটে উঠে(কমেন্টে কিছু ছবি দেয়া হলো), এটাই ক্রিস্টাল বা স্নোফ্ল্যেক্স।¹ ইমোতো দেখলেন একেক স্নোফ্ল্যেক একেকরকম আকৃতির যদিও দুটি হাইড্রোজেন আর একটি অক্সিজেনই বিদ্যমান। তিনি কৌতুহল হলেন। কিভাবে আকাশ থেকে পড়া একই তুষারখন্ড বা স্নোফ্যেক্স একেক আকৃতির হয় অথচ সকল পানির পরমাণু একই! তার বৈজ্ঞানিক প্রবৃত্তি তা মানতে পারলো না।

এই থিওরী মিথ্যা প্রমাণের জন্য তিনি ল্যাব নির্মাণ করলেন। সেখানে কক্ষ তাপমাত্রা রাখলেন -৭° সেলসিয়াস এবং এমন প্রক্রিয়া যাতে পানি খুব ধীরে ধীরে বরফে পরিণত হয়, কারণ ক্রিস্টালাইজড শেইপ(বরফে পরিণত হবার সময়কালে যে জ্যামিতিক আকৃতি) হতে হলে দ্রুত বরফ করা যাবে না।² তিনি বিভিন্ন উৎস(ঝর্ণা, নদী, কূপ, হ্রদ) থেকে পানি সংগ্রহ করে দেখলেন একেক পানি থেকে একেক রকম স্নোফ্ল্যেক তৈরি হচ্ছে।

রহস্য আরো বাকি...

ইমোতো বলেন, পানি তার পরিবেশ দ্বারা প্রভাবিত হয় এবং পানির মেমোরি(স্মৃতি) রয়েছে। পানি মানুষের চিন্তাভাবনা ও নি:সৃত শব্দের দ্বারা প্রভাবিত হয়। পানি আমাদের অনুভূতি, শব্দ, কথার প্রতি সংবেদনশীল। কারণ এসবের মাধ্যমে পানির মলিকুলার স্ট্রাকচার বা জ্যামিতিক আকৃতি পরিবর্তিত হয়।

কিভাবে?

ইমোতো বিভিন্ন পানির পাশে বিভিন্ন রকম শব্দ ছেড়ে দিয়ে ধীরে ধীরে পানি ফ্রিজ করতে লাগলেন এবং দেখলেন একেক পানি একেক শব্দের প্রতিক্রিয়া জানায়। অর্থাৎ পানির পাশে কোনো শব্দ থেকে আসা শব্দতরঙ্গ পানির ওপর প্রভাব ফেলে আর এতে পানি ভিন্ন ভিন্ন ক্রিস্টাল শেইপে রূপ নেয়।

কেউ যদি পানির কাছে পজিটিভ কিছু বলে বা ভাবে তখন সেই পানি থেকে তৈরি ক্রিস্টাল স্বচ্ছ এবং সুন্দর, সুবিন্যস্ত আকৃতি নেয়, আর যদি কোনো নেগেটিভ কথা উচ্চারিত করা হয় তাহলে ক্রিস্টাল অসুন্দর এবং বিদঘুটে আকৃতিতে চলে আসে (কমেন্টে)।

আবার পানির কাছে Heavy metal music ছেড়ে দিলে দেখা যায় ক্রিস্টালের আকৃতি খুবই অসুন্দর এবং আকৃতিগুলো অবিন্যস্ত, আনঅর্গানাইজড। এবং এই পানি খাওয়া বা ব্যবহারেও শরীর, মন অনুরূপ প্রতিক্রিয়া দেখাবে। অর্থাৎ সেই পানি আপনার শরীর বা মনেও তার প্রকৃতি এবং ক্রিস্টাল শেইপ অনুযায়ী প্রভাব ফেলবে।

এরপর ইমোতোর এক মুসলিম ফ্রেন্ড তাকে বললো পাশে কুরআনের তিলাওয়াত ছেড়ে দিতে। ইমোতো দেখলো, কুরআন তিলাওয়াত ছেড়ে দেয়ার পর মাইক্রোস্কপিক লেন্সে পানি বরফে পরিণত হবার মুহূর্তে এমন ক্রিস্টালে পরিণত হয়েছে যা পৃথিবীর অন্য কোনো শব্দে হয় না। এবং দুই হাজার উৎস থেকে নিয়ে আসা পানির ক্রিস্টালও সেরূপ আকৃতির হয় নি। ইমোতো পানির পাশে বিভিন্ন ইতিবাচক শব্দ Thank you, Wisdom, Hope, Peace ইত্যাদি শব্দ বললেন আর ক্রিস্টালের সুন্দর আকৃতি দেখলেন, আর মন্দ শব্দ Evil, You fool, I hate you ইত্যাদি বলতেন আর সেই ক্রিস্টাল দেখতেন অসুন্দর। কিন্তু কুরআন তিলাওয়াত ছেড়ে দেয়ায় যেই ক্রিস্টাল শেইপ, তা অন্য কোনো শব্দে তিনি পান নি। এভাবে "বিসমিল্লাহ" বলেও তিনি পরীক্ষা করেছেন, এবং দেখলেন "বিসমিল্লাহ" বলায় যেই পানির ক্রিস্টাল ফর্ম তৈরি হয় তা এমন গুণসম্পন্ন যা একই আকৃতির ক্রিস্টালে পরিণত করতে "বিসমিল্লাহ"র বিকল্প কোনো শব্দ নেই!

যথেষ্ট অবাক হবার নয় কি?? আরো আশ্চর্য হবার বাকি আছে।

ইমোতোর মুসলিম বন্ধু তাকে পরিচয় করালেন জমজম পানির সাথে, দেখতে চাইলেন জমজম পানির ক্রিস্টাল। কিন্তু ইমোতো জমজম পানিকে ক্রিস্টালাইজ করতে পারছিলেন না, সাধারণ পানির সাথে মিশ্রিত করেও সম্ভব হচ্ছিলো না। অবশেষে এক ফোটা জমজম পানিকে এক হাজার ফোটা ডিস্টিল্ড পানির সাথে মিশ্রিত করে ক্রিস্টালাজড করে অনন্য এবং অতুলনীয় শেইপ পেলেন!! উনি দুটি ক্রিস্টাল পেলেন(কমেন্টে ছবি দেয়া আছে), যেখানে অন্যান্য সকল পানিতে দেখা যায় একটি ক্রিস্টাল। ইমোতো বলেন, আমার মুসলিম কলিগ বললো জমজম পানির উপর ক্বুরআন তিলাওয়াত ছেড়ে দিতে। ইমোতো কিছু আয়াত ছেড়ে দিলেন, এরপর পেলেন এমন ক্রিস্টাল যা সবচাইতে নিখুঁত আকৃতির।

ইমোত বলেন মুসলিমরা পানি খাবার আগে বিসমিল্লাহ বলে পান করে। এবং এই রীতি দেড় হাজার বছর ধরে চলমান। বিসমিল্লাহ বললে পানির গঠন ও গূণমান বেড়ে যায়।

সাধারণ পানিতে এক ফোটা জমজম পানি মেশালেও পানির যেরূপ গুণাগুণ বৃদ্ধি পায়, ইমোতো দেখলেন অন্য পানির ক্ষেত্রে তা হয় না।

পাঠকবৃন্দ! এতক্ষন লিখা পড়তে পড়তে নিশ্চই অবাক হচ্ছিলেন, দৃঢ় হচ্ছিলেন কালামুল্লাহর স্বচক্ষে উদাহরণ দেখে। এই বস্তুবাদী ব্যাখ্যা দেখে! তাই না? বিজ্ঞানের কিছু আবিষ্কার দেখে!

কিন্তু আমাদের উচিৎ ছিলো সাহাবীদের মত বিশ্বাস করেই দৃঢ়ভাবে আকড়ে ধরা। বিজ্ঞানের এই পরীক্ষা যদি ভুলও প্রমাণিত হয় তবুও আল্লাহর কালাম ভুল হবে না। এই ক্বুরআন আল্লাহর কালাম, এই জমজম আল্লাহর বিশেষ নি'আমত যাতে তিনি মু'জিযা রেখেছেন এবং অতুলনীয় করেছেন।

একবার চিন্তা করি তো?? পানির কাছে ক্বুরআন ছেড়ে দিলেই যদি এত পরিবর্তন হয় তাহলে আপনি যদি দীর্ঘক্ষন ক্বুরআন, দু'আ পড়ে পানিতে নাফছ (সুন্নাহ অনুযায়ী থুথুসহ ফু দেয়া) করেন তাহলে পানি কিরূপ হবে? এবং সেই পানি দিয়ে গোসল, পান করার মাধ্যমে অই ব্যক্তির মাঝেই কি পরিবর্তন হবে?? শরীরের বিভিন্ন অঙ্গে, শিরায় যাদু, বদনজরের প্রভাবে অসুস্থতা থাকলে সেই পানি ব্যবহারে কি আল্লাহ তা বিনষ্ট করে দিবেন না??

আবার কোনো যাদুকর যদি পানির সামনে দীর্ঘক্ষণ যাদু মন্ত্র পড়ে ফু দিয়ে সেই পানি ছিটিয়ে(সিহরুল মারশুশ) দেয় বা কাউকে স্পর্শ (সিহরুল মাস) করায় বা পান (সিহরুল মাশরূব) করায় তাহলে কি ব্যক্তি ক্ষতিগ্রস্ত হবেন না যাদুর মাধ্যমে?

©️

28/06/2025

মহররম মাসের শুরুতেই আলহামদুলিল্লাহ
তিন জন পেশেন্ট এর জ্বীন খুরুজ হয়েছে,,
এই মাস হলো আল্লাহর মাস,এই মাসের আলাদা বরকত রয়েছে,, এরকম বরকত আগে কখনো পাইনি।এর মধ্যে একজন খুব জটিল পেশেন্ট ছিলো, দীর্ঘদিন ধরে আশিক জ্বীন দ্বারা আক্রান্ত

উনার জ্বীন খুরুজ হওয়া এটা কল্পনা তিত, আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহর ইচ্ছায় সবই সম্ভব।

যতো জটিল পেশেন্ট হোক না আল্লাহর ইচ্ছায় জ্বীন খুরুজ হয়ে যেতে পারে।

🖊️ Raqi Zakaria Tamim

26/06/2025

শীঘ্রই তোমার রব তোমাকে এতো বেশি দিবেন যে তুমি খুশি হয়ে যাবে।

[সূরা আদ-দুহা:০৫]

Address

Dhaka

Telephone

+8801881219976

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Raqi Zakaria Tamim posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Raqi Zakaria Tamim:

Share