Dr.Md.Rejwan Gani Mazumder,PT

23/04/2025

22/04/2025

"শরীরের বিষাক্ততা দূর করে, মানসিক প্রশান্তি এনে — Regan’s Hijama দিচ্ছে আপনাকে সুস্থ জীবনের গ্যারান্টি!"✨

আপনার শরীরে কি ব্যথা, ক্লান্তি আর স্ট্রেস জমে আছে?
🩺 হিজামা / কাপিং থেরাপি হতে পারে আপনার প্রাকৃতিক সমাধান!
▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂

আমাদের সেবাসমূহ:
✅ ব্যথা উপশম 🧘‍♂️
✅ রক্ত পরিশোধন 🩸
✅ মানসিক প্রশান্তি 🧠
✅ পুরুষ ও মহিলাদের জন্য আলাদা ব্যাবস্থা 🧑‍⚕️
✅ অভিজ্ঞ ও সনদপ্রাপ্ত চিকিৎসকের মাধ্যমে চিকিৎসা প্রদান 💁‍♀️
▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂

➡️ হিজমা/কাপিং থেরাপি কেন দরকার?
হিজামার উপকারিতা (Benefits):
✔️ শরীরের বিষাক্ত রক্ত বের করে দেয়
✔️ মাথাব্যথা, মাইগ্রেন, ও ব্যথা উপশমে কার্যকর
✔️ মানসিক চাপ ও দুশ্চিন্তা কমায়
✔️ রক্ত সঞ্চালন উন্নত করে
✔️ হজম শক্তি বৃদ্ধি করে
✔️ ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি ও ব্রণ কমায়
✔️ হারমোন ভারসাম্য রক্ষা করে
✔️ ঘুমের সমস্যা ও ইনসমনিয়া হ্রাস করে
✔️ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়
✔️ দীর্ঘস্থায়ী ক্লান্তি, শরীরের ভার অনুভব, ও দুর্বলতা দূর করে
▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂

হিজামা সুন্নাহ – নবিজি (সা.) এর প্রিয় চিকিৎসা পদ্ধতি
"তোমরা চিকিৎসার জন্য যত সকল পন্থা অবলম্বন করো, তার মধ্যে সর্বোত্তম পন্থা হচ্ছে হিজামা।"
— (সহীহ বুখারী: ৫৬৯৬)

হিজামা (Cupping Therapy) শুধুমাত্র একটি চিকিৎসা নয়, বরং এটি একটি সুন্নাহ।
রাসূল (সা.) নিজে হিজামা করতেন এবং সাহাবিদেরও উৎসাহ দিতেন।
▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂

বুকিং ও তথ্যের জন্য কল করুন এখনই:
📞 01301028164, 01864940183

📍 House-148, Road-2/1, Block-A, Mirpur-12, Dhaka-1216





#হিজামা_থেরাপি
#হিজামা_মিরপুর #সুন্নাহ_পদ্ধতিতে_হিজামা

21/04/2025

"শরীরের বিষাক্ততা দূর করে, মানসিক প্রশান্তি এনে—Regan’s Hijama দিচ্ছে আপনাকে সুস্থ জীবনের গ্যারান্টি!"

12/04/2025

মার্চ ফর গা'জা'
সফল হোক

01/03/2025

নিচের বিষয়গুলো রোজা ভাঙে না:

১। চোখ বা কানের ড্রপ।

২। পায়ুপথ/লজ্জাস্থান দিয়ে দেহে কোনো কিছু প্রবেশ করানো (যেমন : সাপোজিটোরি)। তবে তা শক্তিবর্ধক হলে রোজা ভেঙে যাবে।

৩। ইনহেলার বা অক্সিজেন গ্রহণ। তবে নেবুলাইজার ব্যবহারে রোজা টিকবে না বলে ইসলামিক স্কলাররা মতামত দিয়েছেন।

৪। মিসওয়াক, টুথব্রাশ বা পেস্ট ব্যবহার অথবা দাঁত ফিলিং করা। তবে এক্ষেত্রে কোনো কিছু গিলে ফেলা পরিহার করতে হবে।

৫। দেহের কোনো অংশে ক্যাথেটার কিংবা ক্যামেরা প্রবেশ করানো যদিওবা তা মুখ দিয়েও হয়। কেননা তা পানাহার কিংবা এর বিকল্প কিছু নয়।

৬। ক্রিম, তেল, মেকআপ, লিপস্টিক, ঠোঁট আর্দ্রকারী দ্রব্য, সুগন্ধি ব্যবহার।

৭। মুখের লালা কিংবা সর্দি গিলে ফেলা।

৮। কিছু হৃদরোগের ওষুধ/স্প্রে আছে যা জিহবার নিচে রাখা হয়, এ ধরনের ওষুধের কোনো অংশ গিলে না ফেললে তা মুখে রাখা সাওম ভঙ্গকারী নয়।

৯। রক্ত পরীক্ষা করা।

১০। অনিচ্ছাকৃতভাবে বমি হওয়া।

(সূত্র : ফিকহুস সিয়াম রোযার বিধান ও মাসায়েল, সংকলন: মুহাম্মাদ নাসীল শাহরুখ, সম্পাদনা: ড. মোহাম্মদ মানজুরে ইলাহী)

উল্লেখ্য, রোজা থাকা অবস্থায় ডায়াবেটিস রোগীদের রক্তের শুগার মাপতে কোনো অসুবিধে নেই। ইনসুলিন নিতেও কোনো বাধা নেই।

25/02/2025

পেলভিক ইনফ্লেমেটরি ডিজিজ (PID) ও ফিজিওথেরাপির ভূমিকা

PID হলো নারীদের প্রজনন অঙ্গে (গর্ভাশয়, ডিম্বনালী ও ডিম্বাশয়) সংক্রমণজনিত একটি রোগ, যা সাধারণত ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণের ফলে হয়। এটি যদি দীর্ঘদিন চিকিৎসা না করা হয়, তবে তলপেটের ব্যথা, বন্ধ্যাত্ব এবং অন্যান্য জটিলতা সৃষ্টি করতে পারে।

PID-এর লক্ষণ:
✅ দীর্ঘস্থায়ী তলপেটের ব্যথা
✅ মাসিকের অনিয়ম ও ব্যথা
✅ প্রস্রাবের সময় জ্বালা
✅ যৌন মিলনে ব্যথা
✅ ক্লান্তি ও জ্বর

PID ব্যবস্থাপনায় ফিজিওথেরাপির ভূমিকা
PID-এর কারণে দীর্ঘস্থায়ী ব্যথা ও পেলভিক ফাংশনের সমস্যাগুলো কমাতে ফিজিওথেরাপি কার্যকরী ভূমিকা রাখতে পারে।

✔ ব্যথা কমাতে ফিজিওথেরাপি:
হট বা কোল্ড থেরাপি: পেলভিক অঞ্চলের ব্যথা ও ইনফ্লেমেশন কমাতে সাহায্য করে।

✔ পেলভিক ফ্লোর এক্সারসাইজ:
পেলভিক মাংসপেশিকে শক্তিশালী করে এবং ব্যথা কমাতে সাহায্য করে।
কেগেল ব্যায়াম: পেলভিক ফ্লোরের পেশি উন্নত করতে সহায়ক।
ডায়াফ্র্যাগমাটিক ব্রিথিং: পেলভিক পেশি শিথিল করতে ও ব্যথা কমাতে কার্যকর।

✔ স্ট্রেচিং ও মবিলাইজেশন:
পেলভিক এবং লোয়ার ব্যাক অঞ্চলের স্ট্রেচিং ব্যথা হ্রাসে সহায়ক।
পেলভিক অঙ্গের মবিলিটি বৃদ্ধি করে ফাংশনাল ইমপ্রুভমেন্ট আনে।

✔ ভঙ্গি সংশোধন ও কার্যকরী চলাফেরার প্রশিক্ষণ:
সঠিক ভঙ্গি ব্যথা কমাতে সাহায্য করে।
দৈনন্দিন কার্যক্রমে পেলভিক অঞ্চলের অতিরিক্ত চাপ এড়াতে সহায়ক।

PID প্রতিরোধ ও সুস্থ থাকার টিপস:
✅ নিরাপদ যৌন সম্পর্ক বজায় রাখা
✅ নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা
✅ ব্যথা ও ইনফ্লেমেশন কমাতে ফিজিওথেরাপির পরামর্শ নেওয়া
✅ পর্যাপ্ত পানি পান ও স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস গড়ে তোলা

PID-এর দীর্ঘমেয়াদী প্রভাব থেকে মুক্ত থাকতে সময়মতো চিকিৎসা ও ফিজিওথেরাপির সঠিক প্রয়োগ গুরুত্বপূর্ণ। নিজের যত্ন নিন, সুস্থ থাকুন!

#ফিজিওথেরাপি #নারীর_স্বাস্থ্য #সচেতনতা #সুস্থ_জীবন

12/02/2025

কুষ্ঠ রোগ (Leprosy) হল Mycobacterium leprae ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে সৃষ্ট একটি দীর্ঘমেয়াদী সংক্রামক ব্যাধি, যা প্রধানত ত্বক, স্নায়ু, শ্বাসতন্ত্র এবং চোখকে আক্রান্ত করে। এটি ধীরে ধীরে শরীরে বিকলাঙ্গতা সৃষ্টি করতে পারে যদি সময়মতো চিকিৎসা না করা হয়।

কুষ্ঠ রোগের লক্ষণ:
ত্বকে হালকা বা লালচে রঙের ক্ষত বা ফোলা দাগ, যা সংবেদনশীলতা হারায়।
হাত-পায়ে অসাড়তা বা ঝিনঝিন অনুভূতি।
পেশি দুর্বলতা বা পক্ষাঘাত (প্যারালাইসিস)।
হাত ও পায়ের আঙ্গুল বেঁকে যাওয়া বা ক্ষয় হয়ে যাওয়া।
চোখের পাতা বন্ধ করতে না পারা, ফলে চোখ শুষ্ক হয়ে যাওয়া বা অন্ধত্ব।

কুষ্ঠ রোগের চিকিৎসা:
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) কুষ্ঠ রোগের জন্য মাল্টি-ড্রাগ থেরাপি (MDT) ব্যবহার করার সুপারিশ করে, যা ব্যাকটেরিয়াকে সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস করতে সহায়তা করে।

ফিজিওথেরাপির ভূমিকা কুষ্ঠ রোগের পুনর্বাসনে:
কুষ্ঠ রোগ স্নায়ু এবং পেশি দুর্বলতার মাধ্যমে চলাফেরা ও দৈনন্দিন কাজের দক্ষতা হ্রাস করে, ফলে ফিজিওথেরাপি এই রোগীদের পুনর্বাসনের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
১. নার্ভ ফাংশন পুনরুদ্ধার ও সংরক্ষণ:
স্নায়ু উত্তেজনা এবং সংবেদনশীলতা বাড়ানোর জন্য নার্ভ গ্লাইডিং এক্সারসাইজ।
হাত-পায়ের ঝিনঝিন বা অসাড়তা কমানোর জন্য সংবেদনশীলতা প্রশিক্ষণ (Sensory Re-education)।
২. পেশির শক্তি ও গতিশীলতা বৃদ্ধি:
দুর্বল পেশিগুলোর জন্য স্ট্রেন্থেনিং এক্সারসাইজ।
হাত ও পায়ের বিকৃতি প্রতিরোধে স্ট্রেচিং ও মোবিলাইজেশন থেরাপি।
পেশি সংকোচন প্রতিরোধে স্প্লিন্টিং ও ব্রেসিং ব্যবহার।
৩. অঙ্গসংবেদনা ও বিকলাঙ্গতা প্রতিরোধ:
হাত ও পায়ের যত্ন সম্পর্কে প্রশিক্ষণ, যাতে সংক্রমণ বা ক্ষত না হয়।
গরম ও ঠান্ডা সংবেদন চিহ্নিত করার ব্যায়াম যাতে রোগী আগুন বা ধারালো বস্তুর ক্ষতি থেকে নিজেকে রক্ষা করতে পারেন।
৪. ফাংশনাল ট্রেনিং ও কর্মক্ষমতা পুনরুদ্ধার:
দৈনন্দিন কাজ যেমন খাওয়া, লেখা, ব্রাশ করা ইত্যাদির জন্য অ্যাডাপটিভ টেকনিক শেখানো।
কর্মক্ষেত্রে ফিরে যাওয়ার জন্য পেশাগত থেরাপির পরামর্শ।
৫. ব্যথা ব্যবস্থাপনা ও জীবনমান উন্নয়ন:
হালকা ম্যাসাজ ও আল্ট্রাসাউন্ড থেরাপি স্নায়ুর ব্যথা কমাতে সহায়ক।
রোগীর মানসিক স্বাস্থ্য উন্নয়নে কাউন্সেলিং ও সমর্থন প্রদান।

কুষ্ঠ রোগ যদি প্রাথমিক পর্যায়ে ধরা পড়ে এবং যথাযথ চিকিৎসা ও পুনর্বাসন ব্যবস্থা নেওয়া হয়, তবে এটি সম্পূর্ণরূপে নিরাময়যোগ্য। ফিজিওথেরাপি কুষ্ঠ রোগীদের স্নায়ু এবং পেশির কার্যকারিতা উন্নত করে, দৈনন্দিন কাজ করার সক্ষমতা বাড়ায় এবং জীবনের গুণগত মান উন্নত করতে সহায়তা করে। তাই, কুষ্ঠ রোগীদের দ্রুত চিকিৎসার পাশাপাশি নিয়মিত ফিজিওথেরাপি গ্রহণ করা গুরুত্বপূর্ণ।

24/01/2025

ব্যাক স্ট্রেইন বা পিঠের মাংসপেশি এবং লিগামেন্টে আঘাত বর্তমান সমাজে অত্যন্ত সাধারণ এবং বহুমাত্রিক সমস্যাগুলির একটি। আধুনিক জীবনযাত্রার ধরন, অপ্রতুল শারীরিক কার্যকলাপ এবং অস্বাস্থ্যকর কাজের অভ্যাসের কারণে এই সমস্যার প্রকোপ দিন দিন বেড়ে চলেছে। যদিও এটি আপাতদৃষ্টিতে তুচ্ছ মনে হতে পারে, ব্যাক স্ট্রেইনের দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব কর্মক্ষমতা, দৈনন্দিন কার্যকলাপ এবং মানসিক স্বাস্থ্যেও প্রভাব ফেলতে পারে।

মাংসপেশির স্থায়ী অস্বাভাবিকতা: দীর্ঘ সময়ে মাংসপেশি দুর্বল হয়ে পিঠে ভারসাম্য নষ্ট করে।
স্নায়ুর ব্যথা: মাংসপেশির প্রদাহের কারণে মেরুদণ্ডের স্নায়ুগুলোতে চাপ সৃষ্টি হয়।
মোটর ফাংশনের ক্ষতি: চলাচলে সীমাবদ্ধতা এবং দীর্ঘস্থায়ী অস্বস্তি।
ডিজেনারেটিভ ডিস অর্ডার: ব্যাক স্ট্রেইনের অবহেলায় স্লিপড ডিস্ক বা অস্টিওআর্থ্রাইটিসের মতো সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে।

ব্যাক স্ট্রেইন সাধারণ কারণ ছাড়াও বিভিন্ন প্রকার ঝুঁকি ফ্যাক্টরের ওপর নির্ভরশীল।
জেনেটিক প্রভাব: মাংসপেশি দুর্বলতা বা লিগামেন্টের স্থিতিস্থাপকতার অভাব পারিবারিকভাবে প্রভাবিত হতে পারে।
বেশি সময় একই অবস্থানে থাকা: যেমন দীর্ঘ সময় বসে কাজ করা বা বাঁকা হয়ে দাঁড়ানো।
মাইক্রো-ট্রমা: অল্পমাত্রার কিন্তু ঘন ঘন পেশিগত আঘাত যা সময়ের সঙ্গে বড় সমস্যার দিকে ধাবিত করে।
স্ট্রেস এবং মানসিক চাপ: স্ট্রেস হরমোন মাংসপেশিকে শক্ত করে তোলে, যা সহজেই আঘাতের কারণ হতে পারে।

কিনেসিওলজির ব্যবহার: শারীরিক গতিশীলতার বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি কাজে লাগিয়ে ব্যাক স্ট্রেইন রোধ করা যায়।
দৈনিক জীবনে ব্যাক-মুভমেন্ট কন্ট্রোলের চর্চা।
ভার উত্তোলনের সময় "হিপ-হিঞ্জিং" পদ্ধতির ব্যবহার।
অ্যাক্টিভ ব্রেক সিস্টেম: দীর্ঘ সময় বসে থাকলে প্রতি ৩০ মিনিটে ২-৩ মিনিটের জন্য দাঁড়ানো বা হাঁটার অভ্যাস।
পেশি শক্তিশালীকরণ প্রোগ্রাম:
কোর মাংসপেশি শক্তিশালী করার জন্য প্লাঙ্ক এবং ব্রিজিং অনুশীলন।
ইলাস্টিক ব্যান্ড এক্সারসাইজের ব্যবহার।
উন্নত ইরগনোমিক্স: কাজের জায়গায় আসবাবপত্র এমনভাবে ডিজাইন করা যাতে তা পিঠের জন্য আরামদায়ক হয়।

ব্যাক স্ট্রেইনের ক্ষেত্রে প্রাথমিক থেকে উন্নত চিকিৎসা পদ্ধতিগুলো ধাপে ধাপে প্রয়োগ করা যেতে পারে।
নন-ফার্মাকোলজিক্যাল অ্যাপ্রোচ:
ম্যানুয়াল থেরাপি: পিঠের মাংসপেশি এবং লিগামেন্টের নমনীয়তা উন্নত করার জন্য।
মাইন্ডফুলনেস-বেসড স্ট্রেস রিডাকশন (MBSR): মানসিক চাপ কমিয়ে পিঠের ব্যথা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
উচ্চতর প্রযুক্তির ব্যবহার:
ইলেক্ট্রোথেরাপি: TENS (Transcutaneous Electrical Nerve Stimulation) পদ্ধতিতে ব্যথা কমানো।
লেজার থেরাপি: ক্ষতিগ্রস্ত কোষের পুনর্গঠনে সহায়ক।
ইনভেসিভ পদ্ধতি:
স্ট্রেইন যদি দীর্ঘমেয়াদি হয় তবে ইনজেকশন থেরাপি (স্টেরয়েড বা প্লাজমা রিচ থেরাপি)।

মানসিক স্বাস্থ্য এবং ব্যাক স্ট্রেইন:
ব্যাক স্ট্রেইন দীর্ঘস্থায়ী হলে এটি হতাশা, উদ্বেগ এবং আত্মবিশ্বাসের অভাবে ভূমিকা রাখতে পারে। তাই শারীরিক চিকিৎসার পাশাপাশি মানসিক সমর্থন এবং কাউন্সেলিং অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

ব্যাক স্ট্রেইনের প্রতি দৃষ্টিভঙ্গি শুধুমাত্র সমস্যাটি সমাধান করার মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়; বরং এটি প্রতিরোধ, পুনর্বাসন এবং দৈনন্দিন জীবনের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে ভবিষ্যৎ জীবনের গুণগত মান উন্নত করার জন্য পরিকল্পিত হওয়া উচিত।

24/01/2025

I gained 101 followers, created 110 posts and received 1,450 reactions in the past 90 days! Thank you all for your continued support. I could not have done it without you. 🙏🤗🎉

22/01/2025

Big shout out to my newest top fans! 💎 Tutul Sheikh, Tareq Nur Zakiry, Aijaz Akhter, Sundip Biswas

Drop a comment to welcome them to our community, fans