Dr. Sumona Afroz

Dr. Sumona Afroz MBBS ( RMC)
MS ( BSMMU)
Glaucoma Fellow(NIO & H)
Consultant Eye Specialist, OSB eye hospital & institute.Dhaka

07/07/2025
এভাবে খুব কম মানুষই সত্যটা বলতে পারেন।লেখক- ডা. এম এ ওহাব লাবিবআমার পরিচিত অনেক ডাক্তার আছেন ৩০ বার বিসিএস পরীক্ষা দিলে ...
04/07/2025

এভাবে খুব কম মানুষই সত্যটা বলতে পারেন।
লেখক- ডা. এম এ ওহাব লাবিব

আমার পরিচিত অনেক ডাক্তার আছেন ৩০ বার বিসিএস পরীক্ষা দিলে ৩০ বারই প্রথম ১০ জনের ভিতরে থাকতে পারবেন। এমন এমন ডাক্তার আছেন- পৃথিবীতে ১০ বার জন্ম নেওয়ার সুযোগ থাকলে ১০ বারই ডাক্তার হতে চাইবেন তারা। কারণ সরাসরি মানবসেবা , সরাসরি জঠিল রোগগুলোর সমাধান করা , সরাসরি মানুষের কাছে আসা,সরাসরি মানুষের দুআ পাওয়া। বৈধভাবে স্বচ্ছল জীবন যাপন করার মতো পেশা ডাক্তারী ছাড়া আর খুব একটা নাই। একজন মেধাবী ছাত্রের ডাক্তার হয়ে ওঠা আল্লাহ তায়ালার বিশেষ নেয়ামত।

তবে রাষ্ট্র ডাক্তারদের সঠিক মূল্যায়ণ করে না। বিসিএস ক্যাডারে সুযোগ সুবিধার দিক থেকে এক চোখে দেখে না। এসিল্যান্ড ,ইউএনও কে দেয় বাড়ি গাড়ি, পাইক পেয়াদা। বিসিএস পুলিশ কর্মকর্তাদেরকে দেয় বাসভবন, গান ম্যান, পাইক পেয়াদা। তখন ঢাকা মেডিকেলের মতো মেধাবী কিছু ছাত্ররা নিজের পেশা , মেধা, টেকনিক্যাল দক্ষতা বিসর্জন দিয়ে স্বাস্থ্য ক্যাডারে মেডিকেল অফিসার না হয়ে হতে চান পররাষ্ট্র, এডমিন, পুলিশ ক্যাডার।

এবারে তাই ৪৪তম বিসিএস এর ফলাফলে দেখা গেল ১ম ও ২য় হয়েছেন ঢাকা মেডিকেলের দুজন ডাক্তার। দুজনরই পছন্দ পররাষ্ট্র ক্যাডার। কারণ তারা বুঝে গিয়েছেন যে ইউনিয়ন সাবসেন্টারে কিংবা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স হাসপাতালে ভাঙ্গা চেয়ারে বসে গরমের ভিতরে দিনে ১০০ রোগী দেখার থেকে ঢাকায় এসিরুমে কয়েকটা ফাইল ঘাটাঘাটি অনেক নিরাপদ এবং ঝামেলামুক্ত চাকরি।

আমার দেখা শতশত বুয়েটের মেধাবী ছাত্ররা অনেকে এখন দেশে থাকা চিন্তাই করতে পারেন না। বেশিরভাগ মেধাবীরা আমেরিকার বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর শিক্ষক। কেউ কেউ নামকরা প্রতিষ্ঠানগুলোর সিইও।
একজন বুয়েট ইন্জিনিয়ার উপজেলার সহকারী প্রকৌশলী হয়ে যখন দেখেন উপজেলায় কোন মূল্যায়ন নাই। উপজেলার মাসিক বৈঠকে চেয়ার প্রায় সবার পিছনে। গাড়ি বাড়ি তেমন সুবিধার না। তখন তিনি আবার বিসিএস দিয়ে হয়ে যাচ্ছেন এডমিন পুলিশ। এভাবেই হচ্ছে মেধার অপচয়। এসবের জন্য রাষ্ট্র দায়ী। একই বিসিএস ক্যাডারদের সাথে রাষ্ট্র করে বৈষম্য আচরণ।

ক্যাডার বৈষম্য দূর হোক। যে ব্যক্তি যে পেশার সেই পেশায় যথাযথ সম্মানে অভিষিক্ত হোক, এই শুভকামনা।

03/07/2025

“যে নিজেকে পরিশুদ্ধ করলো সে সফল, আর যে নিজেকে কলুষিত করলো সে ব্যর্থ।”
সূরা আশ-শামস: ৯১:৯-১০

#আর

....& This is the begging of.. THE END😑
01/07/2025

....& This is the begging of.. THE END😑

30/06/2025
30/06/2025
29/06/2025
29/06/2025

একবার চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি উপজেলার ছোট্ট গ্রাম ধর্মপুর থেকে শুরু হয়েছিল ইরফান উদ্দীনের যাত্রা। গ্রামের স্কুলে এসএসসি আর চট্টগ্রাম কলেজ থেকে এইচএসসি—দুটোতেই ছিল জিপিএ ৫.০০। এরপর ভর্তি হন চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে। স্নাতক শেষ করেন ২০১৬ সালে, তবে সিজিপিএ ছিল মাত্র ২.৯৮। দেশে থাকতে চাকরি খুঁজে কিছুদিন বেকার ছিলেন, পরে ওয়ালটনে চাকরি পেয়ে হাতে কলমে কাজ শিখতে থাকেন।

দেশেই ক্যারিয়ার গড়তে চাইলেও ইরফানের ভেতরের স্বপ্নটা ছিল বড়—সিলিকন ভ্যালিতে কাজ করার। সেই স্বপ্ন নিয়েই ব্যক্তিগত কারণে বিদেশে উচ্চশিক্ষার জন্য প্রস্তুতি নিতে শুরু করেন। বড় চ্যালেঞ্জ ছিল কম সিজিপিএ আর কোনো গবেষণাপত্র না থাকা। তাই বিকল্প পথ বেছে নেন, গ্র্যাজুয়েট রেকর্ড এক্সামিনেশন (জিআরই) ভালোভাবে দেন এবং ৩৩১ স্কোর তোলেন। এই স্কোরই তাঁকে যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব ওয়াইয়োমিংয়ে ফুল ফান্ডিং স্কলারশিপে মাস্টার্সে পৌঁছে দেয় ২০২৩ সালের আগস্টে।

মাস্টার্সের শেষ সেমিস্টারে ঢুকে যায় চাকরি খোঁজার বাস্তবতা। জানুয়ারি থেকে একের পর এক আবেদন, কিন্তু সাড়া মিলছিল না। ক্লাস, পরীক্ষা আর গবেষণার ভিড়ে প্রতিদিনই দুই ঘণ্টা বরাদ্দ রাখতেন চাকরির জন্য। এক পর্যায়ে ফেব্রুয়ারি থেকে ইন্টারভিউ কল আসা শুরু হয়। তবুও প্রথম চাকরির অফার পেতে অপেক্ষা করতে হয়েছে মে মাস পর্যন্ত। এক হাজারেরও বেশি আবেদন জমা দিয়ে অবশেষে সেরা সুযোগটি পান—সিলিকন ভ্যালির এআই প্রতিষ্ঠান অ্যাস্টেরা ল্যাবসে ইলেকট্রিক্যাল প্রোডাক্ট ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে চাকরি।

এই চাকরি পেতে তাঁকে ৯ ধাপের ইন্টারভিউ দিতে হয়েছে, যার মধ্যে একদিনে টানা ৭টি ইন্টারভিউ দিতে হয়েছে পাঁচ ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে। অনসাইট ইন্টারভিউয়ের জন্য ওয়াইয়োমিং থেকে ক্যালিফোর্নিয়া যেতে হয়েছে তাঁকে। এই দীর্ঘ ইন্টারভিউ প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে বুঝে গেছেন, বাংলাদেশের কাজের অভিজ্ঞতা বা দক্ষতাও বিদেশে চাকরি পেতে বড় সহায়ক হতে পারে।

সবশেষে অ্যাস্টেরা ল্যাবসের চূড়ান্ত অফার—বার্ষিক সাড়ে তিন কোটি টাকা বেতন, সঙ্গে প্রথম বেতনের সঙ্গে ৩০ লাখ টাকার সাইনিং বোনাস, শেয়ার ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা। জীবনের শুরুতে গ্রামের স্কুল থেকে শুরু হওয়া এই যাত্রা অবশেষে তাঁকে নিয়ে গেছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় প্রযুক্তি জোন সিলিকন ভ্যালিতে।

Address

Dhaka

Opening Hours

Monday 09:00 - 17:00
Saturday 17:00 - 21:00

Telephone

+8801969908050

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr. Sumona Afroz posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dr. Sumona Afroz:

Share