আরিফ ফার্মা, বালুঘাট

আরিফ ফার্মা, বালুঘাট শুধুমাত্র ব্যবসা নয় সততা আর সেবা আমা?

মাত্র ১০০ টাকার ভিজিটে দেখান বিশেষজ্ঞ ডাক্তার... আরিফ ফার্মাতে এসে অনলাইনে দেখাতে পারবেন আপনার প্রয়োজন অনুসারে বিশেষজ্ঞ ...
23/02/2022

মাত্র ১০০ টাকার ভিজিটে দেখান বিশেষজ্ঞ ডাক্তার...

আরিফ ফার্মাতে এসে অনলাইনে দেখাতে পারবেন আপনার প্রয়োজন অনুসারে বিশেষজ্ঞ ডাক্তার।

ভাইরাস জরের প্রাদুর্ভাব বেশ বেড়েছে। আসুন সতর্ক হই সচেতন থাকি....
13/02/2020

ভাইরাস জরের প্রাদুর্ভাব বেশ বেড়েছে।
আসুন সতর্ক হই সচেতন থাকি....

27/01/2020
আমরাও বিপদের উর্ধে নই, তাই আসুন সচেতন ও সাবধান হই। সাবধানের তো মাইর নাই....
25/01/2020

আমরাও বিপদের উর্ধে নই, তাই আসুন সচেতন ও সাবধান হই। সাবধানের তো মাইর নাই....

এখনই সময়.....আসুন ঘুম থেকে জেগে উঠি....
16/01/2020

এখনই সময়.....আসুন ঘুম থেকে জেগে উঠি....

সাস্থ্য সচেতনতায় আরিফ ফার্মার সাথেই থাকুন।
18/12/2019

সাস্থ্য সচেতনতায় আরিফ ফার্মার সাথেই থাকুন।

"প্রতিকারের চেয়ে প্রতিরোধই উত্তম"ছোট বেলার ভাবসম্প্রসারনটি আজ সবাই ভুলতে বসেছি... ফলাফল চিকিতসা ব্যয় মেটাতে নিঃস।এখনো সম...
14/12/2019

"প্রতিকারের চেয়ে প্রতিরোধই উত্তম"

ছোট বেলার ভাবসম্প্রসারনটি আজ সবাই ভুলতে বসেছি... ফলাফল চিকিতসা ব্যয় মেটাতে নিঃস।

এখনো সময় আছে আসুন সচেতন হই নিরাপদ খাদ্য গ্রহণ করি দেখবেন ইনশাআল্লাহ অনেক সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।

রক্তদানে ভীতি নয় দরকার সচেতনতা।মাত্র কয়েকমিনিট লাগে....রক্ত দিতে....
23/11/2019

রক্তদানে ভীতি নয় দরকার সচেতনতা।
মাত্র কয়েকমিনিট লাগে....রক্ত দিতে....

সচেতনতা জরুরি,  অবস্থা ভয়াবহ। ফ্যাক্টঃ এন্টিবায়োটিক রেজিস্টেন্স।
18/11/2019

সচেতনতা জরুরি, অবস্থা ভয়াবহ।
ফ্যাক্টঃ এন্টিবায়োটিক রেজিস্টেন্স।

এখনি আপনার রক্তের সুগার পরিমাপ করুন.....সুস্থ থাকুন
15/11/2019

এখনি আপনার রক্তের সুগার পরিমাপ করুন.....সুস্থ থাকুন

আজ বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস । আসুন জেনে নেই ডায়াবেটিস প্রতিরোধে আপনার করণীয়গুলো কি কি:১. বৈজ্ঞানিক খাদ্যাভ্যাস গড়ে তুলুন। প্...
14/11/2019

আজ বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস । আসুন জেনে নেই ডায়াবেটিস প্রতিরোধে আপনার করণীয়গুলো কি কি:

১. বৈজ্ঞানিক খাদ্যাভ্যাস গড়ে তুলুন। প্রাকৃতিক খাবার খান। টিনজাত খাবার, ফাস্টফুড ও কোমল পানীয় বর্জন করুন।
২. প্রতিদিন মাছ মাংস ডিম দুধ খাবেন না। সপ্তাহে ২ দিন বড় মাছ, ২ দিন ছোট মাছ, ১ দিন মাংস এবং ২ দিন সম্পূর্ণ নিরামিষ খাবার খান। সঙ্গে প্রতিদিন পর্যাপ্ত শাক-সব্জি, পরিমিত পরিমান ডাল ও ২/৩ টি মৌসুমি ফল খান।
৩. মাংসের মধ্যে চামড়াছাড়া ১ কেজির কম ওজনের মুরগীর মাংস অল্প পরিমানে খান। গরু খাসি বা পাঠার মাংস যত কম খাবেন তত ভালো। না খেলে আরও ভালো।
৪. ওজন নিয়ন্ত্রনে রাখুন। আপনার কাঙ্খিত ওজন জেনে নিন।
৫. ওজন নিয়ন্ত্রনে রাখতে সকালে ভরপেট নাস্তা করুন, দুপুরে তৃপ্তির সঙ্গে খান এবং রাতে ফকিরের মতো আহার করুন।
৬. প্রতিদিন কমপক্ষে ৩০ মিনিট ব্যায়াম করুন। ব্যায়ামের মধ্যে যোগ ব্যায়াম হচ্ছে সবচেয়ে ভালো ব্যায়াম। তবে বাড়তি ওজন কমাতে এর সঙ্গে ৩০ মিনিট ঘন্টায় ৪ মাইল বেগে হাঁটুন।
৭. মদপান ও ধূমপান বর্জন করুন।
৮. প্রতিদিন ১ কাপ টকদই বা ইয়োগার্ট খান।
৯. প্রতিদিন ৫০ গ্রাম বাদাম খান।
১০. নিয়মিত স্পিরুলিনা খান। জাতিসংঘ স্পিরুলিনাকে একবিংশ শতাব্দির খাদ্য হিসেবে ঘোষণা করেছে।
১১. গরুর দুধের বদলে সয়াদুধ খান। কেননা সয়াদুধ গরুর দুধের সমান পুষ্টিসম্পন্ন অথচ সম্পূর্ণ কোলেস্টেরলমুক্ত।
১২. পাকস্থলীর এক তৃতীয়াংশ খাবার, এক তৃতীয়াংশ পানীয় এবং এক তৃতীয়াংশ ফাঁকা রাখুন।
১৩. রাতে ভুরিভোজন এড়িয়ে চলুন। রাতে ভুরিভোজন হার্ট অ্যাটাকের অন্যতম কারণ।
১৪. প্রতিবেলার খাবার সর্বোচ্চ ৩ পদে সীমিত রাখুন।
১৫. মনের চাপ শরীরের উপর পড়ে। দুশ্চিন্তা, টেনশন, হতাশা যেমন ডায়াবেটিস হওয়ার পেছনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে, তেমনি ডায়াবেটিক রোগীর রক্তের গ্লুকোজ লেভেলও বাড়ায়। তাই সবসময় দুশ্চিন্তামুক্ত থাকুন। আর এজন্যে প্রতিদিন দুবেলা ৩০ মিনিট করে মেডিটেশন বা ধ্যান করুন।

(সংগ্রিহিত)

02/11/2019

বাংলাদেশের জাতীয় মধু বোর্ডের সংজ্ঞা অনুযায়ী "মধু হল একটি বিশুদ্ধ পদার্থ যাতে পানি বা অন্য কোন মিষ্টকারক পদার্থ মিশ্রিত করা হয় নাই।"

মধু চিনির চাইতে অনেক গুণ মিষ্টি। তরল মধু নষ্ট হয় না, কারণ এতে চিনির উচ্চ ঘনত্বের কারনে প্লাজমোলাইসিস প্রক্রিয়ায় ব্যাকটেরিয়া মারা যায়।

প্রাকৃতিক বায়ুবাহিত ইস্ট মধুতে সক্রিয় হতে পারে না, কারণ মধুতে পানির পরিমাণ খুব অল্প। প্রাকৃতিক, অপ্রক্রিয়াজাত মধুতে মাত্র ১৪% হতে ১৮% আর্দ্রতা থাকে। আর্দ্রতা মাত্রা ১৮% এর নিচে যতক্ষণ থাকে, ততক্ষণ মধুতে কোন জীবাণু বংশবৃদ্ধি করতে পারে না। পাস্তুরাইয্ড মধুতে মধুর প্রাকৃতিক ঔষধি গুণাবলী হ্রাস পায়।

মধুর গুণাগুণ ও উপকারিতা

সাধারণভাবে বলা যায়- মধু হলো লাখ লাখ মৌমাছির অক্লান্ত শ্রম আর সেবাব্রতী জীবনের দান। মৌমাছিরা ফুলে ফুলে বিচরণ করে ফুলের রেণু ও মিষ্টি রস সংগ্রহ করে পাকস্থলীতে রাখে। তারপর সেখানে মৌমাছির মুখ নিঃসৃত লালা মিশ্রিত হয়ে রাসায়নিক জটিল বিক্রিয়ায় মধু তৈরি হয়। এরপর মুখ হতে মৌচাকের প্রকোষ্ঠে জমা করা হয়।

খাদ্য ও ঋতুর বিভিন্নতার কারণে মধুর রঙ বিভিন্ন হয়ে থাকে। এ কারণেই কোন বিশেষ অঞ্চলে কোন বিশেষ ফল-ফুলের প্রাচুর্য থাকলে সেই এলাকার মধুতে তার প্রভাব ও স্বাদ অবশ্যই পরিলক্ষিত হয়। মধু সাধারণত তরল আকারে থাকে তাই একে পানীয় বলা হয়। মধু যেমন বলকারক খাদ্য এবং রসনার জন্য আনন্দ ও তৃপ্তিদায়ক, তেমনি রোগ ব্যাধির জন্যও ফলদায়ক ব্যবস্থাপত্র।

রোগ নিরাময়ে মধুর গুণাগুণঃ

রোগ নিরাময়ের জন্য মধু কখনো এককভাবে, আবার কখনো ভেষজ দ্রব্যের সঙ্গে মিশ্রিত করে বিভিন্ন রোগের চিকিৎসায় সফলতার সঙ্গে ব্যবহার হয়ে আসছে।

নিম্নে কয়েকটি রোগের চিকিৎসায় মধুর ব্যবহার উল্লেখ করা হলো-

সর্দি, কাশি ও স্বরভঙ্গে

১. চায়ের সঙ্গে মধু ও আদার রস মিশিয়ে খেলে সর্দি ও শ্লেষ্মা রেগের উপশম হয় (১ চামচ মধু + ১ চামচ আদার রস)।
দুই চা চামচের সমপরিমাণ মধু ও বাসকপাতার রস মিশিয়ে খেলে সর্দি ও কাশি সেরে যায়।

২. তুলসী পাতার এক চা চামচ রস ও সমপরিমাণ মধু মিশিয়ে খেলে অল্প সময়ের মধ্যেই কাশি দূর হয়।

৩. এক চা চামচ আদার রস এবং এক চা চামচ মধু একসঙ্গে মিশিয়ে সকালে ও সন্ধেবেলা খেলে সর্দি সেরে যায় ও খিদে বৃদ্ধিপায়।

আমাশয়ে মধুঃ

রক্ত মিশ্রিত পায়খানা, তৈলাক্ত পায়খানা এবং সঙ্গে পেট কামড়ানি থাকলে তাকে আমাশয় বলে। মধু দিয়ে কিভাবে আমাশয় রোগ নিরাময় করা যায় তা তুলে ধরছি-

কচি বেল ও আমগাছের কচি চামড়া (বাকল) বাটার সঙ্গে গুড় ও মধু মিশিয়ে খেলে আমাশয় ভালো হয়ে যায়।
কুল বা বড়ই গাছের ছাল চূর্ণের সঙ্গে মধু মিশিয়ে খেলে আমাশয় ভালো হয়।

অন্যান্য রোগে মধুঃ

১. শরীরের বাইরের কোন অংশের ক্ষততে মধুর প্রলেপ লাগালে অনেক সময় মলমের চেয়ে বেশি উপকার পাওয়া যায়।

২. যারা খুব মোটা হচ্ছেন তাদের মেদ কমানোর জন্য মধুর সঙ্গে সামান্য গরম পানি মিশিয়ে খেলে সুফল পাওয়া যায়।

৩. দুর্বল শিশুকে এক ফোঁটা মধু দুধের সঙ্গে মিশিয়ে দিনে দুবার খাওয়ালে তার স্বাস্থ্য ভালো হয় ও শক্তি লাভ করে।

৪.এক কাপ দুধে এক চা চামচ মধু মিশিয়ে রোজ সকালে খেলে শক্তি বৃদ্ধি পায়।

৫. মধুর সঙ্গে গুড়ের রস মিশিয়ে খেলে বমি বন্ধ হয়ে যায়।
চক্ষু রোগে এক ফোঁটা করে মধু দিনে ৩ বার চোখে লাগাতে হবে।

৬.
আমাশয় ও পাতলা পায়খানা থাকলে গরম পানিতে আড়াই চা-চামচ মধু মিলিয়ে শরবত বানিয়ে বারবার ‘সেবন করতে হবে’।

৭৷ যক্ষ্মা রোগে বাসক পাতার রস এক চা-চামচ পরিমাণ এক চা-চামচ মধু এবং এক চা-চামচ আদার রস মিশিয়ে কিছু দিন খেলে উপকার পাওয়া যাবে।

মধু সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ কথা'

মধুতে গ্লুকোজ ও ফ্রুকটোজ নামক দুই ধরনের সুগার থাকে। অবশ্য সুক্রোজ ও মালটোজও খুব অল্প পরিমাণে আছে। মধু নির্ভেজাল খাদ্য। এর শর্করার ঘনত্ব এত বেশি যে, এর মধ্যে কোনো জীবাণু ১ ঘণ্টার বেশি সময় বাঁচতে পারে না।

এতে ভিটামিন এ, বি, সি প্রচুর পরিমাণ বিদ্যমান। অনেক প্রয়োজনীয় খাদ্য উপাদানও আছে। যেমন- এনজাইম বা উৎসেচক, খনিজ পদার্থ (যথা পটাশিয়াম, ক্যালশিয়াম, ফসফরাস, ম্যাঙ্গানিজ), এছাড়াও প্রোটিন আছে।

মধুতে কোনো কোলস্টেরল নেই। সুস্থ অসুস্থ যে কেউ মধু খেতে পারেন। সুস্থ মানুষ দিনে দু’চা-চামচ মধু অনায়াসে খেতে পারেন। বেশি খেতে চাইলে শর্করা জাতীয় খাদ্য ভাত, রুটি, আলু কমিয়ে খেতে হবে। অন্যথা মোটিয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। তবে পরিমিত পরিমাণ খেলে মোটা হওয়ার ভয় নেই। হজমের গোলমাল, হার্টের অসুখ, ডায়াবেটিস প্রভৃতিরোগে আধা চা-চামচ এর বেশি মধু না খাওয়াই ভালো।

মধু নিয়ে আরো জানতে আমাদের পেজ লাইক দিয়ে আমাদের সাথে থাকুন।

তথ্যসূত্রঃ ইন্টারনেট

সম্পাদনাঃ সোপান ( আরিফ)
০১৭৯০০৬২২৯৮

17/09/2019

STROKE (স্ট্রোক):
লেখাটি অবশ্যই পড়বেন।
শেয়ার করে হয়তো আপনিও কারো উপকারে আসতে পারেন।
******************
STROKE (স্ট্রোক): মনে রাখুন শব্দটির প্রথম
৩টি অক্ষরঃ S, T এবং R. আমরা সবাই-ই যদি এই ছোট্ট সাধারণ
সণাক্তকরণ উপায়টা শিখে ফেলি,
তবে হয়তো আমরা স্ট্রোকের ভয়ংকর
অভিজ্ঞতা থেকে আমাদের প্রিয়জনদের
রক্ষা করতে পারবো। একটি সত্যি গল্পঃ
একটা অনুষ্ঠানে গিয়ে একজন ভদ্রমহিলা হঠাৎ
হোঁচট খেয়ে পড়ে গেলেন।
উঠে দাঁড়িয়ে তিনি বললেন, সবকিছু ঠিক আছে,
মেঝের টাইলসে তার নতুন জুতোর হীল
বেঁধে যাওয়ায় তিনি পড়ে গিয়েছিলেন। কেউ একজন এম্বুলেন্স ডাকার কথা বললেও
তিনি তাতে রাজি হলেন না।
সবকিছু ঠিকঠাক করে, পরিস্কার
করে তিনি নতুন করে প্লেটে খাবার নিলেন।
যদিও মনে হচ্ছিলো যেন তিনি একটু
কেঁপে কেঁপে উঠছেন। অনুষ্ঠানের সম্পূর্ণ সময়
জুড়েই তিনি উপস্থিত থাকলেন। পরদিন
দুপুরে ভদ্রমহিলার স্বামী ফোন করে জানালেন,
তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
সন্ধ্যা ছয়টার সময় তিনি মারা গেলেন। মূল যে ঘটনা ঘটেছিল, তা হলো, তিনি অনুষ্ঠান
চলাকালীন সময় স্ট্রোক করেছিলেন।
সেখানে যদি কেউ জানতেন, কিভাবে স্ট্রোক
সনাক্ত করা সম্ভব,
তাহলে হয়তো ভদ্রমহিলা আজও বেঁচে থাকতেন।
সবাই যে মৃত্যুবরণ করে, তা নয়। অনেকের ঠাঁই
হয় বিছানায়, সাহায্যহীন, ভরসাহীন মূমুর্ষূ
অবস্থায়। মাত্র তিনটা মিনিট সময়
নিয়ে এটা পড়ে ফেলুন।
একজন মস্তিষ্কবিশেষজ্
ঞ বলেছেন, যদি একজন
স্ট্রোকের শিকার রোগীকে স্ট্রোক হবার তিন ঘন্টার মধ্যে হাসপাতালে নেয়া যায়,
তবে তাকে সম্পূর্ণভাবে সুস্থ অবস্থায় ফেরত
পাওয়া সম্ভব। শুধু আমাদের
জানতে হবে কিভাবে স্ট্রোক চেনা যায়,
এবং কিভাবে রোগীকে উল্লেখ্য সময়ের
মধ্যে মেডিকেল কেয়ারে নেয়া যায়।
স্ট্রোককে চিনুন...
সহজ তিনটি ধাপঃ- S T ও R...পড়ুন এবং জানুন! মাঝে মাঝে স্ট্রোকের উপসর্গ সনাক্ত
করা অনেক কঠিন হয়ে পড়ে। আমাদের অজ্ঞতার কারণেই নেমে আসে যাবতীয়
দুর্যোগ।
স্ট্রোকের শিকার রোগীর মস্তিষ্কে যখন
ভয়ানক রকম ক্ষতি হয়ে যাচ্ছে,
পাশে দাঁড়ানো প্রিয়জনটিই
হয়তো বুঝতে পারছে না, কি অপেক্ষা করছে তাদের কাছের মানুষের
জীবনে।
সহজ উপায়ে স্ট্রোক সনাক্ত করার উপায়, সহজ
তিনটি প্রশ্ন জিজ্ঞেস করুনঃ
S – Smile রোগীকে হাসতে বলুন।
T – Talk রোগীকে আপনার
সাথে সাথে একটি বাক্য বলতে বলুন।
উদাহরণঃ আজকের দিনটা অনেক সুন্দর। R – Raise hands. রোগীকে একসাথে দুইহাত
উপরে তুলতে বলুন।
এর কোনো একটিতে যদি রোগীর সমস্যা বা কষ্ট
হয়, তৎক্ষণাৎ
দেরি না করে তাকে হাসপাতালে নিয়ে যান। এবং চিকিৎসককে সমস্যাটি খুলে বলুন।
(রোগী বলতে স্ট্রোকের শিকার সন্দেহ
করা ব্যক্তি বোঝানো হয়েছে)
সনাক্তকরণের আরেকটি উপায় হচ্ছে,
রোগীকে বলুন তার জিহবা বের করতে।
যদি তা ভাঁজ হয়ে থাকে, বা অথবা যদি তা বেঁকে যেকোনো একদিকে চলে যায়,
সেটাও স্ট্রোকের লক্ষণ। তৎক্ষণাৎ
তাকে হাসপাতালে নিয়ে যান।
একজন খ্যাতনামা হৃদবিশেষজ্ঞ বলেছেন,
যদি আমরা সবাই-ই এই সহজ
ব্যাপারগুলো জেনে রাখি, তবে আমরা একজনের
হলেও সাহায্যে আসতে পারবো ।
সুতরাং, আপনি শিখলেন, আপনার বন্ধু ও
প্রিয়জনদেরও শেখান !!!!!

আসুন জেনে নেই আপনি ডায়াবেটিস আক্রান্ত কিনা???যে ক'টি লক্ষণ বলে দেবে আপনি ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হতে যাচ্ছেন বা হয়েছেনডায়াবে...
30/07/2019

আসুন জেনে নেই আপনি ডায়াবেটিস আক্রান্ত কিনা???

যে ক'টি লক্ষণ বলে দেবে আপনি ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হতে যাচ্ছেন বা হয়েছেন

ডায়াবেটিস এমন একটি রোগ, যা সময়ের সঙ্গে সঙ্গে মানুষের অসুস্থতা বাড়িয়ে তোলে। এই রোগের কারণে শরীর প্রয়োজনীয় মাত্রায় ইনসুলিন তৈরি করতে পারে না, বিধায় রক্তে দেখা দেয় উচ্চমাত্রার চিনির উপস্থিতি। শরীরে ডায়াবেটিসের লক্ষণগুলো বেশির ভাগ ক্ষেত্রে দারুণ সূক্ষ্ম হওয়ার কারণে প্রাথমিক ক্ষেত্রে চিহ্নিত করা সম্ভব হয় না। যার ফলে বিনা-চিকিৎসা ও অনিয়মের ফলে শরীরে ডায়াবেটিসের মাত্রা প্রকট আকারে বেড়ে যায়। যা অনেক সময় জীবনের জন্য হুমকি স্বরূপ হয়ে দেখা দেয়।
সঠিক সময়ে শারীরিক লক্ষণগুলো চিহ্নিত করে ডায়াবেটিসের উপস্থিতি সম্পর্কে নিশ্চিত হতে পারলে দ্রুত চিকিৎসা নেওয়া সম্ভব। এতে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে প্রাথমিক অবস্থায় ডায়াবেটিস সম্পূর্ণভাবে নিরাময় করা যায়। সকলের শারীরিক সুস্থতা ও সুবিধার জন্য শরীরে ডায়াবেটিস দেখা দেওয়ার কিছু পূর্ব লক্ষণ সমূহ তুলে ধরা হলো।

১. পিপাসা ও প্রস্রাবের মাত্রা বৃদ্ধি পাওয়া

পিপাসা বেড়ে যাওয়া ও ঘনঘন প্রস্রাবের বেগ পাওয়ার সমস্যা দুটি ডায়াবেটিস রোগের ক্ষেত্রে খুবই সাধারণ লক্ষণ। ডায়াবেটিস রোগ দেখা দিলে কিডনি অতিরিক্ত চিনি শোষণ করতে পারে না। বিধায় শরীরের টিস্যু থেকে অন্যান্য তরল সংগ্রহের মাধ্যমে প্রস্রাব আকারে বের হয়ে যায়। এর ফলে ডায়াবেটিস রোগ দেখা দিলে বারবার প্রস্রাবের বেগ দেখা দেয় এবং পানিশূন্যতা তৈরি হয়। এরই ধারাবাহিকতায় পিপাসা লাগে। বাড়তি পিপাসার জন্য বেশি পানি পান করার ফলে বেশি প্রস্রাবের বেগ দেখা দেয়। সাধারণত একজন সুস্থ মানুষ সারাদিনের মাঝে ৬-৭ বার প্রস্রাব করেন। স্থানভেদে ৪-১০ বার প্রস্রাবের মাত্রাকেও স্বাভাবিক ধরা হয়।

২. ক্ষুধাবোধ বৃদ্ধি পাওয়া

পিপাসা বোধ ও প্রস্রাবের বেগ বৃদ্ধি পাওয়ার পাশাপাশি ডায়াবেটিসের তিনটি প্রধান লক্ষণের মাঝে অন্যতম হলো ক্ষুধাবোধ অনেক বেড়ে যাওয়া। শরীর যখন স্বাভাবিকভাবে কাজ করতে ব্যর্থ হয় এবং শরীরের জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণ ইনসুলিন তৈরি করতে পারে না। কারণ গ্রহণকৃত খাদ্য উপাদান থেকে গ্লুকোজ তৈরির মাধ্যমে কোনো শক্তি উৎপাদন করতে পারে না শরীর। যার ফলে দেখা দেয় অতিরিক্ত ক্ষুধাভাব। বারবার খাবার গ্রহণের পরেও ক্ষুধাভাব পুরোপুরি দূর করা সম্ভব হয় না।

৩. শারীরিক অবসাদ বা ক্লান্তি বোধ তৈরি হওয়া

ডায়াবেটিস দেখা দেওয়ার সাধারণ লক্ষণগুলোর মাঝে আরেকটি হলো সবসময় অবসাদ বোধ হওয়া। ডায়াবেটিসের ফলে সবসময় ক্ষুধাবোধ কাজ করায় শারীরিকভাবে দিনভর অবসাদ কাজ করতে থাকে। কারণ শরীর তার প্রয়োজনীয় ও পর্যাপ্ত গ্লুকোজ পায় না। পাশাপাশি অতিরিক্ত প্রস্রাবের জন্যে শরীরে দেখা দেয় পানিশূন্যতা। যা অবসাদ তৈরির আরেকটি কারণ।

৪. অস্বাভাবিকভাবে ওজন কমে যাওয়া

খাদ্যাভ্যাসে কোনো ধরনের পরিবর্তন বা শরীরচর্চা ছাড়াই অস্বাভাবিকভাবে ওজন কমে যাওয়াও ডায়াবেটিসের লক্ষণ। ডায়াবেটিস হলে শরীর তার প্রয়োজনীয় গ্লুকোজ তৈরি করতে পারে না। বিধায় শরীরে পর্যাপ্ত শক্তির ঘাটতি দেখা দেয়। যার ফলে শরীর তার জমাকৃত ফ্যাট ব্যবহার করা শুরু করে। যে কারণে হুট করেই ওজন কমে যেতে পারে। পানিশূন্যতাও ওজন কমে যাবার আরেকটি কারণ। টাইপ-১ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত মানুষদের জন্য ওজন কমে যাওয়ার ব্যাপারটি স্বাভাবিক হলেও, টাইপ-২ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত মানুষদের ক্ষেত্রেও এই সমস্যা দেখা দিয়ে থাকে।

৫. ত্বকে কালচে ভাব

অ্যাকান্থসিস নিগ্রিকানস হলো ত্বকের এক ধরনের সমস্যা। যার ফলে ত্বকের উপরিভাগের কিছু স্থানে পিচ্ছিল ভাব তৈরি হয় এবং সেখানে কালো ছোপ ছোপ দাগ দেখা দেয়। ত্বকের এই সমস্যা সাধারণত ভাঁজ হয়ে থাকা অংশে বেশি দেখা দেয়, যেমন—ঘাড়, কনুই, বগল, আঙুল, হাঁটুর পেছনের অংশ। ত্বকের এই ধরনের সমস্যাগুলো যে কারও মাঝে দেখা দিতে পারে। তবে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে ত্বকের এই সমস্যাকে ডায়াবেটিসের পূর্ব লক্ষণ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।

৬. চুলকানিযুক্ত চামড়া

ডায়াবেটিসের ফলে শরীরের চিনি অন্যান্য তরলের সাথে প্রস্রাবের মাধ্যমে বের হয়ে যায়। ফলে শরীরের উপরিভাগের চামড়া শুষ্ক ও চুলকানিযুক্ত হয়ে ওঠে। বারবার চুলকানির ফলে চামড়ার উপরিভাগে সংক্রামণ দেখা দেয় এবং চুলকানির উপদ্রব আরও বেশি বৃদ্ধি পায়। তবে চামড়ার চুলকানির অন্য আরেকটি কারণ হলো ইস্ট ইনফেকশন। যে সমস্যাটি ডায়াবেটিসে আক্রান্ত মানুষদের মধ্যে খুব সাধারণ।

৭. অস্পষ্ট দৃষ্টিশক্তি

চোখে ঘোলা দেখা অথবা অস্পষ্ট দেখার সমস্যা যদি চোখের কোনো অসুখের ফলে না হয়ে থাকে, তবে বুঝতে হবে ডায়াবেটিসের সমস্যার জন্যই এমনটা দেখা দিয়েছে। শরীরের অভ্যন্তরে তরলের মাত্রার তারতম্য হওয়ায় চোখ ফুলে যায়। ফলে দেখার সমস্যা তৈরি হয় এবং চোখের দৃষ্টি ঘোলা হয়ে ওঠে। চোখে ঘোলা ব্যাপার সমস্যাটি সমাধানযোগ্য। দৃষ্টিশক্তি আবারও স্বাভাবিক হয়ে উঠবে যদি চিকিৎসার মাধ্যমে রক্তে চিনির মাত্রা স্বাভাবিক অবস্থায় নিয়ে আসা সম্ভব হয়। তবে বিনা চিকিৎসায় সমস্যা বাড়তে দিলে অনেক সময় এই ঘোলা দৃষ্টিশক্তি থেকে অন্ধত্ব দেখা দিতে পারে।

৮. ক্ষতস্থান অনেক সময় নিয়ে ভালো হওয়া

শরীরের যেকোনো কাটা-ছেড়া ও ক্ষতস্থান অনেক ধীরে ভালো হওয়ার সমস্যাটি ডায়াবেটিস দেখা দেওয়ার লক্ষণ হিসেবে বিবেচিত হয়। রক্তে উচ্চমাত্রার চিনি কাটাস্থানে শুধু প্রদাহ ও ব্যথাভাব তৈরি করে তাই নয়, একইসাথে রক্ত সঞ্চালনের সমস্যার ফলে ক্ষতস্থানে রক্ত পৌঁছাতে পারে না। এতে ক্ষতস্থান সারতে অনেক বেশি সময় লাগে। শরীরের কাটা-ছেড়া কিংবা ক্ষতস্থান সারতে স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি সময়ের লাগলে তবে দ্রুত ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া প্রয়োজন।

৯. হাতে ও পায়ে অবশ ও অস্বস্তিদায়ক অনুভূতি

ডায়াবেটিসের কয়েকটি প্রধান লক্ষণের মধ্যে হাতে ও পায়ে অবশ, অস্বস্তি ও ব্যাথাভাব দেখা দেওয়া অন্যতম। পূর্বেই বলা হয়েছে, রক্তে উচ্চমাত্রার চিনি উপস্থিতির জন্য রক্ত চলাচলের ক্ষেত্রে সমস্যা তৈরি হয়। যার ফলে হাত ও পায়ে অবশ বা অস্বস্তিদায়ক অনুভূতি দেখা দেয়।

কার্টেসিঃ Doctor360
সম্পাদনাঃ আরিফ ফার্মা

ডেংগু জরের ধরন ও লক্ষন পাল্টে গেসে। ডেংগু এর লক্ষন দেখা না গেলেও রক্ত পরীক্ষা করুন জর হলে। আসুন সবাই সচেতন হই এবং সবাইকে...
22/07/2019

ডেংগু জরের ধরন ও লক্ষন পাল্টে গেসে। ডেংগু এর লক্ষন দেখা না গেলেও রক্ত পরীক্ষা করুন জর হলে। আসুন সবাই সচেতন হই এবং সবাইকে সতর্ক করি।

https://youtu.be/Yy0k5uycM50

পাল্টে গেছে ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ। রোগ সনাক্ত হওয়ার আগেই ঘটছে মৃত্যুর ঘটনাও। চিকিৎসকরা বলেছন, এই ভাইরাস দমনে ওষুধ .....

12/07/2019

ডাক্তারদের কসাই বললে তারা মাইন্ড করেন কিন্ত দুঃক্ষজনক হলেও এটাই সত্যি কিছু কিছু ডাক্তার কসাইয়ের থেকেও খারাপ.....

সেবা ভুলে যারা টাকাকেই প্রাধান্য দেয় তাদের কি আসলেই ডাক্তার বলা যায়????

https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=2373498682891606&id=1692118057696342

Address

69/7 Jasmine Tower, Balughat
Dhaka
1206

Telephone

+8801790062298

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when আরিফ ফার্মা, বালুঘাট posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to আরিফ ফার্মা, বালুঘাট:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram