Best Pharma & Health Mart

Best Pharma & Health Mart Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Best Pharma & Health Mart, Pharmacy / Drugstore, Ka-50/C, Hazi Super Market, Progoti Sarani, Jagannathpur, Dhaka Vatara, Dhaka, Dhaka.

09/10/2025

কোম্পানিগুলো খুচরা ও পাইকারি বিক্রেতাদের ১৫ শতাংশ কমিশন দিয়ে আসছিল। বর্তমানে তা কমে ১২ শতাংশে নেমে এসেছে।

কমিশন ২৫ শতাংশে উন্নীত করার দাবি তারা আগেও বাংলাদেশ ঔষধ শিল্প সমিতি ও ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের কাছে তুলে ধরেছেন।

✅✅ কোন রোগে কোন ভিটামিন উপকারিঃ
05/10/2025

✅✅ কোন রোগে কোন ভিটামিন উপকারিঃ

05/10/2025

✅ Ulfate Syrup📦 (Sucralfate – শুধুমাত্র মুখে সেবনের জন্য)💊 এটি একটি গ্যাস্ট্রোইনটেস্টিনাল প্রোটেক্টিভ ওষুধ, যা আলসার, গ্...
23/09/2025

✅ Ulfate Syrup
📦 (Sucralfate – শুধুমাত্র মুখে সেবনের জন্য)
💊 এটি একটি গ্যাস্ট্রোইনটেস্টিনাল প্রোটেক্টিভ ওষুধ, যা আলসার, গ্যাস্ট্রাইটিস এবং স্ট্রেসজনিত পেটের ক্ষত প্রতিরোধে ব্যবহৃত হয়। এটি পেটের আস্তরণে প্রতিরক্ষামূলক স্তর তৈরি করে ব্যথা ও জ্বালা কমায় এবং আলসার নিরাময়ে সাহায্য করে।

✨ কেন ব্যবহার করা হয়
🔥 Duodenal ulcer (ডুডেনাল আলসার) চিকিৎসায়
🤕 Gastric ulcer (পেপটিক আলসার) নিরাময়ে
😣 Chronic gastritis কমাতে
🛡️ গুরুতর অসুস্থ রোগীদের stress ulcer থেকে রক্তক্ষরণ প্রতিরোধে

✨ কিভাবে ব্যবহার করতে হয় (চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী)
📌 খালি পেটে খেতে হবে (খাবারের অন্তত ১ ঘণ্টা আগে বা শোবার আগে)
📌 খাওয়ার পর ৩০ মিনিটের মধ্যে Antacid খাবেন না

Duodenal ulcer, Gastric ulcer, Chronic gastritis:
👨‍🦱 প্রাপ্তবয়স্ক ➝ 2 gm দিনে ২ বার (সকালে ও রাতে) অথবা 1 gm দিনে ৪ বার (খাবারের ১ ঘণ্টা আগে ও শোবার আগে)
📌 সর্বোচ্চ ডোজ ➝ দিনে 8 gm (প্রয়োজনে 12 সপ্তাহ পর্যন্ত খাওয়া যেতে পারে)

Stress ulcer প্রতিরোধে:
👨‍🦱 প্রাপ্তবয়স্ক ➝ 1 gm দিনে ৪–৬ বার (মুখে বা Nasogastric tube দিয়ে)
➡️ প্রতিবার খাওয়ার পর নল পরিষ্কার রাখতে 10 ml পানি দিয়ে ফ্লাশ করতে হবে
➡️ সাধারণত ১৪ দিনের বেশি খাওয়া উচিত নয়

👶 শিশু (১৪ বছরের নিচে) ➝ নিরাপত্তা ও কার্যকারিতা প্রমাণিত নয়
👴 বয়স্ক ➝ বিশেষ ডোজ প্রয়োজন নেই, তবে সর্বনিম্ন কার্যকর ডোজ ব্যবহার করা উচিত

✨ কিভাবে কাজ করে
🛡️ পেটের আস্তরণে প্রতিরক্ষামূলক স্তর তৈরি করে ➝ আলসারকে এসিড থেকে রক্ষা করে
⚡ ক্ষত নিরাময় ত্বরান্বিত করে ➝ ব্যথা ও জ্বালা কমায়
🚫 অতিরিক্ত এসিডের ক্ষতিকর প্রভাব প্রতিরোধ করে ➝ রক্তক্ষরণ কমায়

⚠️ সতর্কতা
🚫 চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া দীর্ঘদিন ব্যবহার করবেন না
❌ অ্যান্টাসিড একসাথে খাবেন না (অন্তত ৩০ মিনিট বিরতি রাখুন)
🤰 গর্ভবতী ও স্তন্যদায়ী মায়েদের ক্ষেত্রে ডাক্তারের পরামর্শ জরুরি

🥦 পেট ভালো রাখতে ঝাল-মশলা, তেলযুক্ত খাবার কম খান এবং নিয়মিত পানি পান করুন।

আর্টিকেলটি শুধুমাত্র তথ্যমূলক। যেকোন ঔষধ গ্রহণের পূর্বে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

🧒 শিশুদের কিছু সাধারণ সমস্যা ও প্রাথমিক চিকিৎসা গাইডলাইন 🩺(ঘরেই রাখুন, সময়মতো কাজে আসবে!)---🔥 জ্বর হলে🔹 Drop Napa / Ace ...
21/09/2025

🧒 শিশুদের কিছু সাধারণ সমস্যা ও প্রাথমিক চিকিৎসা গাইডলাইন 🩺
(ঘরেই রাখুন, সময়মতো কাজে আসবে!)

---

🔥 জ্বর হলে
🔹 Drop Napa / Ace / Renova
📌 ওজন × ০.২ = মিলি → প্রতি ৬ ঘণ্টা পর পর (জ্বর ১০০°F/+ হলে)

🔹 Syp Napa / Ace / Renova
📌 প্রতি ৮ কেজির জন্য ১ চামচ, ৪ কেজির জন্য ½ চামচ → প্রতি ৬ ঘণ্টা পর পর

---

🤧 সর্দি / ঠান্ডা / এলার্জি হলে
🔹 Syp Tofen / Fenat / Toti
👶 ৬মাস - ৩বছর: ½ চামচ × ২ বেলা
👧 ৩বছর+: ১ চামচ × ২ বেলা

---

👃 নাক বন্ধ বা সর্দির জন্য ড্রপ
🔹 Drop Solo / Norsol / Nosomist
👶 ০-২ বছর: ২ ফোঁটা করে উভয় নাসিকায়, ২-৬ ঘণ্টা পর পর (প্রয়োজনে)

🔹 Drop Rynex / Xylocon / Oxynex 0.025%
👧 ২ বছর+: ২ ফোঁটা করে দিনে ২-৩ বার (সর্বোচ্চ ৫ দিন)

---

🗣️ কফযুক্ত কাশি
🔹 Drop Ambrox / Ambolyt / Mucosol
👶 ০-৬ মাস: ০.৫ মিলি × ২ বেলা
👶 ৬-১২ মাস: ১ মিলি × ২ বেলা
👧 ১-২ বছর: ১.২৫ মিলি × ২ বেলা

🔹 Syp Ambrox / Ambolyt / Boxol
👧 ২-৫ বছর: ½ - ১ চামচ × ৩ বেলা
👧 ৫-১০ বছর: ১ - ১.৫ চামচ × ৩ বেলা

---

😮‍💨 শুকনো কাশি
🔹 Drop Mirakof / Miraten / Bukof
👶 ২-১২ মাস: ০.৫ মিলি × ৩-৪ বেলা
👧 ১-৩ বছর: ১ মিলি × ৩-৪ বেলা

🔹 Syp Mirakof / Miraten / Bukof
👧 ৩-৬ বছর: ১ চামচ × ৩ বেলা
👧 ৬-১২ বছর: ২ চামচ × ৩ বেলা

---

🪱 কৃমি হলে
🔹 Syp Alben / Almex
👶 ১-২ বছর: ১ চামচ (রাতে) → ১ম দিন ও ৭ দিন পর
👧 ২ বছর+: ২ চামচ (রাতে) → প্রতি ৪-৬ মাস পর পর
⚠️ লক্ষণ ছাড়া না খাওয়ানোই ভালো

---

💩 ডায়রিয়া হলে
🔹 Syp Zinc / Ziton / Zesup
📌 প্রতি ১০ কেজিতে ১ চামচ, ৫ কেজিতে ½ চামচ → ২ বেলা × ১৪ দিন

🔹 ORS স্যালাইন
📌 যত কেজি, তত চামচ পানির সাথে → প্রতিবার পাতলা পায়খানা বা বমি হলে

---

😔 অরুচি হলে
🔹 Syp Bicozin I
👶 ১ বছরের কম: ½ চামচ × ১ বেলা (১ মাস)
👧 ১ বছরের বেশি: ১-২ চামচ × ১ বেলা (১ মাস)

🔸 বিকল্প: Syp Zinc / Ziton / Zesup → পূর্বের নিয়মে ১ মাস পর্যন্ত

---

📌 বি. দ্রঃ
এই গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো শেয়ার করে টাইমলাইনে রেখে দিন। প্রয়োজনে আপনার হাতের কাছেই থাকবে! 🧾

🟦 Collected

---

ওষুধটি সবাই বাসায় রাখবেন,পেট ফাঁপা পেট ব্য-থা পেট ভরা ভরা থাকা পেটে বুট বুট শব্দ টক ঢেঁকুর ওঠা পেট জ্বা-লা পো-ড়া করা ম...
17/09/2025

ওষুধটি সবাই বাসায় রাখবেন,পেট ফাঁপা পেট ব্য-থা পেট ভরা ভরা থাকা পেটে বুট বুট শব্দ টক ঢেঁকুর ওঠা পেট জ্বা-লা পো-ড়া করা মুখে টক টক লাগা,বায়ু নাশক সমস্যা,খাবারের রুচি বাড়ায়, বু-কে-র দু-ধ বৃদ্ধি করে। ১+১+১ খাবার আগে।

“ইউরিক অ্যাসিড – নিঃশব্দে শরীরে জমে ওঠা এক শত্রু! 🩸সমস্যাকে ছোট করে দেখবেন না, আজ জানুন কারণ, ক্ষতি, প্রতিকার আর সঠিক খা...
16/09/2025

“ইউরিক অ্যাসিড – নিঃশব্দে শরীরে জমে ওঠা এক শত্রু! 🩸
সমস্যাকে ছোট করে দেখবেন না, আজ জানুন কারণ, ক্ষতি, প্রতিকার আর সঠিক খাদ্যাভ্যাস। সুস্থ জীবন আপনার হাতে।”

ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে গেলে কি হয়?

ইউরিক অ্যাসিড হলো আমাদের শরীরে পিউরিন নামক এক ধরনের রাসায়নিক পদার্থ ভাঙার ফলে তৈরি হওয়া প্রাকৃতিক বর্জ্য পদার্থ। সাধারণত কিডনি ইউরিক অ্যাসিড শরীর থেকে বের করে দেয়। কিন্তু শরীরে এর মাত্রা বেড়ে গেলে (Hyperuricemia) নানা ধরনের সমস্যা দেখা দেয়।

🔹 গাউট (Gout):
ইউরিক অ্যাসিড বেশি হলে জয়েন্ট বা গাঁটে স্ফটিক আকারে জমে গিয়ে তীব্র ব্যথা, ফোলা ও লালচে হয়ে যায়। বিশেষত পায়ের বৃদ্ধাঙ্গুলিতে এ সমস্যা বেশি হয়।

🔹 কিডনির ক্ষতি:
অতিরিক্ত ইউরিক অ্যাসিড কিডনিতে পাথর (Kidney Stone) তৈরি করতে পারে। এতে প্রস্রাবে জ্বালা, ব্যথা, রক্ত আসা এমনকি কিডনির কার্যকারিতা নষ্ট হয়ে যেতে পারে।

🔹 শরীরের ক্লান্তি ও ব্যথা:
শরীর সবসময় ভারী লাগে, মাংসপেশি ও হাড়ে অস্বস্তি ও ব্যথা হয়।

🔹 উচ্চ রক্তচাপ ও হৃদরোগের ঝুঁকি:
গবেষণায় দেখা গেছে, ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে গেলে উচ্চ রক্তচাপ ও কার্ডিওভাসকুলার রোগের ঝুঁকি বাড়ে।

🔹 মেটাবলিক সিনড্রোম:
ইউরিক অ্যাসিডের উচ্চ মাত্রা ডায়াবেটিস, স্থূলতা, কোলেস্টেরল সমস্যা ইত্যাদির সাথে সম্পর্কিত।

ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে যাওয়ার কারণ

✔ অতিরিক্ত লাল মাংস, কলিজা, মাছের ডিম, সার্ডিন, অ্যাঙ্কোভি, সি-ফুড জাতীয় খাবার খাওয়া।
✔ বেশি ভাজাপোড়া ও ফাস্টফুড খাওয়ার অভ্যাস।
✔ অ্যালকোহল ও চিনি মেশানো পানীয় (Soft Drinks, Energy Drinks)।
✔ স্থূলতা বা অতিরিক্ত ওজন।
✔ কিডনির দুর্বলতা বা কম কার্যকারিতা।
✔ বংশগত কারণ।
✔ দীর্ঘমেয়াদে কিছু ওষুধ যেমন ডায়ুরেটিক (মূত্রবর্ধক) ওষুধ।

ইউরিক অ্যাসিডের বৃদ্ধি কিভাবে রোধ করা যায়?

1️⃣ খাদ্যাভ্যাস নিয়ন্ত্রণ করুন:

পিউরিন সমৃদ্ধ খাবার (লাল মাংস, কলিজা, সি-ফুড) কম খান।

বেশি করে শাকসবজি, ফলমূল ও আঁশযুক্ত খাবার খান।

পরিশোধিত চিনি ও ফাস্টফুড এড়িয়ে চলুন।

2️⃣ প্রচুর পানি পান করুন:

প্রতিদিন অন্তত ৮-১০ গ্লাস পানি খান।

পানি কিডনিকে ইউরিক অ্যাসিড বের করতে সহায়তা করে।

3️⃣ ওজন নিয়ন্ত্রণ করুন:

স্থূলতা ইউরিক অ্যাসিডের ঝুঁকি অনেক বাড়ায়।

নিয়মিত ব্যায়াম করুন।

4️⃣ অ্যালকোহল ও মিষ্টি পানীয় এড়িয়ে চলুন:

বিয়ার, ওয়াইন ও সোডা জাতীয় পানীয় ইউরিক অ্যাসিড বাড়ায়।

5️⃣ সঠিক ওষুধ সেবন করুন:

চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কোনো ওষুধ খাবেন না।

প্রয়োজনে ডাক্তার ইউরিক অ্যাসিড কমানোর ওষুধ দিতে পারেন।

ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে গেলে কী খেলে উপকার হয়?

✅ ফলমূল: আপেল, চেরি, স্ট্রবেরি, ব্লুবেরি, কলা, আঙুর।
✅ সবজি: শসা, লাউ, করলা, ঢেঁড়স, মুলা, গাজর, ফুলকপি, ব্রকলি।
✅ ডাল ও শস্য: অল্প পরিমাণে মসুর ডাল, ওটস, ব্রাউন রাইস।
✅ দুধ ও দুগ্ধজাত খাবার: লো-ফ্যাট দুধ, দই।
✅ বাদাম ও বীজ: আমন্ড, আখরোট, চিয়া সিড, ফ্ল্যাক্স সিড।
✅ পানি ও তরল: লেবুর পানি, নারকেল পানি।

যেসব খাবার এড়িয়ে চলবেন

❌ লাল মাংস (গরু, খাসি, ভেড়া)।
❌ কলিজা, ভুঁড়ি, মগজ জাতীয় খাবার।
❌ সি-ফুড (সার্ডিন, অ্যাঙ্কোভি, চিংড়ি, মাছের ডিম)।
❌ অতিরিক্ত ডাল ও মটরশুঁটি।
❌ অ্যালকোহল।
❌ চিনি মেশানো পানীয়।

জীবনধারায় করণীয়

🔹 নিয়মিত হাঁটাহাঁটি ও হালকা ব্যায়াম করুন।
🔹 রাত জাগা এড়িয়ে চলুন।
🔹 স্ট্রেস কমান।
🔹 সঠিক রুটিনে খাবার খান।
🔹 নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা করুন।

ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে যাওয়া অবহেলার বিষয় নয়। এটি গাউট, কিডনি স্টোনসহ নানা জটিল রোগের ঝুঁকি তৈরি করে। তাই খাবারে নিয়ন্ত্রণ, পর্যাপ্ত পানি, নিয়মিত ব্যায়াম এবং চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে চললে ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব।

হরমনের অসামঞ্জসতা শরীরে মারাত্মক ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে । সতর্ক থাকুন, সুরক্ষিত থাকুন।
15/09/2025

হরমনের অসামঞ্জসতা শরীরে মারাত্মক ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে । সতর্ক থাকুন, সুরক্ষিত থাকুন।

15/09/2025
কখন কোন ডাক্তার দেখাবেন👉মানসিক রোগ → সাইকিয়াট্রিস্ট (Psychiatrist):দুশ্চিন্তা, ডিপ্রেশন, ফোবিয়া, ঘুম না আসা, সিজোফ্রেনি...
12/09/2025

কখন কোন ডাক্তার দেখাবেন👉

মানসিক রোগ → সাইকিয়াট্রিস্ট (Psychiatrist):

দুশ্চিন্তা, ডিপ্রেশন, ফোবিয়া, ঘুম না আসা, সিজোফ্রেনিয়া, অ্যাংজাইটি, বাইপুলার মুড ডিসঅর্ডার

পেট ও হজমের সমস্যা → গ্যাস্ট্রোএন্টেরোলজিস্ট (Gastroenterologist):

গ্যাস্ট্রিক, পেট ব্যথা, লিভারের সমস্যা, আলসার

মাথা, মস্তিষ্ক ও স্নায়ুর সমস্যা → নিউরোলজিস্ট (Neurologist):

মাথা ব্যথা, খিঁচুনি, পক্ষাঘাত, স্নায়ুর ব্যথা, টিউমার

হৃদরোগ ও রক্তচাপ → কার্ডিওলজিস্ট (Cardiologist):

বুক ধড়ফড়, হার্ট ব্লক, হার্ট অ্যাটাক, উচ্চ/নিম্ন রক্তচাপ

হার্টের অপারেশন লাগলে → কার্ডিয়াক সার্জন (Cardiac Surgeon)

ত্বক ও যৌন রোগ → ডার্মাটোলজিস্ট (Skin & VD Specialist):

চুলকানি, চুল পড়া, ফুসকুড়ি, যৌন রোগ

চোখের সমস্যা → চক্ষু বিশেষজ্ঞ (Ophthalmologist):

চোখের ঝাপসা, লাল হওয়া, ছানি, গ্লুকোমা

স্ত্রীরোগ বা প্রসূতি বিশেষজ্ঞ → গাইনোকলজিস্ট (Gynecologist & Obstetrician): মাসিকের সমস্যা, গর্ভাবস্থা, সন্তান জন্ম

নাক, কান ও গলার সমস্যা → ইএনটি বিশেষজ্ঞ (ENT Specialist):

কানে কম শোনা, কানে পুঁজ পড়া, টনসিল, সাইনাস, নাক দিয়ে রক্ত পড়া

হেমাটোলজিস্ট বা রক্ত বিশেষজ্ঞ- রক্ত ও অস্থিমজ্জা সম্পর্কিত রোগের জন্য এই বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের কাছে যেতে পারেন।

দাঁত ও মুখের সমস্যা → ডেন্টিস্ট (Dentist):

দাঁতের ব্যথা, মাড়ির সমস্যা, দাঁত তোলা/ব্রেস

শ্বাসকষ্ট / ফুসফুস → মেডিসিন / চেস্ট বিশেষজ্ঞ (Pulmonologist):

হাঁপানি, শ্বাসকষ্ট, কাশি, যক্ষ্মা

কিডনি / প্রস্রাবের সমস্যা → নেফ্রোলজিস্ট (Nephrologist):

কিডনির পাথর, প্রস্রাবে জ্বালা, ইউরিন ইনফেকশন

অপারেশন লাগলে → ইউরোলজিস্ট (Urologist)

হাড়, জয়েন্ট ও মেরুদণ্ড → অর্থোপেডিক সার্জন (Orthopedic Doctor): পা ভাঙা, হাড় জোড়া, হাড় ক্ষয়, হাড়ের জয়েন্টে ব্যথা এছাড়াও হাঁটুতে ব্যথা, পঙ্গুত্ব, বাত ব্যথাসহ শরীরের হাড়ের সব ধরনের চিকিৎসার জন্য

পেডিয়াট্রিশিয়ান বা শিশু বিশেষজ্ঞ- শিশুদের যেকোনো রোগের ক্ষেত্রে শিশু বিশেষজ্ঞের কাছে আপনার শিশুকে চিকিৎসার জন্য নিয়ে যেতে পারেন।

সাধারণ অসুখ → মেডিসিন বিশেষজ্ঞ (Medicine Specialist):

সর্দি, কাশি, জ্বর, ডায়রিয়া, শরীর ব্যথা

জরুরি বা ছোটখাটো সমস্যা → MBBS ডাক্তার (General Physician)

©

সূর্যগ্রহণ ও চন্দ্রগ্রহণ সম্পর্কে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি:💥 সূর্যগ্রহণ :চাঁদ যখন পরিভ্রমণরত অবস্থায় কিছু সময়ের জন্য পৃথিবী...
07/09/2025

সূর্যগ্রহণ ও চন্দ্রগ্রহণ সম্পর্কে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি:
💥 সূর্যগ্রহণ :
চাঁদ যখন পরিভ্রমণরত অবস্থায় কিছু সময়ের জন্য পৃথিবী ও সূর্যের মাঝখানে এসে পড়ে, তখন পৃথিবীর কোনো দর্শকের কাছে সূর্য আংশিক বা সম্পূর্ণরূপে অদৃশ্য হয়ে যায়। এই ঘটনাকে সূর্যগ্রহণ বলা হয়। আমাবস্যার পরে নতুন চাঁদ উঠার সময় এ ঘটনা বেশি ঘটে। পৃথিবীতে প্রতি বছর অন্তত দুই থেকে পাঁচটি সূর্যগ্রহণ দেখা যায়। এর মধ্যে শূন্য থেকে দুইটি পূর্ণ সূর্যগ্রহণ হয়। আরবিতে এর নাম কুসূফ, ইংরেজিতে একে Solar Eclipse বলে।

🌘 চন্দ্রগ্রহণ :
পৃথিবী তার পরিভ্রমণ অবস্থায় চাঁদ ও সূর্যের মাঝখানে এলে কিছু সময়ের জন্য পৃথিবী, চাঁদ ও সূর্য একই সরলরেখায় অবস্থান করতে থাকে। তখন পৃথিবী থেকে দেখা যায় যে চাঁদ অদৃশ্য হয়ে গেছে বা আংশিক ঢাকা পড়েছে। এটাকে চন্দ্রগ্রহণ বলে। আরবিতে এর নাম খুসূফ, ইংরেজিতে একে Lunar Eclipse বলে।

🔘কুরআন ও সুন্নাহ অনুযায়ী
সূর্যগ্রহণ ও চন্দ্রগ্রহণের কোনো প্রভাব গর্ভবতী মা বা তাঁর গর্ভস্থ ভ্রূণের উপর পড়ে না।
গর্ভবতী মা কিছু কাটলে, ছিঁড়লে বাচ্চা ঠোঁটকাটা জন্মাবে, কোনো কিছু ভাঙলে বা বাঁকা করলে সন্তান বিকলাঙ্গ হয়ে জন্ম নেবে-এ ধরনের সব প্রচলিত ধারণা ভিত্তিহীন ও মিথ্যা। এর সাথে কুরআন ও সুন্নাহর কোনো সম্পর্ক নেই।
🔘
চন্দ্র, সূর্য বা অন্য কোনো সৃষ্ট বস্তু অদৃশ্যভাবে কারো উপকার বা ক্ষতি করার ক্ষমতা রাখে না। এ ধরনের বিশ্বাস রাখা তাওহীদের পরিপন্থী।
🔘
মুসলিমের করণীয়
আল্লাহর অসংখ্য নিদর্শনের মধ্যে সূর্য ও চন্দ্রগ্রহণও একটি নিদর্শন। সুতরাং যখন গ্রহণ দেখা যায়, তখন রাসূল সা. এর সুন্নাহ অনুযায়ী আল্লাহকে বেশি বেশি স্মরণ করা উচিত।
🔘
বাস্তবে সূর্যগ্রহণের সময় গর্ভবতী মহিলাদের জন্য কিংবা অন্য কারো জন্য কোনো জাগতিক কাজ করা বা না করার বিষয়ে ইসলামে কোনো বিধি-নিষেধ নেই। সমাজে প্রচলিত সবকিছুই কেবল কুসংস্কার ও ভ্রান্ত বিশ্বাস। এগুলো মানা মারাত্মক গুনাহ।
বরং হাদীসে এসেছে, সূর্যগ্রহণ ও চন্দ্রগ্রহণকে আল্লাহর কুদরতের নিদর্শন মনে করতে হবে এবং পুরুষদেরকে জামাআতে সালাতুল কুসূফ (সূর্যগ্রহণে) ও সালাতুল খুসূফ (চন্দ্রগ্রহণে) আদায় করতে বলা হয়েছে। এর বাইরে কোনো বিধি-নিষেধ নেই।

কুরআন-হাদীস থেকে প্রমাণ
☀ আল্লাহ বলেন:
“...তোমরা যা কিছু রাসূল তোমাদেরকে দেন, তা গ্রহণ কর এবং তিনি যা কিছু থেকে তোমাদেরকে বিরত করেন, তা থেকে বিরত থাক।”
-সূরা হাশর: ৭
☀ রাসূল ﷺ বলেছেন:
“সূর্য ও চন্দ্র আল্লাহর নিদর্শনের অন্তর্ভুক্ত। কারো জন্ম বা মৃত্যুর কারণে এদের গ্রহণ হয় না। তাই যখন তোমরা গ্রহণ দেখতে পাও, তখন আল্লাহকে স্মরণ কর।”
-সহীহ বুখারী ৪৮১৮; ইফা

☀ অন্য বর্ণনায় এসেছে:
“সূর্য ও চন্দ্র গ্রহণ কারো জন্ম বা মৃত্যুর কারণে হয় না। বরং এগুলো আল্লাহর নিদর্শন, যা দ্বারা আল্লাহ তাঁর বান্দাকে সতর্ক করেন। সুতরাং যখন গ্রহণ দেখতে পাও, আল্লাহর জিকিরে মশগুল হও যতক্ষণ না তা আলোকিত হয়ে যায়।”
-সহীহ মুসলিম ১৯৭২; ইফা।

উপসংহার : সূর্যগ্রহণ ও চন্দ্রগ্রহণে গর্ভবতী মহিলা বা গর্ভস্থ সন্তানের কোনো ক্ষতি হয় না। বরং এগুলো আল্লাহর মহাশক্তির নিদর্শন। মুসলিমদের উচিত কুসংস্কার বর্জন করে সুন্নাহ অনুযায়ী নামায, দোয়া ও আল্লাহর স্মরণে মনোনিবেশ করা।
Source : Abdul hai Muhammad saifulla page.

Address

Ka-50/C, Hazi Super Market, Progoti Sarani, Jagannathpur, Dhaka Vatara, Dhaka
Dhaka
1229

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Best Pharma & Health Mart posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram