JMC Medicine Corner

JMC Medicine Corner Online Medicine Shop In Bangladesh.

দাঁতের সমস্যার প্রতিকার ও প্রতিরোধের জন্য কিছু কার্যকর উপায় রয়েছে। নিয়মিত মুখের যত্ন নেওয়া এবং সঠিকভাবে চিকিৎসা নেওয়া গু...
15/10/2024

দাঁতের সমস্যার প্রতিকার ও প্রতিরোধের জন্য কিছু কার্যকর উপায় রয়েছে। নিয়মিত মুখের যত্ন নেওয়া এবং সঠিকভাবে চিকিৎসা নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ। নিচে দাঁতের সমস্যার প্রতিকার ও প্রতিরোধের জন্য কিছু উপায় দেওয়া হলোঃ

🔵 প্রতিদিন কমপক্ষে দুইবার ফ্লুরাইড টুথপেস্ট দিয়ে দাঁত মাজা। ব্রাশ করার সময়, ব্রাশের পন্থা ও সময়ের প্রতি খেয়াল রাখা জরুরি এবং নরম ব্রিস্টলের ব্রাশ ব্যবহার করুন এবং ব্রাশটি প্রতি ৩-৪ মাস পরপর পরিবর্তন করুন।
🔵 প্রতিদিন ফ্লস ব্যবহার করে দাঁতের ফাঁকে ফাঁকে জমে থাকা খাবার এবং প্লাক পরিষ্কার করুন।
🔵 নিয়মিত মাউথওয়াশ ব্যবহার করলে মুখের ব্যাকটেরিয়া ও প্লাক কমাতে সাহায্য করে। অ্যান্টিসেপটিক মাউথওয়াশ মাড়ির রোগ প্রতিরোধে কার্যকর।
🔵 বেশি মিষ্টি বা স্টার্চযুক্ত খাবার কমিয়ে সুষম খাদ্য গ্রহণ করুন। ভিটামিন সি ও ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ করুন যা দাঁত ও মাড়ির স্বাস্থ্য ভালো রাখে।
🔵 ধূমপান ও তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহারে দাঁতের রং বদলে যায় এবং মাড়ির রোগের ঝুঁকি বাড়ে। এগুলি এড়িয়ে চলুন।
🔵 প্রতি ছয় মাস পরপর দাঁতের ডাক্তারের কাছে চেকআপ করানো উচিত। দাঁতের প্রাথমিক সমস্যাগুলি শনাক্ত করতে এবং প্রয়োজনীয় চিকিৎসা নিতে ডাক্তার দেখানো জরুরি।
🔵 নিয়মিত দাঁতের স্কেলিং ও পলিশিং করলে মাড়ির রোগ ও প্লাক প্রতিরোধ হয়। এটি দাঁতের স্বাস্থ্য রক্ষার একটি ভালো উপায়।
🔵 দাঁতের ক্যাভিটি প্রতিরোধে সিল্যান্ট ব্যবহার করা যেতে পারে। এটি দাঁতের ক্ষয় প্রতিরোধে সহায়ক।
🔵 মুখে লালার পরিমাণ বাড়াতে ও মুখ শুকিয়ে গেলে জল পান করা দরকার। এটি দাঁতের ক্ষতি কমায়।
🔵 মুখের পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখতে দিনে একাধিকবার মুখ ধোয়া এবং জিহ্বা পরিষ্কার করা উচিত।

নিয়মিত দাঁতের যত্ন নেওয়া এবং সময়মত চিকিৎসা করানো দাঁতের রোগ থেকে মুক্তি পাওয়ার সবচেয়ে ভালো উপায়।

দাঁতের সমস্যা বিভিন্ন কারণে হতে পারে, যা সাধারণত মুখের স্বাস্থ্য ও জীবনের মানের উপর প্রভাব ফেলে। দাঁতের সমস্যার কিছু সাধ...
14/10/2024

দাঁতের সমস্যা বিভিন্ন কারণে হতে পারে, যা সাধারণত মুখের স্বাস্থ্য ও জীবনের মানের উপর প্রভাব ফেলে। দাঁতের সমস্যার কিছু সাধারণ কারণ এবং ধরনের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত। দাঁতের সমস্যার কারণঃ
🔵 নিয়মিতভাবে দাঁত পরিষ্কার না করলে দাঁতের মধ্যে প্লাক ও ব্যাকটেরিয়া জমে। এটি দাঁতের ক্ষয় ও মাড়ির রোগের কারণ হতে পারে।
🔵 মিষ্টি জাতীয় খাবার ও পানীয় দাঁতে আটকে গিয়ে ব্যাকটেরিয়ার সংস্পর্শে এসে অ্যাসিড উৎপন্ন করে, যা দাঁত ক্ষয় করে।
🔵 দাঁত নিয়মিত ফ্লস বা মাজা না করলে মাড়ির সমস্যা, দাঁতের ফাঁকে ফাঁকে খাবার আটকে যাওয়া ইত্যাদি হতে পারে।
🔵 কিছু দাঁতের সমস্যা বংশগত হতে পারে, যেমন দুর্বল এনামেল বা মাড়ির রোগ।
🔵 এগুলি দাঁতের রং পরিবর্তন করে এবং মাড়ির রোগসহ অন্যান্য সমস্যার কারণ হতে পারে।
🔵 দাঁত চিপা বা টাইট করার অভ্যাস থেকে দাঁতের সমস্যা হতে পারে।
🔵 দাঁতের ক্ষয়ের ফলে দাঁতের মধ্যে গর্ত তৈরি হয়, যা চিকিৎসা না করলে দাঁতের পেশী এবং মজ্জা পর্যন্ত পৌঁছাতে পারে।
🔵 মাড়ি ফোলা, রক্তপাত বা পচনের সমস্যা দেখা দিতে পারে, যা দাঁত হারা বা মাড়ির ক্ষয় হতে পারে।
🔵 ঠাণ্ডা বা গরম খাবার খাওয়ার সময় দাঁতে ব্যথা বা অস্বস্তি হয়।মাড়ি দাঁত থেকে দূরে সরে গিয়ে দাঁতের শিকড় উন্মুক্ত হয়ে যায়, যা সংবেদনশীলতা এবং সংক্রমণের কারণ হতে পারে।
🔵মুখের মধ্যে ঘা বা লালচে-সাদাটে দাগ হতে পারে, যা ক্যান্সারের প্রাথমিক লক্ষণ হতে পারে।

দাঁতের সমস্যাগুলি এড়াতে নিয়মিত দাঁতের যত্ন নেওয়া, স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া এবং দাঁতের ডাক্তারের কাছে নিয়মিত চেকআপ করানো খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

ডিপ্রেশন বা বিষণ্নতা একটি সাধারণ কিন্তু গুরুতর মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা, যা জীবনযাপনের বিভিন্ন দিককে প্রভাবিত করতে পারে। ...
04/10/2024

ডিপ্রেশন বা বিষণ্নতা একটি সাধারণ কিন্তু গুরুতর মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা, যা জীবনযাপনের বিভিন্ন দিককে প্রভাবিত করতে পারে। ডিপ্রেশনের চিকিৎসা এবং প্রতিকার বিভিন্ন উপায়ে করা যায়। এখানে কিছু সাধারণ এবং কার্যকর প্রতিকারের পদ্ধতি দেওয়া হল:

• সাপোর্টিভ কাউন্সেলিং, এতে একজন কাউন্সেলর বা থেরাপিস্ট ব্যক্তির অনুভূতি ও সমস্যাগুলি শোনেন এবং সহায়ক পরামর্শ দেন।

• শারীরিক ব্যায়াম এন্ডোরফিন নামক একটি হরমোনের উৎপাদন বৃদ্ধি করে, যা মুড উন্নত করতে সাহায্য করে।

• পুষ্টিকর খাদ্য গ্রহণ, যেমন ফল, সবজি, প্রোটিন এবং সম্পূরক ফ্যাটি অ্যাসিড, মস্তিষ্কের সুস্থতার জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

• পর্যাপ্ত এবং নিয়মিত ঘুম মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য অপরিহার্য।

• বন্ধু এবং পরিবারের সাথে সময় কাটানো এবং তাদের সাথে খোলামেলা আলোচনা করা মানসিক চাপ কমাতে সহায়ক।

• মেডিটেশন, যোগব্যায়াম এবং শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়াম মানসিক চাপ কমাতে এবং মনের শান্তি বজায় রাখতে সহায়ক।

• নিজের পছন্দের কাজ বা শখে সময় দেওয়া যেমন পেইন্টিং, গান শোনা, বই পড়া ইত্যাদি মুড উন্নত করতে সাহায্য করে।

• প্রকৃতির সাথে সময় কাটানো, যেমন পার্কে হাঁটা বা বাগান করা, মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী।

প্রত্যেক ব্যক্তির জন্য ডিপ্রেশনের প্রতিকার ভিন্ন হতে পারে, তাই ব্যক্তিগত প্রয়োজন এবং অবস্থার উপর ভিত্তি করে বিভিন্ন পদ্ধতি এবং কৌশল গ্রহণ করা উচিত। যেকোন স্বাস্থ্য সম্পর্কিত তথ্য পেতে আমাদের সাথেই থাকুন- JMC Medicine Corner Ltd. ⚕️💊

ডিপ্রেশন হলো একটি সাধারণ এবং গুরুতর মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা, যা ব্যক্তির অনুভূতি, চিন্তা, এবং আচরণে নেতিবাচক প্রভাব ফেলে...
01/10/2024

ডিপ্রেশন হলো একটি সাধারণ এবং গুরুতর মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা, যা ব্যক্তির অনুভূতি, চিন্তা, এবং আচরণে নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। এটি একটি স্থায়ী মনমরা বা উদাসীনতা সৃষ্টি করতে পারে, যা দৈনন্দিন কার্যকলাপ এবং কাজ করার ক্ষমতাকে বাধাগ্রস্ত করতে পারে।
ডিপ্রেশনের অনেক কারণ থাকতে পারে এবং এটি সাধারণত একাধিক কারণের মিশ্রণের ফলে হয়। এর মধ্যে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ হলো:

🔵 পরিবারের অন্য সদস্যদের মধ্যে ডিপ্রেশন থাকলে এর সম্ভাবনা বেড়ে যায়।

🔵 মস্তিষ্কের রাসায়নিক পরিবর্তন (যেমন সেরোটোনিন, ডোপামিন, এবং নোরএপিনেফ্রিনের ভারসাম্যহীনতা) ডিপ্রেশনের কারণ হতে পারে

🔵 হরমোনের পরিবর্তন, যেমন গর্ভাবস্থা, প্রসব পরবর্তী সময়, মেনোপজ, বা থাইরয়েড সমস্যা ডিপ্রেশনের সাথে যুক্ত হতে পারে।

🔵 ব্যক্তিগত সমস্যার কারণে মানসিক চাপ, যেমন সম্পর্কের সমস্যা, আর্থিক সমস্যা, বা কর্মক্ষেত্রের চাপ।

🔵 বেদনাদায়ক ঘটনা, যেমন প্রিয়জনের মৃত্যু, ট্রমা, বা শারীরিক নির্যাতন।

🔵 কিছু ব্যক্তিরা ডিপ্রেশনের জন্য বেশি ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে তাদের ব্যক্তিগত বৈশিষ্ট্যের কারণে, যেমন কম আত্মসম্মান, অতিরিক্ত আত্মসমালোচনা, বা অতিরিক্ত সংবেদনশীলতা।

🔵 কিছু দীর্ঘমেয়াদী শারীরিক অসুস্থতা (যেমন ক্যান্সার, হৃদরোগ, বা ক্রনিক ব্যথা) ডিপ্রেশনের সাথে যুক্ত হতে পারে।

🔵 কিছু ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হিসেবে ডিপ্রেশন হতে পারে

নিয়মিত নিত্যনতুন স্বাস্থবটিকা পেতে চোখ রাখুন JMC Medicine Corner এর সোস্যাল মিডিয়ায়। সুস্থ থাকুন, সুন্দর থাকুন এবং আমাদের সাথে থাকুন। ⚕️💊

হৃদরোগ কি এবং কেন হয়?হৃদরোগ হৃৎপিণ্ডকে প্রভাবিত করে এমন একটি পরিসর অন্তর্ভুক্ত করে, যার মধ্যে রয়েছে করোনারি আর্টারি ডি...
30/09/2024

হৃদরোগ কি এবং কেন হয়?
হৃদরোগ হৃৎপিণ্ডকে প্রভাবিত করে এমন একটি পরিসর অন্তর্ভুক্ত করে, যার মধ্যে রয়েছে করোনারি আর্টারি ডিজিজ, অ্যারিথমিয়াস, হার্টের ভালভ ডিজিজ, হার্ট ফেইলিউর, জন্মগত হার্টের ত্রুটি, কার্ডিওমায়োপ্যাথি এবং পেরিকার্ডিয়াল রোগ।

🔰 কারণসমূহঃ
• অ্যাথেরোস্ক্লেরোসিস, উচ্চ কোলেস্টেরল, উচ্চ রক্তচাপ, ধূমপান, ডায়াবেটিস, স্থূলতা, ব্যায়ামের অভাব এবং অস্বাস্থ্যকর খাবারের কারণে ধমনীতে প্লাক জমা হয়।
• উচ্চ রক্তচাপ, জেনেটিক্স, খারাপ ডায়েট, ব্যায়ামের অভাব, স্থূলতা, অ্যালকোহল এবং মানসিক চাপের কারণে ঘটে।
• ধমনীর ক্ষতি করে, যার ফলে প্লাক তৈরি হয়।
• ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তে শর্করা রক্তনালী এবং স্নায়ুর ক্ষতি করে।
• স্থুলতা উচ্চ রক্তচাপ, কোলেস্টেরল এবং ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়ায়।
• আবিষ্ট জীবনধারা, স্থূলতা, উচ্চ রক্তচাপ এবং কোলেস্টেরলের দিকে নিয়ে যায়।
• অস্বাস্থ্যকর ডায়েট, চর্বি, কোলেস্টেরল, লবণ এবং চিনি বেশি।
• অতিরিক্ত অ্যালকোহল,উচ্চ রক্তচাপ, হার্ট ফেইলিওর এবং স্ট্রোকের কারণ।
• জেনেটিক্স, পারিবারিক ইতিহাস ঝুঁকি বাড়ায়।

🔰 প্রতিরোধঃ
• স্বাস্থ্যকর ডায়েট যেমন, ফল, সবজি, গোটা শস্য, চর্বিহীন প্রোটিন, স্বাস্থ্যকর চর্বি।
• ব্যায়াম, সাপ্তাহিক ১৩০ মিনিট মাঝারি বা ৭০ মিনিট জোরালো কার্যকলাপ।
• ধূমপান এবং সেকেন্ডহ্যান্ড ধূমপান এড়িয়ে চলুন।
• রক্তচাপ, কোলেস্টেরল এবং ডায়াবেটিস নিরীক্ষণ করুন।

হৃদরোগ প্রতিরোধে ঝুঁকির কারণগুলির প্রাথমিক সনাক্তকরণ এবং ব্যবস্থাপনা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। যেকোন স্বাস্থ্য সম্পর্কিত তথ্য পেতে আমাদের সাথেই থাকুন- JMC Medicine Corner Ltd. ⚕️💊

On this World Heart Day, let's come together and say, "Love your heart, live smart."Take a moment to care for our heart ...
29/09/2024

On this World Heart Day, let's come together and say, "Love your heart, live smart."

Take a moment to care for our heart – our lifeline! Small changes today can lead to a healthier tomorrow. Let's prioritize heart health! 🌍🫀❤️‍🩹⚕️

থাইরয়েড সমস্যা একটি সাধারণ স্বাস্থ্য সমস্যা, যা সঠিক চিকিৎসা এবং জীবনধারার পরিবর্তনের মাধ্যমে পুনরুদ্ধার করা সম্ভব। এখা...
28/09/2024

থাইরয়েড সমস্যা একটি সাধারণ স্বাস্থ্য সমস্যা, যা সঠিক চিকিৎসা এবং জীবনধারার পরিবর্তনের মাধ্যমে পুনরুদ্ধার করা সম্ভব। এখানে কিছু ধাপ যা আপনার থাইরয়েড সমস্যার সমাধানে সাহায্য করতে পারেঃ

• স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস, সুষম এবং স্বাস্থ্যকর খাদ্য গ্রহণ আপনার থাইরয়েড সমস্যার সমাধানে সাহায্য করতে পারে।
• আয়োডিন যুক্ত খাদ্য, আয়োডিন থাইরয়েড হরমোনের উৎপাদনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। সামুদ্রিক মাছ, দুধ এবং ডিম আয়োডিনের ভালো উৎস।
• সেলেনিয়াম এবং জিংক সমৃদ্ধ খাদ্য, বাদাম, সূর্যমুখীর বীজ, চিংড়ি, এবং মাংসে এই পুষ্টিগুলো পাওয়া যায় যা থাইরয়েডের কার্যকারিতা উন্নত করতে সাহায্য করে।
• প্রতিদিন ৭-৮ ঘণ্টা পর্যাপ্ত ঘুম নিশ্চিত করা জরুরি। এটি শরীরের সব হরমোনের ভারসাম্য রক্ষা করে এবং থাইরয়েড সমস্যার প্রতিরোধে সহায়ক।
• নিয়মিত ব্যায়াম থাইরয়েডের কার্যকারিতা উন্নত করতে সাহায্য করে। প্রতিদিন অন্তত ৩০ মিনিট ব্যায়াম করার চেষ্টা করুন।
• মানসিক চাপ হরমোনের ভারসাম্যকে প্রভাবিত করতে পারে। ধ্যান, যোগব্যায়াম এবং শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়াম মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে।
• ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধ সেবন করা গুরুত্বপূর্ণ। থাইরয়েড সমস্যা নির্ণয় এবং চিকিৎসার জন্য নিয়মিত মেডিক্যাল চেকআপ করানো প্রয়োজন।
• কিছু প্রাকৃতিক উপায়ও থাইরয়েডের কার্যকারিতা উন্নত করতে সহায়ক। আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা, যেমন অশ্বগন্ধা এবং তুলসি পাতার রস থাইরয়েডের স্বাস্থ্য রক্ষা করতে সহায়ক হতে পারে।
• পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করা শরীরের সব ফাংশন সঠিকভাবে কাজ করতে সহায়ক। প্রতিদিন অন্তত ৮-১০ গ্লাস পানি পান করার চেষ্টা করুন।

সঠিক জীবনধারা, খাদ্যাভ্যাস, এবং চিকিৎসা অনুসরণ করে আপনি থাইরয়েড সমস্যার পুনরুদ্ধার করতে পারেন। যেকোনো সমস্যা হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া জরুরি। যেকোন স্বাস্থ্য সম্পর্কিত তথ্য পেতে আমাদের সাথেই থাকুন- JMC Medicine Corner ⚕️💊

JMC Medicine Corner Limited offers a broad range of medicines and pharmaceutical supplies to support your healthcare on ...
25/09/2024

JMC Medicine Corner Limited offers a broad range of medicines and pharmaceutical supplies to support your healthcare on this World Lung Day. We're here to help you and your family with respiratory care and everyday health needs. Live your best life! 🫁🩺

🔰 থাইরয়েড মানুষের শরীরে আকর্ষণ করে কেন?থাইরয়েড গ্রন্থি মানুষের শরীরের একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ, যা গলার নিচে অবস্থিত। এই...
24/09/2024

🔰 থাইরয়েড মানুষের শরীরে আকর্ষণ করে কেন?
থাইরয়েড গ্রন্থি মানুষের শরীরের একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ, যা গলার নিচে অবস্থিত। এই গ্রন্থি থাইরয়েড হরমোন উৎপাদন করে, যা শরীরের মেটাবলিজম নিয়ন্ত্রণ করে এবং বিভিন্ন শারীরিক কার্যক্রমে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। থাইরয়েড হরমোনের অভাব বা অতিরিক্ততা শরীরের বিভিন্ন সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে, যেমন ওজন বৃদ্ধি বা হ্রাস, ক্লান্তি, হৃদরোগ, ত্বকের সমস্যা এবং মেজাজের পরিবর্তন।

বাংলাদেশে থাইরয়েড সমস্যার প্রকোপ বেড়েছে নানা কারণে। খাদ্যাভাস, পরিবেশ দূষণ, মানসিক চাপ, জিনগত সমস্যা এবং আয়োডিনের অভাবের কারণে অনেকেই থাইরয়েড সমস্যায় ভুগছেন। সঠিক চিকিৎসা এবং সময়মতো পরীক্ষা থাইরয়েড সমস্যার প্রতিরোধ ও নিরাময়ে সহায়ক হতে পারে।

এটি শুধু শারীরিক স্বাস্থ্যের বিষয় নয়, মানসিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের উপরও থাইরয়েড হরমোনের প্রভাব রয়েছে। তাই থাইরয়েড সমস্যার সমাধানে সচেতনতা এবং চিকিৎসা প্রয়োজনীয়।

চর্মরোগ (ত্বকের রোগ, Skin Disease) নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধের জন্য বেশ কিছু কার্যকরী পদক্ষেপ নেওয়া যেতে পারে। চর্মরোগের ধরন...
22/09/2024

চর্মরোগ (ত্বকের রোগ, Skin Disease) নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধের জন্য বেশ কিছু কার্যকরী পদক্ষেপ নেওয়া যেতে পারে। চর্মরোগের ধরন অনুযায়ী প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণের উপায় ভিন্ন হতে পারে।

তবে সাধারণ কিছু পদক্ষেপ রয়েছে যা চর্মরোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করেঃ
• প্রতিদিন ত্বক পরিষ্কার রাখার জন্য নিয়মিত স্নান করা উচিত। পরিষ্কার এবং অ্যান্টিসেপটিক সাবান ব্যবহার করুন।
• ঘাম বা ধুলাবালি জমে থাকলে ত্বকে সংক্রমণ হতে পারে, তাই বাইরে থেকে আসার পর ত্বক ভালোভাবে পরিষ্কার করা জরুরি।
• ত্বক শুষ্ক থাকলে চর্মরোগের ঝুঁকি বাড়ে, তাই ত্বক আর্দ্র রাখতে ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করুন। বিশেষ করে শীতকালে ত্বক শুষ্ক হওয়ার প্রবণতা বেশি থাকে।
• স্বাস্থ্যের জন্য সুষম খাদ্য গ্রহণ করা গুরুত্বপূর্ণ। ফল, সবজি, পূর্ণ শস্য এবং প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে।
• পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করতে হবে, যা ত্বক আর্দ্র রাখে এবং চর্মরোগের ঝুঁকি কমায়।
• পরিষ্কার কাপড় পরা এবং নিয়মিত কাপড় ধোয়া উচিত।
• নিজের ব্যক্তিগত জিনিসপত্র যেমন তোয়ালে, পোশাক, চিরুনি, ইত্যাদি অন্যের সঙ্গে শেয়ার না করা।
• ত্বককে সূর্যের ক্ষতিকর অতিবেগুনি রশ্মি থেকে রক্ষা করতে সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন এবং দীর্ঘসময় ধরে রোদে থাকা এড়িয়ে চলুন।
• রোদে বের হওয়ার আগে হালকা রঙের সুতির কাপড় পরিধান করুন এবং সানগ্লাস ও টুপি ব্যবহার করুন।
• যদি আপনার বা পরিবারের কারও ফাংগাল ইনফেকশন, খোসপাঁচড়া, ডার্মাটাইটিস, বা অন্যান্য চর্মরোগ থাকে, তবে তাৎক্ষণিকভাবে চিকিৎসা নিন এবং অন্যান্যদের রক্ষা করুন।
• অতিরিক্ত স্ট্রেস বিভিন্ন ধরনের চর্মরোগের কারণ হতে পারে। স্ট্রেস কমানোর জন্য নিয়মিত ব্যায়াম, যোগব্যায়াম, এবং পর্যাপ্ত ঘুমের অভ্যাস গড়ে তুলুন।
• অতিরিক্ত কেমিক্যালযুক্ত প্রসাধনী ব্যবহার এড়িয়ে চলা উচিত, কারণ এটি ত্বকে অ্যালার্জি বা অন্যান্য সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। যদি কোনো প্রসাধনী ত্বকে সমস্যা সৃষ্টি করে, তাহলে তা ব্যবহার বন্ধ করতে হবে।
• যদি ত্বকে কোনো সমস্যা দেখা দেয়, তাহলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। ঘরোয়া চিকিৎসায় অবস্থা খারাপ হতে পারে, তাই বিশেষজ্ঞের মতামত নেওয়া জরুরি।

এই অভ্যাসগুলো অনুসরণ করে ত্বককে সুস্থ এবং সতেজ রাখা সম্ভব, যা চর্মরোগ থেকে মুক্ত থাকতে সাহায্য করবে। যেকোন স্বাস্থ্য সম্পর্কিত তথ্য পেতে আমাদের সাথেই থাকুন- JMC Medicine Corner Ltd. ⚕️💊

@মানব সৌন্দর্যের সবচেয়ে বড় শত্রু, চর্মরোগ। এর কারণে, ত্বকের রোগ বা সমস্যা যা ত্বক, চুল, নখ এবং ঘামগ্রন্থিতে প্রভাব ফেলে।...
19/09/2024

@মানব সৌন্দর্যের সবচেয়ে বড় শত্রু, চর্মরোগ। এর কারণে, ত্বকের রোগ বা সমস্যা যা ত্বক, চুল, নখ এবং ঘামগ্রন্থিতে প্রভাব ফেলে। চর্মরোগের মধ্যে অনেক ধরনের সমস্যা থাকতে পারে, যেমন চুলকানি, ফুসকুড়ি, দাগ, লালচে ভাব, শুষ্ক ত্বক, ত্বক ফাটানো, ফোস্কা, বা সংক্রমণ।

📢 চর্মরোগ বিভিন্ন কারণে হতে পারে, যার মধ্যে প্রধান কিছু কারণ হলোঃ

• কিছু খাবার, ওষুধ, ধুলা, ফুলের রেণু, বা অন্য কোনো এলার্জেনের কারণে ত্বকে অ্যালার্জির প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে, যা চর্মরোগের কারণ হতে পারে।

• ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস, ছত্রাক, বা পরজীবীর সংক্রমণের ফলে চর্মরোগ দেখা দিতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, ব্যাকটেরিয়াল সংক্রমণ থেকে ফোড়া, ভাইরাল সংক্রমণ থেকে হার্পিস, এবং ছত্রাকজনিত সংক্রমণ থেকে রিংওয়ার্ম হতে পারে।

• যখন শরীরের ইমিউন সিস্টেম ত্বককে আক্রমণ করে, তখন বিভিন্ন ধরনের অটোইমিউন চর্মরোগ হতে পারে, যেমন সোরিয়াসিস বা একজিমা।

• আবহাওয়া, আর্দ্রতা, ধুলো, রাসায়নিক পদার্থ, বা অন্যান্য পরিবেশগত উপাদানের কারণে ত্বকে সমস্যা দেখা দিতে পারে।

• অনেক চর্মরোগ বংশগত হতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, অ্যাটোপিক ডার্মাটাইটিস বা সোরিয়াসিস বংশগত হতে পারে।

• অতিরিক্ত মানসিক চাপও ত্বকের উপর প্রভাব ফেলতে পারে, যা একজিমা বা সোরিয়াসিসের মতো চর্মরোগের ঝুঁকি বাড়াতে পারে।

• শরীরের হরমোনের পরিবর্তনের কারণে, বিশেষ করে কিশোরী এবং গর্ভবতী নারীদের ক্ষেত্রে, চর্মরোগ দেখা দিতে পারে। যেমন ব্রণ বা অ্যাকনে।

• ত্বকের সঠিক যত্ন না নেওয়া, অপরিষ্কারভাবে থাকা বা নিয়মিত পরিষ্কার না করা চর্মরোগের কারণ হতে পারে।

চর্মরোগের ধরন এবং কারণ অনুযায়ী চিকিৎসা ভিন্ন ভিন্ন হতে পারে। যদি চর্মরোগের কোনো লক্ষণ দেখা দেয়, তবে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। JMC Medicine Corner Limited এর পক্ষ থেকে সবার সুস্থতা কামনা করছি। যেকোন স্বাথ্য সম্পর্কিত তথ্য পেতে আমাদের সাথেই থাকুন।
#জেএমসি #জেএমসিগ্রুপ #জেএমসিমেডিসিন

বর্তমানে, মানব সভ্যতার সর্ব সাধারণ সমস্যার নাম- এসিডিটি (। পাকস্থলী থেকে উৎপন্ন হওয়া এই এসিড হজম প্রক্রিয়ায় সাহায্য করে...
15/09/2024

বর্তমানে, মানব সভ্যতার সর্ব সাধারণ সমস্যার নাম- এসিডিটি (। পাকস্থলী থেকে উৎপন্ন হওয়া এই এসিড হজম প্রক্রিয়ায় সাহায্য করে, তবে যখন এর পরিমাণ বেশি হয়ে যায়, তখন তা পেটের অভ্যন্তরে অস্বস্তি বা পেটে জ্বালা, বুক জ্বালা, এবং অন্যান্য অস্বস্তিকর উপসর্গ তৈরি করে। মূলত ব্যক্তিগত কিছু মন্দ অভ্যাস থেকেই হয়ে থাকে এই এসিডিটি। যেমন;

→ সময় মতো খাবার না খাওয়া বা অতিরিক্ত ফাস্ট ফুড ও জাঙ্ক ফুড খাওয়ার কারণে এসিডিটির সমস্যা দেখা দিতে পারে।

→ অতিরিক্ত মশলাযুক্ত বা তেলযুক্ত খাবার এসিডের নিঃসরণ বাড়িয়ে দেয়, যা এসিডিটি তৈরি করে।

→ চা, কফি, এবং কার্বনেটেড ড্রিঙ্কস বেশি পান করলে পাকস্থলীতে এসিডের মাত্রা বাড়ে।

→ এই অভ্যাসগুলো পাকস্থলীর প্রাকৃতিক রক্ষাকারী আবরণকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে, যা এসিডিটি সৃষ্টি করে।

→ মানসিক চাপ বা উদ্বেগ পাকস্থলীর অ্যাসিডের নিঃসরণ বাড়ায়, যা এসিডিটির অন্যতম প্রধান কারণ।

Address

Dhaka

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when JMC Medicine Corner posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to JMC Medicine Corner:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram