Dhaka Pharmacy

Dhaka Pharmacy Dhaka pharmacy is a renowned pharmacy at Jurain, Dhaka. we are committed to provide better service

04/05/2025

একটি রানিং ফার্মেসী বিক্রয় করা হবে
লোকেশনঃ রজ্জব আলী সরদার রোড, জুরাইন, ঢাকা।

যোগাযোগঃ 01939977866

"মানবতার সেবাই আমাদের অঙ্গিকার"রাজধানীর জুরাইন এলাকায় Dhaka Pharmacy তে শিশুদের জন্য ফ্রি সুন্নাতে খাতনা ক্যাম্প বাস্তবা...
19/02/2025

"মানবতার সেবাই আমাদের অঙ্গিকার"

রাজধানীর জুরাইন এলাকায় Dhaka Pharmacy তে শিশুদের জন্য ফ্রি সুন্নাতে খাতনা ক্যাম্প বাস্তবায়ন করে এসএনসি স্বাস্থ্য বিভাগ।

অত্র ক্যাম্পের শুভ উদ্বোধন করেন সাবেক মহিলা কাউন্সিলর খালেদা আলম ও শ্রমিক কল্যান ফেডারেশন এর জনাব আব্দুর রহমান ভাই।

#সোসাইটিফরন্যাশনালচ্যারিটি

গর্ভকালীন সময়ে মায়ের ও গর্ভের শিশুর স্বাস্থ্য সচেতনতাই আমাদের কাম্য। নিয়মিত স্বাস্থ্য সচেতনতায়  সেবা প্রদান করে যাচ্ছি আ...
26/12/2024

গর্ভকালীন সময়ে মায়ের ও গর্ভের শিশুর স্বাস্থ্য সচেতনতাই আমাদের কাম্য। নিয়মিত স্বাস্থ্য সচেতনতায় সেবা প্রদান করে যাচ্ছি আমরা।

এরই ধারাবাহিকতায় গর্ভবতী মায়েদের সু-চিকিৎসার লক্ষ্যে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পের আয়োজন করা হয়েছে।

মেডিকেল ক্যাম্পে যা ফ্রি থাকছে:
* বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ
* হিমোগ্লোবিন ও RBS টেস্ট সম্পূর্ণ বিনামূল্যে
* প্রেশার ও ডায়বেটিস চেকআপ বিনামূল্যে
* গর্ভবতী মায়ের জন্য দুপুরের খাবার

সার্বিক তত্বাবধানে :

ঢাকা ফার্মেসী
৬৭, রজ্জব আলী সরদার রোড,
জুরাইন মেডিকেল রোড, ঢাকা-১২০৪।
যোগাযোগ: +8801939977866

06/09/2023
সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করছিঃসূর্য সরাসরি বিষুবরেখার উপর অবস্থান করার ফলে আগামী কয়েকদিন এশিয়ার বেশীরভাগ জায়গায় তাপমাত্রা বৃদ...
15/04/2023

সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করছিঃ

সূর্য সরাসরি বিষুবরেখার উপর অবস্থান করার ফলে আগামী কয়েকদিন এশিয়ার বেশীরভাগ জায়গায় তাপমাত্রা বৃদ্ধি পাবে।

- দুপুর ১২টা থেকে ৩ টা পর্যন্ত বাসায় অথবা অফিসের কক্ষে থাকার চেষ্টা করুন। এই সময় তাপমাত্রা ৩৫ - ৪০ ডিগ্রী পর্যন্ত উঠানামা করবে।
এর ফলে ডি-হাইড্রেশন (পানিশূন্যতা) ও সান স্ট্রোক হওয়ার সম্ভাবনা প্রবল। একারণে নিজেসহ পরিবারের সবাইকে পরিমাণ মতো পানি পান করান।
️- প্রত্যেকে দৈনিক কমপক্ষে ৩ লিটার করে পানি পান করুন। ব্লাড প্রেসার চেক করুন যতবার সম্ভব। অনেকের হিট স্ট্রোক ও হতে পারে। যতবার সম্ভব ঠান্ডা গোসল দিন। ফল ও শাকসবজি বেশি করে খান, লেবু পানি, তরমুজ, শসা খান এবং খাবার ম্যানু থেকে গোস্ত বাদ দিন। হিট ওয়েভ খুবই মারাত্মক, কোন ছেলেখেলা নয়।
- নিজের ঠোট ও চোখের মনি স্বাভাবিক আছে কিনা চেক করুন।

ভালো থাকুন! সুস্থ থাকুন!

“১৭ নভেম্বর বিশ্ব অপরিণত নবজাতক দিবস। অপরিণত ও কম জন্ম ওজনের নবজাতকের সেবা দিতে হাসপাতালে ক্যাঙ্গারু মাদার কেয়ার (কেএমসি...
16/11/2022

“১৭ নভেম্বর বিশ্ব অপরিণত নবজাতক দিবস। অপরিণত ও কম জন্ম ওজনের নবজাতকের সেবা দিতে হাসপাতালে ক্যাঙ্গারু মাদার কেয়ার (কেএমসি) কর্ণার চালু আছে। কেএমসি সেবা নিয়ে অপরিণত নবজাতকের স্বাভাবিক বেড়ে উঠা নিশ্চিত করুন।“

- এনএনএইচপিএন্ডআইএমসিআই, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়।

পুদিনা পাতার উপকারিতা:সুগন্ধি, স্বাদবর্ধক, ঔষধি আরও নানান গুণের আধার পুদিনা পাতা।স্বাস্থ্যবিষয়ক এক‌টি ওয়েবসাইটের প্রতিবে...
16/11/2022

পুদিনা পাতার উপকারিতা:

সুগন্ধি, স্বাদবর্ধক, ঔষধি আরও নানান গুণের আধার পুদিনা পাতা।

স্বাস্থ্যবিষয়ক এক‌টি ওয়েবসাইটের প্রতিবেদন অবলম্বনে জানানো হল পুদিনা পাতার গুণাগুণ সম্পর্কে বিস্তারিত।ভারতের ‘আরব্রো ফার্মাসিউটিকাল’য়ের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৌরভ অরোরা বলেন, "পুদিনা পাতায় পাওয়া যায় ‘পলিফেনল’ যা একে ঔষধি গুণ দেয়। হাঁপানি, পেটের গোলমাল সারাতে তাই পুদিনা পাতা বিশেষ উপকারী।"অপরদিকে এর ক্যালরি, প্রোটিন, চর্বি সবকিছুরই মাত্রা কম। ভিটামিন এ, সি আর বি – কমপ্লেক্স মেলে পুদিনা পাতা থেকে, যা ত্বকের যত্নে আর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে অত্যন্ত জরুরি উপাদান। এছাড়াও এই পাতায় মেলে লৌহ, পটাসিয়াম এবং ম্যাঙ্গানিজ। এই খনিজ উপাদানগুলো রক্তে ‘হিমোগ্লোবিন’য়ের মাত্রা বাড়ায় এবং মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা অটুট রাখে।

হজমে সহায়ক: ‘অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট’, ‘মেন্থল’ আর ‘ফাইটোনিউট্রিয়েন্ট’য়ের প্রাচুর্য থাকে পুদিনা পাতায়। এই উপাদানগুলো হজমের জন্য প্রয়োজনীয় ‘এনজাইম’ তৈরি করে। পুদিনা পাতার ‘এসেন্সিয়াল অয়েল’য়ের আছে শক্তিশালী জীবাণুনাশক ক্ষমতা। পাশাপাশি তা পাকস্থলিকে শীতল করে, অম্লীয় খাবার সামাল দিতে সাহায্য করে। ফলে পেটের গোলমাল কমে।

হাঁপানি কমায়: নিয়মিত পুদিনা পাতা খাওয়ার অভ্যাস করতে পারলে বুকে কফ জমতে পারেনা। এখানে মুখ্য ভূমিকা থাকে ‘মেন্থল’য়ের, যা ফুসফুসে আটকে যাওয়া ‘মিউকাস’ ছাড়ায়। এছাড়াও নাকের ফুলে ওঠা ‘মেমব্রেন’কে সারিয়ে তোলে ‘মেন্থল’। ফলে শ্বাস নেওয়ার কষ্ট দূর হয়। তবে অতিরিক্ত খাওয়া ঠিক নয়, নতুবা শ্বাসনালীতে অস্বস্তি দেখা দিতে পারে।

মাথা ব্যথা সারায়: পুদিনা পাতায় থাকা ‘মেন্থল’ পেশিকে শিথিল করার মাধ্যমে ব্যথা কমায়। এই পাতার নির্যাস থেকে তৈরি অসংখ্য মলম মাথা ব্যথা সারাতে ব্যবহার হয়। মলম ব্যবহার করতে না চাইতে সরাসরি পুদিনা পাতার রস কপালে মাখলেও মাথা ব্যথা ক‌মে।

মানসিক স্বস্তি: সুগন্ধিভিত্তিক চিকিৎসায় পুদিনা পাতা প্রথম সারির উপাদান। এর কড়া সুগন্ধ মানসিক চাপ, হতাশা দূর করে শরীরকে চনমনে করে তোলে। রক্তে ‘কর্টিসল’ হরমোনের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ ক‌রে জৈবিক মানসিক চাপ সামাল দেওয়ার ক্ষমতাকে সক্রিয় করার মাধ্যমে এই কাজটি হয়। আবার পুদিনা পাতার ‘এসেন্সিয়াল অয়েল’য়ে ঘ্রাণ তাৎক্ষণিক রক্তে ‘সেরোটনিন’ হরমোন নিঃসরণ করে। এই হরমোনও মানসিক অস্থিরতা ও হতাশা কমায়।

ত্বকের যত্নে: প্রদাহ ও ব্যাকটেরিয়ানাশক গুণ থাকার কারণে ত্বকের ব্রণের সমস্যা সারাতে পুদিনা পাতার জুড়ি নেই। এই পাতার উচ্চমাত্রায় ‘স্যালিসাইলিক অ্যাসিড’ থাকে যা ব্রণ দূর করে। ত্বক পরিষ্কার করতেও এটি বেশ কার্যকর। মৃত কোষ দূর করতে এবং কড়া পড়া অংশ স্বাভাবিক করতেও পুদিনা পাতা ভা‌লো কাজ দেয়।

দাঁত ও মাঢ়ির সুরক্ষায়: মুখের দুর্গন্ধ দূর করার কাজে পুদিনা পাতা আদর্শ উপাদান। এর নির্যাস সমৃদ্ধ ‘মাউথওয়াশ’ মুখের ভেতরের জীবাণু ধ্বংস করে, সুস্থ রাখে দাঁত ও মাঢ়ি।

স্মৃতিশক্তি বাড়ায়: মস্তিষ্কের জ্ঞানীয় ক্ষমতা বাড়াতে পুদিনা পাতার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা আছে বলে দাবি করেন বিশেষজ্ঞরা। নিয়মিত খেলে বাড়ে উপস্থিত বুদ্ধি, সতর্কতা, স্মৃতিশক্তি।

ওজন সামাল দিতে: পুদিনা পাতা থেকে তৈরি ‘এসেন্সিয়াল অয়েল’ হজম ক্ষমতাকে এবং বর্জ্য অপসারণ প্রক্রিয়াকে সচল রাখতে সহায়তা করে। পক্ষান্তরে তা খাবার থেকে পুষ্টি গ্রহণে সহায়ক হয়। ফলে ওজন নিয়ন্ত্রণ এবং পুষ্টির চাহিদা পূরণ হয়।

মৌসুমি রোগের চিকিৎসায়: ঠাণ্ডা, সর্দিজ্বর, নাক বন্ধ ইত্যাদি সমস্যার সমাধানে পুদিনা পাতা অত্যন্ত উপকারী এবং কার্যকর। প্রায় সকল ‘ভেপর রাব’, ‘ইনহেলার’য়েই থাকে এর নির্যাস। পাশাপাশি কাশি কমাতে এবং গলার অস্বস্তি সারাতেও পুদিনা পাতা কার্যকর।

থানকুনি পাতার সংক্ষিপ্ত পরিচিতি ও ব্যবহার:থানকুনি পাতার কথা হয়তো আপনারা অনেকেই জানেন কারণ এটি হল ঐতিহ্যগত ও আয়ুর্বেদিক ও...
16/11/2022

থানকুনি পাতার সংক্ষিপ্ত পরিচিতি ও ব্যবহার:

থানকুনি পাতার কথা হয়তো আপনারা অনেকেই জানেন কারণ এটি হল ঐতিহ্যগত ও আয়ুর্বেদিক ওষধি গুণ যুক্ত একটি গাছ যা বিশেষ করে ইন্দোনেশিয়া, চীন ও ভারতবর্ষে হয়ে থাকে। এর অনন্য গুণ ও উপকারিতা মস্তিষ্কের শক্তি বিকাশে অসাধারণ রূপে সাহায্য করে এবং নানারকমের মস্তিস্ক সংক্রান্ত সমস্যায় ওষুধের মত কাজ করে।

এশিয়া মহাদেশে বিশেষত নানা জায়গার জলজমিতে থানকুনি পাতার গাছ জমে থাকে। এই গাছের বৈজ্ঞানিক নাম হল সেন্টেলিয়া আসিয়াটিকা যা একটি শাক অথবা ঔষধি দুই রূপেই ব্যবহৃত হয়ে থাকে। এই থানকুনি পাতার অনন্য উপকারিতার কারণ হল এই গাছ বেড়ে ওঠার সময় মাটি থেকে সর্বোচ্চ মাত্রায় বিভিন্ন মিনারেল ও অন্যান্য উপাদান শোষণ করে থাকে (১)। কিন্তু যেহেতু এর কিছু কিছু উপাদান শরীরের জন্যে ক্ষতিকারক হতে পারে, তাই, আপনার এই পাতা খাদ্য হিসেবে ব্যবহার করার আগে বিশেষ কিছু জিনিস মাথায় রেখে চলা উচিত। আজকের এই পোস্টে আমরা আপনাকে থানকুনি পাতার উপকারিতা ও ব্যবহার সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জানাতে চাই। আসুন দেখে নেওয়া যাক।

থানকুনি পাতার ০৮ উপকারিতা:

১. পেটের আলসার এবং মূত্রনালীর সংক্রমণ দূর করে:

থানকুনির অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্যর কারণে এটি পেট এবং মূত্রনালীর সংক্রমণ দূর করতে সাহায্য করে। সেজন্য প্রথমে পরিষ্কার ও তাজা থানকুনি পাতা সেদ্ধ করুন। এরপর সেই পানি একটি গ্লাসে ছেঁকে নিন। এরপর তার সঙ্গে যোগ করুন মধু। পেটের আলসার এবং মূত্রনালীর সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে প্রতিদিন সকালে এই পানীয় পান করুন।

২. হজমের সমস্যা দূর করে:

হজমে সমস্যা হচ্ছে? তাজা থানকুনি পাতা এক চিমটি লবণ দিয়ে সেদ্ধ করুন। এটি নিয়মিত পান করুন। কারণ হজমশক্তি ভালো করার জন্য এবং সুস্থ থাকার জন্য থানকুনি পাতার এই পানীয় ভীষণ উপকারী।

৩. পেট এবং লিভার ভালো রাখে:

যারা পেটের নানা সমস্যায় ভুগছেন তারা প্রতিদিন সকালে একটি পাকা কলার সঙ্গে কিছু থানকুনি পাতা খেতে পারেন। এমনটাই পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের। এভাবে নিয়মিত খেলে তা আপনার পেটের স্বাস্থ্য এবং লিভার দুটোই ভালো রাখবে।

৪. ক্ষত নিরাময় করে:

যেকোনো ক্ষত দ্রুত নিরাময়ের জন্য ব্যবহার করতে পারেন থানকুনি পাতা। এর আছে অ্যান্টিবায়োটিক বৈশিষ্ট্য যা খুব তাড়াতাড়ি ক্ষত সারাতে সাহায্য করে। ক্ষত নিরাময়ের গতি ত্বরান্বিত করতে এবং ত্বকের কার্যকারিতা বাড়ানোর জন্য শুকনো থানকুনির গুঁড়া দিয়ে একটি পেস্ট তৈরি করে ক্ষতস্থানে প্রয়োগ করুন।

৫. কাশি এবং শ্বাসযন্ত্রের অসুখ সারাতে কাজ করে:

মধুর সঙ্গে থানকুনি পাতার রস মিশিয়ে খেলে তা সহজেই কাশি এবং শ্বাসযন্ত্রের অন্যান্য অসুখ সারাতে সাহায্য করতে পারে। তুলসি ও গোল মরিচ দিয়ে থানকুনি পাতা খেলে তা ঠান্ডা এবং জ্বরও নিরাময় করে। গলা ব্যথা এবং কাশি নিরাময়ের জন্য, থানকুনি পাতার রসের সঙ্গে সামান্য চিনি মিশিয়ে পান করুন। এটি সপ্তাহখানেক ধরে খেলে উপকার পাবেন।

৬. কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে

কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা আছে? নিয়মিত থানকুনি পাতা খাওয়ার চেষ্টা করুন। কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার জন্য থানকুনি পাতা খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। আপনি যদি খাবারের তালিকায় থানকুনি পাতা রাখেন তবে আর কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় ভুগতে হবে না।

৭. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়:

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ভীষণ কার্যকরী থানকুনি পাতা। যা এই মহামারির সময়ে আরও বেশি জরুরি। তাই রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা উন্নত করতে থানকুনি পাতার রসের সঙ্গে মধু মিশিয়ে সেবন করুন। এটি শিশুকে খাওয়ানোও উপকারী।

৮. অনিদ্রা দূর করে:

অনিদ্রার সমস্যা আপনাকে শারীরিক ও মানসিকভাবে অনেকটাই অসুস্থ করে দেয়। তাই সুস্থ থাকার জন্য নিয়মিত ঘুম জরুরি। অনিদ্রার সমস্যা থাকলে তা দূর করার জন্য খেতে পারেন থানকুনি পাতা। প্রতিদিন দুইবার ২-৪ চামচ থানকুনির রস ও মধু মিশিয়ে খেলে উপকার পাবেন। অনিদ্রার সমস্যা দূর হবে দ্রুত।

কথা তো নয় যেন চিরতার পানি! প্রচন্ড রকম তেঁতো স্বাদের বলেই হয়তো কেউ কটু কথা বললে তা চিরতার পানির মতোই তেঁতো লাগে। তবে স্ব...
16/11/2022

কথা তো নয় যেন চিরতার পানি! প্রচন্ড রকম তেঁতো স্বাদের বলেই হয়তো কেউ কটু কথা বললে তা চিরতার পানির মতোই তেঁতো লাগে। তবে স্বাদে যতই তেঁতো হোক না কেন, চিরতার গুণাগুণ আর উপকারিতার কিন্তু কোনো শেষ নেই!

বাংলা নাম: চিরতা
ইংরেজি নামঃ Clearing nut tree
বৈজ্ঞানিক নামঃ Swertia chirata Hum
পরিবারঃGentianaceae
ইউনানী নামঃচিরায়তা
আয়ুর্বেদিক নামঃকিরাত তিক্তা
আরবি নামঃযারিরাহ
ব্যবহার্য অংশঃসমগ্র গাছ

চিরতার উপকারের নেই কোনো শেষ:

১. সংক্রামক অসুখ-বিসুখের বিরুদ্ধে লড়বে চিরতা:
চিরতা নানা রকম সংক্রামক অসুখ-বিসুখের হাত থেকে আপনাকে রক্ষা করবে। কারণ চিরতায় রয়েছে এমন কিছু উপাদান, যা সাধারণ সর্দি, কাশি প্রতিরোধ করে। দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এটি। সেই সাথে কাটা-ছেঁড়া ও ক্ষতস্থান দ্রুত সারাতে সাহায্য করে এই উপাদান।

২. নিয়ন্ত্রণে রাখুন আপনার ডায়াবেটিস:
আপনি যদি ডায়াবেটিস রোগী হয়ে থাকেন, তাহলে তা নিয়ন্ত্রণ করতেই পারেন নিয়মিত ভাবে চিরতার রস পান করে। চিরতার রস রক্তে চিনির মাত্রা কমিয়ে দেয়। ফলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকে।

৩. চুল পড়া রোধ করুন এখনই:
অল্প বয়সে মাথার চুল সব পড়ে টেকো হওয়ার উপক্রম হলে কার ভালো লাগে বলুন! তাই চুল পড়তে আরম্ভ হলে আপনি চিরতার সাহায্য নিতে পারেন কী!
উপকরণ:
২/৩ গ্রাম চিরতা ডাল-পাতা সহ।

পদ্ধতি:
চিরতা ডাল-পাতা সহ পানিতে ভিজিয়ে রাখুন পুরো ১দিন। পরের দিন সেই পানি ভালো করে ছেঁকে অল্প অল্প করে মাথায় লাগান। ১ ঘন্টা পরে গোসল করে ফেলুন। এভাবে ১ দিন পর পর ১ সপ্তাহ ব্যবহার করলে চুল পড়া রোধ করতে পারেন আপনি সহজেই।

৪. চিরতা জ্বরের সময় কাজ দেয়:
জ্বরের ক্ষেত্রেও চিরতা উপকারি। জ্বরের ফলে শরীরে এনার্জি না লাগা, জ্বর ভাব এগুলি দূর করতে চিরতা উপকারি।

৫. চিরতা তারুণ্য ধরে রাখতে সাহায্য করে :
নিজের তারুণ্য ধরে রাখার জন্য রোজ চিরতার জল খেতে পারেন। কারণ চিরতা রক্তকে পরিষ্কার করে। রক্ত সঞ্চালন বাড়ায়। যেটি তারুণ্য ধরে রাখার একটি শর্ত।

৬. চিরতা অ্যালার্জির সমস্যা দূর করে বা ত্বকে খোস পাঁচড়া হলে চিরতা ব্যবহার করুন:
অনেকেরই মারাত্মক অ্যালার্জির সমস্যা থাকে। অ্যালার্জির জন্য শরীর ফুলে যায়, চোখ ফুলে যায় ও আরও সমস্যা হয়। চিরতা এক্ষেত্রে উপকারি। রোজ সকালে চিরতার পানি খান উপকার পাবেন। এছাড়াও ত্বকের অন্যান্য সমস্যাও নিয়ন্ত্রণ করে চিরতার জল।

৭. চিরতার জল লিভারকে পরিষ্কার রাখে:
আজকাল অনেকেই লিভারের সমস্যায় ভোগেন এই সমস্যা নিয়ন্ত্রণ করতে চিরতার জল উপকারি। চিরতার জল লিভারকে পরিষ্কার রাখে। এছাড়া লিভারের বিভিন্ন সমস্যা যেমন ফ্যাটি লিভার ও আরও অন্যান্য সমস্যা নিয়ন্ত্রণ করতেও সাহায্য করে।

৮. চিরতা ত্বকের যত্ন নিতে সাহায্য করে ও চিরতা শরীরকে ভেতর থেকে পরিষ্কার রাখে:
ত্বকের জন্যও চিরতা খুব উপকারি। ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা যেমন, চামড়ার ঘা, অন্যান্য ক্ষত সারাতে অনবদ্য। এছাড়াও ত্বকের অন্যান্য যেকোনো ইনফেকশন সারাতে এটি উপকারি। রোজ যদি চিরতার জল খাওয়া যায় তাহলে স্কিন ইনফেকশনের হাত থেকে বাঁচা যায়। ত্বক ভালো থাকে।
চিরতা পরিস্কারক হিসাবেও কাজ করে। চিরতার পানি শরীর থেকে ক্ষতিকারক টক্সিন বার করে। শরীরকে ভেতর থেকে পরিষ্কার রাখে। ও ফ্রেশ রাখে। যেটা শরীরকে সুস্থ রাখতে খুব জরুরি।

৯. চিরতা বদহজম, অ্যাসিডিটি থেকে রক্ষা করে :
যদি হজমের সমস্যা থাকে তাহলেও খেতে পারেন চিরতার জল। এটি বদহজম, অ্যাসিডিটি থেকে রক্ষা করে। এছাড়াও যদি কোষ্ঠকাঠিন্যর সমস্যা থাকে তাহলে চিরতার পানি খুব উপকারি। এই সকল সমস্যা থেকে মুক্তি পাবার জন্য রোজ চিরতার পানি খেলে উপকার পাবেন।

১০. চিরতা অ্যানিমিয়ার সমস্যা দূর করে :
এছাড়াও অ্যানিমিয়ার সমস্যা কমাতেও চিরতার জল খুব উপকারি। রক্ত কমে গেলে অ্যানিমিয়ার সমস্যা দেখা দেয়। চিরতার পানি রক্ত উৎপাদনে সাহায্য করে।

তবে চিরতা যেহেতু ব্লাড সুগার লেবেলকে কম করে, তাই এটি ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী খাওয়া উচিত। আর চিরতা খুব তেঁতো তাই বমি হয়ে যাবার সম্ভবনা থাকে। এছাড়া চিরতার পানি খুবই উপকারি সেটা দেখলেন। তাই শরীরকে সুস্থ্য রাখার জন্য এবার থেকে রোজ খান চিরতার পানি।

Address

Noor Manjil, 67, Rajjab Ali Sardar Road, Jurain
Dhaka
1204

Opening Hours

Monday 09:00 - 23:30
Tuesday 09:00 - 23:30
Wednesday 09:00 - 23:30
Thursday 09:00 - 23:30
Friday 09:00 - 23:30
Saturday 09:00 - 23:30
Sunday 09:00 - 23:30

Telephone

+8801939422520

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dhaka Pharmacy posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dhaka Pharmacy:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram